এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | ***:*** | ১৯ আগস্ট ২০১৮ ০৯:৩৬84664
  • গণকনভেনশনে অনেকে আসুন, মানুষের ভিড় উপচে পরুক - মন থেকে চাইছি এটা। জানি হয়ত হবে না

    এত ন্যায্য দাবী - কয়েক বছর পড়াশুনোর পর ডিগ্রী সার্টিফিকেট, এর জন্যও আন্দোলন করতে হয়, এটাই আশ্চর্য। শিব ঠাকুরের আপন দেশে সবই সম্ভব।
    রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রী সবাই মহা ব্যস্ত, দেখা করার সময় নাই, অথচ ছাত্রদের এই দুরব্স্থার দায় এবং দায়িত্ব সবই সরকারের
  • pi | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৮ ০১:০৬84667
  • গণ কনভেনশনে উপস্থিতির হার খুবই শোচনীয় শুমলাম। কোলকাতা মালদার কথা শোনেইনা দেখা যাচ্ছে।
  • | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৮ ০৬:০৪84665
  • কি ভয়ানক অবস্থা!
  • pi | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৮ ০৯:৩৫84666
  • বড় হচ্ছে আন্দোলনের পরিসর। আলমগীর লিখেছে,
    আজ কলেজের নতুন ছাত্রছাত্রীদের সাথে কথা বললাম।।তারা আমাদের আন্দোলন ও আমাদের দাবিকে সমর্থন জানিয়েছে।।এবং তাদের কিছু দাবি আমাদের জানিয়েছে যেমন - ল্যাব নেই কলেজে তাদের ল্যাব চাই,লাইব্রেরীতে পর্যাপ্ত পরিমানে বই নাই বই চাই,হোস্টেল এখনো কলেজ তাদের দেই নি সকলে বাইরের ছাত্র,কলকাতা,মেদনিপুর,শিলিগুড়ি ও রাজ্যের বাইরের,খাওয়ার জল নেই,ক্যান্টিন নেই,বেশি টাকা নিয়ে ভর্তি নিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ সেটা ফেরত দিতে হবে,বাস ফ্যাসিলিটি দিতে হবে নাহলে তারাও আন্দোলনের পথে যাবে।। তাদের এই দাবি আমরা সমর্থন করেছি।।
    আজ থেকে কলেজ বন্ধ অনির্দিষ্টকালের জন্য।।
  • debu | ***:*** | ২১ আগস্ট ২০১৮ ০৮:২০84668
  • কোলকাতা কি শুধু মালদার আম খেতে চায়?
  • debu | ***:*** | ২১ আগস্ট ২০১৮ ০৮:২২84669
  • নবান্নে গিয়ে অনশনে বসতে পারবে?
  • pi | ***:*** | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০২:৩৯84672
  • এটা কদ্দুর সত্যাসত্য, জানা নেই।

    এটা ছাত্রদের বক্তব্য

    "বহুবার আমাদের কাগজ দেখিয়ে ঠগানো হয়েছে,অবাক হওয়ার মত কিছু নেই।।ছাত্রদের সাথে আলোচনায় বসুন না হলে আন্দোলন চলবে কাল ২টায় রানুছায়া মঞ্চে আসুন।।"
  • আপডেট | ***:*** | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০৪:৪৩84670
  • আগামী 6ই সেপ্টেম্বর দুপুর 2টোর সময় রানুছায়া মঞ্চ থেকে রাজভবন পর্যন্ত মহামিছিলে যোগদান করুন।
    #GKCIETর প্রতারিত ছাত্রছাত্রীরা আজ গত 23 দিন ধরে কলকাতা মহানগরীর একাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর সামনে রানুছায়া মঞ্চে অবস্থান বিক্ষোভ ও একজন ছাত্র অনশন শুরু করেছিলাম আমাদের ন্যায্য দাবি ডিপ্লোমার বৈধ সার্টিফিকেট ও বিটেক এ ভর্তির দাবিতে।
    #কিন্তু এখন পর্যন্ত কলকাতার ছাত্রসমাজ ও নাগরিক সমাজ,বিশিষ্টজীবী,বুদ্ধিজীবী ও আইনজীবীদের পাশে পেলেও সরকারি দফতর থেকে কোনোরকম সাহায্য পায়নি।বরং আরো আমাদের জীবনকে অন্ধকার যুক্তিহীন ভবিষ্যতের দিকে নিক্ষেপ করছে।রাজ্য সরকার আমাদের জীবন বাঁচানোর উদ্দেশ্যে এখন পর্যন্ত কোনোরকমের পদ্দক্ষেপ নাইনি কারণ আমাদের এই ইঞ্জিনীয়ারিং কলেজ নাকি কেন্দ্রীয় সরকারের অন্তর্গত,কিন্তু যদিও এখানে পশ্চিমবঙ্গের বহু ছাত্রছাত্রীরা এখানে তাদের স্বপ্ন পূরণের আসায় এখানে ভর্তি হয়েছিল খবরের সংবাদ ও টিভি তে প্রচার দেখে।

    #এখানে পশ্চিমবঙ্গ সহ পার্শবর্তী বিহার ঝাড়খন্ড আসাম অরুণাচল প্রদেশ নাগাল্যান্ড দিল্লি সহ আরো অনেক রাজ্যের ছাত্রছাত্রীরা উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে অনেক টাকা রেজিস্ট্রাশন ফী দিয়ে এখনে বছরের পর বছর এখানে থেকে পড়াশোনা করে পরীক্ষা দিয়ে তার বৈধ মার্কশীট ও সার্টিফিকেট পাচ্ছে না।এই আবার কেমন নিয়ম?????????
    #সাধারণতই কোনো কোর্স শেষ করার পরে তার একটা বৈধ সার্টিফিকেট ও মার্কশীট দিতে হয়।তাহলে আমাদের #GKCIETর প্রতারিত ছাত্রছাত্রীদের ভারতের এই সংবিধানের নিয়মটা পালন করা হচ্ছেনা কেন?কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রককে একবার জোর গলায় ধিক্কার জানাচ্ছি।সঙ্গে MHRD মিনিস্টার কেও ধিক্কার জানাচ্ছি।তিনি সবকিছু জেনেও আজ গত 2 বছর ধরে নিশ্চুপ আছেন কারণ তিনি এই ইনস্টিটিউট নিয়ে ব্যাবসা করছেন।হ্যাঁ তিনি ব্যাবসা শুরু করেছেন এরকম আরো কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কে নিয়ে।তার সঙ্গে আমাদের রাজ্যেরও অনেক কলেজে শুরু হয়েছে এই #শিক্ষাকে নিয়ে দুর্নীতির খেলা।যোগ্য ব্যাক্তি যোগ্য কাজে নিযুক্ত হতে পারছেনা এই দুর্নীতির জন্য।

    ##আমরা GKCIETর প্রতারিত ছাত্রছাত্রীরা কলেজ কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে মালদার উচ্চপ্রশাসনিক কে প্রথমে আমাদের সমস্যার কথা জানানো তারপর মালদার প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ করেছি মালদাতে NH 34 ব্লক করেছি,রেল অবরোধ করেছি কিন্তু কোনো সুফল পাইনি শেষ পর্যন্ত আমরা আপনাদের শহর কলকাতা আসতে বাধ্য হয়েছি প্রশাসনিক কর্তা ও নাগরিক সমাজের কাছে আমাদের ন্যায্য দাবি ফিরিয়ে নিতে।
    #আপনাদের একটু একটু করে পাশে থাকা নিয়ে এগিয়ে যাবো আর একদিন অবশ্যই জয়লাভ করবো।#SAVEGKCIET.
    ইতি GKCIETর প্রতারিত ছাত্রছাত্রীরা।
    Please share as much as u can.
  • Pi | ***:*** | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০৯:১২84671
  • #GKCIET-র দীর্ঘ লড়াই অবশেষে সাফল্যের মুখ দেখল। কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন দপ্তরের উচ্চশিক্ষা বিভাগ একটি আদেশনামা প্রকাশ করেছে। তার ক্রমাঙ্ক F. No - 8-10/2013 - TS.VII (Part - II) dtd 23.08.2018।

    এই আদেশনামায় স্পষ্টভাষায় বলা হয়েছে -

    Therefore Ministry of Human Resource Development hereby notifies that:

    (i) The successful completion of the third level of modular programme from GKCIET is considered
    equivalent to 4 year B.Tech programme in engineering and students who have successfully completed the 3rd level of modular programme of GKCIET are eligible for all employment and higher educational avenues where B.Tech (4 year) in engineering is the eligibility requirement.

    (ii) The successful completion of the second level of the modular programme from GKCIET is consideredequivalent to 3 year diploma programme in engineering and students who have successfully completed the 2nd level of modular programme of GKCIET are eligible for all employment and higher educational avenues where 3 year diploma in engineering is the eligibility requirement.

    (iii) The successful completion of the first level of the modular programme from GKCIET is consideredequivalent to 10+2 (vocational) level programme and students who have successfully completed the 1st level of modular programme of GKCIET are eligible to all employment and higher educational
    avenues where 10+2 (vocational) is the eligibility requirement.

    সমস্যা এরপরেও পড়ে থাকবে। জট পাকাতে চাইবে কলেজ কর্তৃপক্ষ। যেহেতু এখন আর মডুলার সিস্টেম নেই, তাই দ্বিতীয় মডিউল পাশ করা ছাত্রছাত্রীদের ডিগ্রীতে ভর্তি করতে আপত্তি করতে পারে। সেক্ষেত্রে লড়াইটা মালদায় কেন্দ্রীভূত করতে হবে।

    GKCIETর লড়াকু ছাত্রছাত্রীদের রক্তিম অভিবাদন।

    (Sujan Bhattacharyyaদার পোস্ট)

    #পাশেঅাছিজিকেসিঅাইইটি
  • pi | ***:*** | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০৪:২৪84673
  • ছাত্রদের আপডেট

    "GKCIET-র আন্দোলন আপডেট:
    ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর GKCIET-র পড়ুয়াদের কখনোই MHRD-র তরফ থেকে সরকারি ভাবে জানানোই হয়নি তাদের 2+2+2 মডিউলার প্যাটার্ন ঠিক কীসের কীসের ইকুইভ্যালেন্ট। তাদের বরাবর মৌখিক আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, "সব হয়ে যাবে"। এমনকি ২০১৬ সালে যখন দেখা যায় কলেজটির এত সমস্যা এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে আন্দোলন শুরু হওয়ার পরও MHRD লিখিত ভাবে এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কোনো প্রয়োজনীয়তাই বোধ করেনি। ২০১৬ সাল থেকে দীর্ঘ আড়াই বছরের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ৮০০ পড়ুয়ার ইমেল, চিঠি যাওয়ার পরেও MHRD কোনো কর্ণপাত করেনি। কিন্তু কলকাতার রানু ছায়া মঞ্চে অবস্থান শুরু হওয়া এবং তাতে পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র ও নাগরিক সমাজের পাশাপাশি সারা দেশের ছাত্র ও নাগরিকদের সমর্থন এবং নিজের দমে লড়ে যাওয়া নাছোড়বান্দা আন্দোলনের চাপে বাধ্য হয়ে MHRD এই গেজেট নোটিফিকেশন দিতে বাধ্য হয়েছে যে GKCIET-র এই মডিউলার প্যাটার্নের প্রথম দু'বছর 10+2/ভোকেশনাল ইকুইভ্যালেন্ট, পরের দু'বছর ডিপ্লোমা (৩ বছরের) ইকুইভ্যালেন্ট এবং তার পরের দু'বছর বি. টেক (৪ বছরের) ডিগ্রির ইকুইভ্যালেন্ট।

    এই আন্দোলনে আমাদের শক্তি জুগিয়েছে কলকাতার বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা এবং সাধারণ মানুষ। অবস্থানের প্রথম দিন থেকেই তাঁরা আমাদের পাশে থেকেছেন সর্বতোভাবে। কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই আমরা যেভাবে কলকাতায় এসেছিলাম, সেখানে আমাদেরকে আর্থিক সহযোগিতা করা, নৈতিক সমর্থন, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে এই আন্দোলনের পাশে দাঁড়ানো থেকে শুরু করে আজকের মিছিলে অংশগ্রহণ করা - প্রতিটি পদক্ষেপেই আমরা কলকাতার ছাত্রসমাজ ও সাধারণ মানুষের যে সহযোগিতা পেয়েছি, তার জন্য আমরা তাঁদেরকে ধন্যবাদ জানাই। আমরা এই ভরসা রাখি যে আগামীতেও আমাদের এই আন্দোলনে তাঁরা আমাদের পাশে থাকবেন এবং আমরা সবাই একসাথে মিলে মানুষের সমস্যায় পাশে দাঁড়াবো।

    আজ যখন আমরা রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে যাই, তিনিও MHRD প্রদত্ত গেজেট নোটিফিকেশনের বৈধতা স্বীকার করেন এবং এর ভিত্তিতেই MHRD এবং কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করার আশ্বাস দেন।

    কিন্তু বিগত আড়াই বছরের আন্দোলনের অভিজ্ঞতায় আমরা দেখেছি আমাদের বারবার এখান থেকে সেখান, সেখান থেকে ওখানে এধরণের নানা কিছু বলে ঘোরানো হয়েছে। যেহেতু গেজেট নোটিফিকেশনে এই সার্টিফিকেট কে দেবে এবং উচ্চশিক্ষায় এই পড়ুয়াদের ভর্তির সমস্যাটি কীভাবে নিরশিত হবে সে বিষয়ে কোনো নিৰ্দিষ্ট সমাধানের কথা উল্লেখ করা নেই এবং রাজ্যপালও এই সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা আমাদের দিতে পারেননি, তাই আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো। তারই কর্মসূচি হিসেবে আমরা এই নোটিফিকেশনের ভিত্তিতে MAKAUT-এর অধিনস্ত ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলিতে বি. টেক কোর্সে ভর্তির ব্যাপারে তাদের সুনির্দিষ্ট সমাধান আদায় করতে আগামীকাল MAKAUT অভিযান করছি।"

    GKCIET-র আন্দোলনরত পড়ুয়াদের তরফ থেকে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন