সে আমি অর্পণকে অর্পণের বাড়িতে যেমন দেখেছি সেগুলো এখন খোলা হাটে বললে অর্পণ চটবেই আমি জানি।
rimi | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৫০ | 168.26.205.19
একদম সত্যি, ভারতীয় পুরুষগুলো মহা অলস, তবে সেইটা তাদের আপব্রিংগিংএর দোষ। ব্যাং চিন্তা করিস না, পরের জেনারেশনকে ঠিকমতন তালিম দে। ঃ-)) ছোটো ছেলে যখন ঘরের কাজকম্মো করবে, তখন কোন বাপ আর অলস হয়ে বসে থাকতে পারবে? চোক্ষুনজ্জা আছে না?
Sibu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৫০ | 24.104.44.194
আমি বিয়ের পক্ষপাতী। মাঝে মাঝে ঝগড়া কত্তে না পেলে বড্ড কষ্ট। বউ একটু ভাল মেজাজে থাগলে মৌতাত বজায় রাখতে গুরুতে এসে বিপ পালের সাথে ঝগড়া করে যেতে হয়।
তবে বলতে নেই, আমার বউটি সেদিক দিয়ে ভাল। ঐ রিমির সাথে মানানসই বউদি।
আর এদিকে মেয়েদের কথাটা ভাব। তারা সব সময়ে জানে বশ্যতা স্বীকার করার অভিনয়টি যার জন্য চালিয়ে যেতে হবে, সেই মানুষটি দুর্বল, সম্পূর্ণভাবে মেয়েটির উপর নির্ভরশীল, অথচ সেই দুর্বল মানুষটিকেই নিজের উপর ডমিনেট করতে দিতে হবে। সেই যে লীলা মজুমদার না আশাপূর্ণা কে লিখেছিলেন না, মেয়েমানুষ হওয়া ভারি শক্ত কাজ। সারাজীবন তাদের হাসিমুখে বোকা সেজে থাকার অভিনয় করে যেতে হয়। কোনো ছেলেই এমনটি পেরে উঠত না।
ppn | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৪৯ | 216.52.215.232
আর ব্যাং তো বল্ল ছেলেরা শুধু বাড়ির ভেতরে চটে। বাকি কোথাও না, এমনকী গুরুতেও না। ;-)
আমার প্রেম ঐ এক সঙ্গে ঘোরার ইচ্ছে অব্দিই সীমাবদ্ধ থাকবে। কোনো পুরুষমানুষের সঙ্গে এক ছাদের তলায় বাঁচাটা বড় কষ্টের। এক তো ভারতীয় পুরুষমানুষদের জীবন হ্যান্ডিক্যাপড বল্লেই চলে। তারা কোনো কাজই নিজে নিজে করে উঠতে পারে না, বিচ্ছিরি পলিটিক্স করা ছাড়া। তাদের সবসময় ঠেক্না দেওয়ার জন্য কেউ না কেউ চাই। তার উপর আবার তাদের চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলাও চাই, আবার তাদের বশ্যতা স্বীকার করবে হাসিমুখে (ঐ কিকি যেমন বলল) সেরকম মেয়েমানুষও চাই, হয় মা নয় বউ নয় মেয়ে কোনো না কোনো ভাবে। এতকিছু মেনে নেওয়াটা মেয়েদের পক্ষে খুব চাপের।
rimi | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৪৫ | 168.26.205.19
শিবুদা চৈত্যা গেসে, প্পনও তাই... খিক খিক খিক
Sibu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৪২ | 24.104.44.194
এইটা একটা কথা। এই যেমন চেহারা ভাল রাখা মেয়েদের প্রফেশন, তাই ...
rimi | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৪১ | 168.26.205.19
শিবুদা ভুলভাল উদাহরণ দিচ্ছো, চেহারা ভালো রাখাটা যাদের প্রফেশন তারা এই সেটের বাইরে। তবে উতুদা কিম্বা গুরু যে বাড়িতে খক খকিয়ে কাশত না বা ঘুমিয়ে বিকট নাক ডাকত না সেইটা কি করে জানলা?
আর উতুদার যথেষ্ট ভুঁড়ি ছিল, তার উপরে আবার চোখে কাজল পরত। নাঃ পোষাবে না।
Sibu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৪১ | 24.104.44.194
আমার মাথায় একটা থিওরী এসেছে।
ছেলেরা কেন মেয়েদের নিয়ে খুব একটা গালাগালি করে না। সেটা নিজের মালের বদনাম করবে না বলে। ঃ))
ঐ যে বল্লাম, ছেলেরা দূর থেকেই সুন্দর, ভালো, ভদ্র, মিশুকে ইত্যাদি। ঘরের ভিতর ঢুকলেই আর কহতব্য নয় তাদের স্বভাব।
Sibu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৩৮ | 24.104.44.194
সেইটে জ ভাদুড়ী কইতে পারবে।
ppn | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৩৮ | 216.52.215.232
বোঝো! এদিকে এক ফেমিনিস্ট অ্যাক্টিভিস্ট কালকের আবাপ্তেই লিখলেন বিদেশের (অবশ্যই প্রথম বিশ্বের) ছেলেদের মধ্যে বাচ্চা পয়দা করে দায়িত্ব এড়িয়ে যাবার প্রবণতা অত্যন্ত বেশি।
কে যে কীসে খুশি হয়! নাঃ, ঝাঁটার মত গোঁফ রেখেই দেখি, যদি বাড়িতে একটু খাতির বাড়ে! ঃ)
rimi | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৩৮ | 168.26.205.19
এহেহে আমার আবার পুরো উল্টো। এখনও প্রেম করার যথেষ্ট শখ আছে - শুধু একজন আইডিয়াল পুরুষ চাই, যে গাঁক গাঁক করে চেঁচাবে না, খক খক করে কাশবে না, রোজ ব্যাম করে অন্তত সত্তর বছর বয়স পর্যন্ত চাবুকের মতন একখানা ফিগার মেনটেন করবে, যথেষ্ট রোমানটিক হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। যদি বিয়ে করা বরও নিজেকে এমন চেঞ্জ করতে পারে, তবে তার সঙ্গেও নতুন করে প্রেম হতে পারে ঃ-))
আমার চেহারা নিয়ে কোনো বক্তব্য নেই। আমাকেই যথেষ্ট খারাপ দেখতে, কিন্তু বিচ্ছিরি আওয়াজ করে করে আশপাশের লোকজনকে জ্বালিয়ে মারাটা নিয্যস স্বার্থপরতা আর ক্যালাসনেস।
Sibu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৩৫ | 24.104.44.194
অমিতাভ বছঅন, উত্তমকুমার আরো অনেকগুলো কাউন্টার এক্সামপল দিতে পারি রিমিকে।
rimi | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৩৩ | 168.26.205.19
দেখ, গাঁক গাঁক চিৎকার আর খক খক কাশি, মুখ দিয়ে বিচ্ছিরি আওয়াজ, ভুঁড়ি, বিকট ঝাঁটার মতন গোঁফ - এগুলো কম বেশি প্রায় সকল ভারতীয় ছেলেরই আছে। কারণ ছোটোবেলা থেকেই তারা জেনে যায় যে তাদের চেহারা এবং স্বভাবে সুন্দর হবার কোনো দরকার নেই, তারা হল হীরের আংটি, তোবড়ানো হলেও দামী - শুধু টাকা রোজগার করতে পারলেই হল!!!!
আশা করছি পরের জেনারেশনে এই ব্যপারগুলো শোধরাবে! ;-))
দু গানটা খুবই ভালো। কিন্তু আজকাল প্রেম জাতীয় কিছুই সহ্যি হয় না আমার। না প্রেমের গান, না প্রেমের সিনেমা, না প্রেমের গল্প। কচি কচি ছেলেমেয়েগুলোকে প্রেম করতে দেখলে ধুস্তুরীমায়ায় মনটা ভরে যায়।
খুড়োর কাশির মতন আমাদের বাড়িতে একটা নাকডাকার কেস আছে। আমি আগে নাক ডাকার আওয়াজের চোটে ঘুমোতে পারতাম না। আর সে কী আওয়াজ। তখন রেগে গিয়ে শুয়ে শুয়েই জোরে জোরে বলতাম, শালার নাকে দুটো বাঁশ ভরে দিলে শান্তি হয়। অম্নি দেখতাম এক সেকেন্ডের মধ্যে নাক ডাকা থেমে গেল। ঘুমের মধ্যে কেমন করে যে কেউ শুনতে পায় কে জানে! কিন্তু কিছুক্ষণ পরে আবার শুরু হয়। একদিন নাক্ডাকায় পাগল হয়ে গিয়ে বারান্দার দড়ি থেকে দুটো কাপড় আটকানোর ক্লিপ এনে একটা দিলাম নাকে আটকে। কিন্তু তাতেও নাক ডাকল, টের পেল না, নাকে ক্লিপ লাগিয়েছি। তখন ডেকে তুলে আলো জ্বালিয়ে মুখের সামনে আয়না ধরে রূপটা দেখিয়ে বল্লাম - ফের যদি নাক ডাকবি তো ঐ ক্লিপটাও দেব আটকে। তখন খুব চেঁচামেচি করল, মাথা চাপড়িয়ে বলল - একী ব্লান্ডার করেছি আমি। (মানে আমাকে বিয়ে করাটা ব্লান্ডার) কিন্তু এত কিছুর পরেও এখনো নাক ডাকে।
আমি একটা বুড়োকে চিনি তার নাম রঙ্গনাথন। সে রোজ দুপুরে লাঞ্চ খাওয়ার পরে বেসিনে মুখ ধোয়ার সময়ে এমনিধারা কাশে আর আঁক আঁক করে এমন আওয়াজ করে কুলকুচি করতে করতে, যে অন্য ঘরে বসে মেয়েগুলো লাঞ্চ খেতে পারে না, তাদের গা গুলিয়ে ওঠে। একদিন আমার খুব রাগ হয়েছে, আমি তাকে বলেছি, নীচের ফ্লোরের ওয়াশরুমে গিয়ে আপনি মুখ ধুয়ে আসুন। আপনার জন্য আমরা খেতে পারি না ঠিক করে। হতচ্ছাড়া বুড়ো দাঁত বার করে বলে কী - তুমি শিওর? নীচের ফ্লোরের থেকে উপরে আওয়াজ আসবে না?
rimi | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:১৭ | 168.26.205.109
হ্যাঁ হ্যাঁ, শিবুদা রাইট। ব্যাং কি বিভূতি মুখোর সেই গপ্পোটা পড়িস নি? খুড়োর কাশির দাপটে খুড়ির ঘুম হয় না অনেক বছর। কোনো ওষুধেই কমে না। শেষে খুড়িও যখন পাল্টা কাশি শুরু করল, তখন খুড়োর কাশি একদম বন্ধ হয়ে গেল ঃ-)) একেই বলে বিষে বিষক্ষয়।
Sibu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:১৬ | 24.104.44.194
তব্বেই দেখ, খাটানোর একটা ভাল দিক আছে। বেশী খাটায় বলে আরো খাটুনির ভয়ে তুই মানুষ খুন কত্তে পারছিস না। একটু কম খাটালে হয়ে্তা তুই তাই করে জেলে যেতিস।
Du | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:১৫ | 117.194.201.76
আহা রে বেচারাকে ঐ যে অ্যাড দ্যাখাতো মুখ সবুজ হয়ে উঠছে কাশির দমকে - সেই কাফ সিরাপটা দাও ঃ)
ppn | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:১৫ | 216.52.215.232
কমরেড আকা আজও ঘাসপাতা খেয়েছেন।
পুঁটলি তাক থেকে নামাতে হয় না, ধুলো ঝাড়তে হয় না। বাড়িতে পুরনো কাপড় থাকলেই হল!
aka | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:১৫ | 168.26.215.13
দুদির এই কমেন্ট থেকেই আমার একটা কনজেকচার মাথায় এলো
সুটকেসে নেবার জিনিষের ভ্যলুম সবকটা সুটকেসের ভ্যলুমের যোগফলের থেকে সবসময়ে বেশি।
খুব ইচ্ছে করে যখন গাঁক গাঁক করে চেঁচায়, তখন সুড়ুৎ করে গলার নলিটি টেনে দিই মাংসকাটা ছুরি দিয়ে। কিন্তু তারপর অত বড় লাশ ডিজপোজ করা হেব্বি ঝামেলার। ঘর মোছো রে, লাইজল-ডেটল দিয়ে ডিসইনফেক্ট কর রে। আর খাটুনি পোষায় না।
ppn | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:১৪ | 216.52.215.232
দু'দি ঃ))
aka | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:১৩ | 168.26.215.13
কিন্তু পুঁটুলি হলে মনে হয় গোটা চারেক লাগবে। দুটো বিভীষণ, আর বাকি দুটো ধরার জন্য ব্যাঙকে যেতে হবে। দ্যাখ ব্যাঙ, কূচক্রী প্পন এমনকি ঘর ছাড়ার পথেও তোকে খাটাচ্ছে।
দু, আমি বাজি রেখে বলতে পারি, তোমার খক খক টা কোনো ছেলের খক খকের ধারে কাছে যাবে না। ওনাদের ঐ বিশেষ খক খক টি শুনলে গা গুলিয়ে উঠবে। একটা জ্যান্ত মানুষের শরীর থেকে যে কতরকম আওয়াজ বেরোতে পারে, মাঝবয়সী পুরুষদের না দেখলে জানতুম না আমি।
aka | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:০৮ | 168.26.215.13
ব্যাকগ্রাউন্ডে গান - মুসাফির হুঁ মেয় ইয়ারো।
aka | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:০৮ | 168.26.215.13
দুদির কি দুটো সুটকেশ আছে?
Sibu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:০৬ | 24.104.44.194
স্যুটকেসের গপ্পো শুনে চোখে জল এসে গেল। বউ না থাগলে বেচারা একেবারে বেঘোরে মারা যাবে রে। ধ্যানযোগে দেখেতে পাচ্ছি - একটা নির্জন রাস্তা দিয়ে স্যুটকেস হাতে বিভীষণ চলেছে। হাওয়ায় শীত করছে। কিন্তু স্যুটকেস খুলে সোয়েটার বের করতে পাচ্ছে না, চাবি খুঁজে দিতে ব্যাং নাই বলে। ওদিকে চাবিটি গলার চেন থেকে ঝুলছে।
আহা।
Du | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:০৬ | 117.194.201.76
এইরে, দাঁত মাজতে গিয়ে খকখকটা আমারও হচ্ছে । কি কাশি কি কাশি ঃ(
কুমুদি, আমার পিপিটি বানাতে খুব ভাল্লাগে। আমাকে জিমেলে সবশুদ্ধু আউটসোর্স করে দাও। আমি বানিয়ে দিচ্ছি।
Sibu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:০১ | 24.104.44.194
কুমু ফিরে এসেছে দেখছি। তাহলে তুমিই বিভীষণকে ডিফেন্ড কর।
Sibu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৯:৫৯ | 24.104.44.194
তা এই সব দিল পে মত লে ইয়ার। গাঁক-গাঁক, ফোঁস ফোঁস এসব তো ইজিলি হ্যান্ডেলেবল। তিউ পাল্টা করে দে দুদিন। এমন জোরে যেন প্রতিবেশী শোনে। পেস্টিজের ভয়ে চেপে যাবে। যদি গলার জোরে না কুলোয় তো বিভীষনকেই রেকর্ড করে ফুল ভল্যুমে চালিয়ে দে।
বাকী থাকল কুলোপানা চক্কর। ওটা পাতি হেসে উড়িয়ে দে। সেই গপ্পো আছে না, বউ কিছু ঠিকমত না করলেই বর হুমকি দেয় - না করবি তো আমি কিন্তু ...। আর বউ ভয়ে ভয়ে করে দেয়। তো একদিন বউ সাহস করে জিগিয়ে ফেলেছে - নাকরলে কি করবে? তখন বর চোক নামিয়ে কইলে - আমি নিজেই করে নেব।
ppn | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৯:৫৯ | 204.138.240.254
পিপিটি বানানো বহুত সময়সাপেক্ষ কাজ। এখন শুরু করলে কখন থামবে?
তবে কাল ঝগড়ার সময়ে একটা নতুন কথা বলেছে বটে। আমি শুধালুম, কী করলে আমি একটু শান্তিতে বাঁচতে পারি? উত্তরে বললে - আমাকে একটা সুটকেস বার করে দাও, আমার জামাকাপড়গুলো দিয়ে দাও স্যুটকেসে। (উনি বাড়ি ছেড়ে চিরকালের মতন চলে যাবেন, কিন্তু যাওয়ার আগের মুহুর্তটি অব্দি আমাকে খাটিয়ে মারবেন, লফ্ট থেকে সুটকেস নামানো, আলমারি থেকে জামাকাপড় নিয়ে সুটকেসে ভরা সব নাকি আমাকেই করতে হবে!) তো বল্লুম - আগেও তো বেশ কয়েকবার সুটকেস নিয়ে জামাকাপড়-কাগজ্পত্র পাসপোর্ট সব নিয়ে চলে গেছ। আবার আমাকেই সেগুলো কদিন পরে গুছিয়ে রাখতে হয়েছে। আমি আর অমন ব্যাগার খাটতে রাজি নই তোমার মতন একটা লোকের জন্য। তখন খুব করুণভাবে বলল - কী করবো! একটা সুটকেসে আমার সব জিনিস ধরে না, তাই অন্য জিনিসগুলো নিতে আমাকে ফিরে আসতে হয়। (তারপরে কেন আবার থেকে যেতে হয়, সেটা আর খোল্সা করে বললো না) আমি বললাম - তাহলে তোমার এই সমস্যার সমাধানটা কী? বললো - দুটো সুটকেস বার করে দাও তাহলে।
আমি খুব কষ্ট করে হাসি চাপছিলুম বলে একথাটার আর কোনো উত্তর দিই নি। উনিও উঠে হাতমুখ ধুয়ে জামাকাপড় পাল্টিয়ে খাটে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন।
kumu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৯:৫৪ | 122.176.32.39
রে রে শিবু,পাইলে গেল কুমু? কুমু পাইলে যায় না।এখন এদের সওয়াল জবাবে বসলে পিপিটি কে বানাবে?বাড়ী গিয়ে যে কাজগুলো কত্তে হবে সে আর বল্লুম না।
নতুন আর কী করবে শিবুদা! গাঁক গাঁক চিৎকার, ফোঁস ফোঁস নিঃশ্বাস, দাঁত মাজার সময়ে খক খক কাশি, বউকে দেখলেই কুলোপানা চক্কর, এইস অব আর কি। নতুনত্ব কিছু নাই। খুব ইচ্ছে করে নোড়া দিয়ে দাঁতগুলো দিই ঠুকে ঠুকে, কিন্তু ব্যাঙাচিটা অত বীভৎসতা সহ্য করতে পারবে না মনে হয়, তাই ছেঁচে দিই না শিলনোড়া দিয়ে।
Sibu | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৯:৪৫ | 24.104.44.194
কেনো রে বেঙী, বিভীষণ কি করেছে? মানে নতুন কি করেছে?
কুমু টেইম নাই বলে পাইলে গেল। আমি ভালাম আমিই বিভীষণেরে এট্টু ডিফেন্ড করি।
কুমুদি, আমারই কোলকাতা যাওয়ার আগে থেকে এক হপ্তার ব্যাকলগ হয়ে গেছিল গত কাল অব্দি। আজ ইউটিউব থেকে খুঁজে খুঁজে দেখে শান্তি হল। অর্চিটা অ্যাদ্দিনে একটু নর্মাল মানুষের মতন আচরণ করছে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন