এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  অন্যান্য  মোচ্ছব

  • স্মৃতিরাই সহমরণে যায়

    Supratik Chakraborty লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | মোচ্ছব | ০৬ মার্চ ২০২৫ | ১৯২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • আমাদের বাড়িতে কস্মিনকালেও কেউ কোনোদিন বাখ বেঠোভেন শোনেনি। এমনকি ডিলান কোহেন লেনন ডেনভারও বাজেনি কোনোদিন। আমাদের বাড়িতে অনেক গুলো হারমোনিয়াম ছিল। তবলা ছিল। তানপুরা ছিল। বেহালা ছিল। লোডশেডিংয়ের কালো মায়ায় উঠোনের কোণে পিদিম জ্বলত। তখন রেডিয়োয় বাজত গৌর গোপাল দাসের গান। কিংবা সরু ফিনফিনে গলায় কেউ গেয়ে উঠত "একটা গান লিখো আমার জন্য..." আমরা সেই মায়ার প্রতিমার দিকে চেয়ে থাকতাম। এক স্মৃতিভ্রষ্ট যুবককে আমি রোজ এসব গপ্পো শোনাই। ড্যাবড্যাব করে চেয়ে থাকে। আর কেবল বলতে থাকে "তারপর কী হল??"

    তারপর একদিন দেখলাম হাতে সস্তার সিগারেট। ভাঙাচোরা সিনেমাহলের ভেতর সামনের চেয়ারে পা তুলে দিয়ে আয়েশে ঘুমোচ্ছি! দেখলাম পর্দাভরা রোমান্স আর প্রতিহিংসা। বাড়ি ফিরলে স্টিলের বাটিতে ছানা মুড়ি কলার ধ্রুপদী ফিউশন। একদিন দেখলাম বাড়ির পোষা বেড়াল বেণীমাধব আমার দিকে অদ্ভুত ভাবে তাকাচ্ছে। বাঁচে নি সে বেশিদিন। ওর ছোট্ট নিথর শরীরটা আমি এখোনো বয়ে নিয়ে বেড়াই। ওই অনন্ত ঘুমে আমি একটু খানি জাগরণ নিক্ষেপ করতে পারিনি। বেণীমাধব উধাও হয়ে যেতেই বাড়িতে পর পর মৃত্যু প্রবেশ করল।

    স্মৃতির অসীম আগার। একের পর এক মৃত্যুশয্যা দেখেছি। ওলোটপালোট সময়! মরাকান্না! চিল চিৎকার! আমি দেখছি নটোরিয়াস। দিদি পড়ছে পল ভালেরি! সুকুমার রায় স্বপ্নে এলেন। এলেন গ্রেস কেলী। প্রতিটা মৃত্যুর কাছে গিয়ে নতজানু হয়েছি। ঝড়ের আগের ছাই ছাই রঙের আকাশ। ডিভিডি তে পরপর হিচকক, বালিশের তলায় গৌড়মল্লার! চোখের সামনে বার্ধক্যগামী আস্ত একটা প্রজন্ম। দেখতে পেলাম নতুন তত্ত্ব বিশ্ব! বহুবাচনিকতা!দেখলাম ঘরে ঘরে ফ্যাসিবাদ আর স্থবির গণতন্ত্র!

    আশীষ কাকু আমাকে গেয়ার্গ লুকাচের বই পড়তে দিয়েছিলেন। প্রচন্ড হাসি পেয়েছিল! আজো পায়। গৃহহীন পাগলের ডেরায় খনখনে এফেম বাজে! চাঁদের গায়ে চাঁদ লেগেছে আমরা ভেবে করব কী!!! মধ্যরাতে নাকি পাগলটা নস্টালজিক হয়ে পড়ে??
    তাত্ত্বিক??
    Nostalgia is not antimodern!! Is not merely an expression of local longing! তবে কী?? নেশা?? মায়া? বন্ধন? যন্ত্রণা?

    ততদিনে ফিল্মে এক বালকের ফ্রিজড শট দেখে ফেলেছি। জনপদ, বনবাদাড় পেরিয়ে খোলা সমুদ্রের দিকে প্রাণপন ছুটছিল ছেলেটি৷ সেই সাড়ে তিন মিনিটের অলৌকিক দৌড়! এসকেপ! মধ্যমেধা আর শরীরখোর স্থূলতার মুখে চারশোটা ঘুসি! মোক্ষম লেগেছিল।

    "ফিরে আসব", এই কথা দিয়েই তো আমাদের সমস্ত অভিযাত্রা! সবাই কি ফেরে?? বাখারিতলার চক্কোত্তিরা সেই যে চলে গেছিল, আর এসেছে?? টলটলে পুকুরে কাঞ্চনফুলের ছায়া সরে গেছিল, অমনটা আর হয়েছে?? হাঁসুলী বাঁকের পাশে বাদাম গাছের তলায় মাদারিরা আর বসে না! সবাই চলে গেছে।

    প্রথম শহরে আসা এক বিষন্ন বিকেলে। রেললাইনের ধারে লম্বা ধানক্ষেত। হেমন্তে ওখানে কুয়াশার চাষ হত। টেলিগ্রাফের থান। দূরে লেভেল ক্রসিং। রেলগাড়ি চলে যেত কালো উদ্ধত সাপের মতো! আমিও মনে মনে প্রতিবার ওই রেলগাড়িতে চেপেই শহরে চলে আসতাম। শহরের নাম কলকাতা। কিছুই তো চিনতাম না।বড়মামা গ্লোবে গন উইথ দ্য উইন্ড দেখেছিলেন। আমি শুধু শেয়ালদা থেকে বাসে ধর্মতলা এসে নাবতাম। তারপর গ্লোব খুঁজতাম প্রতিদিন। একদিন এক পথচারী বললেন গ্লোব আর নেই। আমিও ফিরে গেলাম, আর আসিনি। কলকাতা আমার কাছে গল্পে শোনা বিপুল এক প্রেক্ষাগৃহের মতোন!

    স্মৃতির অখন্ড দৃশ্য গুলির পুনর্নির্মিতি অসম্ভব কাজ। তবুও হাতড়াই। কলেজ বেলার জোয়ান বেইজ! হলদে, তামাটে ছোটনাগপুর, খয়েরী জঙ্গল! সে এক অমোঘ জটিল সময়। আজকের মতো নিঃসঙ্গ তো সেদিন ছিলাম না। রাতুরোডে উবু হয়ে বসে থাকা দিনমজুর! জ্বলজ্বলে দিনের শুরু। আদিবাসীতে ভরে যাওয়া রাজধানী রাঁচি, ইন্ডিয়ান হোটেলে পাবদা মাছের ঝোল খেতে খেতে দেখা হয়েছিল এক বাঙালি যুবতীর সাথে। একসাথে হেঁটেছিলাম অনেকটা। তাতে কোনো বন্ধুতা ছিল না, প্রেম তো নয়ই! এলোমেলো দু এক কথার শেষে অকারণে বলেছিলাম "এখানে আমি প্রায়ই খেতে আসি"। মেয়েটির মুখ মনে পড়েনা। এরকম কত অজস্র মুন্ডুহীন শরীর মনের ভেতর কিলবিল করে!

    যুবকটি চুপ করে শোনে সবটা। আমি জানালা খুলে দিই। জানলার পাশের রাস্তা দিয়ে হেঁটে বেড়িয়ে যায় একবিংশ শতাব্দী। সন্ত্রস্ত আধুনিকতা। সম্ভ্রম করার মতো নান্দনিক! Mystification of the Powers. কলকাতায় মেঘ করলে জোড়াসাঁকো যেতে ইচ্ছে করে। অবাঙালিদের মাইগ্রেশন টপকে, ভোজপুরী গানের পাশ দিয়ে যেতে হয় সেই প্রাসাদে। তেতলার বারান্দায় ধুম্র অন্ধকার, অভিশপ্ত জমিদার বাড়িতে মহাসন্দর্ভের প্রেতচ্ছায়া ঘিরে থাকে।একলা সন্ধ্যায় বিহ্বল রবীন্দ্রসরণী। কিছুটা এগোলেই সোনাগাছি। তারপরেই কুমোরটুলি। বিগ্রহের আঁতুড়ঘর। এখোনো তো পান্নালাল বাজে, তুমি যন্ত্র আমি যন্ত্রী...

    রাত্রিজাগা নদীর পাশে তাবু ফেলি। জোছনা ধোওয়া চরাচরে প্রতীয়মান যেন বার্গম্যানের চরিত্ররা! জন্ম- মৃত্যুর প্রগাঢ় কৌতুক! এখানে আছে কেবল ঢেউয়ের ধ্বনি, আছে অশরীরি অপেক্ষা। আছে গভীর ছায়ার সঙ্গ। সমস্ত যুক্তি তর্কের বৈভব পেরিয়ে আসা বৃদ্ধ আমি! স্মৃতির গোলার্ধে রেখে এসেছি সাঁওতাল পরগণার কালো কালো বাড়ি গুলো, প্রচন্ড ঝড়ে প্রদীপের আগুন হাত দিয়ে আগলে রাখা অসহায় সর্বজয়াকে, রেখে এসেছি অসংখ্য গল্প আর চরিত্র, যা জুড়লে একটা উপন্যাস হতেই পারত!রাখা আছে সাদা কালো টেলিভিশন! আরবসাগরের তীরে আকাশে রঙীন বেলুন উড়িয়ে দেওয়া রাজেশ খান্না! বড় হয়ে ওঠার পথে থমকে যাওয়া সমস্ত রেলস্টেশন রেখে এসেছি, রেখে এসেছি সমস্ত বুদ্ধিদ্দীপ্ততা, মিছিলের শব্দ, অ্যাকাডেমির মঞ্চ, কফিহাউসের ইনফিউশন। ক্যামেরা, আলো, পোকায় খাওয়া বই, মেক আপ, কসটিউম, ইগো, ইগো.... ভুলে এসেছি বন্ধুদের যারা টেবিল চাপড়ে চন্দ্রবিন্দু গাইত। যারা কলেজের দেওয়ালে পোস্টার সেঁটে বার্গার খেতে বেড়োত। যারা প্রচন্ড প্রগতিশীল এবং অপ্রগলতিশীল, দুটোই!! যারা মদের আসরে কীর্তণ থেকে ডিলান সবকিছুই সহ্য করত! সবাইকে সাজিয়ে রেখেছি বিস্মরণের অলীক মিউজিয়ামে।

    আমি বৃদ্ধ। বাতি নিবিয়ে শুতে যাই। আলোতে জোনাকি প্রসব হয় না। জোনাকি এলিয়টের মতো আমারো প্রিয়! জ্বলে-নেভে! বন্ধুরা ভাঙনের জয়গান গাইতে গাইতে নিজেরাই চুরমার হয়ে গেল একদিন। ধ্বংসে যাদের অন্তহীন উল্লাস ছিল,ঈশ্বরে যাদের অনীহা ছিল প্রখর, শুভত্বে যাদের গা ঘিন ঘিন করত, বৃক্ষকে যারা কেবল মাটি আর শেকড়ের দ্বন্দ্ব ভেবেছিল তাদের আর চিনতে পারিনা। প্রবল অপরিচিত তারা। যারা সমস্ত অধিবিদ্যাকে নস্যাৎ করে পৃথিবীর সংগঠক চলিষ্ণুতার অনড় অভিব্যক্তির কথা শুনিয়েছিল তাদের সাথে কোনোদিন সাক্ষাৎ হয়েছিল হয়তো! কোনোদিন হয়ত একই গ্লাসে বিষ ঢেলে চিয়ার্স বলেছিলাম আমরা!আর হবে না এসব। ওরা মেটাল চিনিয়েছিল, আমি মেলোডি গচ্ছিত রেখেছিলাম ওদের কাছে। তারপর বেরিয়ে পড়েছিলাম রাস্তায়। ঘরে ফেরার বাস ধরেছিলাম। পরিযায়ী শ্রমিকের মতো আমিও বাসের মাথায় চেপে হুল্লোড় করতে করতে গাঁয়ে ফিরেছিলাম। বারুইপুর, সুভাষগ্রাম, ক্যানিং, নামখানা, কাঁথি, তালিত, গুসকারা, ময়নাগুড়ি, পুরন্দরপুর, মেচেদা, জলপাইগুড়ি...

    সব একাকার। সব গল্প এক। চাওয়া পাওয়ার আখ্যান। ক্ষুধার পদাবলী। আত্মহনন। ভিড়,ঘাম,ক্লান্তির অভিশাপ পেরোলেই আমাদের সব পেয়েছির দেশ। বিভূতিভূষণের পান্ডুলিপি। অসুস্থ মা চৌকাঠে দাঁড়িয়ে আছেন অপুর অপেক্ষায়!

    কাল সেই যুবকটি এলে ওকে পথের পাঁচালী শোনাব৷ ষোড়শ পরিচ্ছেদের সেই অপূর্ব জায়গাটা -
    "জানালার ধারে দাঁড়াইলেই বিশালাক্ষী ঠাকুরের কথা তাহার মনে ওঠে। দেবী বিশালাক্ষীকে একটিবার দেখিতে পাওয়া যায় না? হঠাৎ সে বনের পথে হয়ত গুলঞ্চের পাতা পাড়িতেছে, সেইসময়"

    অপুকে বর দিতে চেয়েছিলেন বিশালাক্ষী। অপু চাইতে পারেনি। এই না চাইতে পারাটাই আমাদের দীনতার অহংকার। চাইতে না পারাটাই কংক্রিট ফুঁড়ে মাথা বের করে রাখা সবুজ উদ্ভিদ। অরণ্যের স্মৃতি আছে আমাদের গল্পে। আমরা মরলে একমাত্র স্মৃতিরাই সহ মরণে যায়।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • অন্যান্য | ০৬ মার্চ ২০২৫ | ১৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:3d83:6e90:5f39:***:*** | ০৭ মার্চ ২০২৫ ০৪:১৩541508
  • ভাল লেখা 
  • অয়নেশ | 2402:3a80:42ec:c026:478:5634:1232:***:*** | ০৭ মার্চ ২০২৫ ১৮:০৩541512
  • খুব ভালো। লিখতে থাকুন। 
  • . | ০৭ মার্চ ২০২৫ ১৯:২৭541515
  • অনবদ্য। কোনও কথা হবে না।
  • | ০৮ মার্চ ২০২৫ ০৯:০৮541520
  • ভালো লাগল। ভালো লেখা।
  • কালনিমে | 42.108.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২৫ ১৫:৫১541526
  • আপনার সব লেখা খুব মন দিয়ে পড়ছি - অসামান্য 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন