বাবা ডেল কার্নেগী বলেছেন, ভক্তজনো, সবসময় বেস্ট পসিবল সলিউশনের খোঁজ করিবে। প্রবলেম যদি উইশ করা নিয়ে হয় তাহলে হইলে পসিবল সলিউশগুলি হইল- ১। সবাইকে উইশ করো। ২। কাহারেও উইশ করিও না ৩। বন্ধুবিশেষে/ক্ষেত্রবিশেষে উইশ করো। যাহা তোমার বেস্ট মনে হয় তাহা করিও।
জয় বাবা ডেল কার্নেগী
Bratin | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:২২ | 14.96.159.218
কাজু ১২ঃ০৮ এ গুছিয়ে লিখে দিয়েছে। শুধু বয়েস বেশী বলেই লোকে সন্মান করবে এ ধারনা ঠিক নয়। নিজেকে সন্মানের যোগ্য হয়ে উঠতে হবে।
ppn | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:২১ | 216.52.215.232
না কাজু, এক্ষেত্রে এটাও হতে পারে যে এই ব্যপারে ওই ব্যক্তির অন্যের কাছে প্রত্যাশা খুবই কম। কাজেই সে কিছু মনে করবে না, হয়ত ব্যপারটা (তোমার তরফে নিখাদ উষ্ণতার অভাব) চোখেও পড়বে না।
Kaju | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:১৮ | 121.242.160.180
অবশ্যই গিভ অ্যান্ড টেক। অবশ্য শুরুতে বিনিময়কাঙ্ক্ষী না হয়েই প্রথম স্টেপটা বাড়াই, সেটাই উচিৎ। কিন্তু অবচেতনে কোথাও তো হালকা প্রত্যাশা থাকতেই পারে যে, তার কাছ থেকেও আমি আন্তরিক উষ্ণতা পাই। সম্পর্ক তো একমুখী নয়। সেটা তার কাছ থেকে পাবই, এমন কোনো দাবী নেই। সকলের প্রকাশ এক রকম নয়। বাইরের লোক তো বাহ্যিক প্রকাশ দেখেই বিচার করবে। তাই এরকম শীতলতা দেখলে এর পর থেকে আমার পক্ষ থেকে হয়ত সে শুভেচ্ছা পাবে, কিন্তু প্রথমবারের মত স্বতোৎসারিত নিখাদ উষ্ণতার অভাব রয়ে যাবে। মনের ওপর তো কারো হাত নেই !
Netai | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:১৬ | 121.241.98.225
কিছুদিন আগে পথে যেতে যেতে দেখি এক স্যার বসে আছেন একটা দোকানে। স্যার এখন রিটায়ার্ড। অনেকদিন দেখিনি। প্রথমে ভাবলাম এড়িয়ে চলেই যাই। স্যার কে অবশ্যই শ্রদ্ধা করতাম। কিন্তু তেমন ঘনিষ্ঠতা ছিলনা যাতে আমি এগিয়ে গিয়ে স্যারের সাথে কথা বলতে বাধ্য। পরে মনে হল যাই একটু কথা বলি। এগিয়ে গিয়ে শুধু বললাম- স্যার আপনি কেমন আছেন? আমি আপনার ছাত্র। স্যার একগাল হাসলেন, মাথা নাড়লেন। চিনতে পেরেছেন আমাকে। স্পষ্ট বুঝতে পারলাম স্যার খুব খুশি হয়েছেন। আমার খুব ভালো লাগলো। স্যার আমার এগিয়ে গিয়ে কথা বলায় খুশি হয়েছেন বলে আরো বেশী ভালো লাগলো।
হাসি নিয়ে কবি বলে গেছেন -- 'মনে করেছ কি বঁধু / ও হাসি এতই মধু / প্রেম না দিলেও চলে / শুধু হাসি দিলে?'
Kaju | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:০৮ | 121.242.160.180
আর প্রণামের ব্যাপারটা আমার কাছে যে রকম -
কিছু মানুষ আছেন যাঁদের সামনে এলে মাথা এমনিতেই নত হয়ে আসে, আবার কিছু মানুষ আছেন যাঁরা বয়োজ্যেষ্ঠ হলেও আমার সাথে যদি দেখা হলেই বিরূপ ব্যাবহার করেন, অকারণে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন, মানে জ্যেষ্ঠহিসেবে সেই স্নেহভাব না মিশে থাকে, তাঁদেরকেও প্রণাম করি বটে, তবে সেটা একেবারেই বাহ্যিক, অন্তর মোটেও নত হতে চায় না। অনেক সময় তাঁরা আশীর্বাদের বেলাতেও একটা সারবত্তাহীন ভাব দেখান।
কাজেই দু'রকম প্রণামই দেখতে এক রকম লাগলেও মনের দিক থেকে আকাশপাতাল তফাত রয়ে যায়।
Netai | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:০৬ | 121.241.98.225
আপনার যাকে ভালোলাগে তাকে যদি বোঝান যে আপনার তাকে ভালো লাগে আর তাতে যদি ওনার ও ভালো লাগে তাহলে ওনার ভালোলাগাটাও কিন্তু আপনার ভালো লাগা বাড়িয়ে দেয়।
de | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:০৪ | 203.197.30.4
পেন্নাম আবার কোদ্দিয়ে এলো? আমি ছোট থেকে পেন্নামের বিরোধী -- সবাই এই ব্যাপারে আমার নিন্দে করে করে হেজে গেছে!
Netai | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:০৩ | 121.241.98.225
আমার আবার হাঁচি পাচ্ছে
Bratin | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:০২ | 14.96.159.218
না আমি যাকে ভক্তি করি না, তাকে আমি প্রনাম করি না। ঃ))
demba ba | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:০১ | 121.241.218.132
এইত্তো - পথে এসো। প্রকাশ কি উইশ করলে বা পেন্নাম ঠুকলেই প্রকাশ পায়?
ppn | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:০০ | 216.52.215.232
হুঁ। ঃ)
demba ba | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৫৯ | 121.241.218.132
কাজুর থার্ড সেন্টেন্সটা গিভ অ্যাণ্ড টেক;-)
Bratin | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৫৯ | 14.96.159.218
আমি এই ভাবে দেখি, কাউকে ভালো লাগা বা ভালোবাসা ই যথেষ্ট নয়। তার প্রকাশ থাকাও ও দরকার।
উইশ করলেও যে সম্পর্ক ভালো রাখা যায় তা নয়। অনেককে হয়ত মন থেকে ভালো করেই বল্লাম। সে হয়ত পাত্তাই দিল না, সে হয়ত আমাকে ধর্তব্যের মধ্যেই আনে না বা আমার বিশেষ দিনে সে জেনেশুনেই চুপ করে থাকে। তাকে উইশ করা তো বেকার। উল্টে এমন ঘটনা থেকে প্রিয় লোককে উইশ করার ইচ্ছেটাও চলে যায়।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন