এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • ইউক্রেন, বাংলাদেশ, এবং মিডিয়া -- বর্বরতার সেকাল একাল

    Partha Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২২ মার্চ ২০২২ | ১৪২৯৭ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • ঊনিশশো একাত্তরের মার্চ মাস থেকে ডিসেম্বর -- বাংলাদেশের রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে -- আজ এই দুহাজার বাইশ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত পৃথিবীতে কতগুলো যুদ্ধ হয়েছে, এবং তার পরিণতি হিসেবে কত কোটি নিরীহ মানুষকে নিজের দেশ ছেড়ে চিরকালের মতো অন্য দেশে গিয়ে উদ্বাস্তুর জীবন কাটাতে হয়েছে? কেউ কি তার হিসেব রেখেছে কোনো?
     
    আজকে নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন, বিবিসি এবং প্রায় সমস্ত মার্কিন ও পশ্চিমি মিডিয়া রাশিয়ার আক্রমণে ইউক্রেন থেকে পালিয়ে যাওয়া শরণার্থীদের জন্যে কেঁদে আকুল। কেবলমাত্র পোল্যাণ্ডেই দশ থেকে পনেরো লক্ষ ইউক্রেনিয়ান পুরুষ, নারী ও শিশু আশ্রয় নিয়েছে। এর পর আছে পশ্চিম ইউরোপের আরো দেশ -- যেমন জার্মানি, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, স্পেন, ইতালি। ইউক্রেনের চারপাশে আরো যেসব দেশ আছে, যেমন বেলারুশ, হাঙ্গেরি, চেক রিপাবলিক, মলডোভা, জর্জিয়া, রোমানিয়া ইত্যাদি। 

    ইউক্রেনে রাশিয়ার বর্বর আক্রমণ এই প্রতিটি দেশকেই সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে বাধ্য। পরিবেশ ও জলবায়ুর ওপরে যে নিদারুণ প্রভাব পড়বে, এবং কত কোটি গাছ কাটা পড়বে, পার্ক ও তৃণভূমি জ্বলে যাবে, কত লক্ষ কোটি গ্যালন জল চিরকালের মতো বিলীন হবে, তার হিসেব কে করে? এবং যারা বেঁচে থাকবে, বিশেষ করে শিশুরা, তাদের মনের ওপর এই যুদ্ধ ও বোমাবর্ষণ চিরকালের মতো কেমনভাবে ছাপ ফেলে যাবে, তার হিসেব কে করে?
     
    বাংলাদেশ যুদ্ধের সময়ে আমরা দেখেছি, কত লক্ষ নিরীহ পরিবারকে এই ট্রমার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল। কত অসংখ্য নারীর মর্যাদা লুন্ঠিত হয়েছিল। কত মানুষ বিকলাঙ্গ, পঙ্গু হয়ে গিয়েছিলো। অথচ, বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানী হানাদারদের বর্বরতার খবর আমার পরিচিত অনেক সাধারণ পাকিস্তানীই জানেনা। আমি যখন তাদের এসব কথা বলি, তারা আশ্চর্য হয়ে যায়। তারা তাদের দেশে থাকার সময়ে কখনো এসব কথা শোনেনি। শুনলেও তার যে বীভৎসতা, বিভীষিকা, তার কোনো সঠিক খবর তাদের দেশের মিডিয়া তাদের দেয়নি। এও হলো আমার পূর্বকথিত "জার্নালিজম অফ এক্সক্লুশন" বা কৌশলে বর্জন করার সাংবাদিকতা। আজ আমরা নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন, বিবিসি এবং পশ্চিমি মিডিয়াতে তার এক আধুনিক সংস্করণ দেখতে পাচ্ছি।
     
    এই আধুনিক, নবতম মগজধোলাইতে দেখা যাচ্ছে, রাশিয়া ও পুতিন কেমনভাবে ইউক্রেনের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাচ্ছে, কত নিরীহ মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, মারিপল, ম্যারিটোপোল, খারসন, ইত্যাদি শহরে হাসপাতাল, আশ্রয়কেন্দ্র এসব রাশিয়ার বোমার আঘাতে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। তার ছবি আমরা দিবারাত্র পশ্চিমি মিডিয়াতে এবং তাদের বশংবদ ভারতীয় ও বাংলাদেশী মিডিয়াতে দেখছি। এবং শিহরিত হচ্ছি। হওয়ারই কথা।
     
    রাশিয়ার এ আগ্রাসন ও বর্বরতাকে চরম ধিক্কার জানাই। 
     
    কিন্তু এখানে একটা বিরাট প্রব্লেমও আছে। আজ পৃথিবীতে যেমন সোশ্যাল মিডিয়াতে কোনো খবর দেখলে তেমন কেউ তার সম্পর্কে খোঁজখবর করেনা বা রিসার্চ করেনা, এবং সেই উড়ো খবরকেই ধ্রুবসত্য বলে মনে করে এবং নিজের বন্ধু পরিজনের সঙ্গে চোখ বন্ধ করে শেয়ার করে ফেলে, ঠিক তেমনি নিউ ইয়র্ক টাইমস বা সিএনএনের খবরকে কেউ যাচাই না করেই নিজেদের মিডিয়াতে প্রকাশ করে দেয়। এবং কে কত বেশি আগে প্রকাশ করতে পারলো, তার প্রতিযোগিতা চলে। 

    অথচ, নিউ ইয়র্ক টাইমস জাতীয় মিডিয়া একপেশে রাশিয়াবিরোধী খবর প্রচার করে চলেছে, যা ওয়ার প্রোপাগাণ্ডা -- যুদ্ধ সম্পর্কে একটা জিগির সৃষ্টি করা।
     
    সেই একপেশে সাংবাদিকতায় যেমন যুক্তিতর্ক, বিশ্লেষণ, কারণ অনুসন্ধান সমস্ত বিলুপ্ত, ঠিক তেমনই ইতিহাসের কোনো আলোচনাও সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এই তথাকথিত "মুক্ত ও স্বাধীনতার দেশ" আমেরিকায় আজ যদি কোনো মূলস্রোত মিডিয়া সেসব কারণ বা ইতিহাসের কথা তোলে, সঙ্গে সঙ্গেই সে মিডিয়া জনপ্রিয়তা হারাবে, এবং যেসব বড় বড় কর্পোরেশন -- গাড়ি থেকে ওষুধ থেকে ম্যাকডোনাল্ড থেকে পিৎজা হাট থেকে ডিজনি ওয়ার্ল্ড -- তাদের বিজ্ঞাপন দিয়ে চলেছে, তারা সে বিজ্ঞাপন গুটিয়ে নেবে, এবং সে মিডিয়া মুখ থুবড়ে পড়বে। সে ঝুঁকি নিয়ে সৎ, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার সাহস কোনো মূলস্রোত মিডিয়ার নেই।
     
    অথচ সৎ, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা করার এই মুহূর্তে খুব বেশি দরকার ছিল। আগের তিন সপ্তাহে আমি বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় সেসব বিষয় নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেছি। আজ করছি যুদ্ধ এবং শরণার্থী সমস্যা নিয়ে আলোচনা। ইমিগ্রেন্ট এবং ইমিগ্রেশন নিয়ে মার্কিন মিডিয়ার একপেশে আলোচনা দেখলে স্তম্ভিত হতে হয়। ইরাক, আফগানিস্তানের যুদ্ধের সময়ে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন সে দুই দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ মেরেছিলো, এবং বলতে গেলে বিনা কারণেই বোমার আঘাতে দুটো দেশকে গুঁড়িয়ে দিয়েছিলো, তখন মার্কিনি ও পশ্চিমি মিডিয়ার এই কুম্ভীরাশ্রু কোথায় ছিল? 

    প্রতিটি ছবি, প্রতিটি খবর দেখলে আজ সেই হিপোক্রিসি, দ্বিচারিতার কথাই খুব বেশি করে মনে আসে। কিন্তু সেসব কথা বলা জনপ্রিয় নয়। 

    ইতিহাসের আলোচনা জনপ্রিয় নয়। আপনার চাকরি চলে যেতে পারে, আপনার ফোন হ্যাক করা হতে পারে, আপনার পরিবারের ওপর নজরদারি করা হতেই পারে। এমনিতেই আমেরিকায় গুগল, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব বিনা পয়সায় ব্যবহারের পরিবর্তে আপনার ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য বা পছন্দের খবর মার্কিনি কর্পোরেশনগুলো জানে। আপনার ফোনে বা ইমেলে যে কোনো সময়ে যে কোনো কর্পোরেশন আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে। আপনার বাড়িতে যদি অ্যালেক্সা-জাতীয় অনলাইন রোবট থাকে, তাহলে তার মাধ্যমে আপনার বলা সমস্ত কথা কর্পোরেশনগুলির হাতে সরাসরি চলে যেতে পারে। 

    এই তথাকথিত "ল্যাণ্ড অফ প্রাইভেসি" আমেরিকায় কোনো ব্যক্তিগত গোপনীয়তা আপনার অবশিষ্ট নেই।
     
    একাত্তরের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়েই কিন্তু ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, চিলি এসব দেশে বিশাল বিশাল যুদ্ধ চলছিল, এবং প্রতিটি যুদ্ধের পিছনেই ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিলিটারি ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্সের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ হাত। সেই একই সময়ে দক্ষিণ আমেরিকায় গুয়াতেমালা, সালভাডোর, হণ্ডুরাস এসব দেশে মার্কিন মদতে সেখানকার অত্যাচারী রাষ্ট্রনায়করা বর্বর আক্রমণে বিরোধী শক্তিকে শেষ করে দেওয়ার খেলায় নেমেছিল, এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ জমি, ঘরবাড়ি, স্বজন পরিজন হারিয়ে স্ত্রীপুত্রকন্যার হাত ধরে নিজের প্রিয় দেশ ও পরিচিত পরিবেশ ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলো অন্য দেশের আশ্রয়ে।
     
    ফিলিপিন্স থেকে এ্যাঙ্গোলা, বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা, সুদান থেকে কঙ্গো, কসোভো থেকে ইউক্রেন -- সমস্ত যুদ্ধের পিছনেই ওই যে কথা আগেই বললাম, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন এবং তাদের ট্রিলিয়ন ডলার, ট্রিলিয়ন পাউনড অস্ত্র ও যুদ্ধ কর্পোরেশনের মদত রয়েছে। ঠিক যেমন পট্যাটো চিপসকে জনপ্রিয় না করলে খামারের আলু বিক্রি হবেনা এবং পচে যাবে, ঠিক একই ভাবে যুদ্ধ না লাগালে এবং যুদ্ধ চালিয়ে না গেলে এই ট্রিলিয়ন ডলারের মজুত করা অস্ত্রভাণ্ডার পড়ে থাকবে, এবং শেয়ার বাজারে তাদের লাভ দ্রুত পড়ে যাবে। 
     
    অস্ত্র ও যুদ্ধ বিক্রি না হলে লাভ নেই, এবং লাভ না থাকলে শেয়ার মার্কেট নেই। স্টকহোল্ডাররা ক্ষেপে উঠবে। 

    যুদ্ধ কর্পোরেশনের সঙ্গে কেবলমাত্র অস্ত্র প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো যুক্ত নয়। যুক্ত আছে ওষুধপত্র, কম্পিউটার ও সফটওয়্যার, হাজার ইলেক্ট্রনিক্স ও অনলাইন বাণিজ্য, সাবান থেকে খাদ্যসামগ্রী। গাড়ি থেকে গ্রেনেড। বস্তুতঃ, যুদ্ধ না লাগালে, এবং যুদ্ধ চালিয়ে না গেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবেই ধ্বংস হয়ে যাবে। এই কারণে, আপনারা একবার গুগল সার্চ করে দেখে নিতে পারেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমেরিকা পৃথিবীর কোথাও না কোথাও কোনো না কোনো ভাবে যুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত ছিল। আছে।
     
    আজকে পৃথিবীতে এই মুহূর্তেই সৌদি আরব ইয়েমেনের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাচ্ছে। এবং মার্কিন অস্ত্র ব্যবহার করছে। কিন্তু নিউ ইয়র্ক টাইমস বা সিএনএন বা বিবিসিতে তার কোনো খবর আপনি পাবেন না আদৌ।
     
    কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সর্বক্ষণ যুদ্ধ চলেছে। আফ্রিকার অনেকগুলো দেশের মধ্যে নিরন্তর যুদ্ধ চলেছে। ইজরায়েলের কথা বলে আর মার্কিনি মিডিয়ার লজ্জা বাড়ালাম না। অবশ্য, জার্নালিজম অফ এক্সক্লুশনে লজ্জা বস্তুটাই তাদের আর নেই।
     
    সব জায়গাতেই -- বার্মা থেকে বাংলাদেশ থেকে বলিভিয়া থেকে বার্কিনা ফাসো -- যুদ্ধের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। তারা ওই মেক্সিকো, গুয়াতেমালার সর্বস্বান্ত মানুষের মতোই দেশ হারিয়ে, স্বজন পরিজন হারিয়ে, জমি হারিয়ে পাড়ি জমাচ্ছে অন্য দেশের আশ্রয়ে। এই মুহূর্তে যেমন ইউক্রেন থেকে পোল্যাণ্ডে পাড়ি জমাচ্ছে ওই দশ থেকে পনেরো লক্ষ মানুষ। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময়ে যেমন ইউরোপ থেকে আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছিল কোটি কোটি মানুষ।
     
    আমেরিকা তাদের আশ্রয় দিয়েছিলো। যেমন ইউরোপের নতুন যুদ্ধগুলোর শরণার্থীরা অনেকেই আশ্রয় পেয়েছে জার্মানিতে, ফ্রান্সে।
     
    কিন্তু আমেরিকায় আজ উদ্বাস্তুবিরোধী, শরণার্থীবিরোধী রাজনৈতিক ও সামাজিক হাওয়া অতি প্রবল আজ যদি কুম্ভীরাশ্রু নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন বলতো, ইউক্রেন থেকে যে কেউ আমেরিকায় আশ্রয় পেতে চাইলে আমেরিকা তাদের বিনাশর্তে আশ্রয় দেবে, এ্যাসাইলাম দেবে। বলবে কি?
     
    বিবিসি কি রাণীর ওপরে চাপ সৃষ্টি করবে, যাতে ইউক্রেনের শরণার্থীরা সবাই ব্রিটেনে নিরাপদ আশ্রয় পায়?
     
    যেমন একাত্তরে বাংলাদেশ থেকে কোটি কোটি নিঃস্ব, ছিন্নমূল নিরীহ মানুষ ভারতে আশ্রয় পেয়েছিলো?
     
    ###

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২২ মার্চ ২০২২ | ১৪২৯৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::195:***:*** | ২৯ মার্চ ২০২২ ০৩:০১505741
  • তবে এসব হতে অনেক সময় লাগবে। প্রথমত পশ্চিমের দেশগুলো অনেক উন্নত। গ্লোবাল সাউথের কাছে সেই ক্লাউট, টেকনলজি, বা ফান্ড কোনটাই নেই। দেশগুলোর মধ্যে সেরকম ইউনিটিও নেই। তবে কখনও যদি ওয়েস্ট দেখে যে গ্লোবাল ট্রেডে তাদের শেয়ার, দখলদারী, এবং ইম্পর্ট্যান্স অনেকটা কমতে চলেছে, তখন তারা কিভাবে রিয়্যাক্ট করে সেটাই দেখার।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::16e:***:*** | ২৯ মার্চ ২০২২ ০৩:২৭505742
  • Joshita Ghoshal | ২৯ মার্চ ২০২২ ১০:১২505751
  • আজভ বাহিনি
  • প্রিয়তমাসু | ২৯ মার্চ ২০২২ ১১:০৫505754
  • এই পোস্ট বা ইন জেনারেল যে কোনো পোস্ট আনফলো করার উপায় কী ? মানে আমি নতুন নতুন কমেন্টের নোটিফিকেশন বন্ধ করতে চাইছি ৷
  • s | 100.36.***.*** | ২৯ মার্চ ২০২২ ১৬:৫৫505768
  • পিছিয়ে পড়ে দেখলাম S বলেছেন "কিন্তু তখনও নাকি তাকে নেটওয়ার্ক থেকে বলে দেওয়া হয়েছিলো যে যুদ্ধের সময় বুশের সমালোচনা করা যাবেনা - তাই অনেক ঘুর পথে করতে হত।"
    আমি ডেইলি শো প্রথম থেকে শেষ পর্য্ন্ত দেখেছি। কখনো মনে হয়নি জন স্টুয়ার্টকে ঘুর পথে ইরাক ওয়ারের সমালোচনা করতে হয়েছে। জুডিথ মিলারকে ডেকে এনে পুরো ধুয়ে দিয়েছিল। বুশ, চেনি, রামসফেল্ডের সমালোচনা ছিল নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। ২০০৬ এ একই নেটওয়ার্কের স্টিভেন কোলবেয়ার হোয়াইট হাউস করেসপন্ডেন্ট ডিনারে প্রেসিডেন্ট বুশের মুখের উপর যা বলেছিল সেটা পুরো এপিক হয়ে আছে। কখনো শুনিনি কমেডি সেন্ট্রাল এর জন্যে কোলবেয়ারকে কিছু বলেছে।
    এর কাছাকাছি একটা ঘটনা ঘটেছিল নাইন ইলেভেনের পর, বিল মারের সাথে। তখন বিল মারের একটা শো হত পলিটিকালি ইনকারেক্ট বলে এবিসিতে। নাইন ইলেভেনের দু তিনমাস পর সেই শোতে বিল মার নাইন ইলেভেন টেররিস্টদের স্মার্ট বা ঐরকম কিছু একটা বলেছিলেন। ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের রাবল তখনো পুরো সরেনি। ন্যাচারালি এই মন্ত্যব্যে ঝড় উঠেছিল আর তার কিছুদিন পরে এবিসি এই শো ক্যানসেল করে দেয়। আনলাইক আফগানিস্তান, ইরাক ওয়ারের প্রতিবাদ প্রথম থেকেই মেনস্ট্রিম। ওবামা, বার্নি সহ অনেকেই ইরাক ওয়ারের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিলেন।
    ২০০৫ এ MSNBC চালু হবার পর এড শুলৎজ আর কিথ ওলবারম্যান এবং ২০০৮ অনওয়ার্ড্স রেচেল ম্যাডো নিয়মিত বুশ-চেনি-রামসফেল্ড ব্যাশিং করে এসেছেন। এসব এমন কিছু ডিসট্যান্ট মেমোরি নয়। অনেকেই মনে রেখেছেন।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::145:***:*** | ২৯ মার্চ ২০২২ ১৯:৪৪505771
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::1bd:***:*** | ২৯ মার্চ ২০২২ ২০:১৫505774
  • এখন তো সেই লিন্ক পাচ্ছিনা, যেখানে এই ক্লেইমটা স্পেসিফিকালি করা হয়েছিলো। জন স্টিউয়ার্টের জুডিথ মিলার ইন্টারভিউ তো মনে হয় খুবই রিসেন্ট। ২০০৩এর শেষের দিকেই মনে হয় জানা গেছিলো ঐসব ডাব্লু এমডি ঢপ। ২০০৪এ তো যুদ্ধ একেবারে ল্যাজে গোবরে হয়ে গেছে। তখন থেকেই সমালোচনা অনেক বেশি মেইনস্ট্রীম হতে শুরু করে।

    আর ওবামা তো সেনেটে এসেছেই ২০০৫এ, তাহলে ইরাক যুদ্ধের বিরুদ্ধে কোথায় ভোট দিলেন?
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::1c4:***:*** | ৩০ মার্চ ২০২২ ০৩:২৯505783
  • রুবল এখন ৮৭ প্রতি ডলার। এই বছরের প্রথমদিকে ৭৫ ছিলো। যুদ্ধের আগে আগে সেটা ৮৪তে পৌঁছেছিলো। সেখান থেকে একসময় প্রায় ১৪০ও হয়েছিলো। এই হেডলাইনটা পেলাম এক জায়্গায়।
    Dollar plunges 10% against Russian ruble after latest round of Russia-Ukraine talks
  • Amit | 121.2.***.*** | ৩০ মার্চ ২০২২ ০৪:০৮505784
  • এটা তো এক্সসেপশন কিছু না। যেকোনো ফিজিক্যাল সিস্টেম ডিস্টার্বেন্স এই এটাতো খুব কমন রেসপন্স ট্রেন্ড । ইনিশিয়াল হাই ফ্লাকচুয়েশন ডিউ টু এক্সটার্নাল ফ্যাক্টরস। তারপর কন্ট্রোল কার্রেকশন্স। তারপর এক্সটার্নাল ফ্যাক্টরস আরো কমে গেলে ট্রেন্ড তো নামার ই কথা। 
     
    শুরুতে রাশিয়া মাস্যাকার ​​​​​​​টা ​​​​​​​শুরু ​​​​​​​না ​​​​​​​করলে ​​​​​​​তো ​​​​​​​কিছুই ​​​​​​​হবার ​​​​​​​কথা ​​​​​​​না। ​​​​​​​
     
  • আমি পুতিন আর হিটলারের ভক্ত | 42.***.*** | ৩০ মার্চ ২০২২ ১৩:৪৯505788
  • এখানে ইউক্রেনে নাজিবাদের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে কিছু কমেন্ট দেখলাম । সেগুলো অতীতের ঘটনা টটনা উল্লেখ  করে ; এই যুদ্ধে এটার প্রাসঙ্গিকতা কী... একেবারেই আমি বুঝলাম না ৷
     
     জেলনস্কি নিজে ইহুদী , এবং ইউক্রেনের লোকজনই তাকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এনেছে , পুতিন জেলনস্কিকে অপছন্দ করে সেটা পুতিন রাখঢাক না করেই বলেছে । পুতিন বেলারুসের সিস্টেম আর আলে কজান্ডার কুসেঙ্কোকে পছন্দ করে, সেটাও মোটামুটি সহজ বোধ্য ৷   ফলে মাস-মার্ডারার ডিক্টেটর পুতিনের এই ইউক্রেনের নাজিবাদসংক্রান্ত প্রোপাগান্ডা কীভাবে গ্রহনযোগ্য বলে মনে হয় লোকজনের ?
  • আমি পুতিন আর হিটলারের ভক্ত | 42.***.*** | ৩০ মার্চ ২০২২ ১৯:৩৭505794
  • "খুব ভালবাসতেন" টা বিশ্বাস করা খুব কঠিন ।
     
    আমি বলিনি যে ইহুদী মানেই অ্যান্টি-নাজি , কিন্তু গনতান্ত্রিকভাবে ভোট করে যখন একটা দেশের লোক , ইহুদী জানার পরেও একজনকে প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচন করে , তখন সেই দেশটা নাজিতে ভর্তি এরকম দাবিতে আমার বিস্তর সন্দেহ আছে ৷
     
    হিটলারের একটি ইহুদী মেয়ের প্রতি খুব খাঁটি ভালবাসা ছিল এটা জানতাম না , কিন্তু এটা সম্ভবত দাবি করা যায় , যে হিটলারের জার্মানীতে কোনো রাষ্ট্রশক্তি-নিয়ন্ত্রক পদে কোনো জিউ, মেয়েটির মা বাবা জ্যাঠা কাকা ছিলেন না ৷ অবশ্য আমি ভুলও হতে পারি ৷
  • আমি পুতিন আর হিটলারের খুবই ভক্ত | 42.***.*** | ৩০ মার্চ ২০২২ ১৯:৪৯505795
  • এটার কন্টারারী লিঙ্ক টিঙ্ক খুঁজে পেলে দেবেন ৷
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::1fc:***:*** | ৩০ মার্চ ২০২২ ২৩:৫১505800
  • Asked if he sees Prime Minister Narendra Modi being the mediator between Ukraine's President Volodymyr Zelinsky and President Putin, Ukrainian foreign minister Dmytro Kuleba told NDTV this evening, "If Prime Minister Modi is willing to play that role, we will welcome his efforts".

    দেখেছেন, শুধু মছলিখোড় বঙ্গালীরা ছাড়া বাকী সবাই ত্যানার ইয়েটা বুঝেছে।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::213:***:*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০০:১৪505801
  • Hungary accuses Ukraine of interfering in upcoming election
    Hungary’s foreign minister has accused Ukraine’s leadership of attempting to interfere in the upcoming Hungarian election
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::198:***:*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০০:১৫505802
  • Ruble becomes best-performing currency in March; soars to 83 to the dollar
    The ruble appreciated to 83 to the dollar intraday on Tuesday against a record low of 139 on March 7.
  • আমি পুতিন মোদি হিটলার তিনজনেরই খুব ভক্ত | 42.***.*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০০:৪৯505805
  • মছলিখোর*
     
    ওইরকম নাছোড়ভাবে স্পেসিফিকালী জিজ্ঞাসা করলে , ইউক্রেনের ফরেন মিনিষ্টার মিস্টার বিনের মধ্যস্থতাকেও ওয়েলকাম জানাতেন । ব্যাপারটা তখন এইরকম শোনাত :
     
    Asked if he sees Mr. BEAN being the mediator between Ukraine's President Volodymyr Zelinsky and President Putin, Ukrainian foreign minister Dmytro Kuleba told Cartoon Network this evening, "If Mr. BEAN is willing to play that role, we will welcome his efforts".
     
     
     
     
     
     
     
     
  • Joshita Ghoshal | ৩১ মার্চ ২০২২ ০১:০০505806
  • রুবল যে স্যাংশনের ফলে প্রাথমিক আঘাত কাটিয়ে ফের উঠবে সেটার প্রস্তুতি ২০১৫ থেকেই নেওয়া হচ্ছিল।
  • মোদি-পুতিন-হিটলার অমর রহে | 42.***.*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০১:০৬505808
  •  রুবলের এই চড়াই উৎরাই , এই সময়ের ইনস্টেবল স্টেট ছাড়া আর কিছুই প্রমান করে বলে তো মনে হয় না ৷ :)
  • মোদি-পুতিন-হিটলার অমর রহে অমর রহে | 42.***.*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০১:০৯505809
  • স্মাইলি আসছে না ৷ ক্রাইলি ট্রাই করছি ৷ অনেক মানুষ মারা যাচ্ছেন সেই দুঃখ ( আনন্দে ) |
  • যুদ্ধ টুদ্ধ হলে আমি উত্তেজনার রসদ পাই জ্ঞান জাহির করার সুযোগ পাই | 42.***.*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০১:২১505810
  • আমার অ্যাকচুয়ালি এই পুরো ব্যাপারটাতে এখন একরকম উপভোগ্য ও কিছুদূর আনন্দদায়ক ইন্টারেস্ট জাগছে ৷
     
    আপনারা যারা ক্রমাগত অবিরাম কমেন্ট করে করে এই থ্রেডটিকে এমন চমৎকার জ্ঞানতীর্থে পরিনত করেছেন , তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি , এবং আগামী চার পাঁচদিন ধরে আমিও সময় সময় কিছু আলোচনায় অংশগ্রহন করতে পারব আশা রাখছি ৷ নেহাত যদি আলোচনায় আপনাদের না পাই তাহলে কবিগুরুর পরামর্শ মেনে একলা চলতেও আমার বিকার হবে না ৷ আবার একবার ধন্যবাদ আপনাদের I
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::1ff:***:*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০১:৪২505812
  • British foreign minister Liz Truss says sanctions imposed on Russian individuals and companies could be lifted if Russia withdraws from Ukraine and commits to end aggression
     
    Al-Kaabi told FAZ that while no long-term energy partnership had been agreed with Germany yet there was a "clear will" to do business. Germany had on Sunday said that a partnership had been clinched.
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::1ff:***:*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০১:৫৪505813
  • Kyiv objects to Nepal issuing climbing permits to Russians, wants them to be banned
  • fan of Modi Putin Hitlar ( fmph) | 42.***.*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০১:৫৭505814
  • Russia bombs Ukraine cities, despite pledge to pull back from Kyiv
    By  and 
  • fmph | 42.***.*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০১:৫৮505815
  • Russian forces bombarded the outskirts of Kyiv and a besieged city in northern Ukraine on Wednesday, a day after promising to scale down operations there in what the West dismissed as a ploy to regroup by invaders suffering heavy losses.
  • fmph | 42.***.*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০১:৫৯505816
  • Russian forces bombarded the outskirts of Kyiv and a besieged city in northern Ukraine on Wednesday, a day after promising to scale down operations there in what the West dismissed as a ploy to regroup by invaders suffering heavy losses.
  • fmph | 42.***.*** | ৩১ মার্চ ২০২২ ০২:০০505817
  • Nearly five weeks into an invasion in which Russia has failed to capture any major city,the top U.N. human rights official said Moscow had bombed 50 hospitals as well as homes and schools across Ukraine in what may amount to war crimes.
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন