এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • করোনাভাইরাস এবং দাঙ্গাভাইরাস

    Prativa Sarker লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ০৩ মার্চ ২০২০ | ৪০০৬ বার পঠিত
  • প্রথমটি বেশ রমরমিয়ে হানা দিয়েছে আমার দেশে। প্রথম দুদিনেই দুজন করে মৃত। এদেরই ধরা পড়েছিল, ফলে হান্ড্রেড পার্সেন্ট ফেটাল। মারা যাবার আগে আরো কতোজন যে সংক্রামিত হয়েছে কে জানে ! ঘিঞ্জি শহর, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, সচেতনতা ও পরিকাঠামোর অভাবে হয়ত অদূর ভবিষ্যতে বিপুল সংখ্যায় এই মহামারীর শিকার হব আমরা।
    দ্বিতীয়টি, মানে দাঙ্গা এই উপমহাদেশেরই অন্যতম বৈশিষ্ট্য , একেবারে হাতে গরম হালে দেখিয়ে দিয়েছে আমার দেশবাসী। মৃতের সংখ্যা ৪৬ জন ছাড়িয়েছে, তবু এখনো দিল্লির নালানর্দমা থেকে এমন গলিত শব উদ্ধার হচ্ছে যে ডিএনএ টেস্ট ছাড়া তাদের পরিচয় বোঝা যাবে না, হিন্দু মুসলমান তো পরের কথা।

    দেখে নিই আততায়ীর বেশে হাজির করোনাভাইরাস প্রতিরোধে এর জন্মদাতা দেশ কী কী করেছে। আর দাঙ্গা ভাইরাসকে আরো ছড়িয়ে দিতে আমাদের শাসকদের অবদানই বা কতখানি।

    করোনাভাইরাসের প্রথম শিকার ধরা পড়ে চীনে। তারপর দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে থাকে এই মারণ রোগ। এখন ভারতসহ পৃথিবীর অনেক দেশকেই যুঝতে হচ্ছে এর বিরুদ্ধে। চীনের সরকার অবিশ্বাস্য দ্রুততায় এবং অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে এর মোকাবিলা করেছে। সংক্রমণ যাতে আর না ছড়ায় সেজন্য বিশ্বের আর কোথাও এগার মিলিয়ন অধিবাসীর বিরাট শহরকে এইরকম ভাবে অবরোধে রেখে দেওয়া সম্ভব হত কিনা জানা নেই। উহানের ভেতর থেকে বাইরে কেউ যেতে পারবে না, বাইরে থেকে ভেতরেও আসা বারণ। ভাইরাসটির genome sequence বিশ্বের সামনে প্রকাশ করা, শুধু উহান প্রদেশেই ৬০০০ চিকিৎসাকর্মীকে জরুরী ভিত্তিতে কাজে লাগানো, এইসব কারণে চীনের কপালে জুটেছে WHO এর দরাজ প্রশংসা।

    করোনাভাইরাস কী, কী তার লক্ষণ এসব বলবার জন্য গুরুতে অনেক সুলেখক চিকিৎসক আছেন। সেইসব ডিটেল দেবার অধিকারী তাঁরাই। ফেবুতে অনেক বিশ্বাসীও বিরাজ করেন। তাদের জন্য রাখা থাকুক কিভাবে চীন উহানের বায়োলজিক্যাল ল্যাবরেটরিতে বায়োলজিক্যাল অস্ত্র তৈরি করছিল বা আমেরিকা কিভাবে এইডসের জীবাণু আফ্রিকায় পরীক্ষা করতে গিয়ে মানবসভ্যতার সাড়ে সর্বনাশ ঘটিয়েছে, সেইসব গল্পকাহিনী।

    আপাতত আমরা শুধু লড়াই আর বিপরীতে বিপুল অন্তর্ঘাতের কথা বলি।

    সংক্রমণ রুখতে চীন সাহায্য নিয়েছে রোবট, স্মার্ট হেলমেট, থার্মাল ক্যামেরাশুদ্ধ ড্রোন, সুপার কম্পিউটার এবং অজস্র মানবসম্পদের। এক কথায়, সর্বাধুনিক হেলথ টেকনোলোজির। অবরোধে রাখার উল্লেখ আগেই করা হয়েছে। নতুন সংক্রমণ সেখানে এখন নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই রয়েছে।

    সরকারের এমন সদা সতর্ক দৃষ্টি যে লোকজন ক্যারম বা তাস খেলার মতো কোনো সম্মিলিত খেলাতেও যেন পরস্পরের কাছে এসে সংক্রামিত হয়ে না পড়ে সেকারণে ওই ধরণের খেলায় ব্যবহৃত টেবিলগুলি সব নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। বেঁচে থাকলে অনেক খেলাধুলো করা যাবে 'খন।

    আর কাজে লাগানো হয়েছে রক্তলাল ব্যানারকে। তাদের প্রত্যেকটির ওপর বিশাল করে লেখা সতর্কবার্তা। প্রত্যেক রাস্তা এবং জনসমাগম স্থলগুলিতে টানানো আছে ব্যানার। কখনো গদ্যে, কখনো পদ্যে তারা বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে সকলের কাছে। এমনিতে ব্যানারে বার্তা দেবার ট্র‍্যাডিশন চীনে বেশ পুরনো। তখন হয়ত ব্যানারে থাকতো, জমিদারের জমি নাও / চাষার মধ্যে বিলিয়ে দাও। করোনাভাইরাসের পর এখন থাকছে,

    মুখোশ না ভেন্টিলেটর / আইসিইউ নাকি উষ্ণ ঘর/ পছন্দ তোমার ?
    বা
    কেন মিছে অকারণ ঘুরে মরো
    টিভি এসি নেটকেই বন্ধু করো।

    নেটিজেনরা তাই বলাবলি করছে, কে বলে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কর্মকর্তাদের মনে হাস্যরসের ঘাটতি আছে !

    এতো গেল এক সাফল্যের গল্প। এর পাশে যদি রাখি আমাদের দেশের দাঙ্গা ভাইরাসের কাহিনী, দেখা যাবে অবিশ্বাস্য দক্ষতা, দ্রুততা ও কঠোরতায় তারও জুড়ি নেই। এবং সেখানেও সাফল্য আছে। শাহিনবাগীয় আন্দোলন কোথাও কোথাও রুখে দেওয়া গেছে, বিভাজনের কফিনে শেষ পেরেকটি পোঁতা গেছে এবং আধিপত্যকামীদের পরিকল্পনার পথে বড় সাফল্য হাসিল হওয়ার আত্মপ্রসাদ লাভ করা গেছে।

    দক্ষতার কাহিনীটি শুরু হয়েছিল গুজরাত দাঙ্গার সময় থেকে। সে এক মস্ত লম্বা স্ক্রিপ্ট। তা বোঝার পক্ষে সবচেয়ে সহায়ক তেহেলকার তৎকালীন স্টিং অপারেশন এবং রাণা আইয়ুবের গুজরাত ফাইলস। এখন মোটেও অপ্রাসঙ্গিক হবে না, কারণ একই ছকে লেখা যেতে পারে দিল্লী ফাইলসও। বাইরে থেকে গুন্ডা আনা, পুলিশ প্রশাসনকে অকেজো করে দেওয়া, এম পি/এম এল এ-এর বাড়িতে হামলা, প্রতিবেশীর দ্বারা বাড়ি গাড়ি চিনহিতকরণ এবং অগ্নিসংযোগ, সবই স্মৃতি উসকে তুলবে।

    প্রথমে মুসলমান মারা হয়েছে একতরফা, একথা বললেই পকেট থেকে মৃতের লিস্ট বার করে একদল লোক নামের খতিয়ান মেলাতে বসে যায়। যেন দেশি বিদেশি সমস্ত মিডিয়া ভুল বলছে এবং দেখাচ্ছে যে জয় শ্রীরাম ধ্বনি সহযোগে আক্রমণ শানিয়ে তোলা হয়নি, যেন সর্বস্ব হারানো শরণার্থীর সংখ্যা গুণলে কিছুই প্রমাণ হয়না।

    যেখানে হিন্দুত্বের বড়াই সেখানেই দাঙ্গা একথা গুজরাতের পর প্রমাণ হল দিল্লিতে। এবার দিল্লির নির্বাচনে শাসক দল যে সাতটি সীট জিতেছে তার মধ্যে পাঁচটিই দাঙ্গার মহাশ্মশান যমুনা পেরিয়ে মহানগরীর উত্তরপূর্ব অংশে অবস্থিত। ফেব্রুয়ারির চব্বিশ তারিখে এই এলাকাতেই বিজেপিবীর কপিল মিশ্র দেশ কি গদ্দারো কো / গোলি মারো শালো কো, শ্লোগান ওঠান। হনুমানদের দাপাদাপিতে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে দাঙ্গা, কারণ প্রস্তুতি আগে থেকেই চলছিল বলে বিশেষজ্ঞদের মত।
    অন্যত্র শ্লোগানের ব্যবহার মানুষের প্রাণ বাঁচাতে, আমার দেশে প্রান নিতে !
    বিজেপির মনোভাবও তাই শ্লোগানেই থাক --
    হয় আমার রাস্তা নাও / নয়তো গলা ধাক্কা খাও।

    দিল্লির দাঙ্গা কিন্তু এখনও চলছে। তলে তলে নিরবিচ্ছিন্ন অন্তর্ঘাত চোখ এড়ায় না। রিলিফ দিতে গিয়ে যারা হেনস্থায় পড়ছে তাদের বয়ান তাই বলে। করোয়াল নগরে গুন্ডারা ছিনিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ত্রাণসামগ্রী। দাঙ্গাপীড়িতদের কোনোরকম সাহায্য করা যাবে না। টুইটারে এক সাংবাদিক নিরুপায় হয়ে কেজরিওয়াল এবং শিশোদিয়াকে অনুরোধ করেছেন আপের ভলান্টিয়ার পাঠাতে। সে সদিচ্ছা থাকলে অবশ্য দাঙ্গার সময়ই বোঝা যেতো। ফলে এই দুর্ভোগ কতোকাল চলবে কেউ জানে না।

    ভারতে করোনাভাইরাসের আগমন নির্গমনের পরেও হয়তো বা। কারণ সব ভাইরাসের সেরা ভাইরাস দাঙ্গার, একথা ভারতীয়দের থেকে বেশি কে জানে !
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ০৩ মার্চ ২০২০ | ৪০০৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অরিন | ০৪ মার্চ ২০২০ ০২:৪০91220
  • https://www.who.int/docs/default-source/coronaviruse/situation-reports/20200302-sitrep-42-covid-19.pdf?sfvrsn=edd4f123_2

    ওপরের লিংক টি দেখলে দেখবেন যে ৪ মার্চ অবধি ভারতে তিনজন কে শনাক্ত করা গেছে যাদের করণাভিরা সংক্রমন হয়েছে, তবে আসলে কতজনের অসুখ হয়েছে বা কতজন অসুস্থ ভারতে আন্দাজ করা একটু কঠিন, কারণ বিশাল দেশ, এখানে যদিও অসুখের surveillance চলে, একেকটি রাজ্যে একেক রকম । কয়েক দিন আগেই একজন সাংবাদিক উত্তর প্রদেশ থেকে রিপোর্ট করেছিলেন যে সেখানে স্বাস্থকর্মীরা উদ্বিগ্ন যে রাজ্য সরকারকে জানানো সত্ত্বেও সেরকম কোনো রেসপন্স আসেনি ।

    তবে মোটামুটি নিয়ম করে বেসিক হাইজিন টুকু মানলে অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে ঈষদুষ্ণ গরম জলে হাত ধুলে , পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অবলম্বন করলে এ অসুখ থেকে অনেকটাই ত্রাণ পাওয়া যেতে পারে, খুব প্যানিক করার কিছু নেই কিন্তু ।

    এখনো অবধি যা তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাতে ভারতে এর প্রকোপ খুব বেশি বলে মনে হচ্ছে না যে কোনো কারণেই হোক ।
  • বিপ্লব রহমান | ০৪ মার্চ ২০২০ ০৩:৩৩91221
  • হিংসার ভাইরাস সত্যিই কি ভয়ংকর!  গেরুয়া পুলিশ রাজ নিপাত যাক। 

  • pi | 162.158.***.*** | ০৫ মার্চ ২০২০ ০০:৫২91231
  • লেখার তুলনাটা খুব ইন্টারেস্টিং লাগল।।

    ভাল কথা, চিনের কাজকম্ম নিয়ে এই সাক্ষাতকারটা দারুণ!

    https://www.vox.com/2020/3/2/21161067/coronavirus-covid19-china
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন