আরে দূদ্দূর! বাদ্দাও। আমি আমার ছেলেটাকে প্রায়ই সন্দ করে থাকি, তাতেও সেও কিছু মনে করে না, তার মাও কিছু মনে করে না, আর তুমিও কিছু মনে কোরো না।
kd | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৫৮ | 59.93.163.221
পায়রার ""নো এϾট্র'' সাইন ওরফে গু-চর প্যাঁচা। মাত্র একশত টাকা।
Arijit | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৫৭ | 61.95.144.122
ইদানিং অনেক কিছুই গুলিয়ে যায়। একটু কনফিউজনে থাকি। ওই 4:33PM-এর শেষ লাইনটা সিরিয়াস পোস্ট না নর্মাল ভাট সেটা বুঝিনি। সিরিয়াস পোস্ট হলে খারাপই লাগতো...কারণ এর মধ্যে একটা বাচ্চা ছেলেকে সন্দেহ-টন্দেহ করার তো কিছু নেই...
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৫৫ | 122.172.9.151
কি মুশকিল! আবার সরি বলা কেন রে বাবা! ও অরিজিৎ? একটু পরিষ্কার করে লিখলে আমার অস্বস্তিটাও কমে যে একটু!
Arijit | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৫৪ | 61.95.144.122
না কিছু না। সরি।
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৫৩ | 122.172.9.151
অরিজিতের শেষ পোস্টের মানে বুঝলাম না। ""তার বেশি কিছুর ইচ্ছে ছিল না'' লাইনটার মানে বোঝার চেষ্টা করলে আরো বেশি অস্বস্তি লাগছে। এইভাবে খারাপ পাচ্ছ কেন? আমাদের কারুরই তো মনে পড়ছিলো না। আমি ভাবছিলাম ছেলেটা উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়েছে, তাই শেষ লাইনটা লিখেছিলাম। তোমাকে ইঙ্গিত করে কিছু বলি নি, বিশ্বাস কোরো। তবু যদি আমার লেখায় তোমার খারাপ লেগে থাকে, ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৪১ | 122.172.9.151
উনি যে দুটো পাতা স্ক্যান করে পাঠিয়েছেন, তাতে একটা ছবি আছে, এক ব্যাটসম্যানের মাথা থেকে টুপি খুলে উইকেটের উপর পড়ে দুটো বেল দুই দিকে ছিটকে গেছে, উইকেটকিপার দুই হাত তুলে অ্যাপিল করছে। আর দূরে দুই ফিল্ডার। ব্যাট্সম্যান উইকেটকিপার দুজনেই প্যাড পড়ে আছে।
"During the Second World War, Denis Compton was posted to Calcutta and appeared as a guest player for Mohun Bagan, but they had never actually signed a non-Indian player."
সম্ভবত এই সময়টাই তাহলে।
"মনে পড়ছে না' দিয়ে শুরু করেছিলাম। তার বেশি কিছুর ইচ্ছে ছিলো না। যাই হোক...
মনে পড়ছে মনে হয়। সত্যজিৎ রায়ের আঁকা প্যাড পরা একটা লোকের ছবিও পাতার নিচের কোণার দিকে ছিল মনে হয়, না?
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৩৪ | 122.172.9.151
পাতার সংখ্যা ২৫৮।
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:৩৩ | 122.172.9.151
একটু আগে এক গুরু পাঠক, যিনি এই মুহুর্তে নীরব থাকাই পছন্দ করছেন বলে জানিয়েছেন, তিনি তাঁর সেরা সন্দেশ খুঁজে লেখাটি বার করে সেই পাতাটি স্ক্যান করে আমাকে মেল করেছেন। লেখাটার নাম অদ্ভুত যত আউট, লেখকের নাম শান্তিপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়। গল্পের প্রথম পাতাতেই আছে - শুধু মাত্র ক্রিকেট নয়, ফুটবল খেলাতেও কম্পটনের তখন খুব নাম। ফুটবল খেলাতেও তিনি করেছেন নিজেদের জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব। একসময়ে এই শহর কলকাতাতেই কম্পটন কাটিয়ে গেছেন বেশ কয়েক বছর। সেই সময়ে তাঁকে যাঁরা ময়দানে ফুটবল আর ইডেনে ক্রিকেট খেলতে দেখেছেন, তাদের অনেকেই আজও ভেবে পান না যে ফুটবল না ক্রিকেট, কোনটা কম্পটন ভালো খেলতেন।
বৃথাই নিজের ছেলেটাকে এতক্ষণ সন্দ করছিলাম।
Arijit | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৬:২৯ | 61.95.144.122
নৃশংস? কে কয়? গুপীসায়েবকে চিনলে এ কথা বলতেই পারতেন না।
কম্পটন দত্তের নাম বলায় মনে পড়লো, আমরা ছোটবেলায় একটা খেলা খেলতুম - নাম ডাকাডাকি। একজনের চোখ চেপে ধরে বিপক্ষ দলের একজন তার নিজের দল থেকে একজনকে ডাকবে আয় তো আমার বকুল ফুল, অথবা আয়তো আমার গোলাপ ফুল, আর অম্নি গোলাপ, বকুল, টগররা এসে যার চোখ চেপে ধরা হয়েছে, তার মাথায় চাঁটি মেরে যাবে। এবারে যে চাঁটি খেলো, তাকে বলতে হবে বিপক্ষ দলের গোলাপ বা বকুলের আসল নাম কী। বহুদিন ধরে এই খেলতে খেলতে আমাদের ক্যাপ্টেন সোমাদিদি ঠিক করলো অনেক হয়েছে ফুল-ফলের নাম, এবার ফুটবলারদের নাম ডাকা যাক। তারপর চোখ চেপে ধরে ডাকা হত - আয় তো আমার বিদেশ, অথবা আয়তো আমার উল্গানাথন, কম্পটন, পায়াস। আর চাঁটি মারামারি চলতো। সোমাদি একদিন আমার চোখ চেপে ডাকলো ""আয়তো আমার খাবাজী''। খাবাজী চাঁটি মারতে না মারতে পাড়ার এক কাকু বারান্দা থেকে চেঁচিয়ে সোমাদিকে বকে দিলো - ভারি ইয়ে হয়েছো না, সেই থেকে মহামেডানের প্লেয়ারদের নাম ডাকা চলছে! একটাও মোহনবাগানের নাম ডাকা যাচ্ছে না?
Arijit | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৫৫ | 61.95.144.122
পায়রা যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন তাদের পেট টিপে দিতে হয়। বিশ্বাস না হয় গুপীসায়েবকে জিগ্গেস করুন।
সে প্রায় চার বচ্ছর আগেকার কথা। শোবার ঘরে তখনো এসি লাগে নি। বয়েস কম, দিল্লির গরম তখনো সইত। জানলায় এসির জন্য করা ঘুলঘুলির হাতায় পায়রা ভদ্রমহিলা কাঠকুটো কখন জোগাড় করে বাসা বানিয়েছেন বুঝতে পারি নি, একদিন জানলা পরিষ্কার করতে গিয়ে দেখি তাতে তিনটে ডিম। কীভাবে যেন ঝাড়নের ঝাপটা লেগে বাসাটা নষ্ট হয়ে গেল, কিন্তু ডিমগুলো বেঁচে গেল। আমি, ঘরে একটা পুরনো স্টীলের বাটি ছিল, তাতে ডিমগুল রেখে বাটিটাকে ঐ একই জায়গায় রেখে দিলাম।
মা পায়রা তখন ছিল না। ফিরে এসে পুরো স্টীলের একটা বাসা দেখত্বে পেয়ে প্রচন্ড ঘাবড়ে গেল। ডানা ঝাপটাল, সেই ঝাপট খেয়ে স্টীলের বাটি টাল খেয়ে পড়ে গেল নিচের জানলার কার্নিসে, ডিমতিনটে একসাথেই ভোগে গেল, ন-তলার জানলা থেকে নিচে পড়লে যা হয় আর কি। আমার স্টীলের বাটিটা গেল।
তাই বলে পায়রা আসা কমে নি আজও।
Arijit | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৫০ | 61.95.144.122
ডেনিস কম্পটনের আমল হল ১৯৩০-৫০। নানহেডের হয়ে খেলতেন (৩৪-৩৫) - তারপর আর্সেনালে যান। ১৯৫০ অবধি খেলেছেন সম্ভবতঃ। চুনীর "খেলতে খেলতে' শুরু আরো পরে।
m | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৫০ | 117.194.40.80
আমার এখন হুহু করে জ্বর এসেছে। আরশোলার অভিশাপে সম্ভবতঃ(
Arijit | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৪৭ | 61.95.144.122
কলকাতায়? না বস্। খেলতে খেলতে প্রায় মুখস্ত ছিলো।
kc | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৪৬ | 89.203.49.18
ডেনিস কম্পটনের ফুটবল খেলার গল্প খুব সম্ভবত চুনি গোস্বামীর 'খেলতে খেলতে' তে আছে।
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৪৬ | 122.172.9.151
তোমাদের যাদের বাড়িতে সেরা সন্দেশ আছে, একটু খুঁজে দেখো তো ওখানে কোলকাতায় ফুটবল খেলার কথাও আছে কিনা। নয়তো তিনি অন্য কোনো গল্পের সাথে গুলিয়েছেন হয়তো।
til | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৩৯ | 220.253.71.144
আরশোলা কোথায় নেই! এই বাড়ীতে ছিল না কোনদিন, কিন্তু ঐ যে সিডনীতে বন্ধুর বাড়ী গেলাম দুর্গাপুজোতে, অমনি! আজকাল যেখানে এখানে ওদের দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। আগে অবশ্য গার্ডেনে দেখা যেত , সে কালো রঙের কুৎসিত প্রজাতির, এগুলো বাদামী, কুচো, দেশে আটার টিনে যাদেরকে দেখা যায়। Goodnight এর মত নাকি একটা বস্তু মেলে, দেখি তাই আনতে হবে। Bait দেয়া যাবে না, ভুতো বাবাজী (বেড়াল) রয়েছেন যে! সমবেদনা রইলো। (এইরে, সেরেছে, সমবেদনার জন্যে আবার পয়েন্টস দিয়ে যুক্তি দিতে হবে নাতো? তাহলে উইথড্রন।)
কিন্তু ডেনিস কম্পটন কলকাতায় ফুটবল খেলেছেন বলে তো মনে পড়ছে না। ফুটবল খেলতেন বটে, বাউন্ডারি লাইন থেকে শট্ মেরে রানআউটের গল্পও আছে...কিন্তু কলকাতায়? নাঃ মনে পড়ছে না। কম্পটন দত্ত খেলতো বটে - ডেনিস কম্পটনের নামেই মনে হয় তার নাম...
dd | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৩৭ | 122.165.62.104
পায়রা তাড়ানোর কোনো মেশিন টেশিন নেই। তবে লোক ভাড়া পাওয়া যায়। তারা রেতের বেলায় পায়রাদের ধরে ধরে কাতুকুতু দিয়ে আসে। গোমড়া মুখো পায়রা কদিন পরেই বাড়ী ছেড়ে চলে যায়।
ব্যাপারটা দুঃখজনক হলেও সহিংস কিছু নয়।
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৩৬ | 122.172.9.151
হ্যাঁ অরিজিৎ।
Arijit | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৩৪ | 61.95.144.122
কপিলদেবের "আমি ঝুল খাবো' খুব সম্ভবতঃ সেরা সন্দেশে আছে। ওই একই লেখায় ঘাউরির বলে উইকেট ভাঙার কথা আছে, এবং তৎকালীন ক্যাপ্টেন সেই ভাঙা স্টাম্প কোনো বড় কেউকেটাকে প্রেজেন্ট করে বলেছিলেন "স্পিনারের বলে উইকেট ভাঙতে দেখেছেন কখনো?'
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৩৪ | 122.172.9.151
ইনফ্যাক্ট পিসিআইয়ের সাইটে গিয়ে সব্বাইকে এদের পায়রা তাড়ানোর উপায় দেখে আসতে বলবো। ঃ-) আমার বারান্দায় পায়রারা ডিম্পেড়ে, তা দিয়ে ফুটিয়ে ছানা বার করে তাদের পালক গজানো অব্দি লালনপালন করেছে জেনে পিসিআই আমাকে ভয়ানক অনুরোধ করছিলো, পায়রা তাড়ানোর যন্ত্র লাগাতে বলে। রাজি হলুম না।
dd | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:৩২ | 122.165.62.104
না গন্ধো নেই। তার পর চোখের সামনেই টপাস করে একটা গুলি খেয়ে দেখিয়ে দেয় বাচ্চা কাচ্ছারা দু একটা গুলি খে' ফেল্লেও খুব ক্ষেতি হবে না।
বছর পাঁচেক অমন আর্শুলো শুন্য জীবন কাটিয়ে এদানী দেখছি ক্ষুদে ক্ষুদে কিছু আর্শুলো রেতের বেলায় আনাগোনা করে। স্বল্প সংখ্যক।
না, মিঠু, সেফেস্ট অপশন। আমারও বাড়িতে গন্ধ-ধূপ-ধুনো, পারফিউম-পাউডার, পর্দা, কার্পেট, তুলোর বালিশ-লেপ, কম্বল ইত্যাদি বহুবিধ জিনিস ঢোকানো বহুদিন যাবৎ নিষিদ্ধ। কিন্তু গত পাঁচ বছর ধরে এদের সার্ভিস নিচ্ছি। কিস্যু হয় নি। চোখ বন্ধ করে আরশোলা তাড়ানোর জন্য এদের ডাকতে পারো।
m | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:২৪ | 117.194.40.80
মেইনল্যান্ড চায়নার মতোঃ)))
Arijit | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:২৩ | 61.95.144.122
আহেলী একটি অতীব জঘইন্য রেস্তোরাঁ।
m | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:২৩ | 117.194.40.80
অনেক ধন্যবাদ ব্যাং। আর এক দিন দেখে নি,তারপরেই ফোন করছি।ভালো কথা, সেই ওষুধপত্রে কোনো বিশেষ গন্ধ নেই তো।নতুন কিছু গন্ধ বাড়িতে ই®¾ট্রাডিউস করা এখন এক্কেবারে বারণ।
m | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:১৯ | 117.194.40.80
দীপ্তেন্দা, স্নেহ নিন্মগামী জানি,তাইবলে তুমি আরশোলার প্রতি দুব্বল!!
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:১৪ | 122.172.9.151
পিসিআই বা গোডরেজ হাইকেয়ারের নম্বর না থাকলে মোবাইল থেকে ০৩৩৬৯৯৯৯৯৯৯ য়ে ফোন করে ওদের নম্বর জিগাও, ওরা এসএমএস করে দেবে।
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:১২ | 122.172.9.151
হুঁ, লামার মনে পড়লেও পড়তে পারে। তবে মনে না পড়লেও দোষের কিছু নেই। বইটার রূপবর্ণনা করার আগে আমারও মনে পড়ে নি। ঐ বইয়েরই আরেকটা গল্প নতুন করে শুনলাম - কপিলদেব ইডেনে খেলেতে এসে ঝুল খেতে চেয়েছিলেন।
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:০৯ | 122.172.9.151
মিঠু, পেস্ট ক®¾ট্রাল অফ ইন্ডিয়ায় একটা ফোন কর অথবা গোডরেজ হাইকেয়ার। তোমাকে কিছুই করতে হবে না। যা করার ওরাই করবে। দরজাজানলা, আলমারী, তাকের নীচে সর্বত্র একটা জেল লাগিয়ে দেবে একটুক করে। আরশোলাদের দেখতে পাবে না। খুব এফেক্টিভ।
r.h | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:০৮ | 203.132.214.11
প্রক্র মানে প্রখর, সবাই জানে।
r.h | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:০৭ | 203.132.214.11
হুম...
কিন্তু আমার মনে পড়ছে না- লামাকে শুধিয়ে দেখি/দেখো, তার প্রক্র সিতিশক্তি।
byaang | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৫:০৪ | 122.172.9.151
তোকে একটা গল্প বলবো বলে খুঁজছিলাম। আমার মা আর বাবা গত উইকেন্ডের আগের উইকেন্ডে এসেছিলেন চারদিনের জন্য। একদিন রাত্তিরে সবাই খেতে বসেছে, হঠাৎ আমার বাবাকে জিজ্ঞেস করা হলো ""তুমি ডেনিস কম্পটনের খেলা দেখেছো?'' আমি তো চিনতেই পারলাম না কে ডেনিস কম্পটন। বাবা উত্তর দিলো, "না খেলা দেখি নি। খবরের কাগজে আর বইয়ে পড়েছি।"" বাবাকে পরের প্রশ্ন, ""তুমি যে মাঠে ফুটবল ম্যাচ দেখতে যেতে, কম্পটনের ফুটবল খেলাও দেখো নি? বাবা আবার উত্তর দিলো - ""আমি যখন যেতাম, তখন উনি আর কোলকাতায় ফুটবল খেলতেন না'' এবারে খিলখিল করে হাসতে হাসতে ""তুমি কি জানো, একবার কেমন করে কম্পটন আউট করেছিলো?'' তারপরে বাবার কাছে সবিস্তারে ব্যাখা করা হল কেমন করে পা দিয়ে বল ছুঁড়ে আউট করেছিলেন কম্পটন। এতক্ষণে আমারও গল্পটা চেনা চেনা লাগতে শুরু করেছে, কিন্তু কিছুতেই মনে করতে পারছি না। বাবা জিজ্ঞেস করলো - ""তুমি কেমন করে ডেনিস কম্পটনের নাম জানলে?'' উত্তর এলো ""একটা বই পড়ে''। ভাবলাম স্কুল লাইব্রেরিতে কোনো ক্রিকেট ট্রিভিয়ার বই হাতে পেয়েছিলো হয়তো। কয়েকদিন আগে রাত্তিরে শুতে গিয়ে শুধোলাম, ""তোমাদের স্কুল লাইব্রেরিতে কেমন বই দেয় তোমাদের? নিজেরাই নিজেদের ইচ্ছেমতন খুঁজে নাও, নাকি টিচার যা দেন, তাই পড়তে হয়?'' ""অনেক বই ম্যাগাজিন রাখা থাকে, যার যেটা ইচ্ছে সে সেটাই পড়তে পারে'' ""তুমি কি ক্রিকেটের বই পড়?'' ""ক্রিকেটের বই থাকলে তো পড়বো।'' ""তাহলে তুমি ডেনিস কম্পটনের নাম কেমন করে জানলে? তিনি কোলকাতায় ফুটবল খেলতেন সেটাই বা কেমন করে জানলে?'' ""তোমার একটা বাংলা বই পড়েছিলাম কোলকাতা গিয়ে। ওখানে ছিল।''
এবারে আমারও মনে পড়লো সেই বইয়ের নাম আর গল্পটাও। তোর মনে পড়ছে কি?
হুতোকে শুধোলাম।
(আপনমনে আমার ছোটবেলার বই পড়ে বোর না হয়ে গল্প মনে রেখেছে দেখে কী আনন্দই যে হয়েছিলো কী বলবো! নিজের ছোটবেলাটা যখন অন্য সময়ের মানুষদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া যায় সে মজাই আলাদা। তুষ্টু আর সরভাজা আরেকটু বড় হলে আমার কথা মিলিয়ে নিস)
kc | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৪:৫৭ | 89.203.49.18
দীপ্তেনদা, ওটা 'সরল গোলগাল টিকটিকিরা' না লিখে 'সরল গোলগাল টিকটিকিভাইরা' লিখুন। বেশ এগটা ইসে মানে জুজুবাদ এফেক্ট আসবে। ঃ-)
siki | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৪:৫৭ | 123.242.248.130
লকসমনরেখা কিনে আঁক কাটো।
dd | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৪:৫৬ | 122.165.62.104
বৌমা সব সময়েই এতো খুন খারাপীর দিকে মন কেনো তোমার? ছি।
গান্ধীগিরিও তো কত্তে পারো। হাট করে দরজা খুলে রেখে মেঝেতে ফেলে রাখো সুখাদ্য ঘি চপচপে খাবার। দেখবে কিছুদিন পরে নৈতিক উন্নতিতে ও কোলেস্টরলে অবষন্ন আর্শুলোরা ক্যামন ম্রিয়মান হয়ে আর আসবে না।
m | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৪:৫২ | 117.194.40.80
আজ বাড়িতে এক আরশোলার দেখা পেলাম।দরজা বেয়ে ব্যাম করছিলো। একটা চপ্পল তোলা মাত্র কিশোরের চাপল্যে থপ্ করে পড়ে হাওয়া হয়ে গেলো। এখন কি উপায়।দরজা আর মেঝের মধ্যে যে ফাঁক আছে,তাই দিয়েই উনি গৃহপ্রবেশ কল্লেন মনে হলোঃ((
এইবার কি করবো। হেল্প হেল্প।
dd | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ১৪:৫০ | 122.165.62.104
ব্যাটারী অপারেটেড লোহার মাছি দেওয়ালে ঘুর ঘুর করছে। সরল গোলগাল টিকটিকিরা বাঘের মতন ঝাঁপিয়ে পরে সেই মাছি খেতে গিয়ে দাঁত ভেঙে ফোগলা হয়ে অবশেষে ম্যালনিউট্রেশন মরে যাচ্ছে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন