এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:০৩61681
  • এই রায় স্বাগত। এর কথা আরো জানানো হোক, ছড়ানো হোক। আইন হয়তো ঘরদোরের ভিতর ঢুকতে এখনো সময় নেবে, কিন্তু আমার তো ভয় হয় ঘরে ঘরে গুলরুখরা এই রায়ের কথা জানবেনই না!
  • aranya | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:৫২61682
  • ভাল খবর
  • sm | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৩:৫৭61687
  • উদারতা কীভাবে হলো? হীরা কুয়াঁড়ি ;মারিয়াম উজ জামানি হলো কীভাবে?নিজে নিজে হল না বাদশা চাইলো বলে হলো?
  • aranya | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:০০61688
  • বাঁধা দেওয়া সম্ভব ছেল না, তবে বাধা হয়ত দিতেও পারতেন
  • Atoz | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:১১61689
  • তখন তিনি গান গাইছিলেন, "ওরে সেই বাঁধন কি তোদের আছে? " ঃ-)

    একটা কথা মাঝে মাঝে মনে হয়, জাহাঙ্গীর ও তাঁর পরবর্তী মুঘল বাদশারা অনেকেই কিছুটা মুঘল আর কিছুটা রাজপুতও, যদি বাবা আর মা দুজনের অবদান স্বীকার করা হয়। জাহাঙ্গীর যেমন অর্ধেক মুঘল অর্ধেক রাজপুত। পরে তাঁর পুত্র খুরম( শাহজাহান) তো আরো বেশি রাজপুত, ওঁর তো মা ঠাকুমা দুজনেই রাজপুতানী।
    তবে কীভাবে মানুষ হয়েছেন ওঁরা সেটা দেখলে অবশ্য মুঘল সংস্কৃতিতে মানুষ হয়েছেন সেটাই স্বীকার করতে হবে। ঠিক মুঘল সংস্কৃতিও কি বলা যায়? সেকালের ডমিনেটিং ভাষাগুলো পড়েছেন, সেকালের ডমিনেটিং রাজ্যশাসনকৌশল যুদ্ধকৌশল শিখেছেন, সে তো করতেই হত সিংহাসনে বসতে গেলে।
  • সিকি | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:২১61683
  • আরে! হীরা কুঁয়ারিকে তো সত্যিই অনেকটা ঐশ্বর্য রাইয়ের মত দেখতে!
  • Prativa Sarker | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৪৬61690
  • আমার শ্বশুরকুলে বৌমাদের নতুন নাম দেবার প্রথা চালু আছে।তবে এ তো কোন হরিপদ কেরানি নয়, হিন্দুস্থানের শাহেনশাহ। সম্রাজ্ঞীকে কুঁয়ারি বা হরকা বলে ডাকবে। যত পদমর্যাদা, ততো জমকালো নাম।
  • sm | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:০২61691
  • জাহাঙ্গীর ওরফে সেলিম আদৌ রাজপুত রানী ওরফে মরিয়াম উজ জামানির সন্তান কিনা সন্দেহ আছে। অন্তত ইতিহাসবিদ দের কাছে।
    আকবরের তিন শত বিবি ছিল। মতান্তরে পাঁচ হাজার।
    আকবর বহু রাজপুত পরিবারের সঙ্গে বিবাহ সূত্রে আবদ্ধ হয়েছেন নিজের নিরঙ্কুশ আধিপত্য কায়েম রাখতে। কারণ পুরো রাজপুতনা জয় শ্রমসাধ্য ছিল।
    আকবর একদিকে যেমন বীর ও কুশলী যোদ্ধা ছিলেন অন্য দিকে ঝানু বাস্তব বোধ সম্পন্ন রাজনীতিবিদ।
    পরবর্তী কালে সেলিম ও শাহজাহান ছিল দুজন আক্ষরিক অর্থে ঢেঁড়স।
    মুঘল সম্রাজ্য টিকে ছিল আকবরের শক্ত বুনিয়াদ ও ধর্মীয় উদার মনোভাবের জন্য। এই উদার ধর্মীয় মানসিকতা আকবরের ধুরন্ধর দূরদর্শিতার নিদর্শন।
    পরবর্তী প্রজন্মে আকবরের সমতুল সমরনায়কত্ব ও কুশলী রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ছিল আওরঙ্গজেব এর মধ্যে।
    মূলত আওরঙ্গজেব এর জন্যই অর্থনৈতিক ও সামরিক দিক দিয়ে ফোঁপরা মুঘল সাম্রাজ্য আরো পঞ্চাশ বছর টিকে ছিল।বড়ো কঠিন সময় ছিল তখন। হিন্দু রাজারা তখন রাজস্থান,মহারাষ্ট্র ও দক্ষিণে আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করেছে। আকবর এর উদার ধর্মীয় ভাবধারা ছেড়ে বাধ্য হয়েই তাকে গোঁড়া ভাবমূর্তি প্রজেক্ট করতে হয়। এসব ই তত কালীন রাজনীতিতে অবশ্যম্ভাবী ছিল।
  • Atoz | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:০৪61692
  • কিছু মানুষ মনে করেন রাজপুতরা কন্যা ভেট দিয়ে শাহেনশাহের ফেভার কিনেছেন। কিন্তু বিস্তারিত ইতিহাস পড়লে মনে হয় এতটা সরলরৈখিক নয় ব্যাপারটা। মুঘল রাজনীতিতে রাজপুত লবি যথ্ষ্ট সক্রিয় ছিল, এমনকি পরবর্তীকালে সিংহাসন রাজপুত রাণীর পুত্র পাবে, এইরকম শর্তও থাকতো। অর্থাৎ আপন ভাগিনেয়দের ব্যাপারে মাতুলকুল যথেষ্টই সচেতন থাকতেন ও জোরালো সাপোর্ট দিতেন বলে মনে হয়। কন্যাকে সম্প্রদান করে দিয়ে সব ভুলে গেলাম, মনে হয় না এইরকম ছিল ব্যাপারটা।
  • Atoz | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:৩৬61693
  • আবার আজকাল দেখি আওরঙ্গজেবকে অনেকে একপত্নীক সদাচারী হিসেবে প্রোজেক্ট করতে শুরু করেছেন। কিন্তু আওরঙ্গজেবেরও বহু পত্নী ছিল। এমনকি দারাশুকোকে খতম করে উনি দারাশুকোর অন্তঃপুরিকাদেরও দখল করতে চেষ্টা নিয়েছিলেন শোনা যায়।
  • sm | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:৩৯61694
  • তা কেন হবে?দু পক্ষেই গিভ এন্ড টেক পলিসি ।আমি কন্যে দিলাম আর মুঘল সম্রাটের ক্রোধ থেকে বাঁচলাম।
    অন্যদিকে সম্রাট কে ফালতু একটা যুদ্ধের হাত থেকে বাঁচতে হলো।
    তবে এই কন্যার সন্তান পরবর্তী রাজা বা সম্রাট হবে এতো বড় শর্ত অন্তত আকবরের সামনে রাখার ক্ষমতা কারো ছিল না।
    তবে ইতিহাস বলে সেলিম আকবর এর বড় প্রিয় পাত্র ছিল।
    এর পিছনে আকবরের ধর্ম গুরু সেলিম চিস্তির একটা ভূমিকা আছে এমন টাই জানতাম।
  • Atoz | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:৪৪61695
  • আরে ছেলেপিলেই তো হচ্ছিল না আকবরের, এই পীর, ঐ শরীফ ---অনেক দোর ঘুরে তবে প্রথম ছেলে জন্মাল। সেলিম। পরবর্তীকালে জাহাঙ্গীর হলেন যিনি।
  • Atoz | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:৪৭61696
  • এ গল্প একেবারে দশরথের প্যারালেল। "আরে রাজামশায়, পুত্র না হলে পুত্রশোক পাবেন কী করে? শাপে বর হয়েছে।" দশরথের চার ছেলে হল কত না যাগযজ্ঞ করে, ঋষ্যশৃঙ্গ মুনিকে এনে যজ্ঞ করিয়ে, তবে। তবে না রাম ভরত এরা সব জন্মাল, বড়ো টড়ো হয়ে ক্যাচাল বাঁধল।
  • বিপ্লব রহমান | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৮:২৬61684
  • লাভ তো জিহাদই!
  • Atoz | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৯:১৪61697
  • সেকালে রাজপুত রাজাদেরও বহু পত্নী থাকতো। মোগলদের তো থাকতোই। পাঠানদেরও।
    এমনকি রোগাভোগা বাঙালিদেরও থাকতো। যারা কুলীন, তাদের বহুবিবাহ অনেকক্ষেত্রে আবশ্যিক ছিল বল্লালসেনের বিধানে।
  • Ishan | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৯:১৯61698
  • বহুবিবাহ ব্যাপারটা কীকরে বড়ো স্কেলে সম্ভব আমার মাথায় ঢোকেনা। মেয়েদের সংখ্যা কি অনেক বেশি ছিল সে সময়? নাকি প্রচুর পুরুষের বৌ জুটতনা?
  • Atoz | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৯:২৫61699
  • মনে হয় প্রথম কারণটা। কারণ প্রচুর রেকর্ড পাওয়া যায় এক এক লোকের সাইমালটেনিয়াসলি একাধিক স্ত্রী রাখার। মহিলাদের সংখ্যা অনেক বেশি না হলে সেটা কীভাবে সম্ভব? প্রচুর পুরুষ অকৃতদার সেরকম রেকর্ড তো মেলে না। তবে হ্যাঁ, সাধুসন্ন্যাসী বেশি ছিল। হয়তো অনেক পুরুষ বৌ না পেয়ে সন্ন্যাসী হয়ে যেত। হরেদরে ব্যাপারটা ব্যালেন্সে থাকতো। ঃ-)
  • একক | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ১০:২০61700
  • মধ্যবিত্ত শ্রেনীর উত্থানের আগে বিয়ে ব্যাপারটা এত মহামারীর আকার নেয় নি । এখনো যেমন ছোট একটা গোষ্টিতে পারসনাল কার থাকে , আরও ছোট গোষ্টিতে মাথাপিছু একাধিক গাড়ি ; তেমনই ছিল বিয়ের ব্যাপারটা । ওই কুলীন ফুলীন একদম ছোট গোষ্টি । বাকি একটা বড় অংশ পাবলিক ভেহিকল মানে নগরবধূ , আধা বিয়ে , পৌনে বিয়ে এসব দিয়ে চালিয়ে নিত । আধুনিক বিবাহব্যবস্থার প্যানডেমিক টা একেবারেই মধ্যবিত্ত শ্রেনীর উত্থানের সঙ্গে জড়িত ।
  • Atoz | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ১১:২১61701
  • সম্পত্তির কী ব্যবস্থা হত? পিতৃপরিচয়ের কী অবস্থা হত? সবচেয়ে বড়ো কথা, পুরোহিত আর পান্ডাদের ব্যবসার? তবে গাড়ি কোম্পানির বিজনেস যখন রে রে করে চলছে, ওদেরো হয়তো বড়লোক রাজা জমিদার জোদ্দার বৈশ্য শেঠ গেরস্থ কৃষক ইত্যাদি কাস্টোমার দিয়েই ব্যবসাপাতি মোটামুটি কুলিয়ে যেত । ঃ-)
  • amit | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ১১:৩৪61702
  • বাংলা তে কুলীন ব্রাহ্মণ দের বহু বিবাহের পান্ডেমিক টার কোনো প্রপার ইতিহাস আছে ? মানে মোটামুটি কোন সময় থেকে বাল্য বিবাহ, গৌরীদান, কুলীন দের বহু বিবাহ-এর ব্যবস্যা - এসব মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়লো ?
  • sm | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ১২:১৪61685
  • কিন্তু একটা জিনিস বোঝা গেলোনা। আকবর বিয়ের পর তার হিন্দু বৌ কে ধর্মান্তরিত করার পক্ষে কেন বাঁধা দিলেন না?তিনিতো বাদশা!খালি তাই নয় দোর্দন্ড প্রতাপ!সুতরাং তাঁর এই উদারতা কি খুব একটা বিরাট কিছু?
    দুই ,আকবরের বোধ হয় প্রচুর বিবি ছিলেন।তাঁর মধ্যে তিন জন মুখ্য।একজন ইউরোপিয়ান ছিলেন। নাম বোধ হয় মিরিয়াম বা ওই জাতীয় কিছু।তো ,তাঁর ও কিন্তু ধর্মান্তকরণ হয়েছিল?
  • Prativa Sarker | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ১২:৪৮61686
  • আকবর বাদশা মানুষটাই অন্যরকম ছিলেন। ধর্ম নিয়ে গোঁড়ামিমুক্ত ছিলেন। ওঁর প্রচারিত দ্বীন ইলাহি ধর্ম যতো না ছিল, তার থেকে বেশি ছিল চিন্তার দর্শন । তাও মোল্লাহুজুরেরা তখনই তাঁর বিরুদ্ধে ইসলামকে অবমাননার দায় এনেছিলেন। উনি যে স্ত্রীর ধর্ম নিয়ে ভাবিত হবেন না তাতে আশ্চর্য লাগে না।
    হ্যাঁ, ওঁর তিন মুখ্য বেগমের মধ্যে একজন ক্রীশ্চান। পর্তুগীজ এই অসাধারণ সুন্দরী জলদস্যু দ্বারা লুট হয়ে যান কৈশোরকালে। হাতফেরতা হয়ে মুঘল দরবারে পৌঁছে যান। বাদশা কিন্তু ওকে স্ত্রীর সম্মান দিয়েছিলেন। এই জুলিয়ার ধর্মান্তর হয়েছিল কিনা সে সম্বন্ধে তথ্য আমি পাইনি। তবে ফতেপুর সিক্রিতে তার মহল ক্রীশ্চানমতে সাজানো ছিল একথা ওখানকার গাইডরাও বলে এবং তার অবলুপ্ত টুকরাটাকরা দেখাবার চেষ্টা করে।

    আকবরের এই বিশাল উদারতা একজনই সঠিকভাবে পালন করতেন। তিনি দারা শিকোহ। সে তো অন্য গল্প। অনেক কষ্টের কাহিনী।
  • Atoz | ***:*** | ১২ ডিসেম্বর ২০১৭ ১২:০০61703
  • বাঙালি ইতিহাস লিখতো না, আজও লেখে না সেভাবে। প্রপার ইতিহাস পাওয়া কঠিন।
    আসলে বাঙালির হিডেন বক্তব্য হল, "যত খুশি গুন্ডাগার্দি করো ভাই, কিন্তু রেকর্ড রেখো না। "
    ঃ-)
  • গৌতম | ***:*** | ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:৪৯61704
  • “আমারে কে নিবি ভাই সঁপিতে চাই আপনারে”

    আত্মসমর্পণের কালে আপন সত্ত্বা পরের সত্ত্বায় বিলীন করতে চায় স্বাভাবিক প্রেম-কাতর মানুষ। সেই পর যখন বহুধা হযে চরাচর ব্যাপ্ত হয়, তখন আনন্দধারা সবাইকে তৃপ্ত করে। সেই রসে বঞ্চিত অসুস্থ মানুষ নিজেরা মৃত্যুসম টিঁকে থাকে, রোগ ছড়ায়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন