এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • ভারত -- শেষ ধ্বংসের সন্ধিক্ষণে

    Partha Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২২ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৬১ বার পঠিত
  • ভারত -- শেষ ধ্বংসের সন্ধিক্ষণে। লেখক -- পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিযান পাবলিশার্স, কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা। মার্চ ২০২৪। দাম ৩০০ টাকা। 

    বুক রিভিউ -- লেখক প্রশান্ত ভট্টাচার্য্য। প্রকাশিত হয়েছে "দৈনিক সুখবর" কাগজে। 
    _____________________

    '...হিন্দুরা ভারতে সংখ্যাগরিষ্ঠ বলিয়া 'হিন্দুরাজের' ধ্বনি শোনা যায়। এগুলি সর্বৈব অলস চিন্তা। ... শ্রমসিক্ত জনসাধারণ যে সব গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার সম্মুখীন, সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলি তাহার কোনোটির সমাধান করিতে পারিবে কি? কীভাবে বেকারত্ব, নিরক্ষরতা, দারিদ্র প্রভৃতি সমস্যার সমাধান হইবে সে সম্বন্ধে তাহারা কোনো পথ নির্দেশ করিয়াছে কি?' 

    ১৯৩৮ সালের ১৪ জুন কুমিল্লায় ভাষণে এই কথাগুলো উচ্চারণ করেছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু। নেতাজীর তথাকথিত ভক্তকুলের শিরোমণি নরেন্দ্র মোদী এখন ভারতের মূল সমস্যাকে ডেস্কের তলায় ফেলে দেশটাকে হিন্দু বানানোর যজ্ঞে আহুতি দিয়ে চলেছেন। এটা প্রায় সব বিরোধী নেতারা নিজেদের ভাষণে বলছেন, মোদী ফের ক্ষমতায় এলে, দেশে আর ভোট হবে না। অথচ মোদীর তৃতীয়বার মসনদে আসীন হওয়া ঠেকাতে তাঁদের মধ্যে আন্তরিকতার অভাব। 
     
    এমন পরিস্থিতিতে পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের  'ভারত শেষ ধ্বংসের সন্ধিক্ষণে' বইটি হাতে এল। পার্থ মার্কিন প্রবাসী ভারতীয়। আরএসএসের গর্ভগৃহ থেকে জন্ম তাঁর। ফলে যে উৎকণ্ঠা থেকে এই বইয়ের প্রবন্ধ ক'টি পার্থ লিখেছেন, তা আমাদের রাজনৈতিক সমাজে তো নেইই, এমনকী, অ্যাকাডেমিক ওয়ার্ল্ডেও নেই। এই দুই বিশ্বের সবচেয়ে বড়ো সমস্যা, এরা আরএসএস ও বিজেপির মধ্যে একটা বিভেদ রেখার কল্পনা করে নিয়ে, তাকেই মান্যতা দেয়। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে কোনো এক সভায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সবাইকে সচকিত করে জানালেন, 'আরএসএস নিয়ে তাঁর কিছু বলার নেই; ধর্ম নিয়ে তারা থাকেন, কাজ করে ইত্যাদি, প্রভৃতি।  অর্থাৎ সেই বিসমিল্লাহে গলদ। যত সঙ্কট ও হাঙ্গামা নাকি ভারতীয় জনতা পার্টি নামক রাজনৈতিক দলটিকে নিয়ে। আরও নির্দিষ্ট৷ করে, মোদী-শাহর বিজেপিকে নিয়ে, বাজপেয়ী-আদবানির বিজেপিটা যেন ছিল পাতে দেওয়ার মতো! যেমনটা, একসময়ে জ্যোতি বসুদের নেতৃত্বাধীন বামপন্থী দলগুলো বুঝত। 

    অনেকটাই সেই রবীন্দ্রনাথের 'ভালো ইংরেজ', 'খারাপ ইংরেজ' এর মতো, এঁরাও খোঁজেন 'ভালো-বিজেপি', 'খারাপ-বিজেপি'। আলোচ্য গ্রন্থের লেখকের ব্যথাটা এখানে। কেননা, 'দানবের পেটে দু-দশক' কাটিয়ে আসা পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায় এই মনুবাদী, ব্রাহ্মণ্যবাদী দলটির বিষাক্ত নখ-দাঁত দেখে এসেছেন তার সঙ্গে ঘর করে। বিজেপির হিংস্র হিন্দুত্বের বিরুদ্ধে নরম হিন্দুত্ব দিয়ে মোকাবিলা করা যাবে না। রামমন্দির নির্মাণের কালাপাহাড়ি হিন্দুত্বকে জগন্নাথ মন্দির গড়ে মোকাবিলা করা যায় না। বড়োজোর ভোটে জেতা যায়।  

    আলোচ্য গ্রন্থটিতে মোট ১৪টি প্রবন্ধ আছে। কোনো প্রবন্ধই অতিদীর্ঘ নয়। বেশির ভাগই ১২ থেকে ১৪ পাতায় শেষ। আমার বিবেচনায় এ বইয়ের সেরা প্রবন্ধটি হল --  ফাঁকা আওয়াজ, কিন্তু 'দেশপ্রেমমূলক' পজিটিভ বার্তা প্রচারের ফ্যাসিস্ট রাজনীতি-- শিরোনামের লেখাটি। প্রবন্ধটির শুরুতেই  লেখক তাঁর গুরু নোম চমস্কির কথা এনেছেন। এই মহান ভাবুক-অ্যাক্টিভিস্টের 'ম্যানুফ্যাকচারিং কনসেন্ট' বা গণসম্মতি উৎপাদনের তত্ত্ব থেকে তিনি কী আহরণ করেছেন, তার পণ্ডিতি না ফলিয়ে ঢুকে পড়ছেন ঘটমান বর্তমানে।  
     
    লেখকের আলোকপাত, 
    'একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। কীভাবে স্পোর্টসকে মনোপলি করে এবং তার বুক বাজানো উল্লাসকে কাজে লাগিয়ে মানুষকে মেকি মেসেজ দেওয়া হয়, এবং ড্রাগের মতোই মানুষ হয় ঘুমিয়ে থাকে আর নয়তো বিকটভাবে দেশপ্রেম দেখায়, যার সঙ্গে দেশ বা প্রেম কোনোটারই সম্পর্ক নেই, শুধু মগজের ডোপামিন নামক হরমোনের হার্ডরক ড্যান্স আছে, তাঁর সবচেয়ে বড়ো উদাহরণ আমেরিকা, ব্রিটেন এবং আজকের ভারত। আমেরিকায় ফুটবল (যার সঙ্গে ফুটের কোনো সম্পর্কই নেই), ব্রিটেনে ফুটবল (যেখানে ভায়োলেন্স একেবারে প্রাতঃকৃত্যের মতোই অবশ্যম্ভাবী), আর ভারতে ক্রিকেট। দশ দেশের 'বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন'। লক্ষ কোটি টাকা জুয়া।' এই যে দেশপ্রেমের বা নিওনরম্যাল ন্যাশনালিজম, এরসঙ্গে না আছে জাতীয়তাবাদ, না আছে দেশপ্রেম। একটা মেকি ফানুস। এমনভাবে একটা 'গণচেতনা' ছেড়ে দেওয়া হয়েছে যে রোটি-কাপড়া-মকান এর মতো জরুরি সমস্যা ও সঙ্কটগুলো রিসাইকল বিনে ফেলে, এই দেশপ্রেমে মেতে ওঠো। মোদী দেশের পদকজয়ী মহিলা কুস্তিগিরদের সম্মান রক্ষার্থে না এগিয়ে, এবেলা-ওবেলা ট্যুইটবাজি করে যাচ্ছেন কারও সাফল্যে। বিজেপি ও তার রাজনৈতিক মেন্টর আরএসএস জানে, মানুষকে যদি শুধুমাত্র দেশপ্রেম বা হিন্দুত্ব বা রামমন্দির বা উগ্র ইসলাম বা ইউএসএ বা মোদী, বা ক্রিকেট-কোহলি-সচিন-ধোনি বা চন্দ্রযান বা বন্দে ভারত  বা সুপারপাওয়ার বা পুলওয়ামা -- যেটা যখন কাজে লাগে লাগিয়ে নাচানো যায়, তাহলেই কেল্লা ফতে।

    এই ফ্যানাটিক ন্যাশনালিজমের জন্য সবসময় একটা অপর লাগে। দেশের মধ্যে মুসলিম আর বাইরে পাক-ই-স্তান আর চিন। অথচ কতকাল আগে ১৮৯৫ সালে ভূদেব মুখোপাধ্যায়ের 'স্বপ্নলব্ধ ভারতের ইতিহাস' ছাপা হয়।  তাতে তিনি লিখেছিলেন, 'আমাদের এই জন্মভূমি চিরকাল অন্তর্বিবাদানলে দগ্ধ হইয়া আসিতেছিল, আজি সেই বিবাদানল নির্বাপিত হইবে। আজি মাতৃভক্তিপরায়ণ পুত্রেরা সকলে মিলিত হইয়া ইহাকে শান্তিজলে অভিষিক্ত করিবেন। ভারতভূমি যদিও হিন্দুজাতীয়দেরই যথার্থ মাতৃভূমি, যদিও হিন্দুরাই ইঁহার গর্ভে জন্মগ্রহণ করিয়াছেন, তথাপি মুসলমানেরাও আর ইঁহার পর নহেন, ইনি উঁহাদিগকেও আপন বক্ষে ধারণ করিয়া বহুকাল প্রতিপালন করিয়া আসিতেছেন। অতএব মুসলমানেরাও ইঁহার পালিত সন্তান। এক মাতারই একটি গর্ভজাত আর একটি স্তন্যপালিত দুইটি সন্তানে কি ভ্রাতৃত্ব-সম্বন্ধ হয় না? অবশ্যই হয়- সব শাস্ত্র মতেই হয়।'
     
    কী অদ্ভুতভাবে সোশাল মিডিয়া দিয়ে মিথ্যাকে সত্য বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তৈরি করা হচ্ছে মিথ্যার ন্যারেটিভ। রীতিমতো পেশাদার ভক্তদের দিয়ে একাজ করানো হচ্ছে। বুস্ট করিয়ে লাইক বাড়ানো হচ্ছে৷ শেয়ার করা আর লাইকের ঠেলায় ভাইরাল করা হচ্ছে। লেখককে হন্ট করেছে, বাঙালির বদলে যাওয়া চেহারাটা। গত ৫০ বছরের শাসকদের অবিমৃষ্যকারিতায় আর ইদানীংকালের গোদিমিডিয়ার কল্যাণে একাংশ বাঙালি বিজেপিকে দুর্নীতিমুক্ত পার্টি হিসেবে ঠাউরে নিয়েছে। 
     
    লেখকের ভাষায় 'মিডিয়ার কল্যাণে বহু সাধারণ মানুষ মনে করেন যে, বিজেপি দুর্নীতিমুক্ত পার্টি, নরেন্দ্র মোদী পরিচ্ছন্ন নেতা এবং অমিত শাহ ভদ্র মানুষ। অনেক বাঙালি এদের ইতিহাস, রাজনৈতিক বিশ্বাস এবং বিজেপির সঙ্গে আরএসএসের যোগসূত্র নিয়ে মোটেই ভাবেন না। আরএসএস যে বিজেপিকে চালায় এবং আরএসএস যে ফ্যাসিস্ট শক্তি, মানুষের সে বিষয়ে ভাবনা-চিন্তা নেই। পশ্চিমবঙ্গে এমন কিছু মানুষও আছেন যাঁরা নাথুরাম গডসে কে, অথবা গডসে-সাভারকারের গান্ধিহত্যার বিষয়টি জানলেও বিষয়টা নিয়ে সরব নন। আর অন্য একদল নব্য বাঙালি গান্ধি-হত্যাকে সমর্থন করেন।' আমরা যার সর্বশেষ উদাহরণ দেখলাম অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে। তমলুকের এই বিজেপি প্রার্থী ভারতীয় জনতা পার্টিকে যেমন দুর্নীতিমুক্ত মনে করেন, তেমনই গান্ধী না গডসে প্রশ্নে গডসেতে আশ্রয় খোঁজেন। এ যদি ফ্যাসিস্টবান্ধব ও আত্মঘাতী বাঙালি না হয়, তবে কে? 
     
    বিজেপি ও তার দুধ খাওয়ানো আরএসএসের কতগুলো কায়দা আছে। ওদের সবচেয়ে বড়ো সুবিধে হল, আজকের দিনে এক বিশালসংখ্যক মানুষ-শিক্ষিত মানুষ কিছু পড়ে না। সুতরাং, মিডিয়াকে কিনে ফেলতে পারলেই, আর আইটি সেলের মাধ্যমে গার্বেজ ছড়িয়ে যেতে পারলেই ওদের কাজ অর্ধেক হয়ে গেল। বাকি অর্ধেক বিরোধীরা নিজেরাই ব্যবস্থা করে গেছে এবং করে যাচ্ছে, মূলত তাদের অনৈক্য এবং মানুষের কাছে তাদের গ্রহণযোগ্যতার অভাব প্রমাণ করে। এই বিপদে নিঠক ভোট রাজনীতি দিয়ে মোকাবিলা করা যেতে পারে কিন্তু চূড়ান্তভাবে পারা যায় এই লড়াই আসলে মতাদর্শ বনাম মতাদর্শের নয় তাই বিজেপি মার্কা ফ্যাসিবাদ আটকানোর জন্য দরকার যেমন গণ আন্দোলন ঠিক তার পাশাপাশি দরকার চিন্তার স্বচ্ছতা।  
     
    ধর্মনিরপেক্ষ মন গণতন্ত্রের প্রতি ষোলআনা আস্থা ছাড়া কোনোভাবেই বিজেপিচারিত ফ্যাসিবাদকে মোকাবিলা সম্ভব নয়। 
     
    যদিও এই বইয়ের লেখক পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায় অন্তত এখনো অনেক আশাবাদী, কেননা বইয়ের নামকরণে তিনি তা প্রমাণ করেছেন। তিনি এখনো মনে করছেন ভারত ধ্বংসের সন্ধিক্ষণে, অতএব সেই সন্ধিক্ষণ দাঁড়িয়ে যদি সব লড়াইটাই মতাদর্শগতভাবে হয় তবে সুড়ঙ্গের শেষে আলো পাওয়া যাবে। 
     
    জার্মান কবি-দার্শনিক ফ্রেডরিখ হ্যেল্ডার্লিন বলেছিলেন, 'ভাষা মানুষের সবচেয়ে বিপজ্জনক সম্পত্তি'। একসময় বুঝিনি, এখন বুঝছি, যখন 'মোদীর গ্যারান্টি' মোদী নিজেই গেয়ে চলেছেন আর ভক্তরা প্রণিপাত করছেন।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২২ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৬১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:ad5f:51d0:fa65:***:*** | ২২ এপ্রিল ২০২৪ ২২:২৩530893
  • নিজের বই এর রিভিউ লিখিয়ে নিজেই সে রিভিউ দিয়ে টই খুলেছেন! যাতা কেস মাইরি laugh 
  • :|: | 174.25.***.*** | ২২ এপ্রিল ২০২৪ ২২:৩৮530895
  • যাতা বলে যাতা! প্রথমে তো বুঝিতেই পারি নাই। ভেবেছিলুম নিজেই বই লিখে নিজেই রিভিউ করেছেন। মিনিট দুয়েক পর সিকুয়েন্সটা কিলিয়ার হলো। :) 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২২ এপ্রিল ২০২৪ ২২:৪৫530897
  • পেটাবার লোক দিয়ে পিটিয়েছেন। না না অন্য কিছু না, ঢাক। ঃ-)
  • r2h | 134.238.***.*** | ২২ এপ্রিল ২০২৪ ২৩:১৯530899
  • নিজের বইয়ের রিভিউ পোস্ট করলে সমস্যা কোথায়?
    আমরা সবাইই তো নিজেদের বইপত্র নিয়ে এখানে আপডেট দিই (গৌরবে বহুবচন আরকি, আমার একটি কুমীরছানা, তার বিষয়ে বেশি কথা না বলাই ভালো)।

    রিভিউ দিয়ে টই খোলাটা একটু অড, তবে পার্থবাবু তো অন্যত্র এনগেজ করেন না, অন্য কারো লেখা পড়েন টড়েনও না। কিন্তু এনিওয়ে, নিজের লেখাপত্র পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এমন কী হাস্যকর কাজ?
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:ad5f:51d0:fa65:***:*** | ২২ এপ্রিল ২০২৪ ২৩:৩৮530901
  • হুম। আমার মনে হলো নিজের বই নিজেই পাবলিসিটি করাটা একটু হাস্যকর। 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ০২:০৪530902
  • ভদ্রলোকের বিশাল ইগো, কি আর করেন, নিজের বই নিজেকেই পাবলিসাইজ করতে হয়। 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ০৭:০৬530908
  • যে বইয়ের শিরোনামে "ভারত ধ্বংস" কথা লেখা থাকে, সে বই আমার পাঠ্য তালিকায় থাকবে না। কারণ ভারত শুধু একটি দেশ নয়, সে এক জীবন, মানবতার প্রাচীনতম জীবনবোধ। 
    ভারত কোনদিন ধ্বংস হতে পারে না।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ০৭:৩৬530913
  • 'ভারত ধ্বংস' ধরণের উক্তি অত্যন্ত বিরক্তিকর। হোলিয়ার দ্যান দাউ হয়ে সিনাই পর্বতে দাঁড়িয়ে রায় দিচ্ছেন যেন। অত্যন্ত বিরক্তিকর।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:8010:2eb2:d40a:***:*** | ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ০৮:০২530916
  • কিন্তু এটা তো শেষ ধ্বংস। মানে এর আগেও বেশ কয়েকবার ধ্বংস হয়েছে, তবে এবারই শেষ রাউন্ড। তার মানে নিও এখন গোল্ড কোড দেখতে পাচ্ছে। কিন্তু নিও কে? 
  • Arindam Basu | ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:৩৯530920
  • তারপরে লাল বড়ি, নীল বড়ি গিলে ফেলার ব্যাপার তো রয়েইছে। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ০১:২১530949
  • ফান্ডার শুনে মনে পড়ে গেল ভান্ডার, খান্ডার, আন্ডার, গন্ডার, জেন্ডার, টেন্ডার, থান্ডার এইসব সব ভালো ভালো রাইম করে এমন শব্দ।
    আজ যদি গুর্চ কবিরা থাকতেন এখানে, অনেক কবিতাই ...
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ০১:৫৬530950
  • মারি তো গণ্ডার
    লুটি তো ভাণ্ডার
    তবে হই ফাণ্ডার
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ০৫:৪৩530952
  • এক ছিল ফান্ডার
    সে মহা খান্ডার
    রেগে হল থান্ডার
    বলে, প্রয়োজন ডান্ডার।
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ১৯:৪৫531020
  • পার্থবাবুর ভঙ্গী ও নানান বারফট্টাই অনেক সময়ই বিরক্তিকর, সেসব এখাধিকবার লিখেওছি।
    কিন্তু আমরা আমরা আমাদের গেজেট বিষয় সম্পত্তি বাড়ি গাড়ি সবি নিয়ে লিখতে পারবো, কিন্তু বই নিয়ে লেখা হাস্যকর -এইটা গোলমেলে।
    আবারও, অন্য থ্রেডে পার্থবাবুর লেখার ধরন প্রায়শই হাস্যকর মনে হয়।
    কিন্তু নিজের বইয়ের রিভিউ পাঁচজনকে পড়াতে চাওয়া - আমি অন্তত অ্যাপ্রিসিয়েটই করবো।

    আমার একটা বই প্রকাশিত হল সেটা আমি জানালাম - এর সঙ্গে আমার বইয়ের রিভিউ লেখা হয়েছে তা জানালাম এর তো খুব বেশি তফাত নেই।

    অন্যদিকে, পার্থবাবুর লেখা পত্রের ভঙ্গীতে আমি সহ কেউ কেউ বিরক্ত বোধ করি, সেটা একরকম। এর পুরো জানা ও চেনাশুনোর ইতিবৃত্তটা গুরুর পাতায়।
    পার্থবাবুকে ট্রোল করতে যারা আসে, তাদের অন্য কিছু ইতিহাস আছে যা আমার অন্তত জানা নেই, এবং এদের লেখাপত্র পড়ে মনে হয় এরা গডসে সাভারকর ইত্যাদির ভক্ত।
    এরা যখন কেউ পার্থবাবুকে ফান্ডিং নিয়ে প্রশ্ন করেন, তখন আমার মনে পড়ে যায় গুরুকেও এসব প্রশ্ন প্রায়ই করা হয় যখন গুরু এমন কোন অবস্থান নেয় যা ফান্ডিং বিষয়ক প্রশ্নকর্তার বিপরীতে। তো এটা একটা খুব চেনা ছক। তো, একজন মোটামুটিভাবে নিশ্চিত সাভারকর ভক্ত কেউ একজনকে ফান্ডিং নিয়ে ট্রোল করছে, আর আমরা তাতে ধুঁয়ো দিচ্ছি, এবং কেউ যখন আমাদের অপ্রাসঙ্গিক অতীত নিয়ে ট্রোল করবে তখন আমরা অ্যাডমিন খুঁজবো - এ হয় না।

    ট্রোল কমেন্ট ডিলিট হয়েছে স্বাভাবিক ভাবেই, আরও কমেন্ট আসবে, আরও ডিলিট হবে। তবে সেসবের মধ্য এইসব দ্বিধা দ্বন্দ্ব আরকি।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:c8c3:5b4:2854:***:*** | ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ২১:১১531022
  • র২্হ এর পোস্ট পড়ে মনে হলো, সত্যিই আমার ওরকম পোস্ট করা উচিত হয়নি। আসলে একেকজনের ফিলোসফি একেকরকম হয়, আমার সবসময়েই নিজের ঢাক পেটানোটা একটু হাস্যকর মনে হয়, কিন্তু র২্হ এর কথায় মনে হলো, আমার বিষয় সম্পত্তি বাড়ি গাড়ি নিয়ে তো আমিও নানান সময়ে পোস্ট করেছি! কাজেই ওই পোস্টটা আমার ভুল হয়েছে। পার্থবাবুর খারাপ লেগে থাকলে দুঃখিত। 
     
    আরেকটা কথা, পার্থবাবুর ব্যাপারে একেবারেই জানিনা, গুরুতেই ওনার নাম প্রথম জেনেছি। কাজেই আমি কিন্তু ওনাকে ট্রোল করিনা! সেসব অন্য কারা করে। 
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ২১:১৫531023
  • না না, সেসব তো অন্য লোক করে বলেই আমারও বিশ্বাস। বিশ্বাস না, নিশ্চিতই। ট্রোলদের অন্য কোন হিসেব আছে পার্থবাবুর সঙ্গে।
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:2754:c43b:f012:***:*** | ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ২১:২১531024
  • ও ডিসিবাবু, ক্যাপিটালিজমে তো নিজের ঢাক নিজে পেটানোই নিয়ম। :-)
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:c8c3:5b4:2854:***:*** | ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ২১:২৬531025
  • আচ্ছা, তা তো জানতাম না! laugh
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:2754:c43b:f012:***:*** | ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ২১:৫০531028
  • ওই যে বিজ্ঞাপন দেয়, সেটা তো নিজের ঢাক নিজে পেটানোই হল। cool
  • dc | 2a02:26f7:d6c0:680d:0:1f3f:f85a:***:*** | ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ২১:৫৩531029
  • সে তো ঠিকই। 
  • :-: | 2001:67c:2628:647:5::***:*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ২৩:১৯531058
  • পার্থবাবু কষ্ট করে পোস্টগুলো করেন, কিন্তু চালুনি আর ছুঁচ বাছতে গিয়ে এই টইটাও শেষ ...........  
  • সালাম | 2001:67c:2660:425:3617:ebff:fee4:***:*** | ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:০৪531182
  • সালাম এবং আদাব নেবেন পার্থ বাবু smiley
     
    পার্থ বাবু কিন্তু সমস্ত লেখা পড়েন, মানে লেখা এখানে মুছলেও ঠিকই পড়ে নেন, এবং এখানে না হলেও অন্যত্র তার উত্তর দেন বা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এই যেমন এখানে প্রশ্ন উঠেছিল ওনার ফান্ডিং নিয়ে আজ উত্তর দিয়েছেন "বহুদিন থেকে অর্থনৈতিক দিক থেকে স্বচ্ছল" কিন্তু তাও "দেশের প্রতি টানের কথা, ভালোবাসার কথা" বলতেই নাকি তিনি লাখখানেক টাকা খরচা করেছেন একেবারে "ব্যক্তিগত" ভাবে। এগুলো একান্তই পার্থ বাবুবার কথা, যেখানে পার্থবাবু বলেন আর বাকিরা শোনে (সেই রকমই ব্যবস্থা)
     
    কিন্তু যে প্রশ্ন গুলি উনি এড়িয়ে গেলেন,
     
    ১। দেশকে ভালোবেসে ঠিক কবে উনি বিদেশের নাগরিকত্ব নিয়েছেন এবং ঠিক কেন ? 
    ২। বোঝা গেল উনি স্বছল, কিন্তু এম্পোরিয়ার একটি টিচিং বিশ্ববিদ্যালয় পড়িয়ে, আর্লি রিটায়ারমেন্ট নিয়ে সেটা কি ভাবে সম্ভব? এক যদি না ওনার অন্য কোন সাইড ব্যবসা থাকে। সেক্ষেত্রে উনি "A Capitalist Mind with a Socialist Heart" কিনা জানতে মুঞ্চায়!!! 
     
    যদিও স্বছল শব্দটা পুরোপুরি আপেক্ষিক, কিন্তু ক্রমাগত অবিক্রিত বই ছাপানোর টাকা, মাসে মাসে বিদেশ ভ্রমণ সবেতেই তো একটা খরচ আছে, ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ান কতদিন সম্ভব ?  পিত্রোদা সাহেব বা অন্য কেউ কি একেবারে কখনই কিছু দেননি !!!
     
    কোন কুৎসিত কমেন্ট বা অশ্লীলতা বা হুমকি কিন্তু ওপরে নেই। ব্যক্তিগত প্রশ্ন আছে কারন ব্যক্তি পার্থ নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে পাবলিক প্লাটফর্মে বেচতে চাইছেন, সেটা আবার উনি নিজে স্বীকারও করেছেন। আর বেচতে গেলে ক্রেতা তো  প্রশ্ন করবেই, অর সেটা নিজের পছন্দের টপিকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে এমন দিব্যি কিন্তু কেউ দেয়নি। মিথ্যে ভিক্টিম কার্ড কি বেশী খেলা উচিত পার্থবাবু?
  • Subash Sarkar | ০৩ মে ২০২৪ ২০:৪৩531362
  • পার্থ বাবুর এই বইটি উদ্বোধনের দিন ২৫:৭৫ অনুপাতে মাল্লু ভাগ করতে নিদান দেওয়া দোলা সেনকে সাথে নিতে হয়েছিল । উনি বুঝে গেছেন যে রাজ্যের এক রাজনৈতিক দলের সুবিধা না করে দিতে পারলে ওনার উন্নতির কোনো রাস্তা নেই । সেই উপলব্ধি থেকেই হয়তো নাম দিয়েছেন " ধ্বংসের সন্ধিক্ষণে ভারত " - কারণ পার্থ বাবুর মতন শিক্ষিত মানুষদের এই হাল হলে সেটা সত্যিই ভয়ংকর ।
  • :-: | 2001:67c:2660:425:26::***:*** | ০৫ মে ২০২৪ ০৮:৩২531409
  • সুভাষ বাবু ,  পার্থবাবু বহুদিনিই পুরোপুরি বিক্রী হয়ে গেছেন, তাই উনি শিক্ষিত না অশিক্ষিত এই প্রশ্নের আর সেভাবে কোন মানে নেই। সন্দেশখালি নিয়ে নিজের চুপ থাকা নিয়ে হাতরাস মনিপুর নিয়ে প্রশ্ন তুলছিলেন, আর আজকে ভাইপোর সভার পর সকাল সকাল কমেন্ট করছেন সন্দেশখালি নিয়ে।
     
    আসলে পার্থবাবু নিজের পছন্দের আর মতের মেলা টপিক পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়েন। সে পড়েন পড়ুন, কিন্তু এরপর নিজেকে ওসব মানবতাবাদী,  লিবারেল কিসব বিশেষণ লাগান যেগুলো দেখে মনে হয়, How can someone be so shameless, yet full of bloated self pride? 
  • :\: | 77.***.*** | ১২ আগস্ট ২০২৪ ০৩:৩৩536205
  • পাত্থদা লিখেছেন "নিজের চোখে দেখছি সর্বত্র বাচ্চা ছেলেরা পর্নোগ্রাফি দেখছে", জানতে মুঞ্ছায় উনি সেটা জানলেন কি করে, তাহলে উনিও কি বাচ্চা ছেলেদের সাথে .....?   

    পাত্থদা লিখেছেন "গুজরাটে মেয়েরা একেবারেই দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক", উনি জানলেন কি করে ? শুনেছিলাম উনি ৬ বছর থেকে আরএসএস করছেন, ওটাকি গুজরাটের মহিলা সমিতি দিয়ে শুরু করেছিলেন ?  

    "পশ্চিমবঙ্গ খুব একটা এগিয়ে নেই", কেন নেই? থাকার তো কথা ছিল যখন আপনার মতো হনু-মানরা তো বহু আগেই আর এস এস ছেড়েদিয়েছেন!!! 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল প্রতিক্রিয়া দিন