যে কোনো ভাবে প্রফিটিয়ারিং যে দেশে আইনগত ভাবে স্বীকৃত, সেখানে কাটা তেল নিয়ে সেন্সিটিভিটি টা বিরক্তিকর ও নির্লজ্জ। মুশকিল হল বিরক্তি বা লজ্জায় পরিবেশ বাঁচবেনা। জেনেরালি শুধু বিরক্তি দিয়ে অল্টারনেটিভ এনার্জির গবেষণা আরম্ভ হবে না, তাই কাটা তেল ব্যবহার করে অটো ওয়ালাদের ডেস্পারেটলি সংসার চালাতে যাতে না হয় তার জন্য বিভিন্ন কল্যানমূলক পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করা উচিত। যেমন সোশাল হাউজিং। ইত্যাদি। ইস্যু কে আলাদা করে দেখে পক্ষ বিপক্ষ দেওয়া নেওয়া করাটা এক ধরণের সরকারী শাসন তথা মিডিয়ার ঢ্যামনামো। এতে সাবস্ক্রাইব করার কোন কারণ নেই।
Arijit | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৫০ | 61.95.144.123
ও কিছু না। বোধিকে এট্টু চটালাম। অটো বাওয়াল নিয়ে বোধি একদিকে আমি আরেকদিকে ছিলুম কিনা।
ami | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৫০ | 203.110.246.230
হানুদা, আপনার কথাগুলোএকদমই সত্যি। শ্রাবণীদিও বোধহয় এটা ধরতে চেয়েছেন। অয়েল সেক্টরে ধর্মঘট হলে সবার চাপ হয়ে যায় বলে এটা তাড়াতাড়ি এফেক্ট দিতে পারে। চটকলে যে তিনমাস ধরে চললো, হিন্দ মোটরে ৬১ দিন-- এগুলোতে যারা স্ট্রাইক করেছিলো তারা বাদ দিয়ে অন্য কারুর গায়ে লাগেনি বলেই কোনো ফল মেলে নি। তাই হিন্দ মোটরে ১২০০ vr নিতে বাধ্য করাতে পারে, বা চটকলে বছরের পর বছর ডি এ মেলে না। এগুলো ও তো রাজনৈতিক ধর্মঘট। কেউ যদি এটা না সয়ে, প্রচারের জন্য রাস্তা আটকায়, আমি মোটেই দোষের কিছু দেখিনা।
san | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৪৯ | 12.144.134.2
সরি, তা না, মানে কাটাতেল নিয়ে ক্যাচাল টা ঠিক কি?
san | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৪৬ | 12.144.134.2
এই আপওয়ার্ডলি মোবাইল সুবিধাবাদীর কেসটাই বা কি? এর রেফারেন্স কি আবাপ?
h | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৪৫ | 203.99.212.224
কোয়ার্ক কায়দা করে যেটা বলছে, তার মানে দাঁড়ায় এই, যে ছোটোলোকেরা ভীষণ শক্তিশালী, জনজীবন বিপর্যস্ত করে দিয়েও কত্ত সকলের মাথায় চড়তে পারে, আর দেখ ভদ্দরলোকেরা স্ট্রাইক করেছে, তো সরকার ও জনমত তাদের কীরকম পেছনে লেগেছে।
এই পজিশন আপত্তিকর, কারণ ছোটো লোকের জীবনের ডেসপারেশনের সঙ্গে জেনেরালি পি এস ইউ অফিসারদের জীবন তুলনীয় নয়। আরেকটা দিক যেটা আছে, সংগঠিত ট্রেড ইউনিয়ন শুধু নিজেদের মাইনের জন্য লড়ছেনা এটা বোঝা দরকার, ইনডাস্ট্রিয়াল ডিস্পুটের অধিকার্কে, অর্গানাইজড বার্গেনিং এর অধিকার কে, পাবলিক সেকটর এন্টারপ্রাইজ কে বাঁচানোর জন্যও লড়ছে এটা কোয়ার্কের কায়দাবাজি খুব একটা স্বীকৃতি দিচ্ছে না।
Arijit | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৪৫ | 61.95.144.123
পেট্রোল আর কেরোসিনের মিক্সচার।
san | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৪৪ | 12.144.134.2
কাটাতেল জিনিসটা আসলে কি?
Arijit | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৪২ | 61.95.144.123
হনু কি আস্তে আস্তে কাটাতেলের দিকে যাচ্ছো? অটোর ব্যাপার নিয়ে সেদিন আজিজুল হক একটা সিমিলার কথা বলেছেন। এই অসংগঠিত ক্ষেত্রকে দাঁড়াতে না দেওয়া নিয়ে।
Arpan | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৪২ | 216.52.215.232
শ্রাবণী, আজ পুরোদিন প্রায় ট্রেনিংএ ছিলাম। সকালের রূঢ় মন্তব্যের জন্য দুঃখপ্রকাশ করে গেলাম।
(বন্ধে অন্যকে অসুবিধায় ফেলা তবু নৈতিকভাবে সমর্থন করতে পারছি না, যদিও এক্ষেত্রে হয়ত অন্য কোন উপায়ও ছিল না। যদিও আপওয়ার্ডলি মোবাইল সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত হিসেবে যেকোন বন্ধে আমার ক্ষতিগ্রস্ত হবার সম্ভাবনা সবচেয়ে কম। বিশ্বের বাজারে তেলের দাম প্রচন্ডভাবে কমে যাবার পর থেকেই নিজের গাড়ির তেল ভরি শেল থেকে। ঃ))
h | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৪০ | 203.99.212.224
মেন স্ট্রীম মিডিয়াকে রাষ্ট্র যন্ত্রের বাইরে ধরার কোন কারণ নাই।
h | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৩৮ | 203.99.212.224
হ্যাঁ এগুলো আমি জানি। অনেকেই জানে। অনেকের মতই। কিছুটা অনেকের মতই আমার পরিবারের সদস্য রা এবং আমি বিভিন্ন সময়ে ধর্মঘটের সমর্থনে গিয়ে ইমিডিয়েট বা লং টার্মে বিপদে পড়েছি। আমাদের দেশের পোলিটিকাল আর ইনডাসট্রিয়াল ডিসপুটের ইতিহাস দীর্ঘ। অনেক পরিবার ই বিভিন্ন সময়ে অ্যাফেকটেড। রাষ্ট্রযন্ত্রর ভূমিকা ও নতুন কিছু নয়। আমার সংযোজন একটাই, অসংগঠিত বিভিন্ন পেশার মানুষের ক্ষেত্রে এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের চাপ কিছু কম নয়, বরং বেশি। নিম্নবিত্ত বা বিত্তহীন দের ক্ষেত্রে ডেসপারেশনটাও বেশি এবং প্রতিবাদের ফোরাম অনুপস্থিতি বা দীর্ঘায়িত আমলাতান্ত্রিকতায় জটিলতা আরো বাড়ে। সেই জন্য প্রতিবাদের পদ্ধতিটা অনেক সময়েই নিরুপায় হয়েই ডিসরাপটিভ।
siki | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৩৬ | 220.226.84.8
এইচপি আর বিপিসিএল স্ট্রাইকের বাইরে আছে। আইওসি ধর্মঘটীদের লিস্ট পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে তাদের আল্টিমেটাম দিয়েছে। সরকার পেট্রোলিয়াম মন্ত্রকের কোনও এক সেক্রেটারির মুখ দিয়ে জানিয়েছেন, অয়েল সেক্টরের পিএসইউদের দাবিদাওয়া পর্যালোচনা করে তিরিশ দিনের মধ্যে তাঁর রায় জানাবেন।
shrabani | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৩৪ | 124.30.233.102
এই ধরনের প্রচারগুলোও পুরনো খেলা। লীডাররা আন্ডারগ্রাউন্ডে, বেরোলেই তাদের ধরে অ্যারেস্ট করছে (অয়েল ইন্ডিয়ার কজন অলরেডি অ্যারেস্টেড)। সবাই কনফিউজড, এসময় বিভিন্ন নাম দিয়ে বলছে স্ট্রাইক কলড অফ!
কিছু অফিসাররা জয়েন করেছে মানে দেখা যাবে জিএম টিএম লেভেলের লোকেরা গিয়ে প্ল্যান্টে দাঁড়িয়ে নন একজিকিউটিভ আর ক¾ট্রাক্টের লোকেদের দিয়ে কিছু করানোর চেষ্টা করছে।
অনেকক্ষেত্রে এভাবেই ভেঙে যায়, দেখা যাক এবারে কি হয়!
Arijit | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:৩২ | 61.95.144.123
বিলেতে কলেজ ইউনিভার্সিটিগুলোতে AUT-র ধর্মঘট আর তার আগে ফায়ার ব্রিগেড ইউনিয়নগুলোর ধর্মঘটেও মোটামুটি মেজরিটি লোকের সমর্থন ছিলো। তার একটা বড় কারণ হল গার্ডিয়ান এবং ইন্ডিপেন্ডেন্টের মতন মিডিয়া ইস্যুগুলোকে ঠিকভাবে তুলেছিলো।
Arijit | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:২৯ | 61.95.144.123
এই শেষ প্যারার গুলো কিছুটা জানি - সিমিলার ঘটনা। বড়মামা রেলে ইউনিয়ন করেছিলেন আজীবন - ভোপালে আণ্ডারগ্রাউন্ডে পালিয়ে যেতে হয়েছিলো একটা লম্বা সময়ের জন্যে। তারপরেও অনেক ঝামেলা হয়েছে অনেকবার।
shrabani | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:২৭ | 124.30.233.102
হানু, একথাগুলো আমিও মানি প্রত্যেকটা ধর্মঘটের ক্ষেত্রেই। আমি কিন্তু এখনও ধর্মঘটী নয়, পেট্রল ডিজেলের প্রবলেম আমাকে সবার মতই অ্যাফেক্ট করছে। ডিফারেন্সটা হল আমি জানি বলে কারনটা, বুঝতে পারছি যেমন শমীকও জানে বলে পারছে। কটা লোকে এগুলো ঠিকঠাক জানে আর কিভাবেই বা জানতে পারে? সব ক্ষেত্রেই ইস্যুগুলো যদি ঠিকঠাক হয় আর জানা যায় অনেকেই তা সমর্থন করবে সে যাদেরই ধর্মঘট হোকনা কেন!
আজ অয়েল সেক্টরের দাবিদাওয়া মেনে নিলে তা অন্যান্য পিএসিউয়ের ক্ষেত্রে লাঘু হতেও পারে না ও হতে পারে, কোনো গ্যারান্টী নেই, এবং অন্যরা এত বড় ইমপ্যাক্ট আনতে অসফল হলে তাদের দাবি অগ্রাহ্য হয়ে যাবে এ সম্ভাবনাই বেশী।
যেটা আরো লোকে জানেনা এইসব অ্যাসোসিয়েশনেদের নেতাদের এরপরে সব মিটে গেলেও কি পরিমাণ হ্যারাস করা হয়। সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট করে পলিট্যিকাল চাপে। আমাদের এখানে শুনেছি (আমি তখনও আসিনি) ৯১-৯২ এর সফল স্ট্রাইকের নেতাদের পুরো মেরুদন্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছিল, বছরের পর বছর প্রোমোশন না দিয়ে, উল্টোপাল্টা জায়গায় ট্রানস্ফার করে, ভিজিল্যান্স কেসে ফাঁসিয়ে। এত ঝুঁকি নিয়ে তবু লোকে স্ট্রাইকে নেতৃত্ব দিতে যায়!
quark | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:২৩ | 202.141.148.99
নিম্নলিখিত দুইটি দৃশ্যের তুলনামূলক আলুচানা করোঃ
দৃশ্য ১ ঃ 2 স্টোক অটোকে কাটা তেলে চালিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুশকে যন্ত্রণাদায়ক রিত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া আটকাতে হাইকোর্ট ও সরকার বলছে ঐ অটো তুলে দাও আর LPG তে চলে এমন অটো কেনো। এই নির্দেশ কে পাত্তা না দিয়ে শেষ দিন পর্যন্ত্য বসে থেকে তারপর দলমত নির্বিশেষে ঝান্ডা নিয়ে রাস্তায় নেমে বাস পুড়িয়ে শহর অচল করে দেওয়া এবঁগ তারপর সরকার বাহাদুরের "ধীরে ধীরে চল (চাঁদ গগন মে)" নীতি গ্রহণ।
দৃশ্য ২ ঃ তেল কোম্পানীর আধিকারিকরা তাঁদের ওপর অবিচারের প্রতিকারের নিমিত্ত অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টায় বিফল হয়ে সর্বশেষ পন্থা হিসেবে ধর্মঘট ডাকলেন, দেশ পঅআয় অচল হ'তে বসেছে, অথচ সরকার এখনো "কঠিন হাতে দমন, মিলিটারি দিয়ে চালাব" ইত্যাদি বলচেন।
সিকির পজিশনের সঙ্গেও আমার বিরোধিতাটা তাইলে ডকুমেন্ট করলাম। অনেক অসুবিধে সঙ্কেÄও ধর্মঘটীরা ধর্মঘট করেন এটা মেনে নিলে, প্রত্যেক 'পোলিটিকাল' ধর্মঘটের মধ্যেই বিভিন্ন অ্যাফেকটেড জনতার জেনুইন দাবী থাকতে পারে, এটা মেনে নিতে অসুবিধে থাকার কথা নয়। আত্মত্যাগ টা শুধু সংগঠিত শ্রমিক, সংগঠিত পি এস ইউ এর অফিসার রা করেন না। অনেকেই করেন, যেমন অটো ওয়ালা, পার্ক সার্কাসের মুসলমান অটো ওয়ালা, দিন মজুর ক্ষে মজুর, বেকার শ্রমিক, চটকলের ক্যালানে বিহারী শ্রমিক, অসংগঠিত শ্রমিক, সিঙ্গুরের ভাগচাষী রা ইত্যাদি। ট্রেড ইন্টারেস্ট , ক্লাস ইন্টারেস্ট ক্ল্যাশ করে তার কারণ ট্রেড ও ক্লাস ইন্টারেস্ট আছে।
siki | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:০৪ | 220.226.84.8
দিল্লিতে বেশ কটা ইউনিট বসে গেছে গ্যাসের অভাবে। আমাদের সোসাইটিতেও ডিজেলের অভাবে জেনারেটর বন্ধ হয়ে গেল আজ দুপুর দেড়টা থেকে। এখনও লোডশেডিং চলছে। আমরা থাকি নতলায়। নেহাৎ ওয়ার্ক ফ্রম হোম করছি বলে টের পাচ্ছি না, অফিসে লোকে কী করে আসছে কে জানে!
তবে দিল্লিতে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট চলছে চলবে, কারণ সবই চলে সিএনজিতে, আর সিএনজিতে কোনও স্ট্রাইক ডাকা হয় নাই।
শ্রাবণীকে সমস্ত প্যারাগ্রাফে ডিটো। আক্ষরিক অর্থে সমস্ত আবেদন নিবেদন অনুরোধ উপরোধ ইনিশিয়াল হুমকি সরকার কর্তৃক অগ্রাহ্য হবার পরেই শেষ অপশন হিসেবে এই ধর্মঘট। জাস্টিফায়েড।
মিলিটারি তো সরকার বাহাদুরের সুয়োরানির ছেলে। তাদের অতদূর পর্যন্ত যেতে হয় নি। মিলিটারি চটে ওঠবার আগেই সরকার তাদের খুশি করে দিয়েছেন।
d | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:০৩ | 203.143.184.11
মিত্তিরমশাই কি জাঙ্ক মেল পোস্ট করছেন?
h | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৬:০৩ | 203.99.212.224
আমার তর্কের পয়েন্ট টা আলাদা ছিল। আমি এই স্ট্রাইকের পক্ষে। তার মূল কারণ স্ট্রাইকে যাওয়ার অনেক কারণ ছিল। তাছাড়াও আমি স্ট্রাইকের অধিকার রক্ষার পক্ষে। ধর্মঘটীদের সাধারণ মানুষের বাইরে বের করে দেওয়াটাও সাধারণত মিডিয়া এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনের বিরোধী রাই করে থাকেন। আমি তার মধ্যে পড়ি না। ট্র্যাডিশনালি বামপন্থীরা এর মধ্যে পড়েন না। (এর দুটা ইন্টারেস্টিং একসেপশন আছে, ক্রন্স্টাডে ধর্মঘটী শ্রমিকদের উপরে ট্রটস্কি গুলি চালিয়েছিলেন, ১৯২০ বা ১৯২১ এ। আর চীনে এখন এক্সপোর্ট জোনে ধর্মঘট নিষিদ্ধ;-) ) ভূরি ভূরি উদা আছে।
আমার ডিসপুট অন্য জায়গায় ছিল। অন্য 'পলিটিকাল' ধর্মঘটের অন্য অনেক ভ্যালিডিটি থাকতে পারে। সেটাকে অস্বীকার করেছিলেন বলেই আমার মনে হয়েছিল। না করে থাকলে আলাদা। অন্য পোলিটিকাল ধর্মঘটেও,ধর্মঘটীদের সাধারণ মানুষের সেটের বাইরে করে দেওয়ার প্রথাতে সাবস্ক্রাইব করার কোন মানে হয় না।
মিডিয়ায় যারা মনে করেন ট্রেড ইউনিয়ন , শ্রমিক বা অফিসারদের রিপ্রেজেন্টেটিভ বডি নয়, ঠিক তারাই মনে করেন, রাজনৈতিক দল মানুষের প্রতিনিধি নন। জনপ্রতিনিধিঙ্কÄ নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে, কিন্তু মিডিয়া আমরা মিডিয়ার কনজিউমার রা, প্রতিনিধিঙ্কেÄর প্রশ্ন বিন্দু মাত্র না করে মিডিয়ার ভূমিকাকে মেনে নি, বিশেষতঃ বাছাই করা ট্রেড ইউনিয়নের ক্ষেত্রে মেনে নেব, বাছাই করা দলের ক্ষেত্রে মেনে নেবো না, এই অবস্থান গুলো ঠিক নিজেদের মধ্যেই রিকনসাইল করা যায় না।
ইত্যাদি।
অর্থাৎ আমার বক্তব্য হল, পি এস ইউ এর অফিসার রা যে ধর্মঘটে নেমেছেন, সেটা অবশ্যই সমর্থন যোগ্য, এবং অন্য অনেক ধর্মঘটেই সমর্থনের নানা কারণ থাকতে পারে। এটা রিলেটিভ পজিশনের ব্যাপার। ধর্মঘটী আর 'সাধারণ মানুষ' দের কথায় কথায় আলাদা করাটা, এক ধরণের পোলিটিকাল ডেলিবারেট চ্যাংড়ামো। বিভিন্ন ধাষ্টামো কে গাল দিলে এটাকেও গাল না দেওয়ার কিসু নাই।
r | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৫৯ | 125.18.104.1
ওরফে আপওয়ার্ডলি মোবাইল আই টি মার্কা সুবিধাবাদী ব্যক্তিস্বার্থ। ;-))
Blank | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৫৮ | 203.99.212.224
মিডিয়ার জালিবাজি চিরকাল
Arijit | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৫৮ | 61.95.144.123
আচ্ছা আচ্ছা - সরালুম। এখনও সেই মিষ্টিভোজটা বাকি কিনা।
তবে শ্রাবণীর কথাটা খুব সত্যি - এতদিন কোথাও কোনো খবর কেউ দেয়নি। কাল থেকে এটাকে পুরো আউট অব দ্য ব্লু হিসেবে দেখানো হচ্ছে।
Blank | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৫৭ | 203.99.212.224
দম দি সমস্যাটা মিটেছে সবে। যদিও আমি তাতেও রেগে আছি।
r | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৫৭ | 125.18.104.1
নরেন্দ্রপুর ইউনিটকে আপিস না আসতে হলে সমর্থন করে, আপিসে আসতে হলে করে না। সকালে আপিসে আসার সময় ও সন্ধ্যাবেলা আপিস থেকে ফেরৎ যাওয়ার সময় করে না, বাকি সময় করে।
টাইম এন্ড স্পেস-ডিপেন্ডেন্ট সলিডারিটি। ;-)
Blank | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৫৭ | 203.99.212.224
বাই ডিফল্ট সমর্থনে আছি ঃ)
d | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৫৬ | 203.143.184.11
আব্বে অজ্জিতকে বাচ্চে, পুনে ইউনিট সমর্থন বা বিরোধিতা কিসুই করে নাই। রবার স্ট্যাম্পটা সরাও।
Arijit | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৫৬ | 61.95.144.123
মামু - টইপত্তরের খোঁজখবর কাজ করছে না। সবসময় ফাঁকা রেজাল্টসেট দেখাচ্ছে।
shrabani | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৪৪ | 124.30.233.102
হানু, এখন তর্ক করার মত মাথা নেই! শমীক, তুমি এটা এর আগেও লিখেছিলে পে কমিশন নিয়ে আমার মনে আছে।
আমাদের সোস্যাইটীতে ডিজেলের অভাবে জেনারেটর চলছেনা। ব্যাক আপ পাওয়ার নেই। নয়ডার দীর্ঘ পাওয়ার কাট, লিফ্ট বন্ধ, আমার সাততলা। বিদিকিচ্ছিরি অবস্থা। গাড়িতে অর্ধেক পেট্রল।
মিডিয়ার কথা আর কি বলব! কোথাও কি কেন স্ট্রাইক করছে তা বিশদ আছে। মনে হচ্ছে যেন হঠাৎ করে এইসব লোকেরা স্ট্রাইক করে সবাইকে অসুবিধায় ফেলে দিয়েছে। এর আগে যে কতদিন অজস্র ফ্রুটলেস পিএমকে ডেপুটেশন, সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট, মিনিস্ট্রীকে অনুরোধ আলোচনায় বসে বসে কোনো ফল না পেয়ে এই লাস্ট অপশন নিয়েছে ধর্মঘটীরা তা কে বলবে! এখনো এই যে পাওয়ার সেক্টর, কোল ইন্ডিয়া ধর্মঘটের নোটিশ দিয়েছে, তাদের কি আলোচনায় ডাকছে, কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের কোনো মাথাব্যথা আছে? আমরা একমাস আগে সবাই সাইন করে পিএমের কাছে চিঠি লিখেছি, তার এগেনস্টে একটা আলোচনায় পর্যন্ত ডাকেনি।
GAIL ও স্ট্রাইকে (যদিও নামটা শোনা যাচ্ছেনা) আর তারফলে ইন্ডিয়ার অধিকাংশ গ্যাস বেসড পাওয়ার প্ল্যান্ট বন্ধ। এরপর কয়লা সাপ্লাই বন্ধ হলে ইলেকট্রীসিটী ও পাবেনা।
san | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৪৩ | 12.144.134.2
না না, আমি কলকাতায় গিয়ে পড়ে নেব , তাই বলছি ঃ-)
mittir | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৪০ | 207.179.11.216
This is a transcript of an ACTUAL radio communication between a U.S. NAVY ship and Canadian authorities off the cost of Newfoundland, October 1995. Radio log released by the Chief of Naval Operations 10/10/95:
CANADIANS: Please divert your course 15 degrees South to avoid collision.
AMERICANS: Recommend you divert your course 15 degrees North to avoid a collision.
CANADIANS: Negative. You will have to divert your course 15 degrees to the South to avoid a collision.
AMERICANS: This is the captain of a U.S. Navy ship. I say again, divert.
CANADIANS: No, I say again, you divert YOUR course.
AMERICANS: THIS IS THE AIRCRAFT CARRIER USS LINCOLN, THE SECOND LARGEST SHIP IN THE UNITED STATES' ATLANTIC FLEET. WE ARE ACCOMPANIED BY THREE DESTROYERS, THREE CRUISERS AND NUMEROUS SUPPORT VESSELS. I DEMAND THAT YOU CHANGE YOUR COURSE 15 DEGREES NORTH. I SAY AGAIN, THAT'S ONE FIVE DEGREES NORTH, OR COUNTER-MEASURES WILL BE UNDERTAKEN TO ENSURE THE SAFETY OF THIS SHIP.
CANADIANS: This is a lighthouse . . . Your call.
Arijit | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:৩২ | 61.95.144.123
বোলপুর আর নেতাজিনগর ইউনিট তো একমত হয়ে গেলো। নয়ডা/দিল্লী ইউনিট তো আগেই ছিলো। বারুইপুর ইউনিটও সম্ভবতঃ। নরেন্দ্রপুর ইউনিট এখনও নন-কমিটাল। উদিকে ভারতীয় স্বাধীনচেতা জনসেবা পার্টির নয়ডা ইউনিট সক্কালবেলাই সমর্থন করে দিয়েছে;-) বিরোধিতায় উক্ত পার্টির পুনে ইউনিট এবং বেঙ্গালুরুর ইউনিটের একাংশ। বেঙ্গালুরু ইউনিটের বাকি অংশগুলো আলোচনায় ব্যস্ত।
sinfaut | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:২৭ | 165.170.128.65
ওকে। থ্যাঙ্কু হানুদা।
Arijit | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:২৬ | 61.95.144.123
আমার স্ক্যানার আছে কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে উহাকে বে-বাক্স করিয়া কানেক্ট করিবার সম্ভাবনা নাই। থাকলে স্ক্যান করে তুলে দিতাম।
h | ০৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১৫:২৫ | 203.99.212.224
দাদুদের পুরোনো সংস্করণ প্লাস সিপিআই দাদুদের নতুন প্লাস পুরোনো সংস্করণ আর এন বিটি।
বড় দাদু, চেকভ, তুর্গেনেভ, দস্তয়েভস্কি ফুল সেট দেখলাম। প্লাস বিভিন্ন ছোটো গল্প সংস্করণ। এন বিটি ভর্তি আছে, সাহিত্য আকাদেমী আছে। প্রগতি সাহিত্যের নতুন সংস্করণ এই সব আছে। প্রচুর মেমোয়ারে ভর্তি। আমি খোকা রায়ের মেমোয়ার দেখলাম। এছাড়া ইতিহাসের আর দর্শনের পুরোনো নতুন মিলিয়ে কিছু বই আছে। ধর ই এইচ কার আর দেবীপ্রসাদ। আবার ইরফান হাবিব আর গুন্ডার ফ্রাংক এর নতুন অনুবাদ দেখলাম।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন