এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • I | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১২:৩২ | 59.93.226.196
  • গুরুর লোকেদের বাংলা গানের টই-টা যেন কোথায়? কেউ একটু হদিশ দেবেন?
  • nyara | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১২:০৯ | 64.105.168.210
  • বিখ্যাত ইটালিয়ান বামপন্থী তাঙ্কিÄক সিলিনি কামুচ্চির পন্ডিচেরি আশ্রমের ধর্মঘট ও বৃহত্তরভাবে ভারতীয় ট্রেড ইউনিয়ন নিয়ে সেমিনাল বই 'স্তোরিয়া দি মোগোরা, পুঁদিচ্চেরি বোনানজা'য় এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা আছে যে কৃষক ও শ্রমিকরা কেন সুবিধেবাদী হতে পারে না। আমি এই বইয়ের রেফারেন্স পড়েছি এন গাঙ্গুলির লেখায়।
  • h | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১২:০৫ | 203.99.212.224
  • আমাকে জ্ঞানবুদ্ধি,লেখাপড়া ইত্যাদি বোগাস বিষয়ে তোল্লাই দিয়ে প্যাঁক দিচ্ছিস,অথবা ইস্যুটাকে ডাইভার্ট করছিস। ব্যক্তিগত আক্রমণ করছিস ও বলা যেতে পারে।

    গালাগালি যারা খান না বলে যে লিস্ট টা তৈরী করেছিস সেটা রিডিকিউলাস, কারণ একটা যেকোনো বন্ধের সময়ে টেলিতে বা কাগজে চোখ রাখলেই দেখা যাঅবে গালাগালি টা কারা খান আর কাদের কাছের থেকে খান। তুই কি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ইনফোর প্রাইমারি ইনফরমেশন সোর্স হিসেবে এইখানকার কিছু পোস্ট গুলো দেখিস?
  • sinfaut | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১২:০০ | 165.170.128.65
  • তুই আর কলকাতা যাবার সময় পেলি না। ঃ((
  • san | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৫৫ | 12.144.134.2
  • সিফো আর বেঙ্গালুরু আসার সময় পেল না ঃ-(
  • san | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৫২ | 12.144.134.2
  • পাগল নাকি, তোমার সঙ্গে বিতর্কে যাবার মতন লেখাপড়া জ্ঞানবুদ্ধি কিছুই নেই,তবে এটা জানতে ইচ্ছে করে 'সুবিধেবাদী গরীব' কথাটা কেউ কোথাও ইউজ হতে দেখেছে কিনা। সুবিধেবাদী মধ্যবিত্ত তো রাতদিন শোনা যায়। সুবিধেবাদী সক্কলে হয়, শুধু মধ্যবিত্তের গায়েই তকমা লাগে কেন? না গরীবেরা সুবিধেবাদী হয় না?

    আর, নিজের ইমিডিয়েট ইন্টারেস্ট এর বাইরে কিছুতে ইন্টারেস্ট নেই এই গালাগালি টাই বা শুধু আপওয়ার্ডলি অমুকতমুক কে দেওয়া হবে কেন? শুনলে মনে হয় যেন শ্রমিক ও নিম্নবিত্তের এই দোষ নেই? ট্রেড ইউনিয়নের নেই? সংগঠিত রাজনীতির নেতাদের নেই?
  • Arpan | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৪২ | 216.52.215.232
  • আয় তবে! এসে ফোং করিস।
  • sinfaut | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৪১ | 165.170.128.65
  • একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি।
  • h | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৮ | 203.99.212.224
  • স্যানকে বিতর্কে আহ্বান করছি। এই রিডিকিউলাস কথা গুলো আমি কখন কবে বলেছি।
  • Arpan | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৭ | 216.52.215.232
  • কল্লোলদার গান শুনতে অনেকদূর হেঁটে আসতে রাজি আছি আবার।
  • Arpan | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৫ | 216.52.215.232
  • স্যান তো চেনে। সেই সৈকতের সাথে দেখা করে এসে হাঁটতে হাঁটতে যেখানে এসে একটা ট্যাক্সিওলার দেখা পাওয়া গেছিল।
  • M | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৫ | 58.186.36.6
  • আমি এখন রেবেকা দেখছি, বিকালে বোঝা যাবে জিনিসটা ঠিক কি দেখলাম, ভুতুটা এখানে কি করছে, তাই বাবুকে আর সেদিক পানে দেখা যায় নাকো।
  • san | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৪ | 12.144.134.2
  • আহা মিঠুদি, কি গান শুনলাম ! কল্লোলদা গিটার নিয়ে এসেছিলেন। আর কিছু কি বলবার দরকার আছে? ;-)
  • sinfaut | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২৯ | 165.170.128.65
  • ব্ল্যাঙ্কো আবার কোথা ঘুরতে গেছিল?

    কাল একটা সিনেমা দেখলাম। Tickets নাম। ওলমি, কিয়ারোস্তামি আর কেন লোচ এর বানানো। আমার তো ব্যাপক লাগলো। দিদিমুনি দেখেছো? এদিকে শুনছি ক্রিটিকরা নাকি তেমন ভালো বলেনি , কে জানে বাপু।
  • m | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২৭ | 12.217.30.133
  • তোমাদের ব্যাঙ্গালোর ভাটের ছবি সহ সমস্ত খুঁটিনাটি শিগ্গির জানাও- অপেক্ষা করে আছি।
  • san | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২৬ | 12.144.134.2
  • হ্যাঁ হ্যাঁ এই ব্ল্যাংকি শিগগিরি প্ল্যান করে ফেল।
  • san | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২৫ | 12.144.134.2
  • বানান ভুলের জন্য দুঃখিত
  • san | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২৪ | 12.144.134.2
  • চোপরাও অপ্পন । সুবিধাবাদী আপওয়ার্ডলি মোবাইল জনতা হয়েছ , মরমে মরে থাকো, তার আবার বড় গলা ;-)

    (আমি রেফারেন্স টা খুঁজে পেলাম এবং জেনে ব্যাপক আমোদ পেলাম যে পুরোনো বাংলা সিনেমার মতন এখনো এই ফর্মুলা চলছে - আপওয়ার্ডলি মোবাইল ফোনেরা সুবিধাবাদী এবং নিম্নবিত্ত মাত্রেই মহান, নিম্নবিত্তরা কদাপি সুবিধেবাদী হন না, ট্রেড ইউনিয়নের ও সংগঠিত রাজনীতিতে ইনভলভড ব্যক্তিরা তো একেবারেই হন না, নিজেদের ইমিডিয়েট লাভের উদ্দেশ্য নিয়ে আজ অবদি একটিও শ্রমীক আন্দোলন হয়নি, ইত্যাদি ইত্যাদি)
  • Arijit | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:১৯ | 61.95.144.123
  • খুব সোজা - এসডিএফ বা ইনফিনিটির কাছে এসে ফোং করলেই হবে। বোধি, বুনু এরা থাকলে ওপিয়ামে ফ্রায়েড মাটন সহযোগে বাটার নানও চলতে পারে পেনসিলের পাশাপাশি;-)
  • san | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:১৭ | 12.144.134.2
  • সে চলে যাব। জায়গাটা কোথায় বলে দিও ঃ-)
  • Arpan | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:১২ | 216.52.215.232
  • ধর্মঘট ধর্মঘটের আহ্বান কী জিনিস? ধর্মঘটের বিরুদ্ধে ধর্মঘট? ঃ P
  • Arijit | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:১১ | 61.95.144.123
  • ১৮ থেকে ২৩শের আগে অবধি অসুবিধা নাই - ২৩শে ভোরে বেরিয়ে যাবো। নেবে কি করে? নবদিগন্তে এসে?
  • san | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:০৫ | 12.144.134.2
  • আর হ্যাঁ সায়নদার বিরুদ্ধে আমি বাকি বেঙ্গালুরুবাসীদের ধর্মঘট ধর্মঘটের আহ্বান করলাম। আসুন আমরা সায়নদার সঙ্গে বাক্যালাপ বন্ধ করে দিই, যদ্দিন না পরের লাইভ ভাটে তিনি দেখা দিচ্ছেন।
  • sinfaut | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:০৪ | 165.170.128.65
  • ঃ-))
  • san | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:০৩ | 12.144.134.2
  • এই তো অরিজিত আছে, আঠেরো থেকে পঁচিশে জানুয়ারির মধ্যে একদিন কি পেনসিল ও সর্বকর্মা পড়তে পাওয়া যায় ? অসুবিধে না হলে বোলো।
  • Arijit | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:১২ | 61.95.144.123
  • এদ্দিন পর পরশুদিন ল্যাপিতে লেপার্ডকে বন্দী করা হল। এখন একসাথে গত আট মাসের আপডেট হচ্ছে...

    তবে আমার কেন জানি না টাইগারের উইন্ডো লে-আউটটা ভালো লেগেছিলো - নরম নরম। এইটে একটু শার্প টাইপ।
  • Arijit | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:০৬ | 61.95.144.123
  • পুরো ঘেঁটে গেলুম!
  • h | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ০৯:০৪ | 61.95.144.10
  • ষাট আর সত্তর দশকে রেল আর পোস্টাল স্ট্রাইকে জর্জ ফার্নান্ডেজের ভূমিকা নিয়ে স্বচ্ছ আলোচনা যদি হয়, তাইলে দেখবেন এই বিষয় গুলো ই প্রতিফলিত হচ্ছে।

    এই বিষয়ে আর এখানে কথা বলবো না। এই যাত্রা অন্তত। পরে সাক্ষাত যদি হয়, তো বলবো এবং শুনবো (মাইরি বলছি)।
  • h | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ০৯:০১ | 61.95.144.10
  • রঞ্জনদা, এঁড়ে তর্ক করতে গেলে, কটি কথা বলতে হয়ঃ

    ১। রাজনীতি ও গণতন্ত্রে বহুমতের যেখানে ভিন্ন স্বরের সঙ্গে সমর্থক, সেখানে ইউনিয়নের ক্ষেত্রে বহুমতের বিরূদ্ধে শুচিবাই কেন
    ২। দ্বিতীয়তঃ সেকটারিয়ানিজম এর বিপদ সম্পর্কে কথা বলতে গেলে আপনার 'সবচেয়ে বেশি' কেন বামপন্থী পার্টি গুলোর কথাই কেন মনে পড়ে, যেখানে ঐতিহাসিক সত্য হল , আমাদের দেশের বড় বড় আন্দোলন ভাঙার ক্ষেত্রে, আই এন টি ইউ সি, শিবসেনা ইত্যাদি দের ভূমিকা সর্বজনগ্রাহ্য।
    ৪। 'সবচেয়ে বেশি' বলে কোন মাপ হয় না।

    তবে আপনার কথার গুরুঙ্কÄ অন্য জায়গায়, সেগুলো নিজের মত করে যা বুঝছি বলছি।

    ১। এটা ধরে নেওয়ার কোন কারণ নেই, ইন্ডিপেন্ডেন্ট এবং ইউনিফায়েড ইউনিয়ন যেখানে রয়েছে, সেখানে সব সময়ে খুব ঠিক ঠাক কাজ কর্ম হয়েছে। ইরাক যুদ্ধে সমর্থন করেছিল অনেক বড় পশ্চিমী ইউনিয়ন, সম্প্রতি ওপেল ইউনিয়নের করাপশনের কান্ড জার্মানীর সোশাল ডেমোক্রাসির ইতিহাসে একটা লজ্জাজনক অধ্যায়।
    ২। বামপন্থী পার্টি গুলো যখন ইউনিয়নে রেলিভ্যান্ট হতে শুরু করে, ঊনবিংশ শতকের শেষ দিকে বা বিংশ শতকের প্রথম দিকে, তখন বহুঙ্কÄটাই বেশি প্রচলিত ছিল। পরের দিকে কোনো কোনো জায়্‌গায়, এই যে একটি ইউনিয়ন, সেটি কোনো না কোনো কম্যুনিস্ট বা সোশালিস্ট পার্টির ইউনিয়ন এবং তার মূল ভূমিকা মিলিটান্সি এই চিন্তাধারা একটু পরে এসেছে। কোথাও কোথাও এসে উপকার হয়েছে, কোথাও হয় নি। ধরুন সোশালিস্ট দেশ গুলোতে এই কেসে ইউনিয়ন গুলো সরকারের তাঁবেদারি করেছে। (অথচ ধরেন রাশিয়াতেই, আর্টিস্ট ইউনিয়নের বেলায়, বুল্গাকভের আমলে বা আইজেন্‌স্‌টাইনের আমলে যে ভিগরাস ডিবেট কিন্তু হয়েছে) এটা আমাদের দেশের বামপন্থীদের বিতর্কিত ঐতিহ্য।
    আবার যদি পসি্‌চম ইউরোপে দেখেন, তিনটে ওভার অল ট্রেন্ড গরীব দেশের মানুষ হিসেবে আপনার চোখে লাগতে বাধ্যঃ
    ১। শ্রমিক শ্রেণীর বড় বড় পার্টি গুলো, আন্তর্জাতিক বিষয়ে বা ৬৮র পরের তাঙ্কিÄক চ্যাল্লেঞ্জের সামনে কখনো কখনো যথেষ্ট কনজারভেটিভ। ধরেন কলোনী প্রশ্নে।
    ২।আর অন্যত্র, তাঙ্কিÄক কচলানিতে আর পাতি ফ্যকশনালাইজিং এ বিভক্ত হতে হতে, সোশালিস্ট পার্টি গুলো ক্রমশঃ ছোটো ও গুরুঙ্কÄহীন হয়েছে। ইউনিয়ন গুলো ও অনেক ক্ষেত্রেই, বামপন্থী থেকে আজকের বিচারে মেনস্ট্রীম হয়েছে। ইত্যাদি।
    ৩। এর 'ডেরিভেটিভ' ইতিহাসের খোঁজ আপনি আমাদের দেশে করবেন না করবেন না, এটা আপনার 'ফ্যাকশনাল লয়ালটি' উপরে নির্ভর করছে ;-)

    ইত্যাদি। আসলে গণতন্ত্রিক আর রাজনৈতিক ডিবেট এ একটা সোজা সিদ্ধান্তে পৌছনো মুশকিল। তবু ওভার অল সেকটারিয়ানিজম বামপন্থীদের কজের ক্ষতি করেছে, কারণ শুধু তর্ক নয়, খুন ও হয়েছে, পিকেটিং ভাঙাও হয়েছে। কিন্তু তাই বলে ইসমা জারি তো আর ভালো কিসু নয়।
  • d | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ০৭:৫৫ | 117.195.36.69
  • সার্চ কাজ করছে শনিবার থেকে।
  • baps | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ০৫:৪০ | 203.199.41.181
  • আজও সব্বাই ঘুমায়
  • Bhuto | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ০০:৪৫ | 122.172.23.208
  • তোমার পুরোনো মোবাইল কাজ করছে না। মেল করে দিও।
  • sayan | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ০০:২৫ | 115.108.25.26
  • খচে তো থাকবিই! থাকতিস আমার জায়গায়! ছবিগুলো তোল।
    আর কি সব অ্যাওয়ার্ড জিতলি, বললি না তো!
  • Bhuto | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ০০:২১ | 122.172.23.208
  • সায়নকবির ওপর খচে আছি।
  • sayan | ১২ জানুয়ারি ২০০৯ ০০:০৬ | 115.108.25.26
  • আচ্ছা, আপওয়ার্ড মোবাইল ফোন কি সব যেন - তো এদের ওপরে জনগণের এত খার কেন? এবং কথায় কথায় "সুবিধাবাদী', অ-"গণতান্ত্রিক', "সংগঠন'হীন এই সব চোখা চোখা তকমা কেন?
  • ranjan roy | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:৫৩ | 122.168.4.29
  • বোধির একটি কথা ২৪ ক্যারাট সত্যি। সেকটেরিয়ানিজম শ্রমিক আন্দোলনের প্রভূত ক্ষতি করিয়াছে।
    কিন্তু তারপরেই ধাঁধা লাগে। ভারতের শ্রমিক শ্রেণীর পার্টিগুলো ট্রেড ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি সেক্টেরিয়ান কেন?
    দেখুন, সিপিআই, সিপিআই এম, এম-এল, ওয়র্কার্স পার্টি, আর এস পি--- সবার আলাদা আলাদা ট্রেড ইউনিয়ন, আলাদা আলাদা লেখক সংঘ, আলাদা আলাদা কিসান সভা, আলাদা আলাদা সাংস্কৃতিক মঞ্চ।
    তখন এদের মুখে "" দুনিয়ার মজদুর এক হও'' কি বাগাড়ম্বর মনে হয় না?
  • Bhuto | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:২৩ | 122.172.23.208
  • বেঙ্গালুরু ভাট আবার যে হলো তার ছবির লিংক 'Virtual theke real এ দিয়ে দেবো?
  • c | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ২৩:১২ | 131.95.30.113
  • ১। ঈশপের গল্প-শৃগাল, ষন্ড,সারমেয় ও শাখামৃগ-টইয়ের কোন্‌ সুতোয় ছিলো?
    ২। সার্চ কি কাজ করছে?
    ৩। উঙ্কÄল কবে ঠিক হবে?
    ৪। আলেকজান্ডার কি গ্রীক ছিলেন আদৌ?
    ৫। দেশবিদেশের উপকথা থ্রেডটা খুঁজে পাওয়া যায় কি?
    ৬। লিমেরিকগুলো গেল কোথা?

    উফ্‌ফ্‌ফ, জিরিয়ে নিই।
  • d | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ২১:৩২ | 117.195.32.247
  • বোধিসঙ্কেÄর 6.46 PM এর পোস্টের চমৎকার ব্যক্তি-আক্রমণগুলো দেখে আমার একসময়ে একইসাথে সিপিএম ও কংগ্রেসের দ্বারা অপমানিত হবার দিনগুলো আবার মনে পড়ে গেল।

    কাজেই উত্তর দেবার বা মন্তব্য করার কোন দরকার নেই।
    কারণ আমি বুঝিনি তা কি আর হয় তুই ব্যাটা নিজের বক্তব্য নিজেই নতুনভাবে বলার চেষ্টা করছিস।
    আমার বক্তব্যে এরকম মানে হচ্ছে বুঝি?
    য্যাঃ তুই ব্যটা জোর করে ঐ মানে বের করেছিস।
    হাজার হোক I THE GREAT বলে কথা।

    হ্যাঁ শমীক,
    তবে ব্যক্তি তুমি নও, তোমার মতই আরো অনেকে।

    তোমার বক্তব্য প্রসঙ্গেও কিছু বক্তব্য ছিল। তবে থাক ..... পরে কখনও হবেখনে।
  • Arpan | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ২১:০১ | 122.252.231.10
  • আরেকটা রিলেটেড কোশ্চেন ছিল। ক্রুড অয়েলের উপর এত হেভি এক্সাইজ ডিউটি রাখার যৌক্তিকতা কী?
  • Arpan | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ২০:৪৮ | 122.252.231.10
  • এই কেলাকেলির বাজারে একটা প্রশ্নের উত্তরই শুধু পাইনি। রিলায়েন্স তেলের ব্যবসায় নামলে পুরো দেশকে হোস্টেজ করে নেবে। কেন নেবে ও কীভাবে হবে আমি বুঝিনি।

    আরো একটা কথা যোগ করে দেওয়া প্রয়োজন, রিলায়েন্স তেলের ব্যবসায় নেমেছিল এবং সাম্প্রতিক বিশ্ববাজারে তেলের মূল্যবৃদ্ধির সময়কালে সরকারি পিএসিউগুলির মত ভর্তুকি না পাবার কারণে পেট্রোল পাম্পগুলি টেম্পোরারি সাসপেন্ড করে দিতে বাধ্য হয়। ইদানীং শোনা যাচ্ছে দাম পড়ে যাবার পরে তারা আবার দেশ জুড়ে পরিষেবা শুরু করবে।

    তো, বলার কথা ছিল রিলায়েন্সে বা শেল বা এসার এদের জন্য কোন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই এবং অদূর ভবিষ্যতে থাকবে বলেও মনে হয় না। পিএসিউর এফিসিয়েন্সিও অন্তত এক্ষেত্রে তাই কিস্যুই প্রমাণ হয় না।

    (এটা হানুর জন্য আরেকগুচ্ছ গম্ভীর প্রবন্ধ নামাবার টোপ হিসাবেও ভাবা যেতে পারে (মঃ))
  • h | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ২০:১৯ | 61.95.144.10
  • একটা কথা যোগ করতে হবে, কত যেন নং।

    সেটা হল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইউনিয়নের সম্পর্ক প্রসঙ্গে। সিনিকের দৃষ্টিতে বলা যায়, বামপন্থী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইউনিয়ন গুলোর সম্পর্ক যে বাম ডানে বিভক্ত নিশ্চিন্ত পৃথিবীতে তৈরী হয়েছিল, সে পৃথিবী এখন অনেক জটিল হয়েছে। তবে ঐতিহাসিক সত্য হল, জটিলতা অনেক আগে থেকেই ছিল। ইরাক যুদ্ধের সময়ে আমরা যে সব ছাত্র রা তিতি বিরক্ত হয়ে গ্যালওয়ে র রেসপেক্ট পার্টি কে সমর্থন করেছিলাম, তারা বলতাম ও ভাবতাম, নিউ লেবার ও লেবার এর মত বাজে নেতৃঙ্কÄ ওয়ালা পার্টিতে গিয়ে ব্রিটেনের শ্রমিকদের ক্ষতি হয়েছে। ওভারল এখানকার নকশাল বা নকশাল ঘরণার লোকেরা পশচিমবঙ্গের 'শ্রমিক শ্রেণী' র সঙ্গে সিপিআইএম এর সম্পর্ক নিয়ে এই কথা বলে থাকেন। যদিও আদৌ শ্রমিক শ্রেণী ব্যাপারটা আছে কিনা আর শ্রেণী ব্যাপারটাই তাঙ্কিÄক ভাবে দাঁড়ায় কিনা সেই নিয়ে বিতর্ক নকশাল ঘরণা থেকে আসা পোমো রা কেউ কেউ কয়েচেন, তবু সেই জটিলতায় না গিয়েও আমরা বলতে পারি, নকশালেরা তাঁদের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তাঁদের প্রভাবিত ইউনিয়ন গুলোর সম্পর্ক শিথিল করে দিতে চান বা আবাপ আই এন টি ইউ সির বিরুদ্ধে সম্পাদকীয় লিখছেন, এটা বড় একটা দেখা যায় না। তবু এই জটিল আবর্তে কয়েকটা জিনিস বেরিয়ে আসে,

    ১। শ্রমিকে শ্রমিকে মারামারি করে কোন লাভ নাই।
    ২। শ্রমিক ইউনিয়ন গুলোতে রাজনৈতিক দলের প্রভাব বাড়াতে রাজনৈতিক দল বেশি উদ্যোগী না বার্গেনিং পাওয়ার বাড়ানোর জন্য ইউনিয়ন রা নিজেরাই আগ্রহী , এবং কোনটায় কত লাভ কত ক্ষতি, এটা একটু কঠিন হিসেব। লিনিয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া অসম্ভব।
    লেফট অফ সেন্টার দলের সঙ্গে সুসম্পর্কের পক্ষে একটা উদা যথেষ্ট, লেবার পার্টি আগামী নির্বাচনে হারলে, নিঃসন্দেহ থাকতে পারেন, ওভারল স্কুলে, হাসপতালে এবং এন এইচ এসে সরকারী সাহায্য কমবে। তাতে কনজারভেটিভ নিম্ন বিত্ত ভোটারদের ও ক্ষতি হবে। উল্টো দিকে আমাদের দেশে বলা যেতেই পারে, বিজেপি ক্ষমতায় এলে তাদের প্রভাবিত ইউনিয়ন দের কথা মাথায় না রেখে মূলতঃ দ্বেষের রাজনীতির কথা মাথায় রাখবে, তাতে ওভারল লোকের উপকার হবে কিনা বলা যাচ্ছে না।
  • siki | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ১৯:৪১ | 122.162.83.209
  • নাক গলাই।

    ক্ষুদ্র মস্তিষ্কে এটুকু মনে হচ্ছে দময়ন্তী আমকে বা আমার মত যারা ভেবেছে তাদেরকেই মিন করেছে।

    আমি বেশি কিছু পড়াশোনা করা লোক নই, তবে এটুকু বুঝি কাউকে গায়ের জোরে আটকানো যেটা মমতার ল্যাংবোটরা করেছে সিঙ্গুরের হাইওয়েতে, তার সাথে এই পিএসইউয়ের স্ট্রাইকের কোনও মিল নেই। জাস্ট কোনও মিল নেই। এটা, বলা যেতে পারে, এক ধরণের অসহযোগ। এরা কারুর চাকার হাওয়া খুলে দেয় নি, কারুর গাড়ির কাচ ভাঙেনি, কারুর রাস্তা আটকায় নি। এরা শুধু নিজেদের দাবির জন্য নিজেদের কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল। তাতে যে দেশ কী অসুবিধায় পড়তে পরে, সেটা সরকার আগে থেকে বুঝতে পারে নি। সেনাবাহিনির দাবি বুঝতে সরকারের এক সেকেন্ডও সময় লাগে না, আর এদের দাবি বুঝতে সরকারের লেগে গেল বেশ কয়েকটা দিন। আগে তো শুধু ইগনোরেন্স জুটেছে এই সব পিএসইউয়ের ঘাড়ে। তাদের ক্ষমতা কতটুকু, সেটা সরকারকে বুঝিয়ে দেবার দরকার ছিল একবার, সেটা তারা বুঝিয়ে দিয়েছে। আশা করা যায় পরবর্তী পে কমিশনগুলোতে এরা আর অতটা ইগনোর্ড হবে না।

    এদের স্ট্রাইকের জন্য অনেক সাধারণ মানুষ ভুগেছে, নো ডাউট, কিন্তু একটা অ্যাম্বুলেন্সেও কি একটা রোগী মারা গেছে পেট্রলের অভাবে? একটা পুলিশের জিপেও কি পেট্রল শর্ট পড়েছিল? একটা নিউজপেপারের গাড়িও কি তেলের অভাবে রাস্তায় নামতে অসমর্থ হয়েছিল? খুব সম্ভবত একটা লোকেরও অফিস কামাই হয় নি তেলের অভাবে, সারা দেশে। হয় তো লেট হয়েছে। তো, এই অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা চালু রাখার জন্যও পিএসইউয়ের হরতালীরা কোনও এক্সট্রা লেবার দেয় নি, কোনও লোককেও জোর করে গাড়ি না-চালাতে বাধ্য করে নি।

    এইজন্য মমতার চামচাদের আন্দোলন আমি সমর্থন করি না, আর এইজন্য পিএসইউ কর্মচারিদের হড়তাল আমি সমর্থন করি। সম্পূর্ণ অহিংস অসহযোগের রাস্তায় গিয়ে নিজেদের দাবি জানাবার এই রাস্তা সমর্থনযোগ্য। গান্ধিবুড়ো এই কাজ করলে তো সারা দেশ বাহবা দিত! আর আক্ষরিক অর্থে এটা সমস্ত অপশনের শেষে লাস্ট অপশন হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। প্রতিবাদ করার কোনও রাস্তাই নেই।

    (কোথাও কি ছড়ালাম? ঃ-))
  • h | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ১৯:৩৯ | 61.95.144.10
  • ৬। এইবার হল সেকটারিয়ানিজম। দময়ন্তী যেহেতু বাংলা ভুলে গেছে, তাই বলে নিই , এটার এই কনটেকস্টে সাধারণ মানে হল , একই শিল্পে বা একই কোং বা কারখানায়, ইউনিয়নে ইউনিয়নে লাঠালাঠি, মারা মারি।

    আরেকটা দুষ্টু মানে আছে, সেটা হল একই ধর্মের বিভিন্ন ডিনোমিনেশনের মধ্যে ক্যালাকেলি। সেটার কথা বলতে নেই, কারণ বল্লেই, ধর্ম সম্পর্কে একটা বিবমিষা হবে, যেটা হয়ে বামপন্থী তঙ্কেÄর ওভারল ক্ষতি ই হয়েছে। একটা গুরুঙ্কÄপূর্ণ দিকে একটা দীর্ঘ সময় ধরে এনগেজ করা হয় নি।

    তো যাই হোক, পশ্চিম বঙ্গ শুধু নয়, মহারাষ্ট্রে, দিল্লীতে শিল্পাঞ্চলে হোয়াইট কলার সংসারে ইউনিয়ন সম্পর্কে আপত্তি নানা কারণে থাকলেও, যে মূল কারণে এই আপত্তি কে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ক্রিস্টালাইজ করা হয়েছে, সেটা হল এই সেকটারিয়ানিজমের খবর।

    হ্যাঁ প্রচুর মারা মারি হয়েছে। হ্যাঁ তাতে স্বীকার করে নেওয়াই ভাল ওভারল শ্রমিক আন্দোলনের ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু জনগণ যেটা কাগজে অড়তে পায় না, সেটা হল অসংখ্য ঐতিহাসিক সময়ে, এবং সম্পূর্ণ অনুল্লেখিত সময়ে, বহু ইউনিয়ন, বহু খুনোখুনি করা ইউনিয়ন এক সঙ্গে কাজ করেছে। তারা বেশির ভাগ সময়েই ব্যর্থ হয়েছে, কখনো কখে্‌না দাবী আদায় করতে সফল ও হয়েছে। দত্তা সামান্তের টেক্সটাইল স্ট্রাইক আর প্রিমিয়ার মোটর্গাড়ির কারখানায় স্ট্রাইক দুটোর উদা যথা ক্রমে। পি এস ইউ এর আন্দোলনে, ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন দাবী দাওয়ার ঐতিহ্য রয়েছে এবং নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, ফার্মাসিউটিকাল সেকটরে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ঐতিহ্য রয়েছে।

    কোন খুন, কোন প্রাণ হানি কম গুরুঙ্কÄপূর্ণ নয়। আমার বক্তব্যে এই মেসেজ যায় নি, পড়ে দেখেছি, দময়ন্তী জোর করে মানে তৈরী করেছে। আমার বক্তব্ব্য ছিল সেকটারিয়ানিজমের ইতিহাস দুঃখজনক, কিন্তু এটা পরিষ্কার মনে রাখা দরকার, পি এস ইউ বা প্রাইভেট সেকটরে, কোনো দিন সহজে কিছু আসে নি। বিশেষ করে ব্লু কলার চাকরিতে পি এস ইউ এর আন্দোলনের ফলে লেবার ল নতুন করে লিবেরালাইজেশনের আমলে খুন করা হয়েছে। শিল্পে ক্রাইসিস বাড়লে তার বিরুদ্ধ ঝোঁক ও তৈরী হতে পারে। অন্তত সুদূর ভবিষ্যতে।

    ৭। অর্গানাইজড বার্গেনিং এর আদৌ কোন প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা, এটা নিয়ে দার্শনিক বা বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রসূত আলোচনা দুটৈ করা যায়। সংক্ষেপে বলতে গেলে, মোটামুটি চারটে পয়েন বেরিয়ে আসে,

    ক। এটাতে সোশাল বা ইকোনোমিক বেনেফিশিয়ারীরা সাধারণত সমর্থন করেন না।
    খ। প্রফিট বা ন্যাশনালিজমের প্রয়োজনে শ্রমিক ঐক্য বিরোধীরা প্রায়্‌শঃ অন্য ধরণের নানা ঐক্যের কথা প্রায় ই বলে লোক জনকে উদ্বুদ্ধ্য করে থাকেন। অতএব ঐক্য ব্যাপারটা যাকে বলে লজ্জা পাওয়ার মত কিসু না।
    গ। শিল্প পরিচালনাকে ব্ল্যাকমেল করেই ইউনিয়ন টিঁকে থাকে কিনা এই প্রশনে আদর্শগত অবস্থান নেওয়া সমীচীন নয়। কোন পক্ষেই। তবে শুধুই মুনাফার পক্ষে জুক্তিজাল বিস্তৃত হলে তার থেকে সামাজিক নিরাপত্তার সুব্ধে টুকু আদায়ের দাবী দাওয়া বেরিয়ে আসবে না এটা সাধারণতঃ হয় না।
    ঘ। ব্যক্তিগত প্রতিভা ই একমাত্র পেশায় সাফল্যের কারণ এটা বল্লে ঘোড়া সহ এন্টায়ার জুওলোজিকাল ট্যকসোনোমি হাসাহাসি করবে। এতে নিজের উদা দেওআই যথেষ্ট।
    আমি আজ আইটি এক্সপার্ট তার একমাত্র কারণ অসংখ্য লোক আইটি পড়তে পায় নি, স্কুলেও যেতে পারে নি, এবং গেলেও কিস্যু ল্যাহাপড়া হয় নি এবং কম্পিউটার শিক্ষা এখনো সরবজনীন নয়। এর সঙ্গে জুড়ে দেওয়া যায় প্রতিভা র সঙ্গে মাইনে ও সামাজিক নিরাপত্তা যুক্ত এই বাজারী মিথটি ধ্বংস করার কাজ ও ইনিয়ন গুলি জেনে বা না জেনে চালাচ্ছে। এবং অ্যামিবা থেকে ঘোড়াদের রসবোধ ও হাস্য তথা লাস্য পদ্ধতিবর্গ সম্পর্কে মানুষের জ্ঞানার্জনের সুযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

    ইত্যাদি।

    আমি এখনো বোর হই নি, এবং তা সঙ্কেÄও আমার কোনৈ অহঙ্কার নেই। যদিও নেহাত মানুষের জীবন সম্পর্কে শ্রদ্ধা থাকায় লোককে আর বোর করবো না ঠিক করলাম।

    পুঃ আপাততঃ।
  • h | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ১৯:১০ | 61.95.144.10
  • ৫। বিতর্ক যেটাকে নিয়ে সেটা জেনেরাল স্ট্রাইক সম্পর্কে, অর্থাত যারে আমরা ইংরাজি তে কই বন্ধ। নিজেদের দাবী দাওয়া নিয়ে অন্যেরে কাঠি করা উচিত নয়, এই মরাল স্থিত প্রজ্ঞা সত্যি শুনতে বড্ড সুন্দর।

    এর মধ্যে শ্রাবণী একটা কমেন্ট করেছিলেন, কখনো, (মানে যখন আমাদের স্ট্রাইকের ডিফেন্সে, উইং ব্যাক আর স্টপার দের মধ্যে ঠিক ঠাক আন্ডার স্ট্যান্ডিং হচ্ছিল না, ম্যাচ প্র্যাকটিস না থাকায়;-) ) সেটা 'রেফার' করছি, তো শ্রাবণী মোটামুটি আমার তুলনায় খুব ই সংক্ষেপে বলছিলেন যে, সরকার ও ম্যানেজমেন্টের সংগে সমস্ত আলোচনার প্রচেষ্টা কতখানি ব্যর্থ হয়েছে। এই স্ট্রাইকটার ক্ষেত্রে।

    ১৯২৬ এ বিলেতে একটি বড় জেনেরাল স্ট্রাইক হয়েছিল। তার পর থেকেই জেনেরাল স্ট্রাইকের বিরুদ্ধে জনমত প্রতিষ্ঠার সংগঠিত কাজটি মিডিয়ায় শুরু হয়। ব্যাংক ম্যানেজার রা, ইস্ট লন্ডনের রাস্তায় ভিস্তিওয়ালার বা বিন ম্যানের বা বাস কন্ডাকটরের কাজ করে দিয়ে দেশপ্রেমী হিসেবে পরিচিত হন, কোথাও কোথাও অর্থাৎ ধরে নিতে পারেন, চেলসি আর কেন্সিংটনে, ভীষণ ফ্যাশনেবল, প্রায় মারলিন ডায়েট্রিশের মত সেজে গুজেই দেশের কাজে রাস্তায় নামেন, কোথাও কোথাও লিটেরালি পুডল বা ডোবারম্যানদের নিয়ে।

    তো এটা একটা ওয়াটারশেড। সে আমলের ডেলি টেলিগ্রাফ বা টাইমস পড়লে গুণগান শোনা যাবে, যেটা র ঐতিহ্য দীর্ঘদিন ধরে আমাদের দেশের প্রিন্ট মিডিয়া বহন করেছে, নব শিল্পায়ন প্রচেষ্টার আমল শুধু নয়, দীর্ঘদিন ধরেই, সমস্ত বন্ধ , ট্রেড স্ট্রাইক, শ্রমিক ধর্মঘটের বিরোধিতা তারা করে এসেছে এবং একই সঙ্গে বলতে নেই বলতে নেই, তারা এমনকি বরাবরি একটা ডিসকোর্স তৈরী করে এসেছে, যে শিল্পস্থাপনে, শিল্প পরিচালনায়, ইউনিয়ন হল মূল বাধা।

    এই ডিসকোর্স শিক্ষিত মানুষে , 'সাধারণ' মানুষে, যাঁদের মাঝে মাঝে ই বন্ধের দিনে টেলি তে দেখা যায় মেনে নিয়েছেন, তবু কারো কারো ঘরে কখনো কখনো আগুন লাগে, কখনো কখনো মানুষ আন্দোলনে নামতে বাধ্য হন। সম্‌গুরের কোনো যুবক ভবিষ্যতে আইটি কোং এ চাগরি করলে অবশ্যই ইউনিয়ন বিরোধী হবেন, সেটাই ঐতিহ্য, কিন্তু তিনি যদি আন্দোলন সংগ্রামের সাক্ষী থেকে থাকেন, তাইলে বলা যায় না, কখনো কখনো, অরচিত ওরাল আত্মজীবনীতে কখনো কখনো অর্গানাইজ্‌ড অ্যাকশন সম্পর্কে, পিকেটিং সম্পর্কে একটা দুইটা ব্র্যাগিং সুলভ কথা বার্তা বলে ফেল্লেও বলতে পারেন।

    আমার একটি করোলারি বক্তব্য এই জায়্‌গাতেই ছিল, এই জন্যেও সলিডারিটির চর্চা দরকার, যাতে রাজনৈতিক মতামত, বিতর্কের অভ্যাস ও নিজের ইমিডিয়েট ইন্টারেস্টের বাইরে একটা চর্চা কখনো কখনো করা যেতেই পারে। বলা যায় না এন্টারটেনমেন্ট হতে পারে।

    আরেকটি করোলারি ছিল যে ছোটলোকের ঘরে বলতে নেই, আগুন একটু ঘন ঘন লাগে, প্রতিবাদের ফোরাম ও আদৌ পাওয়া যায় না। তাই ডেসপারেশন হয়ে থাকে। সোশাল হাউজিং থাকলে, পুলিশি অত্যাচার ও ঘুষ খাওয়া না থাকলে, বেকার ভাতাটা অনেকে পেলে, বেশি পেলে, পেশার ইনশিওরেন্স থাকলে, হেলথ ইনশিওরেন্সটা থাকলে বলা যায় না তারা হয়তো মূলতঃ সিসি বিসিসি সহ চিঠি চাপাটি করতো, হিউম ও বেসান্ত প্রদর্শিত পথে, এবং মুসলমান হওয়া সঙ্কেÄও সর্করী বাস পোড়াতো না। সামাজিক সম্ভাবনাগুচ্ছ।

    (এখনো বোর হই নি।)
  • h | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ১৮:৪৬ | 61.95.144.10
  • দময়ন্তীর নিজের কথা কে নিজেই নতুন ভাবে ইন্টারপ্রেট করার কায়দাটা খারাপ না। র এর আরেন্টি স্যার আফটার অল বলে গেছেন, 'আমারে তুমি অশেষ করেছো' ;-) এবং এই ডেলিবারেশন করতে গিয়ে আবার নিজেরি কথার পুরোনো অর্থে ফিরে গেল, যেটা নিয়ে আমি আপত্তি তুলেছিলাম।

    ৯ জানু, ১১ঃ০২ এর পোস্টে দময়ন্তী যেটা বলেছিল সেটা কোট করছি,

    'আমি কালকেই এটা একজনকে বলছিলাম যে যারা মমতার হাইওয়ে বন্ধ করে ট্রাক ঢুকতে না দিয়ে বসে থাকাকে বেদম অপছন্দ করেছে, গালিগালাজ করেছে, তাদেরি একটা মেজর অংশ এখন নিজেদের বা নিজেদের কোটারির লোকেদের মাইনে বাড়ানোর দাবীতে সারাভারত অচল করে দেওয়া কে দারুণ মহান কার্য্য বলে মনে করবে।

    আফটার অল এদেশে নিজের ঘরে আদুন না লাগা পর্যন্ত ... ইত্যাদি ইত্যাদি।

    বেসিকালি এদের মধ্যে এমনিতে তেমন কোনো ফারাক নাই।'

    তো এইবার আমার ৯ জানু র ১০ঃ২১ এর পোস্টে, আমি যেটা বলেছিলাম, (এবং অসহ্য বোর হওয়া সঙ্কেÄও দময়ন্তী কষ্ট করে যে অংশটা উদ্ধৃত করে দিয়েছে, তাই আমি এইবার ফেবার ফেরত দিলাম) সেটা হল এই যে, দময়ন্তীর কথার মানে এইটা দাঁড়ায়, মমতার সিঙ্গুর ধর্ণার আন্দোলনকে যারা বেদম অপছন্দ করেছে, আর গালিগালাজ করেছে, তারা মূলতঃ সিপিআইএম নামক রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ।

    সিপিআইএম কে ইনডাইকট করেনি এই কথাটা হাস্যকর। কারণ উল্লিখিত দুটি প্রপার্টি সে কোয়ালিফাই করছে্‌হ। এক সিঙুরে অবস্থান ধর্মঘটকে তারা সবচেয়ে সমালোচনা করেছিল, এবং পি এস ইউ তে ইউনিয়ন গুলোতে সিটুর মাধ্যমেম তাদের প্রভাব রয়েছে।

    আরেকটা সম্ভাবনা আছে, দময়ন্তী শমীক কে মিন করেছে। সেও সম্ভবত দুটো প্রপার্টি কোয়ালিফাই করেছে। বেশি স্পেকুলেশনের দরকার নেই, দময়ন্তী নিজে বলে দিতে পারে, বা অচিরেই বলে দেবে, কাকে মিন করেছে। বা যদি ইতিমধ্যেই বলে থাকে, আমি একটু খুঁজে নিয়ে রিজয়েন্ডার দিয়ে যাব।

    এইবার হল আমার মূল আপত্তির জায়্‌গাটা, প্রথমতঃ 'সব সমান' বা 'ফারাক নাই' এই কথাতে আমার ব্যাপক আপত্তি আছে। অর্গানাইজড রাজনৈতিক আন্দোলন বা ট্রেড ইউনিয়নের আন্দোলন সম্পর্কে ডিসমিসিভ বা ডিরেগেটরি মন্তব্য করলে, এবং আমার সেটা চোখে পড়লে সেটার সব সময়েই প্রতিবাদ করে থাকি এবং ভবিষ্যতেও করবো।

    পশ্চিম বঙ্গ শুধু নয়, সারা পৃথিবীর ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিসপুটের ইতিহাসে একটা অদভুত জিনিস লক্ষ্য করা যায়, যারা ইউনিয়ন বিরোধী, শ্রমিকের অধিকার রক্ষার গণতান্ত্রিক আন্দোলনের বিরোধিতা করে তারা সাধারণ ভাবে অর্গানাইজড পলিটিক্সের বিরোধী অথবা শ্রমিক অধিকারের কোন রকম উচ্চারণের বিরোধী এবং প্লেবিয়ান রাজনৈতিক আন্দোলনের বিরোধী। এটা আবাপর ক্লাসিকাল স্ট্যান্ড। সাধারণ ভাবে গত পঞ্চাশ বছরের আবাপ র স্নিপেট বেছে পড়লেই এটা বোঝা যাবে, এটাকে আমরা বামপন্থীরা, প্রতিক্রিয়াশীল মনোভাব বলে থাকি। তাতে কারো কিছু এসে যায় না, শুধু ক্যাটেগোরাইজেশনে সুবিধে হয়।

    আমার বক্তব্য হল মোটামুটি এই,

    ১। ইন্টারপ্রিটেশনের ইϾট্রগ ছেড়ে দময়ন্তী খোলসা করে একটা লিবেরাল মোড়কে তার ইউনিয়ন ও সংগঠিত রাজনীতি প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়াশীল বক্তব্য পেশ করেছে, এর জন্য দময়ন্তী কে ধন্যবাদ জানাই। কারণ রাজনৈতিক তর্ক বিতর্কে ব্যক্তিগত কথা যত কম হয় ততই মঙ্গল।

    ২। ট্রেড ইউনিয়ন বস্তুটা সিপিআইএম বা ভারতে অ্যাকটিভ কোন রাজনৈতিক দলের তৈরী নয়। ট্রেড ইউনিয়ন শ্রমিকদের এবং কর্মচারীদের এবং একটা পেশার সঙ্গে জড়িত মানুষদের কমন দাবী দাওয়ার আলোচনার ও আন্দোলন কর্মসূচী নেওয়ার ফোরাম। খুব ভুল যদি না বলি, চেম্বার অফ কমার্স গুলো ও ট্রেড ইউনিয়ন অ্যাকট এ রেজিস্টার্ড।

    ৩। রাজনৈতিক দল গুলোর সঙ্গে ট্রেড ইউনিয়ন গুলোর সম্পর্কে নিয়ে বিতর্ক আছে। ভারতের লেবার ডিসপুটের ইতিহাসে এর দীর্ঘ ছায়া রয়েছে। তবে আবাপ,স্টেটসম্যান,ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, টাইমস অফ ইন্ডিয়া, যে রিসিভড উইসডম টি তৈরী করে দিয়েছে, দীর্ঘ দিন ধরে, উচ্চশিক্ষিত শিক্ষিত ভারতীয় মাত্রেই যেটা মেনে নিতে ভালবাসেন, সেটা হল ইউনিয়ন মানেই রাজনৈতিক দল তাই এডিটোরিয়াল পলিসি অনুযায়ী তারা খারাপ বা ভালো আর ইন্ডিপেন্ডেন্ট ট্রেড ইউনিয়ন কখনো কখনো ভীষন সুইট বিশেষ করে তারা যখন কোনো শিল্প বা ম্যানেজমেন্টের কাছে থ্রেট নয়, এমনকি তাদের কেউ কেউ মরে যাওয়ার পরে, বা সেক্টারিয়ান পলিটিক্সের বিশেষ বিশেষ মোড়ে তারা ভীশণ চে মার্কা হিরো। এ কে রায়, জ্ঞান মজুমদার, লাল বাওতা কৃষ্ণ দেশাই, দত্ত সামন্ত, দাঙ্গে, বিটি আর, স্বপন চক্রবর্তী, শংকর গুহনিয়োগী সম্পর্কে , তাঁরা বেঁচে থাকতে থাকতে যখন উছ্‌বাস দেখা গেছে, যেনে রাখবেন তখন চক্ষু মুদে ধরে নিতে পারেন, সেই সপ্রশংস এডিটোর‌্যাল পলিসির মূলে রয়েছে, সেকটারিয়ানিজমকে উস্কে দিয়ে ঐক্যবদ্ধ শ্রমিক আন্দোলনের বরোটা বাজানো বা অন্য কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য।

    ৪। আইন শৃংখলা বজায় রাখার স্বার্থ নিয়ে দময়ন্তী চিন্তিত। তো এই দুসি্‌চন্তা আমরা ক্ষমতাশীল দের যুগে উগে করতে দেখেছি। এবং তাঁদের কেই কি আশঅচর্য্য অর্গানাইজড আন্দোলনের বিরুদ্ধতাও করতে দেখেছি।

    (আরো লিখছি এবং বোর হইনি)
  • d | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ১৭:০৩ | 117.195.32.247
  • মাইরী আমি নির্ঘাৎ বাংলাভাষাটা ভুলে গেছি!

    বোধিসঙ্কেÄর Date :09 Jan 2009 -- 10:21 PM পোস্টের প্রথম লাইন হল "দময়ন্তী আজ সকালে আমাদের এই কচলানির শুরুর দিকে 11:02 AM গতে একটা মন্তব্য করে বলে যে সিঙ্গুরে তৃণমূলের আন্দোলনের সময়ে সিপিআই এম তাদের সমালোচনা করেছিল অতএব পাব্লিক সেক্টরের ....'
    তা আমার জ্ঞানমতে এই "মন্তব্য করে বলে যে...' বাক্যাংশ দ্বারা আমার বক্তব্য উদ্ধৃত করা হয়। আমার জ্ঞানমতে "বলে যে' বলতে উদ্ধৃতি এবং "হয়ত বলতে চেয়েছে' বা "বলেছে বলে মনে হয়েছে' জাতীয় বাক্যাংশ দ্বারা রেফার করা বোঝায়।

    দেখা যাচ্ছে ভুল জানতাম। "বলে যে' বললেও যথাযথ বাক্য উদ্ধৃত করার কোন দায় নেই, বরং নিজের ধারণা, অর্থাৎ বাক্যটি পড়ে আমি কি বুঝেছি, সেসব লেখাই যায়।

    বেশ। জানিলাম। জানিয়া আলোকিত হইলাম।

    তো বোধিসঙ্কÄ,

    বাংলা বাক্যের অর্থ অনুধাবনে ব্যর্থতা স্বীকার করে নিলাম। কিন্তু তাতেও আমার আপত্তি গেল না। কারণঃ

    ১। সিঙ্গুরে পথ অবরোধের সময়ে সক্কলে সমালোচনা করেছিল, শুধু সিপিএম নয়। আমিও। কাজেই আমাকে "রেফার' করে বলতে গেলে সকলের কথাই বলা উচিৎ।

    ২। রাস্তা বন্ধ করে দিনের পর দিন অবরোধ বা বাস/গাড়ি পোড়ানো বা দেশজুড়ে কোন একটা পরিষেবা অচল করে দেওয়া, এর কোনোটাই আমি সমর্থন করিনা --- একশোভাগ ঠিক। কিন্তু কোনো অবরোধ বা বন্ধ্‌ই লাঠিচার্জ করে অথবা গুলি চালিয়ে তোলাকেও সমর্থন করিনা (এইটা বোড অ্যান্ড আন্ডারলাইন)।
    এক্ষেত্রেও আমার বক্তব্য সেটাই ছিল যে যাঁরা তখন মেরেধরে তুলে দেওয়ার পক্ষে ছিলেন, তাঁদেরই একটা অংশ এক্ষেত্রে মারধোরকে ভীষণ অন্যায় মনে করবেন, কারণ এক্ষেত্রে তাঁদের নিজেদের স্বার্থ জড়িত। সিঙ্গুরের ভূমিহীন কৃষক প্রতিবেশীদের চালের আগুনে হাত সেঁকলেও নিজেদের ক্ষেত্রে তাঁরা দমকলের সন্ধানই করবেন।

    আমি রাস্তা অবরোধকে পিটিয়ে তোলার পক্ষে ছিলাম না। বরং পিটিয়ে না তোলাকেই রাজ্যসরকারের তরফে ভাল কাজ বলে মনে করি।
    নিজের স্বার্থে অন্যের অসুবিধে করা বা জনজীবন স্তব্ধ করে দেওয়া অথবা আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি করায় সমস্ত রাজনৈতিক দলই এক বলে মনে করি। যার যখন নিজের বা নিজের কোটারির লোকেদের স্বার্থ দেখার দরকার হয় সেই তখন করে। কেউই অন্যের থেকে ভাল নয়।

    আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বর্থেই সরকারের তরফে কিছু নিয়ন্ত্রণ থাকা দরকার। মারধোর নয় নিয়ন্ত্রণ। সেই নিয়ন্ত্রণ না মানলেও সরকারের তরফে সংযম দেখানো দরকার বলে মনে করি। এবং উশৃঙ্খলের শাস্তিরও প্রয়োজন আছে বলে মনে করি।

    আমি যেহেতু মারধোরের বিপক্ষে, কাজেই কোন আন্দোলন ভাঙার জন্য মারধোরের প্রসঙ্গে আমার বক্তব্য রেফার করাটাও আমার কাছে অত্যন্ত আপত্তিকর। যেহেতু জোর করে অবরোধ, বন্ধ, সব অচল করে দেওয়া সমর্থন করিনা, কাজেই আমি নিশ্চয় মেরেধরে তোলার পক্ষে -- এই সরলীকরণ ও রাবার স্ট্যাম্পিঙের বিরুদ্ধে তীব্র আপত্তি জানালাম।

    ৩। সি ই এস সি'র শ্রমিককে অন্য ইউনিয়ন করার দায়ে পিটিয়ে মারার ঘটনায় যে ইউনিয়নের গাজোয়ারিতে অপরকে মরতে হল, তার কোন শাস্তি হয়েছে বলে দেখিনি। আমি মনে করি, এই ইউনিয়নটিকে ওখানে ব্যান করা উচিৎ। জানা কথাই এই একই ইউনিয়ন অন্য জায়গায় গিয়ে যদি মার খায়, তখন নাকে কাঁদার লোক প্রচুর দেখা যাবে, যারা তখন চুপ করে ছিল। রাষ্ট্রশক্তি অনেক বেশী শ্রমিককে মেরে ফেলেছে বলেই এক ইউন্যন অন্যের সদস্যকে মেরে ফেলবে, এবং সেই মৃত্যুকে হাল্কা করে দেখানো হবে ---- উঁহুঃ মানতে পারলাম না।

    যে রাজনৈতিক দল যেখানে ক্ষমতায় থাকে, সেই সেখানে সেই ইউনিয়নের দৌরাত্মূ ও গুন্ডামী চলে। কাজেই কোন দলের ইউনিয়নকেই আমি অন্যের থেকে ভাল বলে মনে করিনা। এরা সব সমান। ইউনিয়ন থাকলে সেটায় বিভিন্ন দলের খবরদারের কোন প্রয়োজন আমি দেখিনা।

    (উফ্‌ অসহ্য বোর হয়ে গেলাম! ধুত্তোর!)
  • sinfaut | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ০৮:৪৬ | 117.195.195.129
  • এই তো নতুন কল।

    অভ্যুদা কী বললে? ফায়ারফক্সে গুরু খুলছে? আমি তো চিরকাল ফাফতেই খুলে এলাম।
  • h | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ০৮:৪২ | 61.95.144.10
  • রঞ্জনদা, শ্রাবনীদির শেষ পোস্টের প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর আমি নিজের মত করে দিতে পারি এবং সেটা ঠিক আমার অন্য বিষয়ে লেখা গুলোর মতন ই পপুলার হওয়ার চান্স কম। তাতে যদিও খুব কিছু এসে যায় না, কারণ এই প্রশ্ন গুলো পুরোনো আর উত্তর গুলো ঠিক বিজ্ঞাপণের ভাষার মত আকর্ষনীয় নয়। কিন্তু এই বিষয়ে যেহেতু আমি শ্রাবণীদিকে একেবারে বোর করে শেষ করে দিয়েছি তাই আর নতুন করে এই মুহূর্তে কিছু বলছি না। কোনদিন এই বিষয়ে একটা প্রবন্ধ লিখবো। যদি লিখি আপনাকে পড়াবো, কোনো ভাবে মেল টেল করে দেবো। বলা যায় না পঞ্চাশ বছর পরে আমার মেয়ে কোন এক সুরুল আন্তর্জাতিক বইমেলার আগে অপ্রকাশিত হনু দাশগুপ্ত পুস্তকটি প্রকাশের জন্য আপনার উত্তরসূরীদের সঙ্গে হুড়ো হুড়ি করে যোগাযোগ করবে, উইলে প্লিজ ইমেল পাসওয়ার্ড টা দিয়ে যাবেন;-)
  • a x | ১১ জানুয়ারি ২০০৯ ০৮:৩৪ | 76.254.114.136
  • আমার হচ্ছেনা (IE) তে। ক্লিক করার পর উইন্ডো খুলে সাদা হয়েই থাকছে।
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত