আমার শুঁড় বা ল্যাজ কিছুই চাইনা। ডানা চাই। উইকেন্ডে এট্টুস হিমালয় ঘুরে আসব।
stoic | ০৩ জুন ২০০৯ ১৪:১৯ | 160.103.2.224
আমার একখান প্রশ্ন ছিল। আপনারা কিসের ওপর আছেন? মানে বাংলায় যাকে বলে 'হোয়াট আর ইউ অন?'। চুপিচুপি বলে দিলে আমিও ট্রাই করে দেখতে পারি। আমার চেনাজানা তরল বা ধোঁয়া কোনো কিছুতেই এইধরণের ইচ্ছা বা ফ্যান্টাসির সৃষ্টি অসম্ভব। ;-)
sb | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:৫৭ | 92.225.73.132
আর আমি এই ধেড়ে বয়সেও দুহাতের কব্জিতে আঙুল চেপে পিচিক করে স্পাইডির জাল বার করার চেষ্ট করে গেছি......
Samik | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:৫৩ | 219.64.11.35
ছোটবেলায় স্পাইডারম্যানের ফ্যান্টাসী ছিল। ঠিক অমনি করে যদি দেওয়াল বাইতে পাত্তুম। কতদিন যে একা ঘরে দেওয়াল দুই হাতে চেপে ধরে পিটার পার্কারের অন্ধ অনুকরণ করেছি ...
dipu | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:২১ | 207.179.11.216
অত বড় ন্যাজ চাই না। ছোটমত হলেই হবে।
অক্কুটে কারোর ফ্রেন্ডলিস্টে ব্রহ্মা আছে? তাহলে এই দাবীগুলো জানিয়ে দিও।
intellidiot | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:১৮ | 220.225.245.130
অ্যাই, ঠিক এই কথটাই শুনতে চাইছিলাম। সাবধানে ব্যবহার করাটাই আসল। তা শুঁড়টাকে রাস্তায় চলার সময় কাঁধে গামছার মতন ফেলে রাখলেই হল। নো চাপ।
intellidiot | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:১৫ | 220.225.245.130
এটা পুরোনো বুদ্ধি। একটা লোক তো অলরেডি একটা আঙুলে USB লাগিয়ে নিয়েছে।
dipu | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:১৪ | 207.179.11.216
হাগু করার সময় একটু সাবধানে গুটিয়ে নিতে হবে। হনুমান বা বাঁদরগুষ্টিতে কি ভেবেছো শুচিবায়ুগ্রস্ত কেউ নেই? তারা কি আর হাগু করে না?!
Blank | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:১১ | 170.153.65.102
ন্যাজে USB লাগিয়ে নিবি। কত্ত সুবিধে। তোর ন্যাজ দিয়ে সিনিমা ট্রানসফার হবে
intellidiot | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:১০ | 220.225.245.130
লে চাপ। আর ল্যাজটা যে সরাসরি ঐ হাগু করার সময়...
dipu | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:০৬ | 207.179.11.216
না না, শুঁড় ভালো না। মাটিতে লুটোবে আর নোংরা হবে।
dipu | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:০৪ | 207.179.11.216
পরের মডেল লঞ্চ করার আগে ব্রহ্মার সিরিয়াসলি এইসব দিকে একটু নজর দেওয়া উচিত।
intellidiot | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:০৪ | 220.225.245.130
সে তো একটা শুঁড় থাকলে আরো ভাল হত। তাই না?
dipu | ০৩ জুন ২০০৯ ১৩:০২ | 207.179.11.216
জান্তুম কেউ বিশ্বাস করবে না।
কিন্তু আমি ভাবছিলুম আমারো একটা ছোটমত ন্যাজ থাকলে বেশ হত। ধরো ভিড় বাসে দাঁড়িয়ে আছি, এমন সময় কন্ডাক্টর এসে টিকিট চাইলো। একটা ন্যাজ থাকলে পয়সা বের করার সময় পাশের রডটাকে পাক দিয়ে ধরা যেত। হুমড়ি খেয়ে পড়ার ভয় থাকতো না।
ক্যানো টক শেয়ারের আচার হয়না? কুটির শিল্প হিসেবে সেটা কি খারাপ?
dipu | ০৩ জুন ২০০৯ ১২:২১ | 207.179.11.216
ইন্টির দাবীর সঙ্গে ক।
Blank | ০৩ জুন ২০০৯ ১২:১৮ | 170.153.65.102
খুব সহজ জিনিস ব্যপারটা। একটা বড় বাজার থাকে যেখানে শেয়ার বিক্রি হয়। অনেক লোক সেখান থেকে শেয়ার কেনে। প্রি-ওনড শেয়ার ই বেশীর ভাগ বিক্রি হয়, আর পাইকারি হারেই সব চলে। শেয়ার কেনার সময় ভালো পাকা দেখে কেনা উচিৎ। কার্বাইডে পাকানো শেয়ার খুব খারাপ এবং পুষ্টিকর না। আজকাল ভালো পেস্টিসাইড আসাতে শেয়ার ফলন বেশী হচ্ছে দেশে। ব্যাস হয়ে গেলো
intellidiot | ০৩ জুন ২০০৯ ১২:১২ | 220.225.245.130
আমার মূল সমস্যাটা হল, আমি শেয়ার বাজারের বেসিকটাই বুঝিনা ঃ-( ফলে দ্রি এবং আরো অনেকের এই বিষয়ে লেখা পড়ে ভাল লাগলেও খুব বেশী এগোতে পারি না। মহা মুশকিল। দ্রি অথবা অন্য কেউ যদি "শেয়ার মার্কেট ফর ডামিজ' টাইপের একটা কিছু লেখেন তাহলে খুব উপকার হয়।
dri | ০৩ জুন ২০০৯ ১১:৪৭ | 117.194.225.180
আর্য্য,
সবকিছু কি আর বোঝা যায়? সবকিছু স্পষ্টভাবে বুঝতে গেলে যতটা ইনফর্মেশান লাগে ততটা আমাদের হাতে কই? আমরা কি জানি কে কটা শেয়ার বেচল আর কিনল? আমরা শুধু জানতে পারি, অমুক ঘটনা ঘটল, আর শেয়ার বাজার উঠল বা পড়ল। এদের মধ্যে কোরিলেশান মিডিয়া যেভাবে বুঝিয়ে দেয় সেইটাই মোস্টলি মেনে নিই।
একটা ধারণার বশবর্তী আমরা হই। যে মার্কেট সর্বশক্তিমান। যে কোন ইন্ডিভিজুয়াল প্লেয়ার মার্কেট ফোর্সের কাছে নগণ্য।
এই ধারণা কতটা সত্যি? অনেক কমেন্টেটার, বা ইভেন ওয়াল স্ট্রীটের ইনসাইডারের বক্তব্য, খুব বড় প্লেয়াররা মার্কেট রিগ করতে পারে। মার্কেটে বড় প্লেয়ার বলতে বড় বড় ফান্ড ম্যানেজার, মিউচুয়াল ফান্ড, হেজ ফান্ড ইত্যাদি। একেবারে ফান্ডামেন্টাল্স মেনে যদি সবাই সবসময় স্টক কিনত তাহলে স্টক কোনদিনও ওভারভ্যালুড হত না। কিন্তু রিয়েল লাইফে দেখা যায় স্টক আকছারই ওভারভ্যালুড হয়। তারমানে নিশ্চয়ই অনেকে স্টকের ফান্ডামেন্টাল উপেক্ষা করে স্টক কেনে। তার ওপর আছে এই ৪০১কে জাতীয় জিনিস। মানে প্রতি মাসেই আপনার ফান্ডে টাকা আসছে স্টক মার্কেটে লাগানোর জন্য। অর্থাৎ স্টক মার্কেট ওভারহিটেড হলেও সেই মার্কেটে আরো টাকা ঢোকানোটা একটা কমন প্র্যাকটিস হয়ে গেছে। এই ফান্ড ম্যানেজাররা, বড় বড় ব্যাঙ্করা ইচ্ছে করলে সিঙ্ক্রোনাইজ্ড ভাবে স্টক মার্কেটে অনেক টাকা ঢুকিয়ে বা অনেক টাকা তুলে নিয়ে মার্কেটের দিক পরিবর্তন করাতে পারে। এই ধরণের মুভে সাধারনত কোন পলিটিকাল মোটিভ থাকে। যেমন, কোন দেশে ইকনমিক বুমের ইউফোরিয়া তৈরি করা, কোন দেশের কারেন্সি ডিভ্যালুয়েট করা, কোন দেশের বিরাট বেলাউট প্যাকেজ বার করে নেওয়া ইত্যাদি।
যাই হোক, এইসব কনস্পিরেসি থিওরির মত শোনালেও, বেসিক ডেটা থেকেই যাচ্ছে। যে খারাপ খবর হওয়া সত্বেও মার্কেট বেড়েছে।
সারা দুনিয়ায় কি হচ্ছে সেটা আমাদের মত সাধারণ মানুষের কাছে একটা হেঁয়ালী। অনেকটা জিগ্স পাজ্লের মত। আমরা একটা দুটো টুকরো দেখতে পাই। মিডিয়া অধিকাংশ সময়ই সেগুলোকে কানেক্ট করার চেষ্টা করে না। যাতে আমরা ভাবতে থাকি যে এগুলো সব ডিসজয়েন্টেড ইভেন্ট। আর মাঝে মাঝে মিডিয়া জোড়াতালি দেওয়া এক্সপ্লানেশান দিয়ে দেয়, যাতে আমরা কম ভাবি, আর মোটামুটি ঘাড় নেড়ে দিই। কিন্তু অধিকাংশ সময়ই জিগ্স'র পিসগুলো খাপে খাপে মেলে না।
dipu | ০৩ জুন ২০০৯ ১১:৪৬ | 207.179.11.216
খুব খিদে পাচ্ছে ঃ-(
san | ০৩ জুন ২০০৯ ১১:২৪ | 12.144.134.2
আচ্ছা , ইনি ভিয়েতনামী ম। যিনি বাড়ি খোঁজেন আর রসগোল্লা বানান। তাই তো?
"হয়তো আমাকে কারো মনে নেই আমি যে ছিলাম এই গুরুতেই অনেক জানা, অনেক চেনা এই ল্যাপির কাছেতেই...'
;-)
Ishan | ০৩ জুন ২০০৯ ১০:০০ | 173.26.17.106
এমা কে ভুলল।
কোনো এম কে আমি ভুলতে পারিনা। গুরুর জনতা সাক্ষী। ঃ)
M | ০৩ জুন ২০০৯ ০৯:৫৪ | 59.93.204.184
আমায় সবাই ভুলে গেছে হবে, আমিও ভুলে যাবো।।
Ishan | ০৩ জুন ২০০৯ ০৯:৩৪ | 173.26.17.106
আরে শুধু বইয়ের নাম থেকে কিছু বোঝা যায় নাকি? গল্পটা আমি ছোটো করে লিখে দিচ্ছি।
মার্কসের সময়ের পুঁজিবত ছিল তরুণ পুঁজিবাদ। মুক্ত বাজারের জায়মান পুঁজিবাদ। সেই পুঁজিবাদ বাড়তে বাড়তে ক্রমশ দানবিক আকার ধারণ করল। ফিনান্স পুঁজি এল সঙ্গে।মোনোপলি এল। তার রাজনৈতিক বহিঃপ্রকাশ হল দুনিয়া লুন্ঠনে, ভাগ বাঁটোয়ারায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যেটা পষ্টো করে দেখা যায়। ফলে এইটা হল সাম্রাজ্যবাদের যুগ। পুঁজিবাদ সাম্রাজ্যে পরিণত হয়েছে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন