এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • রাজনীতি করবেন না

    Sabyasachi Mukherjee লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ২২ এপ্রিল ২০২০ | ৪৬৭৪ বার পঠিত
  • "সবকিছু নিয়ে রাজনীতি করবেন না"। দেশে যে কোনও জরুরি অবস্থা এলেই এই কথাটা আজকাল সর্বত্র শোনা যায়। ট্রাম, বাস, চায়ের দোকান, সোশ্যাল মিডিয়া- সব জায়গায়। এই কথার অন্তর্নিহিত অর্থ কী? সরকারকে প্রশ্ন করা যাবে না। ওটা করলেই রাজনীতি। কিন্তু সরকারের প্রশংসা করায় কোনও বাধা নেই। ওটা রাজনীতির মধ্যে পড়বে না। পুলওয়ামাতে সেনা জওয়ানরা মারা গেলো কার গাফিলতিতে, করোনা টেস্ট করার পর্যাপ্ত টেস্ট কিট নেই কেন, থালা বাজিয়ে কী করে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই হবে কিংবা রাত নটায় নয় মিনিট বাতি জ্বালিয়ে করোনা মোকাবিলার পন্থাটা ঠিক কী- এসব জিজ্ঞাসা করলেই "রাজনীতি" এবং "দেশের এরকম সময়ে রাজনীতি করবেন না"। অথচ ভারতবর্ষে অবস্থাটা কিন্তু সবসময় এরকম ছিল না। ট্রামে, বাসে, ট্রেনে, চায়ের দোকানে সাধারণ মানুষ সবসময় সরকারের অপদার্থতা নিয়ে প্রচুর আলোচনা করেছেন, হাতে চায়ের কাপ নিয়ে নেতামন্ত্রীদের গালিও দিয়েছেন। যে কোনও সঙ্কটে সাধারণ মানুষদের জীবন, জীবিকা বিপদের মুখে পড়লে সরকারকে প্রশ্ন করা স্বাভাবিক; কারণ ভোট দিয়ে সরকার তৈরি করা হয় দেশের মানুষের ভালো থাকার ব্যবস্থা করার জন্য। সেই কাজে ব্যর্থ হলে সরকার তার উত্তর দিতে বাধ্য।
    কিন্তু দুঃখের বিষয় হল বিগত পাঁচ-ছয় বছরে এর একটা বড়সড় পরিবর্তন পরিলক্ষিত হচ্ছে। মানুষের মনের মধ্যে সুচারুভাবে গেঁথে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে যে রাজনীতি খুব খারাপ জিনিস এবং বিপদের সময়ে সেটা করা যায় না। অথচ বিপদের দায় যাঁদের; তাঁরা ওই রাজনীতিরই লোকজন। বিপদের কারণও ওই রাজনীতি করা লোকজনেরই অকর্মণ্যতা। সুতরাং "রাজনীতি করবেন না" যে আদতে কাদের রাজনীতি; সেটা বুঝে নিতে অসুবিধা হয় না। করোনা অতিমারি নিয়েই কথা বলা যাক। কেন আগেভাগে বিমানবন্দরগুলি বন্ধ করা হলো না? কেনই বা স্বাস্থ্যকর্মীদের উপযুক্ত পিপিই নেই? পরিযায়ী শ্রমিকদের এই ভয়াবহ অবস্থা কেন? উপযুক্ত পরিমাণে টেস্ট কিট নেই কেন? স্বাস্থ্যখাতে বাজেট এতো কম কেন? স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় এই হারে বেসরকারিকরণ কেন? প্রোফেসর শঙ্কুর সর্বরোগহর বটিকা মিরাকিউরলের মতো সব প্রশ্নের একটিই উত্তর-"রাজনীতি করবেন না"।
    এদিকে এসবের মাঝেই ঘনঘন প্রধানমন্ত্রীর জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ এবং পরপর জনগণের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট কর্মসূচি পালনের আবেদন। প্রথমে হল জনতা কার্ফু। তখনও লক ডাউন ঘোষিত হয়নি। কিন্তু জনতা কার্ফুকে সফল করার জন্য নানাবিধ হোয়াটসঅ্যাপ ফরোয়ার্ড হাজির হলো। ওই সময়ে জনগণকে ঘরে থাকতে হবে কারণ ড্রোন দিয়ে বিশেষ রাসায়নিক স্প্রে করে করোনা নিধন হবে, থালার আওয়াজে করোনা মারা যাবে ইত্যাদি ইত্যাদি। জনতা কার্ফু শেষে বিকেল পাঁচটায় থালা, ঘন্টা বাজিয়ে জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের প্রতি সংহতি জ্ঞাপনও হল। আমাদের দেশের মানুষ ধরে আনতে বলে বেঁধে আনে। ফলে খুব স্বাভাবিক ভাবেই থালা বাজানো আর ঘরের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি; লোকজন থালা, ঘন্টা, টিন বাজিয়ে রীতিমতো মিছিল করেছে। বাঘ তাড়াতে ক্যানেস্তারা পেটানোর কথা শোনা যায় বটে; কিন্তু করোনা তাড়াতেও যে একই দাওয়াই ব্যবহার করা যায়; এটা বোধহয় স্বয়ং প্রধান সেবকও আন্দাজ করতে পারেনি। কিন্তু তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল; নরেন্দ্র বাবুর এই থালা, ঘন্টা বাজানোর আবেদন কি সত্যিই এতটা সহজ সরল ছিলো? সর্বোপরি বিগত ছয় বছর ধরে গোটা দেশ হিন্দুত্বের নামে যে দাপাদাপি দেখেছে; তাতে সিঁদুরে মেঘ দেখা অস্বাভাবিক নয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময়ে শাঁখ, ঘন্টা ইত্যাদি বাজিয়ে থাকেন। ঝড়বৃষ্টি বা ভূমিকম্প হলে এভাবেই "দেবতাকে তুষ্ট" করে প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলার চেষ্টা করা হয়। সূর্যগ্রহণ বা চন্দ্রগ্রহণের সময়েও কমবেশি একই দৃশ্য দেখা যায়। হাঁড়িকুড়ি ফেলে দিয়ে খোল কর্তাল সহযোগে মিছিলও বের হয়। লক্ষণীয় যে প্রধানমন্ত্রীর ডাকে থালা বাজানো কর্মসূচিও ঠিক সেরকমই আকার ধারণ করেছিলো। মোমবাতি জ্বালানো কর্মসূচিতেও খুব একটা আলাদা কিছু দেখা যায়নি। ঠিক যেন অকাল দীপাবলি পালিত হলো গোটা দেশ জুড়ে। মোমবাতি, প্রদীপ জ্বালানোতেই তা সীমাবদ্ধ থাকলো না; রীতিমতো বাজি পুড়িয়ে, চকলেট বোম ফাটিয়ে "জাতীয় ঐক্য" প্রদর্শিত হলো।
    সামান্য তলিয়ে ভাবলেই বোঝা যাবে যে দেশের মানুষরা যে কর্মসূচিগুলি পালন করলেন; পরোক্ষে তা হিন্দুধর্মাবলম্বীদের পালনীয় ধর্মীয় উৎসবের কিঞ্চিৎ রূপান্তর মাত্র। সর্বোপরি রামনবমীর ঠিক পরেই রাত "নটায়", "নয় মিনিট" আলো নিভিয়ে বাতি জ্বালানোর প্রসঙ্গ এলে দুর্জনে তো একটু নিন্দেমন্দ করবেই। এই অবধি হলেও না হয় "সবকিছু নিয়ে রাজনীতি করা" মানুষদের মুখ সহজে বন্ধ করিয়ে দেওয়া যেতো। বিপদটা বাড়িয়েছে গুগল। সেখানে সার্চ করলেই দেখা যাচ্ছে বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবস হল ৬ এপ্রিল। এখানেই মোক্ষম প্রশ্নটি তুলে দিয়েছেন কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামী। তিনি সটান টুইট করে প্রশ্ন তুলে বসেন- প্রধানমন্ত্রী কি বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসের প্রাক্কালে মোমবাতি জ্বালিয়ে দেশবাসীকে দিয়ে বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করালেন? প্রশ্নটা নেহাৎ ফেলনা নয়। বিশেষ করে গত পাঁচ ছয় বছরের অভিজ্ঞতা স্মরণে রাখলে তো একেবারেই নয়। প্রশ্ন যাই উঠুক; উত্তর একটিই আসবে- "রাজনীতি করবেন না"। দেশের সঙ্কটজনক অবস্থায় রাজনীতিটা শুধুইমাত্র শাসকদলের অলিখিত অধিকারের মধ্যে পড়ে। তারা নিজের ঢাক নিজেরাই বাজিয়ে ফাটিয়ে ফেলবে এবং ৫৬ ইঞ্চির ছাতি আরও ফুলতে থাকবে; কিন্তু সাধারণ মানুষ প্রশ্ন করলেই তাদের সঙ্কটকালীন অবস্থার জুজু দেখানো হবে। নিন্দুকেরা বলেন নরেন বাবুর এক পূর্বসূরি প্রিয়দর্শিনীও নাকি এরকম জুজুচর্চা করতেন।
    এরই মধ্যে বাজারে এসেছে আরোগ্য সেতু নামের একটি অ্যাপ। এই অ্যাপটি কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে করোনা মোকাবিলায় বানানো হয়েছে। অ্যাপটি ইন্সটল করা হয়ে গেলে সর্বক্ষণ জিপিএস এবং ব্লুটুথ অন করে রাখতে হয়। এই অ্যাপ জানান দেয় উক্ত ব্যক্তির করোনা হওয়ার সম্ভাবনা কতখানি। অ্যাপটি ইন্সটল করলে উক্ত মোবাইলের ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর চেয়ে ভেরিফিকেশন করা হয়। তারপর জানতে চাওয়া হয় শারীরিক অবস্থা, জ্বর, সর্দি আছে কিনা, বিদেশ যাত্রার ইতিহাস রয়েছে কিনা। এই অ্যাপ ডাউনলোড করলে সর্বক্ষণ মোবাইলের জিপিএস অন রাখতে হয়। অন্য সমস্ত মোবাইল যাতে অ্যাপটি ডাউনলোড করা আছে; সেটাও একইভাবে কাজ করে। ফলে যখনই আরোগ্য সেতু অ্যাপ ইন্সটল করা একটি মোবাইল অন্য একটি আরোগ্য সেতু অ্যাপ ইন্সটল করা মোবাইলের কাছে আসবে; ওই অ্যাপ জানান দিয়ে দেবে যে করোনা হওয়ার কতটা সম্ভাবনা রয়েছে।
    দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের রিপোর্ট মোতাবেক অ্যাপটির প্রাইভেসি পলিসি অনুযায়ী যে কোনও ব্যক্তিগত তথ্য যা এই অ্যাপের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে সেটা আপনাকে এবং অন্য অ্যাপ ব্যবহারকারীকে করোনা ইনফেকশনের রিস্ক জানাতে ব্যবহৃত হবে। এইরকম ব্যক্তিগত তথ্য চিকিৎসা বা প্রশাসনিক কারণে অন্য "প্রয়োজনীয় এবং প্রাসঙ্গিক" ব্যক্তির সঙ্গেও
    শেয়ার করা হতে পারে। প্রত্যেক ভারতবাসীকে এই অ্যাপ নিজের ফোনে ডাউনলোড করতে বলা হচ্ছে।
    এখানেই উঠে আসছে কয়েকটি প্রশ্ন।
    ১) এই অ্যাপে ঠিক কোন কোন তথ্য সংগ্রহ করা হবে?
    ২) ঠিক কতদিন পর্যন্ত এই তথ্যগুলি সংগ্রহে রাখা হবে?
    ৩) অ্যাপ ডিলিট করে দেওয়ার পরেও তথ্যগুলি কি সার্ভারে থেকে যাবে?
    ৪) সরকারকে এই তথ্য দিলে সরকার ঠিক কোন কোন কাজে সেগুলো ব্যবহার করতে পারবে?
    মার্কিন সংবাদসংস্থা হাফপোস্টও প্রশ্ন তুলেছে এই অ্যাপ নিয়ে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন এই অ্যাপ ব্যবহারের ফলে গোপনীয়তার মতো মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হতে পারে। কেউ কেউ প্রশ্ন তুলছেন সর্বক্ষণের রাষ্ট্রীয় নজরদারি নিয়েও। এটাও কি রাজনীতির মধ্যে পড়বে না? দেশের যে কোনও সঙ্কটকালে বিনা প্রশ্নে সরকারকে মেনে নেওয়াকেই কি তবে দেশপ্রেমের ধারণা হিসাবে খাড়া করা হবে? তার বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুললেই জুটবে দেশদ্রোহী তকমা? করোনা এসে আমাদের এই প্রশ্নগুলোর সামনে আরেকবার দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। সুস্থ গণতন্ত্রের স্বার্থে উত্তরগুলো খুঁজে নেওয়া আশু প্রয়োজন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ২২ এপ্রিল ২০২০ | ৪৬৭৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ধীমান মন্ডল | ২৩ এপ্রিল ২০২০ ০২:৪২92624
  • অত‍্যন্ত সঙ্গত প্রশ্ন....

  • হাফিজ | 172.69.***.*** | ২৩ এপ্রিল ২০২০ ১৩:১০92633
  • অনেক সুন্দর লিখেছেন আপনাকে অসঙ্খ ধন্যবাদ
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন