এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  অপর বাংলা

  • লাকিংমে বরং সৎকারহীনই থাক!

    বিপ্লব রহমান লেখকের গ্রাহক হোন
    অপর বাংলা | ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ | ২২১৮ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)

  • [যতোই হামলা করো, সব সামলে নেব/ চ্যালেঞ্জ করছি তোমায়, যদি মারতে পারো…]


    কিশোরী পাহাড়ি মেয়ে লাকিংমে চাকমা প্রথমে অপহৃত, পরে ধর্মান্তরিত, বিবাহিত ও নিহত হয়েছে, স্যোশাল মিডিয়ায় এ খবর ভাইরাল না হলেও, যারাই বাংলাদেশের পাহাড় ও সমতলের আদিবাসীর খোঁজ-খবর রাখেন, তাদের কাছে এ খবর কিছুটা পুরনো।

    তবে বিস্ময়কর, সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ১৪ বছরের মেয়েটির লাশ এখনো মালিকানা বিতর্কে কক্সবাজারের মর্গে অন্তত দুই সপ্তাহ ধরে পঁচছে, আদালতও মৃতদেহ সৎকারের সুরাহা করতে পারেনি।

    আরো বিস্ময়কর, লাকিংমের মানবাধিকারের প্রশ্নে দেশের ডজনখানেক ফেসবুক সেলিব্রেটি আইনজীবী, স্বেচ্ছাসেবী, সম-সংখ্যক শীর্ষ মানবাধিকার সংগঠন বা সামাজিক-রাজনৈতিক দল এখনো কুটোটিও নাড়ায়নি, তারা যেন করোনার নতুন ধরণ, বড়দিন ও থার্টিফাস্টের হুল্লোড়ে প্রসঙ্গটি ধামাচাপা দিতে পারলেই বাঁচেন।

    আর যারা বিষয়টি সম্পর্কে একেবারেই অবগত নন, তাদের খুব সংক্ষেপে জানাই, খবরে প্রকাশ, লাকিংমের বাবা লাল অং চাকমার দাবি, চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি তার মেয়েকে কক্সবাজারের টেকনাফের শিলাখালির চাকমা পাড়া থেকে অপহরণ করা হয়। একই উপজেলার বাহারছড়া মাথাভাঙা এলাকার আতাউল্লাহর দলবল তার মেয়েকে অটোরিকশায় তুলে নিয়ে যান। টেকনাফ থানা মামলা নিতে না চাইলে ২৭ জানুয়ারি তিনি কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন।

    পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) তদন্ত প্রতিবেদনে জানায়, লাকিংমে নিজেই অভিযুক্তদের সঙ্গে চলে গেছে, মেয়েটির পরিবারের সদস্য ছাড়া অপহরণের অপর কোনো প্রতক্ষ্যদর্শী নেই।

    বাবা লাল অং চাকমার দাবি, ১১ মাস পর তিনি জানতে পারেন মেয়ে লাকিংমের লাশ মর্গে পড়ে আছে। তিনি লাশ নিতে গিয়ে জানতে পারেন, অপহরণ, নাবালিকা বিয়ে ও জোরপূর্বক ধর্মান্তরে বাধ্য করার অভিযোগে যে আতাউল্লাহর বিরুদ্ধে তিনি মামলা করেছিলেন, সেই আতাউল্লাহ স্বামী দাবি করে লাশ নেওয়ার আবেদন করেছেন।

    জানা যায়, আতাউল্লাহর পরিবারের দাবি অনুযায়ী, লাকিংমে চাকমার বর্তমান নাম হালিমাতুল সাদিয়া, স্বামী-স্ত্রীর কথা কাটাকাটির জেরে ৯ ডিসেম্বর বিষপানে মেয়েটি আত্মহত্যা করে। মারা যাওয়ার ১২ দিন আগে মেয়েটি একটি কন্যা সন্তান জন্ম দেয়। এছাড়া আদালতে জমা দেওয়া জন্মসনদ অনুযায়ী, মেয়েটির বয়স নাকি ১৮ বছরের বেশি। তদন্ত সাপেক্ষে মৃতের “ধর্মীয় পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত” হয়ে লাশ সৎকারের জন্য র‍্যাবকে নির্দেশ দিয়েছে কক্সবাজারের একটি আদালত।

    লক্ষ্যনীয়, প্রথমত, লাকিংমের বাবা স্থানীয় ইউপি সদস্যর কাছে ঘটনার বিচার দাবি করে পাননি। দ্বিতীয়ত, টেকনাফ থানাও তার অপহরণের মামলা নেয়নি। আর তৃতীয়ত, পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনেও স্পষ্টতই গাফিলতি আছে। কারণ পারিবারিক সদস্য ছাড়া অন্য সাক্ষী না থাকলে অপহরণের ঘটনা ঘটতে পারে না, তা তো নয়। তাছাড়া একটি স্কুল পড়ুয়া কিশোরি পাহাড়ি মেয়ে ভিন্ন জাতির বাঙালি কয়েক যুবকের সঙ্গে মধ্য দুপুরে বাড়ির সদস্যদের সামনে অটোরিকশায় চড়ে বেপাত্তা হয়ে যাবে, এটি নিছকই অবান্তর, অসম্ভব ঘটনা।

    ...অথচ শুরু থেকেই এটি অপহরণের ঘটনা হিসেবে আমলে নিয়ে তদন্ত করলে হয়তো কিশোরী পাহাড়ি মেয়ে লাকিংমের সন্ধান পাওয়া যেত, অপহরণের পর ১১ মাস ধরে মেয়েটিকে কিভাবে কোথায় কোথায় রাখা হয়েছে, কিভাবে বদলে দেওয়া হয়েছে তার ধর্ম, ভূয়া জন্ম সনদে কিভাবে বাল্যবিবাহে বাধ্য করা হয়েছে সবই বেরিয়ে আসতো। হতভাগ্য মেয়েটিকেও হয়তো এভাবে জীবন দিতে হতো না।

    সবচেয়ে বড়কথা, ১২ দিন আগে সন্তানের জন্ম দিয়েই একটি মেয়ে তুচ্ছ পারিবারিক কলহের জেরে বিষপানে আত্মহত্যা করবে, বিষয়টি মোটেই বিশ্বাসযোগ্য নয়! ...

    মেয়েটিকে আর ফিরে পাওয়া যাবে না সত্য, কিন্তু অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার সময় এখনো ফুরিয়ে যায়নি। জোর দাবি জানাই, এখনই এই মামলার পুনর্তদন্ত হোক। আর তদন্তেরই শুরুতেই অভিযুক্তরা যেন পালাতে না পারে, সে জন্য নজরবন্দি রেখে আগে হোক বাবা লাল অং চাকমার দেওয়া জন্মসনদ ও কথিত স্বামী আতাউল্লাহর দ্বিতীয় জন্মসনদের সত্যতা যাচাই। তাহলেই একে একে বেরিয়ে পড়বে থলের বেড়াল, অর্থাৎ লাকিংমের অপহরণ, ধর্মান্তর, বাল্য বিয়ে ও বিষপানে কথিত আত্মহননের প্রকৃত কাহিনী।

    তবে সন্দেহ থাকে, আদৌ রাতারাতি মেয়েটির পরিবার সুবিচার পাবে কি না। কারণ, পরিসংখ্যান বলছে, কক্সবাজার সীমান্তের জেলা বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি নিয়ে গড়ে ওঠা পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকাংশ ক্ষেত্রে পাহাড়ি মেয়ে অপহরণ, ধর্ষণ বা গুমখুনের বিচার হয়নি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রশাসনের স্পষ্ট গাফিলতিতে বহিরাগত বাঙালি অভিবাসিত (সেটেলার) অপরাধীরা থেকে গেছেন ধরা-ছোঁয়ার বাইরে।

    অনুসন্ধিৎসু পাঠকের হয়তো মনে পড়বে, বছর দেড়েক আগে রাঙামাটির দুর্গম বিলাইছড়িতে নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক ধর্ষণ ও যৌন নিগৃহের শিকার দুই মারমা বোনের কি হয়েছিল। সে সময় রাতের বেলা হাসপাতাল ব্ল্যাক আউট করে রীতিমতো অভিযান চালিয়ে, মানবাধিকার কর্মী, চাকমা রাণী ইয়ান ইয়ানের ওপর হামলা করে দুই বোনকে ছিনিয়ে নিজেদের জিম্মায় নিয়েছিল বীর পুলিশ বাহিনী। আর ঘটনার যেন ইতি ঘটেছে সেখানেই।

    ২০১৮ সালের জুলাইয়ে সেটেলার বাঙালিরা খাগড়াছড়িতে মাইনর স্কুল ছাত্রী কীর্তিকা ত্রিপুরাকে গণধর্ষন ও খুন করেই ক্ষান্ত হয়নি। পাহাড়ি জনপদে আতংক ধরাতে তার কচি হাত-পা বিভৎসভাবে ভেঙে উল্টে দিয়েছিল, তার লাশও বিকৃত করেছিল।

    এভাবে একের পর এক বিচারহীনতার ফিরিস্তি দিয়েও আসলে এই নির্যাতন-নিষ্পেষনের কাহিনী যেন শেষ হওয়ার নয়। আর বিচারহীনতার সবচেয়ে জ্বলন্ত উদাহরণ বোধহয়, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন রাঙামাটির বাঘাইছড়ির নিউ লাইল্যাঘোনার নিজ বাড়ি থেকে নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক অপহরণের শিকার হিল উইমেন্স ফেডারেশন নেত্রী কল্পনা চাকমা।

    তাই যতদিন লাকিংমের পরিবার সুবিচার না পাচ্ছেন, অভিযুক্ত আতাউল্লাহ কোং গারদ না খাটছেন, ততোদিন বরং কথিত মানবাধিকারের মুখে পদাঘাত করে মেয়েটির মৃতদেহ না হয় মর্গে সৎকারহীনই পড়ে থাক।


    ---


    সংযুক্ত : লাকিংমের মা কেচিং চাকমার আহাজারিতেও মুক ও বধির আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসন ও মানবাধিকার 



    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • অপর বাংলা | ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ | ২২১৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Prativa Sarker | ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ ২১:০৭101353
  • কী মর্মান্তিক !  সুবিচারের আকাল এখন সব দেশেই! 

  • aranya | 2601:84:4600:5410:b9ad:b97f:7510:***:*** | ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ ০১:৩০101356
  • খুবই দুঃখের। 


    ইসলামে ধর্মান্তরকরণে জোর দেওয়া হয়েছে, সেটাও একটা সমস্যা। আতাউল্লাহ-র মত ক্রিমিনাল রা ধর্মের দিক থেকেও হয়ত কিছুটা সমর্থন পায়

  • aranya | 2601:84:4600:5410:b9ad:b97f:7510:***:*** | ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ ০১:৩৭101357
  • চাকমাদের, পাহাড়ী জনজাতি, আদিবাসী-দের নিয়ে বিপ্লব অক্লান্ত ভাবে লিখে চলেছেন, কোন প্রশংসাই যথেষ্ট নয়। 


    কিন্তু  'লাকিংমের মানবাধিকারের প্রশ্নে দেশের ডজনখানেক ফেসবুক সেলিব্রেটি আইনজীবী, স্বেচ্ছাসেবী, সম-সংখ্যক শীর্ষ মানবাধিকার সংগঠন বা সামাজিক-রাজনৈতিক দল এখনো কুটোটিও নাড়ায়নি ' - এটা পড়ে খারাপ লাগল। বাংলাদেশে  তো  মৌলবাদ বিরোধী, মুক্তমনা মানুষজনের একটা আন্দোলনের ঐতিহ্য ছিল 

  • বিপ্লব রহমান | ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ ০৪:২৫101438
  • প্রতিভা দি, 


    তোমার মন্তব্য সবসময়ই উৎসাহ ব্যঞ্জক। নিশ্চয়ই মহামারী পেরিয়ে একদিন একসঙ্গে অধিকার আদায়ের মিছিলে হাঁটবো। 


    অরণ্য, 


    অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু এভাবে কেন লজ্জা দিচ্ছেন ভাই? জার্নালিস্ট থেকে একটিভিস্ট হয়ে উঠলে সমাজের প্রতি দায় আরও বাড়ে বৈকি! 

  • বিপ্লব রহমান | ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ ০৪:২৭101439
  • সংযুক্ত : 


    #justice4lakingmay 


    একাত্তর সংযোগে লাকিংমে চাকমার অপহরণ, ধর্মান্তরিত, বাল্যবিবাহ ও নিহতের প্রসঙ্গ...


    https://fb.watch/2DEPUm_FtZ/

  • মাসুদ রানা | 103.***.*** | ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ ১৭:৫৮101444
  • কী নির্মম পরিস্থিতির মধ্যে আমাদের বসবাস

  • বিপ্লব রহমান | ০২ জানুয়ারি ২০২১ ০৭:৫৭101461
  • অনেক ধন্যবাদ মাসুদ। 


    ---


    মূল লেখায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও ক্লিপ সংযুক্ত করা হয়েছে। 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন