কেন? দুবছর বাদে কি হবে? এখানকার সিস্টেমে আমার মেয়ে আগস্ট থেকে পড়বে। মানে একবছর বা দেড়বছর পড়বে। তারপর দেশের সিস্টেমে ফিট করতে পারবে না বলছ? যদি সেটা বল, সেটা নিয়ে একটা দুশ্চিন্তা আছে অবশ্যই। জানি না কি হবে। এই নিয়ে মাঝে ব্যাপক ডিলেমা গ্যাছে। এদিকে মেয়ে বড় হচ্ছে। আমরা বুঝতে পারছি, বাবা কাছে না থাকাটা এবার আর ওর পছন্দ হচ্ছে না। কিন্তু পড়াশুনোটা একটা সিস্টেমেই কন্টিনিউ করতে পারলে ভালো হয়। ডিলেমা ছিল বলেই সাউথ পয়েন্টের ফর্ম তুলেছিলাম, ওরা ইন্টার্ভিউ-ও দিতে গেছিলো। রেজাল্ট বেরোনোর পর, টাকা জমা দেওয়ার আগের দিন দুরু দুরু বুকে ভর্তি না করানোর আর ওদের এখানে আগামী দেড়-দু বছরের জন্যে চলে আসার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেখা যাক। তবে তুমি আমার কথা কি বুঝেছ জানি না। ইচ্ছে করে বা জোর করে গরফা আদর্শ গার্লস স্কুলে মেয়েকে পড়াতে হবে - এরকম কোনও অ্যাম্বিশন আমার নেই। নিজে পাতি মধ্যবিত্তের জীবন যাপন করব আর মেয়েকে সে কিছু বুঝে ওঠার আগেই ডিক্লাসড করতে চাইব - এরকম এক্সপেরিমেন্ট হাস্যকর। কিন্তু আবার এটাও তো ঠিক যে আমি মধ্যবিত্তই। আর্থিক সঙ্গতি বা মানসিকতা - দু জায়গা থেকেই। উচ্চবিত্ত নই। কাজেই মেয়েকে জোর করে উচ্চবিত্ত সংসর্গে দেওয়ারও কোনও বাসনা আমার নেই। M এর মত নিতান্ত নিরুপায় না হলে।
দুই সিস্টেমের গ্যাঁড়াকলে পড়ে আল্টিমেটলি কি করতে হবে জানি না, কিন্তু বিশ্বাসের দিক থেকে আগে যেটা লিখেছি - সেটা নিয়ে আমার সংশয় নেই তেমন।
তবে ঐ পুল, বিলিয়ার্ড, ঘোড়ায় চড়া - ঐগুলো বেকার। ওগুলো শেখানোকে সমস্যা মনে হয় না আমার। শেখাক না। ভালোই তো। সমস্যা হল স্কুলের ক্যাম্পেনে ঐগুলোকে ছবি হিসেবে তুলে ধরে মানুষকে আকর্ষণ করতে চেষ্টা করা। যেটা টিপিক্যালি আমাদের কলোনিয়াল হ্যাংওভারকে কাজে লাগিয়ে ব্যাবসা করার চেষ্টা। যেখানে ক্যাপিটালিজমএর কিছুটা হলেও আইডিয়াল বিকাশ হয়েছে - সেসব জায়গায় ঐসব পুল বিলিয়ার্ডের অ্যাড দিয়ে ছাত্র টানা যাবে না। আমাদের মত ব্রিটেন বা আমেরিকার নকল করতে চাওয়া এলাকাতেই কেবল ওগুলোর ভ্যালু আছে।
আর পিনাকির সাথে এই পড়াশুনোর ব্যপার নিয়ে বছর দুয়েক বাদে কথা হবে।
A | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০২:০৮ | 99.183.185.250
বাইনারি.. আপনে মেরা ই-মেইল পায়া থা, না?
a x | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:১৪ | 75.53.204.181
উঁহু - সেতো ডাক্তার কম লাগে নার্সের চেয়ে - ডাক্তারের মাইনে বেশি কেন CEO কম লাগে টেকির চেয়ে, CEO'র মাইনে বেশি কেন ইত্যাদি। এই লজিকে চলছে। এখানে গল্পটা তা না। একই এডুকেশন লেভেল এবং এক্সপেরিয়েন্সের কথা বলা হচ্ছে।
a x | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:১০ | 75.53.204.181
এই হিউস্টনের স্যাম হিউস্টন একটা বেশ তাবড় ম্যাসন ছিল। এখানে একটা প্ল্যানেটরিয়ামের মত দেখতে বিশাল "মন্দির" আছে এদের।
aka | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:০৫ | 24.42.203.194
আরে এই নিয়ে তো চার পাতা লিখতে পারি। বড্ড ঘুম পাচ্ছে। চোখ জড়িয়ে এল। একটা উদা দিই খানিকটা কিলিয়ার হবে। স্কুল বেশি, কলেজ কম, স্কুল টীচার দের ডিমাণ্ড কলেজের প্রফেসরদের থেকে বেশি। কিন্তু মায়না প্রফেসরদের অনেক বেশি। কেন? উত্তরটা খুঁজে পেলেই ওটা বোঝা হয়ে যাবে।
a x | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:৫৭ | 75.53.204.181
হামভি বোলেঙ্গে। দো বাত।
এক - কেসিকে, আমি সরকারের থেকে লুটে পুটে নিয়েছি এটা ভারী হাসির কথা হয়ে গেল। স্টেট কাউকে নেমন্তন্ন করে খাওয়ায় না। স্বাস্থ্য, শিক্ষা এগুলো আমার, প্রতিটি নাগরিকের বেসিক রাইট। সেগুলো ঠিকভাবে দিতে পারাটা স্টেটের কাজ, স্টেটের দাক্ষিণ্য না। হতচ্ছেদ্দার স্কুলে আমি রসগোল্লার টিন পাঠাব বাচ্চাদের জন্য?! এটা একেবারেই অপমানজনক ঠেকলনা? কিম্বা এই স্কুল (সরকারী ধরে নিচ্ছি) চালানোর কিছুটা খরচ আমি তুলে নেব? মানে সেই সরকারের বদলে NGO কে কাজগুলো আউটসোর্স করা ঃ-) ?
বাকি আপনার বক্তব্যের সাথে একেবারে একমত। এই ভারত ও ভারত প্রাইভেট লিমিটেড এর বিভাজন, India public limited versus India the private corporationএর বিভাজনের ফল এবং কারণ দুটোর জন্যই এগুলোর রমরমা।
দুই - কেডিকে, অনেকেই - প্র্যাকটিসিং ও রিটায়ার্ড বামপন্থী আপনার সেদিনের বক্তব্যের সাথে হাঁ হাঁ করবে। এইজন্যই দক্ষিণপন্থীদের আমি এত পছন্দ করি, আর যাইহোক, নিজের স্ট্যান্ডে অনেক বেশি কন্সিস্টেন্ট। আপনি কেমন সুন্দর বুঝিয়ে দিলেন কিছুটা সাইকোঅ্যানালিসিস, কিছুটা লজিক এবং কিছুটা অর্থনীতির নিয়মকানুন দিয়ে, হাই ডিম্যান্ড জবে এত টাকা দেখে বেচারী দৌড়ে পিছিয়ে পরা লোক ভ্যাবলা হয়ে ভাবছে এ কি হল! হাই ডিম্যান্ড জব? আপনি তো আম্রিকার ব্যপারে খুবই ওয়াকিবহাল, নিশ্চয়ই জানেন there's a nation wide acute shortage of teachers? there's a world wide acute shortage of trained nurses? তো এই জব গুলোতে এরকম হাহাকারের মত ডিম্যান্ড থাকাতেও কেন এরা লাখে লাখে কামাতে পারছেনা যদি একটু বুঝায়ে দ্যান।
pinaki | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:৪৯ | 67.43.241.179
তবে সাউথ পয়েন্টের নার্সারীটার সম্বন্ধে রিপোর্ট ভালো না। আমার মেয়ে এবার পেয়েছিল। আমার ফিরতে এখনো দুবছর, আর ওরা এবার আমার এখানে টানা থাকবে এরকম প্ল্যান হওয়ায় আমরা ফাইনালি ভর্তি করি নি। কিন্তু খবর নিয়ে জানলাম এক একটা সেকশনে ৬০টা করে বাচ্চা। আর তাদের সামলানোর জন্যে মাত্র দুজন টীচার। শুরুর থেকেই নাকি প্রচণ্ড চাপ। শুনে আমাদের মনে হল ভাগ্যিস ভর্তি করি নি। আমার মেয়ে আবার ওয়ান টু ওয়ান ইন্টার্যাকশনে প্রচণ্ড পাকা পাকা কথা বলে, কিন্তু অনেকের মাঝে গুটিয়ে যায়। এখন একটা বাড়ীর কাছের প্রিস্কুলে পড়ে। সেখানে সিস্টেম হল - ওরা নানা কিছু অ্যাকটিভিটি করাবে, কিন্তু কাউকে চাপ দেবে না সেগুলো করার জন্য। যার যেটা ভালো লাগবে, সে সেটা করবে। তো আমার মেয়ে সারা সময় আপন মনে একা একা বসে রং করে বা ছবি আঁকে। কিন্তু অন্য কিছুই করে না। ধরুন আমরা জিজ্ঞেস করলাম - তুমি গান করলে? নাচ করলে? রাইম বল্লে? ও বলবে, ওগুলো তো বন্ধুদের করায়। আমি শুধু দেখি। কিন্তু করি না। এবার এধরণের ক্যারেকটার ঐ ৬০ জনের সেকশনে গিয়ে কি শিখবে ভেবেই আমাদের আতঙ্ক হয়।
aka | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:২৯ | 24.42.203.194
ইপিস্ত প্রথমটায় তো লিংয়ের মধ্যে লিং, তারমধ্যে লিং, আবারও লিং। সব মিলিয়ে শিং লড়বড়িয়ে গেল। ছোট করে দুচার কথায় লিখে দাও না।
pinaki | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:২৯ | 67.43.241.179
হ্যাঁ, এই নতুন ঝাঁ চক্চকে স্কুলগুলোর সবচেয়ে বড় প্রবলেম হল ছোটোথেকেই একটা বাচ্চা শুধু সাদা ভারতটুকুই চিনবে, আর কালো ভারতটাকে ঘেন্না করতে শিখবে।
পাঠভবন হল কলকাতার একমাত্র স্কুল যেখানে মোটামুটি মধ্যবিত্ত লোকও পড়াতে পারে, আবার সিস্টেমটাও অন্যরকম। অনেক আগে হয়তো পাঠভবন, সাউথ পয়েন্ট - এগুলো এক্কেবারে এলিট স্কুল ছিল। এখন ছবিটা পাল্টেছে। আসলে একটা বাচ্চার নিজের আশেপাশে সমাজের বিভিন্ন অর্থনৈতিক বর্গ থেকে আসা লোকজনকে দেখে, তাদের সাথে শেয়ার করে বেড়ে ওঠাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। উন্নত শিক্ষা বলতে আমরা যা মীন করি, সেটার একটা পার্ট এই শিক্ষাটাও। মনে হয় এভাবে ভাবলে ভালো হয়। যদিও একেবারে নিম্নবিত্তর সাথে তার যোগাযোগ এর পরেও ঘটবে না। তবু যতটা হয় আর কি। এছাড়াও অনেকের অনেক কনস্ট্রেন্ট থাকে। কেউ বিদেশ থেকে সেশনের মাঝখানে দেশে ফিরলে, বা M যেমন বলছিলেন ওনার ছেলের মানসিক সমস্যা তৈরী হওয়ার কথা - সেধরণের ক্ষেত্রে তো নিরুপায় হয়েই এই ধরণের স্কুলের মুখাপেক্ষী হতেই হবে। কিন্তু প্ল্যান করে এগোনোর সুযোগ থাকলে আমি নিজের ক্ষেত্রে এধরণের স্কুল অ্যাভয়েড করারই পক্ষপাতী।
pi | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:০৪ | 72.83.210.50
কেসি , আগেরদিন ই বারবার বলার চেষ্টা করেছি। মনে হয় বোঝাতে পারিনি। এই 'অন্যরকম' শিক্ষা দেবার মানেই শিশু প্রতি একটি ল্যাপটপ, বিলিয়ার্ড বোর্ড্ম, সুইমিং পুল ধরিয়ে দেওয়া নয়।
এইসব আতিশয্য ছাড়াও , শস্তায় পুষ্টিকর অনেক উপায় আছে, 'অন্যভাবে' শিক্ষা দেবার। আমাদের আরেন্টি সারের পদ্ধতির কথাগুলো ভেবে দেখুন।
বা, আমি আগে যে লিংক গুলো দিয়েছি, সেগুলো দেখেছেন কি ?
আবার দেখুন। এবার এইভাবে শিক্ষা দেওয়ার, সিলেবাস বানানো কতটা খরচসাপেক্ষ একটু বুঝিয়ে বলুন আমাকে।
এবার এই গতানুগতিকতা থেকে বেরোনো দরকার, সেটাকেই গোড়াতে অস্বীকার করার মানসিকতা আপনার মধ্যে দেখচি,শিক্ষাজগতের দণ্ডমুণ্ডের কর্তাদের মধ্যেও এক ই ব্যাপার, আপ্নি নিজেও বলেছেন, তাহলে এই অভাবের সুযোগ নিয়ে তো ঐ দামী স্কুলগুলি ঝোপ বুঝে কোপ মারবে আশ্চর্য কি ! বিকল্প শিক্ষা টাকে একটি মহার্ঘ পণ্য করে তুলবে। সে সুযোগ আপনারাই আমরাই দিচ্ছি বই কি ।
এইসব 'বিশেষজ্ঞদের' কে খালি ব্রিগেড ভরানো সংখ্যা হিসেবে দেখানোর 'ফচকেমি' ছেড়ে একটু সিরিয়াস হওয়া যায় না কি ? ঃ)
kity | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:২৬ | 131.95.30.233
আর বিভাজন কিন্তু চলতেই থাকে, ঠিক বিভাজন ও না, একধরনের পরিবর্তন। একে আটকানো যায় না। আমার ঠাকুরদা ঠাকুরমারা যেখানে যে অবস্থায় ছিলেন ও যে ধরনের চিন্তাভাবনা করতেন, আমার মাজ্যেঠিবাপজ্যেঠারা সেরকম করেন নি, তারা সময়ের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতেই অন্যরকম হয়ে গেছেন। আবার তারপরে এই আমাদের প্রজন্ম, তারাও ঐ মাজ্যেঠি বাপজ্যেঠাদের থেকে অনেক আলাদা হয়ে গেছি। এ অবশ্যম্ভাবী যে আমাদের সন্তান ও নাতিনাতকুড়েরা আমাদের থেকে অনেক অন্যরকম হয়ে যাবে। এ নিয়ে অভিযোগ থাকলেও কিছু করার নেই, কালের গতি জটিল অতি কেউ পারে না আটকাতে। :-)
পিপিদিদি, From hell দ্যাখসেন? দেইখ্যা ফালান। ফ্রিমেসনগো নিয়া জমজমাট গুল্প আসে। আর আসে জ্যাক দ্য রিপার।
kity | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:১৬ | 131.95.30.233
আহা, বড় ভালো ভালো কথাগুলো। শুনতে ভালো লাগে, আজও। কতকাল থেকে শুনছি, তবুও আজো ভালো লাগে। মনে হয় হয়তো সত্যিই বলছে। কথা তো শুনলাম, এইবার চলুন কেসি, সত্যি সত্যি করতে যাই। :-)
ranjan roy | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:০৯ | 115.184.99.14
kc, আরো আরো লিখুন।
kd | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২২:২৪ | 59.93.242.183
kcর বক্তব্য first person, singular numberএ হ'লে ভালো লাগতো। মনে হয় kc তাই করতে চেয়েছেন, লেখার সময় খেয়াল করেননি।
আমি এখানে বেশ কিছু লোককে জনহিতকর কাজকর্ম্মের ""উপদেশ'' দিতে শুনেছি, কখনও আমাকে, কখনও আর একজনকে, বা কখনও জনসাধারণকে। বহুদিন বিদেশে থাকার ফলে হয়তো এ'গুলো কানে লেগেছে - ও'দেশে সাধারণতঃ লোকেরা (পলিটিক্সের লোক বাদ দিয়ে) কোনো ব্যাপারে নিজে কী করবে বলে, অন্যে কী করবে বলে না (vig. "in this case I would do blah, blah, blah..."), even কোন উপদেশ চাইলেও বলে না, এটা করো, সব সময় বলতে শুনেছি, আমি হ'লে এটা করতুম। জানি, এ শুধু ভাষার মারপ্যাঁচ, তবুও কেন জানিনা, এখানকার এই স্টাইলটা পছন্দ করতে পারিনা - কেমন যেন, ""কী যেন বলে?*'' মনে হয়।
আমার অভিজ্ঞতা বলে, যারা করে, তারা বলে না আর যারা বলে, তারা করে না। তবে আমার মনে হয়, kc যা বল্লো, তা নিজে করবে আর তখন সকলকে বলুক, দেখো আমি পেরেছি, তোমরাও পারবে।
*অনেক কিছুই মাথায় এলো, কিন্তু ঠিক মনের মতন হ'লো না।
aka | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২১:৫২ | 24.42.203.194
কেসি উত্তেজিত হয়ে বাইনারি মোডে চলে গেছে। নিজের উত্তরাধিকার শিক্ষা স্কুল কি করে দেবে? মানে আমার স্কুলে পড়েও আমার ছেলে আমার বাবা-মা কে অস্বীকার করতে পারে। এর সাথে স্কুলের সম্পর্ক কোথায়?
SS | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২১:৩২ | 128.248.169.177
kc, লেখা ভালো লাগলো। আরো একটা কথা, পার্সোনালি নেবেন না, লেখার স্টাইলটা কিছুটা 'সইকত' এর 'ফচকেমি'র মত হয়ে গেছে। যেটা আমার খারাপ লাগেনা।
এই লেখাটা বুবুভা তে ছাপালে খুশি হব। আর একটা কমেন্টঃ 'বারোভাতারি' কথাটা দুবার ব্যবহার না করে একবার করলে মনে হয় কথাটার ঝাঁঝ বেশী থাকে।
rimi | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২১:১১ | 24.42.203.194
কেসি, আপনি কোন স্কুলে পড়েছেন? আর কবে দেশে ফিরছেন? আপনার মতন করে সবাই চিন্তা করতে পারলে এবং দেশে শারীরিক ভাবে উপস্থিত থেকে সেই চিন্তা অনুযায়ী কাজ করতে পারলে আজ আমাদের দেশের এই অবস্থা হত না।
kc | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৬:৪০ | 213.132.250.2
বানানভুল হয়েছে অনেক।
kc | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৬:৩২ | 213.132.250.2
সম্প্রতি এখানে ঘটে যাওয়া কিছু বিতর্ক নিয়ে এ আমার আবেদন। ঊপযুক্ত টইএর খোঁজ পেলে সেখানে পাঠিয়ে দেবেন। বুবুভাতে পাঠানো যেতে পারত, কিন্তু তাতে কন্টিনিউয়িটি নষ্ট হত বলে এই ভাগ্যহীনের ধারণা।
ব্র্যাত্যকথাঃ
শিশুশিক্ষা বিষয়টা নিয়ে বর্তমানে নানাস্তরেই নানারকম আলোচনার ঢেউ অব্যাহত। শিক্ষার ধরণ কী হবে, আর তার পরিবেশই বা কেমন হবে এই নিয়ে চিন্তার আর তার সম্ভাব্য সমাধানের উপায় বাতলাতে বিষেষজ্ঞর পরিমাণ ব্রিগেড মাঠ ভরানোর লোকের থেকেও বেশী। বিভিন্নকারণে সামর্থবান মানুষের সংখ্যা বেড়েছে, বেড়েছে শপিং মলের সংখ্যা, রাস্তায় বেড়েছে গাড়ীর সংখ্যা, এসেছে নতুন নতুন স্বপ্ন, গজিয়ে উঠেছে স্বপ্নপুরণকারী আদর্শ বিদ্যালয়। তাদের আছে নিজস্ব খেলার মাঠ। নিজস্ব কম্পিউটার ক্লাস, সর্বোপরি নিজস্ব সাংস্কৃতিক থিওরি এবং ক্ষেত্রভেদে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত স্কুল বাস যা মোবাইল ফোনওলা আঙ্কেলের দ্বারা সুপারভাইজিত।
এইস্কুল আপনার সযত্নলালিত সন্তানকে সব ভলো জিনিষই খুব সুন্দরভাবেই শিখিয়ে দেবে। দেবেই দেবে। রাস্তাঘাটে গাঁগঞ্জে যদি আপনি সপরিবারে বেড়াতে যান বা নিজের কোনো পুরনো আত্মীয়বাড়িতেই যান তাহালে আপনাকে আপনার আত্মজের মুখে শুনতেই হবে ""সো ডার্টি, হাউ ফিলদি""শুনে বাকী সবার সঙ্গে আপনিও আহলাদিত হবেন, ভাববেন, বাঃ কি সুন্দর স্বাস্থসচেতনতা এসেছে আমার স্বপ্নেরধনের। কিন্তু আপনার মনেই, হ্যাঁ আপনার মনেই একটু খটকা লাগবে একটু 'কিন্তু' ভাবের সংক্রমণ হবে যখন দ্বিতীয়বার আপনার অবোধ শিশু আপনার ফেলে আসা উত্তরাধিকারকে অগ্রাহ্য করবে অথবা আপনার মনে হবে এই রকম সময় আসাটা এখন বোধহয় সময়েরই অপেক্ষা।
''মেরা ভারত মহান "" বলা আপনার সন্তান আলাদা হয়ে যাচ্ছে, আপনারই দেখা বা জানা ভারতের সঙ্গে। বিভিন্ন দার্শনিকদের বোঝানো দেয়ালতঙ্কÄ প্রায় সম্পুর্ন। আপনার পরবর্তী প্রজন্মতেই ভারতবিভাগ সুসম্পন্ন হল বলে। এই বিভাগের জন্যই যখন স্কুলবাসগুলো অবরোধের মুখে দাঁড়িয়ে পড়ে অবরোধকারীদের কেউ কেউ বলে ওঠে "" আরে ছাড়ুন দাদা, এই বাচ্ছাগুলোতো বাড়ি গিয়ে পিজা খাবে, এদের কথা ভেবে আমাদের ঘেঁচু হবে""। এই বিভাজনে হে কমরেড সম্পুর্ন সজ্ঞানে এবং গর্বিতভাবে আপনিই অংশগ্রহন করেছেন, বয়সকালে আপনার সন্তান আপনাকে ও ছেড়ে চলে যেতে দ্বিধা করবেনা। কারণ তার উদাহরন আপনিই তার সামনে রেখেছেন, আপনার বারোভাতারি দেশমাতৃকাকে ছুঁড়ে ফেলে।
তাই কী করবেন? নিজের বাচ্চাকে কি ঐ স্কুলঘরে পাঠাবেন? যেখানে আপনি ছেলেবেলায় গিয়েছেন? একান্তভাবেই অসম্ভব না হলে, তাই করুন। একমাত্র তা হলেই ঐ হতচ্ছেদ্দার স্কুলগুলোর দুএকটার হিল্লে হলেও হতে পারে। আপনার সন্তানের কষ্ট হবে মনে করেই আপনি হয়তো সেই স্কুলে একটা জমাদারের খরচ বহনে উদ্যোগী হবেন। মিড ডে মিলে, মাসে একদিন হয়তো কেসিদাশের টিন পাঠাবেন বাচ্চাগুলোর কথা ভেবে। সত্যি বলছি, দেখবেন, সব শিশুগুলোকেই আপনার নিজের বাচ্চার মতই লাগবে। রাত্রে ঘুম আসবে ভাল। কিন্তু হ্যাঁ, দয়া করে আপনার দেওয়া ট্যাক্সের কথা অথবা এই বিশাল ব্যাপারে আপনার একার কিইবা করার আছে এই সব কথা তুলে ভাবের ঘরে চুরি করবেননা। দিননা ভাই, একস্ট্রা দিচ্ছেন ভেবেই দিননা; আপনার সরকার যখন আপনাকে দিয়েছিল তখন আপনিইতো দুহাতে চেটেপুটে নিয়েছেন, নিজের আখের গুছিয়েছেন। কোনো হিসেবেই তো আপনি ষান্মাসিক ১৮০ টাকার বিনিময়ে কারিগরী শিক্ষার দ্বার পেরোনোর যোগ্যতা রাখেননা নিজের শিশুটাকেই তো স্কুলে ভর্তি করতে গিয়ে দেখছেন। সেই সুযোগ আপনাকে দিয়েছে আপনারি ভারতের আত্মা, আজ যেটা আপনারই জন্য বহুবিভাগের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে।
যদি তা না পারেন, ক্ষতি নাই, আপনার ছোটবেলার স্কুলের দেওয়ালটা পাকা করে দিন, বাথরুমটাকে তৈরি করে দিন, জমাদারের খরচটা না হয় আপনিই দিলেন, পাড়ার পাশের বস্তিতে আপনার ডাক্তার বন্ধুটাকে একদিন নিয়ে যান, মাসে একদিন দুবস্তা ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়ে আসুন, কারুর জন্য অপেক্ষা করবেননা। কিছু লোকে আপনাকে তৃনমূল বা সিপিএম বলে গাল পাড়বে। কিন্তু দেখবেন এর চেয়ে অনেক বেশী গাল আপনিই দিয়েছেন দেশের সিস্টেমের বিরুদ্ধে। আপনারই বারোভাতারি দেশের গভীরতর অসুখ এখন। এ অসুখ বড়ই সংক্রামক। এখনই কিছু না করলে আপনাকেও গ্রাস করবে এই অসুখ। অসহ্য ব্যথা নিয়ে মৃত্যুকে অনুভব করা থেকে বাঁচতে হলে কিছু করুন ভাই বোনেরা, এখনই কিছু করুন।
til | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৪:২৫ | 220.253.71.161
লন্ডনে কি নাকি একটা আনন্দ উৎসব হচ্ছে, সেই পপ আপের চোটে টেলিগ্র্যাফ খোলাই একটা সমস্যা, কেউ কি ফান্ডা দিতে পারবেন? কবে যে এই মচ্ছব শেষ হবে ততদিন এই কেলো?
Arpan | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৩:৩১ | 122.252.231.12
নেট থেকে জনৈক অভিভাবকের টিপ্পনী টুকে দিলাম। নেক্সট উইকে আমাদের এখানেই যেতে হবে। বাড়ির কাছে আর যেগুলো আছে সেগুলো আরো"দামী' অপশন!
At Ryan, Kundalahalli, Fees and transportation fees are OK, For a class II it turns out Rs.25,000 per annum (incl. everything) bad for poor class and very very economical for Rs.10 lac/annum parents (the school is just next to IT hub ) As far as donation goes, carpenter and CEO pay same amount below i.e. one lakh, that?s better than other older schools in the city. Some schools fix a middleman to ensure the deal, New Horizon, Indranagar charges 1.5 lac upwards and for rich parents it can be about 4 lacs and the deal is done by a middlemen.
The whitefield Ryan?s pricipal is very energetic, enthusiatic and looks like 10th grade lad (not more than 25 years) ! Before admission, parents income is taken as criteria than interview b?cos they don?t want defaulting from anyone, so the message is clear, people with atleast 5lac per annum are preferred by management, so even if you have two kiids, you spend just 10 percent of your income (assuming 5lac/annum) on education which is OK...just my take !!
aka | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৮:৫৫ | 24.42.203.194
গঙ্গা ফড়িংয়ের ছটফটানি আজ মহাকাব্য, অকারণে কোন কীট যদি বেঁচে থাকে আমরণ, তাকে বলি চল্লিশ ++। এরপরেই রাতের সান্নাটা, আলুর চপের চোঁয়া ঢেকুর, গোল্ড স্পট, মিল্ক কোজ বা ম্যাঙ্গো স্লাশ। দুদণ্ড শান্তিকেই লোকে ব্যাঙ্গার্থে বলে বাঁশ। ব্যাস।
Samik | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৮:২৬ | 122.162.75.172
বৈদিক গ্রামের অন্যতম গ্রামবাসী কেলোবাবু খুন হলেন।
kity | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:৫৫ | 131.95.30.233
কাবলিদা, হয়তো বৌদের হাতের পিটানি খেয়ে তিনদিন আপিস যায় নি। আপিসকে আপিস যাওয়াও বাঁচলো, অনুতপ্ত বৌদের হাতের সেবাযত্নও পেলো, থার্ড ডিগ্রী ও পাশ করলো! :-)
পোলিশড বলছিলাম কারণ প্রাচীন গ্রীসের খুব রহস্যময় এলেউসিয়ান মিস্ট্রি নিয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে দেখলাম সেটা নাকি "সুঈটেন্ড আওয়ার হিউম্যানিটি!!!!" আমরা স্যাভেজ থেকে নাকি পোলিশড হয়ে গেছি ঐ মিস্ট্রিকল্যাণে!
dri | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:৫২ | 117.194.237.199
কে বলতে পারে? কেডিদা নিজেই হয়ত ফ্রিমেসন। সেটা অবশ্য কেডিদাকে দু চার ডিগ্রি দিলেই বোঝা যাবে। হ্যায় কোই ভলান্টিয়ার?
কিন্তু না, পিপি কিন্তু ঠিক দিকেই যাচ্ছিলেন। ফ্রিমেসনদের ব্যাপারটা বুঝতে গেলে নাইট্স টেম্পলার থে্ক শুরু করাই ভালো।
kd | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:৪৫ | 59.93.241.14
ও হ্যাঁ, কিটাই, কেউ 'পোলিশ' নয়, সবগুলো জাত লাইমি (সেইজন্যেই খাওয়ানোর কথা লিখলুম - এমনিতে লাইমিদের অন্যের জন্যে পয়সা খরচা করার সুনাম নেই)।
dri | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:৪৩ | 117.194.237.199
আপনিও যেমন ডিডিদা। কোতায় বঙ্গোপসাগরের মার্শিল্যান্ড সুতানুটি আর গোবিন্দপুর, আর কোতায় পোটোম্যাকের কুলে ওয়াশিংটন ডিসি। সেখানে মশাদের সাদা চামড়া, সোনালি চুল। সেখানে মশারা সানগ্লাস আর আন্ডি পরে সীবীচে রোদ পোয়ায়। এখেনে কি গন্ডা গন্ডা বাচ্চা মশার নাক দিয়ে সিকনি গড়াচ্ছে ভেবেছেন?
a x | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:৪০ | 75.53.204.181
আজ্জো কে খানিক করুণামিশ্রিত হাসি উপহার দিলাম। এইরকম - :-`)।।নাদান বালক, জানেনা কার সাথে কথা বলছে।
kd | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:৩৮ | 59.93.241.14
অভ্যু, কেন না? সবে তো কলির সন্ধে।
কিটাই, ওরা সব পাঁচ না ছয় - সত্যি কথা বলতে কি, ভুলে গেছি। তবে থার্ড ডিগ্রীতে প্যাঁদানী খেয়েছে - ঠিক কতখানি বলেনি, তবে ওদের বৌদের কথায় বিশ্বাস করলে ভালোই খেয়েছে, দু-তিনদিন আপিস যেতে পারেনি। ওদের বৌরাও ঐরকম একটায় আছে (মেসনরা বোধহয় মেয়ে অ্যালাউ করে না তাই একটা আলাদা কিছু করেছে - যাতে দু'কুল বাঁচে)।
বরফে ফ্রোজেন মশা হোর্ড করুন। মশার ক্রাইসিস দেখা দেবে। এর আগে ফিউচার্স মার্কেটে মশার ইন্ডেক্সটাও কিনে রাখুন। তারপর স্প্রিংএ ফ্রোজেন মশাগুলো থ' করে হাই প্রাইসে ল্যাবগুলোতে বেচে দিন। ঠিক তার আগে মশার ইন্ডেক্সটাও বেচে দিন।
আর উদিকে আমি চেঁচিয়ে মরি। এই হেই হেই। শোনেন আমার কথা,হেথায়,হেথায়,
তো কাকস্য ,যাকে বলে, পরিবেদনা।
kd | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:১৭ | 59.93.241.14
মেসনদের ব্যাপারে অল্প-সল্প জানি - মানে তিন-চারজন বন্ধু মেসন। তাদের কাছে একটু-আধটু শুনেছি, ততটুকু। এক, ওদের রিচুয়াল অনেকটা কলেজ ফ্র্যাটদের মতো। দুই, পুলিশের থার্ড-ডিগ্রি এসেছে ওদের থেকে - ওদের অমন ৫টা না ৬টা ডিগ্রি পাশ করতে হয় - অনেকটা কারাটির মতো ঃ) তিন, ওরা খ্রীষ্টান, তবে ক্যাথলিকদের আর পুরোনো প্রটেস্ট্যান্ট গ্রুপ (এপিস্কোপলিয়ান, মেথডিস্ট)দের দুচক্ষে দেখতে পারেনা। জু আর মুসলমানদের'ও না। আবার হিটলারকেও না - হলোকস্টে নাকি ওদের মেরেছিলো (এটা আমার খুব কনি্ফউজিং লেগেছিলো, হয়তো ভুল বুঝেছি) তবে হিন্দুধর্মটা ওদের চোখে ভালো - অনেক কিছু জানেও। মেসনিক মন্দিরগুলো আমাদের বেম্মোদের মন্দিরের মতন (ইচ্ছে করে লিখলুম, অনেকদিন কেউ গালাগালি দেয় নি)। চার, মেম্বাররা প্রচুর টাকা দেয় অর্গ'কে - তাই দিয়ে বড় বড় হাসপাতাল চালায় - বস্টনে একটা আছে shriner's, নামকরা, বাচ্ছাদের - পুরো ফ্রী, বেশ নামকরা ডাক্তার'ও আছে শুনেছি। পাঁচ, খাওয়ানোর ব্যাপারে খুব উদার, স্পেশালি বেঁটেখাটো বাঙালীদের।
এবার ঠিক্ঠাক ইনফো অন্যেরা দেবে।
dri | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:১৬ | 117.194.237.199
কী? কী? ড্যান ব্রাউন কী কয়েছেন এ বিষয়ে?
সবকিছুই জেনে রাখা ভালো।
Tim | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:১৫ | 71.62.121.158
বেথে এইটা হেবি দিলো। মামু-গর্ভে! ঃ-)
pi | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:১৫ | 72.83.210.50
না না, বরফে কী কী চাষ করা যায়, তাই নিয়ে বিজিনেস প্ল্যান ভাঁজছি।
pipi | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:১০ | 78.52.67.139
ঠিক ঠিক দ্রি, আমিই কয়েছিলাম বটে। কেন কয়েছিলাম মনে কত্তে পারছি না। মাথায় ড্যান ব্রাউন সাহেব ঘুরঘুর করছিলেন বলে বোধহয়। চ্যারিটির লিস্টি আমি কি করে বলব। আমি তো উইকি পড়ে যা জানলাম চ্যারিটেবল ইক্কুল আছে, হাসপাতাল, শেল্টার্ড হোম, নার্সিং কেয়ার ইত্যাদি। ভাল করে জানব বলেই তো জিজ্ঞাসা করছি। আপনি যদি জানেনই তাহলে যা জানেন, যতটুকু জানেন, শেয়ার করুন না।
পাই, জারমান বরফেরা এখন ডেঞ্জার হয়ে গেছে। দু পা চলতে গেলেই ধপ ধপাস ধপাৎঃ-(
Samik | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:১০ | 122.162.75.23
বেয়ান, গুরুচন্ডা৯ অতি অবশ্যই দু হাজার পাঁচ। কোনওমতেই ২০০৪ নয়। আমার পষ্টো মনে আছে আমার মেয়ে জন্মলো ২০০৫-এর মার্চ মাসে, আর মজলিশের পাতায় সেই সংক্রান্ত শুভেচ্ছার বন্যা বয়ে গেল, তখন গুরু মাতৃগর্ভে, মানে মামু-গর্ভে। গুরু ভূমিষ্ঠ হল সেই বছর জুন মাস নাগাদ বোধ হয়, তখন গুরুর পোস্টে ডেট লাগত না। জুলাই মাস নাগাদ সেই আইপি ঘটিত বাওয়ালি, যার পরে আইপি অ্যাড্রেস দেওয়া শুরু। তারিখে দেওয়া তারও অনেক পরে শুরু হয়েছে।
dri | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:০৬ | 117.194.237.199
আরে ডিডিসেন, বয়েস হলে টিকি এমনিই একটূ টলমল করে। মইদ্যকে আবার ওরম কটাক্ষ করা কেন? রাত্রি হলে আমার টাক যে একটুও টলমল করে না একথা কি আমি হলফ করে বলতে পারি?
পার্কিনসন্স, পার্কিনসন্স। এ জগতে সকলি পার্কিনসন্স।
Tim | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:০৩ | 71.62.121.158
পাই মশা ছেড়ে এখন বরফের চাষ কচ্ছে? বোঝো!
pi | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:০২ | 72.83.210.50
পিপি, জার্মান বরফেরা এখন কেমন আছেন?
Tim | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:০১ | 71.62.121.158
আজ্জোদার সিমুলেশনটা চলছে না? ঃ-)
dd | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:৫৮ | 122.171.17.174
দেখুন কান্ডো। জার্মানীতে বসে ফিফি কখনো বরফ দ্যাখে কখনো ফী ম্যসোন নিয়্যা চিন্তা করে। সান ডিয়াগোতে দৃ সাহেব কল্পতরু, সব পোশ্নের উত্তর আছে, টপাটপ লিং দিয়া দিবেন।
আজ্জোদা আম্রিগার কোথায় ভুলে গেছি, কখনো অংকে কখনো কনটাক্ট বীজে ,স্বচ্ছন্দে হেঁটে বেরায়। অভ্যুদা শ্যামা সংগীত থেকে অংকে গুড়ঘুড় করে জর্জিয়ায়।
আর আমি লুরুতে, ইন্ডিয়ায়, বিস্ময়ে ভ্রমি বিস্ময়ে, পা থেগে টিকি পজ্জন্তো টলমল করে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন