এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  অপর বাংলা

  • দুর্গোৎসবে ইসলামি গান!  নারায়ে তাকবির ~

    বিপ্লব রহমান লেখকের গ্রাহক হোন
    অপর বাংলা | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ৪৭৮ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩

    ‘হে আহলে কিতাব, তোমরা তোমাদের দ্বিনের মধ্যে বাড়াবাড়ি করো না।’ (আল কোরান, সুরা নিসা, আয়াত : ১৭১)

    বাংলাদেশে বেহাত ৩৬ জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান, তথা মার্কিন লবির প্রক্সি যুদ্ধের পর একের পর এক দ্রুত বদল হচ্ছে দৃশ্যপট। অন্তর্বর্তী ড. ইউনূস জামানার মূল চালিকা শক্তি বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের জেহাদিরা আগেই ঘোষণা দিয়েছিল, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি এবার তারাও থাকবে সারাদেশে দুর্গা পূজার মন্দির ও মণ্ডপের পাহারায়। এ যেন শেয়ালের কাছে মুরগী বর্গা দেয়ার সেই শিশুতোষ কাহিনী! 

    ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের জামানায় সাধারণত মূর্তি ভাংগার মধ্যে দিয়ে জানান দেয়া হতো সংখ্যালঘু হিন্দু ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপূজা আসন্ন। আর এই কয়েক বছর আগেই দুর্গাপূজার মণ্ডপে কোরান শরিফ রেখে সাম্প্রদায়িক হামলা উস্কে দেয়া হয়েছে। পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে অসংখ্য পূজা মণ্ডপ, হিন্দুদের বসতবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, পুরোহিত খুনের ঘটনাও ঘটেছে। 
    পড়ুন: কাণ্ডারী হুঁশিয়ার! 

    হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত ইউনূস জামানায় আর যাই হোক মূর্তি ভাংগার প্রতিযোগিতা সেভাবে হয়নি, তবে জেহাদিরা পাহারা দেয়ার নামে রাতারাতি দখল করে ফেলেছে ৩১ হাজার পূজা মণ্ডপের বেশ কয়েকটি। 
    এরমধ্যে একটি পূজা মণ্ডপে জেহাদিদের ইসলামি গান গাওয়ার ঘটনা ভাইরাল হয়েছে। আলোচনায় আছে দুর্গোৎসবে মোল্লাদের গীতা পাঠের ভণ্ডামিও। 

     

    খবরে প্রকাশ,  গত ১০ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের জেএম সেন হল পূজামণ্ডপে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ইসলামি সঙ্গীত গাওয়ার ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় সাতজনকে আসামি করে মামলা হয়। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার ঘটনায় পূজা আয়োজক কমিটির এক সদস্য এ মামলা করেন। এতে পূজা কমিটির বহিষ্কৃত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সজল দত্ত ও চট্টগ্রাম কালচারাল একাডেমির ৬ গায়ককে আসামি করা হয়। এরই মধ্যে দুই গায়ককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে মূল ঘটনা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।
    পুলিশ বলছে, পূজা কমিটির নেতা সজল দত্তের আমন্ত্রণেই দুর্গাপূজার মঞ্চে গান পরিবেশন করে চট্টগ্রাম কালচারাল একাডেমির ছয় সদস্য। সংগঠনটির নেতাদের সঙ্গে আগেই পরিচয় ছিল তার। তবে ঘটনার পর থেকে গা ঢাকা দিয়েছেন তিনি। খোঁজ মিলছে না গান গাওয়া বাকি চার ব্যক্তিরও। এ নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে সনাতন ধর্মের নেতাদেরও।

     
    এসব আর কিছুই নয়, 'পৌত্তলিক পূজার কুসংস্কার' থেকে হিন্দু সম্প্রদায়কে মুক্ত করে তাদের মধ্যে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দেয়ার জেঠামিসুলভ মানসিকতা, যার শুরু হয়েছে মুসলিম সুফি ধর্ম প্রচারকদের প্রাচীন মাজার ভাংগার মধ্যে দিয়ে।  রীতিমতো মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে জেহাদি ভাইদের জড়ো করে সিরিজ মাজার ভাংগার উৎসব হয়েছে। আরও বিস্ময়কর, এদের হিংস্রতা প্রকাশ পেয়েছে, মাজার ভাংচুর ও আগুন দেয়ার বাইরেও কয়েকটি মাজার খুঁড়ে সুফি সাধকদের দেহাবশেষ ও হাড়গোড় লুট করার মধ্যে দিয়ে। 

     

    পরে অবশ্য সরকার এ ধরনের নাশকতার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারিতে পরিস্থিতি আপাত শান্ত হয়েছে। 
    'বাঁদরের তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে ওঠার' তীব্র প্রতিযোগিতার মতো জাতীয় সংগীত নতুন করে গাওয়ার হুজুকও আপাত শান্ত রয়েছে।   

    জুলাই অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ দৃশ্যতঃ এক অজানাতন্ত্রের দিকে চলেছে। 
    নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহেরি প্রকাশ্যে মিছিল করে ও কালো-কমলা খিলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পোস্টারে রাজধানী ছেয়ে ফেলে তাদের অস্তিত্ব জানান দিয়েছে। শুধু তা-ই নয় হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জেহাদি হামলায় নিহতদের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য ভেংগে ফেলে সেখানের বেদীতে সেঁটে দেয়া হয়েছে হিযবুত তাহেরির পোস্টার।  ঢাকার দেয়ালে এখনও জ্বলজ্বল করছে তাদের দেয়াল লিখন: 'হিযবুতের সেনাবাহিনী নুসরাহ দ্বিন!'
    একের পর এক প্রকাশ্য আস্ফালনের জেরে সরকার অবশ্য এরই মধ্যে আটক করেছে তাদের এক মুখপাত্রকে। 

    ওদিকে তুচ্ছ ঘটনাকে বাহানা করে কিছুদিন আগেই রাংগামাটি, খাগড়াছড়ি-দীঘিনালায় ভিন্ন ভাষাভাষী পাহাড়িদের ঘরবাড়ি পোড়ানো হয়েছে। সেটেলার বাংগালিদের হামলায় অন্তত তিনজন পাহাড়ি খুন হয়েছেন, আহত হয়েছেন শত শত জন। 
    এর কোনটিরই এখনও বিচার শুরু না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন খোদ অন্তর্বর্তী সরকারের 
    অন্যতম, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা। 

    অজানাতন্ত্রের দিকে যাত্রা যেন আরও গতিপ্রাপ্ত হয়েছে নিত্যপণ্যের লাগামহীন বাজারে। হাসিনা জামানার আওয়ামী সোনার ছেলেদের চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট ভেংগে পড়ে। অল্পদিনের স্বস্তি আবার কেটে গিয়ে এখন বাজারে গড়ে উঠেছে বিএনপি-জামায়াতের নয়া সিন্ডিকেট। 

    খবরে প্রকাশ, নানা অজুহাতে প্রতিদিনই বাড়ানো হচ্ছে নিত্যপণ্যের দাম। গেল ৩ মাসেই কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে ১০ থেকে ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত। কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) বলছে, নতুন করে চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের কারণে বাজার অস্থিরতা ফিরে এসেছে।
    রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, নিত্যপণ্যের বাজার এখনো অস্থিতিশীল। প্রতিদিনই বাড়ছে কোনো না কোনো পণ্যের দাম। সংসার চালাতে হিমশিম অবস্থা সাধারণ মানুষের।

    জুলাই থেকে অক্টোবরের শুরু পর্যন্ত বেশ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে ১০ থেকে ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত। জুলাই মাসে এক কেজি বেগুনের দাম ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা।  এই মাসে এক কেজি বেগুন কিনতে গুণতে হচ্ছে ২০০ টাকা। জুলাই মাসের চেয়ে প্রায় ৯৫ শতাংশ বেড়ে, প্রতি কেজি কাঁচামরিচের দাম এখন ৩৬০ থেকে ৪০০ টাকা।
     ব্রয়লার মুরগির দামও ২০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। চালের দামও ১০ শতাংশ বেড়েছে তিন মাসে। জুলাইতে মোটা চালের দাম ছিল প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৫৪ টাকা। আর এখন সেই চালের দাম প্রতি কেজি ৬০ থেকে ৬৪ টাকা। এ ছাড়া ডিম, মাছের দামও বাড়তি।
    দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের সাম্প্রতিক বন্যা ও সরবরাহ ঘাটতির অজুহাতে সবজির দামও চড়া, ১০০ টাকার নীচে কোনো সবজি নেই। 

    হাসিনা জামানার 'বংগবন্ধুর ভাষণ, আর ইয়াহিয়ার শাসন' থেকে দেশ মুক্ত হলেও ইউনূস জামানার সীমিত সাধ্য যেন 'মৃত বৃদ্ধার ঠোঁটের কড়া লাল লিপিস্টিকের' মতো কটেকটে ও প্রকাশ্য হচ্ছে। 


    ৩৬ জুলাইয়ের আকাংখা ধরা পড়েছে সারাদেশে আঁকা অসংখ্য রং-বেরং এর গ্রাফিতিতে। এর একটিতে মওলানা ভাসানীকে উদ্ধৃত করে লেখা, 'শুনো, ধর্ম আর দেশ মিলাইতে যাইও না। শেষে ফুলের নাম কি দিবা, ফাতেমা চূড়া?' 
    আরেকটিতে বড় বড় হরফে লেখা, ' স্বাধীনতা, সংস্কার, সভ্যতা!' 
     
    মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন, এই সব দেয়াল লিখন কি শিগগিরই খণ্ডন হচ্ছে?  অজানাতন্ত্রের গন্তব্য কি তবে বাংলাস্তান!?  
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩
  • অপর বাংলা | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ৪৭৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PRABIRJIT SARKAR | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১২:৩৩538513
  • তথ্য নিষ্ঠ বলিষ্ঠ লেখার জন্য অজস্র ধন্যবাদ।
  • বিপ্লব রহমান | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৭:০৯538519
  • আপনাকেও ধন্যবাদ। সাথে থাকুন  
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন