এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • byaang | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০১:২৫77080
  • কোনো সম্পক্কো নাই, সেটাই বোঝাতে চাইছিলাম। বোঝাতে পারি নি, সে আমারই অক্ষমতা। বলতে চেয়েছিলাম যে একটা রিভিউ পড়ে মনে হয়েছিল এটা ব্যাবেলের মত কিছু বানাতে চেষ্টা করেছে। তাই সেটা ধরে নিয়েই দেখতে গেছিলাম এবং মিল খোঁজার চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু পেলাম না।
  • কল্লোল | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৩:৪৭77081
  • সন্ন্যাসীটি জৈন। জৈনরা তো বৌদ্ধদের মতোই নাস্তিক। তাই না?
  • শ্রী সদা | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৫:০৪77082
  • সিনেমাটা দেখার ইচ্ছে রইলো, সবার লেখা রিভিউগুলো না পড়লে সেটা হত না। যখন হলে এসেছিল কাটিয়ে দিয়েছিলাম আঁতেল সিনেমা ভেবে।
  • siki | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৫:০৬77070
  • দারুণ লিখেছিস টিম।

    প্রথম এপিসোডে, অন্ধ মেয়েটাকে নিয়ে যখন দেখানো হচ্ছে, দেখতে দেখতে মনে হবে, ক্যামেরা যেন অত্যন্ত অপটু হাতে ধরা, কখনও ব্লার হয়ে যাচ্ছে, কখনও রং কম আসছে। ঠিক সিনেম্যাটিক ফটোগ্রাফি বলতে যা বোঝায়, তার পুরোটাই অনুপস্থিত। চোখে অস্বস্তি হয়। তারপর, দেখতে দেখতে ঐ অসঙ্গতিটাই কেমন চোখে বসে যায়। মনে হয়, একটা অন্ধ মেয়ের কাহিনি, তার জীবনে ফোকাস নেই, রং নেই, সেখানে তো এই রকমের ফোটোগ্রাফিই হওয়া উচিত। একটু আবছা, একটু ব্লার, খানিকটা শার্প।

    দর্শক ভাবছে। প্যারালালি ভাবছে। সিনেমা জাস্ট দেখলাম, এন্টারটেনিত হলাম, আর বাইরে এসে ক্যাবাৎ বললাম, সে ধরণের সিনেমা এটা নয়। দর্শককে প্রতি শটে ভাবতে উসকানি দিচ্ছে এই সিনেমাটা।

    সন্ন্যাসীর এপিসোডেও অন্য রকম ব্যাপার। সন্ন্যাসী, কিন্তু নিছক ধর্মকর্ম করা তার কাজ নয়, সেটা কোথাও গোদা গোদা করে বলা থাকে না, দর্শককে মাথা খাটিয়ে বুঝে নিতে হয়। এই এপিসোডে ক্যামেরা অনেক পরিণত, কিন্তু তাও সিনেমার কারণে টিপিকাল হিন্দি সিনেমার সজানো কোর্টরুম চত্বর দেখানোর চেষ্টা করেন না পরিচালক। একেবারে ধূলিধূসরিত নোংরা কোর্টরুমে বসে ট্রায়াল হয় অ্যানিম্যাল ক্রুয়েলটির পক্ষে ও বিপক্ষে।

    তৃতীয় এপিসোডে ঐ রাজস্থানী ছেলেটিকে পছন্দ করার কোনও কারণই থাকতে পারে না, কেমন যেন গোঁয়ার, অল্পবুদ্ধি, তার আদর্শবাদী দিদিমার চোখেও সে অসহ্য, নাতির ওপর স্নেহর থেকেও বিরক্তি ফুটে বেরোয় তাঁর ব্যবহারে, আর সেই বিরক্তির শরিক হয়ে উঠি আমরাও, প্রথম ধাক্কা খাই যখন তর্কের শেষেও সে দিদিমার জন্য বেডপ্যান এনে দেয়, দিদিমাকে হালকা হতে সাহায্য করে। আপাত গোঁয়ার রুক্ষ মানুষটার ভেতরেও যে অন্য রকম একটা সংবেদী মন আছে, এইখান থেকে আমরা একটু একটু করে বুঝতে শিখি।

    শেষদিকে দিদিমার বক্তব্যটিও বড় করুণ, বড় বাস্তব। সফল হতে পারাটাই বড় কথা নয়, তুমি যে চেষ্টা করেছো, এটাই বড় কথা। এটা কতজনে করে ... আমাদের দৈনিক ব্যর্থ সংগ্রামের যেন একটা অন্য মানে খুঁজে পাই এইখানে এসে।

    সিনেমার শেষ সীনের আগে কোনওভাবে বোঝা যায় না যে এই তিনটে কাহিনি, আসলে একটাই কাহিনি। অথচ দর্শক তার আগে বুঝতেও পারে না কেন আলাদা আলাদা তিনটে সিনেমা দেখানো হল একটা সিনেমার নামে। তিনটে গল্পের মাঝে কোনও ব্রেক নেই, নিরবচ্ছিন্ন ভাবে পরপর ন্যারেটেড হয়ে চলেছে গল্পগুলো।

    এভাবেও যে গল্প বলা যায়, সিনেমার মাধ্যমে, জানলাম।
  • কৃশানু | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৫:১৬77083
  • ব্যাবেল এর সাথে কোনও মিল নাই। আর যে শেষটা নিয়ে ব্যাংদি আর সিকি ( আরো কেউ কেউ?) এত উত্তেজিত, সেটা না থাকলেও সিনেমার কোনও ক্ষতিবৃদ্ধি হয় না তো!!!
    ও হ্যাঁ, ব্যাবেল এর থেকে হাজার গুণ ভালো সিনেমা এটা (ব্যক্তিগত মত), আর যে রিভিউয়ার এই তুলনাটি করেছেন, তার নাম জানতে ইচ্ছে করছে, তার রিভিউ কখনো পড়া যাবে না।
    ব্যাবেল ইন্টারকানেক্টেড স্টোরি, এটা তা নয়।
    ও হ্যাঁ, এইভাবে মিল খুঁজতে বসলে, বরং কালার ট্রিলজি-র সাথে বেশী মিল পাওয়া যাবে কিন্তু, হেব্বি চাপ!!
  • siki | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৫:১৯77084
  • শেষটা শুধুই শেষ জানানো। জানানো যে, গল্প তিনটে ইন্টারকানেক্টেড। এর বেশি উত্তেজনার কিছু নেই শেষ সিনে।

    না থাকলেও ক্ষতিবৃদ্ধি হত না। উত্তেজিত হই নি। :)
  • কৃশানু | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৫:২৯77085
  • তাইলে ঠিক আছে :-)
  • কল্লোল | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৭:৪২77071
  • সম্ভবতঃ পঞ্চতন্ত্রে (বিষ্ণু শর্মার) এরকম একটা কাহিনী ছিলো। দুজন মানুষের মধ্যে লড়াইয়ে দুজনেই মারা যায়। তাদের মাথা দেহ থেকে আলাদা হয়ে যায়। এবার এক ঋষি এদের বৌদের কান্না শুনে ওদের বাঁচিয়ে দেন। তাড়াহুড়োয় মাথা ও ধর অদল বদল হয়ে যায়। ক এর মাথা খ এর ধরে, খ এর মাথা ক এর ধরে। এবারে সমস্যা ক এর বৌ ও খ এর বৌ কাকে স্বামী বলে মানবে।
    সমাধান ছিলো - যেহেতু মাথাই প্রধান তাই ক এর মাথাওয়ালা দেহই ক ও খ এর মাথাওয়ালা দেহই খ।
    তর্ক হতেই পারে। এটার ঠিকত্ব নিয়ে। কিন্তু এটাও একটা কৌতুহলোদ্দীপক তর্ক।
    সিনেমাটা আমারও খুব ভালো লেগেছে।
  • byaang | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৭:৫৩77072
  • সিনেমাটা দেখতে যাওয়ার আগে কোথায় যেন একটা রিভিউ পড়েছিলাম। পড়েছিলাম তিনটে আলাদা গল্পের কথা। ফটোগ্রাফার মেয়েটির কথা, সন্ন্যাসী মৈত্রেয়র কথা আর স্টকব্রোকার ছেলেটির কথা। শুধু চমকটা ধরে রাখার জন্য সেই রিভিউয়ের শেষে বলা ছিল না সিনেমাটার শেষটা। রিভিউটা পড়ে থেকেই মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল Babelএর কথা। জানতাম কোনো না কোনো ভাবে তিনটে গল্পকে মিলিয়ে দেওয়া হবে কোনো একটা জিনিসকে যোগসূত্র রেখে।
    সিনেমাটা দেখতে বসে সত্যি বলতে কি একেবারেই আকর্ষণ করে নি ফটোগ্রাফার মেয়েটির গল্প। অথচ মুগ্ধ করে রেখেছিল সন্ন্যাসীর ভূমিকায় নীরজ কবি। শরীর এবং মন দুই দিয়েই একাত্ম হয়ে যাওয়া এরকম অভিনেতা এর আগে ভারতীয় সিনেমায় বিশেষ দেখি নি। দ্বিতীয় গল্পটি অব্দি শুধুমাত্রই গোয়েন্দার মন নিয়ে খুঁজে চলেছিলাম সেই কানেক্শনটাকে, যা সিনেমার শেষে মিলিয়ে দেবে সন্ন্যাসী মৈত্রেয়র সাথে ফটোগ্রাফার আলিয়াকে। হঠাৎ একটা নাম শুনে চমকে উঠলাম - চার্বাক। চার্বাক! চার্বাক! ঠিক শুনছি তো ? বম্বেতে বসে বানানো সিনেমার চরিত্রের নাম চার্বাক! এদিকে তখন চার্বাক নামধারী বলে চলেছে যে সে চোদ্দবছর বয়সে বাপমায়ের দেওয়া নাম পাল্টে নিয়ে, নিজে নিজের নাম রাখে চার্বাক। এবার নড়েচড়ে বসতেই হয়। কোন কোন জায়্গায় ব্যাবেল থেকে টুকলি করেছে সেইসব খোঁজার আর উৎসাহ থাকে না। আরো চমক, সন্ন্যাসী নিজের মুখে স্পষ্ট উচ্চারণে বলে সে নাস্তিক! নতুন আঙ্গিকে আরো একবার বুদ্ধের গল্প বলা হয়। নীরজ কবির অভিনয় দেখার জন্য, কিছু অনবদ্য ফ্রেম দেখার জন্য আরো অনেকবার এই সিনেমাটা দেখতে রাজি।
    তৃতীয় গল্পে স্টকব্রোকার ছেলেটি ভারি চেনা, ভারি সাধারণ। এতটাই সাধারণ যে সেই চরিত্রটার নাম জানারও আগ্রহ থাকে না। এরকম কত চেনা লোকই তো আছে। তার দিদিমাটির চরিত্রটিও বেশ যত্ন নিয়ে বানানো, সেই চরিত্রটিও চেনা, কিন্তু অন্যরকম চেনা। অথচ সেই অতি সাধারণ ছেলেটি কী সহজে, একটুও টের না পেতে দিয়ে কখন যে সব্বার থেকে আলাদা হয়ে যায়, খেই রাখতে পারা যায় না। অথচ তার সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়। তার ব্যর্থতার ধরণটিও বড় চেনা, সেখানেও কোনো নতুন চমক থাকে না। দেখতে দেখতে মনে হয়, এরকমই তো হয়, এরকমভাবেই তো যারা চেষ্টা করার চেষ্টা করে, তারা হেরে যায়। কিন্তু ঐ হেরে যাওয়াটুকুও দর্শকের সহমর্মিতা দাবী করে। অভিনেতাটিকে চিনি না, কিন্তু এক মুহুর্তের জন্যও মনে হয় না সে অভিনয় করছে বা অভিনয় করার চেষ্টা করেছে বলে।
    এই সিনেমার শেষটুকু যারা রিভিউ লেখার নামে বলে দেবে, তারা প্রত্যেকে অপরাধী। তাদের লেখা অন্য কোনো সিনেমার রিভিউ আর কক্ষনো পড়বেন না।
  • de | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৮:৪৫77073
  • ভারী ভালো লাগলো টিমের লেখা -- দেখতে যাবার তাগিদ হলো!
  • siki | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৮:৫৪77074
  • ইয়েস, সিনেমার সবচেয়ে বড় চমক এই সন্ন্যাসী। তিনি নাস্তিক।
  • সিনফট | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৯:০৬77075
  • টমাস মান মস্তক বিনিময় নামে ঐ গল্প লিখেছিলেন।

    আর ব্যাবেল র সাথে এর কী সম্পক্কো?
  • শ্রাবণী | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৯:১৬77076
  • টিম, ভালো লাগল। আমি দেখিনি, দের মত সিনেমাটা দেখার ইচ্ছে হচ্ছে ।
  • SOT fan | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৯:১৮77077
  • তোমরা সব চমকগুলো আর গল্পটা এখানে লিখে দিলে সেটা খুবই অন্যায় হবে। এখনও অনেক লোকের দেখা বাকি।
  • সিনফট | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ০৯:৪৪77078
  • "ইয়েস, সিনেমার সবচেয়ে বড় চমক এই সন্ন্যাসী। তিনি নাস্তিক। " -
    এইটা যে চমক, সেটা দেখে আমি আরও চমকিত।
  • সায়ন | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৩ ১১:১৩77079
  • সিঁফোর প্রশ্ন আমারও। ব্যাবেলের সঙ্গে এর কী সম্পর্ক?
  • nina | ***:*** | ৩০ আগস্ট ২০১৩ ০৫:৪৮77087
  • এই লেখাটার সবথেকে ভাল রিভিউঃ

    তিমি বড় হলে ইন্দো হবে ঃ-))))))
  • 0 | ***:*** | ৩০ আগস্ট ২০১৩ ১২:২৩77086
  • তিমি বড় হ'লে ইন্দো হবে :-)
    ডিঃ- মঃ
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন