এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • রানি ও কলতান - ২১

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১২ মার্চ ২০২৫ | ১০০ বার পঠিত
  • ( ২১ )

    যদুনাথকে এখন গেটে দেখা যাচ্ছে না। হয়ত শৌচাগারে গেছে কিংবা টিফিন করতে গেছে কাছেপিঠে।
    কলতান তিন্নির মুখের দিকে তাকিয়ে রইল খানিকক্ষণ সন্ধানী দৃষ্টিতে। এগিয়ে গিয়ে তিন্নির কাঁধে স্নেহের হাত রাখল। মাথা ঝুঁকিয়ে নরম গলায় বলল, ' তিন্নি ... কিছু বলবে ? '
    তিন্নির একটা বিচিত্র স্বভাব আছে। তার বিশেষ কথা বলার অভ্যাস নেই। ইশারা ইঙ্গিতে তার মনোভাব প্রকাশ করে। সেই সময়ে তার নিষ্কলুষ চোখ দুটো বাঙ্ময় হয়ে ওঠে। সে সবসময়ে নিজের মধ্যেই থাকে। যে কোন ব্যাপারে তার প্রতিক্রিয়া কেউ অনুমান করতে পারে না। সে নিজের মধ্যেই নিজে থাকে।
    তিন্নি বেশি সময় নিল না। সে মাহিরের ভিতরের দিকে একটা হাত তুলে তর্জনি দিয়ে দেখাল। কলতান খুব মন লক্ষ করল তিন্নির দিক নির্দেশ। সে ভিতরের বাগানের আমগাছটা পেরিয়ে ওদিকে গোডাউন এবং পচা ডোবাটার দিকে দেখাচ্ছে খুব সম্ভবত। কলতান তিন্নির দিকে চোখ ফিরিয়ে বলল, ' কিছু বলবে তিন্নি ? '
    তিন্নি কিছু না বলে তার ঘাঘরার পকেটে হাত ঢুকিয়ে কি সব বার করে আনল।
    কলতান বলল, ' কি এগুলো, দেখি ... ' বলে কলতান হাত পাতল।
    তিন্নি কলতানের হাতে খুব ছোট ছোট তিনটে জিনিস দিল। একটা টফি বা চকলেটের মোড়ক, একটা খয়েরি রঙের সোয়েটের টিপ আর একটা না ফোলানো বেলুন।
    হাতে নিয়ে কলতান জিনিসগুলো দিকে তাকিয়ে রইল। তার বুঝতে অসুবিধা হল না এটা আসলে বেলুন নয়, অন্য কিছু।
    কলতান বলল, ' এগুলো কোথায় পেয়েছ ? '
    তিন্নি আবার ভিতরের দিকে দেখাল। কলতানের মনে হল তিন্নি গোডাউনের দিকে দেখাচ্ছে না। শ্রীবাস্তবদের বাড়ির দোতলার দিকে দেখাচ্ছে।
    কলতান খুব সাবধানে নমুনাগুলো টিস্যু পেপারে মুড়ে তার ব্যাগের বিশেষ খোপে রাখল।
    তারপর বলল, ' এগুলো কোথায় কবে পেয়েছিলে ? '
    স্বল্পবাক তিন্নি শুধু বলল, ' অনেকদিন ... '
    কথাটার দুটো মানে হয়। এক, অনেকদিন আগে পেয়েছে। আর দুই, অনেকদিন ধরেই এ ধরণের জিনিস পাচ্ছে সে, বোধহয় মাহিরের দোতলায়।

    কলতান ভাবল, এখানে বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে তিন্নির সঙ্গে কথা চালানো উচিত নয়।
    সে তিন্নিকে বলল, ' তুমি তোমার দিদির সঙ্গে সেদিন বিকেলবেলায় কোথায় গিয়েছিলে ? '
    তিন্নি তার স্বভাব অনুসারে রাস্তার পিছনদিকে আঙুল দেখাল।
    --- ' নীতিনের দোকানে ? '
    এবার তিন্নির মুখ দিয়ে একটা স্পষ্ট বেরল --- ' হাঁ ... '
    কলতান কথাবার্তা তাড়াতাড়ি সেরে ফেলতে চাইছে। সে পরিষ্কার অনুভব করতে পারছে তার দিদির মর্মান্তিক ঘটনাটা তার মনে গভীর দাগ কেটেছে, যদিও তার আপাত অভিব্যক্তিহীন ভাব ভঙ্গী দেখে কিছু বোঝা সম্ভব নয় কারো পক্ষে। তিন্নির হয়ত মনে হয়েছে সে এ ব্যাপারটার উপযুক্ত সমাধান করতে পারবে।
    --- ' ওই দোকানে তোমরা কি করতে গিয়েছিলে ? '
    --- ' টফি দিয়েছিল ... '
    --- ' নীতিনকাকু কি টফি দেবে বলেছিল ? '
    ছোট্ট উত্তর এল, ' হাঁ ... '
    --- ' পয়সা নিয়েছিল ? '
    --- ' না, পয়সা নেই ... ' যথারীতি সংক্ষিপ্ত উত্তর।
    --- ' টফি নিয়ে তোমরা বাড়ি চলে এলে ? '
    --- ' আমি চলে এসেছিলাম। দিদি আসেনি ... '
    তিন্নি এবার একটু বড় উত্তর দিল।
    --- ' কেন ? '
    --- ' কাকু ওকে থাকতে বলল। বলল, তুই বাড়ি যা ... রানিকে একটা জিনিস দেব। পরে যাচ্ছে ... তুই বাড়ি যা ... '
    এবার তিন্নি নিজের স্বভাব ভেঙে বেরিয়ে এল ... মানে, একটু বড় বক্তব্য রাখল।
    --- ' তুমি চলে এলে ? '
    এবার ছোট্ট উত্তর, ' হাঁ ... '
    ভাব দেখে মনে হচ্ছে সে চলে আসতে বাধ্য হয়েছিল।
    --- সেই সময়ে রানি কি বলল ? '
    --- ' কিছু বলেনি। চুপ করে দাঁড়িয়ে ছিল।

    যদুনাথ আবার মাহিরের গেটে এসে দাঁড়িয়েছে।
    কলতান আবার তিন্নির কাঁধে হাত রেখে বলল, ' ঠিক আছে ... তুমি ভিতরে যাও। আমি দেখছি ... কোন চিন্তা নেই.. '
    তিন্নি একজন আশ্বস্ত মানুষের ভঙ্গীতে একদিকে ঘাড় নাড়ল। তারপর ছুটে চলে গেল গেট পেরিয়ে বাগানের দিকে।
    কলতান বাইকে উঠল। যদুনাথ চেঁচিয়ে বলল, ' চললেন স্যার ... বড়বাবুর সঙ্গে দেখা হয়েছে ? '
    --- ' হ্যাঁ, হয়েছে ... এখন শুধু জোড়া লাগানোর কাজ ... খাঁচা প্রায় তৈরি ... শিগ্গির আসছি ...আবার পিকনিক হবে যদুনাথ ... '
    যদুনাথ কি বুঝল কে জানে। এক গাল হেসে বলল, ' হ্যাঃ হ্যাঃ ... ভাল বললেন স্যার ... তা পিকনিকে আমি থাকব তো স্যার ? '
    গাড়ি আওয়াজ তুলেছে। কলতান গলা তুলে বলল, ' অবশ্যই অবশ্যই... '

    বাড়ি ফিরে দুপুর আড়াইটে নাগাদ তমালকে ফোন করল কলতান।
    --- ' তমাল, তুমি কি এখন অফিসে ? '
    ---' হ্যাঁ দাদা। আমি আজ রাত্রে আটটা সাড়ে আটটা নাগাদ আপনার কাছে যেতে পারি ... '
    --- ' ঠিক আছে। কাজ কিছু এগিয়েছে ? '
    --- ' হ্যাঁ ... যেটুকু বাকি আশা করি আজকের মধ্যে কমপ্লিট হয়ে যাবে ... বেশ ইন্ট্রেস্টিং কিন্তু ... '
    --- ' তাই নাকি ? ভাল ভাল। আচ্ছা শোন ... তুমি এক কাজ কর ... আজ না এসে কাল এস ... '
    --- ' আচ্ছা, ঠিক আছে ... তাই যাব। ভালই হল একটা দিন এক্স্ট্রা টাইম পাওয়া গেল ... '
    --- ' ঠিক আছে, এস তালে ... '

    তমালের ফোন ছেড়ে কলতান কুলচাকে ফোন লাগাল।
    --- ' হ্যাঁ বল তানমামা .... '
    --- ' তুই এখন কোথায় ? '
    --- ' বালীগঞ্জ সায়েন্স কলেজে। বাড়ি যেতে দেরি হবে ... '
    --- ' ও ... তুই কি কাল আসতে পারবি ? কিছু পচামর্শ ছিল ... '
    --- ' পচামর্শ ! ও বুঝেছি ... পরামর্শ। অফ কোর্স ... অফ কোর্স ... তোমার আমন্ত্রণ কখনও ইগনোর করতে পারি বস ? রিভেটিং কিছু আছে নিশ্চয়ই ... এনিওয়ে, কাল গিয়ে শুনব ... কাল ফার্স্ট আওয়ারেই চলে যাব ... গিয়ে সব শুনব ... '
    --- ' ওকে ... ওকে ... '

    কলতান ভাবল, এর পর সুকমল পালধির সঙ্গে কথা বলে নেওয়ার দরকার।
    সুকমলবাবু ফোন তুলেই বললেন, ' কালমিনেট কবে করছে তা'লে ? '
    --- ' হোপফুলি সামনের রবিবার। ছুটির দিন ... কারো কোন অসুবিধে হবার কথা নয় ... আমি কাল ফাইনাল জানাব ... '
    --- ' ঠিক আছে জানিও ... অ্যাপ্রুপ্রিয়েট জায়গায়
    কথা বলে রেখেছি। অসুবিধে হবে না ... এগ্জ্যাক্ট ডেট আর ভেনুটা জানিও ... '
    --- ' ঠিক আছে ... এটা বলবার জন্যই ফোন করলাম ... আমি কাল রাত্রের মধ্যে ফাইনাল জানাব ... কমলদা ... '
    --- ' ওক্কে... নো প্রবলেম ... '

    এরপর প্রকাশ শ্রীবাস্তব।
    --- ' হ্যাঁ স্যার বলুন ... '
    --- ' আমি আজ আপনাদের বাড়ি গিয়েছিলাম বুঝলেন তো... '
    --- ' তাই নাকি ? আমি তো এখন কলকাতায়। দাদার সঙ্গে দেখা করলেন বোধহয়। ওনার তো ইয়াদ্দাজ ঠিক নেই এখন। উল্টাপাল্টা বাকবাস করে। বহুত বিমার আছে। আপনি কিছু মনে করবেন না মিস্টার গুপ্ত... '
    --- ' না না ... মনে করার কোন কারণই নেই। উনি আপনার বাবার মতোই খুব ভদ্র এবং অ্যাফেকশনেট... খুব ভাল লাগল কথা বলে ... '
    --- ' কাজটা কিছু এগোল স্যার। যতদিন না মুজরিম ধরা পড়ছে আমি একদম শান্তি পাচ্ছি না মনে ... প্লিজ একটু দেখুন স্যার। আপনার ওপর ভরসা করেই আছি আমরা ... '
    --- ' না না ... আমি অবশ্যই আপনার বিশ্বাস নষ্ট করব না, এ ব্যাপারে নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন। প্রকাশজি ... আর একটা পিকনিকের অ্যারেঞ্জমেন্ট করতে হবে যে ... আপনাদের ওখানে। মানুর হাতের রান্না খেলে সত্যি ভোলা যায় না। আরও কয়েকজনকে ডাকার ইচ্ছে আছে ওই দিন ... '
    --- ' তা ভাল তো ... করুন না ... করুন না ... কবে করতে চান জানাবেন ... আমি বলে রাখব ওদের ... আপনি কাদের বলতে চান বলবেন .... আর হ্যাঁ ... আপনার পেমেন্টের কিছুটা আমি গুগল পে করে দিচ্ছি ... রাখলাম তা'লে, দেখা হবে ... '
    --- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... দেখা হবে, নিশ্চয়ই দেখা হবে ... ' কলতান বলল এবং লাইন কেটে দিল।
    দু মিনিটের মধ্যে মোবাইল জানান দিল কুড়ি হাজার টাকা এসে ঢুকেছে কলতানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। কলতানের দক্ষিণা।

    ( ক্রমশঃ )

    ******
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • . | ১২ মার্চ ২০২৫ ০৯:৩৫541632
  • সুয়েড হবে শব্দটা। সুয়েডের টিপ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন