এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ইস্পেশাল  উৎসব ২০১২

  • আসুন পারলে, এখানে একটা কান্ড ঘটছে - শেষ কিস্তি

    শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ লেখকের গ্রাহক হোন
    ইস্পেশাল | উৎসব ২০১২ | ২৩ নভেম্বর ২০১২ | ১৪৩১ বার পঠিত
  • আগের পর্বের পর

     

    মার্কের সিনেমার যে সমালোচনা মজুররা করেছেন তা মার্কের চোখ খুলে দেয়। গদারদের রাস্তাটা ছিল লেনিনের উপর থেকে সংস্কৃতি আসার লাইন। সেই লাইনে সচেতন শ্রেণীর কাজ মজুরকে নেতৃত্ব দেওয়া এবং গদারের কথা অনুসারে মার্কেদের কাজটা মোটেও সেই কাজ নয়। কাজটার মধ্যে গদার একটা 'গ্যাপ' খুঁজে পেয়েছিলেন। মেডভেডকিন গ্রুপের কাজ ছিল মেডভেডকিনের মতই। মেডভেডকিনের সেই প্রখ্যাত সিনে-ট্রেন-এ তিনি নিজে ছাড়া আর কারোর ন্যূনতম সিনেমা শিক্ষাও ছিল না। মার্কেরাও সিনেমায় অশিক্ষিতদের প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন নিজের ভাষা, নিজের কন্ঠস্বর খুঁজে নেওয়ার জন্য। অর্থাৎ সোজা কথায় সিনেমাকে প্রফেশনালদের হাত থেকে মুক্ত করার কাজ করেছিলেন। গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন বুর্জোয়া সুলব সিনেমা ভাবনাকে যা বলে সিনেমা শুধুমাত্র যারা শিক্ষিত এই মাধ্যমে তারাই বানাতে পারে। এমনকি গদার নিজেও জানতেন যে ভের্তভ গ্রুপ বানানোর আগে অব্দি তাঁর কাজগুলো খুব বেশী হলে 'ব্যাক্তিগত বিদ্রোহ'। তিনি স্বীকারও করেছেন সে কথা। কিন্তু যা মানতে পারেননি তা হল ইগালিটেরিয়ান সিনেমা প্রসেস মার্কেদের। তিনি একে ইউটোপিয়াই বলছেন। তাঁর কথায় গ্যাপটা সেখানেই।
       

    [T]he one movie that really ought to have been made in France this
    year—on this point [Philippe] Sollers and I are in complete agreement—
    is a movie on the strikes at Rhodiaceta. . . . The thing is, once
    again, the men who know film can’t speak the language of strikes and
    the men who know strikes are better at talking Oury than Resnais or
    Barnett. . . . If it were made by a movie-maker, it wouldn’t be the movie
    that should have been made. And if it were made by the workers
    themselves—who, from a technical point of view, could very well
    make it, if someone gave them a camera and a guy to help them out a
    bit—it still wouldn’t give as accurate a picture of them, from the cultural
    point of view, as the one they give when they’re on the picketlines.
    That’s where the gap lies.

    কেন পারবে না? পারবে না তার কারণ হল বুর্জোয়া সমাজভাবনা স্পেশালাইজেশনের তত্বটি খাড়া করে রেখেছে। তাদের নন্দনতত্ত্বটিতে মাথার উপরে প্রযোজক, তারপরে নির্দেশক, তারপরে সিনেমাটোগ্রাফার ও সম্পাদক, এই ভাবে হায়ার্কিটা চলতে থাকে। ঠিক যেমন সমাজের একটি পিরামিডাকার আকার তারা চায়। কিন্তু যে সিনেমা এই আর্থ-সামাজিক আকারটাকেই ছুঁড়ে ফেলতে চায় সে কেন এই রাস্তা নেবে? সে কেন নতুন নন্দনতত্ত্বের কথা ভাববে না? সে কেন ভাববে না ছবিতে নিঁখুত ও বাস্তবিক ড্রয়িং করাটা যেমন আধুনিক চিত্রশিল্পের আঙিনায় একটি হাস্যকর প্রয়াস, যেমন বাঁকুড়ার ঘাড় লম্বা মাটির ঘোড়া আসলে একটা চমৎকার শৈলী তেমনই মজুর বা চাষা তার শৈলী নির্মাণে সক্ষম। তাকে প্রকৌশলের দিকটি শিখিয়ে দিলে সে দারুণ কিছু ফসল ফলাতে পারে। প্রথম দিনেই কি পারবে? পারতে পারে, নাও পারতে পারে, কিন্তু একদিন তো পারেই। কেউ তো জন্ম থেকে সিনেমা করিয়ে হয় না! গদাররা এই গ্যাপটাকে ভুলতে পারলেন না। নিজেদের গ্রুপে হায়ার্কিটা কন্টেন্ট আর মেকিং-এ একরকম করে বজায় রাখলেন। ফল হল ১৯৬৯ সালে বানানো 'প্রাভদা' বলে সিনেমাটি। মার্কেদের সমালোচনা করলেন তিনি সিনেমাতে লেনিন ও লুক্সেমবুর্গের মধ্যেকার কাল্পনিক সংলাপ ও চিঠিপত্রে। এমনই একটি কাল্পনিক চিঠিতে লেনিন লিখছেন রোজাকে,

    Like Delacroix in Algiers or Chris Marker in the strike-torn factories of
    Rhodiaceta. The New York Times and Le Monde call it news. And I agree
    with you, Rosa, that it isn’t enough. Why? Because it’s only the knowledge
    perceived by our senses. Now one has to make the effort to rise
    above this perceptual knowledge. One needs to struggle to transform it
    into rational knowledge.

    ট্রেভর এই প্রসঙ্গে লিখছেন,
    With the conversation between Lenin and Luxemburg, Godard formulates his cinematic opposition to Marker’s project through an allegorical reconciliation of two historically opposed forms of communism: where Luxemburg stands for the affirmation of revolutionary creativity from below, Lenin represents its formalization in the advanced “scientific” theory and centralized power of the party apparatus. Concretizing his earlier stance on the fissure between the working class and the artist/intellectual, Godard charges Marker with an exoticism of the proletarian other and with naive pretensions to documentary realism. By rephrasing the pedagogical metaphor of the ciné-tract cited above, Godard argues that the task of militant cinema would be to translate the working class’s primary or phenomenological experience of their social world into rational knowledge of social contradiction. In this way, Godard imagines a Leninist intellectual vanguard theoretically prior to its fall into disciplinary bureaucracy, a dialectical materialism with an organic connection to the working class. For his part, Marker recalled decades later his desire to produce a film consisting of an hourlong plan fixe of Godard and Cèbe sitting in silence across a table from each other. This film, in Marker’s words, would capture “the first time in his life Godard laid eyes on a worker,” and picture the polarization between the intellectual and the worker reinforced by the Vertov Group. More than simply anecdotal relics of a cinematographic rivalry, these mutual critiques delineate the rift separating the Medvedkin Group from the Vertov Group, drawn along the division of competences structuring the field of culture in class society.

    এ বিতর্ক অনেক দূর অব্দি গড়িয়েছিল। শেষত কিন্তু গদারদের ভের্তভ গ্রুপ গেল ভেঙে। আর ফ্রান্সের কম্যুনিষ্টপার্টির হায়ার্কি ও আমলাতন্ত্র যখন দেখলো যে মজুররা তাদের নেতৃত্ব ছাড়াই এগোচ্ছে, তারা ছাত্র-বুদ্ধিজীবিদের সরাসরি তাদের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নিতে ডাকছে, আন্দোলনের রাস্তা থেকে দুনিয়া আসলে কেমন সব কথাই সরাসরি বলছে ও শুনছে তখন তারা আগল এঁটে দিল। অনেক অনেক বছর আগে প্যারিস এমন উত্তাল হয়েছিল। সেই সময়ের এক মান্য মানুষ বলছেন,

    Approach the groups, listen. A whole population is discussing serious matters, and for the first time workers can be heard exchanging their views on problems which until now have been broached only by philosophers. -—August Villiers de l’Isle-Adam, Paris, May 19, 1871

    এমন এক প্যারিস ফিরে এল। হতে থাকলো রেনকন্ত্রে। মানে এনকাউন্টার। ক্রিস্টিন রস লিখছেন এই সমস্ত মিটিং সম্পর্কে,

    "meetings that were neither magical nor mythical but simply the experience of incessantly running into people that social, cultural, or professional divisions had previously kept one from meeting up with, little events that produced the sense that those mediations or social compartments had simply withered away."
    আর কম্যুনিষ্ট পার্টির ভূমিকা সম্পর্কে গাই দেবোরের কথাই যথেষ্ট। "For Guy Debord, the unions and the party contributed more to the retour à l’ordre than could any amount of police repression. According to Debord, the institutions of the left conceived of “a sort of being-in-himself worker who, by definition, would exist only in his own factory, where . . . the Stalinists would force him to keep silent,” and therefore undermined “the essential need whose vital urgency was felt by so many workers in May: the need for coordination and communication of struggles and ideas, starting from bases of free encounter outside their union-policed factories.” Situationist International,
    ---“The Beginning of an Era,” in The Situationist International Anthology"

    মেডভেডকিন গ্রুপ মেম্বার বিনেত্র্যা আর ত্রাফোরেত্তিকে স্থানীয় পার্টি সংগঠক শাসালেন। বললেন সিনেমা বন্ধ করে আরো জরুরী মিলিট্যান্ট কাজ করতে হবে। 'ইন্টেলো' বা 'বুদ্ধিজীবি'-দের সঙ্গে সরাসরি কেন তারা কাজ করছে পার্টির স্ট্রাকচার এড়িয়ে? অত্যন্ত বড় অপরাধ ছিল এটা। ফলে কেউ কেউ কম্যুনিষ্ট পার্টি ছাড়লেন, কেউ কেউ পার্টি অনুগত কাজে চললেন। যেমন মার্কের এক সঙ্গী নির্দেশক মারিও মারেত। তিনি মেডভেডকিন গ্রুপের মতই একটি গ্রুপ গড়লেন পার্টির নির্দেশে ও প্রত্যক্ষ মদতে। কিন্তু তার বিষয় থেকে নির্মাণ সবেতেই থাকলো পার্টির প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ। মার্ক্সের 'এলিয়েনেটেড লেবার' যখন 'আন-এলিয়েনেটেড' এবং সৃষ্টিশীল হচ্ছে তখন কারখানা মালিকের মতই কম্যুনিষ্ট পার্টি নেতৃত্বেরও বিপদ। বিপদ স্বৈরাচারী তথাকথিত জননায়ক দ্য গলের কাছেও। একই ভাষায় এরা সকলেই কথা বলতে শুরু করছে।
    Rancière এই প্রসঙ্গে লিখছেন,
    “Workingclass emancipation was not the affirmation of values specific to the world of labor. It was a rupture in the order of things that founded these ‘values,’ a rupture in the traditional division [partage] assigning the privilege of thought to some and the tasks of production to others.”
    - The Philosopher and His Poor
    তাহলে মার্কেরা এই 'রেনকন্ত্রে' বা মজুর-বুদ্ধিজীবি 'এনকাউন্টার' থেকে মজুরদের শিক্ষায় কি দাঁড় করালেন? ট্রেভর স্টার্কের কথায়,
    The cinematic debate between the Vertov and Medvedkin groups on the social role of the intellectual emerged from the shared conviction that this conception of culture was no longer historically tenable amid the various challenges to specialization and to social atomization put forth by the CCPPO, among many others. Rather than deferring the utopian universalization of creativity into a potential postrevolutionary future, Marker and the worker-cinematographers at Rhodiaceta claimed that the operative entry into culture of a class of people previously denied access to it constituted not simply an intervention into the superstructure but the destabilization of a social order based upon the division of labor.

    পরিবর্তনের পরে পরিবর্তন হয় না, হয় পরিবর্তনের মধ্যেই পরিবর্তিত হতে থাকার মধ্যে দিয়ে। পরিবর্তন হয়ে গেল আর সব পালটে গেল এমন ভাবনায় একটা শিশুসুলভ সারল্য আছে, কিন্তু তা তো মানুষের সভ্যতা না। মানুষের সভ্যতায় বিপ্লব একটি বিশেষ এবং কিঞ্চিত বেশী গতিশীল পরিবর্তন। তবে তা উপরিকাঠামোর। অন্য ক্ষেত্রে যে এভোলিউশন চলে আসছে ধীরে কিন্তু সুনিশ্চিত ভাবে নিয়মিত হয়ে তাকে লক্ষ করতে হয়। সেই পরিবর্তনের মতন করে প্রতিটি স্তরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হয় ভাবনায়, কাজে এবং অবশ্যই অ-কাজে বা যাকে মাথা মাথা লোকেরা কাজ মনে করছেন না সেই কাজে। ক্যামেরাটা যাদের দিকে তাক করা আছে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে, এটাই ক্রিস মার্কে, কিম্বা মেডভেডকিনের শিক্ষা। এটাই আদতে বড় কাজ।
     


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ইস্পেশাল | ২৩ নভেম্বর ২০১২ | ১৪৩১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শুদ্ধ | ***:*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১২ ০৫:৪১89710
  • ঠিকই বলেছেন ইন্দ্রাণি। আরো অনেকটাই লেখা যেত। অসমাপ্ত থেকে গেল একরকম। তবে কি না এদেশে এমন কান্ড যা হয়েছে তাকে লেখার উপজীব্য করিনি। শুধু এর শুরুয়াদ সম্পর্কে একটু ইয়াদ ঝালিয়ে নিলাম। সিনেমা বস্তুটা এখন শুধু প্রমোদকানন দাঁড়িয়েছে অথবা ব্যাক্তি বুদ্ধিজীবির বৌদ্ধিক ব্যুৎপত্তির গল্প, তাই একটু জাবর কেটে নিলাম। জানি এ সব এখন কাজে লাগে না খুব। বাজারে আসতে হলে সিনেমাকে সার্কাস হতেই হবে এমত যুগের হাওয়া। হা হা হা হা হা...
  • i | ***:*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১২ ০৭:০২89709
  • শুদ্ধসত্ত্বর এই লেখাটি আরও বিস্তার দাবি করে। অন্ততঃ আরও একটি পর্ব। ক্যামেরা যাদের দিকে তাক করা তাদের হাতে ক্যামেরা এসেছে -কি হয়েছে/ কি হয় নি এই সব...Born into Brothels বা ভারতেরই এক প্রত্যন্ত গ্রামে মেয়েরা নিজেদের সমস্যা সম্প্রচার করছেন নিজেদের রেডিও স্টেশন থেকে, পরবর্তীতে হাতে তাদের ভিডিও ক্যামেরা আসছে ( আউট্লুক ইন্ডিয়ার একটা লিংক খুঁজছিলাম, সঙ্গে দেবার জন্য, পেলাম না- মানে , দেশ বিদেশের নানা গল্প চাইছিলাম নইলে কান্ড যে ঘটছে সেটা বলা হবে কি করে...

    পার্বতীবাবুর কথা মনে পড়ে। আগেও কোথাও কোট করেছিলাম-
    পার্বতী বাবু বলছিলেন, " গ্রামের বাড়ি বানাতে গেলে কোথায় বেড়া দিতে হবে, কিভাবে ছাউনি দিতে হবে, দেওয়ালে আল্পনা আঁকতে গেলে কোথায় রেখা টানতে হবে ।। একথা সে রক্ত চলাচলের মধ্যেই শুনতে পায়, এজন্য তাকে রিচার্ড পড়তে হয় না, ব্রেতো পড়তে হয় না, অ্যারিস্টটলের শিল্পতত্ত্ব পড়তে হয় না। যে বাঁকুড়ার ঘোড়া তৈরি করেছিল তাকে কি কিছু পড়তে হয়েছিল? .. তাঁর ভীতু স্বভাবের বৌটিকে তার ভালো লেগেছিল, যার সুন্দর , সাদা লম্বা গলা ছিল। এই রকম ভাবে সে ভেবেছিল, আমার যে ভালো লাগার জিনিস, তা যেন আমার কাছ থেকে চলে যেতে না পারে, তার হাঁটুই বন্ধ করে দিয়েছিল .. এইভাবে সে এক অদ্ভূত মায়াজাল তৈরি করেছিল ঘোড়ার .. এই ঘোড়া সে নিজের ভেতরই খুঁজে পেয়েছিল, তার রক্ত চলাচলের মধ্যে কান পেতে শুনতে পেয়েছিল...
  • sumeru | ***:*** | ০২ ডিসেম্বর ২০১২ ০৪:২২89711
  • সব কিছু সার্কাস হতে হবে, সে শুধু সিনেম নয়। হাসিরও নয়।

    তেলেংগানার পাস্তাপুরে বি সতীশ অনেক কি্ছুই ঘটিয়ে ফেলেছে। গুগুল দিলেই পাওয়া যাবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন