এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  স্মৃতিচারণ  নস্টালজিয়া

  • ছিনতাইয়ের গল্প! 

    কিংবদন্তি লেখকের গ্রাহক হোন
    স্মৃতিচারণ | নস্টালজিয়া | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | ১০১২ বার পঠিত
  • ঢাকায় থেকে পকেটমারের শিকার হয়নি এমন ভাগ্য খুব কম লোকেরই আছে। কিছু আছে কখন কোথা থেকে পকেট থেকে মোবাইল বা মানিব্যাগ নিয়ে নিছে আপনি কিছুই বুঝেন নাই। আর কিছু আছে হচ্ছে সরাসরি একশন! ভর দুপুরে ঠেক দিয়ে নিয়ে নিল সর্বস্ব! নীরবে যা হয়ে যায় তা নিয়ে আসলে কিছু বলার নাই। আমি নিজে একবার এর কবলে পড়েছিলাম। কিন্তু পড়েও বেঁচে গেছিলাম। ভিড় বাসে দাঁড়িয়ে আছি। উত্তরা জসিমউদ্দিন মোড় পাড় হওয়ার পরে আমার সামনে সিটে যে বসে আছে তিনি আমার সঙ্গে দাঁড়ানো ব্যক্তিকে বারবার বলছে দে, দে, দে কইলাম! আমি আমার মত দাঁড়িয়ে আছি। একটু পরে দেখি যাকে কি জানি দিতে বলছে সে আমার সবেধন নীলমণি মোবাইলটা আমাকেই সাধছে! বলে নেন, নিচে পড়ে গেছিল! আমি আমার মোবাইল আহাম্মকের মত হাতে নিলাম আর কিছুই বুঝে উঠতে পাড়ছিলাম না যে এখন আমার কি করা উচিত। তিনি মোবাইলটা দিয়েই বাস থেকে নেমে গেলেন এবং আমি জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে দেখলাম তিনি কয়েক লাফে ব্যস্ত রাস্তা পাড় হয়ে চলে গেলেন! আমার হতভম্ব ভাব কাটেনি তখনও। সিটে বসা ব্যাক্তি আমাকে দিলেন ঝাড়ি, বলেন ধরলেন না কেন? ছেড়ে দিলেন কেন? আমি বললাম ভাল ভদ্র একজন মানুষ বলছে মোবাইল নিচে পড়ে গেছিল, তুলে আমার হাতে দিল, আমি কীভাবে চোর ভেবে তাকে ধরি? তিনি বললেন আরে আমি নিজে দেখছি আপনার পকেট থেকে মোবাইল বের করতে! আমি বললাম, তাইলে আপনি ধরবেন না? চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে কথার বাস্তব প্রয়োগ দেখতে পেলাম যেন! 

    ফার্মগেট আরেকবার আমি পকেটমার দেখেছিলাম। একটা মার্কেটের দুই তালায় দাঁড়ানো আমি। নিচের মানুষ দেখছি। হঠাৎ একজনকে দেখি প্রতিটা বাসেই উঠার চেষ্টা করে কিন্তু উঠে না। খালি বাস যায় উঠে না। হুট করেই বুঝে গেলাম ইনি তিনি! আমি মজা নিয়ে তার কাজকাম দেখতে থাকলাম। সে সবার সঙ্গে ভিড়ের ভিতরে দৌড়ে বাসে উঠতে যায়, একজনের কাছে যায়, পকেটে হাত দিতে যায়, আবার নেমে যায়। মানে মন মত শিকার পাচ্ছে না। আমি করলাম কী নিচে নেমে ওর সাথে সাথে ঘুরতে থাকলাম। ও বাসে উঠতে যায়, যার পিছনে পিছনে যায় আমিও যাই! ও পাকা খেলোয়াড়, একটু পরেই আমাকে ধরে ফেলল। এবং সোজা খামারবাড়ি মোড়ের দিকে হাঁটা শুরু করে চলে গেল! 

    পকেটমারের গল্প শেষ। ছিনতাইয়ের গল্প শুনেন। সব সেকেন্ড হ্যান্ড গল্প, আমি কখনই এই পরিস্থিতিতে পড়ি নাই। কীভাবে কীভাবে জানি বেঁচে গেছে সব সময়। যে জায়গা ছিনতাইয়ের জন্য স্বর্গরাজ্য, সেখান দিয়েও আমি অবলীলায় রাত বিরাতে চলেছি। কোনদিন কিছু হয়নি। যাদের হয়েছে তাদের গল্প শুনেন।

    আমার বন্ধু কাওসার রিকশায় মতিঝিল যাচ্ছে। নটরডেম কলেজের সামনে একটা মোটরসাইকেল চালক আর তার পিছনে বসা আরেকজন, ওর রিকশার পাশে এসে বলছ, কী হইল ভাই? থুতু দিলেন কেন? এই রিকশা দাঁড়া, থুতু দিলেন কেন আমার বন্ধুর দারুণ একটা গুন হচ্ছে ওর উপস্থিতি বুদ্ধি। ও সাথে সাথে বুঝে গেছে যে এইটা ওকে আটকানোর ফন্দি। ও কাওকে থুতু দেয় নাই এইটা ও নিশ্চিত। ও করল কী রিকশা দাঁড়াতেই রাস্তার অন্য পাশে দিয়ে ডিভাইডার লাফ দিয়ে পাড় হয়ে দৌড়ে মানুষজনের কাছে চলে গেল! মোটরসাইকেলওয়ালা ছিনতাইকারী ঘুণাক্ষরেও চিন্তা করে নাই যে এই কাজ ও করবে! ফলাফল বেঁচে গেল কাওসার।

    আমার মেসের রুমমেট ছিলেন শিশির ভাই। তিনি কাওসারের মত ভাগ্যবান ছিলেন না। বসুন্ধরা সিটির পাশ দিয়ে একটা গলি আছে, ওইটা দিয়ে শর্টকাটে ফার্মগেট আসা যায়। আমরা তখন ফার্মগেট থাকি। রাতের বেলা শিশির ভাই একা একা ওই গলি দিয়ে বাসায় ফিরছেন। হাতে সিগারেট। গলির মাঝামাঝি আসার পরে দেখেন কয়েকজন দাঁড়িয়ে আছে। তিনি নিজের মনে হাঁটতে থাকেন। কিন্তু না! দাঁড়ানো মানুষদের পাড় হওয়ার পরেই ওদের মাঝ থেকে একজন ডাক দিয়ে বলল, সিগারেট ছাই গায়ে ফেললেন কেন? শিশির ভাই বুঝে উঠতে পারে নাই। ভাবছে হাতে সিগারেট, হয়ত অজান্তেই টোকা দিয়ে ছাই ফেলছেন তাদের কারো গায়ে। তিনি অতি ভদ্রলোক, থেমে দুঃখপ্রকাশ করলেন, আর তারা তাকে পেয়ে গেলেন। খালি সরি বললে চলবে, ভাই দাঁড়ায় আছে এখানে আর আপনি সরি বলে চলে যাবেন? কই থাকেন? বাড়ি কই? শিশির ভাই বুঝে গেলেন যে তিনি কট! শিশির ভাই আমাকে রুমে এসে বললেন, শরীফ, আমার মোবাইল নিছে, টাকা নিছে কোন কষ্ট নাই। ওরা যে আমারে অপমান করল, একজন এসে ধাক্কা দেয়, আরেকজন গালে গুঁতা মারে, এগুলা যে আমি আমৃত্যু ভুলতে পারব না! নিজেকে এত অসহায় লাগছে যে বলে বুঝানো সম্ভব না।

    এই বসুন্ধরা সিটির সামনেই আমার তিনজন বন্ধু এক সাথে ধরা খাইল। ভোর বেলা বাস থেকে নেমে মেসে ফিরছে। তিনারা হাজির। ওরা আলগোছে সব দিয়ে দিছে। একজনের ছিল সিটিসেল মোবাইল। সিটিসেল মোবাইল তখন অনেকেই ব্যবহার করত। সিটিসেল ছিল সিডিএম সেট, মানে হচ্ছে এই সেটের সিম থাকে না। কেউ সেট অফিসে ফোন করে বন্ধ করে দিলে, ওইটা আর চালানোর উপায় থাকে না। তাই ছিনতাইকারীরা ওই সেট খুব অপছন্দ করত। আমার যে বন্ধুর হাতে সিটিসেল মোবাইল ছিল তাকে এমন অপমান করছিল সেদিন যে ও পারলে ওইদের জন্য ওইদিনই সেট কিনে! সবার সেট নিলেও ওর সেট যে নাই নাই, এইটা বুঝাতে সময় লাগছে বেশ অনেকক্ষণ!

    কাওসারের মতোই কাণ্ড করেছিল আমাদের এলাকার এক বড় ভাই। ভাই হুজুর মানুষ, এদিকে আবার আমাদের সাথে ক্রিকেট খেলত, চাল্লু হুজুর। কিন্তু দেখলে বুঝার উপায় নাই। তো তিনি মিরপুর দুই নাম্বারের কাছাকাছি রিকশায় যাচ্ছেন। যাবেন সনি সিনেমার মোড়ে। যথারীতি তার রিকশা আটকানো হল। ছিনতাইকারীরা হুজুর মানুষ, পাঞ্জাবি পরা, দাঁড়ি টুপি দেখে খুব সিরিয়াস ভাবে নেয় নাই। আর উনার কথা হচ্ছে আমি দেখতেছি একটু দূরেই সনি সিনেমা হলের মোড় দেখা যাচ্ছে, ওইখানে অনেক মানুষ, যদি ওইখানে যেতে পারি তাইলেই তো বেঁচে গেলাম! রিকশা থামতেই  তিনি মুরুব্বি মানুষের মত করেই আস্তে ধীরে রিকশা থেকে নামলেন এবং নেমেই ঝেড়ে দিলেন দৌড়! অবাক হয়ে তাকিয়ে দেখা ছাড়া আর কিছু করতে পারে নাই তারা। মানুষ চিনতে ভুল করে ফেলেছিল বড্ড!

    সিরিয়াস ছিনতাইয়ের দুইটা গল্প বলে শেষ করি। দুইটাই প্রায় একই রকম। তখন উবার চালু হয়নি ঢাকায়। কিন্তু উবারের মতই কাজ করত অনেকে। একটা মাইক্রোবাস হয়ত উত্তরা যাচ্ছে, সে কিছু যাত্রী নিয়ে চলে গেল। এইটার ঝুঁকি ছিল। ঝুঁকি হচ্ছে ছিনতাইয়ের। আপনি উঠে বসলেন, দেখলেন আলহামদুল্লিহ! সবাই তারা আর আপনি তাদের শিকার! যা আছে দিয়ে আস্তে করে নেমে যাওয়া ছাড়া আর কিছু করার থাকে না। আমার পরিচিত এক বড় ভাই সংসদ ভবনের সামনে থেকে এমন একটা মাইক্রোতে উঠলেন। তিনি জানতেন এমন হয়। তিনি দেখেছেন ভিতরে আরও যাত্রী বসা, তাদের দেখে অফিস ফিরত যাত্রীই মনে হয়েছে তার। এইটা দিয়ে গেলে আরামে দ্রুত যাওয়া যাবে, তাই উঠে বসেছিলেন। দুইজন দুই পাশ থেকে চাকু ধরল, তিনি বুঝে গেলেন হয়ে গেছে কাজ! সব নিয়ে নিলেন তারা। এখন উনাকে নামায় দিলেই হয়। কিন্তু না, শুধু নামায় দিলে চলবে না। মলম লাগায় দিবে চোখে! যেন চোখের জ্বালা ঠিক হতে হতে গাড়ি চলে যেতে পারে অনেকদূরে! আমার পরিচিত ওই ভাই বললেন, ভাই, মলম না দিলে হয় না? উনি তখন জ্ঞানের কথা শুনলেন, এইটা দিতে হয়, নিয়ম! কী আর করা, নিয়ম মেনে মলম চোখে মেখে নামলেন!   

    ঠিক এমন এক বিপদেই পড়েছিল আমার বন্ধু স্বরন। ও কোন গাড়িতে উঠেনি। রাস্তার পাশ দিয়ে হাঁটছিল। হঠাৎ দেখে একটা কার এসে ওর পাশে দাঁড়াল, ও কৌতূহলে দাঁড়াল। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে এরপরের ঘটনা গুলো ঘটে গেল। গাড়ির দরজা খুলে গেল, দুই জন নেমে জাস্ট কোলে করে ওকে ধরে গাড়ির ভিতরে ঢুকিয়ে ফেলল। গাড়ি চলা শুরু হয়ে গেল। ও চিৎকার করবে এমন ভাবার আগেই একটা লম্বা স্ক্রু ড্রাইভার ওর মুখের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল, ও মুখ দিয়ে একটা শব্দও বের করতে পারছিল না আর। ওকেও সব নিয়ে চোখে মলম মেখে নির্জন এক জায়গায় নামিয়ে দিয়ে চলে গেছিল। ওর চোখের জ্বালা যন্ত্রণা যায় নাই বেশ কিছুদিন। বাসায় ফিরতেও জীবন যায় যায় অবস্থা হয়ে গেছিল।

    মাঝখানে এইসব আর শোনা যাইত না, অনেক কমে গিয়েছিল এই সব। যে কারণেই হোক, ঢাকায় আবার এমন কিচ্ছা শোনা যাচ্ছে। দুই একদিন আগেই আমার এক বন্ধুর স্যামসং ফ্লাগশিপ সেট বাসের সিটে বসা থাকা অবস্থায় থাবা দিয়ে নেয়ে চলে গেছে! ইএমআই দিয়ে কিনেছিল। কিস্তি দেওয়া শেষ করছে গতমাসেই!
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • স্মৃতিচারণ | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | ১০১২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:861:de4:671c:***:*** | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ০৮:১৮516209
  • বেশ লেখা
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল প্রতিক্রিয়া দিন