এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • রানি ও কলতান - ৪

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৩ মার্চ ২০২৫ | ১০৮ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬
    ( ৪ )

    বাড়ির লাগোয়া পাশাপাশি দুটো গ্যারাজ রয়েছে। দুটো গ্যারাজেই গাড়ি দেখা যাচ্ছে। তিন ভাইয়ের তো তিনটে গাড়ি থাকার কথা। কলতান ভাবল, বড়ভাই সুরেশ হয়ত গাড়ি টাড়ি ব্যবহার করে না। সে তো খুবই অসুস্থ। গ্যারাজের সামনে দুটো বাইকও রাখা আছে। সে দুটো কার কার কে জানে।

    সহদেবের বউ মান্ডবী মানে মানু ঘরের সামনে বসে ডাল বাছছিল। একটু দূরে সহদেব কাঠারি দিয়ে একটা কাঠকে দুফালা করছিল। বোধহয় ঘরের চালে কোথাও গোঁজা দেবে। মানুষের জীবনের লড়াই তো আর থেমে থাকার উপায় নেই। চালিয়েই যেতে হবে।

    কলতানকে আসতে দেখে ডালের বাটি রেখে মানু উঠে দাঁড়াল। সহদেব কাজ থামিয়ে কলতানের দিকে তাকিয়ে রইল। কলতান হাতের ইশারায় তাকে ওখানেই থাকতে বলল।
    কলতানকে দেখে মানুর ঘোমটা দিয়ে কুন্ঠিতভাবে দাঁড়িয়ে থাকা দেখে কলতান বলল, ' আমাকে দেখে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। আমাকে তোমাদের ঘরের লোক মনে কর।
    মানু সলজ্জভাবে হেসে বলল, ' হঁ ... মালিক ... '
    একটা কাঠের টুল এগিয়ে দিয়ে বলল, ' বসেন বাবু ... '
    কলতান টুলটায় বসল। একটা পুরণো মোড়া ছিল একপাশে। কলতান ওটা দেখিয়ে বলল, ' বস বস ... '। মানু মোড়াটায় বসল।

    কলতান একটু সময় নিল। তারপর বলল, ' তোমার কষ্ট আমি বুঝতে পারছি। বেশি কিছু জিজ্ঞাসা করব না ... '
    --- ' না বাবু ... বলুন না ... যদি কিছু কাজে লাগে আপনার ... ওদের যেন ফাঁসি হয় বাবু ... '
    --- ' ওদের মানে কাদের কথা বলছ ? '
    --- ' আমি কি করে বলব বাবু ... জানতে পারলে তো ওটাকে আমি নিজেই মেরে দিতাম ... দেখুন দয়া করে আপনি যদি পারেন ... '
    --- ' হমম্ ... তুমি এখানে কতদিন এসেছ ? '
    --- ' এই ... ধরুন এক সাল হবে ... '
    --- ' ও আচ্ছা। তোমার দেশে থাকতে ভাল লাগত, না এখানে ভাল লাগছে ? রানির ঘটনাটা বাদ দিয়ে বলছি ... '
    --- ' প্রথমে এখানে একদম ভাল লাগত না আমার। পরের দিকে মন বসে গেল। এখন বেশ ভাল লাগছিল ... কিন্তু হঠাৎ এটা হয়ে গেল মেয়েটার ... '

    মানু ছলছল চোখে বাগানের দিকে চেয়ে রইল।
    --- ' আচ্ছা প্রকাশবাবু কেমন লোক ? আমার তো খুব ভাল লোক বলে মনে হল ... এত চেষ্টা করছে কেসটার জন্য ... '
    --- ' হাঁ ... প্রকাশজি খুব ভাল লোক। এত ভাল লোক খুব কম আছে। বড়বাবু সুরেশজিও খুব ভাল লোক। ওর সঙ্গে অবশ্য শুধু দুবার কথা বলেছিলাম ... ওর বউও খুব ভাল লোক। সোয়ামির খুব সেবা করে। বেশি কথা বলে না। চুপচাপ থাকে। সোয়ামির জন্য চিন্তা আছে তো ... কিডনি খারাপ ... '
    --- ' হ্যাঁ ... শুনলাম। আর ছোট ছেলে মনোজ ... ও কিরকম ? '
    কথাটা শুনে মান্ডবীর ভ্রু কুঁচকে গেল। বলল, ' দূর ওকে আমার একদম ভাল লাগে না ... তাকানোটা একদম ভাল না ... কি মতলব আছে কে জানে। মেয়েছেলের দোষ আছে মনে হয় ... খুব সাবধানে থাকি ওর থিকে... '
    --- ' তাই ? তুমি প্রকাশকে কিছু বলনি এ ব্যাপারে ?'
    --- না না ... কে যাবে ওসব লাফড়ার মধ্যে ? সে কি তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে যাবে ? '
    --- ' তা হলেও জানানো তো উচিত। রানির ব্যাপারে মনোজকে তোমার সন্দেহ হয় নাকি ? '
    --- ' না ... ওরকমভাবে কিছু বলা তো ঠিক না। কি সাবুদ আছে ? ওসব বলা তো আমার ঠিক হবে না ... '
    কলতানের মনে হল, এটা ধরি মাছ, না ছুঁই পানি ধরনের কথা হল।
    সে বলল, ' হ্যাঁ ... তা ঠিক কাউকে ওভাবে ফাঁসানো ঠিক না ... '
    --- ' আর একটা কথা জিজ্ঞেস করছি ... '
    --- ' হাঁ বাবু ... '
    --- ' নীতিনকে কিরকম লাগে তোমার ? '
    --- ' কে ... নীতিন ? আমি কুনদিন কথা বলি নাই ওর সঙ্গে। কি করে বুঝব ? আমার মেয়েরা ওর দোকান থেকে মাঝে মাঝে জিনিস কিনত ... '
    --- ' তুমি এ এলাকাটা ঘুরে দেখেছ কখনও ? '
    --- ' না বাবু দেখা হয় নাই ... আমি এই বাগানের মধ্যেই থাকি সবসময়ে ... '
    --- ' ওই ঝোপের মতো জায়গাটা, যেখানে তোমার মেয়েকে পাওয়া গেল ... ওটা চেন ? কাউকে সন্দেহ হয় ? '
    --- ' বললাম তো বাবু আমি কোথাও যাই না। আর সন্দেহ কাকে করব ? এত ভাল লোক সব ... শুধু ওই মনোজটাকে আমি একদম পছন্দ করি না ... আমরা গরীব বলে আমাদের সস্তা ভাবে ... আমার মনে হয় ... আপনি আবার ওকে এসব বলতে যাবেন না ... মুশ্কিল হয়ে যাবে ... '
    --- ' না না ... এসব নিয়ে চিন্তা কর না। আমি তো তোমাদের সাহায্য করতেই এসেছি ... মুশ্কিলে ফেলব কেন ? বলছি যে, তোমাদের মাহিনা কে দেয় ? '
    --- ' প্রকাশবাবু দেয় বাবু ... '
    --- ' যা পাও মোটামুটি চলে যায় ? '
    --- ' চালিয়ে নিতে হয় ... কি আর করব বাবু ... '
    --- ' ভাবীর, মানে প্রকাশজির বউয়ের পিতাজি তো খুব অসুস্থ...কানপুরে ...'
    মানু কয়েক মুহূর্ত তাকিয়ে রইল কলতানের মুখের দিকে। তারপর চমক ভেঙে বলল, ' হঁ হঁ ... ভাবীর পিতাজির শরীরটা খুব খারাপ ... খুব খারাপ ... '

    এই সময়ে সহদেব দূর থেকে বলল, ' দুপুর হয়ে গেল ... খাবেন কোথায় বাবু ?
    --- 'আমার খাওয়া নিয়ে ভেব না। নিজেদের রান্নাবান্না তৈরি করে ফেল ... আমি আসি এখন ... আবার দু একদিনের মধ্যে দেখা হবে ... '

    দেখা গেল সহদেবের ছোট মেয়ে তিন্নি কাজ সেরে ফিরে আসছে। ভাবলেশহীন নিষ্পাপ মুখ। মাটির দিকে তাকিয়ে কলের পুতুলের মতো হেলেদুলে আসছে।
    কাছে এসে পৌঁছতে কলতান বলল, ' কি তিন্নি ... কাজ হয়ে গেল ? '
    তিন্নি বলল, ' হুঁ '
    এরপর যে কথাগুলো জিজ্ঞেস করল কলতান রোবটের মতো প্রত্যেকটার একটা শব্দে উত্তর দিল।
    --- ' ওখানে কাজ করতে তোমার কষ্ট হচ্ছে না তো ? '
    --- ' হুঁ '
    --- ' বাবু কেমন ... ভাল ? '
    --- ' হুঁ '
    --- ' তোমায় খাবার দেয় ? '
    --- ' হুঁ '
    --- ' কি দেয়... টফি ? '
    --- ' হুঁ '
    --- ' পয়সা দেয় ?'
    --- ' হুঁ '
    কলতান এবার একটা বিপজ্জনক প্রশ্ন করল।
    --- ' তোমাকে আদর করে ? তুমি তো বাচ্চা ... '
    তিন্নি এবার কিছুই বলল না। একটা মশা বিরক্ত করছিল। সেটাকে মারার চেষ্টা করতে লাগল দু হাতে তালি মেরে।
    কলতান আবার বলল, ' বাবু খুব ভাল লোক, না ? '

    তিন্নি কিছু না বলে একটা কাঠের খুঁটি ধরে মাথা নীচু করে পায়ের বুড়ো আঙুল দিয়ে মাটিতে দাগ কাটতে লাগল। বোধহয় এর কোন জবাব তার নিউরন ট্রান্সমিটারে তৈরি নেই।
    সে হঠাৎ 'মাহির' -এর একটা দিকে হাত দেখিয়ে বলল, ' সে পাশে ... '
    --- ' সে পাশে কি ? '
    মানু মেয়েকে জড়িয়ে ধরল এই সময়ে।
    বলল, ' ও কিছু বোঝে না। খুব উল্টো পাল্টা বকে ... কিছু মনে করবেন না ... বোধহয় ওদিকের গোডাউনটার কথা বলছে ... '
    কলতান বলল, ' তাই হবে হয়ত। ঠিক আছে, আমি আসি এখন ... আবার আসব দু একদিনের মধ্যে ... '
    --- ' আচ্ছা বাবু ... দেখেন কি করতে পারেন। মনে কোন শান্তি পাচ্ছি না ... কিসে যাবেন ? ' সহদেব এগিয়ে এসেছে এতক্ষণে।
    --- ' ট্রেনে যাব। বাইক আনিনি ... '
    --- ' একটু এগিয়ে দিই আপনাকে ... '
    --- ' না না ... তার কোন দরকার নেই, তোমাকে আসতে হবে না ... আমি নিজেই যেতে পারব ... '

    স্টেশন এখান থেকে বেশ খানিকটা দূর, কিন্তু কলতান রিক্শা নিল না। ঠিক করল হেঁটেই যাবে।
    একটু হাঁটার পর একটা তিন রাস্তার মোড়ে পৌঁছল। এবার ডানদিকে ঘুরতে হবে। ঘুরে দেখল নীতিন আসছে সাইকেল চালিয়ে। কলতানকে দেখে দাঁত উঁচু নীতিন একগাল হেসে বলল, ' চললেন স্যার ... ট্রেনে যাবেন ? '
    --- ' হ্যাঁ। তুমি কোথা থেকে ? ওই স্টেশনের দিকে গিয়েছিলাম একটু ... কাজ ছিল। দোকানে একজনকে বসিয়ে রেখে এসেছি। গিয়ে দোকান বন্ধ করব ... '
    --- ' হমম্ ... '
    --- ' সাইকেলে বসুন না স্যার ... আপনাকে স্টেশনে পৌঁছে দিই ... '
    --- ' না না ... আমাকে কোথাও পৌঁছে দিতে হয় না কাউকে। আমি নিজেই পৌঁছে যাই ঠিক ঠিকানায় ... '
    --- ' এটা কিন্তু দারুন বললেন স্যার ... আপনার মতো লোকের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হবে কোনদিন ভাবিনি ... কপালে ছিল তাই হল আর কি ... কপালের নাম গোপাল ... '
    --- ' তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে কার কপাল কেমন, মানে কে গো পাবে, কে পাল পাবে আগে থেকে বলা খুব শক্ত ... '
    নীতিন কি বুঝল কে জানে নির্বোধের মতো হেসে বলল, ' এটাও কিন্তু দারুন বললেন স্যার। আপনার জবাব নেই ...'

    ( ক্রমশ )
    *******
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | ০৩ মার্চ ২০২৫ ১১:৪৬541458
  • মনোজ, প্রকাশ ও নীতিন -- এই তিনজন তাহলে সন্দেহভাজন? তারপর? 
     
    রহস্য ক্রমেই ঘনীভূত হচ্ছে...
  • :|: | 2607:fb90:bd19:a5bb:81d0:ca65:d50:***:*** | ০৩ মার্চ ২০২৫ ১২:০৩541460
  • কাউন্সিলর সুজিতকেও সন্দেহ তালিকায় রাখা উচিৎ। 
  • Anjan Banerjee | ০৩ মার্চ ২০২৫ ১৩:৫৩541461
  • আমারও তাই  মনে হয় । কেউই  সন্দেহের বাইরে নয় । 
  • | 146.196.***.*** | ০৩ মার্চ ২০২৫ ১৫:০৯541463
  • নির্ঘাত প্রকাশ 
  • Anjan Banerjee | ০৩ মার্চ ২০২৫ ১৬:০০541465
  • দেখা যাক 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন