স্যালুট ঝুমা আপনাকে!
ছত্তিসগড়ের আদিবাসী অঞ্চলে তিরিশ বছরের অভিজ্ঞতায় জানি আপনার লেখার ছবিগুলো.১০০ নয়, ১১০% সত্যি। ওরা পা বাড়ায় নিজের গুণে, নিজের জোরে।
ধন্যবাদ রঞ্জন। এগুলো যে প্রত্যেকটাই সত্যি ঘটনা। আমার নিজের চোখে দেখা।
খুব ভালো লাগল। শুধু একটু কনফার্ম করবেন পুরুলিয়াতে 'মাহাতো' পদবিটা উচ্চবর্ণের কি না? কেমন যেন একটা খটকা লাগছে। তাই জিজ্ঞাসা করলাম।
তবে এটা শুধু তো আর পুরুলিয়ার সমস্যা নয়, গোটা বাংলারই সমস্যা। প্রান্তিক করে দেওয়া ব্রাত্য করে দেওয়া অপাঙ্ক্তেয় করে দেওয়ার ঐতিহ্য যে অনেক দিনের।
এলেবেলে, 'মাহাতো'দের মধ্যে অনেক ভাগ আছে। তবে, পুরুলিয়ার 'মাহাতো'রা বেশীরভাগই 'কুর্মি' সম্প্রদায়ের মানুষ।
লেখাটি অামাদের নিজেদের সামনেই নিজেদের দাঁড় করিয়ে দেয়।
প্রণব বর্ধনের ‘স্মৃতিকন্ডুয়ন’ হয়তো অনেকেরই মনে আছে। মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনের শেষে অধ্যাপকেদের আড্ডায় চেয়ার টেনে নিয়ে বসে পড়ে সাফাই কর্মচারীটি, আলোচ্য বিষয় বেসবল ম্যাচ। ওঁর নিজের ভাষায়, এটি ক্লাসলেস সোসাইটি নয় তো কি! আমরা কি আজও ভাবতে পারি আমার বাড়ির কাজের মেয়েটি আমার সাথে টেবিলে বসে ভাত খাচ্ছে!
ধন্যবাদ দ। ধন্যবাদ অনিন্দিতা।
২০১৯ সালে জেনারেল ক্যাটেগরিতে ১০% সংরক্ষণ চালু হয়েছে এবং তাতে কোনো মেধাজনিত প্রশ্ন দেখা দেয়নি।ক্যাপিটেশন ফি দিয়ে পাস করা ডাক্তার, ফাঁকা পড়ে থাকা ইঞ্জিনিয়ারিং আসন ভরাতে টাকার বিনিময়ে যে কেউ ভর্তি,না মেধার প্রশ্ন ওঠে না।এখানেই বৈষম্যের ছবিটা অতি স্পষ্ট,তার ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয় না বিশে।
মৃণাল শতপথি, একেবারে ঠিক কথা। অন্য কোনো রিজার্ভেশন নিয়েই মেধার কোনো কথা ওঠে না। কেবল 'নীচু জাত' দেখলেই, "টাইটেল দেখে ডাক্তার দেখাই", " মেয়ের মাস্টার রাখি পদবী দেখে" - ধরনের কথা শোনা যা।
ছোটোনাগ পুর অঞ্চলের মাহাত রা কুর্মি নয় কুড়মী | দুটো আলাদা |এরা আগে এস টি ছিলো | কোনো অজানা কারনে তারা এস টি তালিকা থেকে বাদ পরে | তারা আন্দোলন করছে এস টি তালিকা তে আসার জন্য | বিহারের মাহাতরা কুর্মি | যায়হোক লেখার মূল সুরের সঙ্গে একমত |
Sasadhar Mahata হ্যাঁ। ঠিক বলেছেন। এঁরা 'কুড়মি'।