এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  স্মৃতিচারণ  নস্টালজিয়া

  • আমার মাছবাজার

    Nirmalya Bachhar লেখকের গ্রাহক হোন
    স্মৃতিচারণ | নস্টালজিয়া | ১৪ মে ২০২৩ | ৭৬৮ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • আমি তকন সদ্য কলেজে ঢুকিচি। থাকি বারাসাতে, যাদবপুর যে ম্যালা দূর তা বলা যায় না। ট্রেনে যাওয়াই যায়, কিন্তু আমি হলুম হাড় আলসে, তাই বাড়িতে বল্লুম যে, ডেলি প্যাসেঞ্জারী কত্তে পার্বো না, তাই চল্লুম মেসে। বাবা-ই খুঁজে বার করল একটা মেস গড়িয়ার কাছে। সামনেই স্টেশান, আর দুই স্টপ পরেই ইউনিভার্সিটি। সোজা রাস্তা ২০ মিনিটের পথ। অবশ্য এক হপ্তার মধ্যে যখন দুবার বালিগঞ্জ ঘুরে আসতে হল তখন বুইলাম কখন মনে হয়, পেরিয়ে এলাম যেন অন্তবিহীন পথ। নিশ্চই ক্যারেড ওভার হয়ে গিছিলেন ভীড়ের চাপে। আর উলটো ঘুরে আসতে হয়েছিলো। নইলে গানটার কোন মানেই হয় না। কেলোটা বুঝুন, আপনি উঠবেন গড়িয়া স্টেশান থেকে, যার প্লাটফর্ম বাঁদিকে। নামবেন যাদবপুর, যার স্টেশান ডানদিকে। মাঝে পাচ্ছেন খালি বাঘাযতীন। তারো স্টেশান বাঁদিকে। সুতারাং বাঁয়ের লোকের ভীড় ঠেলে আপনাকে ডানদিকের যাদবপুরের কিউ ধরতে হবে। আপিস টাইমে লক্ষ্মীকান্তপুর বা ডায়মনহাবড়ার ভীড় ঠেলে এই কর্মটি করার জন্যে চাই কিক্কড় শিঙ-এর মত তাগত, ও সূঁচের মত ছিদ্রান্বেষন ক্ষমতা। যারা আমাকে চেনেন তারা জানেন আমি এর মধ্যে কোনোটাই নই। ফলং মড়কং। পেত্তেকদিন জামা টামা ইন করে বেশ ফুলবাবুটি সেজে ট্রেনে চড়ি ও কাকতাড়ুয়া সেজে বালিগঞ্জে নামি!

    এদিকে হপ্তায় দুদিন প্রথম ক্লাস ডিসির। অসম্ভব কড়া ও পাংচুয়াল, প্রথমদিন দু মিনিট দেরি করে আসাতে মুচকি হেসে বললেন, ইউ’র ঠ্যু আর্লি ফ’দ্য নেক্সঠ খ্‌লাস। আমি আবার বাংলা মিডিয়াম। ট্রেনের গুঁতোর শক তখনো কাটেনি, মার্কিন ইংজির ধাক্কায় ন্যাজেগোবরে হয়ে ক্যাবলার মত ক্লাসে ইতিউতি চাইলাম। ডিসি হাত নেড়ে মাছি তাড়াবার ভঙ্গী করে বললেন, অফফ্‌ য়্যু গো দেন! ওই হাত নাড়া দেখে বুইলুম যেতে বলছেন। পান্তাভাতের মত মুখ করে বেরিয়ে আসছি, দেখি আমাদের খোকা গেঁতো অত্থাত গৌতম আর পানু অত্থাত দেবব্রত হন্ত দন্ত হয়ে আসছে। আমাকে দেখে বল্ল, ক্লাসে যাস নি? আমি বললাম, অফফ্‌ য়্যু গো দেন! সহৃদয় পাঠক আমার হাল বুঝেছেন আশা করি। বাড়ি থেকে মেসে এসে থাকার একমাত্র কারন ছিল ঘন্টাখানিক বেশি বালিশে মাথা দেওয়া। এতো উলটো বিপদ! 

    এবার বলি মেসের কথা। বাঙালী মেস, আর আমি কচি ও কাঁচা। সুতারাং প্রথমেই আমার মুন্ডুটি মোড়ানো হল এবং আসার পরই আমাকে প্রথম মাসের বাজার সরকার বানিয়ে দেওয়া হল। অর্থাৎ আমাকে বাজার করার শিডিউল কত্তে হবে আর কোনোদিন যদি কেউ অ্যাবসেন্ট হয় আমাকে প্রক্সি দিতে হবে। বাজার করা মানে সকাল সাতটার আগে গ্যে মেছোহাটায় গুঁতোগুঁতি কত্তে হবে। আমি থাকতুম বারাসাতে, সেখেনে বারোয়ানা সবজি, মাছ বাড়িতে আসে ঝাঁকায় করে। মাছ বাজার দূরের কথা ঝিঙে পজ্জন্ত ঝোলেই চিনি। অথচ আমিই নাকি প্রথম মাসে বাজার সরকার। 

    ফোর্থ ইয়ারের প্রদীপদা আর দীপ্তেন্দু পাত্র বিড়িটা সিরিজে টেনে আমাকে বল্ল, বুঝলি বাচ্চা, তোর ভালোর জন্যেই এসব করা। এই যে তুই এই মাসটা বাজার সরকারী করবি, এর ফলে তোকে নেক্সট বছর অব্দি বাজার সরকার হতে হবে না। তর পরীক্ষার সময় তুই ফ্রিলি লেখাপড়া করতে পারবি। এও বুঝলাম। প্রেমেন মিত্তিরের ঘনাদার গপ্প পড়ে আর সাড়ে চুয়াত্তর দেখে মেস সম্বন্ধে যে চমৎকার আইডিয়া হয়েছিল, যে মেস হল গে ব্যাচিলারদের স্বর্গোদ্যান, সকালে-বিকেলে মুখোরোচক খানা ও আড্ডা তা নয়। আনুসঙ্গিক বখেড়াও যথাসম্ভব বিদ্যমান। 

    এখানেই শেষ নয়। মাসী আসেন সকাল সকাল, যদি কোনদিন তিনি কৃপাবশত ডুব দেন, রান্নার ভার বর্তায় মেসস্থিত ভূতবর্গের উপরে। যেহেতু রান্নায় আমি নিরঙ্কুশ ডডনং, সুতারাং যত বাসনকোশন মাজতে হত আমাকেই। চাল ডাল ও আনাজ পাতি ধোয়াও আমারই কাজ। আমাদের বাড়িওলার কল্যানে আমাদের মেসে তিনটি কল ছিল। প্রথমদুটি যথাক্রমে, বাথরুমে ও ল্যাট্রিনে অবস্থিত, অপরটি কর-পরশনের জল আনটাইমলি আসতো বাড়ির বাইরে। বাইরের কলে গভীর অনুরাগ সহকারে কর পরশন করে মিষ্টি মিষ্টি কথা বললে মাঝে মাঝে জল আসত বৈকি, তবে সেই ভরসার কেউ থাকতো না। ফলে যাবতীয় মাছ হোক বা আনাজ সবই ধোয়া হত ঐ বাথরুমে। ওটি সত্যিই সর্বজনীন বাথরুম ছিল। পৃথিবীর সকল স্পিসিস ওখানে স্নান করে পূন্যার্জন করেছে কখনো না কখনো। সকালে স্নানের সময় নিজ নিজ চটি দিয়ে ঐ স্নানধৌত গাত্রমল (মানুষ ও নামানুষের) এক সাইডে করে নারিকেলপত্রস্থ ঝন্টক (কন্টক যদি কাঁটা হয় তবে ঝন্টক ঝাঁটা হবে না কেন এই সুনীতি দ্বারা চালিত শব্দ) দিয়ে জলনিকাশী নালা মুখস্থিত আবর্জনা সাফ না করে শাওয়ার চালানো আর নর্দমায় দাঁড়িয়ে গঙ্গাস্তান করা মোটামুটি একই। 

    এহ বাহ্য, কিছুদিনের মধ্যেই আবিস্কার করলাম যে মেসের সব পাবলিকের কোষ্ঠকাঠিন্য ও তার একমাত্র পিতিকার হল ঘড়ি বিড়ি। মোদ্দা কথা সকালব্যালা বাবুদের বিড়ি না খেলে বাহ্য হয় না এবং এর ফলে যে সৌরভ বার হয় তাতে একটি বোকা মেড়া পজ্জন্ত দর্মা ফুটো করে পুচ্ছ প্রদর্শন করবে। দেশে বিদেশেতে পড়েছিলুম নিশ্ছিদ্র গন্ধ কাকে বলে, মেসে থাকার প্রথম সকালে তার গুরুত্ত্ব অনুভব করলাম। সুতারাং কি হল সাঁটে বলি, আমায় উঠতে হত সকাল ৫:৩০ - ৬ টায়। উঠে দরজা খুলে প্রাতঃকৃত্যাদি সেরে উঠতে উঠতে মাসী এসে যেত। সকালে যখন উঠেই পড়েছি তখন গা এলিয়ে কাগজটাও পড়ে নিতুম। ফের যার বাজারে যাবার কথা তাকে সাধ্য সাধনা করে ওঠাতুম, বা নিজের থাকলে নিজেই বেরিয়ে পড়তুম। সকালের ঘুম, যার জন্যে এত তোড় জোড় করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে এলুম, তা যে কোন ফাঁকে হাওয়া হয়ে গেছে তা ভুলেই গেছিলাম।

    যাই হোক বাজারের গল্পে ফিরে আসি। আগেই বলেছি আমি কতবড় বাজার এক্সপার্ট ছিলাম। বিশুদা নিজে আমাকে সঙ্গে করে মুদির দোকান, আনাজের দোকান মাছের দোকান সব চিনিয়ে দিয়েছিল প্রথম দিন। সেই আমি গিছি বাজারে প্রথমদিন। সিনিয়ার দাদারা বিস্তর উপদেশে দিছিলো যে জ্যান্তো মাছ আনবি। মেছোবাজারের গোড়াতেই দ্যেখি এক মাছওলা মাছ নিয়ে বসেচে। মাছগুলো তিড়িং বিড়িং লাফাচ্চে। আমার মনে হল এর থেকে জ্যান্তো মাছ আর হয় না। আর দরেও সস্তা, কিনলুম তাই এক ডজন (আগেই বলিছি, আমরা মেসে বারো ভূত থাকতুম)। পরে গিয়ে সবজি মব্জি কাঁচা বাজার যা আচে সব কিনলুম। মেসে ফিরে গর্বের সাথে রান্নার-মাসিকে মাছের থলি ধরিয়ে দিলুম। বল্লুম- তাড়াতাড়ি রাঁদো, আমার কলেজ আচে। আর আমার মাছটা ভাজা করে দিয়ো। মাছের থলিটা দেখে মাসী ক্যামন আঁড়চোখে তাকালো আমার দিকে। আমি তখন গর্বে ডগোমগো, ভাব্লুম কমপ্লিমেন্ট দিচ্চে।

    যাই হোক ছান-টান করে এসে খেতে বসলুম। ডালভাত আর মাছ-ভাজা। মাসের শুরুর দিকে মাছগুনো বেশ ভালো ভাজা হত। মানে যারে বলে টেঁকসই। মানে ন্যাজার দিকে ধরে মাছকে আঙ্গুলে ব্যালান্স করা যেত। শেষের দিকে তেলে টান পড়লে অবিশ্যি চামড়ার নিচে রক্ত-টক্ত দেখা যেতো, তা সে কথা ছাড়ান দিন। মাছটা কড়া ভাজা হয়ছিলো, মানে যে কড়াতে তো ভেজেছিলোই সেই কড়ার মতোই শক্ত ছিলো। কিন্তু এট্টু খ্যে দেখে মনে হল কিছু একটা গন্ডোগোল হয়েচে। আমাদের খাওয়ার পরে ঘরমোছাটাও ছিল অভিনব। একটি পাপোশ ছিল খাবার ঘরে, সেটাই খাবার পরে উপর দিয়ে টেনে দেওয়া হত। পরে একদিন কৌতুহলবশত পাপোশটা উলটে দেখে আমি উলটে যাচ্ছিলাম। হাজার হোক গেরস্ত বাড়ির ছেলে। কত অসৈরেন সহ্য করা যায়! যাক গে সে কথা। সকালে কেলাশ ছিল তাই অত না ভেবে খাওয়া দাওয়া শেষ কল্লুম, আর টেরেন ধরার জন্যি দৌড় দিলুম। 

    সারাদিন কলেজে বিস্তর বোরিং কেলাশ-টেলাশ করে হা ক্লান্ত হয়ে গেলুম। মেসে ফিরলুম। ঘরে ঢুক্তে না ঢুক্তেই সব ব্যাটা চিল চিক্কুর ছাড়লে – “এসেচে শালা এসেচে”। তাপ্পর যা যা বলেছিল সে সব এখেনে বললে আপনারা কানে আঙুল দেবেন। যাইহোক বিস্তর গালিগালাজ থেকে যেটা উদ্ধার কর্লুম সেটা এই – ওই মাছগুলো ছিল গ্রাস কার্প, মানে পাতি বাঙলায় যারে ঘেঁসো রুই বলে এবং তার স্বাদ অনেকটা ঘাসেরই মত। আমি তো ভাজা খেয়েছিলুম তাই ততো বুজতে পারিনি। যারা ওর ঝোল খ্যেছে তারা থুঃ থুঃ করে সারা বাড়ি ছড়িয়েচে এবং আমার বাপান্ত করেচে। তারপর থেকে আমি বাজারে গেলে কেবল ত্যালাপিয়া মাছ কিনি!
     
    নিরমাল্লো

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • স্মৃতিচারণ | ১৪ মে ২০২৩ | ৭৬৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ১৪ মে ২০২৩ ২২:০৫519805
  • হা হা হা হা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন