
আরিয়ান আর ওশিনের গপ্পো
সাড়ে তিন বছর
একটা প্রিন্স আর একটা প্রিন্সেস ছিল। তারা মুনে যাবে বলে রেডি হচ্ছিল। তার জন্য তাদের রকেট শীপ চাই। তাই তারা সুপারমার্কেটে গেল। বাবা একটা কিন্ডার এগস কিনে দিল (আরয়ান এন্ড ওশিন ওয়ান্ট কিন্ডার এগস নাও। পারে দেব আগে গল্প শেষ কর)। তারা রকেট শীপ স্টার্ট করতে যাবে তখন একটা বিগ ব্যাড উলফ এসে হাফড এন্ড পাফড এন্ড ব্লোড দা রকেট শীপ ডাউন। এবারে কি করে ওরা মুনে যাবে? তখন ডোরা এসে বলল সোয়াইপার নো সোয়াইপিং (বাবা ইউ আর নট লিসেনিং)। তখন একটা মনস্টার এসে বিগ ব্যাড উলফকে খেয়ে নিল। নো ওটা মনস্টার নয়, দ্যাটস মাই বাবা। বাবা এসে স্ক্রুড্রাইভার দিয়ে রকেট ঠিক করে দিল আর মাম্মা উলফকে বলল সূ সূ। নাও আই ওয়ান্ট কিন্ডার এগস। নো দ্যাটস মাইন। (ওরে মারপিট করিস না ছাড় ছাড়)। আরয়ান বিট মি, নো ওশিন বাইটমি ভ্যাঁ।
(দিএন্ড)
বুড়ির গপ্পো
উজান রায় বন্দ্যোপাধ্যায়, নয় বছর

ভুতের বাড়ী আর একটা বাচ্চা মেয়ে
পিওনি, পাঁচ বছর
একদিন একটা লোক – সে হচ্ছে পাড়াতে ঘুরত। তারপর একটা ছোট্ট মেয়ে এসেছে আর ওর মা এসেছে। তারপরে মেয়েটা লোকটাকে দেখেছে। সে দেখতেই থাকছিল, দেখতেই থাকছিল।
ওর মা বলছে কি চল বাড়ী চল। তাতেও যাচ্ছে না। তারপর ঘরে গিয়ে দেখেছে কি ওর বাবা এসেছে – গিফট নিয়ে এসেছে।
মেয়েটা বলছে কি যে আজ তো সান্টা ক্লজ ডে না। কালকে হবে সান্টা ক্লজ ডে। বাবা শুনে অবাক হয়ে গেছে যে কালকে সান্টা ক্লজ ডে।
ওর বাবাটা খাচ্ছে না। বলছে কি খাবো না, আমার আর খিদে নেই। আর ঘুমাচ্ছিলও না। তখন মা আর মেয়ে কিছু কিনতে দোকানে গেছে।
তারপর মা আর মেয়েটা এসে দেখেছে কি ওর বাবা ঘুমিয়ে গেছে। তারপর পরের দিন বাবা আর মেয়েটা উঠে দেখেছে কি আজকে স্নো ডে। তাই ওদের স্কুলও নেই, অফিসও নেই।
হঠাৎ মেয়েটা জানলা দিয়ে দেখেছে কি যে সেই লোকটা এসেছে। সে লোকটাকে দেখে বাইরে বেড়িয়েছে। আর সেই লোকটা এসে মেয়েটাকে ধরে নিয়ে গিয়ে একটা বাড়ীতে বন্ধ করে রেখে দিয়েছে।
ওই বাড়ীতে নিশ্চয়ই ভুত আছে। বাচ্চা মেয়েটা ভয় পেয়ে গেছে। তখন ওর মা বাবা এসে বলছে কি, আমাদের ভালো মেয়েটা কোথায়? কোথায় গেল আমাদের মেয়েটা?
তারপর ওই লোকটা বলছে কি মেয়েটাকে ভুত হাপ করে খেয়ে নিয়েছে। তখন মা বাবা বাড়ীটার সামনে গালে হাত দিয়ে চুপ করে বসে আছে আর কাঁদছে। মাও কাঁদছে আর বাবাও কাঁদছে।
তখন মেয়েটা শুনতে পেয়ে বলেছে, মা বাবা আমি এখানে। তখন ওই লোকটা মেয়েটাকে ফিরিয়ে দিয়েছে। আর ওর মা বাবা অবাক হয়ে মেয়েকে ধরে চুমু খাচ্ছে। ব্যস গল্প শেষ।

ভোলবদল
হৃদি কুন্ডু
আট বছর
১
মর্ত্যে দিনকাল সব পালটে গেছে । আজকাল বীণার বদলে গিটার, রথের বদলে অ্যাম্বাসাডার গাড়ি, হাতপাখার বদলে সিলিং ফ্যান । নাঃ, দুর্গার অস্ত্রগুলো, ঘরের জিনিসগুলো চেঞ্জ করাতে হবে, নইলে মর্ত্যে ঠাকুরের মান থাকে না । - এই ভেবে বিশ্বকর্মার সঙ্গে মিটিঙয়ে বসেছেন শিবঠাকুর।
- তা আপনি যদি পছন্দ করতে ভরসা না পান, তাহলে দুর্গামাকেই ডাকুন না – ল্যাপটপে জিনিসপত্রের মডেল দেখাতে দেখাতে বলল বিশ্বকর্মা ।
- ঠিক কথা – বললেন শিবঠাকুর – দুর্গা, অ দুর্গা –
- আবার কী হল? – বলতে বলতে দুর্গা এসে দাঁড়ালেন ।
- দেখো, ঘরের জিনিসগুলো চেঞ্জ করাচ্ছি, তুমি বিশুর ল্যাপটপ থেকে দেখে পছন্দ করে নাও ।
- ও বাবা, ওসব আমার দ্বারা হবে না । তুমি বরং লাকি কেতো – এদেরকে জিজ্ঞেস করো ।
২
- আমি তো একটা কঙ্কাল-আঁকা টি-শার্ট পরে ট্যাবলেট হাতে যাব – বলল কেতো, ওরফে কার্তিক ।
- ভুঁড়িটা বড্ড বেঢপ লাগে রে, জিমে গিয়ে ঠিক করব – গণেশের ঘোষণা ।
সরস্বতীর কথা – আমি তো চুলটা মাশরুম কাট করাব, গিটার একটা চাইই চাই ।
- আর আমার চাই ভাঁড়ের বদলে একটা সুন্দর পার্স – লাকি, মানে লক্ষ্মীর আবদার ।
- তোমরা আমাদের কথা কেউ ভাবছ না । পুজোর প্যান্ডেলে বড্ড আলো থাকে, আমার চাই একটা সানগ্লাস - বলল লক্ষ্মীর বাহন।
- ঠিক কথা, ঠিক কথা – বলল সব বাহনেরা ।
- হাঁসু, তোর কী চাই ? – প্রশ্ন করল সরস্বতী ।
- গা-টা বড্ড সাদা লাগে, ট্যাটু করাব – হাঁসের উত্তর ।
- তোর আবদারটা জানতে পারি কি, ময়ূর ? – কার্তিক জিজ্ঞেস করল ।
- অবশ্যই । আমার গলার আওয়াজটা বড্ড বিশ্রী, অপারেশন করিয়ে ঠিক করব – ময়ূরের জবাব ।
- আর ইঁদুরভায়া, তুমিই বা বাকি থাকো কেন ? – গণেশ বলল ।
- কুটকুট । দাঁতগুলো বড় হয়ে গেছে, ডেন্টিস্টের কাছে যাব – ইঁদুর তার ইচ্ছে জানাল ।
- গররর । আমার নখগুলো বড় হয়ে গেছে, নেলকাটার লাগবে – দরজার কাছ থেকে সিংহ বলল ।
৩
বোধনের আগে । দেবদেবীরা সবাই তো সেজেগুজে মণ্ডপে হাজির । কিন্তু গোল বাধালেন পুরুতমশায় ।
- ও গিটারদিদি, আপনি তো গান গাইবেন, আপনার প্রোগ্রাম সন্ধ্যায়।এখন সরে যান, এখানে ঠাকুর রাখা হবে - সরস্বতীকে বললেন তিনি ।
তারপর কার্তিকের দিকে ফিরে বললেন – এই যে খোকা, নামো, তোমার ট্যাবলেট নিয়ে নিচে নেমে খেলা করো ।
লক্ষ্মীকে বললেন – মা ঠাকরুণ, আপনাকে পুরো মা লক্ষ্মীর মত দেখতে । পুজো দেখবেন তো?গিয়েচেয়ারে বসুন ।
অবশেষে গণেশের বাইসেপ থাবড়ে বললেন – ওহে সিকিউরিটি, যাও গেটে দাঁড়াও ।
বিপদ দেখে সবাই আবার নিজেদের পুরোনো চেহারায় ফিরে এল । মডার্ন হওয়া ঝামেলা বটে । বাব্বাঃ !
সূর্য যেদিন উঠল না
সাঁঝ, নয় বছর
একদিন সূর্যই উঠল না। সব প্রাণীরা ভাবতে থাকল, হল-টা কী? এমনি সময়, একটা ছোট্ট গাছ উঁকি মেরে বেরোল, আর বেরিয়েই দ্যাখে, আকাশে তো আজ সূর্য ওঠে নি! "ওহ্হ্! সুজ্যি না উঠলে আমি বাড়ব কেমন করে?খাবার বানাব কেমন করে? আমি বরং আবার ঘুমোতে যাই।" এই বলে ছোট্ট গাছ আবার ঘুমিয়ে পড়ল।
চারদিকে অন্ধকার। কাঠবেড়ালিরা একে অন্যকে বলতে লাগল, "আমরা বাদাম খুঁজে পাচ্ছি না তো!" আরও ছোট ছোট প্রাণীরা খুব ভয় পেয়ে গেল। তারা বলাবলি করতে লাগল, "এইবারে সিংহ এসে ঠিক আমাদের খেয়ে ফেলবে।" কেউই কিচ্ছু দেখতে পাচ্ছে না।
এমনি সময়ে অন্ধকারের আড়াল থেকে সুর্য উঁকি মারল, নিচে কী হচ্ছে দেখার জন্য। দেখে ভাবল, এইবারে তো আমার ওঠা উচিত। সূর্য উঠল, ছোট্ট গাছটাও ঘুম ভেঙে মাথা তুলল, কাঠবেড়ালিরা বাদাম খুঁজতে বেরিয়ে পড়ল, আর বাচ্চারা খেলতে বেরোল।
সেই থেকে সুজ্যিমামা আর কখনও ছুটি নেয় নি।
বটগাছের নীচে
অনসূয়া, তেরো বছর
সাহানা হলো আমার পিসিমণির ছোট মেয়ে। আমার দিদি হয়, কিন্তু আমি ওকে সাহানা বলেই ডাকি। ও আমার থেকে দু বছরের বরো। আমার তেরোই জন্মদিনের সময় পিসিমণিদেরকে নেমন্তন্ন করেছিলম, তবে ওরা আসতে পারেনি। ওরা তখন গিয়েছিলো কেরালায়। সাহানার কেরালায় যাবার বিন্দুমাত্র ইচ্ছে ছিলো না। তাই, পিসিমোণিরা সাহানাকে আমাদের সঙ্গে রেখেই কেরালায় গেলো। তার ফলে আমার জন্মদিনের দিনও সাহানা আমাদের সঙ্গেই ছিলো।
সেদিন সকল বেলা উঠেই ও আমকে জন্মদিনের শুভকামনা জানিয়ে, আবার আরেকটা জিনিস আমার কানে কানে বল্লো। ও নাকি প্রচন্ড অদ্ভুত একটা কাগজ আমাদের বাগানের মাটির ভেতরে পেয়েছে। এই সময় আমার মা এসে আমায় বল্লো-“উঠে পরো! আমি তোমার জন্য এক্টা স্পেশাল ডিশ করবো দুপুরবেলা। আপাতত একটা কেক বানিয়েছি। মুখ-টুখ ধুয়ে খেয়ে দেখো কেমন হয়েছে।” মায়ের কেকের কথা শুনেই ঘুম টা একেবারে কেটে গেলো! এদিকে সাহানা অস্থির হয়ে বল্লো-“তাড়াতাড়ি কর! দেখাবো তো তোকে কাগজটা!” ফ্রেশ হয়ে ব্রেকফাস্ট খেতে গিয়ে দেখি যে সবাই আমার জন্য বসে ছিলো। আমি তাড়াতাড়ি করে মায়ের বানানো কেক টা কেটে নিলাম। প্রচন্ড ক্ষিদে পেয়েছিলো। তার পরেই সাহানা আমার হাত ধরে টেনে আমাকে বাগানে নিয়ে গেলো। তুলসি গাছটার সামনে বসে মাটি সরাতে থাকলো। আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না। বল্লাম-“এটা কি করছিস! জামাটা নোংরা হয়ে গেল যে!” কিন্তু ওর থেকে কোন উত্তর না পাওয়ায় চুপ করেই থাকলাম। পাঁচ মিনিট পরেই মাটি থেকে একটা হলদেটে কাগজ বেরিয়ে আসলো। আমি তো অবাক! এতো দিন এইখানে আছি, অথচ এরকম একটা কাগজ এখানে রয়ে গেছে! এমনকি মা বাবাও দেখেনি। তবে এটায় প্রায় কিছুই লেখা নেই। কিন্তু সাহানা জখন বার করেইছে, তখন একবার ভালো করে দেখেই নি। কাগজটার এক পাশে লাল পেন দিয়ে একটা দাগ করা হয়েছে। এতো সাধারন একটা জিনিস দেখে সাহানা কেন এতো আশ্চর্য্য হচ্ছিলো? আমি খানিকটা আন্দাজ করেই বল্লাম-“তোর কি মনে হয় এতা কোন গুপ্তধনের কোড?” এইবারে যদিও আমি উত্তর আশা করিনি, ও বল্লো-“গুপ্তধন হোক বা যাই হোক, জিনিসটা ইন্টারেস্টিং।” জিজ্ঞেস করলাম-“তা কি করে বুঝলি?” ও শুধু বল্লো-“চল!” আমি আদেশ পালন করে চল্লাম ওর সঙ্গে সঙ্গে! ও প্রথমে ঘরে ঢুকে আমার মা কে জিজ্ঞেস করলো-“মামিমা, তুমি কি এইট দেখে কিছু বুঝতে পারছো?” মায়ের কাগজ টা কে দেখে মুখটা যেমন হলো, সেটা বোঝানো খুবই মুশকিল। কিন্তু, মুখ দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিলো যে আমাদের থেকে কিছু লুকোচ্ছে। মা বল্লো-“ও সব আমি আবার কি করে জানবো। আচ্ছা সাহানা, তোমাদের বাইরে বেরোতে হলে চাবি নিয়ে যেও। আমি এক ঘন্টার জন্য অফিসে গিয়েই তাড়াতাড়ি ফিরে আসবো। কেমন?” আমি ভাবলাম, হঠৎ মায়ের কিকরে লাগলো যে আমরা বাইরে বেরব?
সাহানা আমার হাত ধরে আমার পড়ার ঘরে চলে গেল। সেখানে গিয়ে ও একটা হাতে আঁকা আমাদের বাড়ির ম্যাপ নিয়ে মেঝে তে বসে পড়ল। আমর চেস-বোর্ড টা খোলা পড়ে ছিলো আমার টেবিলের ওপরে। সেইটার থেকে কালো রাজাটাকে তুলে নিয়ে ও বসিয়ে দিলো আমাদের ম্যাপের একটা নির্দ্দিষ্ট জায়গায়। কাছ থেকে দেখার পর বুঝতে পারলাম যে এটা হল আমাদের ঘরের পাশের পুকুরের লোকেশান। এইবারে সাহানা আমর হাতে বাগানে পাওয়া কাগজটা দিয়ে বল্লো-“এইবার কাগজের লোকেশানের সঙ্গে ম্যাপের লোকেশান কে কমপেয়ার কর।” সঙ্গে সঙ্গেই বুঝতে পারলাম যে কাগজটা কে যদি বাড়ির এরিয়া ধরে নিই, তাহলে ঐ মার্ক টা বাড়ির ম্যাপের উপরে রাখা রাজার সঙ্গে মিলে যাচ্ছে। কাগজটাকে উল্টে পাল্টে দেখলাম। ও মা! পিছনের দিকে লেখা আছে- বট গাছ। দুই আর দুই এ চার করে নিয়ে আমরা পুকুরের দিকে রওনা দিলাম।
ওখানে গিয়ে পুকুরপাড়ের বট গাছের আশে পাশের মাটি ঘর থেকে আনা শাবলটা দিয়ে সরিয়ে সরিয়ে খুঁজতে থাকলাম। আমাদের নিরাশ হতে হলো। ওখানে কিছুই ছিলো না। তবে পিছনে ফেরার পরে আবার
মনে জোর আসলো। একটু দূরে একটা মরে যাওয়া বট গাছের গুঁড়িটাই শুধু আছে। সেখানে খোঁজার পরে একটা কার্ডবোর্ডের জুতোর বাক্স পেলাম। খুলে দেখি অনেক গুলো কোকা কোলার বোতলের ঢাকনা। মন টা খারাপ হয়ে গেলো। বাড়ি ফিরে দেখি মা আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা গা হাত পা ধুয়ে নিয়ে মা কে সব কিছু বল্লাম আর বাক্স টাও দেখালাম। মা বাক্স টা নিয়ে বল্লো- “এতো দিন পরেও এটা ঐখানেই ছিলো?” তার মানে আমি ঠিকই ধরেছিলাম যে মা কিছু লুকোচ্ছে! মা আমাদের বল্লো-“আমি জখন ছোট ছিলাম, তখন কোকা কোলার বোতলের ছিপি জমা করা ছিল আমার হবি। বাড়িতে যারাই কোকা কোলা খেতো, তারাই এসে বোতলের ছিপি টা আমাকে দিয়ে দিতো। তবে এক দিন আমার মা এসে এইসব জমা করার জন্যে এমন বকাটা দিলো, তার পরে আর ওগুলোকে ঘরে রাখার সাহস পেলাম না। তাই ঐ বট গাছ টার নীচে লুকিয়ে রেখেছিলাম। আর যাতে ভুলে না যাই, তাই ঐ কাগজটাতে লিখে রেখেছিলাম।” আমরা যেহেতু এখনো ঐ বাড়িতেই থাকি, তাই কাগজটা পেয়ে গেলম। ভালোই হলো। মা ও নিজের ছোটবেলার জমানো বোতলের ছিপি গুলো পেয়ে গেলো আর আমাদেরো একটা অদ্ভুত অ্যাডভেঞ্চার হোয়ে গেলো!
ছবিঃ অনসূয়া

অন্তরীপের গল্প, সাত বছর
+ | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:০৬76862
I | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:২০76863
4z | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:২২76864
sri | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৩৫76865
ব | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৫৯76866
sosen | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৬:০০76867
kk | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৬:০৪76868
ঐশিক | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৬:০৬76869
de | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৬:১২76870
kk | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৬:১৩76871
সিকি | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৬:১৪76872
Abhyu | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৮:৫৭76873
ন্যাড়া | unkwn.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০১৩ ০৯:৪৩76874
মোহর | unkwn.***.*** | ১৬ নভেম্বর ২০১৩ ০২:০৮76876
দ | unkwn.***.*** | ১৬ নভেম্বর ২০১৩ ০৩:০৭76875
siki | unkwn.***.*** | ১৬ নভেম্বর ২০১৩ ০৩:১৭76877
Partha Pratim Roy | unkwn.***.*** | ১৬ নভেম্বর ২০১৩ ০৩:২৮76878
katukutu buro | unkwn.***.*** | ১৬ নভেম্বর ২০১৩ ০৩:৩৯76879
4z | unkwn.***.*** | ১৬ নভেম্বর ২০১৩ ০৪:০৬76880
kumu | unkwn.***.*** | ১৭ নভেম্বর ২০১৩ ০৩:০০76881
Ranjan Roy | unkwn.***.*** | ১৭ নভেম্বর ২০১৩ ০৩:৩০76882
গুরুচন্ডালি | unkwn.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০১৩ ০১:৩০76883
sosen | unkwn.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০১৩ ০৪:০৭76884
sosen | unkwn.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০১৩ ০৪:০৮76885
aka | unkwn.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০১৩ ০৪:১০76886
ফরিদা | unkwn.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৩ ০২:০০76887
debi | unkwn.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৩ ০৪:১৭76888
পার্থ | unkwn.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৩১76889
arindam | unkwn.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৩ ১০:০৮76890