janaika padaatik | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১২:১৯ | 117.194.227.188
ট্যাক্সি বা অটো চালকেরা বেশীরভাগই নিম্নবিত্ত, দুটো বেশী পয়সা রোজগারের লোভে তারা অনেক নিয়ম ভাঙে। আমি পছন্দ না করলেও অন্ততঃ ওদের এই আচরণ বুঝতে পারি কিন্তু বাইকচালকেরা (ছোট এবং বড় চাকা) অক্ষমনীয়। এরা ওয়ান-ওয়ে রাস্তায় উল্টোদিকে চালাতে, ট্র্যাফিক সিগনালকে পাত্তা না দিতে, ফুটপাথের ওপর চালাতে, ফুটপাথ থেকে তিনফুট দূরে বাইক দাঁড় করিয়ে আড্ডা মারতে বিন্দুমাত্র সঙ্কোচ বোধ করে না। মাঝে মাঝে এরা এসবই করে নিজে হেলমেট পরে বাচ্ছাকে খালিমাথায় সামনে বা পেছনে বসিয়ে। বলতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই যে কাগজে যখন পড়ি একটা 'শহীদ' হয়েছে, তখন একটা পৈশাচিক আনন্দ পাই, ভাবি যাক্ একটা পাপ বিদেয় হলো।
আমার দুই তুতো ভাই আর এক তুতো ভগ্নীপতি বাইক চালায়, আমি ওদের মুখের ওপরই আমার এই মত জানিয়েছি। বরাতক্রমে আত্মীয়তা এখনও আছে। এরা সব জ্ঞানপাপী।
কিছু (লাখে এক বা তারও কম, আমার চোখে একজনও পড়েননি) বাইকচালক আছেন, তাঁরা নিয়ম মেনে চালান, তাঁদের কাছে আমার এই মন্তব্যের জন্য নতজানু হয়ে ক্ষমা চাইছি।
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১২:০৪ | 61.95.144.123
তাহলে সর্বত্র যখন সিএনজি হচ্ছে, এখানে কেন এলপিজি? অ্যাভেলেবিলিটির ব্যাপার আছে?
কিন্তু এই বাংলার মাটি দুর্জয় ঘাঁটি, অতএব কালে কালে বাঁশের থেকেও কঞ্চিরা দড় হয়ে ওঠেন।
Blank | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৫১ | 203.99.212.224
কিস্যু বুঝলুম না। হানুদার কথা মতন এই গুলো নিয়ন্ত্রন আগে করতে হবে, তার পর কাটা তেল বা ফোর স্ট্রোক, বা ট্রাফিক আইন মানা? তাই তো?
Arpan | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৫১ | 216.52.215.232
এত দীর্ঘ আলোচনা না করেও একটা ছোট্ট প্রশ্ন করা যায়। বেঙ্গালুরু বা দিল্লিতে এত সহজে অটো এলপিজিতে চালু করা গেল কী করে? বেঙ্গালুরু বা দিল্লি যদি সফি রংবাজির এপিসেন্টার বলে মনে হয়ে থাকে, তাহলে সীমান্তের ওপাশে ঢাকার কথাও মনে করা যায়।
১। সার্জেন্ট দের ঘুষ খাওয়া। ২। প্রাইভেট গাড়ি আর সরকারী বাসে বা টিপার ট্রাকে রোড ট্যাক্স আর পলিউশন ক®¾ট্রালের কাগজ পত্র থাকা সঙ্কেÄও আদৌ এমিশন ক®¾ট্রাল না হওয়া। ৩। এস ইউ ভি বিকির উপরে কোন নিয়ন্ত্রন না থাকা। ৪। গাড়ির এসি ব্যবহারে কোন নিয়ন্ত্রণ না থাকা ইত্যাদি।
আরো উদা দিতে পারি। লাগলে বলবেন।
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৪৫ | 61.95.144.123
ঝিম, বুঁদ, ভোঁ, না - এই চারতে স্টেজ। ৭৭-এর পর প্রথম কয়েক বছর সকলে ঝিম হয়েছিলো, তারপর আশির দশকের শেষ থেকে বুঁদ হয়ে। নব্বইয়ের মাঝামাঝি থেকে বছর দশেক ভোঁ, আর এখন পুরো "না' হয়ে গেছে।
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৪২ | 61.95.144.123
কোথাও কোনো রকমের নিয়ন্ত্রনের ওপরেই তো নিয়ন্ত্রন আছে বা বসানোর চেষ্টা আছে - নানারকম বাধ্যবাধকতার জন্য।
Blank | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৪১ | 203.99.212.224
'অটোর সংখ্যার ওপর নিয়ন্ত্রন' এলো কোথা থেকে?
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৯ | 61.95.144.123
মানে ট্রাফিক আইন থাকা এবং সেটা মেনে চলা = সফি রংবাজি?
আমি বাপু পাঠান নই। পেশোয়ারে থাকতে পারবো না।
;-)
h | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৬ | 203.99.212.224
ওকে। পোলিটিকালি ইনকারেকট হওয়াটাই হাল ফ্যাশন। অতএব নতুন কিছু না। আর এই ইনকারেকট নেস কে র্যাটিফাই করে নেওয়ার জন্য সাধারণত জুডিশিয়াল অ্যাকটিভিজম আসে বা ইংরেজি মিডিয়ার একটা সিটিজেন অ্যাকশনের ফর্ম তৈরী হয়। এখন ভারতে। এটা একটা ইন্টারেস্টিং ক¾ট্রাডিকশন।
আরেকটা দিক হল প্লেব রংবাজি সম্পর্কে সফি রংবাজদের আপত্তি। নিয়ম না মানার জন্য। এটাও নতুন কিসু না।
এখনকার হাতে গরম ক®¾ট্রাভার্সি গুলোয় ক্রমশঃ দুটো জিনিস জলের মত পরিষ্কার হচ্ছে ঃ
১। 'উন্নয়নের' এক্সক্লুশন জনিত সমস্যা গুলো। ২। রাজনৈতিক দল গুলোকে গাল দিয়ে যে 'সিভিল সোসাইটি' ফর্ম করার চেষ্টা চলছে, মিডিয়াতে, সরকারী বা বেসরকরী পরিবেশ ইনিশিয়েটিভ বা আন্দোলনে, সরকারে, পুলিশে এবং জুডিশিয়ারিতে, সেই সোশাল রিকনস্ট্রাস্কশনের প্রোজেক্ট বেসিকালি জঘন্য ভাবে ডিবেসড , অ্যান্ড ইট সাফার্স ফ্রম টেরিবল ডিসকানেক্ট। এটার ইতিহাস স্বাধীন ভারতে দীর্ঘ।
অটোর সংখ্যার উপরে নিয়ন্ত্রন, প্রাইভেট গাড়ি বা বাসের সংখ্যার উপরে নিয়ন্ত্রনের বাইরে গিয়ে হয় না। দৃষ্টি ভঙ্গীর ভারসাম্যের দীর্ঘদিন আগেই মৃত্যু ঘটেছে।
Blank | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৪ | 203.99.212.224
ঠ্যাঙানী দরকার পাতি
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২৬ | 61.95.144.123
প্রাইভেট কেন, সরকারি বাসও তাই। বেসিক্যালি রাস্তায় হার্ডলি ৫% ভেহিকল কোনো নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করে। শহরের মধ্যে। কারণ এখানে সবাই রেস দিচ্ছে, কত আগে পৌঁছনো যায়। সবাই ভাবে এই বুঝি আমার আগে কেউ চলে গেলো।
এই একই গাড়ি/বাস/লরিগুলোর অধিকাংশ দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে মোটামুটি নিয়ম মেনে চলে, কারণ ওখানে আগে পৌঁছনোর চেয়ে সারভাইভাল আগে। ওই স্পীডে নিয়ম না মানলে বাঁচবে না।
Blank | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২১ | 203.99.212.224
প্রাইভেট বাস আর অটো, দুটোই ভয়ানক অনিয়মে চলে। অটো জিনিস টা কোনো নিয়ম ছারাই চলে।
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:১৪ | 61.95.144.123
এবং রংবাজি। যে রাস্তায় অটো চলে সেই রাস্তায় লোকের হাঁটা, সাইকেল চালানো বা গাড়ি নিয়ে যাওয়া বিশেষ কষ্টসাধ্য হয়ে ওঠে। বাড়িতে অত্যধিক আরশোলা হলে যেমন অন্যের থাকা কষ্টসাধ্য হয় সেরকম আর কি। অটোগুলো হল রাস্তার আরশোলা। শুনতে খারাপ হলেও, পলিটিক্যালি ইনকারেক্ট হলেও এটা ঘটনা।
Blank | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:১২ | 203.99.212.224
ওসব কাটিয়ে পাতি দু ঘা দাও। মাস খানেক আগে আমাদের ওদিকে একটা অ্যাকসিডেন্ট হয়। তারপর পাবলিক দু ঘা দিয়ে অটো পুড়িয়ে দিয়েচিলো। তারপর কদিন অটো বন্ধ করে দিয়েছিল পাবলিক। আজকাল চলে, তবে বেশ নিয়ম মেনে।
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:১১ | 61.95.144.123
অটো নিয়ে মূল সমস্যা? নিয়ম না মানা (ইউনিক নয় অবশ্যই, কিন্তু সবচেয়ে বেশি), রাস্তার বারোটা বাজানো (কখনো সখের বাজার থেকে সরসুনার দিকে যেও - দেখবে) এবং কাটা তেলের ধোঁয়া (ইউনিক)।
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:০৯ | 61.95.144.123
আর ড্র্যু ব্যারিমোর, সলমা হায়েক থাকলেও মাধুরী দিক্ষিত রয়েছে যে - কখনো আমার লেখা হতে পারে?
h | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:০৯ | 203.99.212.224
অটো সম্পর্কে অরিজিতের মূল যে সমস্যা গুলো কি কি? এর মধ্যে কোনটা অটোর জন্য ইউনিক? মানে অন্য পাবলিক ট্রান্সপোর্টে তার মধ্যে কোন সমস্যাটা নেই?
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:০৭ | 61.95.144.123
না তো, আমি অনেকদিন লিখি না, সময় কই?
Arpan | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:০৬ | 216.52.215.232
এবারের বুবুভা কি অরিজিৎ লিখেছে? দুইবার ড্রু ব্যারিমোরের কথা উঠেছে কিনা। ঃ P
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:০৬ | 61.95.144.123
যেখানে সম্ভব সেখানে।
যেমন অনেক লোক বেশ উচ্ছসিত হলেও গাছতলা থেকে আমাদের বাড়ির ওদিকে শৌর্য্যশ্রী ক্লাব অবধি অটো যখন চালু হল তখন আমি বলেছিলুম যে রাস্তার বারোটা বেজে গেলো। ওই র্যুটে আমি অটো চড়ি না। দেড় কিলোমিটার রাস্তা, আমি হাঁটি।
Arpan | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:০২ | 216.52.215.232
অরিজিৎ, আরো ব্যপার আছে। অটোয় উঠব না বললেই তো হল না। একটা উদাহরণ দেই। সল্টলেকে গত পাঁচ-ছ বছরে গাঁতিয়ে অটো চলছে। অন্যদিকে তার ধাক্কাতেই হোক বা অন্য কোন কারণেই হোক প্রচুর প্রাইভেট বাসরুট বন্ধ হয়ে গেছে। সরকারি বাসের জন্য ওয়েট করা আর লটারি কাটা একই ব্যপার। এই ক্ষেত্রে কী উপায় আছে বলতে পারো? সল্লেকে পাতি মধ্যবিত্ত মানুষ প্রচুর সংখ্যায় আছেন। তাদের কাছে গাড়িও নেই এবং কথায় কথায় ট্যাক্সি চড়তে পারেন না।
Blank | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:০১ | 203.99.212.224
মাঝখান থেকে বারুইপুরের সিটু থেকে অনেকে ভেঙে তিনোমুলে চলে গেচে।
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৫৮ | 61.95.144.123
সেদিন স্টারানন্দের টুইস্ট দেখলাম।
যেদিন অটো স্ট্রাইক ছিলো - স্টারানন্দের রিপোর্টার যাদবপুর এইটবি-তে গেছে, অটো বিশেষ নেই, কিছু লোক দাঁড়িয়ে। ওর ডিউটি হল অটো নেই বলে লোকের কত অসুবিধা হচ্ছে সেটা দেখানো। তো সেই রিপোর্টার দুজনকে জিগ্গেস করলো - যে আপনারা কি অটোর জন্যে দাঁড়িয়ে? দুজনেই বল্ল না, বাসের জন্যে। একজনকে জিগ্গেস করলো যে অটোতে চড়েন? সে বল্ল - হ্যাঁ, চড়ি, তবে আজকে বাসে যাওয়া দরকার। রিপোর্টারের পরের স্টেটমেন্ট - অটো না পেয়ে সকলে বাসের জন্যে দাঁড়িয়ে আছেন।
ব্যাপার হল - অনেকেই হয়তো তাই - অটো না পেয়ে বাসে গেছে। কিন্তু ওই দুজনের কেস তা নয়। রিপোর্টারটিকে অটো না পাওয়ার অসুবিধা দেখাতেই হবে, অথচ দুর্ভাগ্যক্রমে যে দুজনকে জিগ্গেস করেছে তারা কেউই অটোর জন্যে দাঁড়িয়ে নেই। আবার কাউকে জিগ্গেস করলে যদি ফের সেই এক কেস হয় - তাই টুক করে একটু টুইস্ট দিয়ে দিলোঃ-)
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৫১ | 61.95.144.123
এখানে লোকাল কমিটিকে এক হাত নেবার মতন clout এখনও আছে।
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৫০ | 61.95.144.123
দুদিক থেকে চাপ না দিলে হবে না। অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের চাপ, উল্টোদিকে লোকের চাপও দরকার। যেমন অটোর সামনে লোক বসানো - লোকে বসে বলেই অটোগুলো নেয়। লোকে যদি বসতে অস্বীকার করে, সুর সুর করে অটোগুলোও এটা বন্ধ করবে। আমি সামনে বসি না। এবার থেকে অটোতেও চড়বো না। এবং যখন রাস্তায় অটোওয়ালা ডাকবে জোরে জোরে বলবো যে বেআইনী অটোতে চড়ি না।
Arpan | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৪৮ | 216.52.215.232
অরিজিৎ কি লোকাল কমিটিকেও মাসে মাসে চাঁদা দেবে? ঃP
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৪৬ | 61.95.144.123
হ্যাঁ, তিন বছর আগের রুলিং-এর পরেও নতুন টু-স্ট্রোক বাজারে এসেছে।
Arpan | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৪৬ | 216.52.215.232
ত্যাঁদরামি বলে ত্যাঁদরামি। দিনের বেলা যে রুট অমুক জায়গায় গিয়ে শেষ হয়, অন্ধকার নামলে সেইটা হাফ কিলোমিটার আগেই শেষ হয়। জবাব চাইলে জবাব পাবেন না। অটো ছেড়ে বাসে চড়তে চাইবেন তাও হবে না। অটো স্ট্যান্ডের সামনে বাস থামলে অটোওলারা রে রে করে থেড়ে যাবে অশ্রাব্য খিস্তিখাস্তা সমেত।
এইগুলি তো একদিনে আর হয়নি। আর এক পবিত্র প্রভাতে চাইলেই কেউ সুশীল বালক হয়ে যাবে না। অগত্যা, পঃবঙ্গের ঐতিহ্য নিয়ে ঘর করা ও পথ চলা।
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৪৬ | 61.95.144.123
কাটা তেল? হুঁঃ। নেতাজি সুভাষ বোস রোডের ওপর চায়ের গুমটিতে ঢেলে কাটা তেল বিক্রি হয় (নিজে চোখে দেখা) - বিশ হাত দূরে পুলিশ দাঁড়িয়ে।
আজই তো অটোর সাথে ঝামেলা হল। আমাদের বাড়ি থেকে নেতাজিনগর আসতে একটা সরু ব্রীজ বেরোতে হয় - সেখানে একটা গাড়ি উঠলে উল্টো দিক থেকে আর কোন গাড়ি আসতে পারে না। একটা হোমগার্ডকে দাঁড় করিয়ে রাখে সামলানোর জন্যে। রিক্সা বা সাইকেলকে এখানে "যানবাহন' হিসেবে ধরা হয় না, কাজেই তারা ওঠে, এবং রিক্সাকে পাশ দিতে চাকার রিম প্রায়সই ব্রীজের ফুটপাথে ঘষে যায় - দাগও হয় বেশ গভীর। তো, সেগুলো নিয়ে কোথাও কিছু বলার নেই। আজ আমি ব্রীজে উঠবো - আগে একটা ট্যাক্সি ছিলো, তার পিছনে আমি হর্ন নিয়ে উঠলাম। সেটা দেখেও উল্টো দিক থেকে একটা অটো উঠে এলো। এবার কারো কোথাও যাবার জায়গা নেই। অটোটার পিছনে পুরো ফাঁকা, অথচ হোমগার্ডের বুদ্ধির দৌলতে আমাকে পিছোতে হল, যদিও আমার পিছনে গাড়ির লাইন। পিছনের গাড়িগুলোর পাশে দাঁড়ালাম, অটো মহারাজ আগে গেলেন। বাঁদিকে লোক যাবার জায়গা নেই, সেখান দিয়ে দুটো সাইকেল টেনে বের করলো লোকে - আটকাচ্ছে দেখেও। গাড়ির গায়ে দাগ পড়লো - কাউকে কিছু বলার নেই। হোমগার্ডকে অটো পয়সা দেয় বলে অটোমহারাজ ট্রাফিক রুল না মেনে ব্রীজে উঠেও আগে গেলেন, আমার দেরিও হল, গাড়িতে দাগও পড়লো। ফেরার সময় ওকে বলে যাবো - যে তোমাকে আমি মাসে একশো টাকা দেবো, এবং এর পর থেকে কোনো নিয়ম না মেনে আমি ব্রীজে উঠবো - সামলানোর দায়িত্ব তোমার।
Binary | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৬ | 70.64.8.206
পাই কে থ্যঙ্কু
Binary | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৫ | 70.64.8.206
সুভাষ চক্কোত্তি-ই তো আসল প্রবলেম। অটো ইউনিয়ানের ত্যাঁদরামি সহ্য করা মুশকিল। এর আগে সল্টলেকে একটা লোককে ধাক্কা মেরে, পরে পিনটি কোয়াটারের ঝোপে ফেলে দিয়ে পালিয়ে ছিলো।
আর তিন বছর আগের রুলিং -এর পরেও টু স্ট্রোক নতুন অটো বাজারে এসেছে ? আর কাটা তেলের ব্যাপারে কিছু অ্যাকশন নিচ্ছে কি ?
pi | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৪ | 69.251.184.3
বাইনারিদাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা রইলো ঃ)
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:২৩ | 61.95.144.123
আরে নিয়ম অনুযায়ী অটোর পিছনে লেখার কথা RE 2 Stroke বা RE 4 Stroke। আমি এখনও অবধি একটা অটো দেখেছি যাতে ফোর স্ট্রোক লেখা, আর খান তিনেকে টু স্ট্রোক লেখা, বাকিগুলোতে কিস্যু নেই। ওগুলো এনগ্রেভ করা থাকার কথা, মানে পরে সেগুলোকে ঘষে ঘষে তুলেছে। পুলিশ বলেছে কাগজপত্রও ঠিক নেই, কাজেই নাকি উল্টে দেখতে হবে, বা এক্সপার্ট লাগবে...
কোশ্চেন অন্য জায়গায় - এত দিন কি করছিলেন? প্রথম রুলিং টা তিন বছর আগের।
আসলে কেউই তুলতে চায় না - ভোটের প্রশ্ন আছে, "তোলা/চাঁদা'-র প্রশ্ন আছে। সেই জন্যেই তো হুঁকো তামাকের কথাটা বল্লাম।
Binary | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:১৯ | 70.64.8.206
থ্যাঙ্কু অপ্পন।
Binary | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:১৮ | 70.64.8.206
আগে থেকে হিন্ট থাকলে, স্কুল না পাঠালেই পাত্তে। দেশের বাচ্চাদের স্কুল নিয়ে এই টেনশন।
আবাপ-তে লিখেছে যে পুলিশ নাকি বলেছে অটোগুলোর 'পোঁ*' উল্টে দেখতে হবে টুস্ট্রোক না ফোরস্ট্রোক ? নইলে নাকি চেনা যাচ্ছে না ?
অরিজিৎ খুব সম্ভবত ঠিকই বলেছে। মামলাটা উনিই করেছিলেন।
আর সবকিছুর মত এখানেও ক্ষমতাদখলের রাজনীতি চলছে। কে কত অটোচালকদের নিজের ছাতার তলায় ধরে রাখতে পারে বা নিয়ে আসতে পারে। আর কীই বা বলার আছে!
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:০৮ | 61.95.144.123
মামলাটা মনে হয় উনিই করেছিলেন, বা ছিলেন - যদ্দুর মনে পড়ছে এই কনট্র্যাক্ট ক্যারেজের কথাটা ওঁর মুখে শুনেছি - মানে আবাপ-তে পড়েছি।
সে তো এই স্বরূপ বিশ্বাস নিয়ে জলঘোলা, পার্থ চাট্যার্জীর হুমকি টিভিতে, তারপর অটো নিয়ে গোলমাল, বাস পোড়া - এতগুলো ক্যাওসের পরেও অনেক "সবাক্' লোকই একেবারে "নির্বাক্' ;-)
আমি আপাতত ভাবছি আজকে যদি ফের পাম অ্যাভিনিউয়ের দিকে ধাওয়া করে তাইলে ঋকের ইস্কুল বন্ধ হয়ে যাবে, মানে ওকে ওখান থেকে তুলতে যেতে হবে - সে এক ঝামেলা।
Binary | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:০৫ | 70.64.8.206
থ্যঙ্কু অজ্জিত।
না না, আমি বলছিলাম সুভাষ দত্ত-র কতা, যে কিনা ধুলোর জন্যে মামলা করে বইমেলা তুলে দিলেন। অটোর সম্বন্ধে তাঁর কোনো বানী নেই ?
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ০৯:৪৮ | 61.95.144.123
অটো বাওয়াল নিয়ে এক কথায় যেটা বলা যায় সেটা হল মমতা হুঁকো ধরে রইলো, সুভাষ চক্কোত্তি তামুক খেলেন।
Arijit | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ০৯:৪৪ | 61.95.144.123
বাইনারিকে হ্যাপি বাড্ডে আর এক গুচ্ছ ব্রেডবোর্ড, আইসি চিপ - শুণ্য আর এক নিয়ে খেলা করার জন্যে;-)
Binary | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ০৯:৪২ | 70.64.8.206
থ্যাঙ্কু কলি।
kali | ০৫ জানুয়ারি ২০০৯ ০৪:১০ | 76.114.76.159
বাইনারিদাকে একটা অরেঞ্জ আপসাইড-ডাউন কেক দিয়ে গেলাম।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন