এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • বেঁচে থাকার নিয়ম

    মিঠুন ভৌমিক
    আলোচনা | বিবিধ | ১১ মে ২০০৮ | ৫৯৫ বার পঠিত
  • আপনার কি মাঝে মধ্যেই দু:খ হয় এই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পারার জন্য? নিজেকে মিস্‌ফিট লাগে এই দুনিয়ায়? স্বপ্নে নিজেকে শিবরাত্রির সলতের মত নিভুনিভু দেখে ঘেমে ওঠেন? মনে হয়, বেঁচে থেকে কি লাভ? কিংবা, আপনার জীবনের ওঠা-পড়ায় কি আনন্দ কম পড়িয়াছে? আর চিন্তা নেই, অব্যর্থ সারভাইভাল স্ট্র্যাটেজি নিয়ে এসে গেছেন আমার আপনার সবার প্রিয় ঘোড়াদা। এখন কলেজ ক্যান্টিন থেকে বসের চেম্বার, ক্রিকেট ক্যাম্প থেকে মাছের বাজার, নন্দনকানন থেকে সুন্দরবন- সর্বত্র আপনাকে আগলে রাখবে "বেঁচে থাকার নিয়ম"। বলা বাহুল্য, ঘোড়াদার আর্থিক দিকটা বিবেচনা করে সবগুলো নিয়ম এখানে দেওয়া গেল না। অজস্র মূল্যবান নিয়মে সমৃদ্ধ বইটা শীঘ্রই প্রকাশিত হবে। তার আগে, প্রচারের জন্য সেখান থেকে কিছু অংশ তুলে দেওয়া হলো।

    (১) পাতিহাঁসের মত ঘ্যানঘ্যান করে বাঁচবেন না। ডানা ঝাপটানো রাজহাঁসের মত পাপপুণ্য, ভালোমন্দ ঝেড়ে ফেলে দিন। আপনার জীবন যেন হয় উদ্দাম, অবারিত, খেয়ালখুশির। যা ইচ্ছে ভাবুন, যা ইচ্ছে বলুন, যা ইচ্ছে করুন। মনে রাখবেন, স্বাধীনতার কোন সীমা হয় না। মনে রাখুন, আপনার জীবন শুধুমাত্র আপনারই, যেভাবে খুশি তাকে চালান, আপসহীন স্বাধীনতা ভোগ করুন। কেউ এই বিষয়ে আপত্তি করলে প্রথমে দেখে নিন সেই ব্যক্তির পড়াশুনো, গলার আওয়াজ, বাৎসরিক আয় ও স্মার্টনেসের নমুনা। যদি দেখেন তাকে বাগাতে পারবেন, উত্তাল জ্ঞান দিয়ে দিন। ফুকো, দেরিদা, হাইসেনবার্গ, ডিরাক- যা খুশি ঝাড়ুন। সমস্ত ফেল করলে রবিঠাকুর বা আইনস্টাইন দেখান। আর যদি দেখেন লোকটা বইপোকা, সব গুলে খেয়ে ফেলেছে, তাহলে মানবাধিকার, ব্যক্তিস্বাধীনতা, দ্বিচারিতা, মুখ ও মুখোশ বা সমগোত্রীয় ধোঁয়াটে থিওরি দিয়ে তাকে ঘোল খাইয়ে দিন। মোটকথা হার মানবেন না। প্রতিদ্বন্দ্বীর চিৎ আর আপনার জিৎ, এর মধ্যেই লুকিয়ে আছে বেঁচে থাকার আনন্দ। সেটা তারিয়ে তারিয়ে খান।

    (২) কথা ও কাজে কখনও মিল রাখবেন না। মনে রাখবেন, আজকের দিনে মিল একেবারেই অচল, সে জীবন বা কবিতা, যাই হোক না কেন। সকালে দাঁত মাজতে মাজতে সরকারবিরোধী বিবৃতি দিয়েই দুপুরের দিকে সরকারী ভোজসভায় আমলাদের কাছে প্রোমোশনের তদ্বির করুন, মনে কোন অপরাধবোধ আসতে দেবেন না। সেমিনারে নারীমুক্তি নিয়ে বলে বাড়ি ফিরেই স্ত্রীর কাছে কৈফিয়ৎ দাবী করুন। ইউনিয়ানের সভায় শ্রমিকদরদী হয়ে যান, বসের ঘরে ক্যাপিটালিস্ট। যখন যেমন দরকার হয় সেরকম ছাঁচে নিজেকে ফেলে দিন। এসবই আপনার অধিকার। বক্তৃতায় ও প্রবন্ধে নিখুঁত থিওরি দিন, অন্যত্র নিখাদ স্ট্যাটিস্টিক্স, কেউ আপনাকে আটকাতে পারবে না। মনে রাখুন, মানুষ হয়ে জন্মাবার সব থেকে বড়ো সুবিধে হলো, ভালো কাজের থেকে খারাপ কাজের রেকর্ড ঢের বেশী, তাই স্ট্যাটিস্টিক্স আপনার পক্ষে থাকবে সর্বদাই। তারপরেও বেশী টেন্ডাই মেন্ডাই করলে পাড়া প্রতিবেশীদের মধ্যে থেকে বাছা বাছা উদাহরণ দিয়ে মুখ বন্ধ করে দিন। আর, যদিও সম্ভাবনা ক্ষীণ, তবু যদি মনে হয় দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে, তাহলে বলুন, ""আমি এরকমই। ম্যায় অ্যায়সা অ্যায়সা অ্যায়সাহি হুঁ। "" কেন ? জিগ্যেস করলে বলুন কেন'র কোন উত্তর হয়না। এরপরে তক্কোটাকে ঘুরিয়ে এমনদিকে নিয়ে যান যাতে এক নম্বর নিয়মের থিওরিগুলো কাজে লাগাতে পারেন।

    (৩) যৌনতা নিয়ে কোন রাখঢাক রাখবেন না। আর পাঁচটা শারীরবৃত্তীয় কাজের সাথে যৌনতাকে গুলিয়ে ফেলবেন না। এতদিন যদি তাকে জীবনের স্বাভাবিক নিয়ম বলে জেনে থাকেন, তাহলে এক্ষুনি শুধরে নিন। এর মধ্যে স্বাভাবিকত্ব নেই, যৌনতা আসলে একটা ম্যাজিক, তা হলো একাধারে বেঁচে থাকার কারণ ও ফলাফল। কুইন ভিক্টোরিয়ার যুগ কবেই শেষ , এখন, এমনকি ক্লাস এইট-নাইনের ছেলেমেয়েরাও ভিক্টোরিয়া যায় না। ম্যাচিওর্ড হোন। মনে রাখুন, মানুষ মানেই শরীর। আর শরীর মানে প্রোটিন-ফ্যাট ইত্যাদি না, শরীর মানেই প্লেবয়, শরীর মানেই ত্বকের ঝকমকানি। শরীরের মালিকানা বলে কিছু হয় না, তাকে দেশলাইয়ের মত ব্যবহার করুন। সেই ঝকমকে আগুনে নিজেকে দিবারাত্র সেঁকতে থাকুন, মনকে বোঝান, বেঁচে থাকার এক ও একমাত্র উদ্দেশ্যই হলো সেক্স। বিস্বাদ পাঁউরুটিতে মাখন লাগাবার মত করে জীবনের প্রতিটি পরতে যৌনতা মাখিয়ে নিন, বেঁচে থাকা সার্থক হবে। আপনার পড়াশুনো-কর্মজীবন, সমস্তই আসলে এইজন্য নিবেদিত। যাতে আপনি পরিমাণ ও প্রয়োজনমত যৌনতা কিনতে ও ব্যবহার করতে পারেন। এই উপলব্ধিকেই মোক্ষ বলে। সেটা এলেই আপনি মুক্ত হবেন।
    এতো গেল আপনার দিক। এবার বিরোধীদের দিকটা ভেবে নিজেকে তৈরী করুন। বাইরের শত্রুদের যদি থিওরি দিয়ে কাত করতে পারলেন তো ভালো, নইলে প্রথমে তাদের বোধবুদ্ধি গুলিয়ে দিন, বলুন, এতদিন তারা যা ভালোবেসেছে সবই আসলে যৌন আনন্দ পাওয়ার সূক্ষাতিসূক্ষ্য উপায়। সর্বদাই মনে মনে বলুন, বিকৃতি বলে কিছু হয় না, বেঁচে থাকার আরেক নাম ইচ্ছাপূরণ। মনে অদ্ভুৎ শক্তি পাবেন। আর, মনের ব্যাপারটা মিটে গেলে বাকিটা তো কেমিস্ট্রি। সেই বিক্রিয়া উদযাপন করতে তন্ত্র-সাধনা করুন, পকেট আর শরীরের বাজেট বুঝে দেদার খরচা করে যান।

    (৪) আপনার বলা কথা এবং/অথবা কাজের দায়িত্ব সর্বদা এড়িয়ে চলুন। এই যুগে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে কোন কথা হয় না। মনে রাখবেন, সবার জীবন ও বেঁচে থাকার উপায় আলাদা। তাদের সেভাবেই তৈরী করা হয়েছে। যে যার মত চরে খাবে, এইটাই স্বাভাবিক। ঘোষণা করে দিন, এভাবে কিন্তু একমাত্র আমিই পারি, অন্য কেউ চেষ্টা করলে সে দায় আমার না। মনকে বোঝান, বড়োলোক হওয়া না হওয়া পুরোটাই পূর্বজন্মের কর্মফল। সুতরাং টাকা আছে মানেই, আমরা ভালো। ভালোরা ভালো থাকবে তাতে আর আশ্‌চর্য কি? বাকিদের জন্য তো ফুটপাথ রইলই। সুতরাং, পয়সার অভাবে কেউ ফ্রিতে জীবন ""উপভোগ"" করতে চাইলে তাকে ল্যাম্পপোস্টে বেঁধে পেটান, পুলিশ ছিনিয়ে নিয়ে কোর্টে পেশ করলে শূলে চড়াবার নিদান দিন। অশিক্ষিত বেকার হলে বলুন ""পড়াশোনায় ফাঁকি দিলে এরকমই হয়""। শিক্ষিত বেকার হলে চিরাচরিত উদ্যোগহীনতার দোহাই দিন। মোটকথা আর কারুর সাথে যেন আপনার জীবন জড়িয়ে না যায়।

    (৫) জেনে রাখুন, জ্ঞান সর্বদা দেওয়ার জন্যই, নেওয়ার জন্য নয়। অন্য কেউ জ্ঞান দিতে এলেই তাকে নিজের চরকায় তেল দিতে বলুন। মনে রাখবেন, যতক্ষণ না আপনি সংবিধানসম্মত কোন অপরাধ করছেন, ততক্ষণ কেউ আপনার কিস্যু করতে পারবে না। সুতরাং বিন্দাস বেঁচে থাকুন। যা স্বাভাবিক, যা যা আপনার করতে ইচ্ছে হয় সেসবই করে চলুন আইন বাঁচিয়ে। ভালোমন্দ বলে কিছু হয় না, সবই রিলেটিভ, অর্থাৎ রিলেটিভদের অপপ্রচার। বিবেক বলতে ওবেরয় বুঝুন, প্রথমদিকে একটু আধটু অস্বস্তি লাগলে বন্যাত্রাণ বা দু:স্থ ছাত্রছাত্রীদের জন্য বানানো তহবিলে সাহায্য করে মন শান্ত করতে পারেন। ভয় নেই, কয়েকদিনের পরে আপনা থেকেই এই সমস্যা মিটে যাবে।

    (৬) খবরদার অন্যরকম হতে চাইবেন না। কাউকে অন্যরকম হতে দেখলেই পুলিশে খবর দিন,বা প্রচন্ড ঠাট্টা করে তার আত্মবিশ্বাসের বারোটা বাজিয়ে দিন। মনে রাখবেন, এই শ্রেণীর লোকেরা খুবই বিপজ্জনক, যেকোনোদিন আপনার মনে নতুন প্রশ্ন এনে দিতে পারে। মনে রাখুন, অন্যরকম বলে কিছু ছিলোনা, নেই, হতে পারেনা। সব ফাঁকিবাজী, সব কথার কথা। কোনো লোককে ভালো বলে সন্দেহ হলেই মনকে বোঝান, তলে তলে সে নির্ঘাত ভয়ানক খারাপ, বিশ্বাস করুন, স্ববিরোধীতা ছাড়া আজকের যুগে বেঁচে থাকা সম্ভব না। মানবজাতি আসলে একপাল চতুষ্পদ, পাল থেকে বেরিয়ে পড়লেই খোরাক হতে হয়। আর, একবার খাদ্য হয়ে গেলে, তারপরে বেঁচে থাকা যায় কি? সময় থাকতেই তাই দেখে শিখে নিন।

    (৭) ভারসাম্য জীবনের সবথেকে বড়ো শত্রূ। কোনরকম ভারসাম্য দেখলেই সতর্ক ও সক্রিয় হোন। সভ্যতাকে ইচ্ছেমত ব্যবহার করুন, তার প্রযুক্তিটুকু ছেঁকে নিয়ে বাকিটুকু ফেলে দিন। মনে রাখুন, আসলে আমরা সবাই প্রকৃতির সন্তান, একইরকম উলঙ্গ ও বন্য, ভেতরে ভেতরে। তাহলেই যা স্বাভাবিক তাই করতে বিন্দুমাত্র অসুবিধে হবে না। যা স্বাভাবিক তাকেই ভালো বলুন। বিপরীত লিঙ্গ দেখে মন উচাটন হলে দু:খ পাবেন না, নিজেকে অসংযমী ভাববেন না, যতদূর অবধি আইন বাঁচিয়ে যাওয়া যায়, চলে যান।

    এইসব নিয়ম মেনে চললে ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যেই আপনার জীবন দীর্ঘশ্বাসরহিত ও মসৃণ হয়ে উঠবে। তবে ক্রনিক ব্যামোর জন্য এত অল্পে কাজ নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে বইটা জোগাড় করে পড়ে নিন। যাঁরা এখনই এতটা সাহসী হতে চান না তাঁরা অন্যদের ওপরে পরীক্ষা করে দেখে নিতে পারেন। নিজে ব্যক্তিগত জীবনে করতে পারছেন না, বিশ্বাসও করেন না এরকম থিওরি অন্যদের গিলিয়ে দিন। তারপর দেখুন তারা কিভাবে সামলায়। তাদের জীবনে থিওরি আর প্র্যাকটিকাল একই বিন্দুতে মেলে কিনা। তারপর বুঝেশুনে জলে নামুন। অবশ্য ঘোড়াদা বলছেন, সাফল্য সুনিশ্‌চিত। কয়েকদিনেই আপনি আধুনিক ও স্থিতপ্রজ্ঞ হিসেবে নাম করবেন, পড়শিরা ভয়ানক হিংসে করবে আপনাকে, এবং তাই দেখে আপনি আরো আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবেন। এবং এইভাবে, এতদিনে, আপনি বেঁচে উঠবেন। শালীন ও সুশীল জীবনের নাগপাশ থেকে মুক্ত হবেন।

    মে ১১, ২০০৮
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ১১ মে ২০০৮ | ৫৯৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন