এদিকে "সে" বর্ডারে বেলি ডান্সিং-এর বই দেখে খুব উত্তেজিত হয়ে পড়ল। গত তিনমাস ধরে সাবটাইটেল দিয়ে ইন্ডিয়ান ছবি দেখেছে। নায়িকা ও নায়কের সঙ্গে কেন দলবদ্ধ সখা ও সখীর দল নাচে সেই ব্যাপারে তার বহু প্রশ্ন ছিল। এছাড়া বলিউড নাচিয়ের মাসল কনট্রোল দেখেও "সে" মুগ্ধ।
m | ১৩ জুন ২০০৮ ০৩:০১ | 12.240.14.60
প্রথম দিন পেছনের কারসিটে কেউ নেই ভেবে আমি বেশ নার্ভাস হয়ে পড়েছিলাম- কাল দিব্যি লাগলো- দুজনে একা একাঃ)
Paramita | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:৫৭ | 63.82.71.141
তা বেশ। আমিও বর্ডারে "আমি ও সে" গিয়েছিলাম।
m | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:৫৫ | 12.240.14.60
ছেলে কোথায়!! শুধু আমি ও সেঃ)))))
Paramita | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:৫৩ | 63.82.71.141
ছেলেকে অলরেডি কফি ধরালে? আমিও আপিস কেটে এই বর্ডার থেকে ফিরলাম।
m | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:৫০ | 12.240.14.60
না আমার উত্তেজনা নয়-ছেলেরঃ) আমাদের তো আজ পার্কে গিয়ে দোল খাবার দিন- গতকাল ছিলো বর্ডারে গিয়ে কফি খেতে খেতে বই দেখার দিন- তারো আগের দিন ছিলো কোলসে গিয়ে বাজার করার দিন..তবে এই সুখের দিন বড়ই সীমিত এই যা..
Paramita | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:৪৭ | 63.82.71.141
দু, মাইনাস বেয়াল্লিশ আবার কোত্থেকে এলো? শুধু বেয়াল্লিশ। ফাঃ।
nyara | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:৪৫ | 67.88.241.3
হ্যাঁ হ্যাঁ ঘুরে আসুন। বুঝতেই পারছি উত্তেজনায় আর তর সইছে না।
m | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:৪২ | 12.240.14.60
ন্যাড়াবাউ,আপনার প্রস্তাব টা পরে ভেবে দেখবোখন - এখন এট্টু পরে বরফির মত মাথায় দুটো বল লাগিয়ে মোটামধ্যবয়সী দের নেত্যগীত দেখতে যাবো।
n | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:৩৬ | 131.95.121.107
একবার একজন মাইনাস নশোছিয়ানব্বই (-৯৯৬) উত্তর বার করেছিলো যা কিনা সমস্ত ইউনিভার্সেই অসম্ভব!
kd | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:৩৩ | 72.229.130.144
হেঁ হেঁ দু, -৪০ এ তো দু'ই এক।
nyara | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:৩২ | 67.88.241.3
দুকুরদি কি দেশে চললেন? এখন ফারেহাইট কথা মনেও আনবেন না। শুধু সেন্টিগ্রেড জপুন। নেবে ৩৬ ডিগ্রি আর ৯৯% রিলেটিভ হিউমিডিটি। চ্যাপচ্যাপে ঘেমে-নেয়ে বাড়ি পৌঁছলেন, দেখলেন লোডশেডিং। আহ! ভাবুন একবার। তরপরে যখন আলো আসবে তখন ৫ নম্বরে পাখা চালিয়ে তার নিচে ঘাম শুকোতে কি আরাম! হমীন অস্ত।
nyara | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:২৮ | 67.88.241.3
এমনিতে তো বল-ইয়ে কই-ইয়ে আছেনই, সঙ্গে আবার ম-ইয়ে। একটু স-ইয়ে নি-ইয়ে যদি লড়াই-ইয়ে নাবেন, সব ন্যাজ গুটি-ইয়ে পালি-ইয়ে যাবে।
Du | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:২৭ | 67.111.229.98
কেউ কিছু জিগিয়োনা, আমি চললাম এখনই।
আর হালুমকে জিগাবার ছিল - ৪২ কি সেন্টিগ্রেড? ফাহা ভাবতে পারছিনাতো ১০০ ডিগ্রীতে বসে।
Du | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:২৪ | 67.111.229.98
যাকে বলে ম-ইয়ে।
bozo | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:২৩ | 128.111.119.126
আর্য ঠিক বলেছ, বেশী গন্ডগোল হয় মার্জিনাল সিট গুলো তে। যেখানে দুই পক্ষের পেশী শক্তি বেশী। এমনি তেই শহরে গন্ডগোল কম হয়। এমনকি কলকাতায় কেবল কিছু পকেটে গন্ডগোল হয়, আর প্রতি বার-ই হয় সেখানে।
nyara | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:২২ | 67.88.241.3
ইয়ে মানে যাকে বলে পলিটিকাল ক্যারিস্মা, এলান। একটা ধুঁয়াধার ব্যক্তিত্ব আর কি!
m | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:১৯ | 12.240.14.60
ন্যাড়াবাবু, ইয়ে মানে 'ইয়ে 'টা কি?
nyara | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:১৯ | 67.88.241.3
তবে একটু ডেমোগ্রাফি বুঝে দাঁড়াতে হবে। বাঙাল-অধ্যুষিত, মৎস্যব্যবসায়ী পাড়া যদি হয় তো কথাই নেই।
arjo | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:১৮ | 168.26.215.54
পুরো উৎসবের আবহাওয়া। প্রচার বন্ধ হবার পর চলত রাতে পতাকা লাগানো। ভোটের দিন সকালে ছোটো ছোটো পতাকায় ছেয়ে যেত সমস্ত পাড়া। গন্ডগোলের কোনো ভয় নেই কারণ সিপিএমের ডেরা। ডাবা দা কংগ্রেসের হয়ে চেল্লামিল্লি করত কিন্তু ঐ অবধিই। ইস্কুলে তার আগে এবং পরে কদিন ভোট ভোট খেলা চলত। তাতে বরং মিটিং, মিছিল, গন্ডগোল সবই থাকত।
nyara | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:১৬ | 67.88.241.3
আমার মনে হয় মাইমার একটা ইয়ে আছে। উনি যদি ভোটে দাঁড়ান উল্টোদিকের সবাইকার জামানত জব্দ হয়ে যাবে।
bozo | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:১২ | 128.111.119.126
আমার বাড়ীতে ভোটের সময় বাজার গরম। এক জন নিজে প্রার্থী। কিন্তু বাকী গোটা ১৫ ভোট দাতা সি পি এম, কংগ্রেস, বি জে পি, এস ইউ সি আই এ বিভক্ত। তবে এস ইউ সি আই এর ভোট দাতারা মাঝে মাঝে নির্দল কিম্বা আমরা বাঙালী কে ভোট দিয়ে আসেন। কিন্তু প্রথম তিন দল খুব গোঁড়া। তাদের দল বদল হয় না। মাঝে মাঝে বিশাল তক্কাতক্কি লেগে যায়।
m | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:০৯ | 12.240.14.60
আকবর আলি খোন্দকার/ বলতো চাটে পোঁ* কার? এই মর্মে একটি দেওয়াল লিখন ছিলো।
arjo | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:০৬ | 168.26.215.54
আকবর আলি খন্দকার কে নিয়েই আর একটা ছিল, কিছুতে মনে পড়ছে না।
আজ্জো, আমারো প্রথম ভোটদানের সময় মইকে ভোট দেবার ছিলো কিন্তু অধিক উত্তেজনায় মই না হ্যারিকেন কাকে ভোট দিয়েছিলাম আর মনে নাইঃ)
bozo | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:০৫ | 128.111.119.126
সুদিন আসছে। ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স এ ইকনমি টিকিট কাটলে অগস্টের মাঝামাঝি হতে প্রথম চেকিং লাগেজ $15 এবং দ্বিতীয় টি $25.
n | ১৩ জুন ২০০৮ ০২:০০ | 131.95.121.107
জ্যেঠিমা ছিলো এইসব ভোটের ব্যাপারে বড়ো বিরক্ত! কেন কেজানে! কোনো দলই যাতে না পায়,তাই সব চিহ্নে ছাপ দিয়ে আসবো মর্জিনার মত-এইসব বলে থ্রেট দিতো।কাজের বেলা কি করতো কেজানে! সেতো কালোপর্দা ও হারিকেনের যুগ, তখনও আইডি ফাইডি হয় নি। পরে যখন শেষণ সাহেব এসে বিপ্লব ঘটালেন তখন আর জ্যেঠিমা সেখানে নেই। অন্যত্র চলে গেছেন।
n | ১৩ জুন ২০০৮ ০১:৫৬ | 131.95.121.107
একটা স্লোগান ছিলো- ভোট দিন বাঁচতে/তারা হাতুড়ী কাস্তে। এইটা শুনে আমার ফাজিল ভাই বলতো ওরে বাবা এতে দেখি থ্রেট দেয়! মানে বাঁচতে চাইলে ঐ চিহ্নে ভোট দিন!ঃ-)))) একবার আকবর আলি খোন্দকার প্রার্থী হয়ে দাঁড়ালো তৃণমূলে। আর যায় কোথা! স্লোগানে অন্য দল বলছে- আকরবর আলি খন্দকার/এবার দেখবে অন্ধকার! কতকাল আগের কথা সব! সেই খন্দকার আর নেই,সে কালও নেই। ক্রমে হয়তো স্লোগান দেয়াও ব্যানড হয়ে যাবে।
n | ১৩ জুন ২০০৮ ০১:৫১ | 131.95.121.107
একটি করে হারিকেন জ্বলছে কালো পর্দা দিয়ে ঘেরা জায়গায়-বাইরে লাইন।আস্তে আস্তে লাইন এগোচ্ছে। একেকজন গিয়ে ছাপ দিয়ে মুড়ে বেরিয়ে ভোটের বাক্সে ফেলছে কাগজ! এক সিনেমার মতন ব্যাপার!দেয়া হয়ে গেলে বেগুনী কালি নখে দিয়ে দিচ্ছে কর্মী। এটা কাঁচা থাকতে থাকতে মাথায় মুছে নিলে নাকি আর চিন্তা নেই, রঙ ধরবে না। নখে আগে থেকে মোম ঘষে এলেও নাকি কাজ হয়।এইসব কৌশল দেখতাম দুঁদে কর্মীদের সব জানা। এরা অনেকেই মাল্টিপল দেশসেবা করতেন।ঃ-)))) এখনকার এই হাইটেক যুগে কি আর সে রাম ও সে অযোধ্যা আছে? কদিন পরে হয়তো ডিয়েনে আইডি মেলাবে! ঘোর কলি!
Du | ১৩ জুন ২০০৮ ০১:৪৯ | 67.111.229.98
আমরা ছোটবেলায় বড়দের হাত ধরে স্কুলটা অবধি যেতাম ভোটের দিনে। চেনাশোনা লোকজন। হাসিখুশি মেজাজ। আর ভোটগোনা হত নদীর ধারে ডিসির অফিসে।
arjo | ১৩ জুন ২০০৮ ০১:৪৬ | 168.26.215.54
না উন্নততর বন্দোবস্ত ভোটার আইডি। আমি তো বাড়ির বড়দের সাথে অনেকবার ভোট দিয়েছি। আঙুলে ছাপ লাগানোর জন্য। আসল ভোট একবার। সে কি কনফিউশন, কাকে ছাপ দি বুঝে পাচ্ছি না। ওদিকে টাইম প্রেসার। সদ্য স্ট্যাটিসটিক্স পড়ছি, চোখ বন্ধ করে চালিয়ে দিলাম (র্যান্ডমাইজ করার জন্য)। রেজাল্ট এখনো জানি না।
bozo | ১৩ জুন ২০০৮ ০১:৪১ | 128.111.119.126
বুড়োদের ভোট দিতে নিয়ে যাবার বিশেষ ব্যবস্থা হত। ইহ জীবনে আমার আর ভোট দেওয়া হল না। এখন কি ভোটের আগে পর্টি থেকে ভোটার স্লিপ বিলি করে? যেখানে পার্ট নাম্বার আর সিরিয়াল নম্বার থাকে।
n | ১৩ জুন ২০০৮ ০১:৩০ | 131.95.121.107
মোড়ে মোড়ে চা-বিস্কুটের ব্যবস্থা, সাদাজল মিঠাজল সব কিছু-ভলান্টিয়ারেরা সদ্যা ব্যস্ত। স্কুল টুল তো বন্ধ বটেই।আরে ইস্কুলে ইস্কুলেই তো বুথ! রঙীন কালজের শিকলি দিয়ে জন্মদিনের মতন সাজানো হয়েছে রাস্তাঘাট(আগের সাতদিন চলেছে কর্মযজ্ঞ) সে এক পুজো পুজো রঙ্গ। অথবা লম্বা দৌড়ের সময় যেমন জলমিষ্টি দেয় পথের মোড়ে মোড়ে... লুচি আলুরদম কশামাংস... ছোটোবেলা আরো চমৎকার ছিলো। বড়োরা ভোট দিয়ে দিয়ে নখে বেগুনী কালি নিয়ে বাড়ী আসছে আর নানা গল্প-একবার জগৎ বলে একজন প্রার্থী ছিলেন বোধহয় বিরোধী দলে, তো সেদিন তো ডাইরেক্ট কিছু বলা যাবে না, ভোটার্কে তাই সাঁটে বলেছে পরিবর্তন দরকার দাদা," ভোটার মধুর হেসে বলেছেন হ্যাঁ জগৎ পরিবর্তনশীল। আর ভোটের আগের প্রচারের সময়কার স্লোগানগুলো সংকলন করে রাখলে সে এক দুর্দান্ত ব্যাপার হতো! ঃ-))))))))))))))))))))))))
lcm | ১৩ জুন ২০০৮ ০১:২৭ | 128.48.203.128
হ্যাঁ, রেডিওতে সে কি কভারেজ। ফলো আপ।
bozo | ১৩ জুন ২০০৮ ০১:২৬ | 128.111.119.126
lcm কি সেই বচ্চনের এলাহাবাদের জয়ের কথা বললেন?
lcm | ১৩ জুন ২০০৮ ০১:২৫ | 128.48.203.128
ঠিক। ভোটের পরে কাউন্টিং-এর রানিং কমেϾট্র হত। ... উত্তরপ্রদেশে এলাহাবাদ কেন্দ্রে হেমবতীনন্দন বহুগুনা পিছিয়ে যাচ্ছেন। ভোট গণনার সময় আনন্দবাজার পড়লে আর পিছিয়ে পড়ার ভয় থাকে না ঃ-)
bozo | ১৩ জুন ২০০৮ ০১:২০ | 128.111.119.126
মেশিন হবার পর থেকে এই ব্যালট গোনার মজা টা আর নেই। রাউন্ডের পর রাউন্ড গোনা চলছে। সি-স এর মত দিক বদল হচ্ছে। এখন তো কয়েক ঘন্টা তেই সব শেষ।-ঃ(
nyara | ১৩ জুন ২০০৮ ০০:৩৭ | 67.88.241.3
কলকাতায় ভোটের দিন একশো মজা। ভোট-টোট দিয়ে এসে হয় ওয়ান-ডে ফুটবল, নয় ক্যারাম কম্পিটিশন, দুপুরে মাংস-ভাত ঘুম, আড্ডা। আর তারপরের তিনদিন টিভিতে ননস্টপ সিনেমা।
এসব অবশ্য ত্রেতা যুগের কথা। এখন ঘোর কলিতে কি হয়, কে জানে!
P | ১৩ জুন ২০০৮ ০০:২৮ | 193.32.3.83
একজ্যাক্টলি। তবে কালোদের দেশেও কিন্তু ভোটের দিন মজা নাই। চেন্নাই এ ভোটের দিন আমরা বেড়াতে বেড়িয়ে ভোটের আঁচগন্ধ টুকুও পেতাম না। মজা ছিল আমাদের সোনামুই এর ভোটে। সি কি উত্তেজনা চাদ্দিকে। ইশকুল-মিশকুল দোকানপাট বন্ধ হয়ে একাকার। কোলকাতার মজা তো আপনি নিগ্ঘাত জানেন।
nyara | ১৩ জুন ২০০৮ ০০:২৩ | 67.88.241.3
হেঃ, ব্যস এই? তবে আর ভোট কি? আমাদের তো ক্যারাম খেলাতেই এর চেয়ে বেশি হুজ্জুত হয়। নাহ, ফর্সাদের দেশে কিসুতেই কোন মজা নেই।
P | ১৩ জুন ২০০৮ ০০:২০ | 193.32.3.83
আজ আমি কাঁকালে ব্যাথা নে বাড়িতে আর কত্তা ওয়ার্কিং ফর হোম। কাজে প্রত্যক্ষ আপডেট নাই , তবে সবচেয়ে বড় গন্ডগোলের খপর হল মংকসটাউন ভোটিং হলে ডিসেবল অ্যাকসেস না থাকায় লোকজন এট্টুস চেঁচামিচি করেছে মাত্তর। তবে লিসবন ট্রীটি নে আমরা একটু মুষড়ে আছি। চাদ্দিকে ইয়েস-নো এর পোস্টার দেখে ব্যাপারটা একটু বুঝবো বলে নেট দেখে আর রেডিও শুনে তেড়ে পড়শুনো কত্তে গিয়ে পুরো ঘেঁটে গেছি। কাছাকাছি বোধি টাইপের কেউ থাকলে খুব সুবিধে হত।
sinfaut | ১৩ জুন ২০০৮ ০০:১৯ | 117.195.197.125
বাহ। নাহ্ ঘুমোতে যাই।
nyara | ১৩ জুন ২০০৮ ০০:০৪ | 67.88.241.3
হে পার্মিত, আপনাদের দেশে আজ কিসব গুরুত্বপূর্ণ ভোটাভুটি আছে না? গোলাগুলি চলল? বুথ দখল হল? ছাপ্পা ভোটের খবর কিছু পাওয়া গেল?
nyara | ১৩ জুন ২০০৮ ০০:০০ | 67.88.241.3
ইন্দোবাবু চলে গেলেন নাকি? আমার বউ যে আপনার সঙ্গে আলাপ করতে পাঠাল!
P | ১২ জুন ২০০৮ ২৩:৫৩ | 193.32.3.83
এই সিঁফো , বেশ লাগল ক্লোসলি ওয়াচ্ড।
sinfaut | ১২ জুন ২০০৮ ২৩:৪৪ | 117.195.197.125
হুফ ....
I | ১২ জুন ২০০৮ ২৩:৩৬ | 59.93.203.249
না হে, বাজনা-বাদ্যি উপে গেছে। মনসার দায়ে ঢাক বিক্কিরি করে ফেলতে হচ্ছে। লেখাপড়ার আর সময়-সুযোগ নেইকো। গুরু ১২ পড়ে ওঠার সময় পাচ্ছি না, অন্যে পরে কা কথা। টা টা।
P | ১২ জুন ২০০৮ ২৩:৩১ | 193.32.3.83
হ। ওর্কুটে জাস্ট স্ক্র্যাপাচ্ছিলাম । তোমার সেই চাপের টাইমিং এখনো চলছে ? এইবার গুরুতেও তোমার লেখা নাই। আর একটা বদ্যকরের জন্যে অপেক্ষা করে আছি মাইরী।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন