এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • 'The market...'

    Jhuma Samadder লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ০৫ জুলাই ২০২০ | ৩৫৬০ বার পঠিত
  • বিষয় এটা নয় যে, যুদ্ধ হবে কি হবে না। বিষয় হোলো 'যুদ্ধ' 'যুদ্ধ' জিগির তুলে রাখাটা কতটা প্রয়োজনীয়।

    যুদ্ধাস্ত্র প্রস্তুতকারক কোনো দেশের সামনেই এখন আতঙ্কবাদ আর তেমন বড় সমস্যা কিম্বা সুযোগ নয়।

    সে চিত্রটা বদলে গেছে চিন-আমেরিকার বানিজ্য যুদ্ধের পর থেকেই।

    আতঙ্কবাদী হামলার ফলে যুদ্ধাস্ত্রের বড় খরিদ্দার একদিকে যেমন ছিল আতঙ্কবাদীরা, তেমনি আবার সেই আতঙ্কবাদ ঠেকানোর জন্য যুদ্ধাস্ত্রের প্রয়োজন হোতো সেই সব দেশগুলোরও।

    বছর দশেক আগেও ইরাক, সুদান, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভারত,মায়ানমার, টার্কি, নাইজিরিয়া, এমনকি ফ্রান্স, জার্মানি, ব্রিটেন, সুইডেন, বেলজিয়ামের মত দেশগুলিতেও যেভাবে আতঙ্কবাদী হামলা দেখতে পাওয়া যেত, তেমনটা আর অদূর ভবিষ্যতে দেখতে পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।

    জাপান, অস্ট্রেলিয়া, তাইওয়ান চিনের বিরুদ্ধে দাঁড়ালেও যুদ্ধ-জিগির বন্ধ করার কোনো চেষ্টাই কিন্তু কেউ করছে না।
    বিশেষ করে, উন্নত দেশগুলির কাছে এই যুদ্ধ পরিস্থিতি কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বোঝা খুব কঠিন নয়।

    প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর যে ইউনাইটেড নেশনস তৈরীই হয়েছিল যুদ্ধ বন্ধ করার উদ্দেশ্যে, আশ্চর্যজনকভাবে, সেই ইউনাইটেড নেশনসের ভিটো ক্ষমতা প্রাপ্ত পাঁচটি দেশ, যেমন - আমেরিকা, রাশিয়া, চিন,ফ্রান্স, ইউ.কে-ই সবচেয়ে বেশী অস্ত্র বিক্রি করে থাকে অন্য দেশগুলিকে।
    এরা অন্য দেশগুলিকে যুদ্ধের জন্য উসকাতেও থাকে, আবার যুদ্ধের জন্য অস্ত্র দিয়ে তাদের প্রস্তুতও করে রাখতে থাকে।

    ভারত আজও কিন্তু যুদ্ধাস্ত্র প্রস্তুতকারক দেশ নয়।
    গত দু'দিন আগেই ভারত ঘোষণা করেছে, অবিলম্বে ৩৮,৯০০ কোটি টাকা তারা হাতিয়ার কিনতে খরচ করবে।
    এর মধ্যে থাকবে ৩৩ টি ফাইটার জেট,৫৫০ টি মিসাইল, যার মধ্যে ৩০০ টি মিসাইল লংরেঞ্জ-এর, যেগুলি জমি থেকে আকাশে সোজা আঘাত করার উপযুক্ত, ২৫০ টি মিসাইল এয়ার টু এয়ার আঘাত করবার উপযুক্ত।

    SIPRI-এর হিসেব অনুযায়ী, ২০১৪ এরপর থেকে ভারত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অস্ত্র ক্রেতাদের একজন হয়ে উঠেছে।
    সারা পৃথিবীতে বছরে যত অস্ত্র বিক্রি হয়, ভারত একাই তার ৯% কিনে থাকে। সৌদি আরব ১২% কিনে প্রথম স্থানে রয়েছে। ভারত রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। এই ক'বছরে লাগাতার পৃথিবীর বারোটি দেশ থেকে ভারত অস্ত্র আমদানি করে চলেছে।

    যদি ২০১৪ এর আগের হিসাব দেখি, ২০০৯ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ভারতের মিলিটারি এক্সপেন্ডিচার ছিল, ৩ লাখ ১৩ হাজার ১৭১ মিলিয়ন ডলার।

    ২০১৫ এরপর থেকে বাড়তে বাড়তে এ পর্যন্ত ২০২০তে বেড়েছে ৩ লাখ ৭১ হাজার ৮৮৬ মিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে সম্প্রতি ঘোষিত ৩৯ হাজার মিলিয়ন ডলার ধরা হয়নি। আরও বহু টাকার অস্ত্র কেনার বরাত দেওয়া রয়েছে বিভিন্ন দেশকে।

    অর্থাৎ, ২০১৪ থেকে ২০২০ পর্যন্ত মোট খরচ হয়েছে ৭৩৭৩ বিলিয়ন ডলার।

    ওদিকে, দেশের স্বাস্থ্য ও শিক্ষাখাতে বরাদ্দের পরিমান দিন দিন কমেছে। কৃষি ভর্তুকি কমেছে। স্টেট ওয়েলফেয়ার থেকে ট্রান্সপোর্টকে তুলে নেওয়া হচ্ছে (যেমন- রেলের বেসরকারিকরণ )। কোল ইন্ডিয়ার বেসরকারিকরণ হয়েছে।

    ইউনিসেফ রিপোর্টে জানানো হয়েছে, ২০১৮সালে ভারতে পাঁচ বছরের কমবয়সি ৮লক্ষ ৮২হাজার শিশুর মৃত্যু হয়েছে, যা বিশ্বের সমস্ত দেশগুলির মধ্যে তালিকায় ভারত শীর্ষে।

    ওয়েল্টহাঙ্গারহিলফে এবং কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড নামে দু’টি সংস্থার ২০১৯সালের যৌথ রিপোর্টে জানানো হয়েছে, ক্ষুধা সূচক অনুযায়ী বিশ্বের ১১৯টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান হয়েছে ১০২ নম্বরে।

    ২০১২-১৩ সালে সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে বাজেটে সামাজিকখাতে মোট ব্যয়ের ৪১.৬৬% শিক্ষাখাতে যেত। কিন্তু ২০১৯-২০ সালে তা নেমে এসেছে ৩৫.১৫ শতাংশে।

    কৃষিক্ষেত্রে ভর্তুকি বাবদ কৃষকদের কাছ থেকে শস্য কেনার জন্য বরাদ্দ এক ধাক্কায় কমিয়ে করা হয়েছে ৭৫ হাজার কোটি টাকা। এতে কৃষকদের সরকারের কাছে শস্য বেচার সুযোগ কমেছে। বেসরকারি ক্ষেত্রের দয়ার উপরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে কৃষকদের। দ্বিতীয় বড় ধাক্কা, সারে ভর্তুকি ৯৮৫৭ কোটি টাকা কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    ওদিকে চিনেরও অস্ত্র বৃদ্ধি ঘটেছে বহুগুণ। চিনের চারটি কোম্পানি অস্ত্র তৈরী করে থাকে।
    সে ছাড়াও, এই ছয় বছরে অস্ত্র আমদানি বাবদে চিনের মিলিটারি এক্সপেন্ডিচার হয়েছে ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৯৩০ মিলিয়ন ডলার, যা ছয় বছর আগে ছিল আড়াই লাখ মিলিয়ন ডলার।

    অতএব, একথা বুঝতে কষ্ট হয় না যে, বর্তমান বিশ্বের অস্ত্রের বিপুল ভান্ডার জমা হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলিতে এবং এই অস্ত্রের কেনাবেচার উপরেই নির্ভর করছে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস।

    পৃথিবীর যেসব দেশ যুদ্ধাস্ত্র তৈরী করে, তাদের একটা গ্রাউন্ড জিরো তো দরকার, কারণ, হাতিয়ার তারা বেচবে'টা কোথায়?

    অতএব, যুদ্ধের জন্য গ্রাউন্ড জিরো হিসাবে প্রস্তুত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার অস্ত্র আমদানিকারক দেশগুলি, যার মধ্যে রয়েছে নেপাল, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ভারত ইত্যাদি। পৃথিবীর মোট অস্ত্রের ৪১% আমদানি ঘটেছে এই সব দেশেই।

    এবার প্রশ্ন হোলো, যেসব দেশের ইকোনমি, অস্ত্র ব্যবসার উপরই নির্ভরশীল, তাদের নতুন স্ট্র্যাটেজিটা কী?

    ইসলামিক দেশগুলিকে টার্গেট করার কাজে আমেরিকা সফল। মুসলিম বিদ্বেষ কাজে লেগে গেছে।
    কিন্তু যুদ্ধ সেখানে লাগানো যাবে না। কারণ, সেগুলি তেল উৎপাদক দেশ। সেখানে যুদ্ধ লাগলে সমস্ত পৃথিবীর ইকোনমির উপর তা প্রভাব ফেলবে।

    তাহলে?

    ভারত কি তবে ক্রমশঃ দুই শক্তিধর দেশের দাবার বোড়ে হয়ে দাঁড়াচ্ছে ?

    ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, নেপাল এখন র' এরিয়া, যাকে গ্রাউন্ড জিরো বানালেও পৃথিবীর ইকোনমির উপরে কোনো প্রভাব ফেলতে পারবে না। অথচ, বিশাল মার্কেট তৈরী করবে।

    স্ট্র্যাটেজিক্যালি চিন বহুদিন ধরেই ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলিকে অর্থনৈতিক উপনিবেশ বানিয়ে রাখার কাজগুলি করে গিয়েছে। তাদের চিনের উপর নির্ভর করতেই হবে।
    পরবর্তী পদক্ষেপ হিসাবে তারা ভারতের সীমান্ত আক্রমণ করে অস্ত্র জড়ো করছে।

    লেহ্ থেকে যে রাস্তাটা দুদিকে ভাগ হয়ে গেছে, তার একদিকে প্যাংগং লেক হয়ে গালওয়ান ভ্যালি। অন্যদিকে কারগিলের দিক দিয়ে নিমু বেসক্যাম্প। প্রধানমন্ত্রীর নিমু বেসক্যাম্প যাওয়ার অর্থ, চিন-পাকিস্তান দুই দেশকেই সতর্ক করা।

    করোনার উত্তরোত্তর বৃদ্ধি এবং লকডাউনে দুমড়ে যাওয়া অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে যুদ্ধ কোনো সলিউশন নয়।

    দেখার বিষয় হোলো, ভারত কীভাবে ডিপ্লোমেটিক্যালি তার ভেঙে পড়া ইকোনমি, দেশের আভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি বিচার করে কূটনৈতিক চাল চালতে পারে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ০৫ জুলাই ২০২০ | ৩৫৬০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Guru | 2401:4900:3149:ce95:4181:925b:3165:***:*** | ০৬ জুলাই ২০২০ ০৯:২৩94910
  • এই সময়ের উপযোগী একটি লেখা। লেখিকাকে ধন্যবাদ জানাই এই লেখার জন্যে। কিন্তু লেখা টি অত্যন্ত সিম্প্লিস্টিক ভারতের দক্ষিণ এশিয়াতে গত 70 বছরের বিদেশনীতি এবং দক্ষিণ এশিয়ার ছোট ছোট দেশ গুলির ওপর ভারতের বিদেশ নীতি সেটাকে বিশ্লেষণ না করলে মনে হয় পুরো ব্যাপারটা বোঝা যাবেনা.। আমার মনে হয় যে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ গুলি চীন থেকে আর্থিক ও সামরিক সাহায্য কিছুটা তাদের নিজেদের  ভারতের তুলনায় একটা পলিটিকাল স্পেস তৈরি করার জন্যই বর্তমানে চীনের কাছ থেকে বেশি করে অস্ত্র কিনছে আপনার কি মনে হয় লেখিকা? আপনার সুচিন্তিত মতামতের অপেক্ষায় রইলাম ধন্যবাদ। 

  • Jhuma Samadder | ০৬ জুলাই ২০২০ ১১:৪২94913
  • একদমই ঠিক। ভারতের প্রতিবেশী  দেশগুলিকে ইকোনমিক কলোনিতে  পরিনত করা চিনের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনারই একটা অংশ। আবার,     ওই সব দেশকেও কোনো একটা পক্ষ নিতেই হোতো। অতএব, তারাও নিজেদের স্বার্থরক্ষার উদ্দেশ্য নিয়েই চিনের কাছ থেকে অস্ত্র  কিনছে। 

  • সৌমিত্র | 2409:4060:200a:2f2b:2074:9ca5:b8ab:***:*** | ০৯ জুলাই ২০২০ ২২:১১95042
  • ,
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন