আর ইয়ে কি বলে... সুমনএর য় আর ব উচ্চারণে কিছু গোল আছে মনে হয়-আমি খুব বেশি শুনি নি-যতটুকু শুনেছি তাতে মনে হয়েছে-যেমন গেয়েছেন-'সুরের আবীর হানবো হাবায়'। ঃ( সুমনের কোনো ভক্তজনকে দুঃখ দিলে ক্ষমাপ্রার্থী।
dd | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১০:৪১ | 122.167.3.117
প্রথমে একটা জামাই ধরে আনুন। তার কান ধরে আচ্ছা করে ঝাঁকান, তার পর মুরগী খান। তবেন্না জামাইকান জার্ক চিকেন।
SS জানি তো, আনি ও , কিন্তু একবার এক মহা খিটখিটে মহিলা কেন জানিনা এক হাজার প্রশ্ন করেছিল বড়ি নিয়ে, বর রেগে আগুন তার দেরী হয়েছে বলে --সেইথেকে বর বড়ি আনা নাকচ করেছে ( খায় কিন্তু) আর আমি স্মাগল করে আনি --শুধু ঐ বড়ি---বরের চোখ বাঁচিয়ে ঃ-))
SS | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৪:৫৪ | 99.120.125.223
নিনা, আমেরিকায় প্রসেসড খাবার আনা ইল্লিগাল নয়। আমি প্রতিবারই কাস্টমসে ডিক্লেয়ার করে খাবার আনি। ওরা জিজ্ঞেস করে প্ল্যান্ট/ভেজিটেবল আছে নাকি। ওগুলো থাকেনা বলে ব্যাগ খুলে চেকও করেনা। শুধু ব্যাগগুলো স্ক্যানারের মধ্যে দিয়ে পাঠায় একবার।
til | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৩:২৭ | 220.253.71.144
নিনা, ধরলে ৫০০০ মুদ্রা ফাইন এমনকি কারাবাসও, এরা ভীষণ কড়া। এমনকি নিনার দেয়া চকলেটও ডিক্লেয়ার করতে হলো। -- কেসি, তার মানে গান জানে। বেশ বেশ, কোন লিঙ্ক থাকলে জানান। --
a x | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৩:১১ | 99.188.84.89
আমাদের এখানে একজোড়া পাখি ঠিক এই সময়টাতে, মানে এই প্রি-বসন্ত কালে সারারাত অবিরাম ডেকে যায়, মাঝে মাঝে সুরটা বদলায় একটু। কি পাখি জানিনা। আরো একটু পরে কোকিল ডাকে রাতে। একদিন টেপ করব।
r.h | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০৩:০০ | 117.194.232.173
প্পাগোল।
kc | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০২:৫৪ | 89.203.49.18
তিলদা, আপনার উল্লেখ করা গানটাতে সুমনবাবু এক অদ্ভুতভাবে 'খাওয়াওনা' উচ্চারণ করেন যেটা আমার কানে এসে ঢোকে 'খাবাওনা' বলে। মনে খিল্লি এসে যায়। ইহা অবশ্যই একান্তভাবেই আমার ব্যক্তিগত অনুভব। অন্যদিকে 'তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা' একবারে খাপে খাপ। এতটাই ভালো লেগেছিল যে কলেজ জীবনে ঐ ক্যাসেটটা থেকে শুনে শুনে গানটা হুবহু (বানাম ঠিক কিনা কে যানে!!) তুলে ফেলি। যার প্রত্যক্ষ ফলশ্রুতিতে এক দজ্জাল মহিলা বাঁধা পড়ে যান 'মম ডোরে'। অনেককাল পরেও অনেক সিরিয়াস ধ্বংসাত্বক কলহের পরিসমাপ্তি ঘটায় ওই গানটি। সুমন চট্টো ওই গানটি নিয়ে মম জীবনের' রণে-বনে-জলে-জঙ্গলে এক অব্যর্থ বোরোলীন।
r.h | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০২:৪৯ | 117.194.232.173
নয়ডার বারান্দায় পায়রা দম্পতি ডিম পেড়েছিল ফুলগাছের টবে। সেই থেকে গাছে জল টল দিতে পারা তো প্রশ্নই নেই, দরজার কাছে গেলে অব্দি চোখ রাঙাতো। ছানা উড়ে যেতে যেতে বনমহোৎসবের দফাগয়া। আর এখানে একপাল ধূসর রঙের গোলগাল বোকাসোকা চেহারার পাখি এসে রোজ দুপুরে জানলার কাঁচে পরিত্রাহি ঠোকর মারতে থাকে। কি দাবী কে জানে।
Nina | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০২:৪৫ | 68.84.239.41
আরে তিলস্যার, যা আনবে স্মাগল করে আনতে হয়----আমি তো আনি বড়ি লুকিয়ে----কলাই ডালের বড়ি আর গয়না বড়ি ঃ-))
til | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০২:৩৪ | 220.253.71.144
ওহ পাই- দি, ঘাবড়ানেকা নেহি। আমাদের সুটকেশ সেই জানুয়ারীর প্রথম সপ্তাহ থেকে খোলা হয়নি, মানে আধখোলাই আছে। মজা হয়েছিল বাড়ী যাবার আগে, সুটকেশ যেমন এনেছিলাম ঠিক তেমনই প্রায় এক বছর বাদে- কোঠা থেকে একটা ডিভিডি বেরুলো, আরে এটা কি আনা হয়েছিল! -- আপনাদের ওখানে খাবার (ঐ যে ঝুরিভাজা) নিয়ে যেতে দেয়? ওহ হরি, নিনার জন্যে কলাই ডালের বড়ি নিয়ে যেতাম তাহলে। -- পাখী? তোমরা কেউ Rosella দেখেছো, সত্যিই এত রঙ! দেশে এক ধরণের কালো হলদে মেশানো পাখি আছে, তার চেয়েও দেখতে সুন্দর। ফল খেতে আসে বিশেষ করে fig; যার জন্যে গাছটা জাল দিয়ে ঢাকিই না। খাক বেচারা রা। -- kc নিত্য (?) তোমার যে ফুল ফোটে ফুলবনে- কথাটা ঠিক মনে আনতে পারছি না, এটাও কি স্যার সুমনের জন্যে লিখে রেখে যাননি?
Nina | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০২:২৪ | 68.84.239.41
তা হ্যারে, এখেনে তো চতুদ্দিকে গাঁঠিয়া পাওয়া যায়---তুই দেশ থেকে বয়ে আনলি কেন? কাছে হলে আমি তোকে গিয়ে হেল্পাতাম, আহারে---টেক ইয়োর টাইম ---দেশ থেকে ফিরে কিচ্ছু ভাল লাগেনা জানি তো---খুব ঘুমো আর গান গা---পরে সব হবেখন। তাও তো এবার কাঁদি কাঁদি বরফ থেকে রেহাই পেয়েছিস---কি বজ্জাত উইনটার রে বাবা এবারে উফ!
pi | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:৪৮ | 72.83.77.65
নীনাদি, এনে তো ছি। কিন্তু সে তো সেই এনসিওর গাঠিয়া ময় স্যুটকেসে! যাদের যাদের বই পাঠাবো, সবার জন্য সাবধানবাণী রইলো। বইয়ের পাতায় পাতায় এনসিওর-গাঠিয়া গুঁড়োর জন্য প্রস্তুত থেকো।ঃ( আমি এখনো ও স্যুটকেসে হাত দি নি। ঃ( বাইরে বারান্দায় বেরিয়ে ঝাড়াঝাড়ি ও করতে ইছে করছে না। এমনি ঠাণ্ডা! মা আবার পরামর্শ দিল, সব ভ্যাকুয়াম করতে। এমনি ই আমার ঘরের কাজের নামে জ্বর আসে, একটা ঘর গুদোমখানা, আরেকটা ঘর ইস্টিশন হয়ে পড়ে আছে, এর মধ্যে আবার এইসব বাড়তি হ্যাঙ্গাম, পোষায় ! যাই হোক, জনতা আশা করি ছবি না আপলোডানোর জন্য ক'টা দিন আর বকাবকি করবেন না ঃ)
Nina | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:৪৮ | 68.84.239.41
পাইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইই আমার সঙ্গে আড়ি??
pi | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:৩৯ | 72.83.77.65
ত্রি কেন হবে, ওটা চতুর-চারিতা।
Nina | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:১৬ | 68.84.239.41
ইপ্পি আমার বই এনেছিস?? কি কি আনলি??
Nina | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:১৪ | 68.84.239.41
ন্নাআঅ! ওটা আরএনটি স্যার আমার জন্য লিকেচেন---আমার বর বলেচে---কারণ প্রতি প্যারার শেষে আছে "বিহারী" ----
pi | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:১৩ | 72.83.77.65
পেখম মেলা এক সেট চেয়ার ছিল বাড়িতে। মনে ঐ প্রচুর হাত পা ছ্ড়ানোর জায়গা ওয়ালা গোল গোল চেয়ারগুলো হত না ? তো, তেমনি জায়গা ও নিত অনেক। ছোটো ফ্ল্যাটে তখন আমাদের জায়গার ভারি টানাটানি। একটা চেয়ারের গায়ের ছাল চামড়া উঠতে শুরু করলে তাকে মা তো সারানোর বদলে ফেলে দেবার পক্ষে। এদিকে সে চেয়ার আমাদের সেই কোন ছোটোবেলার বন্ধু।কিছুতেই ফেলতে দেবো না ( এমনিতেও আমার কিছু ইফেলতে না পারার রোগ আছে। তার ফলে ঘর বাড়ির দশা হয় গো-ডাইউনের মত, সে অন্য কথা)। যাই হোক, শেষমেশ রফা হল, সারানো ও হবেনা, ফেলা ও হবেনা, আবার ঘরে জায়গা দখল করে তাকে পড়ে থাকতে দেওয়া ও হবেনা। এই আপাত-অসম্ভব তিনখানা ফ্যাক্টর একসাথে স্যাটিসফাই করতে চেয়ারটাকে উঠতে হল টং এ। বারান্দার। সিলিং এর কাছে একটা রড ছিল, কখনো সখনো জামা কাপড় মেলার জন্য। তো, তাতে ঐ চেয়ারটাকেই উল্টো করে মেলে তুলে রাখা হল। সে তো হল। এদিকে তার পর থেকেই এক অবাক কাণ্ড। যত রাজ্যের পাখি ( কে কোন ভিন রাজ্যের আদি বাসিন্দা তা ঠিক জানা নেই অবিশ্যি) পাখি জোড়ায় জোড়ায় এসে বসতে শুরু করলো। আগে রডে অল্প সল্প বসতো। কিন্তু এখন সে হার গেল বেড়ে। আর সে কত্ত কত্ত পাখি ! আর তারপর শুরু হল ওটা দখলের এক প্রতিযোগিতা। কারণটা তারপর বুঝলুম। বিজয়ী পক্ষী দম্পতি ওখানে বাসা বাঁধলেন। মানে, ঐ উল্টানো চওড়া চেয়ারের কল্যাণে এতো অলমোস্ট রেডিমেড বাসা ! তো, এই করে করে ই একে একে এসেছিল বুলবুলি, ফটিকজল আর শেষমেশ ঘুঘু। ওঃ, ঘুঘুর বেলায় মায়ের সাথে আরেকদফা সংঘাত। মা কিছুতেই ঘুঘুকে বাসা করতে দেবে না। সে এক অদ্ভুত যুক্তি বা বলা ভাল, কুযুক্তি ! কি না,' ভিটেয় ঘুঘু চরবে' এই কথাটার জন্য ! ওরা চরে বেড়ালে আমাদের ভিটের জন্য নাকি .... উফ্ফ ! সে তো , প্রথম দিকে ওরা আসলেই মা উড়িয়ে দিত, বাসা বাঁধতে শুরু করলেই পরিশ্কার করে দিত। আর, ওদিকে মা আপিসে চলে গেলেই আমি ওদের বোঝাতাম। মা র আচরণে যেন কিছু মনে না করে। বাগান থেকে কুড়িয়ে ছোটো-খাটো ডালপালা ও রেখে দিতুম ওদের নাগালের মধ্যে। মা র ঐ নিষ্ঠুর উৎপাটনকে কমপেনসেট করার চেষ্টা আর কি। তবে, শেষ মেশ মা র ই মায় পড়ে গেসলো। অমন সুন্দর চোখ ! আর এমনি করে তাকাতো ! ওদের ছেলে-মেয়ে, নাতি -পুঁতি সব ই আমাদের বারান্দাতেই জন্মেছিল। মন কেমন করে। খুব। ঐ ঘুঘু ডাকা দুপুরগুলোর জন্য।
kc | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০১:০৮ | 89.203.49.18
""তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা...'' গানটা আরেন্টি স্যার সুমন চট্টোর জন্যই লিখেছিলেন।
dd | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:৪৯ | 122.167.27.115
সে যাই বলুন, তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা ওটা সুমন ই সর্বোত্তোম।
আর খেয়াল করুন পাখীর গল্পে আত্মহারা মানুষে কেমন সন্তর্পনে এড়িয়ে গেলো মুরগীর কথা। এটা ত্রিচারিতা নয়?
সালিম আলির সবচেয়ে জনপ্রিয় বই The Book of Indian Birds. আর ওঁর লেখা আমার খুব প্রিয় বই The Fall of a Sparrow. এই আত্মজীবনীর একটি বাংলা করেছিলেন সুভাষ মুখোপাধ্যায় (আমার পড়ার খুব ইচ্ছে)। তার নাম "চড়াই উৎরাই'। NBT-র বই।
kk | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:২৪ | 68.47.236.79
হ্যাঁ হ্যাঁ, আমাদের উঠোনেও অনেক রকম পাখী আসে। চিকাডি, কালো সাদা দেখতে,'চিকাডি চিকাডি' করে ডাকে। আর কত রকম চড়াই, এমনি চড়াই, ডোরাকাটা চড়াই। আবার একজনকে দেখতে চড়াইয়ের মতই,খালি ল্যাজটা ফিঙেপানা, তার নাম ক্যারোলাইনা সিসকিন। খুব ডাকাডাকি করে এই সিসকিন। একজন রোগামত পাখী আসে, থ্রাশার, ।ছিটছিট ছাইরং পিঠ আর লালচে পেট। আমাদের দেশের ভারুই পাখীর মতই দেখতে রুফাস সাইডেড টাওহি আসে। আর লাল কার্ডিনাল, তার বৌ কচি কলাপাতা রঙের।আজকাল একটা মেয়ে ব্লুবার্ডও মাঝে মাঝে আসছে। টাফটেড টিল্টমাউস বলে ঝোঁটন ওয়ালা বড় বড় চোখের মিষ্টি মত পাখী আসে, সে আবার সুর্য্যমুখীর বীজ আর বাদাম ছাড়া কিছু খাবেনা। আর আসে লম্বা সরু ঠোঁট, টানাটানা চোখের ক্যারোলাইনা রেন। ওর অবশ্য দানাটানার থেকে পোকামাকড়ের দিকে বেশি নজর। কত গুলো ইয়া বড় কালো দাঁড়কাকও আছে, তারা অনেক খানি রাস্তা একটুও না উড়ে হেঁটে হেঁটে আসে। আর একজোড়া ঘুঘু আছে, ওদের চোখ লাল নয়, কালো। কপ্কপ করে যা পায় মুখে পোরে।
Blank | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:০৬ | 59.93.193.68
বাংলার পাখী শৈব্যার
Arpan | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ০০:০৪ | 112.133.206.2
আমাদের দোতলা ফ্ল্যাটের বারান্দায় মাঝরাতের পরে একটা লক্ষ্মীপেঁচা এসে প্রায়ই বসে। তা প্রায় মাস ছয়েক হল।
এদিকে পয়সাকড়ির দেখা নাই। ব্যাঙ্কের পাসবুক যেন দগ্ধ ঘাস।
dd | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২৩:৫৬ | 122.167.27.115
কিন্তু আনবিয়ারেবেল পাজিনেস অফ পাখী দেখতে চাইলে হেথায় লুরুতে আসেন। পায়রারা আমাদের বারান্দা জবর দখল করে নিয়েছে। খুব রেগে যায়, আমরা বারান্দায় গ্যালে।
pi | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২৩:৪৮ | 72.83.77.65
আমাদের বারান্দায় কিছুদিনের অতিথি ছিল ফটিকজল দম্পতি। কদ্দিন বাদে মনে পড়লো ওদের কথা।
dd | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২৩:২১ | 122.167.27.115
পুরাতনী কলকেতায় প্রচুর হাড়গিলে ছিলো। সে এখন অবলুপ্ত।
প্র বৈ চ জানবেন।
r.h | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২৩:১৯ | 117.194.232.173
চিল? পোচ্চুর আছে, অঢেল, ভাসাভাসি। আমাদের বাড়ির চার্ধারে আশেপাশে নার্কেল গাছে গুটিকয় চিলদম্পতি থাকে, তাদের দিনভর চিলচিৎকারে আমাদের চিলুবিলু অবস্থা। তারা আবার আমরা আমাদের ছাতে উঠলে ভারী রাগ করে, তেড়ে আসে রীতিমত। আর এবছর থেকে নতুন দেখছি, কাকেদের সঙ্গে তাদের ঝগড়াঝাঁটিও কমে গেছে। তবে শিশুচিল পালনে তাদের কিঞ্চিৎ অদক্ষতা আছে - প্রতি বছরই দেখি দুয়েকটা উড়তে না শেখা বদমেজাজী ছানা গাছ থেকে পড়ে যায়।
dd | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৯ | 122.167.27.115
আজকেই একটা বিরাট সাইজের চিল দেখলাম লুরুতে। এতো বড় চিল খুব দেখি নি।
কলকেতায় আগে প্রচন্ড চিল ছিলো, এখন বোধ হয় আর নেই।
dd | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২২:৫৬ | 122.167.27.115
অজয় হোম বাংলার পাখী নিয়ে লিখেছিলেন তা প্রায় বছে ত্রিশেক আগে। যেমন গোপাল ভশচাজ লিখেছিলেন বাংলার কীট পতংগ নিয়ে সে রকম। দুজনেই , যাকে বলে নেচার অবজার্ভার ছিলেন।
পাখীর ছবি আর স্পেক শুধু নয়। পাখীদের নিয়ে গল্পো।
বছর তিন চার আগেও দেশের পাতায় বইটার বিজ্ঞাপন চোখে পরেছিলো, এখন আর প্রকাশকের নাম মনে নেই। সেলিম বাবুর বইটা দেখি নি, তবে তিনি যদ্দুর মনে পরে মোর অ ফোটোগ্রাফার দ্যান অ্যান অবজার্ভার।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন