এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  স্মৃতিকথা

  • এক যে ছিল ট্রাম / পর্ব ৪

    Tirtho Dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | স্মৃতিকথা | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২১২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • | | |
    || আমরা তখন ক্লাস ইলেভেন, আমরা তখন কালো ফুলপ্যান্ট ||

    মাধ্যমিকের পর সবারই লেজ গজায় | অন্তত আমাদের সময়, সেই সুদূর নব্বইতে গজাতো |  নিজেদের স্কুলেই বিজ্ঞান নিয়ে ভর্তি হয়েছি আমরা প্রায় সবাই যারা বেহালা থেকে ট্রামে আসতাম | ২৭ এর সাথে  যোগ হয়েছে আরো একটি রুটের ট্রাম | ২৪/৩৭ - যা বালিগঞ্জ থেকে জোকা যাবে | আমাদের অনেকেই বেহালা ট্রামডিপো থেকে জোকার মধ্যে থাকে | তাই সবারই খুব সুবিধে হলো | আমাদের গ্যাং আরো বেড়ে গেলো | 

    সাথে সাথে বাড়লো পথের দাবি  | অন্তত চারটে স্কুল ও একটা কলেজ থেকে ট্রামে উঠতো শাড়ি, স্কার্ট, সালোয়ার কামিজ | বেণী, খোঁপা, খোলা চুল, যার যেমন | আর ছেলেদের স্কুল আমরা একাই | আশুতোষ কলেজ থেকে একটা ছেলে উঠতো শুধু | স্কুলের শেষ পিরিয়ড চলতো ৪ টা ১০ পর্যন্ত | আমরা ৪ টা থেকে বই বাগে ঢুকিয়ে রেডি থাকতাম | ঘন্টা পড়লে অনেক সময় স্যার বেরোনোর আগেই পেছনের দরজা দিয়ে দৌড় দিতাম | ৪ টা ৩০ এর ট্রাম ধরতে হবে তো | আমাদের অন্যান্য বন্ধুরা তো জানতোই | তারা মুখিয়ে থাকতো গপ্পো শোনার জন্যে | 

    এমনকি একদিন দুদ্দাড় করে সিঁড়ি দিয়ে নেমে দৌড়াচ্ছি, হটাৎ - 'এতো তাড়া কিসের ?'  দীপক বাবু | সেই শীতল দৃষ্টি | মাথা থেকে পা পর্যন্ত মাপা চোখের পলক না ফেলে | আমরা স্ট্যাচু | ইন্দ্র আমার পেছনে | ওর না আমার কার বুকের শব্দ শুনতে পাচ্ছি - কে জানে ! ''স্যার, মানে” - আমাদের মধ্যে সবচেয়ে সপ্রতিভ প্রসেনজিৎ কিছু একটা বলতে যাচ্ছিলো | স্যার ওকে হাতের ইশারায় থামিয়ে - 'এটা স্কুল, খেলার মাঠ না ' | আমরা নির্বাক | মাথা নিচু | তারপর কয়েক সেকেন্ড চুপ থেকে বলে উঠলেন - ' ও তোমরা তো আবার বেহালার ট্রাম মিস করবে, তাই না'? ঠোঁটের কোণে যেন একটা মুচকি হাসি | স্যার কি সত্যি হাসছেন ? সেইসময়  জ্যোতি বাবুর হাসি দেখা আর স্যারের হাসি দেখা একইরকম বিরল ছিল | স্যার কি অন্তর্য্যামী ? নাকি স্কুলের কেউ স্যারের কানে তুলেছে ? কি এক আশ্চর্য ক্ষমতা বলে স্যার প্রায় প্রতিটা ব্যাচের ‘নারী - নক্ষত্র’ জানতেন | 

    আরেকবার বায়োলজির প্রাক্টিকাল ক্লাস ছিল | ক্লাস করাচ্ছিলেন সুকুমার বাবু | যারা তার ক্লাস করেছে তারা নিশ্চই অবগত তার সেই বিখ্যাত উচ্চাকাঙ্ক্ষার কথা | স্যারের ইচ্ছে ছিল পুলিশ হবার | কেন ? প্যাঁদাতে পারবেন বলে | পুলিশ হতে পারেননি বলে শিক্ষক হয়েছেন | যাইহোক, সেই বিকেলে উনি একটি পরীক্ষা করছেন | এতদিন পর আর মনে নেই কি পরীক্ষা | শুধু মনে আছে, একটা জলের বয়াম ছিল | তা থেকে একটা রঙিন বুদ্বুদ জাতীয় কিছু উঠবে পরীক্ষার শেষে | কিন্তু সেটি হচ্ছে না | এদিকে ৪ টা ১০ এর ঘন্টা বেজে গেছে | আমরা এ ওর মুখের দিকে তাকাচ্ছি | আজ আর হলো না |  এমন সময় হঠাৎ সেই বুদ্বুদ উঠতে দেখা যেতে, এতোক্ষনের ধৈর্যের অবসান ঘটতে. আমরা ওই যে করে সমস্বরে বিকট চিৎকার দিয়ে উঠে দাঁড়িয়েছি | পরের মুহূর্তে সবাই চুপ | আমরা ও | | স্যারের উল্লাস দেখে কে | শিকারী তার শিকার পেয়েছে | তারপর কি হইলো জানে শ্যামলাল |

    ৪ টা ৩০ এর ২৭-এ আমরা কয়েকজন প্রায় দঁড়িয়ে যেতাম দরজায় | স্বাধীনতার কামড় | বাস-ট্রামে পা-দানিতে দাঁড়িয়ে যাওয়া | সেই নিয়ে কন্ডাক্টরের সাথে নিত্যদিন ঝামেলা | সে আমাদের ভেতরে ঢোকাবে | আমার ঢুকবো না | এমনিতেই এতো ভিড় থাকতো যে মাথা গলাবার যো থাকতো না | কখনো খুব ঝামেলা করলে কিছুটা ঢুকতাম, তারপর কোনো একটা স্টপে লোক নামার সাথে সাথে আমরা ও নেমে পরে আবার দরজার হাতল ধরে দাঁড়াতাম | কিছুদিন পর কন্ডাক্টররা হাল ছেড়ে দিয়েছিলো | অনেকের সাথে তো ভালো চেনা ও হয়ে গেছিলো রোজ যাতায়াত করে করে | মোমিনপুর থেকে বর্ধমান রোডের মুখটা পর্যন্ত ট্রামেটা খুব আস্তে যেত | ৩৫ নম্বর ঢুকতো মোমিনপুর লাইন থেকে | বর্ধমান রোডের মুখে মাঝের- হাট ব্রিজে ওঠার আগেই খুব জ্যাম হতো ফেরার সময়টা | আমরা তখন ট্রাম থেকে নেমে পড়তাম | আগে চলে যেতাম বা পেছনে | ট্রামটা  চলতে শুরু করলে আবার দৌড়ে এসে উঠে পড়তাম | 

    ইন্দ্র বেচারা পড়েছিল মহা মুশকিলে | ওর একেবারেই ইচ্ছে ছিল না ঐভাবে দাঁড়াতে | রোজ গজগজ করতো | কিছুদিন পর বেচারা ভেতরে গিয়ে দাঁড়াতো | আর ও কখনো বসতে পারলেই হতো, ওর কোলে আমাদের ব্যাগ গুলো চালান হয়ে যেত | অবশ্য ব্যাগ রাখার কোল আরো ছিল | যাদের জন্যে আমরা ৪ টা ৩০ এর ট্রাম মিস করতাম না | যাদের আমরা দরজা থেকে লক্ষ্য রাখতাম আড়চোখে | ততদিনে আমরা জেনে গেছি চোখের উত্তর চোখ দিলে বুক কিভাবে কথা বলে | কালের নিয়মে, বয়েসের ধর্মে আলাপও  হয়ে গেছিলো একদিন | আলাপ থেকে বন্ধুত্ব | বন্ধুত্ব থেকে বিবাহ পর্যন্ত ও গড়িয়েছিল দু-এক ক্ষেত্রে | 

    আলাপ হতে আবার একটু ট্রামের ভেতরে ওঠা বাড়লো | তাতে আবার কিছু বন্ধুবান্ধব আওয়াজ দিলো | তখন কিছুটা দরজায় দাঁড়িয়ে কিছুটা ভেতরে ঢুকে, মানে সব দিক বাঁচিয়ে চলতে হচ্ছিলো আরকি| আর এতে কন্ডাক্টর তো বটেই, ট্রামের অন্যান্য যাত্রীরা ও প্রচণ্ড বিরক্ত হতো | প্রায়শই আমাদের সাথে ঝামেলা হতো | কিন্তু আমাদের এতো বড় গ্যাং ছিল আর কিছুদিন পর থেকে তাতে মেয়েরাও যুক্ত হওয়াতে মুখ খুলতে পারতো না | ট্রামটা যেন আমাদের  কাছে ছিল কলেজ | কলেজে ঢোকার আগেই কলেজের মজা |

    একদিনের কথা | এক আষাঢ়ে বিকেল | আকাশ কালো করে বৃষ্টি পড়ছে | আমাদের ট্রামটা ঘটাং করে বিকট শব্দ তুলে থেমে গেলো | যদিও এই শব্দটার সাথে আমরা পরিচিত ছিলাম | যারা নিত্য ট্রামে ওঠে তারাও জানে | ট্রামের যে টিকিটা থাকতো, মানে যেটা দিয়ে উপরে তার স্পর্শ করে থাকতো সেটা মাঝে -মধ্যে খুলে যেত | ব্যাস ট্রাম থেমে যেত | কন্ডাক্টররা আবার অদ্ভুত কায়দায় লাগিয়ে দিতো | তো আমরা ভেবেছি তেমনি কিছু হবে | কিন্তু ট্রাম আর নড়ে না | কি ব্যাপার ? সামনে জল জমে গেছে | প্রায় গোপাল নগরের মোড় থেকে লালবাতি পর্যন্ত ট্রাম দাঁড়িয়ে পড়েছে | যাবে না | 

    সেদিন কেন জানিনা, সকাল থেকেই বৃষ্টি পড়ছিলো বলে বোধয়, অনেকে ডুব মেরেছিলো | আমরা চার পাঁচজন ছিলাম | নেমে পড়লাম | তারপর হাঁটতে শুরু করলাম বৃষ্টিটা একটু ধরতেই | প্যান্ট আর শাড়ি বাঁচিয়ে যতটা পারা যায় | এক সময় হাল ছেড়ে দিলাম | ভিজে ভিজেই হাঁটছি |  দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাম গুলোকে পাশ কাটিয়ে | ভেতরে কিছু যাত্রী তখন ও বসে | ওদের বোধয় বাড়ি যাবার তাড়া নেই | আমাদের ও কি তাড়া ছিল ? মনে কি হচ্ছিলো না, যে এই পথ যদি না শেষ হয় | কোথায় চলেছি ? জানিনা | কিছুদূর এমনি হেঁটে গেলাম | তারপর কেউ একজন  সেই অমোঘ প্রশ্নটা তুললো | আচ্ছা আমরা যাচ্ছি কোথায় ? সবার হুঁশ ফিরলো | একটা হাসির ফোয়ারা ছুটলো | তারপর ঠিক হলো মোমিনপুর পর্যন্ত যাওয়া হবে | ওখান থেকে কিছু পাওয়া যাবে বাড়ি ফেরার | আবার শুরু হলো হাঁটা | আবার গল্প | কিছুদূর যাওয়ার পর দাঁড়ানো হলো রাস্তার ধারে এক চায়ের গুমটির সামনে | পাশে চপ -ফুলুরি | চায়ের ভাঁড়ে টুপটাপ ঝরছে জলের ফোঁটা | তাতেই সশব্দে চুমুক | আবার চললো আড্ডা | সেই আড্ডার রেশ রয়ে গেছিলো স্কুল ছাড়ার আগে পর্যন্ত | 

    ডিসেম্বরের টেষ্টের পর যেদিন বন্ধ হলো ট্রামে যাতায়াত, তখন ও ঠিক যেন বুঝতে পারিনি | উচ্ছমাধ্যমিক পরীক্ষার চাপে | পরীক্ষার সিট্ পড়েছিল জগবন্ধু ইনস্টিটিউশনে | প্রথমদিন পরীক্ষার পর অন্য স্কুলে পড়া আমার এক বন্ধুকে ট্রামে চাপিয়ে নিয়ে এসেছিলাম বেহালাতে | এতো সময় লেগেছিলো যে তার বাড়ি ফিরে পড়াশোনার যে প্ল্যান ছিল তা  চৌপাট হয়ে যায় | আমাকে সে এই মারে তো সেই মারে | সে এক অদ্ভুত নেশা ছিল | পরীক্ষার পর যখন স্কুলে যাতায়াত বন্ধ হলো | বন্ধুরাও ছড়িয়ে - ছিটিয়ে গেলো, এক শূন্যতা এসে গ্রাস করলো | এই এতো গুলো বছর এই রুটে এক সাথে যাতায়াত | সেটাই ছিল জীবন | সেই প্রথম উপলব্ধি হলো, জীবনে কোনো কিছুই চিরন্তন নয় | সবই ক্ষণস্থায়ী |

    (ক্রমশ:)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | |
  • ধারাবাহিক | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২১২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2600:1000:b108:68bc:8d90:a468:369b:***:*** | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৯:১৯538130
  • বাঃ 
  • Tirtho Dasgupta | ০১ অক্টোবর ২০২৪ ০৩:২৩538158
  • ধন্যবাদ
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন