মাখন জিনিসটা গলিয়ে তাতে নুন মিশিয়ে চুমুক দিতে ব্যপক লাগে
m | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:২৫ | 12.240.14.60
কোন রাত্রি এইটা কি নির্দিষ্ট করে বলেছে-আমাকে যেমন বলেছে রাতে ভাত খাবে- সেটা আজ ও হতে পারে-অথবা কাল কিম্বা পরশু- সম্ভাবনা অনন্তঃ(
m | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:২২ | 12.240.14.60
তিমি, আমি শৈশব থেকে মাখন এর প্রেমে ডুবে আছিঃ)
d | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:২২ | 59.162.216.21
হ্যাঁ মিঠু শীগগির। এদিকে আমাকে বলে রেখেছে রাত্তিরে করে দেবে। :-X তোমাকে অর্কুটে এই সম্পর্কে আমি কিছু বলেছিলাম, দেখে নিও। :-D
m | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:২০ | 12.240.14.60
আরে,ব্যাটাচ্ছেলে সাড়ে আটটা থেকে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে- এইনিয়ে তিন বার ডাকলাম- এখন হাতের কাছে একটা গ্লাস আছে-ঐ টা গরম না ঠান্ডা জল ভরবো এই টা নিয়েই চিন্তা করছি;)
Tim | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:২০ | 204.111.134.55
এই মাঝরাত থেকে দাঁড়িয়ে থাকবো? বেশ।
Tim | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:১৯ | 204.111.134.55
ব্ল্যাংকি, আমাদের কাল হেব্বি খাওয়াদাওয়া আছে। ফিরে এসে তোকে ফোন করে মেনুটা গল্প করবো?
d | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:১৮ | 59.162.216.21
নাঃ অন্যের খাওয়াদাওয়ার অভ্যেস বিষয়ে, বিশেষতঃ ব্ল্যাংকির খাওয়া বিষয়ে আমার কোন বক্তব্য নাই। ও খাটের পায়া ভেঙ্গে তাই দিয়েও ভাত খেতে পারে। কিম্বা ভাঙ্গা বোতলের কাঁচের গুঁড়ো দিয়েও খেতে পারে।
তবে তিমিখোকা, তোমার জন্য চাট্টি বক্তব্য আছে। এখন বেরোচ্ছি, ফিরে এসে মেল করছি। দাঁড়াও।
d | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:১৫ | 59.162.216.21
হ্যাঁঃ অবশেষে ঠিক হয়েছে। কিন্তু না খেয়ে জেগে আছ ক্কেন? হয় ঘুমিয়ে পড়ো, নয়ত খেয়ে নিয়ে ঘুমাও, নয়ত বাকীদের উঠিয়ে দাও।
Tim | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:১৪ | 204.111.134.55
""সন্দেশ, মাখন আর ভাত"" নিয়ে মামী আর দমদির কি বক্তব্য? ঃ)
m | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:১৩ | 12.240.14.60
একি! মেশিন ঠিক হয়ে গেছে নাকিঃ) খবর খুব ভালো- ঘুমন্ত পুরীতে না খেয়ে জেগে আছি আর দাঁত কিড়িমিড়ি করছিঃ(
d | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:০৬ | 59.162.216.21
এই যে মিঠুরাণী, কি খবর?
Blank | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:০৪ | 65.218.154.195
খান তিনেক সন্দেশ আর দুটো দরবেশ পরে আছে। মাখন আর সন্দেশ আর ভাত , মিশিয়ে খেতে বেশ ভাল হয় ঃ)
m | ১৫ জুন ২০০৮ ১০:০৩ | 12.240.14.60
সব ই তো বুঝলাম,ডিমের হেনতেন- কিন্তু ব্ল্যাংকি আমার সন্দেশ টা....
Blank | ১৫ জুন ২০০৮ ০৮:৫৪ | 65.218.154.195
ডিম ফুঅটলেই বাচ্চা হয় না
sinfaut | ১৫ জুন ২০০৮ ০৮:৪৯ | 117.195.194.177
কী?
Blank | ১৫ জুন ২০০৮ ০৭:০৬ | 65.218.154.195
আমি আজ একটা জিনিস আবিষ্কর কল্লুম
Tim | ১৫ জুন ২০০৮ ০৭:০৪ | 204.111.134.55
ব্ল্যাংক কি চিংড়ি খায়? খেলেও খুব পছন্দ করে কি? উত্তর ""না"" হলে বলতাম এখন কি খেলাম। ঃ)
kd | ১৫ জুন ২০০৮ ০৬:৫২ | 72.229.130.144
lcm, 'দা'টা redundant।
তোমরা যারা আমেরিকায় আছো (বা অন্য যেখানে HBO আছে), তারা কেউ 'The Wire' series দেখছো? আমি first seasonটা video rent করে দেখছি - quite gripping। যেটা interesting এই শোটায়, প্রচুর চরিত্র introduce করেছে (বা এখনও করছে) যারা কোনো না কোনো সময়ে important হয়ে উঠছে।
যারা police-crime show ভালোবাসে, তারা enjoy করবে। আর বোজোর মত যাদের বাল্টিমোরের memory আছে তাদের নস্টালজিক attraction।
নিউ জার্সির এক কলামনিস্ট এটার ওপর একটা সুন্দর blog লিখছে।
arjo | ১৫ জুন ২০০৮ ০৬:৪৪ | 24.214.28.245
ঃ-)
Blank | ১৫ জুন ২০০৮ ০৬:৪০ | 65.218.154.195
প্রতিবাদ
arjo | ১৫ জুন ২০০৮ ০৬:৪০ | 24.214.28.245
আরে ব্ল্যাংক বাবু যে। আজ রাতে কি খাবার? সাবওয়ে?
arjo | ১৫ জুন ২০০৮ ০৬:৩৭ | 24.214.28.245
ও ভুলে গিয়েছিলাম ।
""বুঢ়ি নজর ওয়ালি তেরি মু কালা"" ঃ-)))
Blank | ১৫ জুন ২০০৮ ০৬:৩৬ | 65.218.154.195
খাবার জিনিস টা বড় দুর্লভ ঃ(
arjo | ১৫ জুন ২০০৮ ০৬:২৭ | 24.214.28.245
প্রাতঃরাশে চিঁড়ের পোলাও, বিকেল বেলা চপ বৃষ্টি দিনে হেলদি খাবার গিলছি গপাগপ। সাথে আছে ভাটের পাতায় খেলার আলোচনা সব মিলিয়ে ছুটির দিন কাটছে মন্দ না। এবার গ্রামে সন্ধ্যে হল, সুয্যি গেছে ঢলে ভদকা আছে আর কি চাই তন্দুরি ফিস পেলে।
lcm | ১৫ জুন ২০০৮ ০৫:২৯ | 71.132.139.80
kd-দা, একদম ঠিক। ফুটবল (soccer) আউটডোর গেমসের রাজা। আমিও ঐ ৯৪-তে একবারই বিশ্বকাপ দেখেছিলাম, নিউ জার্সি-তে জায়ান্টস স্টেডিয়ামে।
বোজো, ওহো! সেই নব্বুইএর দশকের হিউস্টন রকেটস এর স্বর্ণযুগের কথা মনে করালে। স্টার ছিল ওলাজুয়ান। অসম্ভব ঠান্ডা মাথা। তবে ওদের কোচ ছিল রুডি, যার সেই বিখ্যাত কমেন্ট - ডোন্ট এভার আন্ডারএস্টিমেট দ্য হার্ট অফ এ চ্যাম্পিয়ন।
কাব্লি দা, বেষ্পতিবার ডক রিভার্স একটা দারুন কথা বলেছে। You need to win one game four times. We have done it three times so far. আমার মনে হয় সেলটিকস খুব লেভেল-হেডেড এই বার আর খুব সাবধানী। এবং ওদের ডিফেন্স। তবে ওরা জিতলে MVP মনে হয় পল পিয়ার্স হবে। যদিও পল পিয়ার্স বলেছে ফাদার্স ডে সে শেষ করতে চায়। ভয় নেই এই সেলটিকস কে লেকারস হারাতে পারবে না, রবি বার জিতলেও।
ও টীমের unofficial cheerleader আমার মতে স্যাম কাসেল। স্যাম কাসেল এর জন্য-ই KG এখানে এসেছে। স্যাম কাসেলের যদিও দুটো রিং আছে ৯৫, ৯৬ এ Houston Rockets এ হাকিম ওজলুয়ান এর সঙ্গে।
kd | ১৫ জুন ২০০৮ ০৩:০৩ | 72.229.130.144
বোজো, KGকে সত্যিই বড় ভালো লাগে (৮০র দশকে যেমন ড্যানি এন্জ ছিলো) । ও টিমের unofficial cheerleader। নেক্স্ট খেলাটায় বস্টন না জিতলে (এবং জেতার চান্স প্রায় জিরো - লেকার্সের মাঠে কোবির টিমকে পরপর হারানো just impossible), আমার আর জেতা দেখা হবে না - আমি সোমবার দেশে ফিরছি, বুধবার পৌঁছবো - যদি বেস্পতিবার অবধি টানে, তবেই সুযোগ (যদিও আমার খেলা দেখতে পাওয়ার থেকে বস্টনের আগেভাগে জেতাটা অনেক preferable)।
kd | ১৫ জুন ২০০৮ ০২:৪৭ | 72.229.130.144
এটা ঠিক, খেলার রাজা ফুটবল(soccer)। আমার জীবনের এক স্মরণীয় দিন ১৯৯৪ সালের জুন মাসে - আমাদের পাশের স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনা-গ্রীসের খেলা আর একেবারে চোখের সামনে মারাদোনার গোল দেওয়া দেখা।
জীবনে ঐ একটি মাত্রই ওয়ার্ল্ড কাপ দেখেছি - ধন্য হয়ে গিয়েছি। দুঃখও পেয়েছি - আমার থেকে লক্ষগুণ বেশী বোঝদার ফ্যান এই সুযোগ কোনোদিন পায় না ভেবে।
bozo | ১৫ জুন ২০০৮ ০২:২০ | 128.111.119.126
কাব্লে, আমি দেখি NBA রেগুলার season দেখি। প্লে অফ তো বটেই। আমি বরাবর পিস্টনস এর সাপোর্টার। কারন টিম গেম। একই কারনে সেলটিকস কে এবার সাপোর্ট করছি (ওরা আমাদের হারানো সঙ্কেÄও)। থাকি লেকারস অধ্যুষিত অঞ্চলে। গতকাল এই ইউরো জ্বরেও/লেকারস দুর্গে এক জন কে দেখলাম সেলটিকসের 34 নম্বর জার্সি পরে এসেছে, পিছনে লেখা The Truth।
আরো চাই বস্টন জিতুক কারন কেভিন গার্নেট। যদি ফলো কর, মনে থাকবে 2003-04 Timberwolves। একা লড়ে শেষে Shaq-Kobe এর লেকারস এর কাছে হারে। (অবশ্য লেকারস ফাইনালে ল্যারি ব্রাউনের পিস্টনের কাছে কচু কাটা হয়)। আমি চাই কে জি এবার জিতুক।
আর চার নম্বর গেম টা এপিক। লাস্ট দুটো কোয়ার্টার অবিশ্বাস্য। তবে মনে রেখো রবিবার কোবে ওর সেরা খেলা খেলতে চাইবে। কোবে জীবনে এমন ভাবে কোর্টে হিউমিলিয়টেড হয়েছে। তবে শিওর থাকো তোমরা এই বার প্যারেডে যাবে, লেকারস নয়। সামনের বার the championship will go back to Motown :-))
arjo | ১৫ জুন ২০০৮ ০০:৫৭ | 24.214.28.245
না বাস্কেটবল খুব একটা ভালো লাগে না। ভলিবল (বিচ নয়ঃ-)) বেটার। তবে এখন তো ইউরো জ্বর চলছে।
ফুটবল মানেই গোল। রসিক লোকে বলে দেশের হয়ে বিশ্বকাপে গোল করা নাকি সেক্সের থেকেও আরামদায়ক অভিজ্ঞতা। কিছু কিছু গোলের কথা মনে পড়ছে।
এস্কোবারের করা আত্মঘাতী গোল। দেশে ফেরার দশ দিনের মধ্যে গুলি করে মারা হয় এস্কোবারকে।
৮৬ র বিশ্বকাপে মারাদোনার করা বিখ্যাত গোল। না দ্বিতীয়টা নয়। সেটা তো ব্রিলিয়ান্ট। হাত দিয়ে করা যেটা সম্বন্ধে মারাদোনা বলেছিল ঐ গোলটিতে ভগবানের হাত আছে।
৮২ র বিশ্বকাপে ব্রাজিলের অ্যাগেইনস্টে পাওলো রোসির হ্যাটট্রিক। এবং ঐ বিশ্বকাপের বেস্ট স্কোরার হওয়া। তার আগের তিন বছর নাকি পাওলো রোসি নাকি সিরিয়াস খেলাই খেলে নি।
আর মনে পড়ছে না এখন।
তবে ইউরোই হোক বা কোপা আমেরিকা এখনো বিশ্বকাপের মাহাত্ম্যই আলাদা।
kd | ১৫ জুন ২০০৮ ০০:৪৬ | 72.229.130.144
lcm, ঐ ফোর্থ খেলাটার পরই ভাটে লিখেছিলুম কেউ দেখেছে কিনা খেলাটা। কিন্তু সকলে 'টিম'এর মানে অন্য করে নেওয়াতে বুঝলুম কেউ দেখেনি (বা এর existenceই জানে না)। তাই আর কী।
সেই ৭০ সাল থেকেই এই শহরের কাছে আছি - এদের খেলাগুলো ভালোবাসতে শুরু করেছি - বস্টন গার্ডেন, ফেনওয়েতে প্রতিবছর কয়েকবার যাওয়া একটা রিচুয়াল হয়ে গিয়েছিলো, ফক্সবোরো তো পাশের শহর, অন্ততঃ ছটা খেলা তো দেখতুমই - ২Fএও মাঠে বসে খেলা দেখেছি আমি আর দাদা।
এই বছর আমাদের খুব excited লাগছে - red sox এর world series জেতা, তাও ৪-০ তে। patriots সারাবছর undefeated থেকে শেষরক্ষা করতে পারলো না। আর এখন celtics। এটা আরও special ব্যাপার, দুটোই বংশানুক্রমে super team আর এই rivary বেশ enjoyable। যেই জিতুক, পাবলিককে আনন্দ দেবে এই চাম্পিয়নশিপ খেলাগুলো।
হকিটাও দেখতে শুরু করেছিলুম, কিন্তু এত ফালতু মারপিঠ - turned off হয়ে গেছি - তবে কলেজ লেভেলের খেলা দেখি।
দেশে থাকার সময় এই খেলাগুলো বড় মিস করি।
lcm | ১৫ জুন ২০০৮ ০০:০১ | 71.132.139.80
kd-দা, দেখছি তো। প্লে অফ্ থেকে মোটামুটি দেখছি, কনফারেন্স ফাইন্যাল যতটা নিয়মিত দেখা যায় দেখেছি। ফ্যাইনালের তিন্টে ম্যাচ দেখেছি। সেলটিক্স কে সাপোর্ট করছি, যদিও কোবি আমার ভারি প্রিয় খেলোয়াড়। আগের ম্যাচটায় ২৪ পয়েন্টে পিছিয়ে থেকে সেকেন্ড হাফে বেরিয়ে গেল বোস্টন। কেভিন, রে, পল - অসাধারান পারফরমেন্স। পল (পল পিয়ার্স, যে কিন এল এ নেটিভ) তো পোস্ট গেম ইন্টারভিউতে বলল যে ফাদার্স ডে (রবিবার)-এ শেষ করে দেবে সিরিজ। দেখা যাক ।
এর মধ্যে ইউরো ফুটবল দেখেছি দুটো গেম। এই প্রথম সরাসরি প্রায় সব ম্যাচ দেখাচ্ছে। কিন্তু আর্য যে কথা লিখেছে, ঠিক দুপুর বেলায় খেলাগুলো হওয়ায় দেখা হচ্ছে না। তবে, আমদের এলাকায়, আজ স্যান হোসে আর্থকোয়েক ভার্সেস এল এ গ্যালাক্সি -র খেলা আছে বিকেলে সাতটায় (ওকল্যান্ড কলোসিয়ামে) - দেখতে যাব, বেকহ্যাম সাহেব নাকি খেলতে পারেন।
sinfaut | ১৪ জুন ২০০৮ ২৩:৩৮ | 117.195.194.169
হ। এই আম্মো ৮৮ দেখে হল্যান্ডের পাখা হয়েছিনু।
arjo | ১৪ জুন ২০০৮ ২৩:২৩ | 24.214.28.245
আমি ইউরো কাপ দেখছি না। সকালে খেলা হয় দেখা যায় না। আর উইক এন্ডে অনেক কাজ। তবে হল্যান্ড ভালো খেলছে শুনে ভালো লাগছে। কারণ সেই ৮৮ থেকে আমি হল্যান্ডের সাপোর্টার। মাঝে মাঝে ইউ টিউব খুলে এদিক ওদিক যা পাওয়া যায় তাই দেখি।
হল্যান্ড প্রথম মুগ্ধ করে ৮৮ র ইউরো কাপে। গুলিট, বাস্তেন, রাইকার্ডের অনবদ্য খেলা। বাস্তেনের সেই কর্ণার ফ্ল্যাগের কাছ থেকে করা গোল, গুলিটের সারা মাঠ জুড়ে খেলা। ব্যক্তিগত স্কিল দেখতে অভ্যস্ত চোখ অন্যরকম খেলা দেখে একটু ম্যাচিওরড হলাম। এর পরেই ইতালিয়া ৯০ - হল্যান্ড প্রচন্ড হতাশ করেছিল। ৮৮ র পরেই কোনো এক সময়ে দেখিয়েছিল ৭৪ এর হল্যান্ডের টোটাল ফুটবল। আর একই সময়ে একটা প্রোগ্র্যাম হল যোহান ক্রুয়েফ কে নিয়ে। সেই তখন থেকে আমি ক্রুয়েফের ডাই হার্ড ফ্যান। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে আর যাদের খেলা ভালো লাগত তারা হচ্ছে ফ্রান্স। ৮৬ র বিশ্বকাপে ব্রাজিল ফ্রান্স এখনো অবধি আমার দেখা সেরা খেলাগুলোর মধ্যে একটা। প্লাতিনি, তিগানা থেকে শুরু করে হাল আমলের জিদান, অঁরি সবাই অক্রমণাত্মক প্লেয়ার। ফ্রান্সের খেলার ধরণটাও অক্রমণাত্মক। একেবারেই দেখা যায় না ইংল্যন্ড, আয়ারল্যান্ড এই দেশগুলোর খেলা। ময়দানের ভাষায় যাকে বলে গগনে গগনে খেলে। ইটালি মন্দের ভালো। ডিফেন্সিভ খেলা কিন্তু তাও ভালো লেগেছে বারেসি, মালদিনির খেলা বা মাঝে মাঝে বাজ্জিও র মতন প্লেয়ারের খেলা। ফিগো, রোণাল্ডো আসার পর পর্তুগালের খেলাও ভালো লাগে, ঐ ব্যক্তিগত স্কিলের জন্য। এছাড়া ৮৬ র বিশ্বকাপে ভালো খেলেছিল ডেনমার্ক, রাশিয়া। আমি ব্রাজিলের ফ্যান, যেকোনো দিন আমি ব্রাজিলের সাপোর্টার। তবে আমার দেখা বেস্ট স্কিলফুল প্লেয়ার একজন ইউরোপিয়ান, জর্জ বেস্ট। ইউটিউবে বেশ কিছু ভিডিও আছে, সিম্পলি সুপার্ব। লোকে কেন পেলে পেলে করে বুঝি না।
kd | ১৪ জুন ২০০৮ ২২:০৭ | 72.229.132.186
আশ্চর্য! গুরু'র কেউ বাস্কেটবল দেখে না? এই যে একটা ফ্যানটাস্টিক চাম্পিয়নশিপ খেলা হচ্ছে, তার কোনো উচ্চবাচ্য না দেখে তাই মনে হচ্ছে।
h | ১৪ জুন ২০০৮ ২১:৪১ | 220.225.2.203
স্পেন পোর্তুগাল আর নেদারল্যান্ডস এই তিনটে দলের ই নক আউটে ছড়ানোর অভ্যেস আছে।
রবেন এর গোল আর অ্যাসিস্ট , শ্নাইডারের গোল, অঁরি র গোল ... ওহ এইসবের জন্যো-ই তো রাত জাগা। দুইটা ম্যাচের মধ্যে একটু মাল খেয়ে নিচ্ছি বা বই পড়ে নিচ্ছি। লাইফ'স গুড।
Sudipta | ১৪ জুন ২০০৮ ১৭:৩৫ | 122.169.178.182
অর্পণদা, আমার কিন্তু মনে হচ্ছে এবার পর্তুগাল আর নেদারল্যান্ডস ফাইনাল ঃ-) আচ্ছা ফ্রান্সের গোল টায় অঁরির ছোট্টো টাচটা দেখলে কি? বেশ ভালো ছিল কিন্তু, আর স্নাইডারের পর পর দুটো খেলাতেই দুটো অসাধারণ গোল। রবেন তো কথা-ই নেই, যদি কোনো একজন প্লেয়ারের জন্য চেলসি কে ভালো লাগে/লাগত তো সে রবেন ঃ) বাস্তেন কে কিন্তু ক্রেডিট দিতে হয়, ভালো তুলে আনল দলটাকে! ইতালী যথারীতি ছড়িয়ে লাট! রোমানিয়া যথেষ্ট খারাপ খেলা সঙ্কেÄও! দুটো দলের-ই পাসিং জঘন্য।
Arpan | ১৪ জুন ২০০৮ ১৬:৫৬ | 122.252.231.206
রবেনের গোলটা বাস্তেনকে মনে পড়িয়ে দিল।
মাইরি, নেদারল্যান্ড হয়তো এবারো জিতবে না। টাইব্রেকারে হয়তো ফুটে যাবে। কিন্তু এ তো যাকে তাকে নিয়ে ছেলেখেলা করছে।
h | ১৪ জুন ২০০৮ ১৬:৩০ | 125.18.104.1
অর্পণ/অরিজিত কাল নেদারল্যান্ডস এর গোল গুলা দেখলি?
h | ১৪ জুন ২০০৮ ১৩:৪৯ | 125.18.104.1
নাওমি ক্লাইন নেশন এ ওবামার ইকোনোমিক পলিসি নিয়ে একটা হিলারিয়াস লেখা লিখেছে। লোক জন পড়ে দেখতে পারো।
sinfaut | ১৪ জুন ২০০৮ ১৩:০৫ | 66.232.102.157
/}ঃ- {্(
sinfaut | ১৪ জুন ২০০৮ ১২:৩৮ | 66.232.102.157
\{ঃ্ (্! )
sinfaut | ১৪ জুন ২০০৮ ১২:২২ | 66.232.102.157
সবাই চলে গেল। আমিও চলে যাবো। ঃ-(
sinfaut | ১৪ জুন ২০০৮ ১২:১০ | 66.232.102.157
আমার পাশ্চাত্য ধ্রুপদী শোনাটা একেবারেই কাকতালীয়। আমাদের বাড়িতে প্রথম থেকে শুধু হিন্দুস্থানী ধ্রুপদী শোনা হত, বাবা নিয়ে আসতেন সেই সব ক্যাসেট। তো তার মধ্যে একটা ক্যাসেটও এসে পড়লো -"ওয়েস্ট মীট্স ইস্ট"। সাইড-এ তে মূলত রবিশঙ্কর-মেনুহিন-আল্লরাখার বাজানো। আর সাইড-বি তে George Enescuর (http://en.wikipedia.org/wiki/Enescu) একটা ভায়োলিন সোনাটা। তাতে অনবদ্য পিয়ানো বাজিয়েছিলেন ইহুদি মেনুহিনের বোন হেপজিবাহ মেনুহিন।সেটা অবস্য পরে বুঝেছি। ঐ মিউজিক পিসটা প্রথম যে পাশ্চাত্য সঙ্গীত শুনছে তার কাছে বেশ টাফ। ফলে, ওটা শোনা হতোনা। কয়েকবছর পরে দিকে দাদা কলকাতার কালেজে পড়ে যখন নতুন-নতুন জিনিসপত্র দেখছে-পড়ছে-শুনছে তখন আবার চেষ্টা দেয় ওটা শোনার। আর আমরা তখন আঁতেল বলে তাকে খিল্লি করতে শুরু করি। তখনও ঐ গোটা কম্পোজিশনের ইন্টিগ্রিটিটা আমার মাথাতে ঢুকতই না, কি যে বাজাচ্ছে, আর কেনই বা এমন বাজাচ্ছে বুঝতে পারতাম না। কিন্তু, হায়, আমার আঁতেল হওয়া ঠেকায় কেডা - আমারও ক্রমে ক্রমে ঐ কঠিন বস্তু ভালো লাগতে শুরু করলো। তারপর তো শুনলাম বীঠোফেন, শুবার্ট, মোৎসার্ট আর যা যা জেনারেলি শোনে লোকে।
pi | ১৪ জুন ২০০৮ ১২:০৩ | 69.251.184.3
ক্যাসেট আমাদের সময় তো মোটামুটি বেশ ভালো ই পাওয়া যেত।
nyara | ১৪ জুন ২০০৮ ১১:৪৪ | 64.105.168.210
দেশে, এখন কি অবস্থা জানিনা, আমাদের ছাত্রাবস্থায় বিলিতি গান শোনার মুশকিল ছিল একনম্বর, কোন গাইডেন্স ছিলনা। খুব কম লোক বিলিতি গানবাজনা সম্বন্ধে খোঁজখবর রাখত। দেখিয়ে দেবার লোক আরও কম। বইপত্তর, লেখালিখি বিশেষ পাওয়া যেত না। সেই দিক দিয়ে এই সিনফটারা ভাগ্যবান। গাইডেন্স পেয়েছে ছোট থেকে। দ্বিতীয়ত, ক্যাসেটও বিশেষ পাওয়া যেত না। একসময়ে শুনেছি ভাল রেকর্ড আসত। কিন্তু তদ্দিনে রেকর্ডের বাজার গেছে। আর তাছাড়া কলকাতায় ই এম আই ছাড়া কেউকিছু জানতই না, মানে আমাদের মতন অগারা। ক্ল্যাসিকালেও পশ্চিম ভারতে কত অসাধারণ সব গান ছোট লেবেল থেকে বেরোয়, কলকাতায় আসেও না, জানিও না। কলকাতায় থাকতে মারাঠি নাট্যসঙ্গীত শোনার সুযোগই হয়নি।
Tim | ১৪ জুন ২০০৮ ১১:৩৭ | 204.111.134.55
নাহ্ ঘুমিয়ে পড়ি। ন্যাড়াদার একটা বড়ো করে স্মৃতিকথা জাতীয় লেখা দেওয়া উচিত সেইসব দিনের কথা নিয়ে। ধারাবাহিক হিসেবে গুরুতে লিখলেই হয়।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন