এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • রানি ও কলতান - ১২

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৭ মার্চ ২০২৫ | ৭৩ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭
    ( ১২ )

    কলতানের তন্দ্রা আসছিল। কিন্তু তার মনে হল আজ রাতটা ঘুমোনো উচিত হবে না। মোবাইলে ইউ টিউবে নানারকম রিল দেখতে লাগল। প্রকাশ আছে পাশের ঘরে। কোন আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে না। ঘুমিয়ে পড়েছে হয়ত। তিনতলাও নিঃশব্দ। সুরেশজি অসুস্থ মানুষ। তিনিও নিশ্চয়ই এতক্ষণ জেগে নেই। দোতলায় আর কেউ নেই। এ ঘরটার দক্ষিণদিকে জানলা। খানিকক্ষণ পরে খোলা জানলার ধারে গিয়ে দাঁড়াল কলতান। এখান থেকে বাঁদিকে প্রায় পঞ্চাশ মিটার দূরে সহদেবের ঘর দেখা যাচ্ছে। বাগানের মাঝামাঝি জায়গায় একটা পোস্টে আলো জ্বলে। সহদেবের ঘর পর্যন্ত আবছা আলো পৌঁছয়। এখান থেকে ভাল দেখা যাচ্ছে না অন্ধকারে, তবে বোঝা যাচ্ছে খাটিয়াটা বাইরেই রয়েছে। ওখানে একজন বসে আছে ... সহদেবই তো মনে হচ্ছে। রাত প্রায় বারোটা বাজে। মানু আর তার ছোট মেয়ে নিশ্চয়ই ঘরে ঘুমোচ্ছে। সহদেব দুহাঁটুর ওপর কনুই রেখে মাথা ঝুঁকিয়ে বসে আছে, যেন ঘুমে ঢুলছে। এখানে বসে ঘুমে ঢোলবার দরকার কেন কে জানে। একটু পরে কলতান দেখতে পেল ঘরের ভিতর থেকে মানু বেরিয়ে এল। এসে সহদেবের পাশে বসল। আলো আঁধারিতে কিছুই ভাল দেখা যাচ্ছে না। তার উপস্থিতি ওরা কেউ বিন্দুমাত্র আঁচ না পায় সেইভাবে নিজেকে পর্দার আড়ালে রাখল কলতান।

    বাগানের মাঝখানের আলোর রেশ ঠিক খাটিয়া পর্যন্ত পৌঁছচ্ছে না। ওদের কেমন ছায়া ছায়া মনে হচ্ছে এতটা দূর থেকে। বেশ বোঝা যাচ্ছে মানু এসে সহদেবের পাশে বসল। তার পিঠে হাত রাখল। সহদেব মাথা ঝুঁকিয়েই বসে আছে। হঠাৎ বাঁ পাশ থেকে একটা ছোট বোতলের মতো জিনিস তুলে নিয়ে ঢকঢক করে কি খেতে লাগল। খাওয়া হয়ে গেলে বোতলটা সহদেবের হাত থেকে নিয়ে নিল মানু। দেখতে পাওয়া যাচ্ছে সহদেব আড়াআড়িভাবে শরীর এগিয়ে দিল খাটিয়ায়। মাথাটা ওদিক দিয়ে ঝুলে পড়েছে, পা এদিকে খাটিয়ার বাইরে। মানু সহদেবকে ওইভাবে রেখে বোতলটা নিয়ে খাটিয়া থেকে উঠে পড়ল। তারপর মাহিরের দিকে আসতে লাগল। বাড়ির সামনের গ্যারাজগুলোর সামনে এসে একটু দাঁড়িয়ে এ পাশ ওপাশ এবং ওপরদিকে চোখ ঘুরিয়ে দেখে নিতে লাগল মানু। বোধহয় নিশ্চিন্ত হতে চাইছে কেউ তাকে দেখছে কিনা। এ জায়গাটাও বেশ অন্ধকার। কলতান দোতলার ঘরে পর্দার আড়ালে মিশে আছে নীচের দিকে চোখ রেখে। দেখতে পেল মানু অতি সন্তর্পণে এপাশ ওপাশ তাকিয়ে নিয়ে ওপরে কলতানের পাশের ঘরের জানলার দিকে তাকাল।

    ওপর দিকে তুলে ছোট বোতলটা দেখাল। কলতান মোবাইল ক্যামেরা জুম করে দুটো ছবি নিল ওপর থেকে। ওপর থেকে বোধহয় কোন নিঃশব্দ ইঙ্গিত এল। তার মানে, সে ঘুমোয়নি এখনও। মানু দ্রুতগতিতে গুদামঘরের দিকে চলে গেল। এই মুহুর্তে মনোজকে কোন কল দেওয়ার দরকার আছে বলে মনে হল না কলতানের। সে মোবাইলে তোলা ছবিটা বড় করে নিয়ে দেখতে লাগল। এটা অবিকল ওই গুদাম থেকে পাওয়া কাফ সিরাপের বোতল, তবে লেবেল লাগানো অবস্থায়, এখনও ছেঁড়া হয়নি --- Phlegmcure । কোন জেনেরিক ড্রাগ হবে মনে হয়। কোন কোম্পানির নাম লেখা নেই।

    মিনিট পাঁচেক অপেক্ষা করতে হল মানুর ফেরার জন্য। এই গ্যারাজের সামনে দিয়েই ফিরতে হবে তাকে। ঠিক তাই, মানু এই রাস্তাতেই ফিরে আসছে।

    কলতান ওপরের জানলা থেকে ভিডিও ক্যামেরা অন করে রাখল। নিজের ঘরের দিকে যাচ্ছে মান্ডবী। একটা হলুদ শাড়ি আর কালো ব্লাউজ পরে আছে। হাত খালি, বোতল টোতল কিছু নেই। বোতল নিশ্চয়ই এতক্ষণে জায়গা পেয়েছে গোডাউনের তাকে। নিস্তব্ধ অন্ধকারে মানু তাড়াতাড়ি পা চালিয়ে যাচ্ছে নিজের ঘরের দিকে। কলতানের ভিডিও ক্যামেরা চালু থাকল সারা সময়টুকু, অন্ধকারে পুরোপুরি স্পষ্ট নয় যদিও সবকিছু।

    কলতান ভাবল, এখন একবার নীচে নেমে খুঁজে দেখা দরকার যদি ছিঁড়ে ফেলে দেওয়া বোতলের লেবেলটা খুঁজে পাওয়া যায়। মাহির এখন ঘুমন্ত বলেই মনে হচ্ছে। ভিতরের সিঁড়ি দিয়ে কলতান খালি পায়ে নীচে নেমে গেল, একেবারে বিড়ালের মতো মসৃন নৈশব্দে।

    বেশি কষ্ট করতে হল না, মানে গোডাউন পর্যন্ত যেতে হল না। ঘাসের ওপর লেবেলটা পেয়ে গেল কলতান। তেমন ছেঁড়াখোঁড়াও নয়। কোনরকমে খুলে ফেলে দেওয়া হয়েছে। লেবেলের লেখাও স্পষ্ট। শাস্ত্রমতে, মানুষের কখন যেন বুদ্ধিনাশ হয় ? মানুষ কখনও কখনও অসাবধানি, অন্যমনস্কণ কিংবা বেপরোয়া হয়ে যায় এবং বোকার মতো ভুল করে নিজেকে সঙ্কটের জালে জড়িয়ে ফেলে।

    নিরাপদে ঘরে পৌঁছে গিয়ে কলতান ভাবল, আশা করা যায় কেউ তাকে দেখে ফেলেনি। রাত পোয়াতে এখনও ঢের দেরি। অন্তত ঘন্টা তিনেক ঘুমিয়ে নেওয়া যায় এখন।

    কলতান মনে মনে হিসেব করে দেখল, কাল দুপুরের চড়ুইভাতিটা বাদ দিলে আরও চারটে স্টেপই শুধু বাকি। তিনটে ইন্টারভিউ আর এক জোড়া কার্যকাল ও উপস্থিতিকাল মিলিয়ে দেখা,মানে synchronization...

    কলতানের হঠাৎ মনে হল মনোজ বেচারি মিছিমিছি ফোন নিয়ে বসে আছে।
    সে তাকে ফোনে ধরল সঙ্গে সঙ্গে।
    --- ' হ্যালো মনোজ ... ভেরি সরি ... এতক্ষণ তোমাকে জাগিয়ে রাখলাম। আজ আর দরকার হচ্ছে না ... তুমি ঘুমিয়ে পড় ... পরে হয়ত তোমাকে লাগবে। পার তো কাল সহদেবের ওখানে এস না পিকনিকে ... '
    মনোজ বলল, ' ঠিক আছে স্যার ... ইচ্ছে থাকল ... '

    সকাল বেলার রোদ্দুর এসে পড়েছে ঘরের জানলা দিয়ে। কলতানের ঘুম এখনও ভাঙেনি।
    বাইরে থেকে ঠকঠক করে কে যেন বলল, ' উঠে পড়েছেন নাকি স্যার ? '
    কলতানের ঘুম ভেঙে গেল। সে বলল, ' আসছি ... আসছি ... '
    দরজা খুলে দেখে দেখে প্রকাশ দাঁড়িয়ে আছে।
    --- ' গুড মর্নিং স্যার ... '
    --- ' হ্যাঁ ... মর্নিং মর্নিং ... আসুন আসুন ... '
    --- ' কাল রাতে ঘুমের কোন অসুবিধে হয়নি তো ? নতুন জায়গা ... '
    --- ' না তেমন প্রবলেম কিছু হয়নি ... খালি মাঝরাতে কেমন একটা চলাফেরার আওয়াজ হচ্ছিল নীচের বাগানে। শিয়াল টিয়াল আছে নাকি এদিকে ? '
    --- ' ও বাবা ... তাই নাকি ? শিয়াল ... না সেরকম তো কিছু নেই এখন এদিকে। ছিল একসময় ... '
    প্রকাশ জানাল।
    --- ' তাহলে হয়ত কোন চোর টোর ঢুকেছিল। কি জানি ... '
    --- ' আপনি জানলা দিয়ে দেখতে পেয়েছিলেন কিছু ? '
    --- ' হ্যাঁ ... আমি জানলায় গিয়েছিলাম। কিন্তু কিছু দেখতে পেলাম না। কিছু দেখতে পেলে তো আপনাকে ডাকতাম। হয়ত ঘুমের ঘোরে ভুল শুনেছি ... '
    --- ' সেটাই হবে ... সেটাই হবে ... হ্যালুসিনেশান ধরণের আর কি ... আমি কাল রাতে একটানা ঘুমিয়েছি। এই সাড়ে ছটার সময় উঠলাম একেবারে ... ' প্রকাশের মুখে স্বস্তির ছাপ স্পষ্ট।
    --- ' আচ্ছা ... প্রকাশজি, আপনারা গোডাউনে তালা দিয়ে রাখেন না কেন ? রাত্রে তো চোর টোর ঢুকলেও ঢুকতে পারে ... '
    --- ' অ্যাঁ ... কি ... গোডাউন ? হঠাৎ এ কথা ? '
    --- ' না ... কথাটা আচমকা মনে হল। এভাবে তালা খুলে রাখাটা তো ঠিক না। চুরি হতে পারে ... '
    --- ' ওর মধ্যে কি আর আছে যে চুরি হবে। তালা লাগানো, তালা খোলা ওসব কে করবে ... বহুত ঝামেলা ... ওসব ফালতু মাল চুরি হলেও প্রবলেম নেই। বরং গুদাম খালি হলেই ভাল ... ওগুলো ভেকেট করার তো জায়গা নেই। বেকার গুদামটা ভর্তি হচ্ছে মাসের পর মাস ... ' প্রকাশ জানায়।
    --- ' হ্যাঁ, সেটা একটা পয়েন্ট ... '
    --- ' কোনটা ? '
    --- ' ওই যে বললেন না, ভেকেট করার জায়গা নেই। সেই তো ... ওগুলো ফেলবেন কোথায় ? সেটা একটা সমস্যা ... '
    --- ' তাই তো বলছি ... ' বলে প্রকাশ চুপ করে থাকল।
    কলতান আবার বলে, ' তাছাড়া রোজই রাতে বিরেতে যদি গুদাম খোলার দরকার হয় তা'লে আর ওতে তালা লাগিয়ে কি হবে, তাই না ? '
    প্রকাশ কি বুঝলেন কে জানে, বলল, ' এগ্জ্যাক্টলি এগ্জ্যাক্টলি ... চা খাবেন তো এখন ? '
    --- ' হ্যাঁ খাব ... চা টা কিন্তু কালকের মতো আমিই বানাব ... '
    --- ' ও শিয়োর শিয়োর ... প্রিপারেশান ঠিক না হলে চা টা ঠিক জমে না ... হাঃ হাঃ ... '
    কলতান বলল, ' আজ দুপুরে পিকনিকটা হচ্ছে তো ? '
    --- ' অবশ্যই অবশ্যই... '
    --- ' পিকনিকটা ভালই জমবে মনে হচ্ছে ... '
    প্রকাশ বলল, ' সে আর বলতে ... '

    ( ক্রমশ )
    *****
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন