এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  অপর বাংলা

  • মডেল মেঘনা ও রাজকূটের মুর্দাফরাস 

    বিপ্লব রহমান লেখকের গ্রাহক হোন
    অপর বাংলা | ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৩৬ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৪ | ১৫
    এপারে বাংলাদেশে মডেল মেঘনা আলমকে ঘিরে  নাটকের ভেতরে নাটক, নাটকের নেপথ্যে নাটক, নাটকের জেরে আরও নাটক যেন চলছেই। যা এর আগে খানিকটা দেখা গেছে, চিত্র নায়িকা পরীমনি আটকের কালে। তবে এবার ড্রামা যেন ইতিহাস খ্যাত সুন্দরী হেলেন বনাম ট্রয় নগরীর কিচ্ছা থেকে অনুপ্রাণিত! 
     
    আর এই সব বিবিধ ঘটনার ঘনঘটা 
    এটি একই সংগে খানিকটা হলেও উন্মোচন করেছে 'রাষ্ট্রীয় দাপট'! আর এ ক্ষেত্রে  গণঅভ্যুত্থানের ইউনূস সরকার মেঘনার বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে ফ্যাসিস্ট মুজিব জামানার 'বিশেষ ক্ষমতা আইন'! 

    এ আইনে একমাসের আটকাদেশ দিয়ে কারাগারে মেঘনাকে পাঠানোর পর মিডিয়ায় প্রকাশ্যে এল সাবেক এক সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাথে তার প্রেম ও বিচ্ছেদ এবং একে ঘিরে 'আইনের অতি উৎসাহ'! তুমুল তর্ক-বিতর্ক, নেটিজেন পাড়ায় তোলপাড়, দেশিয় থেকে আন্তর্জাতিক সংবাদের জন্ম দিয়ে অবশেষে পুলিশ মেঘনাকে 'আইনিভাবে গ্রেপ্তার' দেখানোর চেষ্টায় নামল। 

    মাছের রাজা ইলিশ, মানুষের রাজা পুলিশ 

    সবশেষ গত ১৭ এপ্রিল ঢাকার সিএমএম আদালতে আনা হলো মেঘনাকে। 
    রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় দায়ের  এক চাঁদাবাজির মামলায় মেঘনাকে গ্রেপ্তার দেখানোর অনুমতি দেয় আদালত। অদ্ভুত ব্যাপার হলো, এই মামলার বাদী কিন্তু পুলিশ নিজেই! অভিযোগটা অন্য কারোর, যার পরিচয় আজও অজানা।

    পুলিশের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, মেঘনার বিরুদ্ধে নাকি অনেক ধনী ব্যক্তি চাঁদাবাজির অভিযোগ এনেছেন। কিন্তু আশ্চর্য, তাদের কেউই মামলা করতে রাজি হননি, এমনকি একটি সাধারণ ডায়েরিও করেননি। 
     
    অন্যান্য ক্ষেত্রে যা-ই ঘটুক না কেন, এই ঘটনায় পুলিশ যেন সেই অদেখা মানুষগুলোর হয়ে দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছে। একজন পুলিশ কর্মকর্তা নিজেই মেঘনার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ দায়ের করেছেন।
     
    ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা একটি টাইমস অব বাংলাদেশ'কে 
    জানান, ধানমন্ডির একটি রেস্তোরাঁয় মেঘনাকে নাকি বেশ কিছুদিন ধরে কিছু ধনী ব্যক্তির সঙ্গে দেখা গেছে। পরে সেই ব্যক্তিরাই নাকি পুলিশের কাছে প্রতারণার কথা বলেছেন। সেই সূত্র ধরেই পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। 
     
    ওই কর্মকর্তা আরও দাবি করেন, পুলিশের কাছে নাকি এর স্বপক্ষে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে।
     
    তবে সেই রহস্যময় ‘ধনী ব্যক্তিদের’ পরিচয় তিনি জানাতে চাননি। এমনকি, অভিযোগকারীরা এগিয়ে না আসায় পুলিশ কেন নিজেরাই বাদী হলো, এই প্রশ্নেরও কোনো সদুত্তর তিনি দিতে পারেননি।

    ভেতরের খবর বলছে, চাঁদাবাজি ও প্রতারণার অভিযোগে গত ১৫ এপ্রিল মেঘনা, দেওয়ান সমিরসহ আরও দুই-তিনজন অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ধানমন্ডি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ আবদুল আলীম।

    সেই মামলায় বলা হয়েছে, মেঘনা আলম, দেওয়ান সমির এবং অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন নাকি এক বিদেশি কূটনীতিকের কাছে পাঁচ মিলিয়ন ডলার দাবি করেছিলেন। 
     
    আবারও সেই একই কথা, মামলার কোথাও সেই কূটনীতিকের নাম নেই। যেন মহামান্য কূটনৈতিক এক 'খোদাই খাসি', যার প্রতি অক্তে নেকি, তার নামোল্লেখ পর্যন্ত  শরিয়তে নিষিদ্ধ।

    মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, গত ২৯ মার্চ ধানমন্ডির একটি রেস্তোরাঁয় একটি গোপন বৈঠক হয়েছিল। সেই বৈঠকে মেঘনা, সমিরসহ আরও কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই নাকি কূটনীতিকের কাছে এত বড় অঙ্কের টাকা চাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এই গোপন বৈঠকের উদ্দেশ্য ছিল নাকি প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আদায় করা। আসামিদের এই কাজ নাকি ‘আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষতি’ করতে পারে!

    আরব দেশে সোনার খনি, ডলার মাখা বালি

    ওইদিন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী সাংবাদিকদের জানান, বিচারকের অনুমতি নিয়ে মেঘনা নাকি আদালতেও কথা বলেছেন। তিনি আদালতকে বলেছেন, সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আলদুহাইলানের সঙ্গেই তার পরিচয় ছিল। এমনকি রাষ্ট্রদূত নাকি তাকে ফোনও করেছিলেন!

    ওমর ফারুক ফারুকী আরও জানান, মেঘনা নাকি আদালতে দাবি করেছেন যে তিনি দেওয়ান সমিরকে চেনেনই না।
    আদালত মেঘনাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। অন্যদিকে, দেওয়ান সমিরকে পাঁচ দিনের জন্য রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেওয়া হয়। ঢাকার সিএমএম আদালত এই নির্দেশ দেয়।

    এর আগে, ভাটারা থানায় দায়ের করা আরেকটি চাঁদাবাজির মামলায় গত ১১ এপ্রিল গ্রেপ্তার হয়েছিলেন এই দেওয়ান সমির। সেই মামলায় তিনি এখনও রিমান্ডে আছেন।

    গত ১০ এপ্রিল রাতে ডিবি পুলিশ মেঘনাকে তার বসুন্ধরার বাসা থেকে আটক করে। পরের দিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে তাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানো হয়। 
     
    তবে আটকের আসল কারণ স্পষ্ট না করায় দেশজুড়ে শুরু হয় নানা আলোচনা, ক্রমেই প্রকাশ্য হতে থাকে আরবি ঘোড়ায় পররাষ্ট্রীয় কদমবুচি।

    গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) তখন এক বিবৃতিতে জানায়, মেঘনার বিরুদ্ধে নাকি 'রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিঘ্নিত' করা, মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে 'আন্তর্জাতিক সম্পর্কে খারাপ প্রভাব ফেলার চেষ্টা' এবং দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হয়েছে।

    মডেল মেঘনা যখন গলার কাঁটা

    মিডিয়ার 'মেঘনার হ্যানি ট্রাপ'র সুপার ফ্লপ কিছু গল্পগাছা এবং তৎসংলগ্ন লেজে গোবরে কীর্তিতে   প্রকাশ্য হতে থাকে ইউনূস সরকারের 'লাল ইমেজ' ক্রমেই ফিকে হয়ে আসার আইরনি। 

    ১৩ এপ্রিল খোদ আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এক প্রেস ব্রিফিংয়ে নিজেই স্বীকার করে  বলেন, মেঘনাকে 'আটকের প্রক্রিয়াটি সঠিক হয়নি'! নিয়মের বাইরে গিয়ে কিছু করা হয়েছে।

    ঠিক সেদিনই, মেঘনাকে আটকের পদ্ধতি নিয়ে তীব্র সমালোচনা শুরু হলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) প্রধান রেজাউল করিম মল্লিককে তার পদ থেকে সরিয়ে ডিএমপি সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়।

    ওইদিনই মেঘনার বাবা বদরুল আলম একটি রিট আবেদন করলে আদালত তা আমলে নেয়। 

    হাইকোর্ট জানতে চায়, কোনো পরোয়ানা ছাড়া আটক, গ্রেপ্তারের কারণ না জানানো, ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে হেফাজতে রাখা এবং আইনজীবীর সাহায্য না পাওয়ার সুযোগ কেন বেআইনি নয়?

     পাশাপাশি, বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটকাদেশের আইনগত বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়।

    অন্যদিকে ব্যাকফুটে খেলার নজিরও আছে ১৫ এপ্রিল সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, মডেল মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মেঘনাকে আটক করার ঘটনাকে তিনি ‘বেআইনি কোনো পদক্ষেপ নয়’ বলেও মন্তব্য করেন। এই নিয়েও বিভিন্ন মহলে দেখা দেয় মিশ্র প্রতিক্রিয়া।

    আইন উপদেষ্টা কেন ‘প্রক্রিয়া সঠিক হয়নি’ বলেছেন, সে বিষয়ে তার কিছু জানা নেই উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, উপদেষ্টা নাকি এ বিষয়ে তাদের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি। 
    নদী ভরা ঢেউ, বোঝ না তো কেউ

    'আমি একদিন নদীর ধারে গিয়েছিলাম,
    মেঘনার তীরে, 
    যেখানে ঢেউগুলো 
    নাচে অবিরাম'... 

    বলা ভাল, মার্কিন লবির প্রক্সি যুদ্ধের পর ইউনূস জামানার বিএনপি-জামায়াত-হেফাজতের সফট তালেবানি চালিকাশক্তি সেভাবে কোনো দিকই সামাল দিতে পারছে না। 
     
    সম্ভবতঃ সবচেয়ে বেশি জন দুর্ভোগ এখন দ্রব্যমূল্য নিয়ে, আকাশচুম্বী চাল, সবজি, ডিম, মাছ-মাংসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার। পুরনো ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের বাজার সিন্ডিকেট-চাঁদাবাজ চক্র ৩৬ জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের পর গা ঢাকা দিয়েছে সত্য, কিন্তু তৈরি হয়েছে আবারও সিন্ডিকেট, চাঁদাবাজ চক্র। 
     
    এবার ছাত্রদল-বিএনপি অনেকটা প্রকাশ্যেই তৈরি করেছে এই নতুন বাজার সিন্ডিকেট, বলা ভাল সিন্ডিকেটের মুখ ও দল বদল হয়েছে মাত্র, পরিস্থিতির সংস্কার খুব একটা হয়নি। এ নিয়ে খোদ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারাও খোলাখুলি আলোচনা করেছেন, প্রকাশ পেয়েছে তাদের অসহায়ত্ব।

    এ অবস্থায় রাষ্ট্র সংস্কার বাদ দিয়েই  সরকারের ওপর দ্রুত নির্বাচন আয়োজনে দেশি-বিদেশি চাপ বাড়ছেই।

    'সামাল সামাল' পরিস্থিতিতে টালমাটাল  সরকারের মডেল মেঘনায় হোঁচট খাওয়া খুব বড় ঘটনা, কারণ এটি জ্বরের মত অসুখ নয়, বরং অসুখের পূর্ব লক্ষ্মণ মাত্র।
     
    এছাড়া মেঘনাকাণ্ডে সরকারের ইমেজ  নামতে নামতে কোন অতলে নামে সেটিই এখন দেখার বিষয়। 

    আর সেইসংগে ইউনূস জামানার এক্সিট রুট তো বটেই।।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৪ | ১৫
  • অপর বাংলা | ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৩৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন