আচ্ছা আর্জো কি দেশে আইলা? আইলে একটা খপর দিয়ো। তোমার সময় ও ইন্টারেস্ট থাকলে ভাট করবো ও মদ খাবো।
সকাল সকাল কত মনটা ভালো আছে।
pi | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৪৪ | 69.251.184.3
প্রগ্রেস দেখার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কোন প্যানেল ছিল না । একটা থিসিস কমিটি তৈরি হত, যেটাতে কারা থাকবেন, সেটা নিজেদের কাজে আদের অ্যাডভাইস পেলে সুবিধা হয় সেই অনুযায়ী স্টুডেন্ট ও তার সুপারভাইজার মিলে ঠিক করত। এবং এনাদের থেকে অনেক সময় ই বেশ ভালো ইনপুট পাওয়া যেত। সুপারভাইজার নিজের ইচ্ছেমত সকলের অলক্ষে বাঁশ ও দিয়ে যেতে পারতো না কি স্টুডেন্ট কে অনন্তকালের জন্য আটকে রেখে দিতে পারতো না। এসব, অবশ্য ই থিসিস কমিটি র মেম্বার রা ঠিকঠাক হলে ..
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৪২ | 203.99.212.224
ন্যাড়া যে কেস বল্লো এইটা আমার কাছে খানিকটা ফ্যামিলিয়ারঃ-)
nyara | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৪১ | 64.105.168.210
আমার খুব পরিচিত একটি ছেলে এম এস করে পি এইচ ডি-তে এনরোল করেছিল। কিন্তু আরও অন্ততঃ তিন চার বছর পড়াশুনো করতে হবে, তার ওপর দিগন্ত ধূসর, অ্যাডভাইসারের বদান্যতার ওপর নির্ভরশীল - এইসব ভেবে কাটিয়ে দিয়েছিল। তাছাড়া সে যে তার লাইনে গবেষণা করে কোন যুগান্ত এনে দেবে এরকম খোয়াবও ঝাপসা হয়ে গেছিল রিয়্যালিটির তাড়নায়।
এমন বোধহয় অনেকেরই হয়।
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৪০ | 203.99.212.224
বল্লে বিশ্বেস করবে না, কলেজ ইউনি অডিট করার সংস্থাটির নাম হল ন্যাক। ন্যাশনাল আকাডেমিক কিছু একটা সেন্টার আপদ ইত্যাদি।
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৩৯ | 203.99.212.224
পিএইচ ডি শুরু হওয়ার পরে, কোর্সওয়ার্ক। তার শেষে পরীক্ষা। ছ মাস বা এক বছরের মাথায়। তার পর আরো পরীক্ষা ছিল?
d | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৩৮ | 203.143.184.11
গাজিয়াবাদেই বোধহয় কি এক "রাজনগর' হসপিটালে।
এই পিএইচডি বিষয়ে আমার কোন বক্তব্য নাই। বহুযুগ আগে একপীস গ্রাজুয়েশান করেছিলাম। তথাকথিত "অর্ডিনারী গ্রাজুয়েট'। ব্যাস। তারপরে আর কিছু পড়ার ইচ্ছেও কোনোদিন হয় নি।
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৩৮ | 203.99.212.224
পাই, হতে পারে আমরা দুটো সময়ের কথা বলছি। আমি বহু লোককে জানি যাঁরা পিএইচডি করেছেন, দিব্য ভালো-ই করেছেন, তার মূল কারণ তখন আর কোন সুযোগ তাঁদের বিষয়ের সামনে আসেনি বলে। ন্যাক হয়তো পরে তৈরী হয়েছে।
এখন যদি শুধু ন্যাক নিয়ে লোকে গবেষণা করতে আসে সেতো ভালো কথা। তো ন্যাকের বারোটা বাজানোর জন্য তো নতুন নিয়ম সমূহ যথেষ্ট।
pi | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৩৫ | 69.251.184.3
h দা, TIFR এ এই সব পরীক্ষা ছিল।
shrabani | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৩৪ | 124.30.233.101
কোন হসপিটালে?
pi | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৩৪ | 69.251.184.3
তবে অন্য সেক্টরে টাকা, স্কোপ বেশি বলেই লোকে পিএইচডি করে না, অন্যত্র যায়, এমন সরলীকরণ ঠিক না। পিএইচডি করাটা পড়াশুনার ন্যাকের উপর ও অনেকটা নির্ভর করে। মাস্টার্সের পর, অনেক পড়াশুনা হয়েছে, এবার ক্ষান্ত দি , কি অনেকদিন তো স্টুডেণ্ট লাইফ হল, এবার একটু অন্যরকম হোক, এই অ্যাটিটুড থেকেও বহু লোকজন পিএইচডি করতে চায় না। টাকা কি স্কোপের ব্যাপারটা সেসব ক্ষেত্রে কোন ডিসাইডিং ফ্যাক্টর না।
বরং উল্টোটা সাধারণ ভাবে ঠিক। করার ইচ্ছে থাকলেও অনেকে পিএইচডি যে করে না বা করতে পারে না, তার একটা বড় কারণ টাকা কম। বড় পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে হবার জন্য বহু ইচ্ছুক ও মেধাবী লোকজনকে পিএইচডি র সুযোগ পেয়েও ছাড়তে বাধ্য হতে দেখেছি।
তবে টাকা কিন্তু ইদানীং বেশ বাড়ানো হয়েছে। আমাদের পিএইচডি জীবনের শুরু থেকে শেষ অব্দি প্রায় তিনগুণ স্কলারশিপ বৃদ্ধি দেখে এলুম তো ! যা পাওয়া যায়, তাতে কিন্তু দুজনের সংসার বিন্দাস চালিয়ে দেওয়া যায় ।
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৩৪ | 203.99.212.224
চাপের ব্যাপার। কি আবার হল।
Blanjk | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৩৩ | 203.99.212.224
শমীকের? কি হয়েছে?
d | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:৩২ | 203.143.184.11
আচ্ছা শোনো, ফরিদা খবর দিল, শমীকের খুব শরীর খারাপ। রবিবার থেকে হসপিটালে আছে। এখন একটু ভাল। হয়ত শীগগিরই ছাড়া পাবে। আমি পরে আবার আপডেট দেব।
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:২৯ | 203.99.212.224
পাই তুমি শুধু ঢোকার সময়ের পরীক্ষার কথা বলছো। নতুন নিয়ম প্রত্যেক বছর লিখিত পরীক্ষার কথা বলছে।
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:২৭ | 203.99.212.224
আকাদেমিক নিয়ম আলোচনা করার জন্য আর যাই হোক লেখা পড়া করার দরকার হয় না। ফ্যামিলিয়ারিটি লাগে। আমার গুষ্টি সকলে আকাদেমিক, তাই প্র্যাকটিকাল অসুবিধে গুলো বলছি। কোন বিষয়ে কথা বলার জন্যই পড়াশুনো লাগে না। লাগলে তো মারা যাব;-)
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:২৫ | 203.99.212.224
সমস্ত ইউনিতেই প্রোগ্রেসের ইভ্যালুয়েশন এর ব্যবস্থা আছে। বেশির ভাগ জায়্গাতেই সেটা বোর্ড অফ স্টাডিজের ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে। বিদেশে যে দুটো জায়গা জানি, সেটাতেও বেসিকালি একটা আকাদেমিক কমিটির সামনে প্রেজেন্টেশন দিতে হয়। সেটাও বেসিকালি প্রকারন্তর মাত্র। কিন্তু লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম হলে সেটা রাবিশ হবে। ইনফ্যাক্ট ডিপার্টমেন্টের ডন দের আরো আধিপত্য বাড়বে। গাইডের সঙ্গে ছাত্রের বা গাইডের সঙ্গে ডনের বা ডনের সঙ্গে ছাত্রের রিলেশনে চাপ থাকলে গবেষণার প মারা যাবে।
Arpan | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:২৩ | 208.57.131.4
পড়াশুনোর কথা হচ্ছে বুঝি? এইখানে আমি বোধহয় সবচেয়ে কম পড়াশোনা করা লোক। সেই কবে একটা পাশ দিয়েছিলাম!
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:২২ | 203.99.212.224
পে কমিশনের রেকো তে মাষ্টারদের মাইনে বাড়ানো হয়েছে। আর ক্লজ হল,প্রমোশন আর প্রমোশন না হলেও যে স্কেল রিভিসন হয় সেটার সঙ্গে পি এইচ ডি কে জুড়ে দেওয়া। আর পি এইচ ডি করার সুযোগ কমিয়ে, লেকচারারের উপরে ওঠাটা বন্ধ করার ব্যবস্থা হবে। পিএইচডি কে অ্যাপারেন্টলি রিভিউ করবে ইউজিসি প্যানেল। সেটা তার মানে আরেকটি নতুন কেন্দ্রীয় ঘোগের বাসা হবে এই আর কি। পিএইচ ডি র প্রোগ্রেস কে দেখার জন্য পরীক্ষা দিতে হলে taught course আর phd র কি পার্থক্য রইলো?
অর্থনীতির যে অবস্থা হলে লোকে পোস্ট গ্র্যাড আর পিএইচডির জন্য ছুটবে না, সেই অবস্থা কি হয়েছে? আদৌ না। আগে লোকে চাকরির বদলে স্কল নিয়ে পি এইচ ডি করতো, যেমন লোকে বিদেশে পোস্ট ডক টা করে। এইটার রাস্তা বন্ধ হবে শুধু তাই নয়, যেটা হবে হাতে গোণা ইন্সটিউট ছাড়া, ইউনি তে পড়ানোর সঙ্গে গবেষণা করার যে রীতি সেটি র বারোটা বাজবে।
pi | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:২০ | 69.251.184.3
যাচ্চলে, এগুলো সব ই তো আমাদের করতে হয়েছিল। অন্যত্র করতে হয় না ? TIFR, IISc, JNU, ISI এদের সম্পূর্ণ নিজস্ব লিখিত পরীক্ষা ও ইন্টারভিউ আছে আর সমস্ত CSIR ইন্সটিটুট গুলোতে তো কমন NET, তারপর ইন্সটিটুট এর নিজস্ব ইন্টারভিউ । এতো অলরেডি আছে। তবে স্টুডেন্ট সুপারভাইজার চুজ করতে পারবে না , এর থেকে ঢপের নিয়ম আর হয় না।
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:১০ | 203.99.212.224
যোগ্যতাহীন লোকের সংখ্যা সর্বত্র বেশি। সমস্ত ধরণের কর্মক্ষেত্রে। তাই বলে কাজের সুযোগ কমানোটা কখন কোয়ালিটি বাড়ানোর উপায় হতে পারে না।
shrabani | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:০৪ | 124.30.233.101
শুনশান অফিস, গোনাগুন্তি লোকজন, খাঁ খাঁ করছে পার্কিং। আমি কম্পিউটার জ্বেলে বসে আছি। বস কোনো অজ্ঞাত জায়গা থেকে ফোন করে খবর নিচ্ছে আমি অফিসে আছি কিনা আর অভয়বাণী দিচ্ছে, "তুম সাম্হাল লো, কুছ জরুরত হ্যায় তো আই অ্যাম অ্যাভেয়েলেবল!" সে যে কোন চুলোয় অ্যাভেয়েলেবল ভগাই জানে! যেখানেই দরকারে ফোন করছি, ফোন কেটে দিচ্ছে। ডেলি মিটিংও বন্ধ।
san | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৫৯ | 12.144.134.2
সেটা তিনটে এক্সট্রা পরীক্ষা দিতে হবার জন্য নয়। অন্য সেক্টরে বেশি টাকা, ভাল স্কোপ ইত্যাদির জন্য। তো ঠিক আছে তার জন্য অ্যাকাডেমিয়ার লোকেদের স্কোপ বাড়ানো হোক, মাইনে বেটার করা হোক। পিএইচডিকে সোজা থেকে সোজাতর করে দিয়ে কি লাভ হবে, যদি পরের গল্প একই থাকে? আরো বেশি বেশি যোগ্যতাহীন লোকেরা তাতে পড়ানোর কাজে আসবে আর কিছু না।
Arijit | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৫৮ | 61.95.144.123
এট্টু সিটি সেন্টার ঘুরে আসি।
shrabani | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৫৬ | 124.30.233.101
অন্য ফিল্ডে বলতে পারবনা, কিন্তু ইঞ্জিনিয়ারীং এ আজকাল মাস্টার্স করারই স্টুডেন্ট পাওয়া যায়না, পি এইচ ডি তো দুর অস্ত।
Arijit | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৫৬ | 61.95.144.123
সেই জন্যেই তো ছেঁড়া পেন্টুলের কথা বললুম;-)
san | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৫৫ | 12.144.134.2
বিদেশের সঙ্গে তুলনা করে লাভ নেই। এখানে কোনকিছুতে কোন কড়াকড়ি না থাকায় শুধু সুপারভাইজারের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রেখেই কত গরুগাধায় পিএইচডি পেয়ে যায়। সুপারভাইজারেরও ভাল, তিনি দেখাবেন তাঁর কাছে এত সংখ্যক লোকে ডক্টরেট করেছে।
সবেতে এই দেশে এই হয়না বলে উদা টেনো না। কোন সভ্য দেশে বাচ্ছা হওয়ার আগে তার সেক্স জেনে নেওয়া বেআইনি নয়। আমাদের দেশে বেআইনি এবং সেটা হওয়ার খুব যুক্তিযুক্ত কারণ আছে। ইউকেতে নয় তাই এখানেও নিয়মটা তুলে দাও বলাটা বোকামি হবে।আগে এটা একটা সভ্য দেশ হোক তারপরে সভ্য দেশের নিয়মের সঙ্গে নাহয় কমপেয়ার করা যাবেখন।
Arijit | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৫৪ | 61.95.144.123
কত ক্রেডিট যেন বিলেতেও করতে হয়। আমাদের হয়নি কারণ আমি স্টাফ ক্যান্ডিডেট ছিলাম - রিসার্চ প্রোজেক্টটাই আমার রিসার্চ ট্রেনিং। কিন্তু বিলেতে ক্রেডিট লাগলেও তার পরীক্ষা বা অ্যাসাইনমেন্ট হয় না। পিএইচডি "টট-কোর্স' নয়।
বিলেতের যে কনসেপ্টটা আমার ভালো লাগে সেটা হল এরা শেখায় পিএইচডি ইজ দ্য বিগিনিং অব ইওর রিসার্চ। এর পর তোমার সারাজীবন পড়ে রইলো রিসার্চ করার জন্যে - পিএইচডি তোমাকে তার জন্যে তৈরী করে দিলো। আমেরিকাতে এবং এখানে হয়তো এটাকে "এণ্ড' ভাবে;-)
san | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৫০ | 12.144.134.2
ও আচ্ছা আমি আমাদের দেশের কথা বলছিলাম। দিল্লি স্কুল , কি জেএনইউ , কি আইএসাই, এর সর্বত্রই তো এই নিয়ম গুলো আছে। এবং ক্যালকাটা ইউনি বা রবীন্দ্রভারতীতে স্টুডেন্টের কোয়ালিটি নিয়ে মাথাব্যথা না থাকায় বহু গরুগাধা পিএইচডিতে ঢোকে। এদের যোগ্যতার পরীক্ষা কেনই বা দিতে হবেনা? হওয়াই উচিত।
nyara | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৪৯ | 64.105.168.210
বিদেশ বলতে যদি অ্যামেরিকা বাদ হয় তবে আলাদা কথা। এখানে তো সাধরণতঃ বাহাত্তর ক্রেডিটে পি এইচ ডি নাবে (সেমেস্টার সিস্টেমে), তার মধ্যে বোধহয় আটচল্লিশ ক্রেডিট কোর্সওয়ার্ক। তারপরে কোয়ালিফায়ার পরীক্ষা। ওটা পাশ করা বেশ টাফ। এরপরে মোটমুটি অ্যাডভাইসারের ইচ্ছে - কবে ডিফেন্ড করতে দেবে।
এদেশে যারা ডাক্তারি করেছে, বিশেষতঃ অজদা আরও ভাল বলতে পারবে। আমার তথ্যাবলী তামাদি হবার একটা সম্ভাবনা আছে।
তবে সে যাই হোক, হজমোলার কাঁচা আম ফ্লেভারটাও বেশ করেছে।
Arijit | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৪৬ | 61.95.144.123
পেন্টুলের পিছন ছিঁড়ে গেছে - সেটাকে সারাবো না, তার ওপরেই আরেকটা অন্য জায়গায় ছেঁড়া পেন্টুল পরে নেবো;-)
Arijit | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৪৪ | 61.95.144.123
বিদেশে ভালো ইনস্টিটিউটে অল্প কিছু কোর্স ওয়ার্ক করতে হয় পয়েন্টসের জন্যে - এবং সেগুলো সব রিসার্চ ট্রেনিং। তার আবার পরীক্ষা হয় না। এরা সেটাও আনতে চায়। মানে বেসিক্যালি একটা রিসার্চ প্রোগ্রামকে ক্লাসরুম-বেজড বস্তু বানানোর জন্যে আগ্রহ প্রবল - এর চেয়ে বেশি কিছু নয়।
Arijit | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৪১ | 61.95.144.123
কে বল্ল এ¾ট্রান্স টেস্ট আছে? একটা লেভেলের পর ওসব কেউ করায় না। যদি জিআরই কে এনট্রান্স টেস্ট ধরো তাহলে তার পর ফের ইন্টারভিউ হয় কি? ইউকে তে তো জিআরই-ও লাগে না।
অন্য কোথাও ডিপার্টমেন্টাল ফর্মাল প্রসেসে সুপারভাইজর বাছা হয়কি? আমার যাতে ইন্টারেস্ট, সেই নিয়ে যে কাজ করে আমি তার কাছেই কাজ করবো - এটা পৃথিবীর সর্বত্র হয়। এবং সেটাই ঠিক। আমার ইচ্ছা ডিস্ট্রিবিউটেড সিস্টেমস নিয়ে কাজ করবো - অথচ ডিপার্টমেন্টাল ফর্মাল প্রসিডিওর মেনে আমাকে ফেলে দেওয়া হল একজন ইমেজ প্রসেসিং-এর লোকের কাছে - এর চেয়ে বকোয়াস নিয়ম হয় না।
শেষে ভাইভা হয়, ভালো কথা - সর্বত্র হয়। কিন্তু এরা আরো নতুন পরীক্ষার কথা বলছে। বেশি কড়াকড়ি - যেগুলো বেসিকালি ফালতু। মেরিট না থাকলে এসব ছাড়াই ফালতু পিএইচডি হবার কথা নয় - সিস্টেমে গলতা না থাকলে। তাহলে এটা গলতা ঢাকার জন্যে আরো ফালতু কিছু নিয়ম...
san | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:৩২ | 12.144.134.2
পিএইচডির রেগুলেশন খারাপ কি করেছে? ভালই তো।
হ্যাঁ কিছু লোক কমবে পিএইচডি করার। কিন্তু ভুলভাল লোকই কমবে। সত্যি মেরিট থাকলে কারুর এসবে পিএইচডি করার ইচ্ছে কমার কথা না।
এ¾ট্রান্স টেস্ট, কোর্স ওয়ার্ক , তার শেষে পরীক্ষাগোছের কিছু, এসব তো সব ভাল ইনস্টি তেই আছে। নতুন কি? সিইউ বা আরবিইউতে বরং কিছু লোকে 'কিছু করার নেই, বসে না থেকে পিইচডিতে নাম লেখাই' করে থাকে, সেগুলো একটু কমবে।
হ্যাঁ নতুন নিয়ম গুলো দেখলে কেউ আর পি এইচ ডি ক্রবে না। তাতে সুবিধে হল কাউকেই আর প্রমোশন দিতে অবে না। এখন পি এইচ ডির সঙ্গে প্রমোশন জুড়ে দিয়েছে। আর জেনেরালি আকাডেমিক আয়াক্টিভিটি কে তো এমনিতেই ডিসকারেজ করে, এটাতে আরো অপূর্ব হবে। বাইরে থেকে পড়লে মনে হবে, কাজের মান বাড়ানোর জনয় নতুন নিয়ম ভালো, কিন্তু সিস্টেম জানলে বোঝা যাবে, কেসটা ঢপ।
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১০:১৪ | 61.95.144.10
এরকম একটা উড়ো র্যান্টিং ইমেল আমার কাছে এসেছে।
Assassinated Press
Foreign automakers now account for well over 40% to 50% of the auto making jobs in the country, with most of their factories and jobs located in the southern states for one big obvious reason: The work force is a bunch of ignorant, easily exploited and cowardly m***rf******s.
"Bare foot and pregnant, that's how we f***ing like them on the shop floor. Dumb as doorposts ," declared Mitch McConnell, R-Ky. "I know the southern cracker mind if you can even call it a mind. You tell the f*** he's better off than some peasant beaner in Guatemala or send his stinkin' a** to fight a war in some relative backwater like Afghanistan and he comes home thinking $12.00 bucks an hour and football and Southern comfort on weekends if he don't gotta pull no a**wipe overtime free double shift as f****g Nirvana. He's the ideal victim for the new Global economy?hard up and stupid."
"And f***, they even paid for their own jobs through their goddamn taxes. When you figure in how f****d up and impoverished every aspect of life is around here, it becomes obvious they will never earn back in salaries and social services what they paid in taxes to relocate the foreign automakers," said Sen. Bob Corker, R-Tenn. "Dupes, dopes, both. Depends how you think about people so willing to be victimized by their betters. Who live in in the part of America that's just a c**t hair from becoming a backwater the U.S. has been f****g pounding on for 200 years like the Dominican Republic or Nicaragua or even Haiti."
"We don't give a s**t about shifting jobs to the South," continued Shelby. "In the long term we don't even give a s**t about the UAW. Our goal is too make all of America a s**thole for most so it can be a paradise for the f**g few. Its called downward harmonization and what you're seeing now is a process started 40 years ago and greatly accelerated by so-called free trade agreements or, as we like to call them in the kleptocracy, long hot pokers up the a** of the world's workers."
"All you f****s in the rest of the country have to do is trust in god and your betters the way southerners have for centuries. Trust that the rich folk won't f**k the poor. Southerners have a long history of doing this usually invoked as tradition and, as a consequence of giving up their freedom and self-reliance are in the vanguard of moving America toward a future of impoverishment for the many and the enrichment of the few."
"Now, lets bow our heads and pray to Jesus those heathen ka****ze's at Toyota or those N**i's at BMW won't f**k us."
হিলারিয়াসঃ-)))))))
shrabani | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১০:১১ | 124.30.233.101
এমনিতেই দেশে পি এইচ ডি করার লোক কমে যাচ্ছে, এর পরে আর খুঁজে পাওয়া যাবেনা!
h | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ১০:০৩ | 61.95.144.10
আইটি এলিভারির প্রসেস অডিট একেবারেই অপ্রয়োজনীয় একটি জিনিস। সম্পূর্ণ অর্থহীন। বেশির ভাগ সময়েই ক্লয়েন্ট নিজেই এই সব প্রসেস ভাঙে। এবং তাদের ডেড লাইন অনুযায়ী আজ করতে ভাঙতে হয় অথবা একসেপশন প্রসেস ভালো করে ডিফাইন করা থাকে না। কারণ বেশির ভাগ লোকেই ইমিডিয়েটের বাইরে দেখতে পায় না। আর ডেলিভারি অর্গানাইজেশনে বেশির ভাগ সময়েই এটাকে পোলিটিকাল ব্রিংকম্যানশিপের কাজে লাগানো হয়। সুতোরাং ওভার অল এটা একেবারেই আই ওয়াশ। সাত আটটা মেজর প্রসেস এন সি সহ করা প্রজেক্টে, প্রচুর ক্লায়েন্ট অ্যাপ্রিসিয়েশন এবং স্টার অ্যাওয়ার্ড এইসব পেয়ে বুড়ো হয়ে গেলাম। বিজনেস প্রসেস ঠিক ঠা বুঝে ঠিক মত আর্কিটেকচার প্ল্যান করে বা মডেল করে, মাল নামিয়ে দিলে এইসব বাজে হ্যাপা থাকে না। যখন ডেলিভারি আর ইউ এটি ঠিক ঠাক হয় তখন প্রসেস অডিটের রেজাল্ট নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না। ঘামালে মাঝে মাঝে ম্যানেজারদের বাঁশ হয়, সেতো এমনিতেই উত্তম প্রস্তাব;-)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন