এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  গপ্পো

  • দেবীপক্ষ / পর্ব - ১

    শুভংকর ঘোষ রায় চৌধুরী লেখকের গ্রাহক হোন
    গপ্পো | ১০ অক্টোবর ২০২১ | ১১২৩ বার পঠিত | রেটিং ৪.৩ (৩ জন)
  •    
     
    রাস্তাটা মোটের উপর খুব সরু নয়। পুরোদস্তুর রেসিডেন্শিয়াল এলাকা। প্রথম হেমন্তের নরম রোদে দাঁড়িয়ে থাকা বসতবাড়ির ছায়াকে ব্রাত্য করে কোনও বহুতল আবাসন গড়ে ওঠেনি এখনও এই রাস্তায়। আশেপাশের কয়েকটা রাস্তা ঘুরে এলেও পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। নব্য কলকাতার এবড়োখেবড়ো, দানবিক স্কাইলাইনের ফাঁকে নিজের মতো জায়গা করে নেওয়া এই পাড়াটা যেন সদ্য দিদিমা হওয়া বড়-বৌ কোনও বাড়ির। যেন সে দেখেছে অনেক, এবং সবশেষে নিজের জন্য অনুচ্চকিত একটা ছোট সংসার বেছে নিয়েছে। তার আভিজাত্য প্রশ্নাতীত, অথচ হাতে, নখের কোণে হলুদের দাগ দেখা যায়। পিছনের বারান্দায় রোদ এসে পড়লে কোনও কোনোদিন দৈবাৎ তার কলেজবেলার প্রথম প্রেম সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে মনে পড়ে, হৃদযন্ত্র নিয়মের বাহাত্তর পেরিয়ে পঁচাশি হয়ে যায়, কিন্তু তখনও তার হাতে থাকে নরম উল আর কাঁটা, নাতির জন্য সোয়েটার বানানোর প্রিয় দায়িত্বে।  
           
    এমনই এক পাড়ার সেই রাস্তায় সার বাঁধা তিনতলা বাড়িগুলোর মধ্যে ওই দেখা যায় নিয়োগী-বাড়ি। ঢোকার বড় গেট; গেটের পাশে বাড়ির বাইরের দিকেই এক চিলতে কাঁচামাটির বাগানে একটা দোতলা সমান দোলনচাঁপা গাছ, একতলা সমান শিউলি গাছ, দু-তিনটে রঙ্গন ফুলের গাছ, আর মাটিতে এলিয়ে থাকা দুব্বো ঘাস। বাড়ির আদি বড়কর্তা রাধানাথ নিয়োগী রঙ্গন বাদে বাকি গাছদুটি লাগিয়েছিলেন ভেবেচিন্তেই। গল্পের নাম থেকেই অবশ্য আমরা এমন ভাবনার আন্দাজ করতে পারি কিছুটা। নিয়োগীদের বাড়িতে দুর্গাপুজো হয়। পুজো বহুদিনের; খাতায় কলমে হিসেব পাওয়া যায় দুই শতকের, তবে তার আগেও যে হতো – সে কথা প্রায় সবাইই বলেন এ বাড়ির। কলকাতার এই বাড়ি রাধানাথ তৈরি করে থাকতে শুরু করেন বছর ষাটেক আগে, অর্থাৎ এই বসতে পুজোর বয়স সেরকমই। বাড়ির পুজোয় বাড়ির গাছের ফুল থাকুক অঞ্জলির পাত্রে – সেই ইচ্ছায় রাধানাথ তখনই লাগিয়েছিলেন দোলনচাঁপা আর শিউলি। আজ রাধানাথ নেই প্রায় বছর কুড়ি হল, তাঁর স্ত্রী সারদাও নব্বই ছুঁইছুঁই। চোখ, কান কিছুটা বাধ সেধেছে তাঁর, কিন্তু হাতে পায়ে বেশ সচল এখনও। রেলিং ধরে ধরে এ তলা – সে তলা ওঠানামা করেন বুড়িমা। ভোরে স্নান সেরে নিচে গিয়ে সবার আগে রাধানাথের লাগানো গাছদুটোয় জল দেন, গতদিনের ঠাকুরের আসনের বাসি ফুলও রেখে আসেন গাছের গোড়ায়। নবীন প্রজন্মের রঙ্গনও ভাগ পায় এসবের, অপেক্ষাকৃত কম। নতুন ফুলেরা গাছের ডাল থেকে উঁকি মেরে দেখে, পায়ের কাছে ও কী পড়ে আছে? তাদের অতীত, না ভবিষ্যৎ? 
           
    এখন, বড়কর্তা হিসেবে বাড়ির, পুজোর দায়িত্ব সামলান রাধানাথের বড় ছেলে সুদর্শন নিয়োগী। তাঁরা তিন ভাই, এই বাড়িরই তিনটে তলায় ভাগ করে থাকেন। সুদর্শনের বয়সও হল প্রায় সত্তর, বাকি ভাইয়েরাও কাছেপিঠেই। বাকি বছরটা গড়িমসি করে সকালে দেরিতে ওঠা, নানা কাজে সময় না রাখতে পারার দোষে দুষ্ট তিন ভাই পুজোর দিনগুলোয় কিন্তু অস্বাভাবিক কর্মঠ ও সচল। তাঁদের নিচের দুই প্রজন্ম তাল মিলিয়ে চলতে পারে না তখন – না অভিজ্ঞতায়, না ব্যস্ততায়। ঢেউ খেলানো কাঁচাপাকা চুলের সুদর্শন তত্ত্বাবধানে থাকেন সবকিছুর। পুজো মানে তো আর শুধু মায়ের পুজো নয়! কর্মযজ্ঞ একেবারে। কখনও কখনও যুদ্ধ বললেও ভুল হবে না। ঠাকুরমশায়ের পাশে বসে পুজোর সামগ্রী হাতে হাতে এগিয়ে দেওয়া, খেয়াল রাখা, অঞ্জলির সময় সবাইকে ডাকা, আরতির প্রদীপ নিয়ে ঘরে ঘরে যাওয়া, শয়নের সময়ে মায়ের কক্ষে পর্দা টেনে দেওয়া এবং শয়নশেষে পর্দা সরানো, এই সব হল সুদর্শন নিয়োগীর প্রত্যক্ষ কাজ। পরোক্ষে অবশ্য তিনি তাঁর অদৃশ্য চোখগুলো দিয়ে ঠিকই খেয়াল রেখে চলেছেন, মেজভাই সলিলের অতিথি আপ্যায়ন, প্রসাদ বিতরণ সঠিক হচ্ছে কিনা, নবীন প্রজন্মের করে আনা আনাজ বা মাছ বা মিষ্টি বা ফলের বাজার জায়গারটা জায়গায় যাচ্ছে কিনা। তিনতলার ছাদে ত্রিপল খাটিয়ে একদিকে পার্টিশন করে ঠাকুরদের নিয়ে রান্নার দেখভাল করেন ছোটভাই সমর। অন্যদিকে টেবিল-চেয়ার পেতে অতিথি-ভোজনের ব্যবস্থা, দু বেলাই। সরেজমিনে উপরে গিয়ে তদারকি না করতে পারলেও, সুদর্শনের চোখ এদিকেও থাকে। তাঁর বাড়িতে মায়ের পুজো দেখতে আসা মানুষেরা যেন একজনও প্রসাদ বা ভোজ না খেয়ে বাড়ি না ফেরেন। প্রতি বেলা বাড়ির এবং বাইরের থেকে আসা সব্বার খাওয়া হলে তবে সুদর্শন আর তাঁর স্ত্রী নন্দিনীর অন্নগ্রহণ। 
               
    কিছুক্ষণ আগে নিয়োগী-বাড়িতে ঢোকার মুখেই বাগানের গল্পে আটকে গেছিলাম আমরা। আসুন, এবার যাওয়া যাক। গেট পেরিয়ে এগোলেই বাড়ির বড় চাতাল, সেখানে ছোট, লম্বা, নানা আকারের খাটিয়া আর লাল প্লাস্টিকের চেয়ার পাতা। চাতালের এক মাথায় একটু উঁচু বেদী, মায়ের অধিষ্ঠান হয় সেখানেই। বেদীর চারদিকে, আর চাতালে শোলার নানা হাতের কাজ, রঙচঙে কাগজ, এসব নিয়ে ব্যস্তসমস্ত তরুণ প্রজন্ম – এদের বয়স আট থেকে পঁচিশের মধ্যে। চাতালের আরেক মাথা দিয়ে ঢুকে যাওয়া যাক বাড়ির ভিতরে। চারদিক দিয়ে ঘেরা বাড়ির উপরের দুই তলাতেই ছোটবড় অনেক ঘর – বছরের বেশি সময়েই বন্ধ পড়ে থাকে, আর পুজোর সময়ে আলোয়, মুখে মুখর হয়ে ওঠে। এসব কথা ভেবেই রাধানাথ এত ঘর রেখেছিলেন বাড়িতে। তখন তাঁর দিদি-বোনেরা আসতেন, আর এখন তাঁর মেয়েরা পুজোর এই কটা দিন ছেলেমেয়ে নিয়ে এসে থাকে। একতলায় পুজোর চাতালের কারণে চারদিক দিয়ে ঘর গড়ে ওঠেনি অবশ্য। একদিকে ছোটকর্তা সমরের থাকার অংশ, আর পাশে আরেকদিক জুড়ে বিরাট ঘর প্রসাদ, আর পুজোর সামগ্রীর। 
                
    আজ পঞ্চমী। আর কদিনে হেমন্তের শুরু – কার্ত্তিক মাস আসবো আসবো করছে। দক্ষিণমুখী এই বাড়ির উত্তর-পশ্চিম কোণের ছোট ছাদে বেলা সাড়ে চারটে নাগাদ দাঁড়িয়েছিলেন সমর। ঠাকুরদের এসে বাসন-কোসন রেখে যাওয়ার কথা। ছাদের উপর নুয়ে থাকা পাশের বাড়ির দুটো সোনাঝুরি গাছের শুকনো পাতা খসখস শব্দে সমরের পা ছুঁয়ে যায়। সমর আর এই বাড়ি সমবয়সী। এমনিতে একতলার ঘরে থাকা অবিবাহিত, কিছুটা নিঃসঙ্গ এই মানুষটি পুজোর কটা দিন নিজের ঘরে যানই না বলতে গেলে ঘুমের সময়টুকু বাদে। অতিথি-অভ্যাগতয় ভরে থাকে বসার ঘর, শোবার ঘর। নানা কাজে নিজেকে ডুবিয়ে রাখা সমর এই ফুরসতে একটা সিগারেট ধরিয়ে সোজা তাকান। সূর্য ডুববে আর কিছুক্ষণে; এখন তার দিকে চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে থাকা যায়। সারা ছাদ জুড়ে মেঘলাপনা কমলা যে রোদ পড়ে থাকে, তাকে গায়ে মেখে সমরের মনে হয়, তিনি যেন মিছিমিছি সন্ন্যাস নিয়েছেন। 
            
    দোতলার দক্ষিণের ঘরের সঙ্গে লাগোয়া টানা-বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকে রঙ্গিত, উল্টোদিকের বাড়ির বারান্দায়, জানালায় চোরের মতো চোখ যাওয়া আসা করে তার। আজ কলেজ হয়ে ছুটি পড়তো, কিন্তু সে তড়িঘড়ি পঞ্চমীতেই চলে এসেছে মামার বাড়িতে। বারান্দা দিয়ে ভারি পিতলের বাসন ওই মাথার কলতলায় টেনে নিয়ে যায় সুখী দাদা; তার পরনে ঢোলা থ্রি-কোয়ার্টার প্যান্ট আর ফতুয়া। বারান্দার সঙ্গে লাগোয়া এ দরজা সে দরজা দিয়ে ছোটাছুটি করে একে অন্যের সঙ্গে খেলে বুয়া আর মিষ্টি। রানী মাসি রঙ্গিতকে হাঁক দেয় নিচ থেকে, “নাড়ুতে একটা পাক দিলাম; খাবি তো নিয়ে যা! এরপর কিন্তু অন্য কাজে চলে যাব।” সারদা দেবী নিজের দোতলার ছোট ঘরে বসে সন্ধের পান কটা সেজে রাখেন। সলিল নিয়োগী তিনতলায় ব্যাঙ্গালোর থেকে আসা ছেলে রূপের সঙ্গে বসে দাবার চাল দেন একমনে। কাল থেকে এসব পাঁচদিনের জন্য শিকেয় উঠবে। রানীমাসি আবার ডাকে, “কিরে, ও রঙাই, আসবি না? আমি চলে যাচ্ছি তবে!” বহুকষ্টে উল্টোদিকের বাড়ি থেকে চোখ ফিরিয়ে অনিচ্ছেয় রঙ্গিত নিচে যায়। দুটো নাড়ু মুখে ভরে আবার উপরের দিকে পা বাড়াতেই পিছু ডাকেন রীতা।
           
    “কী সারাক্ষণ উপরে একা একা বসে আছিস? এখানে ভাইবোনেরা মণ্ডপ সাজাচ্ছে, কাজে হাত দে, যা!”
    “উফ, মা! ওরা তো করছে, আবার আমাকে টানছ কেন?”
    “একদম মুখে মুখে কথা নয়। এ আবার কী! মামাবাড়িতে এসেছ বলে কি কাজ নেই নাকি?”
            
    এইসব মানুষদের নিয়েই, এদের ছোট ছোট ইচ্ছে, রাগ, দুঃখ, অভিমানকে ঘিরেই আমাদের এই গল্প। এই গল্পে পূজা, প্রেম সব পর্যায়ই আছে; আছে প্রায় তিন প্রজন্ম, আসা-যাওয়ার মাঝে মুখের সারি, পুজোর পাঁচ দিন, আর এই বাড়ি। রাধানাথ নিয়োগী ভারী ভালোবেসে বাড়ির নাম রেখেছিলেন আনন্দী। ইদানীং বাঁধন আলগা হওয়া পৃথিবীতে সারাবছর এই নামকরণের সার্থকতা বিচার করা যায় না, তবে মায়ের আগমনে আনন্দী যেন নিজের নাম স্মরণ করে তিরতিরে পাতার মতো কেঁপে ওঠে। সেই আনন্দী আজ সাজছে। সন্ধে নেমেছে; আলোর মালাও ছাদ থেকে নেমে এসেছে নিচের দিকে। 
        
    (পরের পর্ব আগামীকাল)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • গপ্পো | ১০ অক্টোবর ২০২১ | ১১২৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন