মিসিসিপি কি তোমাদের বাড়ির উঠোন দিয়ে বইছে? দেখো, তুলসী গাছের গোড়াটা যাতে আলগা না হয়ে যায়, শিউলি গাছটা এযাত্রায় না পরে যায়, আম কাঁঠাল গুলোর কিছু হবে না, তবে আঙ্গুরলতা আর হাসনুহানাটা বোধহয় বাঁচবে না।
m | ১৮ জুন ২০০৮ ০৩:৪০ | 12.240.14.60
বাথরুম থেকে জল খেতে আমারো একটু ঘেন্না ঘেন্না করে- তবে চারপাশে যা অবস্থা এরপর বন্যার জল না খেতে হয়ঃ(
arjo | ১৮ জুন ২০০৮ ০৩:৩৬ | 24.214.28.245
শমীকের মতন অভিজ্ঞতা হয়েছিল হংকং এ। নন ইংলিশ স্পিকিং দেশে গেলে খুব খারাপ লাগে। হংকং এ আমার সাথে ছিল 'প্রথম প্রতিশ্রুতি' - বার চারেক পড়েছিলাম। টিভি দেখার উপায় নেই সেখানেও চাইনিজ ভাষায় কথা বলে। রাস্তায় ঘুরে বেড়াতাম আর ম্যাক অথবা কে এফ সি তে খেতাম। চীনেদের দেশে চীনে খাবার খেতে খুব বাজে। রাস্তায়ই বা কত ঘুরব? ঐ তো পুঁচকে একটা দেশ। পুরো ওয়ান চাই ডিস্ট্রিক্ট মুখস্ত হয়ে গিয়েছিল। এবারে ঠিক করেছি এরকম কোনো দেশে গেলে কালিপ্রসন্ন সিংহের মহাভারত নিয়ে যাব। শমীক বেসিন থেকে জল ধরে খেতে পার কিছু হবে না।
m | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:৫৮ | 12.240.14.60
ঠান্ডা স্যান্ডুইচের ভেতরের সব কিছু ফেলে দিয়ে পকেটে পুরে রেখে দিও- ঠান্ডা দুধ দিয়ে দুধ-রুটির মত মেখে খেয়ো- কলা পাওয়া যায় আশাকরি আর চিনি বিনামূল্যে।
S | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:৫৩ | 62.242.151.226
নাঃ। একটু রুটির জন্য এখন আমার প্রাণ আকুলিবিকুলি করছে। একপিস চাইনিজ রেস্টুরেন্টে কিছুটা পরিচিত স্বাদের নুড্ল বানায়, আর সামান্য দূরে হাতের পাঁচ ম্যাকডোনাল্ডস তো আছেই। তবে তারও গলাকাটা দাম। মেলবোর্নে ম্যাকডি কত শস্তা ছিল!
এখানে সকালে ব্রেকফাস্ট টেবিলেও এমনকি জল দেয় না। ফ্রোজেন হ্যাম, ফ্রোজেন পর্ক, ঠান্ডা দুধ, কুকিজ ইত্যাদি। পাঁউরিটির মত দেখতে কী একটা রাখা থাকে, ইয়া লম্বা ছুরি নিয়ে লোকে তার থেকে চাকলা কেটে মাখন মাখিয়ে খায়। একদিন চেষ্টা করেছিলাম, কী বদখত গন্ধ রে ভাই! পচা ময়দা দিয়ে বানানো কিনা কে জানে!
মাঝে মাঝেই টিম ইন্টার্যাকশনের জন্য প্যাকেটভর্তি স্যান্ডুইচ নিয়ে আমাদের নিকটবর্তী হারবারে (আসলে খালপাড়, সুন্দর করে সাজানো, এরা বলে নদী) নিয়ে আসা হয়। ঠান্ডা কনকনে স্যান্ডুইচ, ভেতরে ঠাসা সেই কাঁচা বাঁধাকপি আর লেটুস পাতা, আর পর্ক। পাতাপত্তর ফেলে দিয়ে কোনওমতে কামড় দিই, ক্লায়েন্ট কথায় কথায় জানায় গ্রামের দিকের লোকেরা স্যান্ডুইচ গরম খায়, শহরের আদবকায়দা অনুযায়ী স্যান্ডুইচ ঠান্ডা খাওয়াই বিধেয়। সেদিন আর সহ্য হল না, শুনিয়ে দিলাম, আমরা জেনারেলি আইসক্রিম আর কোল্ড ড্রিংক ছাড়া কিছুই ঠান্ডা খাই না।
বারবি আমার নয়, মেয়ের পছন্দ। যাই হোক, বারবি না পেয়ে ঐ খাঁদু বোঁচু পুতুলই একটা কিনেছি। আশা করি মেয়ের পছন্দ হবে ঃ-)
m | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:৩৯ | 12.240.14.60
আর পুতুলের কথায় বলি- বারবি কে আমার অতি পাকাপাকা লাগে- আমাদের খাঁদু-বোচু পুতুলের সঙ্গে কোনো তুলনাই চলে না।বারবি দেখলে মনে হয় সাজিয়ে রাখি- খেলতে ইচ্ছে করে না।
m | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:৩৬ | 12.240.14.60
অ্যা!কি সব্বোনাশ!তুমি কি তাইলে দিবারাত্র রুটি চিবিয়ে চলোঃ(
S | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:৩৪ | 62.242.151.226
প্রাচীন কাল থেকে এই এলাকা একেবারে অপরিবর্তনীয় আছে। হোটেলটি ১৮৪২ সালে নির্মিত। পাশেই একটা টাউন হল টাইপের আছে, ১৮৫৭ সালে তৈরি, মানে আমাদের দেশে তখন সিপাহী বিদ্রোহ চলছে। একটা ইঁটও টসকায় নি, একই রকম। পুরনো ফটো টটো দেখে যা মনে হল।
বেশির ভাগ বাড়িই এই রকম শতবর্ষপ্রাচীন। কোনওটা ১৮৯৫, কোনওটা ১৯২০, এই সব। দেড়শো দুশো বছর ধরে একই রকম ভাবে অবস্থান করছে ছবির মত সুন্দর এই ছোট্ট শহরটা।
S | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:৩০ | 62.242.151.226
হুঁ। কিনেছি। এ দেশে এমনকি ভদ্রগোছের খেলনা পুতুলও পাওয়া যায় না। বারবি এক্সিস্ট করে না। বদলে কী রকম চিনে না কোরিয়ান টাইপের এক ধরণের পুতুল বিক্রি হয়, দেখতে কেমন ঝগড়ুটে টাইপের, মুখে মাধুর্য নেই।
যে হোটেলে আছি, সেটি নাকি চারতারা। কীসের বলে যে চারটে তারা জানি না। না সুইমিং পুল আছে, না ঘরে জলের জাগ আছে। শুনলাম এখানে নাকি সব জলই পানীয় জল, বাথরুমের বেসিন থেকে গ্লাসে জল ভরে সেই জলও নাকি খাওয়া যায়। কিন্তু কমোডের পাশ থেকে জল ভরে কোনওদিন খাই নি, বেশ ঘেন্না লাগল। দু রাত্তির একটা দু লিটারের কোক দিয়ে চালালাম, তারপর সেই বোতলে রোজ অফিসের প্যাϾট্র থেকে জল ভরে আনি।
ইংরেজি একেবারে ব্রাত্য। বাই ডিফল্ট ডেনিশে বাতচিত শুরু করে, গায়ের রং টং দ্যাখে না। হোটেলের ঘরে খুঁজে পেতে দুটো বই পেলাম। একটা বাইবেল নিউ টেস্টামেন্ট, আরেকটা টোটাল কালেকশন অফ হান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসেন। অপরিসীম দূঃখের বিষয়, দুটিই ডেনিশ ভাষায় লেখা। রিসেপশনে জিগ্যেস করেও কোনও ইংরেজি বই পেলাম না।
এমন ক্যালানে দেশ, ট্যুরিস্ট ব্রোশিওরগুলো পর্যন্ত ডেনিশে লেখা। দু একটা ব্রোশিওর পেলাম ইংরেজিতে।
m | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:২৩ | 12.240.14.60
তাইলে আপিশ আর হোটেল করেই দিনগুলো কাটিয়ে দিলে?মেয়ের জন্যে খেলনা কেনা হয়ে গেছে?
S | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:২০ | 62.242.151.226
বাই দা ওয়ে, এই শনিবার মাঝরাতে দিল্লি ফিরছি। আর তিনদিন।
S | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:১৮ | 62.242.151.226
কোত্থাও না। পোচুর আর্থিক গোলযোগে পড়েছিলাম এবারেও। এমংকি কোপেনহেগেনেও যাই নি।
অবিশ্যি পকেটে এখন পয়সা কম নেই, কিন্তু সাহস করে উঠতে পারি নি। কী কশাইয়ের দেশ মাইরি! ট্রেনভাড়া ভারতের চেয়ে তেষট্টিগুণ বেশি। সুপারমার্কেটে গেলে প্লাস্টিক ক্যারিপ্যাকের জন্য আলাদা করে টাকা কাটে, রেস্তোরাঁয় এক গ্লাস জলও ফ্রিতে দেয় না, এনিথিং টু ড্রিঙ্ক এর উত্তরে নাথিং বললে কেমন একটা ঘেন্না মেশানো অবজ্ঞার চোখে তাকায় ...
বাজে জায়গা।
m | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:১৪ | 12.240.14.60
শমীক , কোথায় কোথায় বেড়ালে?
m | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:১১ | 12.240.14.60
**ইনসেনটিভ
S | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:০৮ | 62.242.151.226
:-O
ইনটেনসিভ?? ইনসেনটিভ নয় তো?
m | ১৮ জুন ২০০৮ ০২:০০ | 12.240.14.60
এই পাতায় আমি সিশু, হনু বৃদ্ধ(জ্ঞান) আর শমীক একমাত্র প্রাপ্ত বয়স্ক,রাতে ইনটেনসিভের আশায় জেগে থাকেঃ)))
ভাট। মামি মাঝেমাঝে এমন সিসুসুলভ সব পোশ্ন করে না ! সরলে বালিকে।
কিন্তু আর না। বিদায়। আড়াইটে ভালো হলেও দুটো খুব বাজে; সে দশমিকও না, ত্রৈরাশিকও না।
m | ১৮ জুন ২০০৮ ০১:৪৯ | 12.240.14.60
শমীক,এখন ই কিসের ঘুম?
S | ১৮ জুন ২০০৮ ০১:৪৮ | 62.242.151.226
ঘুমুতে যাই?
m | ১৮ জুন ২০০৮ ০১:৪২ | 12.240.14.60
এত রাত অব্দি জেগে কি কচ্ছিস?
I | ১৮ জুন ২০০৮ ০১:৪০ | 218.248.70.235
ভালো কথা, পামিতাদি কাছে-পিঠে থাগলে দুটিমাত্তর কথা জানিয়ে দেবেন- ১। আমি এখন রাত-ডিপটিতে নেই। ২। রাত-ডিপটিতে থাকলেও এ পোড়া দ্যাশে ডাগদারদিগকে আন্তর্জাল হইতে বঞ্চিত করিয়া রাখা হয়। তাহারা তো আইটিওলা নহে! ঃ-((
I | ১৮ জুন ২০০৮ ০১:২৭ | 218.248.70.235
কিন্তু এরকমটা তো হয়েই থাকে, ন্যাড়াসার! আমারো তো শক্তি পড়ার পর প্রথম প্রথম মনে হত, এগুলো যদি কবিতা হয়ে থাকে, তাহলে.... তাহলে শঙ্খ ঘোষ কবিতা লেখেন না। নয়তো শক্তি অন্য কিছু লেখেন, গান্ধর্ব কবিতাগুচ্ছ বললে কাছাকাছি আসে। হায়, তা-ও কিনা শঙ্খবাবু পেটেন্ট নেছেন।
nyara | ১৭ জুন ২০০৮ ২৩:৫৫ | 67.88.241.3
স্কুলের শেষে বা কলেজের প্রথমে, ঐ ইন্দো যা বললেন, 'কবিতার মুহূর্ত' আমার সামনে শুধু শঙ্খ ঘোষ নয় - কবিতা পড়ার অভ্যেস খুলে দিয়েছিল। তো তখন খুব শঙ্খ ঘোষ পড়তাম।
বোধহয় ৮৮ সাল। প্রেসিডেন্সিতে একদিন গেছি। আমার ছেলেবেলার ইশকুলের বন্ধু তখন প্রেসিডেন্সিতে। এখন সে বিরাট নামী নাট্যকার। নাট্য-পরিচালনা, চিত্র-পরিচালনা, অভিনয় - সবতেই আছে। তখন অবশ্য সে নাটক-টাটক করত না। কবিতা লিখত আর রাজনীতি করত। শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের অনেক উচ্ছ্বসিত লাইন-টাইন শোনাল। আমি বললাম, আমার শঙ্খ ঘোষের কবিতা খুব ভাল লাগে। সে গভীর বিস্ময়ে বলেছিল, 'ওগুলোকে তুই কবিতা বলিস?'
এবার দেশে গিয়ে দেখা হলে এটা তাকে মনে করাব। দেখব, কি বলে।
Arpan | ১৭ জুন ২০০৮ ২৩:৪৬ | 122.252.231.206
অনুশীলন? ("অভ্যাস' খুব ট্রিভিয়াল হয়ে যাবে)
bozo | ১৭ জুন ২০০৮ ২৩:৩৯ | 128.111.119.126
এইটা আমার ধারনা, একক ভাবে আমার তাই স্বতন্ত্র ও বিতর্কিত - কিন্তু বদ্ধমূল। ধারনা টি এইরূপঃ 'খুব আঁতেল ও দুষ্পাচ্য বই/লেখা ছড়া বোধি দা নয় কিছু পড়ে না।' বোধিদার পড়ার রুচি ও হ্যাবিট (এর বাংলা কি হবে?) অনেক টা self- flagellation সমতূল্য (গুড অর্থে)।
সেই কারনে বোধি দা কে আমি উপহার দেব ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়ের 'পান্ডব-গোয়েন্দা সমগ্র'ঃ-)
n | ১৭ জুন ২০০৮ ২০:২৮ | 131.95.121.107
মানে লাইনটা কি এই না?
যেথায় থাকে সবার অধম দীনের হতে দীন সেইখানে যে চরণ তোমার রাজে ?
দীন-ই-ইলাহী এর দীন মানে কি? সেই দীন আর এই দীনে পার্থক্য কোথায় আর সূক্ষ্ম মিল কোথায়?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন