এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • #মারখা_মেমারিজ (পর্ব ১)

    Biswajit Hazra লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮ | ২৪৩৫ বার পঠিত
  • ডে জিরো (০১.০৯.২০১৮)
    ----------------------------

    হালকা ঝাঁকুনি দিয়ে ট্রেনটা চলতে শুরু করতেই ঝপ্‌ করে সুতোটা কেটে গেলো! প্রতিবারের মতো সেই একই অনুভুতি! কি করে বোঝাই? ছোটোবেলায় ঘুড়ি ওড়াতাম। শান দেওয়া মাঞ্জা সুতোয় বাঁধা টান্‌ টান্‌ ঘুড়িটা গোটা আকাশ জুড়ে দাপাদাপি করছে ... লাট খাচ্ছে ... গোঁৎ খেয়ে নীচে নামছে ... আবার সুতোর টানে হূ হূ করে উঠে যাচ্ছে সেই টঙে। বিশ্ব-চরাচর ডকে তুলে কি যেন একটা ঘটে চলেছে আকাশে। বাহ্যিক ধ্যান-জ্ঞান লুপ্ত। হৃদপিণ্ড যেন গলার কাছে আটকে। ক্রেপ-কাগজের ঘুড়ি, পেটে বাঁধা মাঞ্জা, লাটাই, আর লাটাই আঁকড়ে থাকা হাতদুটো ... সব মিলিয়ে-মিশিয়ে তখন যেন একটাই সত্ত্বা। একটাই এন্টিটি। ঘুড়ি নয়, মনে হতো আকাশে নিজেই ডিগবাজি খাচ্ছি। সোঁ সোঁ করে হাওয়া কেটে উড়ছি। ওপরে উঠছি। নীচে নামছি। পেটের কাছটা সত্যি সত্যি চিন্‌ চিন্‌ করতো। ঘুড়ি হয়ে গেছি তো! ওই চিন্‌চিনে ভাবটা, ওটা আসলে সুতোর টান। লাটাইয়ে বাঁধা। মাটির সাথে একমাত্র যোগসূত্র। ক্লাইম্যাক্স মুহুর্তে, গোটা শরীর-মন-স্নায়ুতন্ত্র যখন এক বিন্দুতে, কখনও কখনও সুতোটা ঝপ্‌ করে কেটে যেতো। আচমকা। ওমনি ব্যাস্‌! তৈরি হতো সেই অদ্ভুত অনুভুতিটা। মনে হতো ... একিরে! কি যেন একটা ‘নেই’ হয়ে গেলো! সেই টান্‌-টা গেলো কোথায়! লাটাইয়ের সাথে? মাটির সাথে? এই ছিল, এই নেই! হাওয়ায় গা ভাসিয়ে, দোল খেতে খেতে কাটা ঘুড়িটা যখন দূরে মিলিয়ে যেতো, মনে হতো, নিজেও ভাসছি। এলোমেলো হাওয়ায় দোল খাচ্ছি। মিলিয়ে যাচ্ছি একটু একটু করে। আর কোনও দায় নেই লাটাইয়ের টানে রেস্পন্স করার। সুতোটাই তো কেটে গেছে!

    রোজকার ব্যস্ততা, দৌড়োদৌড়ি, ছোটোবড়ো কমিটমেন্টগুলো হলো সেই সুতোর মতো, যা প্রাত্যহিকতার সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রাখে। প্রতি মুহূর্তে অনুভব করা যায় অদৃশ্য সেই সুতোর টান। ট্রেকে বেরোনোর আগের ক’দিন যে কি ব্যাস্ততায় কাটে! চোখে-কানে কিছু দেখতে পাওয়া যায় না। কত্ত কত্ত কাজ। সকাল থেকে রাত। দু-তিন সপ্তার জন্যে ডুব যে মারবো, তার আগে চারদিক সামাল দিয়ে যেতে হবে তো! সেপ্টেম্বর মাসের এক তারিখ। সকাল সাতটা থেকে ঘন্টাখানেক অন্তর অন্তর কয়েকটা ফাঁকিবাজ স্টুডেন্টকে আসতে বলা আছে। স্যার ট্রেকিং-এ যাচ্ছে শুনে ব্যাটাদের খুব ফুর্তি! যাওয়ার আগে একটু টাইট দিয়ে যাওয়া দরকার। থার্মোডায়ানামিক্সের অঙ্ক থেকে কেমিক্যাল-ইকুইলিব্রিয়ামের থিওরি, অ্যালিফ্যাটিক প্রাইমারি অ্যামাইনের সাথে অ্যারোমেটিক প্রাইমারি অ্যামাইনের ডিফারেন্স নিয়ে তুমুল ধ্বস্তাধস্তি চলতে চলতেই একটার পর একটা ফোন রিসিভ। বেশীরভাগই শুভেচ্ছা-বার্তা এবং সতর্ক-বানী। আত্মীয়দের। বন্ধু-বান্ধবের। সাবধানে যাস ... অকারনে রিস্ক নিস না ... ইত্যাদি ইত্যাদি। তার মধ্যেই এ.টি.এম. দৌড়োও। টাকা তোলো। ক্যামেরার ব্যাটারিতে চার্জ দাও। মোড়ের মাথার দোকান থেকে আগের রাত্তিরে বলে রাখা পেস্ট – ব্রাশ – সাবান – শ্যাম্পুর পাউচ - বিড়ি – দেশলাইয়ের প্যাকেট নিয়ে এসো মনে করে। ফেরার পথে রাস্তায় বাপ্পাদার এইট্টি-নাইন-নটআউট বাবার “লাদাকটা কি কাশ্মীরে? নাকি কাশ্মীরটা লাদাকে?” গোছের ভয়ঙ্কর কনফিউসিং প্রশ্নকে কোনোক্রমে ট্যাকেল করে বাড়ি ঢুকতে ঢুকতে বেলা এগারোটা। তারপর স্যাক গোছানো। এই ব্যাপারটায় আমার বেশ কম সময় লাগে। বড়জোর আধ ঘন্টা। অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে বুঝেছি, বেশী সময় দিয়েও লাভ নেই। কিছু না কিছু জিনিস আমি ভুলবোই। এবারে যেমন চামচ, গ্লাস আর কি কি যেন মিস হয়ে গেছিলো। সে যাক। বেঁচে-বর্তে থাকার জন্য মানুষের খুব একটা বেশী জিনিস লাগেও না। বাকিগুলো হলেও হয়। না হলেও হয়। অপশন বেশী থাকলেই বরং বিপদ। দুটোর বদলে তিনটে টি-শার্ট নিলেই একে তো স্যাক ভারি, তার ওপর কোনটা কবে পরবো তাই নিয়ে খামোকা টেনশন। ওসব ঝঞ্ঝাট যত কম থাকে জীবনে, ততই মঙ্গল। লাইট ট্র্যাভেল, হ্যাপি ট্র্যাভেল।

    টেন্ট, খাবার-দাবার, দড়ি-দড়া, আইস-অ্যাক্স, জুতোর কাঁটা সহ যাবতীয় লটবহর শিয়ালদায় রজতের বাড়ি ডাম্প করা আছে। সেই রজত, যার আক্কেলের ওপর চোখ বন্ধ করে অনাস্থা জ্ঞাপন করা যায়। শিয়ালদা থেকে হাওড়া স্টেশনে ওই গন্ধমাদন নিয়ে পৌঁছনোর মহান দায়িত্ব একা রজতের ওপর থাকলে চরম ঘোটালা হতে পারে, সেটা আন্দাজ করে টিম-ম্যানেজার সুমন আমাকেও ভিড়িয়েছে। এমনিতে আমাদের বাড়ি থেকে শিয়ালদা বাসে চল্লিশ মিনিট। পাঁচটায় পৌঁছনোর জন্যে চারটেয় বেরলেই যথেষ্ট। কিন্তু উত্তর-কলকাতার জ্যামের সঙ্গে আমার একটা পুরনো শত্রুতা আছে। সেই সব ভেবে-টেবে তিনটেয় বাস ধরলাম। টালা-ব্রিজ পর্যন্ত স্মুথ। তারপরেই ... প্রথম ফাঁড়া। যেখানে বাঘের ভয়, সেখানেই সন্ধ্যে হয়! তিনদিক থেকে তিনটে ইয়াব্বড়ো মিছিল এসে পাঁচমাথার মুখে জট পাকিয়ে ফেলেছে, যার নিট রেজাল্ট রজতের বাড়ি ঢুকতে ঢুকতে সাড়ে পাঁচটা! ছটা চল্লিশে যুবা এক্সপ্রেসে রজতের টিকিট, বাকীদের সাতটা চল্লিশে কালকা মেল। ছটার সময় একটা ট্যাক্সিতে চারটে বস্তা, একটা ড্রাম আর দুটো রুকস্যাকের সাথে কোনও রকমে নিজেদের গুঁজে দে-দৌড়। ডট্‌ সাড়ে ছটা। হাওড়া স্টেশন। ট্রেন ছাড়তে আর দশ মিনিট বাকি। মোক্ষম সময়ে দ্বিতীয় ফাঁড়া। অত্যন্ত নির্লিপ্ত ভাবে রজত ঘোষণা করলো, সুমনের যে চিলি-চিকেনটা আনার কথা, সেটা না নিয়ে সে ট্রেনে উঠবে না! বোঝো! পাগল সামলানোর অভিজ্ঞতা আমার খুব কম নয়। তা বলে এই রেঞ্জের! হাল-টাল মোটামুটি ছেড়ে দিয়ে মাথায় হাত দিয়ে প্ল্যাটফর্মের বাইরে বসে, এমন সময় দেবদূতের মতো সুমন আর শঙ্খদার উদয়। সুমনের হাতে চিলি-চিকেনের প্যাকেট। ট্রেন ছাড়তে তখন আর পাঁচ মিনিট। রজতের ভাগটা হাতে ধরিয়ে দেওয়ার সময় নিজেকে ওমরেশ পুরী মনে হচ্ছিলো, আর রজতকে কাজল। মুখে কাঁচা খিস্তি করলেও মনে মনে আওড়ালাম ... যা সিমরণ যা, জি লে তেরি আপনি জিন্দেগী! মানসচক্ষে স্পষ্ট দেখলাম, দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গের স্টাইলে স্লো-মোশনে দৌড়তে দৌড়তে রজতকুমার অবশেষে ট্রেনটা ধরেছে। একদম শেষ মুহূর্তে। মুখে হ্যাপি-স্মাইল। হাতে ঝুলন্ত চিলি-চিকেন। সিনেমার চেয়ে রিয়েল লাইফ অনেক বেশী সিনেম্যাটিক!

    অতঃপর ঘন্টা খানেক বাদে আমাদের ট্রেন। হুড়ুম-দুড়ুম করে গুচ্ছের পোঁটলা-পুঁটলি কামরায় ঠেসে, তড়িঘড়ি ক্লাবের ছাপ মারা গেঞ্জি গায়ে চড়িয়ে ব্যানার টাঙিয়ে ফটো-সেশন পর্ব মিটিয়ে, প্ল্যাটফর্মে ছাড়তে আসা বন্ধুদের টা-টা বাই-বাই জানিয়ে, কপাল থেকে ঘাম-টাম মুছে জানলার ধারে সবে বসেছি, ইঞ্জিনের হুইসেল কানে এলো। মৃদু ঝাঁকুনি। ট্রেনটা ছাড়লো। সকাল থেকে দৌড়োদৌড়ি, চ্যাঁচামেচি, টান্‌-টান্‌ উত্তেজনা পর্ব অবশেষে ফিনিশ। আচমকাই একটা হালকা-হালকা ভাব। ভারশূন্যতার অনুভুতি। টের পেলাম, সুতোটা কেটেছে। ডেইলি-রুটিনের সাথে। চেনা প্রাত্যহিকতার সাথে। আপাততঃ ভো-কাট্টা। সামনের কয়েকটা দিন টোটাল কাটা-ঘুড়ির ভুমিকায়। তার-কাটা একটা টিমের সাথে!

    (সঙ্গের ছবিটা আমাদের মারখা-ভ্যালি ট্রেকিং রুটের)

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮ | ২৪৩৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • প্রতিভা | ***:*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৮ ০২:০৬65503
  • পরের পর্ব কবে ?
  • Titir | ***:*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৫:৫৬65504
  • খুব ভালো লাগল।
  • aranya | ***:*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৬:৫৩65505
  • দারুণ
  • | ***:*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:১০65502
  • আরে জীয়োহ! এ তো ব্ল্যাংকির ট্রেকিঙের মতই উত্তেজনাপূর্ণ।

    লিখুন লিখুন পরের পর্ব শীগগির দিন।
  • dd | ***:*** | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৩:০৭65506
  • বেশ মজা করে লেখা - এনজয় করছি।

    তবে পর্বগুলো আরেকটু বড় হলে আর ঘনঘন আসলে আরো ভালো লাগবে।
  • শঙ্খ | ***:*** | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৫:৪০65507
  • পড়ছি
  • সিকি | ***:*** | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৫:৫৮65508
  • পড়চি, পড়চি, হাত চালিয়ে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন