ইশান ডাঃ কালোসোনা পাধার বাড়ীর পাশে, আপনার কোথায়, আপনি কি মহামায়ার ছাত্র ? , কোন ব্যাচ
সুকুমার দত্ত ,,হুম , না চিনি না
Ishan | ০১ জুলাই ২০০৮ ২০:৪৩ | 12.163.39.254
গুড়াপে রুট আর সিঙ্গুরে বাড়ি এরকম একজন লোককেই চিনতাম। সুকুমার দত্ত। চেনো নাকি?
Ishan | ০১ জুলাই ২০০৮ ২০:৪২ | 12.163.39.254
সারথি, সিঙ্গুরে কোথায় মামার বাড়ি?
cam | ০১ জুলাই ২০০৮ ২০:৩০ | 131.95.121.107
শিঞ্জিনীর ব্যাপারটা নিয়ে টই খোলো, আর এখন ওর কি অবস্থা সেটা জানতে চাই।
Blank | ০১ জুলাই ২০০৮ ১৯:০৩ | 170.153.62.251
আমার এক বন্ধু এই ভাবে নষ্ট হয়ে গেছে। বাড়ির চাপে, তখন আমাদের ক্লাশ নাইন। দারুন ছবি আঁকতো। আমাদের স্কুলে এখনো ওর আঁকা বিশাল একটা বিবেকানন্দের ছবি আছে।
arjo | ০১ জুলাই ২০০৮ ১৮:৪৭ | 168.26.215.54
এই শিঞ্জিনীর ব্যপারটা বিচ্ছিন্না কোনো ঘটনা নয়। অন্যান্য জায়গায় জানি না, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে এই ইঁদুর দৌড় ভয়ংকর ভাবে বেড়ে চলেছে। আমার চেনাশোনা একটি মেয়ে, ভালো ছাত্রী, প্রতিবার ফার্স্ট হত। পরিবারের খুব একটা চাপ ছিল না। তো, একবার শরীর খারাপের জন্য একটা পরীক্ষা দিতে পারে নি, ফার্স্ট হওয়াও হয় নি। তখন সে ক্লাস সেভেনে পড়ে। রেজাল্টের দিন সেবারে যে ফার্স্ট হয়েছিল তার মা বল্লে কিরে তোর তো আর ফার্স্ট হওয়া হল না এবারে। সেই শুরু হল চাপা রেশারেশি, চাপ, হতাশা। ক্লাস নাইন নাগাদ তাকে নিয়ে সাইক্রিয়াটিস্টের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সাইক্রিয়াটিস্টের কাছে ঐ বয়সী অনেক ছেলে মেয়ে ছিল। এই চাপটা বাবা মা দের তৈরী করা। নিজেদের চাওয়া, পাওয়া, হতাশা ছেলেমেয়ের ওপর চাপানো।
Arijit | ০১ জুলাই ২০০৮ ১৮:৩০ | 61.95.144.123
নাঃ ওই মামী যেম্নি বল্ল - দাঁতের কিছু না হলেও চারভাগের তিনভাগ ভিতরে থাকে, বাইরে মোটে একভাগ। আমি প্রথমে ভেবেছিলুম ওটা বোধহয় উল্টো হয়ে থাকেঃ-)
কিচ্ছু ঢপ নয়। ১০০% সত্যি। বিশ্বাস না হয় আমার বউরে জিগাও। ইঞ্জেকশন দিলো, মিনিটখানেকের মধ্যে অবশ হয়ে গেলো, তাপ্পর কি একটা দিয়ে খুঁচিয়ে পটাস পটাস করে দুটো দাঁত তুলে দিলো, বুঝতেও পারলুম না। আমি সিরিয়াসলি জিগ্গেস করেছিলুম - যে হয়ে গেলো বুঝি?
arjo | ০১ জুলাই ২০০৮ ১৮:২২ | 168.26.215.54
অরিজিতের ঐ তিন মিনিটে দাঁত তোলাটা পুরোপুরি ঢপ। আমার দাঁত বেশ নরম সরম তাতেই ২০ মিনিট সময় লেগেছে, দুইখান দাঁতে। আমার মনে হয় অরিজিত আর ডাক্তারে মিলে সাঁট করেছে।
আমার দাঁত তোলা বছর পাঁচেক ধরে ডিউ ছিল। আক্কেল দাঁত বেঁকে উঠছিল। ফলে একটা কমপ্লিকেসি ছিলই। কিন্তু কাল হল এসডিএফের সামনে চিকেন মোমো খেতে গিয়ে। মোমোর মধ্যে হাড় ছিল। সেই হাড় ভেঙেছিল আক্কেলের পাশেরটি। তারপর তো যাস্ট সময়ের অপেক্ষা। এতদিন কাটিয়ে কাটিয়ে গতকাল যখন ডাক্তারের কাছে গেলাম, ডাক্তার বল্লে তুমি তো বেশ স্ট্রং। আর দেরি করা উচিত নয়। এবারে খুব খারাপ কিছু হবে। অতএব ....
যাক খুব খারাপ কিছু হয় নি। রাতে একটু ব্যথা হচ্ছিল কিন্তু হাইড্রোকডন খেয়ে নেশা হতেই বেশ ঘুম টুম হয়েছে। সুপ আর আইস্ক্রিমের ওপর রয়েছি। ভালোই ব্যপারটা। আর সেরে উঠলে ব্যথাহীন দাঁত ভাবলেই ভালো লাগছে।
Arpan | ০১ জুলাই ২০০৮ ১৮:১৯ | 202.91.136.71
আগে মা-বাপদের মারা দরকার।
Arijit | ০১ জুলাই ২০০৮ ১৭:৫৯ | 61.95.144.123
এই শিঞ্জিনীর কেসটা নিয়ে টই খুলবো ভাবছিলুম - বেশ প্রেমসে টিভি চ্যানেল আর জাজগুলোকে খিস্তি মারা যেত - কিন্তু মনে হচ্ছে এই টাইপের জিনিস নিয়ে একখান টই ছিলো। খুঁজে পাচ্ছি না।
sarathi | ০১ জুলাই ২০০৮ ১৫:১৭ | 59.160.220.131
জিও মামা!
আর তুমি হলে গিয়ে শালা
S | ০১ জুলাই ২০০৮ ১৫:১০ | 202.140.54.29
তাইলে তো ঈশান তোমার সাক্ষাৎ মামা! অ্যাদ্দিনে মামুর একটা জেনুইন ভাগ্নের দেখা পেলাম।
আমাকে খুব কমবয়েসী দেখতে তো, তো চেহারার সাথে মানানসই রেখে আমার মুখের হাঁ-ও খুব ছোট, মানে চোয়ালের উইড্থ কম। ফলে বত্তিরিশখানা দাঁত পাশাপাশি ওঠার জায়গা না পেয়ে এ ওর ঘাড়ে চেপে উঠছিল। ফলে ক্লাস টেন ইলেভেন নাগাদ আমার তিনখানা গজদাঁত। ওপরে দুটো, নিচে একটা, পুরো অড জায়গায়, মুখ বন্ধ করতে গেলে ঠোঁটে লাগত ইত্যাদি। প্রথম দুটো ঠিকঠাক উঠিয়ে দিয়েছিলেন চুঁচড়োর ডাক্তার। নিচেরটা তোলার পরে ক্যাভিটি ঠিকঠাক বন্ধ হয় নি, সেটা কেউই টের পাই নি পরবর্তী ন বছর।
ন বছর ধরে সেইখানে খাবারদাবার জমতে জমতে সিস্ট ফর্ম করে গেছিল, আর সেটা চোয়ালের মাংস খেতে খেতে চোয়ালের হাড়ের দিকে এগোচ্ছিল, হাড় খেয়ে ফেললে সেটা ক্যানসার হয়ে যেত, আমি আর কোনওদিন চিবিয়ে কিছু খেতে পারতাম না।
সেই সময়ে আমাকে বাঁচাল এক চিকেন। ইনফোসিসের ক্যান্টিনে বসে খাচ্ছিলাম, হঠাৎ হাড়ের খোঁচা খেলাম সেই জায়গায়। অল্প অল্প ব্যথা। পরদিনের মধ্যে মুখ ঢুলে ফোল, অসহ্য ব্যথা।
তারপর দুই ওড়িয়া ডাক্তার, একজন ইনফি-র আনন্দ ত্রিপাঠি, আরেকজন রামছাগল, কলিঙ্গ হসপিটালের ডেন্টাল সার্জেন মিলে ব্যাপার আরও বিগড়ে দিল। থুতনি কেটে পুঁজ বের করে কে কী সব করে দিল। তারা কেউ সিস্ট টের পায় নি।
কলকাতায় দেখালাম শেখর চক্রবর্তীকে। তিনি হাইটেক কায়দায় মুখের এক্স রে নিয়ে দেখলেন একটা ইয়াব্বড়ো খেজুরের সাইজের সিস্ট। বাকি ভয় টয় তিনিই খাওয়ালেন, যেগুলো ওপরে লিখলাম। তারপর অপারেশন টেবিল, আর সেই সিস্ট বের করার জন্য তিনখানা কাঁচা দাঁত ঘচাং ফু। জাস্ট মায়া করে দিলেন। তারপরে সেই সিস্ট দেখলাম জ্ঞান ফেরার পর। কী সাইজ রে ভাই!
তিনমাস ধরে গজ ভরে ভরে সেই ক্যাভিটি ঠিক করা হয়েছিল। শনি রোববার ভুবনেশ্বর থেকে কলকাতা আসতাম গজ পাল্টাতে। শেষ গজটা বের করে নেবার পরদিনই ছিল আমার বিয়ে। তখন আমি টোটাল ফিট।
sinfaut | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:৫৬ | 66.232.102.157
মামী কি যে বললে? অর্কুটের কথা নাকি? শুধু অর্কুটই কি ডিফাইন করবে কে মিত্র আর কে শত্রু? মামুর এই যে বাঁশঝাড় এ কি কিছুই না? দাঁড়াও, আট ঘন্টা বাদে সন্ধিচুক্তি করবো।
আর হে হে, এর জাস্ট আগে যে প্রচ্ছদ চিত্রটি টাঙ্গিয়ে ছিলুম সেটা দেখলে ঘোর শত্রু হয়ে যেতে। শুধু জনতার খিস্তি খেয়ে সরিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছি।
m | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:৪৬ | 12.240.14.60
শমীক, কি বল্লে?
m | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:৪৫ | 12.240.14.60
সিঁফো, তোমাকে ধরে পেটাতে সাধ হলো,আমি কি তোমার মিত্র নই?- তোমার প্রচ্ছদ চিত্র টি শিকাগোর আর্ট মিউজিয়ামে রাখা আছে।ছবিটা লোকে ভিড় করে দাঁড়িয়ে দেখে।
S | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:৪০ | 202.140.54.29
হুম্ম্। আমার শেষবারের মত দন্ত উৎপাটন হয় ... একসাথে তিনখানা। অজ্ঞান করে তুলেছিল ডাক্তার। বিয়ের আগের দিন পর্যন্ত তার নার্সিং হোমে গিয়ে গজ পাল্টে এনেছি। সেও এক ইতিহাস। এক মহান পরোপকারী ওড়িয়া চিকেন আমাকে ক্যানসারের হাত থেকে বাঁচিয়ে এনেছিল। সেই থেকে আমি চিকেন খুব ভালোবাসি।
Arijit | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:৪০ | 61.95.144.123
আইসবার্গ
m | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:৩৮ | 12.240.14.60
আমি সত্যি বলছি,দাঁতটা তুলে যখন দেখালো না,ঘাবড়ে গেলুম,উরিবাবা,বাইরে যা দেখা যায়,মাড়ির গভীরে তার চেয়ে ঢের বেশি নুকিয়ে থাকে!
Arijit | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:২৮ | 61.95.144.123
ঋতির পাঁচটা। সবসময় দাঁত দেখিয়ে হাসে।
sinfaut | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:২৪ | 66.232.102.157
আমার মনে হয় লোকাল অ্যানাস্থেশিয়া কাজ করে না। মানে বেশিক্ষন করে না। তাই শালা ডাক্তার ইনজেকশন দেওয়ার ১০ মিনিট পরে যখন ডাকলো, তখন আমি সব টের পেইছিলাম। কিন্তু ঐ হ্যাঁচাহেঁচিতে আমি বেশ আরাম পেয়েছিলাম মনে আছে, কারন হতভাগা দাঁত আমাকে যা ভুগিয়েছিল, সেই তুলনায় সাঁড়াশি আক্রমনটা অনেক আরামদায়ক আর assuring মনে হয়েছিল, যে যাক, এর তো একটা বিহিত হবেই আজ। আর ক্রাইসিস ক্ষনে আমি বেশ স্টৈক হয়ে পড়ি।
ব্ল্যাংক মারবি? আচ্ছা বেশ। মারিস।
Paramita | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:২৪ | 143.127.131.4
আজ আমার ছোটমেয়ের তৃতীয় দাঁতের শুভ আবির্ভাব। টোটাল দাঁতের সংখ্যা কনস্ট্যান্ট এ পৃথিবীতে।
Arijit | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:২৩ | 61.95.144.123
চ্হারমগজশিকন দিয়ে?
S | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:২২ | 202.140.54.29
না, শুধুই কাঁটাল নয়, সময় সুযোগ পেলে আখ বা আখরোটও খাই।
Arijit | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১৯ | 61.95.144.123
নাঃ অনেক কাল ধরেই হয়েছিলো - মানে ওই আক্কেল দাঁতে বেড়িয়েছিলোই বেঁকে - ডাক্তার বল্ল এদ্দিন বেঁচে আছো কি করে?
m | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১৬ | 12.240.14.60
অরি, একি খাবার দাঁত না দেখাবার!!!!!!!
Paramita | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১৫ | 143.127.131.4
অর্জিতের দাঁত এখনও "দ্যাখো আমি বাড়ছি মাম্মি"?!
nyara | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১৪ | 64.105.168.210
ঐ তো। গাছ, দাঁত - এরা বেঁকে যায় যখন গোড়া নরম হয়ে যায়, কোমরে বাত ধরে। সব ফুড হ্যাবিটের ব্যাপার।
m | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১৩ | 12.240.14.60
শুদু জবাকুসুমে ভেজাল ছিলো।
nyara | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১৩ | 64.105.168.210
ইকোনমি নিশ্চয়ই ভাল হচ্ছে। মাইমা স্মাইলি আর গ্রাম্পি ফেসের পর যে সেল্ফ-ক®¾ট্রাল লাগিয়েছিলেন, তা দেখছি তুলে নিয়েছেন।
Arijit | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১৩ | 61.95.144.123
(১) আমি দাঁত দিয়ে নারকোল ছাড়িয়েছি বয়সকালে - এটা মামীর জন্যে। (২) আমার দাঁত বেঁকে গিয়ে গালের ভিতর ঘা করে দিচ্ছিলো বলে তুলতে হয়েছিলো - এটা ন্যাড়াদার জন্যে।
Paramita | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১১ | 143.127.131.4
ছটা দাঁত নেই - ঐজন্য শমীক কাঁঠাল ছাড়া কিছু খায় না।
nyara | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১১ | 64.105.168.210
আজকালকার ছেলেপুলেরা কি সব অখাদ্য-কুখাদ্য খায়! আর দাঁতের বারোটা বাজায়। আমরা সব খাঁটি জিনিস খেয়ে বড় হয়েছি। তাই এই বয়েসেও অল অরিজিনাল টিথ। নেভার বিন টু আ ডেনটিস্ট।
Blank | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১০ | 65.218.154.195
ওহ, বলা হয় নি, আমার ইটালিয়ান বীয়ার ও ভাল লাগছে,
m | ০১ জুলাই ২০০৮ ১১:১০ | 12.240.14.60
অরি, তোমার ঐ খুনখুনে দাঁত এক সেকেন্ডে তোলা যেতেই পারে- কিন্তু আমার দিব্য শক্ত দাঁত,তার এক টুকরো ভেঙে গেসলো বলে ভয় দেখিয়েই তুলে দিলোঃ(
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন