এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বাংলার সব পুজো মন্ডপে বাজুক নজরুলের এই গান

    Dipankar Dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০১ অক্টোবর ২০২২ | ১৪৪৫ বার পঠিত
  • দেশ অবশেষে স্বাধীন হয়েছে।  স্বাধীনতার উত্তেজনা এবং আনন্দ অনেকটাই ম্লান করে দিচ্ছে দেশভাগের যন্ত্রণা।  খন্ডিত জাতিসত্ত্বা, সাম্প্রদায়িক হানাহানি আর বিদ্বেষের আবহেই স্বাধীনতার ঠিক দু'মাসের মধ্যে এসে গেল দুর্গাপুজো।  ১৯৪৭ সালের ১৩ অক্টোবর সোমবার ছিল মহালয়া আর ২১ তারিখ মঙ্গলবার ছিল মহাসপ্তমী।  দেশ যখন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে, সমাজে যখন পারস্পরিক অবিশ্বাস আর বিভেদের রেশ, সেই মুহূর্তে উৎসবের সুর কেমন ছিল এই কৌতূহল তো স্বাভাবিক।  আজ স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও যখন নানা প্রান্তে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প থেকে থেকেই মাথাচাড়া দেয় তখন আমরা দেখি, পারস্পরিক সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত হিসেবে কাজি নজরুল ইসলামের কলমে ফুটে উঠেছে দুর্গা-বন্দনা।  নজরুল-রচিত অনেক শ্যামাসঙ্গীত সুপরিচিত। কিন্তু আগমনীর আগমনে ১৯৪২ সালে নজরুলের লেখা গান ততটা পরিচিত নয়।  গানটি হল --
    এলো রে শ্রীদুর্গা, শ্রী আদ্যাশক্তি মাতৃরূপে পৃথিবীতে এলো রে –

    গভীর স্নেহরস-ধারায় কল্যাণ-কৃপা-করুণায় স্নিগ্ধ করিতে
    এলো রে শ্রীদুর্গা।।

    উর্দ্ধে উড়ে যায় শান্তির পতাকা
    শুভ্র শান্ত মেঘে আনন্দ-বলাকা
    মমতার অমৃত ল'য়ে শ্যামা, মা হয়ে এলো রে
    সকলের দুঃখ দৈন্য হরিতে।
    এলো রে শ্রীদুর্গা।।

    প্রতি হৃদয়ের শতদলে শ্রীচরণ ফেলে
    বন্ধ-কারার দুয়ার ঠেলে।
    এলো রে দশভুজা সর্ব্বমঙ্গলা মা হয়ে
    দুর্ব্বলে দুর্জ্জয় করিতে নিরন্নে অন্ন দিতে, 
    এলো রে শ্রীদুর্গা।।


    অল ইন্ডিয়া রেডিওর কলকাতা কেন্দ্র থেকে সেই বছর সপ্তমীর দিন সকাল সওয়া সাতটায় 'আগমনী' অনুষ্ঠানে সে যুগে ভক্তিগীতির জনপ্রিয় শিল্পী  মৃনালকান্তি ঘোষের কণ্ঠে সম্প্রচারিত হয়েছিল এই নজরুলগীতি। স্বাধীনতা লাভের বছরে পুজোর সূচনায় যে গানটি বাজানোর জন্যে রেডিও চয়ন করেছিল আজ সকলের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতির ভাব গড়ে তুলতে মন্ডপে মন্ডপে আবার বেজে উঠুক নজরুলের সেই বিখ্যাত গান।

    ওই একই অনুষ্ঠানে বেজেছিল চল্লিশের দশকে খ্যাতির শীর্ষে ওঠা গায়িকা কমলা ঝরিয়ার কণ্ঠে "রানি গা তোল, গা তোল।" আর তাঁর অন্যতম সঙ্গীতগুরু কমল মল্লিক ওরফে কে মল্লিকের কণ্ঠে দুটি গান "আর জাগাস নে মা জয়া" আর "কৈ মা এলি কি উমে"।


    অতীতে পুজোর সঙ্গেই বাঙালির জীবনে অবিচ্ছেদ্য ভাবে জড়িয়ে থাকত পুজোর গান।  ইন্টারনেট, টিভি বা অন্যান্য আধুনিক প্রযুক্তিবিহীন সেই যুগে রুচিশীল মানুষের বিনোদনের উৎসই ছিল রেডিও এবং গ্রামোফোন রেকর্ড এবং পাড়ার জলসা।  বিভিন্ন গীতিকার যেমন অপূর্ব সব গান রচনা করেছেন, প্রতিভাধর সুরকারেরা হৃদয় আকুল করা সুর দিয়েছেন, তেমনই অন্তরের দরদ ঢেলে তখনকার গায়ক গায়িকারা নিজেদের উজাড় করে দিয়েছেন সেই সব গানে এখনকার উচ্চকিত যন্ত্রাণুষঙ্গ ছাড়া।  তাই সেই সব গান সঙ্গীতরসিকদের কাছে আজও অবিস্মরণীয়।

    এই প্রসঙ্গেই মনে পড়ে যায় আর একটি গানের কথা -- "শেফালি তোমার আঁচলখানি বিছাও শারদপ্রাতে...।" আজ মহাষষ্ঠী।  আশ্বিনের মাঝামাঝি।  তবু কলকাতায় বসে তীব্র গরম আর অসম্ভব গুমোটের মধ্যে কল্পনা করাই অসম্ভব হয়ে ওঠে উত্তরবঙ্গের মফস্বলে সেই ছোটবেলার দিনগুলি যখন আশ্বিন মাস পড়ার আগেই ভাদ্রের শেষ থেকে রোদ্দুরে সোনালি রঙ ধরত। বর্ষার কালো মেঘ কেটে গিয়ে আকাশ হয়ে উঠত ঘন নীল আর তাতে ইতস্তত সাদা মেঘের ভেসে চলা।  আকাশে বাতাসে পুজো পুজো গন্ধ। মাঠে-ঘাটে, মৃদুমন্দ হাওয়ায় কাশের বনে দোলা।  মহালয়ার শেষরাত থেকেই যেন হিম পড়া শুরু হত।  খুব ভোরে উঠে ঘরের দরজা খুললেই বাগানের ঘাসের ওপরে টলটলে শিশির বিন্দু।  আমার রাঙামা অর্থাৎ রাঙাঠাকুমাকে দেখেছি সাজি ভরে পুজোর ফুল তোলার পাশাপাশি ছোট্ট রুপোর বাটিতে শিশিরের জল সংগ্রহ করতে।  আমাদের বাগানের গেটের দু'পাশে আর চারপাশে প্রতি বাড়িতেই আধফোটা ফুলে ফুলে সাদা হয়ে থাকত শিউলি গাছ।  নিচের সবুজ ঘাসে, মাটির ওপরে বৃন্তচ্যুত ফুলে ফুলে যেন সত্যিই বিছানো থাকত সাদা আঁচল। শিউলির গন্ধে ম ম করত পরিবেশ।  কাউকে আলাদা করে বলে দিতে হত না, পুজো এসে গেছে।  চারপাশে পুজোর মন্ডপে যখন ঢাকের বাদ্যি তখন আজ সকালে ১৯৩১ সালে রেকর্ড করা তারকবালা ওরফে মিস লাইটের গাওয়া এই গানটি শুনতে শুনতে ছোটবেলার 'শারদপ্রাতে'র কথাই মনে এল। মিস লাইট কিন্তু সিনেমাতেও অভিনয় করেছিলেন।


    ১৯৩৫ সালে প্রমথেশ বড়ুয়া পরিচালিত 'দেবদাস' ছবিতে পার্বতী চরিত্রে যাঁর অভিনয় করার কথা,  শ্যুটিং শুরুর দিনই জানিয়ে দিলেন, তিনি অভিনয় করতে পারবেন না। যমুনা ততদিনে প্রমথেশের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে থাকতে শুরু করে দিয়েছেন।  বিন্দুমাত্র প্রাক-প্রস্তুতি ছাড়া তাঁকেই সঙ্গে সঙ্গে ডেকে পাঠানো হল শ্যুটিংয়ের জন্যে।  ভারতীয় সবাক চলচ্চিত্রের প্রথম পার্বতী হিসেবে সুখ্যাতি পেলেন যমুনা বড়ুয়া। তবে তার আগে শরৎচন্দ্রের উপন্যাস অবলম্বনে নির্বাক ছবি বানিয়েছিলেন নরেশ চন্দ্র মিত্র।  ১৯২৮ সালে।  ইস্টার্ন ফিল্ম সিন্ডিকেটের ব্যানারে।  চিত্রনাট্য প্রস্তুত করেছিলেন নীতিন বসু।  মুখ্য চরিত্রগুলিতে অভিনয় করেছিলেন ফনি বর্মা, নরেশ মিত্র, মণি ঘোষ, তিনকড়ি চক্রবর্তী, কনকনারায়ণ ভূপ, নীহারবালা ও রমাদেবী।  সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল, এই ছবিতে পার্বতীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন মিস লাইট।

    অল ইন্ডিয়া রেডিওর অনুষ্ঠানসূচির ইংরেজি বুলেটিন, "দ্য ইন্ডিয়ান লিসনার'-এর ১৯৩৯ সালের ২২ মে তারিখের সংখ্যায় দেখতে পাচ্ছি, মিস লাইটের কণ্ঠে "শেফালি তোমার আঁচলখানি" গানটি সম্প্রচারিত হয়েছিল বৃহস্পতিবার, ৮ জুন রেডিওর কলকাতা কেন্দ্রের প্রথম অধিবেশনে সকাল সাড়ে দশটা থেকে সাড়ে এগারোটার মধ্যে।  এখন ভাবছি, ভরা বর্ষার দিনে এমন শরতের গান তখন বাজানোর জন্যে নির্বাচন করা হয়েছিল কেন।  মিস লাইটের কণ্ঠে সেদিন দ্বিতীয় গানটি ছিল, "চৈতি হাওয়ায় কে দিলেরে দোল"। আমাদের সৌভাগ্য, ইউটিউবে আমরা গানটি আজ নব্বই বছর পরেও শুনতে পাচ্ছি।  মিস লাইটের গান রেকর্ডিং হয়েছিল দমদমের "দ্য টুইন রেকর্ড কোম্পানি"তে। "শেফালি তোমার আঁচলখানি" গানটির হদিস পেলেও রেডিওতে বাজানো দ্বিতীয় গান "চৈতি হাওয়ায় কে দিলেরে দোল" আজ আর শোনার উপায় নেই।  তাঁর কণ্ঠে আর একটি গানের রেকর্ড "আমার ব্যথার মাঝে"ও তখন খুব জনপ্রিয় হয়েছিল।  কিন্তু এটিও ইউটিউবে নেই।  শেষের দুটি গানের হদিস পেয়েছি আমেরিকার একটি বাণিজ্যিক ওয়েবসাইটে। সেখানে দুটি রেকর্ডের ছবি দেওয়া আছে।  একেকটি রেকর্ড শোনার জন্যে দাম দিতে হবে ৪০ ডলারের বেশি।  আমরা ইতিহাস বিস্মৃত জাতি।  পুরনো জিনিস যথাযথ সংরক্ষণ করে চুটিয়ে ব্যবসাও যে করা যায় ভিন্টেজ ক্লাসিকের তকমায় সেই বোধও আমাদের ছিল না।

    উল্লেখ্য, ওই ৮ জুন সকালে মিস লাইটের গানের আগে পরে রেডিওয় বেজেছিল আঙুরবালার কণ্ঠে গজল, "কী সুরে বাজে ভাঙা হৃদি মাঝে" আর "কাননে কাননে তোমারি সন্ধানে"। বীণাপানির কণ্ঠে প্রেমগীতি, "দখিনা বাতাস বহিয়া যায়" এবং "নয়ন সজল নেমেছে বাদল"। এছাড়া ইন্দুবালার কণ্ঠে আধুনিক, "অঞ্জলি লহ মোর সঙ্গীতে" ও "দোলা লাগিল দখিনের বনে বনে"। তাৎপর্যপূর্ণ ব্যাপার হল, আজ আমাদের কাছে নজরুলগীতি হিসেবে জনপ্রিয় দুটি গানই তখন অল ইন্ডিয়া রেডিওর নথিতে 'আধুনিক'। আর শোনা গিয়েছিল হরিদাস ব্যানার্জির কৌতুকগীতি, "আমি দ্যাখন হাসি" এবং "যদি শালের বন"। 

    এইচ এম ভি, পায়োনিয়ার, মেগাফোন ইত্যাদি রেকর্ড কোম্পানি একসময় শারদ অর্ঘ্য, গানের ডালি, শারদীয়া অর্ঘ্য ইত্যাদি নামে প্রতিবছর পুজোর সময় যে সব মনোগ্রাহী গানের অ্যালবাম প্রকাশ করত আজ তা ইতিহাস। আকাশবাণী যদিও প্রতিবছর সমসাময়িক বিশিষ্ট শিল্পীদের কণ্ঠে পুজোর গান রেকর্ড করে এবং পুজোর ক'দিনে বেতারে তা বাজানোও হয়, কিন্তু বাংলা গান আজও যাঁরা ভালোবাসেন তাঁদের সকলের কাছে তা পৌঁছয় না।  সেই অভাগাদের জন্যে পুজোর ক'দিনে বরাদ্দ পাড়ার প্যান্ডেল থেকে মাইকে বাজানো গুটিকয় বেখাপ্পা গানের চর্বিতচর্বণ।                                               
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০১ অক্টোবর ২০২২ | ১৪৪৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন