এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • #মারখা_মেমারিজ (পর্ব ৬)

    Biswajit Hazra লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | ২৩২১ বার পঠিত
  • মারখা – থাচুংসে (০৬.০৯.২০১৮)
    -------------------------------------

    এই বুদ্ধিমান ছেলেটিকে যত দেখছি, তত অবাক হচ্ছি। আজব স্যাম্পেল। কথা ছিল সকাল ছটায় চা করে ডেকে দেওয়ার। ধোঁয়া ওঠা গরম চায়ের গেলাস নিয়ে বুদ্ধিমানের হেল্পার স্টেনসিলের হাঁকাহাঁকিতে যখন ঘুম ভাঙল, তখন পাঁচটা পঞ্চান্ন নয়, ছটা পাঁচও নয়, পার্ফেক্টলি ছটা। এই দুদিনে যতটুকু দেখলাম, সাতটার মধ্যে দু-তিন রাউন্ড চা খেয়ে নড়তে নড়তে যতক্ষনে আমরা তৈরি হবো, বুদ্ধিমানের ব্রেকফাস্ট রেডি হবে তো বটেই, এমনকি প্যাকড্‌ লাঞ্চও প্রায় কমপ্লিট! রান্না নিয়ে অসম্ভব প্যাশনেট। এবং ততোধিক পাংচুয়াল। ব্যাটা সিওর জার্মান-লগ্নে জন্মেছে!

    ট্রেকের আজ থার্ড ডে। ৬ই সেপ্টেম্বর। গতকালের লম্বা হাঁটার পর আজকের স্ট্রেচটা একটু কম হলে ভালো হতো। সেক্ষেত্রে একটা অপশন হতে পারে হাঙ্কার গ্রাম। এমনিতে আজ আমাদের যাওয়ার কথা থাচুংসে। হাঙ্কার তার আগে পড়বে। সেখানেও ক্যাম্প করা যায়। কিন্তু প্রস্তাবে ভেটো দিলো ঘোড়াওয়ালা। হাঙ্কারে নাকি ভালো ঘাস পাওয়া যায় না। তার ঘোড়াগুলো খাবে কি? সেটাও একটা কথা বটে। যেকোনো রুটেই ঘোড়া বা খচ্চর নিয়ে যাওয়ার একটা প্রি-কন্ডিশন হলো ক্যাম্প হবে সেখানেই, যেখানে ঘাস আছে। প্রায়োরিটিতে প্রথমে ঘোড়া, ট্রেকাররা তার পরে।

    একটা কাজের কথা এই ফাঁকে বলে নেওয়া যাক। এই রুটে খাবার-দাবার, টেন্ট অথবা ঘোড়া-খচ্চর না নিয়েও যাওয়া যেতে পারে। রাস্তায় যে টি-হাউস বা হোম-স্টেগুলো আছে, তাতে চাইলে থাকা যায়। খাওয়াও যায়। পার-হেড পার-ডে থাকা-খাওয়া মিলিয়ে এ’বছর নিচ্ছে ১২০০ টাকা করে। নিমালিং-এ শুনলাম ১৫০০ টাকা। সোলো-ট্রেকার অথবা ছোটো টিমের পক্ষে সেটাই সুবিধার। কিন্তু সেক্ষেত্রে কাং-ইয়াৎজে বেসক্যাম্পে যাওয়া যাবে না বা পিক ট্রাই করা যাবে না। কারন বেসক্যাম্পে টেন্ট ছাড়া থাকার উপায় নেই। বিকল্প অপশন হলো স্কিউ, মারখা, থাচুংসে হয়ে বেসক্যাম্প বাইপাস করে সোজা তার হাজার ফিট নীচে নিমালিং নেমে যাওয়া। ক্যাম্প করলে এই রুটে প্রতিটা ক্যাম্পিং গ্রাউন্ডেই টেন্ট-পিছু ২০০ টাকা করে গুনতে হবে। মারখার ক্যাম্পিং গ্রাউন্ড থেকে যখন আমরা বেরোচ্ছি, তখন টেন্ট পিচ্‌ করার জন্য সক্কাল সক্কাল কড়কড়ে ৮০০ টাকা গুনে দেওয়ার সময় আমাদের টিম-ম্যানেজার সুমনের মুখটা ঠিক ভেটকি মাছের মতো দেখতে লাগছিলো!

    গতকাল আমরা ক্যাম্প করেছিলাম মারখা গ্রামে ঢুকেই। সেটা লোয়ার মারখা। যা বোঝা গেলো, মেইন বিউটিটা একটু ওপরে। কাঠের সাঁকো পেরিয়ে নদীকে আবার ডানদিকে রেখে আপার মারখায়। সাদা-সাদা ফোমের মতো মেঘওয়ালা ঘন নীল আকাশের ব্যাকড্রপে লাদাখের টিপিক্যাল ধূসর পাহাড়ের গায়ে ছোটো ছোটো ঘর, বৌদ্ধ গুম্ফা আর সবুজ-সোনালী মেশানো বার্লির খেত। আহা! পুরো পিকচার-পোস্টকার্ড!

    আজও লম্বা হাঁটা। অল্টিটিউড-গেইন অবশ্য গতকালের থেকে বেশী। ১,৬০০ ফুটের মতো। মারখা গ্রামের অল্টিটিউড ছিল ১২,২১০ ফুট। আর আমরা যেখানে ক্যাম্প করবো, সেই থাচুংসে ১৩,৮৬০ ফুটে। আপার মারখা থেকে ঘন্টা দেড়েক হাঁটার পর একদফা রিভার-ক্রসিং। আসতে হলো নদীর ডানদিকে। কাঠের সাঁকো একটা আছে বটে, কিন্তু সেটা ভাঙ্গা। ওই লগবগে ভাঙ্গা সাঁকোর ওপর দিয়ে পার হওয়ার চেয়ে হাঁটু-জলে নেমে নদী পেরোনো সোজা। আরও ঘন্টা দেড়-দুই হাঁটার পর ছোট্ট গ্রাম উমলাং। অল্প কিছু ঘরবাড়ি আছে। মনাস্ট্রি আছে। আর আছে আমাদের যেটা দরকার ... সেই টি-হাউস। আমাদের বাজেট-সচেতন ম্যানেজার এই একটা ব্যাপারে একটু ছাড়-টাড় দিয়ে থাকে। একটার বদলে দুটো চা খেলেও কিছু মাইন্ড করে না। চা আর আড্ডা থেকে বাঙ্গালীকে নড়ানো মুশকিল। কিন্তু উমলাং-এর টি-হাউসে প্রায় মিনিট চল্লিশ কেটে যাওয়ার পর সবারই মনে হলো ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে। এখনও অনেকটা পথ বাকি। দুপুরের মধ্যে আমাদের হাঙ্কারে পৌঁছতে হবে।

    উমলাং থেকে বেরিয়ে নদীকে ডানহাতে রেখে খানিক যাওয়ার পরই চমক! দূরে ডানদিকের কোনায় কাং-ইয়াৎজে-২ দেখা যাচ্ছে। আশপাশের পাহাড়গুলোর মধ্যে থেকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে। বাকি সব পাহাড় ন্যাড়া। একমাত্র এই পিকটার ওপরেই বরফ জমে। তাতে উচ্চতার পার্থক্যটা বোঝা যায়। ওটাই তাহলে আমাদের ফাইনাল টার্গেট! বেশ থ্রিলিং ব্যাপার কিন্তু! দুপুরবেলা হাঙ্কার গ্রামে পৌঁছনো পর্যন্ত প্রায় পুরো রাস্তাটাই নানান অ্যাঙ্গেলে পোজ দিয়ে গেলো কাং-ইয়াৎজে। কখনও খল্‌বল্‌ করে লাফিয়ে চলা মারখা নদীকে ফোরগ্রাউন্ডে রেখে। কায়দা করে সূর্যের আলোটা মুখের বাঁদিকে নিয়ে। কখনও উইলো গাছের ফাঁক দিয়ে। আবার কখনও ধূসর সঙ্গীসাথীদের মধ্যে থেকে মুখ বাড়িয়ে, নীল আকাশকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে। আমাদের টিমের শাটার-হ্যাপি জনতাও খুব খুশী। এমন মডেল কি আর রোজ রোজ মেলে!

    হাঙ্কার গ্রামে ঢোকার মুখেই পথের নিশানা বোঝানোর জন্য একটা চমৎকার ব্যবস্থা। রঙিন ফ্ল্যাগ লাগানো বাঁশের মাথায় শিং সমেত একটা ইয়াকের কাটা মুন্ডু ঝোলানো! এরকম ল্যান্ডমার্ক ভূভারতে আগে কোথাও দেখিনি। বুকটা কেমন ছ্যাঁৎ করে ওঠে। ঘোড়াওয়ালা মনে হয় এইজন্যেই হাঙ্কারে ক্যাম্প করতে চায়নি। চোখের সামনে ইয়াকের মুণ্ডু ঝোলাটা ঘোড়ারা নিশ্চয়ই খুব ভালোভাবে নেয় না। হাজার হোক, জ্ঞাতিভাই তো রে বাবা! যাই হোক, গ্রামে ফোন আছে। নিশ্চয়ই দূরের কোনও স্টেশনের সাথে অয়্যারলেস-কানেক্টেড। কারন মার্কেটে তার-টারের কোনও সিন নেই। সোলার-লাইট ছাড়া ইলেক্ট্রিসিটিরও প্রশ্নই ওঠে না। তবে বি.এস.এন.এল-এর কানেকশনটা বেশ স্টেবল। হামলে পড়ে সবাই মিলে বাড়ীতে ফোন করা হলো। বাবা কেমন আছে? মা কি করছে? বৌয়ের সঙ্গে হ্যাঁগো-ওগো। ছানাপোনাগুলোর আপডেট। সবাই দশ থেকে পনেরো মিনিট। সুব্রতদাই খালি আধঘণ্টা। চাপা গলায়। ফিস্‌ফিস্‌ করে। ও’পারে কে!? হাইলি সাস্‌পিসাস্‌! নাঃ, ব্যাপারটা নিয়ে পরে একটু কাল্টিভেট করতে হচ্ছে!

    লাঞ্চের পর বিকট একটা চড়াই ভেঙে আপার হাঙ্কার। চাষের জমি-টমি সব এই আপার হাঙ্কারেই। ফসল কাটা চলছে। রজত আর শান্তনু অনেকটা এগিয়ে গেছে। কোনদিকে যাবো তাই নিয়ে একটু কনফিউশন হচ্ছিলো। মুখে অজস্র বলিরেখা পড়া ভারি মিষ্টি চেহারার আদ্দিকালের এক বদ্দিবুড়ো ফোকলা হাসি হেসে আঙ্গুল তুলে সামনের রাস্তাটা দেখিয়ে দিলো। ওই যে ... ওই দিকে গেছে তোমাদের বন্ধুরা। বুড়োর দেখানো সেই রাস্তা দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে অবশেষে একসময় থাচুংসে। দিনও প্রায় শেষ। অনেকটা ফাঁকা জায়গা নিয়ে ছড়ানো-ছেটানো ক্যাম্পিং গ্রাউন্ড। তার মধ্যে আমাদের সবুজ টেন্টগুলো খাসা মানিয়েছে। স্কিউ, মারখা বা হাঙ্কারের মতো কোনও পার্মানেন্ট হোম-স্টে এখানে নেই। লোকাল মানুষ-জন এতটা ওপরে থাকেও না। ট্রেকারদের ভাড়া দেওয়ার জন্য খালি কিছু টেন্টের ব্যবস্থা করা আছে। নীচের গ্রামের কয়েকজন সেগুলো দেখাশোনা করে। চাইলে খাবার-দাবারও বানিয়ে দেয়। তবে আমাদের সে সব ঝঞ্ঝাট নেই। আফটার-অল্‌, বুদ্ধিমান হ্যায় না!

    সেই রাতে আকাশে অনেক তারা উঠেছিলো। পাহাড়ে টানা ভালো ওয়েদারের পর কখনও কখনও ব্যাড প্যাচ্‌ আসে। সে যদি আসে তো আসবে। আমরা আর কি করতে পারি। আপাততঃ তিন দিন ধরে যে গুড প্যাচে রয়েছি, সেটাই যথেষ্ট। মারখা ভ্যালি ব্যাপারটা সব মিলিয়ে ভালো। বেশ ভালো।

    (সঙ্গের ছবিগুলোর একনম্বরটা হলো আপার মারখা গ্রাম। দুনম্বরটা উমলাং গ্রাম থেকে বেরিয়ে কাং-ইয়াৎজে-২ পিক্‌। তিন নম্বরটা হাঙ্কার গ্রামের ল্যান্ডমার্ক, ইয়াকের কাটা মুন্ডু। চার নম্বরটা হলো থাচুংসে ক্যাম্পিং গ্রাউন্ড।)








    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | ২৩২১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dd | ***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০৫:১৬49988
  • হ্যাঁ,হ্যাঁ, বেশ জমেছে।

    একটু জোরসে হোক।
  • স্বাতী রায় | ***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০৭:৪৩49986
  • পড়তে ভারী ভালো লাগছে!
  • | ***:*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০৯:১১49987
  • এত্ত দেরীতে দেরীতে আসে! বড্ডই ভাল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন