এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  খবর  খবর্নয়

  • এ সপ্তাহের খবর্নয়

    দ্বৈপায়ন বসু
    খবর | খবর্নয় | ৩০ জুন ২০০৭ | ৮২৪ বার পঠিত
  • রেসিস্ট গাছ
    --------------
    রেসিজম এর বিরুদ্ধে যেখন সারা বিশ্ব জুড়ে তর্ক, বিতর্ক, বাদ প্রতিবাদ চলছে সেখানে হঠাৎ রয়াল সোসাইটি জার্নালের বায়োলজি সেকশানে পাবলিশ হয়েছে একটা নতুন পেপার, যা বলছে শুধু প্রানী নয়, সবুজ গাছ পালা গুলোর মধ্যেও রেসিজম ব্যপারটা বেশ প্রকট।
    কানাডার ম্যাকমাস্টার ইউনিভারসিটির একদল বায়োলজিস্ট জানিয়েছেন যে, যদি বিভিন্ন আলাদা আলাদা প্রজাতির গাছ কে এক টবে বসানো হয়, তখন তাদের মধ্যে প্রতিযোগীতা প্রচন্ড বেড়ে যায়। গাছেরা তাদের শিকড় মাটির ভিতরে অনাবশ্যক ভাবে বাড়াতে থাকে, আর অতিরিক্ত জল আর খাদ্য লবন টেনে নিতে থাকে। কিন্তু সেই একই গাছ গুলো কে যদি প্রজাতি ভেদে আলাদা গ্রুপ করে রাখা হয় তাহলে দেখা যায় যে মাটির নীচে তাদের বৃদ্ধি অনেক কমে গেছে। সেই অ্যাগ্রেসিভ ভাবটাও উধাও।
    Susan Dudley, Associate professor of biology , জানান যে তাঁদের ধারনা রুট ইন্টার‌্যাকশানের মাধ্যমে কোনো ভাবে এরা নিজেদের সংসারের সদস্য চিনতে পারে। এমন কি এক ই মায়ের থেকে সন্তান হলে ভাব ভালবাসা অনেক বেশি হয় গাছ শিশু দের মধ্যে। ডুডলে আর তাঁর গ্রুপের সদস্য রা তাঁদের পরীক্ষা চালান Cakile edentula নামে একধরনের সর্ষে জাতীয় উদ্ভিদের ওপর।
    ডুডলের মতে, যত দিন যাচ্ছে তত ওনারা গাছেদের পারস্পরিক সম্পর্কের ব্যপারে নতুন নতুন তথ্য পাচ্ছেন, যা সত্যি বিস্ময়কর। মানব সভ্যতার অন্যতম একটা বড় ভিত্তি হলো সমাজ বদ্ধতা। অথচ আজ দেখা যাচ্ছে, তথাকথিত বুদ্ধি হীন উদ্ভিদ প্রজাতির মধ্যেও সামাজিক বন্ধন সমান ভাবে বিদ্যমান।
    এই তথ্য শুধু বায়োলজিস্ট নয়, নলেজ আর কগনিশানের ওপরে গবেষনারত বিজ্ঞানী দের ও নতুন রাস্তা দেখাবে। এতদিনে হয়তো তৃনমূলের দিকে নজর ঘুরলো বিজ্ঞানী দের।

    আব্দারে জাতীয় সঙ্গীত
    -----------------------
    প্রায় ২৫০ বছর ধরে চলে আসা স্প্যানিশ জাতীয় সঙ্গীত এতদিন হয়তো নতুন ভাষা খুঁজে পেতে চলেছে। স্পেনের জাতীয় সঙ্গীত, যাকে রয়াল মার্চ নামে সবাই জানে, এতদিন অফিসিয়ালি তাতে কোনো lyrics ছিল না। যদিও এর আগে কয়েকবার চেষ্টা করা হয়েছিল সুরের মাঝে নতুন শব্দ বসাতে, কিন্তু তা বিশেষ একটা কাজে আসে নি। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী Jose Maria Aznar এর সময়ে তো শব্দের ব্যপারে কবি রা কেউ সহমত হয়েই উঠতে পারেন নি।
    কিন্তু এতদিনে সরকারে টনক নড়েছে, আর তাও স্প্যানিশ অলিম্পিক কমিটির বদান্যতায়। স্পেনের খেলোয়াড় দের বহুদিন থেকে অভিযোগ আর অভিমান যে, কোনো খেলা শুরু আগে অন্য সব দেশের খেলোয়াড় রা কেমন তাদের জাতীয় সংগীত গাইতে পারে, কিন্তু স্প্যানিশ খেলোয়াড় দের আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া কিছু করার থাকে না। তাই তারা অপমানিত আর বিক্ষুব্ধ। অলিম্পিক কমিটি তাই চাইছে পরবর্তী অলিম্পিকের আগে অন্তত খেলোয়াড় দের জন্য জাতীয় সংগীত (অর্থৎ গান) জোগাড় করে দিতে।
    পপুলার পার্টির নেতা Mariano Rajo ঁ জানালেন যে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটা কমিটি গঠন করা হবে যারা গানের সুরে শব্দ বসানোর কাজ শুরু করবে। সব শেষে এটা জমা পড়বে পার্লামেন্টে, approval এর জন্য।
    সরকার পক্ষ এখনি বেশ উচ্ছ্বসিত এই ব্যপারে। বিদেশ মন্ত্রী Miguel Angel Moratinos এই চেষ্টা কে স্বাগত জানিয়েছেন। অবশেষে স্প্যানিশ সরকার শব্দে জব্দ জাতীয় সঙ্গীত।

    লটারী তে গাড়ি
    -----------------
    ২৩ এ জুন, সকাল বেলা, টালসা (ওকলাহোমা) র লোকজন বেজায় ব্যস্ত, কারণ -- বহু প্রতিক্ষিত একটা লটারীর ফলাফল জানা যাবে ঐ দিন, যার প্রথম পুরষ্কার আবার গাড়ি। অবশেষে স্পীকারে শোনা গেলো সেই নাম " R.E. Humbertson, wherever you are, you are the winner... '
    কিন্তু কি আশ্চর্য পুরষ্কার নিতে কেউ এগিয়েও আসছে না, কাউকে আনন্দে চিৎকার করতেও দেখা যাচ্ছে না ! ব্যাপার টা কি? আসল ব্যাপার টা হলো পুরষ্কার টা নিতে আসা Mr. Humbertson এর পক্ষে নিতান্তই অসম্ভব। উনি যে অনেক দিন আগেই গত হয়েছেন, এমনকি ওনার উত্তরাধিকারীরা কে কোথায় আছেন, তাও কেউ জানে না।
    এখনো সব ধোঁয়া ধোঁয়া লাগছে তো? তাহলে পুরো ঘটনা টা তে আসা যাক। আজ থেকে প্রায় পঞ্চাশ বছর আগে, ১৯৫৭ সালে এখানে একটা প্রতিযোগিতা হয়েছিল। বিষয় টা খুব সহজ, আন্দাজে বলতে হবে যে পঞ্চাশ বছর পরে এই শহরের জনসংখ্যা কত হবে। প্রায় ৮০০ পোস্টকার্ড জমা পড়েছিল তখন নানা রকম সংখ্যা দিয়ে।
    তারপর এই সমস্ত উত্তর আর প্রতিযোগিতার প্রথম পুরষ্কার Plymouth Belvedere গাড়ি কে রেখে দেয়া হয় একটা সীল করা ভল্টে। ভল্ট টা প্রচন্ড রকম সুরক্ষিত, এতটাই যে নিউক্লীয়ার যুদ্ধে সব উড়ে গেলেও গাড়ি আর জমা করে রাখা উত্তর গুলোর কোনো ক্ষতি হবে না। প্রায় অর্ধ শতক পরে সমস্ত উত্তর পত্র খুলে বসেছিলেন বিচারক রা। জানা যায় যে Mr Humberston এর দেওয়া উত্তর (৩৮৪,৭৪৩) টাই সবচেয়ে কাছা কাছি বর্তমান জনসংখ্যার। আপাতত ৫ বছর সময় আছে Humberston পরিবারের উত্তরাধিকারি দের হাতে, গাড়িটা ক্লেম করার জন্য।
    কিন্তু আদৌ কেউ ওটা নিতে চাইবে কি? আসল সমস্যা টা তো এখানেই। প্রচন্ড সুরক্ষিত ভল্ট খানা হয়তো নিউক্লীয়ার বোম্ব কে ঠেকিয়ে দিতে পারতো, কিন্তু ঠেকাতে পারে নি আর্দ্রতা কে। মরচে লেগে সমস্ত গাড়ি টা গেছে নষ্ট হয়ে। ভাঙাচোরা ইঞ্জিন, আর ততোধিক ভাঙাচোরা রঙ ওঠা, মরচে পরা একটা কঙ্কাল শুধু।
    একেই বলে বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো। সত্যি, ভাগ্যে না থাকলে প্রথম পুরষ্কার জিতেও কিছু হয় না!

    ইলেক্ট্রনিক্স লোশান
    -------------------
    কসমেটিক্সের দোকানে গেছেন, সামনে দেখছেন বড় বড় করে advertisement ঝুলছে, ২ জিবি স্কিন কেয়ার, সাথে ব্লু টুথ ফ্রী। খুব অবাক হবেন নিশ্চয়। কিন্তু সত্যি আর বেশী দিন নেই এমন কিছু হতে। American medical association এর দাবী যে তারা ছোট চালের দানার মতন এমন এক ডিভাইস তৈরি করেছেন, যা এর পর থেকে মানুষের ত্বকের সাথে আটকে দেয়া যাবে। আর সেই ডিভাইসে স্টোর করে রাখা হবে সেই ব্যাক্তির সমস্ত ইতিহাস, অবশ্যই নানা রকম রোগ জনিত।
    এর পর থেকে ডাক্তার খানায় যাওয়ার আগে আর পুরনো প্রেসক্রিপশান ঘাঁটার দরকার নেই। RFID টেকনলজিতে তৈরি এই স্কিন কেয়ার ডিভাইস ডাক্তার খানায় ঢোকা মাত্র সব তথ্য জানিয়ে দেবে ডাক্তার কে। ফলে একজন রোগীর ব্যপারে সব কিছু ট্র্যাক রাখা এখন অনেক সহজ হবে।
    তবে এখনো আমাদের অপেক্ষা করতে হবে US Food and drug administration এর অনুমতির জন্য। অনুমতির পথে প্রধান সমস্যা হলো যে ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস থেকে তথ্য চুরি গেলে লোকের প্রাইভেসি তে টান পড়তে পারে। তাছারা কিছু ফিসিকাল রিস্ক থাকতে পারে ব্যাটারী জনিত সমস্যা হলে। সে সব কাটিয়ে উঠতে পারলেই আমরা পেয়ে যাব নতুন একটা ইনবিল্ড মেডিকাল ফাইল, নিজেদের জন্য।
    আমি শুধু ভাবছি, পরীক্ষার হলে এই জিনিস টা কে কাজে লাগানো যায় কি ?

    ভারতীয় জেলখানা
    --------------------
    জেলখানায় থাকা কয়েদী রা আর জামিন চান না, এমন কি জেল ছেড়ে কোথাও পালাবার কথা স্বপ্নেও ভাবছেন না তাঁরা। খুব অবাক লাগলেও, ঠিক এমন ঘটনা টাই ঘটছে ব্যাঙ্গালুরুর Parappana Agrahara জেল খানা তে। এর পছনে রয়েছে স্থানীয় ISKON সংস্থার তৈরি নতুন ক্যান্টিন, যারা দু বেলা জেলের কয়েদী দের খাবার সরবরাহ করছে, এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে, যা সাধারন জেল খানায় দেয়া খাবারের প্রায় দ্বিগুণ।
    ফলে ছোট খাটো অপরাধের জন্য জেলে আসা অপরাধীরা জামিন নিতে চাইছেন না, এমনকি জুভেনাইল কোর্টে যাওয়া অপরাধীরা বয়স লোকাচ্ছে বড় দের জেল খানায় আসার জন্য। পুলিশ ডিপার্টমেন্ট পড়েছে মুশকিলে।
    এই সমস্ত কিছু শুরু হয়েছে গত ২রা মে থেকে। ISKON , কৃষ্ণ নাম প্রচারের জন্য বিখ্যাত এই সংস্থা টি, গত মে মাস থেকে শুরু করেছে খাবার সরবরাহ। খাবারে থাকছে ভাত, দুই রকমের নিরামিষ তরকারি, সম্বর বা অন্য কোনো ডাল, এবং কখনো কখনো মিষ্টি। ছুটির দিনে থাকছে স্পেশাল মেনু। খাবারের কোয়ালিটিও নাকি জেলের কয়েদী দের খুব মনোমত।
    গত ৩০ বছরে প্রায় ২০ বার জেলে আসা রাজা রেড্ডি জানালেন যে 'দিনে তিন বার এখানে আমরা পেট ভরা ভাল খাবার পাচ্ছি। কেন শুধু শুধু জেল থেকে বাইরে যেতে চাইবো?' ওনার মতন অনেকেই এখন ওখানেই থিতু হতে চাইছেন।
    'মেরেছ কলসী কানা, তাই বলে কি ভাত দেবো না?'

    ভাবিয়া করিও কাজ
    -------------------
    এখন থেকে যেকোনো কাজ করুন খুব ভেবে চিন্তে, আরো স্পষ্ট ভাবে বলতে গেলে শুধুই ভাবনা চিন্তা করে। আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই, ঠিক এমনটাই দাবী করেছে জাপানের হিতাচী সংস্থা। তারা তৈরি করেছে একটি মস্তিষ্ক প্রক্ষালন যন্ত্র, যা মাথার ভেতরে ইন ফ্রা রেড রশ্মি পাঠাবে, আর ভেতরে রক্ত সঞ্চালনের পরিবর্তন অনুসারে ইলেক্ট্রিক সিগন্যাল তৈরি করবে।
    হিতাচির দাবী যে সেই সিগন্যাল দিয়ে যে কোনো কী বোর্ড বা সুইচ কে চালানো সম্ভব। যেদিন তাদের ল্যাবে এটা দেখানো হয়, সেদিন উপস্থিত ছিলেন অনেক সাংবাদিক। এক সাংবাদিকের মাথায় পরানো হয় যন্ত্র টি, আর তাকে বলা হয় খুব সহজ কোনো অঙ্ক কষতে মনে মনে। অঙ্ক শুরু করা মাত্র, মাথার পরা টুপির সাথে অপটিক ফাইবার দিয়ে যুক্ত একটা টয় ট্রেন নড়ে ওঠে আর চলতে শুরু করে।
    উপস্থিত দর্শক রা স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত। Kei Utsugi , হিতাচীর একজন গবেষক জানা, খুব শীঘ্র তাঁরা একে বাজারে আনছেন টিভির রিমোট হিসেবে। অর্থাৎ এর পর শুধু মনে মনে ভেবেই আমরা টিভি চালাতে পারবো। সবচেয়ে বেশি কাজে লাগবে শারীরিক ভাবে প্রতিবন্ধী মানুষ দের, যাঁরা শুধু চিন্তা করে তাদের কৃত্রিম অঙ্গ, বা হুইল চেয়ার সব নাড়াতে পারবেন।
    হিতাচী এই প্রযুক্তি কাজে লাগাবে গাড়ির ক্ষেত্রেও। এমার্জেন্সি ব্রেকে বিশেষ করে, যেখানে সামনে বিপদ দেখলেই গাড়ি থেমে যাবে সাথে সাথে।
    এর আগেও US এতেও এমন কিছু কাজ হয়েছিল, কিন্তু সেই সব ক্ষেত্রেই ছোট চিপ বসাতে হতো ব্রেনের ভেতর। হিতাচির এই নতুন প্রযুক্তির সুবিধা হলো, এটা শুধু মাথায় টুপির মতন পরে থাকতে হবে। তবে প্রোজেক্ট লীডার Hideaki Koizumi জানান যে একটা সম্পুর্ন ব্রেন মেশিন তৈরি করাটা এখনো বেশ অনেক দুরে।
    একটাই প্রশ্ন রয়ে গেলো শুধু, ভবিষ্যতে দাম্পত্য কলহের পর মানুষ গাড়ি চালাতে পারবে তো?

    জুন ৩০, ২০০৭
    -------------------------------------------------------------------------------------------------
    লেখাটি কূটকচালি বা অন্য কোনো বিভাগে যাবার কথা ছিল। কিন্তু স্থানাভাবে আপাতত: এখানেই। -- সম্পাদক
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • খবর | ৩০ জুন ২০০৭ | ৮২৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন