এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Bishan Basu | ***:*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৯ ০২:১১78168
  • দুজনকেই অনেক ধন্যবাদ। আর ভালোবাসা।

    সৌমেনবাবু, আপনার ফটোগ্রাফিতেও যে abstraction রয়েছে। হয়তো, সেইজন্যেই, এই সামান্য লেখাতেও এমন প্রশংসা করে বসলেন। এনিওয়ে, কৃতজ্ঞতা রইল।

    আর, b, আপনাকেও ধন্যবাদ, ত্রুটিগুলো স্পষ্ট করে বলে দেওয়ার জন্য। আসলে, আমার ধারণা ছিল, মোবাইলে পড়ার সময় একটুতেই খেই হারিয়ে যায় (মানে, আমার তো প্রায়শই খেই হারিয়ে যায় এরকমভাবে)। তাই, ভেবেছিলাম, মাঝেমাঝে স্পেস দেওয়া হলে বা মুহুর্মুহু প্যারাগ্রাফে ভাগ করা হলে পাঠকের সুবিধে হবে। আপনার কথায় বুঝলাম, সেই আইডিয়া ভুল। পরবর্তীতে এমন ঘন ঘন প্যারাগ্রাফে ভাগ করব না।

    দুজনেই, আবারও, আমার ভালোবাসা নিন।
  • b | ***:*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৯ ০৫:৩৬78169
  • ওহ সরি। তাহলে এটা ডেস্কটপ বনাম মোবাইল। আমি মোবাইলে পড়ি না। সেক্ষেত্রে, আপনার সুবিধা অনুযায়ী করুন। বক্তব্য তো আর পাল্টাবে না!
  • pi | ***:*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৯ ০৬:১৬78170
  • ছবি ভাল, ছবি নিয়ে লেখা তো ভাল বটেই, দুই abstraction এর তুলনাটাও বেশ লাগল।
  • Soumen Kumar | ***:*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৯ ০৮:০৫78165
  • অসাধারণ। হয়তোবা বই বিষয়ক আলোচনা, সমালোচনার ক্ষেত্রে এক নবদিগন্ত। এই বিমূর্ত আলোচনা হয়তো পাঠকের সামনে এক সাদা ক‍্যানভাস এনে দেয় যেখানে পাঠক তাঁর আপন মনের মাধুরী মিশিয়ে গড়ে তুলবেন এক জীবনের প্রতিচ্ছবি।
  • b | ***:*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৯ ০৯:২৩78167
  • *লেখার স্টাইলে
  • b | ***:*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৯ ০৯:২৩78166
  • বিষাণবাবুর সব লেখাই খুব ভালো লাগে। তবে লেখার তাইলে, এতোগুলো প্যারাগ্রাফ, কখনো কখোনো এক একটা বাক্যে একটাই প্যারাগ্রাফ, এতে কিছুটা অসুবিধা হয়।
  • Shib sankar upadhayay. | ***:*** | ১৯ এপ্রিল ২০১৯ ০১:৪১78171
  • Lekhati r ektu dirghaito hole valo. Upovog korlam.
    Dirghaito hole r o jamia lekhar swad aswadan kortam.
  • প্রভাস চন্দ্র রায় | ***:*** | ২০ এপ্রিল ২০১৯ ০৭:৩৭78173
  • আমার ছবি দেখা

    আমার জন্ম উত্তরবাংলায় এমন একটি শহরে যেখানে ছিন্নমূল পরিবারের আধিক্য ছিল বেশি। বলতে গেলে তাঁরাই ছিলেন সংখ্যা গরিষ্ঠ। জীবন জীবিকার ব‍্যতিব‍্যস্তায় যাঁদের অবসর সময় কাটানোর একমাত্র পন্থা ছিল বই পড়া অথবা খেলাধুলা। সেখানে ছবি দেখার কোন জায়গা ছিল না। মফস্বল শহরে সে সুযোগও ছিল না।
    আর্টের সঙ্গে প্রথম পরিচয় রবীন্দ্রনাথের আঁকিবুকি আর নন্দলাল বসুর আঁকা সহজ পাঠের ছবিগুলো। পরে শান্তিনিকেতনে রামকিঙ্করের ভাস্কর্য অথবা দেবীপ্রসাদের তৈরী পাটনায় দেখা Martyrs' Memorial অথবা এই রকমই আরো কিছু। তারপর এক সময় এই কলকাতা শহরে দেখা রঁদার ভাস্কর্য।

    আশির দশকের গোড়ার দিকে আমার মাসতুতো দাদা ইংল্যান্ড থেকে ফিজিক্সে পোষ্ট ডক্টরেট করে থিতু হলেন Indian association for the cultivation of science এ ফিজিক্সের অধ্যাপক হিসেবে। মাসিরাও জামসেদপুর থেকে এসে বসত নিলেন যাদবপুরে। এক পিসিমাও থাকতেন সেখানে। ততদিনে আমিও চলে এসেছি কলকাতায়। দাদার সেন্ট জেভিয়ার্সের প্রাক্তনী বন্ধুরাও মেসবাড়িতে আস্তানা গেড়েছে যাদবপুর স্টেশনের কাছে। যদিও অধিকাংশই ছিলেন ফিজিক্সের ছাত্র, তারই মধ্যে দুএকজন শান্তিনিকেতনী ছিলেন শিল্প এবং সাহিত্য রসিক। ছুটির দিনগুলোয় সেই মেসবাড়িতে জমতো জমাটি আড্ডা। আলোচনা হতো সাহিত্য, শিল্প নিয়ে। সেই সময়ে ধীরে ধীরে পরিচিত হচ্ছি শিল্পের বিভিন্ন ফর্ম নিয়ে।
    টেক্সচার, অ্যাবস্ট্র্যাক্ট, পোস্টমডার্ন, এক্সপ্রেসনিজম
    ইমপ্রেসনিজম, সুরিয়ালিজম, রিয়ালিজম, ন্যাচারালিজম।

    অধিকাংশ আলোচনাই বেড়িয়ে যেত মাথার উপর দিয়ে। বুঝতাম না কিছুই। দাদার বন্ধুর অসংখ্য বইয়ে দেখতাম অজস্র ছবি। ভালো লাগতো ক্লদ মোনে বা অন‍্যান‍্য শিল্পীর আঁকা। কেন ?

    সেদিন যেমন, আজও প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাইনি।
    এ দেশিয় শিল্পীদের, নামগুলো পরিচিত হলেও, আঁকার সঙ্গে তেমন পরিচিতি ছিল না।

    যদিও ততদিনে পড়ে ফেলেছি নীরদ মজুমদারের পুনশ্চ পারী অথবা মিলন মুখোপাধ্যায়ের মুখ চাই মুখ। অথচ আশ্চর্য, তাঁদের শিল্পের আকর্ষণ অনুভব করি নি কখনো।

    বিদেশি শিল্পীদের জীবনী পড়া হয়েছে কিছুটা, তাঁদের শিল্প দেখা, নৈবচ।

    আমার দাদা, ছবি আঁকিয়ে মাসতুতো বোন অথবা দাদার শিল্পবোধ‍্যা বন্ধুদের কাছে জিজ্ঞেস করেছি বারবার, অ্যাবস্ট্রাকট আর্টের মানে কি, কি ভাবে বুঝবো, কিউবিজমের জ‍্যামিতিক নকশা !

    তাঁদের ব‍্যাখ‍্যা দূর্বোধ্য থেকে গেছে।

    বন্ধু বিষাণ বসুর লেখা, ভারতীয় শিল্পকলার বিশিষ্ঠ শিল্পী গনেশ হালুইয়ের লেখা “আমার কথা”র পর্যালোচনায় কামুর লেখার উল্লেখ আমাকে অবাক করেছে। কেন ?

    আসলে আলব‍্যেয়ার কামুর
    যে সামান্য কটি লেখা পড়েছি, তার মধ্যে দ‍্য প্লেগ বইটি নেই।

    কিন্তু তাঁর সঙ্গে সাযুজ্য রেখে আধুনিক ভারতীয় শিল্পকলার অন্যতম প্রধান শিল্পী গণেশ হালুই যখন বিমূর্ততা প্রসঙ্গে বলেন, “অভ্যাসগত আবদ্ধতা থেকে বেরিয়ে আসার আকাঙ্ক্ষাই হল abstraction.”, তখন এতদিনের অ-বোধগম্যতা অনেকটাই পরিস্কার হয়ে যায়।

    ছবি দেখে কি বুঝলাম, সেটা হয়তো এককথায় বুঝিয়ে বলতে পারবো না, কেবল বলতে পারি, ভালো লাগে তাই দেখি।

    বিষাণের ছবির প্রতি আসক্তি, তাঁর লেখার ধরন আমার প্রিয়। শিল্প বোধের বিশিষ্ঠতা তাঁর প্রতি আমার টানের অন‍্যতম কারণ। আর বিশিষ্ট শিল্পী গনেশ হালুই, নামটাই তো শিল্পের শেষ কথা।

    তাঁর লেখা “আমার কথা” নিশ্চিত ভাবে আমার সংগ্রহের মর্যাদা বাড়াতে সাহায্য করবে।
  • প্রভাস চন্দ্র রায় | ***:*** | ২০ এপ্রিল ২০১৯ ০৭:৩৭78172
  • আমার ছবি দেখা

    আমার জন্ম উত্তরবাংলায় এমন একটি শহরে যেখানে ছিন্নমূল পরিবারের আধিক্য ছিল বেশি। বলতে গেলে তাঁরাই ছিলেন সংখ্যা গরিষ্ঠ। জীবন জীবিকার ব‍্যতিব‍্যস্তায় যাঁদের অবসর সময় কাটানোর একমাত্র পন্থা ছিল বই পড়া অথবা খেলাধুলা। সেখানে ছবি দেখার কোন জায়গা ছিল না। মফস্বল শহরে সে সুযোগও ছিল না।
    আর্টের সঙ্গে প্রথম পরিচয় রবীন্দ্রনাথের আঁকিবুকি আর নন্দলাল বসুর আঁকা সহজ পাঠের ছবিগুলো। পরে শান্তিনিকেতনে রামকিঙ্করের ভাস্কর্য অথবা দেবীপ্রসাদের তৈরী পাটনায় দেখা Martyrs' Memorial অথবা এই রকমই আরো কিছু। তারপর এক সময় এই কলকাতা শহরে দেখা রঁদার ভাস্কর্য।

    আশির দশকের গোড়ার দিকে আমার মাসতুতো দাদা ইংল্যান্ড থেকে ফিজিক্সে পোষ্ট ডক্টরেট করে থিতু হলেন Indian association for the cultivation of science এ ফিজিক্সের অধ্যাপক হিসেবে। মাসিরাও জামসেদপুর থেকে এসে বসত নিলেন যাদবপুরে। এক পিসিমাও থাকতেন সেখানে। ততদিনে আমিও চলে এসেছি কলকাতায়। দাদার সেন্ট জেভিয়ার্সের প্রাক্তনী বন্ধুরাও মেসবাড়িতে আস্তানা গেড়েছে যাদবপুর স্টেশনের কাছে। যদিও অধিকাংশই ছিলেন ফিজিক্সের ছাত্র, তারই মধ্যে দুএকজন শান্তিনিকেতনী ছিলেন শিল্প এবং সাহিত্য রসিক। ছুটির দিনগুলোয় সেই মেসবাড়িতে জমতো জমাটি আড্ডা। আলোচনা হতো সাহিত্য, শিল্প নিয়ে। সেই সময়ে ধীরে ধীরে পরিচিত হচ্ছি শিল্পের বিভিন্ন ফর্ম নিয়ে।
    টেক্সচার, অ্যাবস্ট্র্যাক্ট, পোস্টমডার্ন, এক্সপ্রেসনিজম
    ইমপ্রেসনিজম, সুরিয়ালিজম, রিয়ালিজম, ন্যাচারালিজম।

    অধিকাংশ আলোচনাই বেড়িয়ে যেত মাথার উপর দিয়ে। বুঝতাম না কিছুই। দাদার বন্ধুর অসংখ্য বইয়ে দেখতাম অজস্র ছবি। ভালো লাগতো ক্লদ মোনে বা অন‍্যান‍্য শিল্পীর আঁকা। কেন ?

    সেদিন যেমন, আজও প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাইনি।
    এ দেশিয় শিল্পীদের, নামগুলো পরিচিত হলেও, আঁকার সঙ্গে তেমন পরিচিতি ছিল না।

    যদিও ততদিনে পড়ে ফেলেছি নীরদ মজুমদারের পুনশ্চ পারী অথবা মিলন মুখোপাধ্যায়ের মুখ চাই মুখ। অথচ আশ্চর্য, তাঁদের শিল্পের আকর্ষণ অনুভব করি নি কখনো।

    বিদেশি শিল্পীদের জীবনী পড়া হয়েছে কিছুটা, তাঁদের শিল্প দেখা, নৈবচ।

    আমার দাদা, ছবি আঁকিয়ে মাসতুতো বোন অথবা দাদার শিল্পবোধ‍্যা বন্ধুদের কাছে জিজ্ঞেস করেছি বারবার, অ্যাবস্ট্রাকট আর্টের মানে কি, কি ভাবে বুঝবো, কিউবিজমের জ‍্যামিতিক নকশা !

    তাঁদের ব‍্যাখ‍্যা দূর্বোধ্য থেকে গেছে।

    বন্ধু বিষাণ বসুর লেখা, ভারতীয় শিল্পকলার বিশিষ্ঠ শিল্পী গনেশ হালুইয়ের লেখা “আমার কথা”র পর্যালোচনায় কামুর লেখার উল্লেখ আমাকে অবাক করেছে। কেন ?

    আসলে আলব‍্যেয়ার কামুর
    যে সামান্য কটি লেখা পড়েছি, তার মধ্যে দ‍্য প্লেগ বইটি নেই।

    কিন্তু তাঁর সঙ্গে সাযুজ্য রেখে আধুনিক ভারতীয় শিল্পকলার অন্যতম প্রধান শিল্পী গণেশ হালুই যখন বিমূর্ততা প্রসঙ্গে বলেন, “অভ্যাসগত আবদ্ধতা থেকে বেরিয়ে আসার আকাঙ্ক্ষাই হল abstraction.”, তখন এতদিনের অ-বোধগম্যতা অনেকটাই পরিস্কার হয়ে যায়।

    ছবি দেখে কি বুঝলাম, সেটা হয়তো এককথায় বুঝিয়ে বলতে পারবো না, কেবল বলতে পারি, ভালো লাগে তাই দেখি।

    বিষাণের ছবির প্রতি আসক্তি, তাঁর লেখার ধরন আমার প্রিয়। শিল্প বোধের বিশিষ্ঠতা তাঁর প্রতি আমার টানের অন‍্যতম কারণ। আর বিশিষ্ট শিল্পী গনেশ হালুই, নামটাই তো শিল্পের শেষ কথা।

    তাঁর লেখা “আমার কথা” নিশ্চিত ভাবে আমার সংগ্রহের মর্যাদা বাড়াতে সাহায্য করবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন