এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ইসলাম না ইসলামিজম : সেকুলার, রক্ষণশীল ও রাজনৈতিক ইসলাম - বিশ শতকের গপ্প

    Tirtho Dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ মে ২০২৫ | ১২১ বার পঠিত
  • প্রথম পর্ব
    প্রথম পর্ব 

    ভূমিকা 

    সম্প্রতি কাশ্মীরের একটি নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে দুই দিক থেকেই সাম্প্রদায়িক উত্তাপ ছড়িয়েছে। কেউ না জেনে, কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে একটি ধর্ম ও সম্প্রদায়কে একপাক্ষিকভাবে ব্যাখ্যা করছেন। ফলে সাধারণ প্রচলিত  ইসলাম ও মৌলবাদী ইসলামের মধ্যে সীমারেখা ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে। এই বিভ্রান্তি মুসলিম সমাজের মধ্যেও প্রবল।

    তবে এই সংকটের শিকড় কেবল ধর্মীয় অশিক্ষা বা মৌলবাদে সীমাবদ্ধ নয়। একশ বছরের ইতিহাসের পাতা উল্টালে দেখা যায় এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে উপনিবেশের উত্তরাধিকার, ঠান্ডা যুদ্ধ, ধর্মীয় ও সেক্যুলার জাতীয়তাবাদ, তেলের রাজনীতি এবং মধ্যপ্রাচ্যে ইসলামী দেশগুলির ক্ষমতার লড়াই।

    ইতিহাস ও সমাজবিজ্ঞানের একজন সাধারণ পাঠক হিসেবে আমি এই লেখার মধ্যে দিয়ে বোঝার চেষ্টা করবো— কিভাবে ইসলামের বহুরূপী ও সৃজনশীল সংস্কৃতিকে একরৈখিক, কট্টর ও রাজনৈতিক ধর্মীয় পরিচয়ে রূপান্তরিত করা হলো। 

    ।। ১ ।।

    লেবাননের আলো-ছায়ায় বেড়ে ওঠা কিম ঘাট্টাস, পেশায় একজন আন্তর্জাতিক সাংবাদিক, কয়েক বছর আগে তার Black Wave বইটিতে এক গভীর প্রশ্ন নিয়ে হাজির হন—What happened to us?—আমাদের কী হল? এই প্রশ্ন তিনি শুধু নিজের জন্য রাখেননি, উচ্চারণ করেছেন যেন গোটা মুসলিম বিশ্বের হয়ে, একটি হারিয়ে যাওয়া সময়ের প্রতিধ্বনি হিসেবে।

    এই প্রশ্নের উত্তর তিনি খুঁজেছেন মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো ছাড়াও ইরান, পাকিস্তান ও ইজিপ্টের মতো আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ মুসলিম সংখ্যাগুরু দেশগুলোর গত কয়েক দশকের ইতিহাসের মধ্যে ।

    তার বিশ্লেষণে  ১৯৭৯ মুসলিম জগতের এক সংকটপূর্ণ সন্ধিক্ষণ, যেখান থেকে  ইতিহাসের চাকা যেন এক ঝটকায় দিক পাল্টায় । ওই বছর তিনটি ঘটনা ঘটে তিনটি দেশে । যেন হাজার বছরের পুরনো বিশ্বাসের শরীরে ছুরির আঁচড় পড়ে গেল।ইরানে ইসলামী বিপ্লব, যেখানে খোমেইনি নেতৃত্বে রাজতন্ত্রের পতন ঘটে; আফগানিস্তানে সোভিয়েত বাহিনী ট্যাঙ্ক চালিয়ে ঢুকে পড়ে; আর একদল অজ্ঞাত পরিচয়ের সৌদি বেদুইন গোষ্ঠী, ইসলামের পবিত্রতম স্থান মক্কার মহা মসজিদ (Grand Mosque )  দখল করে বসে থাকে পাক্কা দুই হপ্তা —তাদের মূল দাবী রাজতন্ত্র উচ্ছেদ আর পশ্চিমা বিশ্বের তেল রসদের জোগান বন্ধ।

    কিম ঘাট্টাসের আখ্যানে যাওয়ার আগে প্রয়োজন ইতিহাসে একটু পেছনে ফিরে দেখা। অটোমান সাম্রাজ্যের পতনের পর থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত সময়কালে মুসলিম বিশ্ব এক গভীর রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক টানাপোড়েনে পড়ে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকেই ব্রিটিশ ও ফরাসি পরাশক্তি সাইক্স-পিকট (Sykes-Picot ) চুক্তির মাধ্যমে এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার আরবভূমির ভাগ-বাঁটোয়ারা সেরে নেয় ।

    ভাগ হয়ে গেলো গোষ্ঠী, সম্প্রদায়, এবং মন ও । শুরু হলো সন্দেহ আর সংঘাতের ইতিহাস—যার শুরুতে ছিল বিভ্রান্তি, আর শেষে আত্মপরিচয়ের গভীর সঙ্কট।যেখানে একসময় মুসলিম মানস এক উম্মাহর স্বপ্নে বিভোর ছিল, সেখানে হঠাৎ করে তাদের সামনে দাঁড় করানো হলো “জাতিরাষ্ট্র” নামক এক অদ্ভুত ধারণা—ভাষা, ভূখণ্ড ও পতাকার ভিত্তিতে বিভক্ত এক নতুন দুনিয়া। আমরা বিখ্যাত সিনেমা Lawrence of Arabia-তে দেখতে পাই, যেখানে একজন ব্রিটিশ অফিসার ( D.E. Lawrence )  আরবদের একত্র করার চেষ্টা করছেন ভাষা ও ভৌগোলিক অভিন্নতার ভিত্তিতে। যদিও আরব উপজাতিরা বুঝতে পারছেনা তারা আরব হবে কিভাবে ?

    মধ্যপ্রাচ্য তখন যেন এক জটিল জাল—ধর্ম, জাতি, গোত্র আর ইতিহাসের সুতোয় বোনা এক বহুমাত্রিক ছায়াচিত্র।মধ্যপ্রাচ্য ও অটোমান সাম্রাজ্যের বিস্তৃত অঞ্চলে আব্রাহামিক ধর্মসমূহ কেন্দ্রিক বহু ধরনের ধর্মীয় অনুশীলন ও সম্প্রদায়ের  সহাবস্থান ছিল । ছিল দ্রুজ, আলাওয়ি (আলাওয়াইট), বাহাই, ইয়াজিদি, কপটিক খ্রিস্টান (মূলত মিশরে) এবং একেকটি শহরের অলিতে-গলিতে ছড়িয়ে থাকা ঐতিহ্যের স্বাক্ষর হয়ে রয়ে গেছিলো দু হাজার বছরের পুরোনো ইহুদি সভ্যতা —যারা প্রত্যেকে ভিন্ন ধর্মতাত্ত্বিক ও সাংস্কৃতিক পরিচয়ের অধিকারী।

    ইসলামের ঘরেও ছিল ভিন্ন ভিন্ন সুর—সুন্নি মুসলমানেরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও বহু শিয়া সম্প্রদায়—যেমন ইথনা আশারিয়া (Twelvers), ইসমাইলি ও জাইদি—বিস্তৃত ছিল ইরান, ইরাক, ইয়েমেন ও লেবাননে। এছাড়াও ছিলেন সুফিরা, যাদের অনুশীলন ছিল বেশি আধ্যাত্মিক ও মানবতাবাদী; এবং আহমদিয়া সম্প্রদায়, যারা নিজেদের মুসলিম হিসেবে বিবেচনা করলেও মূলধারার দ্বারা বারংবার প্রত্যাখ্যাত ।

    এছাড়াও এই বিশাল ভূখণ্ডে ছিল নানা উপজাতি ও জাতিগোষ্ঠী । বিশেষত বেদুইনরা, যারা দিগন্ত-বিস্তৃত মরুভূমিতে ঘুরে বেড়াতো, তাদের কাছে সাইক্স-পিকট লাইন নয়,  বাতাসের দিক আর উটের ছায়াই ছিল পথনির্দেশ।তাদের পাশেই শহুরে বন্দরগুলোয় মিশে গেছে গ্রিক নাবিক, আর্মেনীয় কারিগর, চেরকেস যোদ্ধা, বলকান থেকে আগত লোকেরা, এমনকি দূর ইউরোপ থেকে আসা ইতালীয় বণিকরাও।

    উনবিংশ শতাব্দীর অটোমান সাম্রাজ্য ছিল তার সময়ের অন্যতম বহুজাতিক ও বহু-ধর্মের মিলনক্ষেত্র—আজকের অনেক রাষ্ট্রের চেয়েও অনেক বেশি বৈচিত্র্যপূর্ণ। ফলে এই সাম্রাজ্যে কোনো একক “মুসলিম” বা “আরব” আত্মপরিচয়ের ধারণা গড়ে তোলা ছিল অত্যন্ত জটিল, দূরুহ এবং বহুস্তরীয় (multi-layered ) একটি কাজ। 

    (চলবে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    প্রথম পর্ব
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • MP | 115.187.***.*** | ০২ মে ২০২৫ ১৪:১৬731028
  • @তীর্থ বাবু , খুব ভালো একটা কাজ হাতে নিয়েছেন | শুরুটাও খুব ভালোই হয়েছে | 
     
    তবে এবিষয়ে আমার নিজস্ব একটা বক্তব্য আছে | পোস্ট কলোনিয়াল দুনিয়ার অর্থনীতি কিরকম হবে সেনিয়ে পশ্চিমী পন্ডিতেরা নানান মত রাখতেন | তার মধ্যে একটি ছিল WW Rostow "modernization" তত্ত্ব এবং একমেরু বিশ্বের বিশ্বায়ন তত্ত্ব | এই দুটো তত্ত্বেরই মূল কথা একই | উন্নয়নশীল বিশ্বের মূল সমস্যা "ইন্টারনাল ইস্যু"  আভ্যন্তরীন দুর্বলতা সেটা তাদের সমাজ রাজনীতি অর্থনীতি ধর্ম যাইহোকনা কেন এবং সমাধান চোখ বন্ধ করে পশ্চিমের পথ অনুসরণ | আমার মনে হয় কিম ঘাট্টাস নিজেও এই ধরণের "ইন্টারনাল ইস্যু" তত্ত্বে বিশ্বাসী যেহেতু উনি বহুদিন পশ্চিম এশিয়াতে সিআইএ এবং বিবিসির হয়ে আম্রিকি ন্যারেটিভ প্রচার করেছেন এদুটো চ্যানেলে | বস্তুতঃ আমি তো মনে করি , এই "ইন্টারনাল ইস্যু" তত্ত্ব মূলতঃ অনেকটাই এডওয়ার্ড সাঈদের ওরিয়েন্টালিজম তত্ত্বের আলোকে তৈরী |
  • আ খোঁ | 42.108.***.*** | ০২ মে ২০২৫ ১৫:৩৪731030
  • খুবই জরুরি কাজ তীর্থবাবু। পরের পর্বগুলির অপেক্ষায় থাকবো। প্রথম পর্বে সেই আশাটুকু পাচ্ছি যেখানে, মৌলবাদ আধুনিকতার ধর্মীয় প্রতিক্রিয়া - এই চোখ বোজানো পশ্চিমী ক্লিশের বাইরে নিয়ে গিয়ে পাঠককে ভাবাবেন। ধন্যবাদ। 
  • . | ০২ মে ২০২৫ ১৬:২৭731031
  • অপূর্ব সুন্দর হচ্ছে এই লেখাটি।
  • . | ০২ মে ২০২৫ ১৬:৩১731032
  • " প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকেই ব্রিটিশ ও ফরাসি পরাশক্তি সাইক্স-পিকট (Sykes-Picot ) চুক্তির মাধ্যমে এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার আরবভূমির ভাগ-বাঁটোয়ারা সেরে নেয় ।"
    ঠিক।
    এবং আরব সম্প্রদায় নিজেদের "শ্বেতাঙ্গ" হিসেবে স্বীকৃতি পাইয়ে নেয়, এটাও ঘটনা। এই স্বীকৃতি বড়ই দরকারি ছিলো শ্বেতাঙ্গ হিসেবে বিশেষ সুযোগ সুবিধাগুলো পাবার ক্ষেত্রে।
  • MP | 115.187.***.*** | ০২ মে ২০২৫ ১৬:৫৭731033
  • @আ খোঁ ও তীর্থবাবু , 
     
                                     পশ্চিম এশিয়াতে মৌলবাদ ও ঠান্ডা যুদ্ধের জিয়োপলিটিক্স নিয়ে এই লেকচারটি দেখতে পারেন | এই ভদ্রলোক বেশ ভালোই কাজ করেছেন | 
    তীর্থবাবু , অনুরোধ করছি মধ্যপ্রাচ্য নামক পশ্চিম থেকে আমদানি করা শব্দটি বাদ দিয়ে বাকি লেখাগুলোতে পশ্চিম এশিয়া এই শব্দটি ব্যবহার করতে ওই জায়গাটি বোঝাতে | তৃতীয় বিশ্বের মানুষ হিসাবে এই অনুরোধ রইলো |
     
                            
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন