এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • কাঁটা ও কমল

    কুশান গুপ্ত লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ২৯ জুন ২০১৯ | ২২৮৯ বার পঠিত
  • আজ মঙ্গলবার। ভাব সম্প্রসারণের দিন।

    খগেনবাবু দ্রুত রোলকল সারিয়া, গলা খাঁকারিকরত, ছাত্রদের ভাব সম্প্রসারণ করিতে দিলেন। বলিলেন: 'ল্যাখো'।

    খগেনবাবুর উচ্চারণের বিশেষত্ব আছে। তিনি হেমন্তকে হ্যামন্ত বলেন, অথচ, লজ্জাকে, লোজ্জা উচ্চারণ করিতেই তিনি অভ্যস্ত।

    অতঃপর খগেনকন্ঠে উচ্চারিত হইল:

    "কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে,
    দুঃখ বিনা সুখলাভ হয় কি মহীতে?"

    খগেনবাবুর উচ্চারণের জন্যই হউক, আর নিজের বানানের দোষই হউক,গজা খাতায় এইরূপ লিখিল:

    "কাঁটা হ্যারি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে,
    দুঃখ বিনা সুখলাভ হয় কি মোহিতে?"

    গজা বারবার পড়িল, তাহার পরে সে আবিষ্কার করিল আপনার নাম। তাহার ভালো নাম কমল গুছাইত্। স্পষ্টই তাহার নাম কবিতায় উল্লিখিত। উল্লসিত হইয়া পরক্ষণেই সে লক্ষ্য করিল সহপাঠী মোহিতের নাম। সে উত্তেজিত হইয়া উঠিল। আরে কী আশ্চর্য! ছদ্মনামে হরেনও রহিয়াছে! হরেনকে ইংরাজীর মাস্টারমশাই 'হ্যারি' বলিয়া ডাকেন। তিনটি নাম সনাক্ত করিয়া সে প্রথমেই আন্ডারলাইন করিয়া ফেলিল।

    গজা অর্থাৎ কমল- টম, হরেন-হ্যারি, দিগন্ত-ডিকি এবং, মোহিত-মিনি এই নাম পাইয়াছে ইংরাজীর শিক্ষক বিনোদবাবুর নিকট। বিনোদবাবু তাহাদিগকেই প্ৰধানত পড়া ধরিয়া থাকেন, এবং না পারিলে নিয়মিত উত্তম মধ্যম দেন। পারিবার প্রশ্নই ওঠে না, ন্যারেশন, ভয়েস চেঞ্জ কী ইডিয়মে টম, হ্যারি, ডিকি, মিনি, এই চারমূর্তি ফ্যালফ্যাল করিয়া তাকাইয়া থাকে। অতঃপর রকমারী শাস্তিবিধান হয়।

    গজার গর্ব হইল, তিন উজ্জ্বল নক্ষত্র উক্ত কবিতায় উল্লিখিত দেখিয়া। কিন্তু, ডিকি বা দিগন্ত বাদ পড়িল কেন? সে পরে ভাবা যাইবে, আপাতত ভাব সম্প্রসারণে মন দেওয়া যাক।

    কাঁটা হ্যারি ক্ষান্ত কেন, কাঁটা কাঁটা...ভাবিতে ভাবিতে 'কাঁটা লাগা' এই সঙ্গীত কানের কাছে মুহুর্মুহু বাজিতে লাগিল। কিন্তু ইহা কাজের কথা নহে, গজা ভাবিতে লাগিল কমল, মোহিত, হ্যারির কথা। ভাবিতে ভাবিতে তাহার মাথায় 'আইডিয়া' আসিল, সে এক অমোঘ ইউরেকা-বাক্য লিখিল:

    "কমল, হ্যারি ও মোহিত অন্যান্য দোস্তদিগের সমভিব্যাহারে ডাংগুলি খেলিতেছিল।"

    বস্তুত, ডাংগুলি তাহাদের প্রিয় ক্রীড়া। কিন্তু কাঁটা কোথা হইতে আসিবে? সে ভাবিতে লাগিল, ভাবিতে ভাবিতে সমাধানও পাইল। বাবলাগাছে প্রচুর কাঁটা। সে আগের বাক্য কাটিয়া, সংশোধন করিয়া লিখিল:

    "কমল, হ্যারি ও মোহিত অন্যান্য দোস্তদিগের সমভিব্যাহারে বাবলাবীথিতলে ডাংগুলি খেলিতেছিল।"

    ইহার পরে গজা, 'হ্যারি ক্ষান্ত কেন', এই অংশ পড়িয়া ইহার অর্থ উদ্ধার করিতে পারিল না। হ্যারি কেন ক্ষান্ত হইবে? সে পরের অংশ পড়িতে লাগিল। দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মোহিতে? কাহার দুঃখ? কাহার সুখ? মোহিতের। মোহিতের কি হইল? ভাবিতে ভাবিতে গজা কূল পাইল না। সে পুনরায় যা লিখিয়াছে তাহা পড়িতে লাগিল। তারপর ধাঁ করিয়া লিখিয়া ফেলিল:

    "এইরূপে তাহারা যখন ক্রীড়ারত তখন অকস্মাৎ মোহিত ভূপতিত হইয়া ছটফট করিতে লাগিল। তখন বাকিরা 'কী হইয়াছে?' বলিয়া ব্যাকুল হইয়া তাহাকে ঘিরিয়া দাঁড়াইল।"

    ইহার পরে গজা পরের প্যারাতে লিখিল:

    "মোহিত কাতর হইয়া উত্তর দিলো: 'কাঁটা লাগা!' "

    এই অবধি লিখিয়া গজা থামিল। অনেকক্ষণ ধরিয়াই বস্তুত 'কাঁটা লাগা' কানের কাছে বাজিতেছিল। এক্ষণে মোহিতের মুখ দিয়া তাহা বলাইতে পারিয়া গজা আশ্বস্ত হইল। সে লিখিতে লাগিল:

    "তখন সকলে বুঝিতে পারিল যে মোহিতের পায়ে কাঁটা ফুটিয়াছে। যন্ত্রণায় সে ছটফট করিতেছে।"

    ইহার পরের অনুচ্ছেদে সে লিখিল:

    " বাস্তবিক, কাঁটা ফুটিবার অসহ্য যাতনা, যার ফুটিয়াছে, সে ছাড়া আর কেই বা উপলব্ধি করিতে পারে? অধিকন্তু, বাবলার বেদনাদায়ক দুর্নিবার, নিদারুণ কাঁটা!"

    ইহার পর গজা ভাবিল, মোহিতের না হয় কাঁটা ফুটিয়াছে, কিন্তু ইহাতে হ্যারি ক্ষান্ত হইবে কেন? ভাবিতে ভাবিতে পুনরায় আইডিয়া খেলিল, আপন মনের মাধুরী মিশায়ে সে লিখিল:

    " হ্যারি আপন প্রিয়তম জিগরী-দোস্ত মোহিতের দুর্দশা দেখিয়া আর থাকিতে পারিল না, তাহার কাছে বসিয়া, তাহার পদসেবা করিতে লাগিল।"

    ইহার পর সে লিখিল:

    " মোহিতের যে পায়ে কাঁটা ফুটিয়াছে, সেই পা আপন হস্তে লইয়া হ্যারি আপন নখর দিয়া তাহার কাঁটা বাহির করিতে সচেষ্ট হইল। বারবার সে প্রয়াস করিতে লাগিল, কিন্তু প্রতিবার সে ব্যর্থ হইল। তখন তাহার বাকি সমব্যথী বন্ধুরা 'হ্যারি ক্ষান্ত কেন', 'হ্যারি ক্ষান্ত কেন' এইরূপ বলিয়া তাহাকে উৎসাহ প্রদান করিতে লাগিল।"

    এই অবধি লিখিয়া গজা ভাবিল, বেশ হইয়াছে, হ্যারি ও মোহিত অপরূপ চিত্রিত হইয়াছে, এইবার কমল অর্থাৎ নিজেকে লইয়া ভাবিতে হয়। 'কমল তুলিতে' এইটি পড়া মাত্রই সে সূত্র পাইয়া গেল। সে লিখিল:

    "যখন হ্যারি অনেক চেষ্টা করিয়া মোহিতের পায়ের কাঁটা বাহির করিতে পারিল না, তখন মোহিত 'কমল! কমল!' বলিয়া আর্ত-ডাক ছাড়িতে লাগিল।"

    "প্রিয় বন্ধুর ডাক কমল উপেক্ষা করিতে পারিল না। সে মোহিতের কাছে বসিয়া কোন পায়ে কাঁটা ফুটিয়াছে নিরীক্ষণ করিল এবং উপায় ভাবিতে লাগিল।"

    এই অবধি লিখিয়া গজার মুখে হাসি ফুটিয়া উঠিল। কী উপায়ে কাঁটা তুলিতে হয় তাহার জানা। সে বহুবার 'শোলে' দেখিয়াছে, প্রতিটি ডায়লগই তাহার কণ্ঠস্থ। সহসা মনে পড়িল ধূসর শালপরিহিত, হাতকাটা ঠাকুরসাহেবের ধরা গলায় ডায়লগ: 'লোহে নে লোহে কো জ্যয়সে কাটতা হ্যায়'। হ্যাঁ, যেরূপ লোহা দিয়া লোহাকে কাটিতে হয়, সেরূপ কাঁটা দিয়া কাঁটা তুলিতে হয়। সে লিখিল:

    " বিচক্ষণ কমল জানিত যেরূপ লৌহ দ্বারা লৌহ কর্তিত হয়, সেরূপ কাঁটা দ্বারা কাঁটা তুলিতে হয়। সে, অনেক খুঁজিয়া, একটি মজবুত কাঁটা মাঠ হইতে দ্রুত সংগ্রহ করিল এবং স্বল্প সময়েই মোহিতের পা হইতে কাঁটা বাহির করিতে সক্ষম হইল। সকলেই ধন্য ধন্য করিতে লাগিল।"

    ইহার পর সে লিখিল:

    " এইরূপে নিপুণ দক্ষতায় কাঁটা বাহির করার ফলে যে দুঃখ মোহিতের হইতেছিল তাহা নির্মূল হইল। মোহিতের হৃদয়ে সুখের উদ্রেক হইল। তাই তো কবি কহিয়াছেন:' দুঃখ বিনা সুখলাভ হয় কি মোহিতে'?"

    গজা ইহার পর নীচে দাগ টানিয়া লিখিল- ' সমাপ্ত' এবং দৃপ্ত ভঙ্গীতে খগেনবাবুর নিকট খাতা জমা দিয়া আসিল। খগেনবাবু বাকি সকলের খাতা দেখিতে লাগিলেন এবং মার্কা দিয়া খাতা ফিরত দিতে লাগিলেন। একসময় গজার পালা আসিল। গজার খাতা লইয়া পড়িতে পড়িতে তাঁহার ভ্রূ ক্রমশ কুঞ্চিত হইতে লাগিল। তিনি বলিলেন:' হতভাগা, কী লিখেছিস!' এই কথা বলিয়া ক্রোধে গজার খাতা ছুঁড়িয়া ফেলিলেন। তারপর উঠিয়া গজাকে বেত দিয়া ক্রমাগত প্রহার করিতে লাগিলেন।

    গজা বুঝিতে পারিল না তাহার দোষ কোথায়। সে তথ্য সহযোগে সততার সহিত ভাব সম্প্রসারণ করিল। তাহার ভাগ্যে জুটিল গোল্লা ও প্রহার। ওদিকে কতকগুলা অবান্তর মিথ্যা বাগাড়ম্বর লিখিয়া ফার্স্ট বয় চন্দন দশে আট বাগাইল, সাথে স্যারের প্রশংসা বাক্য!

    আজ মঙ্গলবার। আপাতত গজা ভ্যাবাচ্যাকা খাইয়া বিমর্ষচিত্তে ক্লাসে বসিয়া আছে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ২৯ জুন ২০১৯ | ২২৮৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | ***:*** | ২৯ জুন ২০১৯ ০১:৩৩48830
  • এরকম একটা গল্প ছোটবেলায় পড়েছিলাম, বোধায় কাবুল টাবুল বা বগলামামা সিরিজের হবে।

    মাস্টারমশাই ট্রান্সলেশন করতে দিয়েছেনঃ রামকৃষ্ণ ওয়াজ এ সেন্ট।

    কাবুল পাশের ছাত্রকে জিগ্যেস করেছে, সেন্ট মানে কি রে?
    উত্তরঃ সেন্ট মানে জানিস না? ভুরভুর করে গন্ধ ছাড়ে!
    কাবুল এবার আরেকজনকে জিগ্যেস করেছে, রামকৃষ্ণের বাংলা কি রে?
    উত্তরঃ কাঁঠাল।

    তখন কাবুল ট্রান্সলেশান লিখলোঃ কাঁঠাল ছিলো সেন্টের শিশির ভেতরে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন