স্যান, এইটা কিন্তু ভাল লাগল না। জেনারেলাইজেশানের জবাবে তুমিও জেনারেলাইজ করতেই পারো, কিন্তু উর্দ্ধতন প্রজন্মকে টানাটা খুব চোখে লাগল। "সব ছেলেগুলো একেকটা বরাহ' বললেও ক বা খ'এর বাবা, কাকা, ছেলে নাতি ইত্যাদিকেও বোঝায় বটে, কিন্তু সেটা নির্দিষ্টকরে ক'এর পিতৃদেবকেই বোঝায় না।
এবং আমার কাছে এটা আপত্তিকর।
আর তুমি লোকজনকে বাপ তুলে খিস্তি দিচ্ছ --- এইটা আমার কিরকম যেন ভীষণই চোখে লাগল।
Blank | ০৭ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২৮ | 203.99.212.224
সিনাগগের ছবি আর হলুদ বাড়ির টার ছবি খুব পছন্দ হলো
san | ০৭ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২৭ | 12.144.134.2
হেঃ। পলিটিকাল কারেক্টনেস।
'খরচার বাজারে মেয়েরা তো একেকজন গৌরী সেন'
'মেয়েরা রেস্টুতে কক্ষনো বিল দেয় না'
তা - মেয়ে বলতে আমারও মা, দিদি, বোন, বন্ধু, মাসি ইত্যাদি একগাদা মেয়েকে বোঝায় যাদের কিপটে ইত্যাদি বলার কোন অধিকার অপ্পনের থাকার কথা না। যদি মেয়েরা না বলে আমার কিছু বান্ধবীরা বলা হয়, তো আমিও নন্দন কাটিয়ে দেব যাতে অপ্পন ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তিকে গালাগালির অংশ না করে ফেলা হয় । কিন্তু অপ্পন আমার আত্মীয় ও বন্ধু তাবৎ মেয়েকে নিন্দের অধিকার রাখলে পলিটিকাল কারেক্টনেস দেখাতে আমার বয়ে গেছে।
d | ০৭ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২৬ | 203.143.184.11
অজদা কবিতা লিখতে গেলেই একটা পদবীশুদ্ধ নাম নেন কেন?
sinfaut | ০৭ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২৪ | 165.170.128.65
ন্যাড়াদা,
একটারও আইডিয়া নেই। সরি।
৩। আমার দিক থেকে তো সম্ভব না, আমার নিজেরই তো মেম্বার্শীপ নেই।
এই ভাটপাড়ার একটা জিনিস আমার দারুন লাগলো তাহলো কেউ কাঁচি নিয়ে বসে নেই, কাজেই কেউ বাজে কথা বলে পার পাবে না বাকিরা তেড়ে উড়িয়ে দেবে।
মা বাবার থেকে সত্যি ভালো আছি কিনা কেজানে? মাকে খুব খাটাখাটনি করতে হতো, সকাল থেকে সন্ধ্যে, খিঁচিয়ে থাকতো সবসময়, আমায় তো সেভাবে খাটতে হয়না তাই সকালে ঘাম ঝরাতে ছুটতে হয়, নইলে ক্রমবর্ধমান ভুঁড়িকে লাগাম দেওয়া যায়্না।আর মার খাটাখাটনির সুন্দর স্বাস্থ্য আর আমার অম্বল আর যায় না, এখন না হলে এত ব্যাটাকে মিস করি প্রায় বলতে গেলে ডেকে হেঁকে নিয়ে আসি, আজ আমেরিকান ডোনাট (অবিশ্যি আমারিকা থেকে আগত নয়) খেয়েছি কাজেই আজ আবার আসবে কোন চিন্তা নেই। মা বাবার মুখের উপর কোন কথা বলতে পারতো না, বেচারী মুখ বুজে অনেক কিছু মেনে নিতো, আমরা বাড়ীতে কখন ঝামেলা হতেই দেখলাম না। শান্ত জীবন, আর আমি এইসা ঝগড়া করি যে ছেলে খাটের তলায় ভয়ে সেঁধিয়ে থাকে। তো?
Arpan | ০৭ জানুয়ারি ২০০৯ ০৯:০২ | 65.194.243.232
কাল লিখতে ইচ্ছে করছিল না। আজ সারাদিনের জন্য ব্যস্ত হয়ে যাবার আগেই ভাবলাম একটু লিখে যাই।
স্যানের গতকাল 4:02 PM -এ করা পোস্টের পরিপ্রেক্ষিতে এটুকুই বলার ছিল যে নাগরিক অধিকারের বলে তিনি খুব সম্ভবত আমাকে একটি বিশেষণে অভিহিত করেছেন এবং তাতে এমনিতে আমার তেমন বিশেষ কিছুই উৎপাটিত হয়না, হবার কথাও ছিল না, যদি না ওই বিশেষণের মধ্য দিয়ে তিনি আমার ঊর্ধ্বতন পুরুষকেও কুস্তির আখড়ায় টেনে আনবার সৌজন্য না দেখাতেন। তো, নিরীহ বক্তব্য এইটিই ছিল যে, ভাট ও অভাটে অন্যের সকল পোস্টে পলিটিকাল কারেক্টনেসের অভাব যাঁর মাথাব্যথার কারণ হয়, তিনি তাঁর বক্তব্যেও সেই পলিটিক্যাল কারেক্টনেসের সূক্ষ্ম ভারসাম্যটি সযতনে রক্ষা করবেন এইটিই প্রত্যাশিত। নয় কি?
বেশি কচলে তেতো হয়ে যাবার আগেই জানাই এই বিষয়ে এইটিই আমার শেষ পোস্ট।
c | ০৭ জানুয়ারি ২০০৯ ০৪:১৭ | 131.95.170.100
আমাদের প্রাইমারি স্কুলে এক দিদিমণি ছিলেন-খুবই খাদ্যরসিক।তিনি কথায় কথায় কইতেন তোদের জীবনে সব উড়েপুড়ে গেলো।আমাদের সেই মোয়া,সেই নাড়ু, সেই খাঁটি দুধঘি মিঠা মাছ আর কি সস্তা সব। ছ আনা সের দুধ ছিলো সে যেন বটের আঁঠা! আমরা প্রথমে ভাবতাম কিরে বাবা,সত্যি নাকি? খুব মিস করলাম নাকি? তারপরে একটু বড় হয়ে বুঝি আরে এইভাবে এবেলা ওবেলা লন্ডন-নিঊয়র্ক, চাঁদে নেমে পড়া মানুষ,মঙ্গলে যাবার গোছগাছ চলছে-আমাদের সময়ও মুচকি হেসে সেই তাদের দিকে চেয়ে থাকবে। তবু আমরাও বুড়াকালে কচিদের বলবো আহা সেকাল! কি ছিলো! মনোরম!সেই ভাপা পিঠা, সেই পাটিসাপ্টা, সেই পুলি আহা সেই পায়েস,সোনামুগের খিচুড়ী! কচিরা বলবে হরিবল্! মানুষে কিকরে খিচুড়ী খায় পিৎজা থাকতে?
c | ০৭ জানুয়ারি ২০০৯ ০৪:০০ | 131.95.170.100
যত দিন যাবে তত আরো ভালো থাকবে মেয়েরাও ছেলেরাও।মায়ের থেকে ভালো,বাবার থেকেও ভালো। ক্রমশই আরো আরো লেবার সেভিং ডিভাইস এসে যাবে ক্রমশই আরো আরো গোলেমালাইজেশন হতে থাকবে-ক্রমশই মানসিক চাপ বাড়বে আর শারিরীক সাচ্ছন্দের ব্যবস্থা বাড়বে। লোকে ক্রমাগত বলবে উফ্ফ্ফ জ্বলে গেলাম পুড়ে গেলাম জীবন ছারখার, আবার সেই যত তিতা তত মিঠা বলে সেই জীবন জীবন আহা জীবন। চিরকাল তাই হয়ে এসেছে। ঠাকুমাদিদিমাদের আমলে তারা রেঁধেছেন খড়িলাকরি দিয়ে,ঘর লেপেছেন, ধান ভেনেছেন,বলতে গেলে উদায়স্ত পরিশ্রম শুধুমাত্র খাবার ব্যবস্থা করতেই,তার পরেও পাখা বানিয়েছেন,পুতুল বানিয়েছেন সুচীকর্ম করে করে ফুলপাখি্জপাতা ফুটিয়েছেন ভ্রমর কইও গিয়া গেয়েছেন -মাকাকীমাদের আমলে এসে গেছে উনান এলপিজি ফ্রিজ টিভি তারপরেও তাদের অনেকেরই ছেলেপিলের ইস্কুল হোমওয়ার্ক নাচার স্কুলে গানের স্কুলে আনা নেওয়া করতেই সময় কেটে গেছে,শিল্প করা হয় নি, অবসর ভরে গেছে টিভি দিয়ে। যাদের চাকরি ছিলো তাদের তো আরো সময়াভাব। আমাদের দিদিবোনেদের আমলে প্রায় সকলের বাধ্যতামূলক চাকরি, অনেকেরই ঘরবাড়ী থেকে বহুদূরে আজনবী শহরে থাকা, শিল্প টিল্প তো দূরের কথা অনেকের আপন লোকের সঙ্গেই দেখাসাক্ষাৎ হয় কালেভদ্রে-সংসার ব্যাপারটা ও হয়ে গেছে আঁটোসাঁটো, দুজনের বা তিনজনের,প্রতিবেশী বলতেও কিছু নেই,প্রাইভেসি'ই বড় কথা।অন্যদিকে দূর কাছে হয়েছে, সেলফোন কানের গয়না,নেট কোলের ল্যাপুতে। গাড়ী সেল ইন্টারনেট ওয়ালা এই জীবন দেখলে টাইম মেশিনে চড়ে আসা ঠাকুমাদিদারা ভির্মি খেয়ে বলবে বাপরে, এ কি সত্য না ম্যাজিক? তবু সেই একই-জীবন জীবন আহা জীবন! সুখ ও দুঃখ একই তারেতে গাঁথা-ভাবা যায় কত্ত বড় হয়ে গেছি! ঃ-)
যেমন, এই আমাদের আমলে, কলেজে ছেলেরা বাজি ধরতো, 'আগামি ছমাসের মধ্যে, করো সঙ্গে শোবো, প্রমান রেখে, পয়সা দিয়ে নয় কিন্তু'। এখন মেয়েরাও একই বাজি ধরছে।
অতিরিক্ত সেক্সিস্ট কথা বলে ফেললাম বলে চোখ রাঙ্গাবেননা, মাইরি।
Blank | ০৭ জানুয়ারি ২০০৯ ০০:৪৭ | 59.93.199.233
ইদিকে কবি বলে গেচেন, 'যতই থ্রি এক্স আর যতই ফ্রি সেক্স গুরু, বাবারা যা পায়নি তা আমরা পাবো না'
aja | ০৭ জানুয়ারি ২০০৯ ০০:৪৬ | 207.47.98.129
কি সেক্সিস্ট!!
Binary | ০৭ জানুয়ারি ২০০৯ ০০:৩৬ | 198.169.6.69
'মা-বাবার চেয়ে ভলো আছি ?'
aja | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:৫৪ | 207.47.98.129
তবে কি ছেলেদের এসের টপিক হবে 'বাবার চেয়ে ভাল নেই'?
Du | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:৫৩ | 67.111.229.98
সেইসঙ্গে রঞ্জনদার দাবীতেও ডিটো জানালাম।
Du | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:৫৩ | 67.111.229.98
তুলনা করা বেশ কঠিন কিন্তু। কারণ upbringing এর সঙ্গে মানসিকতার বিরাট ফারাক হয়ে গিয়েছে। আমার একটা ধারনা মেয়েদের বড় হওয়াটা যতই ইউনিসেক্স হবে ততই বৌ, মা জাতীয় কাজকর্ম্মের মানসিকতা বা আকর্ষণ মেয়েদের কাছে কমেও যাবে। খুবই ক®¾ট্রাভার্সিয়াল বা সেক্সিস্ট কমেন্ট হয়তো, কিন্তু এমনটাই আমার মাঝে মাঝে মনে হয়।
ছেলেদের বড় হওয়াটা ইউনিসেক্স হলে আবার ব্যালান্সের চান্স আছে হয়তো।
nyara | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:৪৪ | 67.88.241.3
আমার এক কাকিমার বাড়িতে একটি ছেলে থেকে পড়াশুনো করেছে। মেদনিপুরের গ্রাম থেকে মাধ্যমিকের পরে এসে হায়ার সেকেন্ডারি, গ্র্যাজুএশন করে এখন জে এন ইউ-তে পি এইচ ডি করছে - হয়েও গেছে বোধহয়। এটা এই দশকের ঘটনা। লেখাপড়ায় সাহায্য করতেই ছেলেটিকে আসতে বলা হয়েছিল, কাকা মারা যাবার পরে। ওই কাকিমার সঙ্গে থাকত একটি ফ্ল্যাটে। এখন কাকিমাও মারা গেছেন।
ranjan roy | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:৩৩ | 122.168.200.107
আচ্ছা! শ্রাবণী ও টিমের চমৎকার ডিটেক্টিভ গল্পের সিরিজের কি হল? কোন সাড়া শব্দ নেই কেন? ডি, কিছু বল!
Binary | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:৩১ | 198.169.6.69
এপারেরটা আমার অন্তত জানা নেই। তবে আমার এক পিসাতো জামাইবাবু, বয়সে যিনি বাবার-ই বয়সি, সরকারি ডাক্তার, মেদিনীপুরের লোক, তাঁর কলকাতা শহরের কোয়াটারে দেখেছি সব সময়-ই গ্রামের কোনো-না-কোনো ছেলে থাকে, কলকাতার কলেজে পরে। একজন চাকরী-বাকরী পেয়ে গেলে আরেক জনা আসে।
d | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:৩০ | 117.195.40.160
এবারে আবাপ'য় বেশ ভাল একটা টপিক দিয়েছে কম্পির জন্য। "মায়ের চেয়ে ভাল আছি?" ওরা তো ৩০০ শব্দের মধ্যে চেয়েছে। নিশ্চয় হাবিজাবি চাট্টি ছাপবে। আসলে ব্যপারটা বেশ ভাবার মত কিন্তু।
Binary | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:২৬ | 198.169.6.69
*জীবনের সরি
c | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:২৪ | 131.95.30.113
বাইনারি, জীবনের।
Binary | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:২২ | 198.169.6.69
আমার বাবার নাকি উল্টো। ঢাকা থেকে গ্রামের পাঠশালা পাঠানো হয়েছিলো ১১ বছর বয়সে, 'অঙ্কে পাকা' করার জন্য। তো এক বছরে লাভের মধ্যে হয়েছিলো ক্রনিক ম্যালেরিয়া। তবে বাবা বলে, সেই এক বছর গ্রামে দেখার যে অভিজ্ঞতা হয়ে ছিলো, তা সারা যীবনের সঞ্চয়।
d | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:২২ | 117.195.40.160
হুঁ আমি এপারেরটাই জানতে চাইছিলাম ।
c | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:২২ | 131.95.30.113
বাইনারি, লাল না বেগুনি হই। আমরা কি সায়েব যে লাল হবো? ঃ-)
d | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:২২ | 117.195.40.160
হ্যাঁ বাইনারি সে তো ছিলই। বেশ অনেকেই "বটগাছ' হতে চাইত।
c | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১৮ | 131.95.30.113
জ্যেঠা ছিলো এপারের জায়্গীরে, বাবা ওপারের। এগুলো ৫০ ও ৬০ এর দশকের কথা।
d | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১৮ | 117.195.40.160
হুঁ। শহরে থাকার সুবিধে হল, কাজগুলো অপেক্ষাকৃত হালকা হয়। দাঅদুর কাছে যা শুনেছি, তাতে ধানের বস্তা পিঠে করে হাটে নিয়ে যাওয়া কিম্বা পুকুর পরিস্কার করার মত ভারী কাজও করতে হত। আমার দাদুর জ্যাঠতুতো দাদা (তিনিও আমার দাদুই বটে, তবে দেখিনি কখনও) ম্যাট্রিক দেওয়া পর্য্ন্ত জায়গীর ছিলেন।
Binary | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১৭ | 198.169.6.69
গোলাপ পেলে থ্যাঙ্কু বলে ইংরেজরা। একটু হাসে ফরাসীরা। আর লাল হই আমরা ভারতীয়রা।
c | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১৬ | 131.95.30.113
আমার জ্যেঠা বাবা ও তাদের অনেক বন্ধুরা সবাই কলেজে পড়ার সময় জায়্গীর থেকেছে, মানে হোস্ট বাড়ীর বাচ্চা ছেলেমেয়েদের পড়ানোর বিনিময়ে। বাংলাদেশে একসময় এই প্রথা ব্যাপক হারে ছিলো। ঠাকুরদা তো ইস্কুলে পড়ার সময়ও ওভাবে থাকতো,প্রসঙ্গত তখন গাঁ থেকে বহুদূরে আসতে হতো স্কুলে পড়তে,নিজের বাড়ী থেকে সম্ভব ছিলো না আর স্কুলে বোর্ডিং বা হোস্টেল্জাতীয় কিছু ছিলো না। জায়গীর দাতা হিসাবে বিশেষ করে উকিলবাড়ীগুলো চমৎকার ছিলো। তাদের এমনিতেই অনেক বাড়তি ঘর থাকতো মক্কেলদের জন্য, সেসব ঘরে ছাত্রদের থাকার অসুবিধা ছিলোনা।
aja | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১৬ | 207.47.98.129
আচ্ছা, গোলাপদাতাদের মনের কথা দ এত নিশ্চিত করে জানল কি করে?
Binary | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১৪ | 198.169.6.69
এই যে এখন 'তারাদের কথা' ইত্যাদি এত মিডীয়া কভারেজ পাচ্ছে, ভাল কথা। তখন তো এসব ছিলো না। কিন্তু আত্মীয়তা ব্যাপারটা অনেক চওড়া ছিলো। একজন প্রতিষ্ঠিত লোকের ছাতা-র তলায় অনেকে থাকার চল ছিলো অনেক পরিবারে, এই ৪০-৪৫ বছর আগেও।
a x | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১৩ | 143.111.22.23
হ্যাঁ এদিকেও ছিল তো।
আগের থেকে বেটার। পুরো যায়নি।
a x | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১২ | 143.111.22.23
ছোট বাচ্ছাদের পড়াশোনা, বাজার, কখনো কখনো বাচ্ছাদের নিয়ে বেড়ানো এইসব। বিনিময়ে শহরে থাকা, খাওয়া, মাসিক সামান্য কিছু।
d | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১২ | 117.195.40.160
অক্ষ, ওপাড়ে ছিল এই ৩০-৪০ বছর আগেও, সেটা জানি। আমার কৌতুহল এপারে ছিল কিনা, সেইটা নিয়েই।
বুঁচিরোহিণী কেমন আছে এখন?
d | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১০ | 117.195.40.160
হুঁ আমারও সেটাই ধারণা। কিন্তু আমার দাদুর কাছে যা শুনেছি তাঁদের সময়ে (এবং পরেও) এটা শ্রমের বিনিময়ে থাকাখাওয়ার ব্যবস্থা ছিল। অনেক ক্ষেত্রেই দরিদ্র অভিভাবক, সম্পূর্ণ অচেনা বাড়ীতেও ছেলেকে পাঠিয়ে দিতেন, যাতে পড়াশোনা চালাতে পারে।
য্যাঃ বাইনারি জানে না। থ্যাংকু না বলে একটু হাসলেও গোলাপদাতারা সাধারণত বেশ খুশী হয়ে যায়।
Binary | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:০৩ | 198.169.6.69
না এই কাজের ব্যাপারটা অবশ্য ঠিক জানা নেই। তবে, এরা স্বতঃস্ফুর্ত হয়ে বাড়ীর অনেক কাজ করত এটা হতে-ই পারে। তবে জেনারলি আমার মনে হয় এদের পরিবারে একজন হিসাবেই দেখা হত, অন্তত সেই সময়ে।
aja | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:০২ | 207.47.98.129
কে কাকে (কেন) গোলাপ দিল? পড়া করতে পারছি না। বলে দাও।
দ-কে। আমি যে সব ঘটনা দেখেছি তার মধ্যে একটিতে একটা প্রাইভেট টিউশানির ব্যাপার ছিল। বাকিগুলো ঠিক জানি না।
d | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:০০ | 117.195.40.160
অজদাকেও একই প্রশ্ন।
Binary | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:০০ | 198.169.6.69
গোলাপ দিলে তো থ্যঙ্কু-ই বলতে হয়, লাল হওয়াটা অবশ্যি আপেক্ষিক।
d | ০৬ জানুয়ারি ২০০৯ ২২:৫৯ | 117.195.40.160
বাইনারি,
ঠিক তাই কি? মানে সেগুলো তো এমনিতে যৌথ পরিবারের মানসিকতার সাথে ঐ গ্রামের সবাইই আত্মীয় - এই সূত্র মেনে থাকা। কিন্তু নির্দিষ্ট পরিমাণ কাজের বিনিময়ে থাকা -- এইটা ছিল কি?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন