এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • Bhuto | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:০৮ | 203.91.207.30
  • ধুস , আরে আমি ওটা সম্পূর্ণ নিজের মত লিখলাম। জেনরলাইজ করাতে আপত্তি তুললাম,ঐ স্থান আর কলেজভিত্তিক কেস এ। ভালো মন্দ মিলিয়ে আসে।
    আর তোমার লেখার সঙ্গে নিজের কর্মজীবন মিলিয়ে নিলাম।
  • Blank | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:০৭ | 170.153.62.251
  • ইয়ে মানে , বোধি দা মনে হচ্ছে আমি যা বলছিলুম তাই মেনে নিলো।
    দুক্কুর বেলা বাফে ২৭৫, রাতে ৪০০। শনি রবি আছে নিশ্চয়, তবে দাম কত হবে জানি না
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:০৫ | 61.95.144.123
  • কেউ Alex Haley-র Roots পড়েছ?
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:০৫ | 203.99.212.224
  • নো খিস্তি, অনলি ভালোবাসা ;-) যা সিগারেট খেয়ে আয়। আমিও যাই।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:০৪ | 203.99.212.224
  • অর্থাৎ ব্যক্তির উপরে নির্ভর করে না বলতে চেয়েছিলাম ঃ-) অথচ তুই মিলিয়ে নিলিঃ-)) বলতে নেই, পুরো চেটে ফাঁক করে দিলি!
    এই উপলক্ষে বিড়ি ফুঁকে আসি।
    মা মাগো।
  • Bhuto | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:০৩ | 203.91.207.30
  • ওরে বাবা , আমি শুধু এক পিস কথাই বলেছি এই প্রসঙ্গে, খিস্তি খাবার আগেই হাত তুললাম। প্রসঙ্গ খতম।
  • Bhuto | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:০২ | 203.91.207.30
  • অর্থাৎ সব ই নির্ভর করছে ব্যক্তির 'পরে। আমো এমন ছানা দেকেচি যারা কাজ পাওয়ার পরেই চোখ কান ঢেকে শুধু আপিসে যাতায়াত করে । আরে আমার তো এখনো টেনশন হয় , এই কাজ না করলে যদি বস মারে, শাস্তি দেয়। কেমন স্কুল স্কুল আতংক,অথচ স্কুলে থাকতে হয়নি।

    এক খোকা সব পার করে এসে HR রাউন্ডে এসে শুধু my name is .... বলেছিল (আমি পরিচিতি সূত্রে সেই HR এর পাশেই ছিলাম তখন) তারপরে আর কিছু বলতে পারলো না, তখন বুঝেছিলাম আমিই একমেবাদ্বিতীয়ম নই। আমি থার্ড লাইন অবধি বলে দিতাম । HR তখন বলেছিল তাকে - বাবা টেকনিক্যাল রাউন্ডটা তুমি ই দিয়েছিলে তো,যদি কনফার্ম কর তো আমি সেই ম্যাঞ্জারকে একটু শান্তির জল খাওয়াতে পারি,আর যদি না দিয়ে থাকো তো তোমাকে কনফার্ম করতে পারি অর্থাৎ রিজেক্ট কনফার্ম করতে পারি।

    কর্মজীবন অতটা দীর্ঘ না হলেও, বোধিদার লাস্ট প্যারার পারিবারিক ব্যপারটা বাদে বাকিটার সঙ্গে নিজের কর্মজীবনকে সেন্ট পার্সেন্ট মিলিয়ে নিলাম।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৫৯ | 203.99.212.224
  • রিগরের প্রথম ধাপ নিলা - অভিনন্দন ;-)

    ধুর বাল তোমরা প্রসঙ্গ না বদলালে ভাল্লাগছে না।
  • anaamik | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৫৬ | 196.15.16.20
  • a,

    শনিবার বিবিকিউ-তে বাফে পাওয়া যায়। দাম সম্ভবতঃ শহর অনুযায়ী একটু পাল্টায়। ব্যাঙ্গালোরে ডিসেম্বরের শুরুতে যদ্দুর মনে পড়ে ৪০০-৪৫০ + ট্যাক্স ছিলো।
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৫৬ | 61.95.144.123
  • তাদের নিয়ে লিখতে গেলে দিস্তে দিস্তে কাগজ লাগবে। আদতে তারাও ওই একই গোত্রের, ইন্ডাস্ট্রীতে বা কলেজে আরো কিছু ট্রেড শিখে ওপরে ওঠার রাস্তা বের করে নেয়।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৫৪ | 203.99.212.224
  • পার্সোনাল দায়িঙ্কÄ বোধের অভাব, আলসেমি ইত্যাদি দিয়ে যদি দ্যাখো তাতে কোনো আপত্তি নেই, শুধু তাইলে বাচ্চা পোগ্গামার দিকে নিম্নমার্গে না চেয়ে এট্টু উচ্চমার্গে ম্যানেজারিয়াল ক্যাডার থেকে সি ই ও, সি এফ ও, সি আই ও দেরো দেখো।

    চলো এই প্রসঙ্গে আমার দিক থেকে ইতি দিলাম।

    আমার প্রশ্নটা আলাদা ইস্যুতে, সৈকত (ইশানের) জন্য, গুরু পত্রিকা নেক্সট ইস্যু কবে বার করবি। অনেক দিন হয়ে গেল। আদৌ কি করবি?
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৫২ | 61.95.144.123
  • কাটালাম। তবে সময় পেলে আমারে বুঝায়ে দিও - যে ইচ্ছার অভাব বা চেষ্টার অভাব বা জাস্ট গণ্ডমূর্খতা ছাড়া আর কোন যুক্তি দিয়ে দুটো নামী কলেজের অপেক্ষাকৃত ভালো রেজাল্ট করা কম্প সায়েন্স গ্র্যাজুয়েটদের পক্ষে int/long-এর তফাত এবং উইনিক্স/উইন্ডোজের তফাত না জানাকে জাস্টিফাই করা যায়।
  • a | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৫১ | 203.201.231.35
  • আচ্ছা বার্বিকিউ নেশনে বাফের দাম কত বল্লে না তো? শনিবার পাবো কি বাফে?
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৪৭ | 203.99.212.224
  • যাক কাটাও। আলোচনা করে কি হবে। মতে তো মিলবে না ঃ-)
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৪৫ | 61.95.144.123
  • ** কম্প সায়েন্সে ইউজি পাশ করা **
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৪৪ | 61.95.144.123
  • কলেজ ঢপের হোক বা না হোক, ইন্ডাস্ট্রীর প্রয়োজন অনুযায়ী লেখাপড়া হোক বা না হোক - যে দুটো উদাহরণ দিয়েছি, সেগুলো যে কোনো কলেজ থেকেই হোক না কেন, ইউজি পাশ করা ছেলেমেয়েরা না জানলে সেটাকে কোনো কিছু দিয়েই ওড়ানো যায় না। কলেজে আইবুপ্রোফেন ট্যাবলেটের মতন করে সব কিছু জল দিয়ে গিলিয়ে দেওয়া হবে - এটা বাস্তব নয়। এইসব কলেজে যারা যায়, তারা কয়েক লাখ টাকা খরচা করেই যায়, আর যদি ইচ্ছে থাকে তো অন্য কোনোভাবে শিখে নেওয়া অসম্ভব নয়।

    বাই দ্য ওয়ে - অন্ধ্রকে সিঙ্গলড আউট করার কোনো যুক্তি নেই সেটা কিন্তু আগেই লিখেছি। আমার দুটো উদাহরণের কেউই অন্ধ্রের নয়। একজন দিল্লী ইউনি, আরেকজন আরইসি কুরুক্ষেত্র (সাপোজেডলি আরইসি গুলোর মধ্যে একটা ভালো কলেজ)।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৩৯ | 203.99.212.224
  • কাজের ইচ্ছে র সঙ্গে, কাজ করতে পারার সঙ্গে, প্রাইভেট সেকটরে, ভারতে, টিঁকে যাওয়ার সম্পর্ক আছে, পেশায় সাফল্যের সম্পর্ক আছে, এই ধারণা ব্ল্যাংকির আছে দেখে আমি মুচকি হাসলাম।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৩৮ | 203.99.212.224
  • অন্ধ্র তে ঢপের কলেজ ইউনিভার্সিটির সংখ্যা বেশি, তার দায়িঙ্কÄ শুধু সে কলেজ থেকে যারা পাশ করে তাদের? কটা জায়গায়, অন্ধ্রের বাইরে, ইনডাস্ট্রির প্রয়োজন অনুযায়ী ল্যাহাপড়া হয়।
    যেন তেন প্রকারেণ, ইঞ্জীনীয়র হতে না পারলে, টেকি হতে না পারলে জীবন বৃথা যাবে এই ধারণার দায়িঙ্কÄ একটা অন্ধ্রের ছেলের বা মেয়ের ? ইঞ্জীনীয়ারিং পাশ করা ছাড়া চাকরি দেওয়া যাবে না, এই পলিসি, তৈরী করা তাদের? হাতে গোণা কয়েকটা সেকটর ছাড়া কোথাও গ্রোথ হবে না, এই দায়িঙ্কÄ তাদের? স্কুলে , কলেজে ল্যাহাপড়া জিরো , কোং দের ট্রেনিং বাজেট জিরো এই দায়িঙ্কÄ তাদের?
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৩৬ | 61.95.144.123
  • রাইট। এই ইচ্ছেটার অভাব আমি সর্বত্র দেখি।
  • Blank | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৩৫ | 170.153.62.251
  • বোধি দা দুটো লুজ বল দিয়েছে।
    যার মানে দাঁড়ায় যে বোধিদা কাজ শিখেছে, এবং ক্রমশ কাজের কোয়ালিটি ভাল হয়েছে।
    বেশীর ভাগ কনট্র্যাক্টর (আমি যা দেখেছি) কারোর ই শেখার ইচ্ছে নেই। ভুল থেকে লার্ন করার ইচ্ছে নেই। কাজের কোয়ালিটির উন্নতি নেই।
    যাদের থাকে তারা কোম্পানিতে পার্মানেন্ট হয়ে যায়।
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৩২ | 61.95.144.123
  • আমি যাদের কথা বলছি তারা সুযোগ পায়নি বলে পারে না - এই ক্যাটেগরিতে পড়ে না। সম্ভব নয়। তারা প্রচুর সুযোগ সুবিধা পেয়েই এসেছে - তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড সেটুকু বলে দেয়। এই সংখ্যাটা নেহাত কম নয় - আর এদের নিয়েই প্রশ্নটা।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:৩১ | 203.99.212.224
  • উচ্চমার্গ তো নয় ই। অত্যন্ত নিম্নমার্গ। চাগরির , লোকজনের কোয়ালিটির প্র্যাকটিকাল সুবিধে অসুবিধে আলোচনা ডকুমেন্ট করছো, আরেকটু রিগরাসলি করার কথা বলছি শুধু।
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:২৯ | 61.95.144.123
  • টিসিএসেও কম দেখি নি - কনট্র্যাক্টর নয় (কারণ টিসিএস দুই রকমের কোনো রকমই নিত না) - ইউনিক্স সিগন্যালের একটা প্রোগ্রাম অ্যাজ-ইট-ইজ তুলে এনে উইন্ডোজে চলছে না কেন বলে কমপ্লেন করতে...বেশ ঝাঁ চকচকে সিভি তার...

    এখানে ট্রেনিং-এর অভাব, obscure ম্যানেজমেন্ট - এসব বলে কি করে পাশ কাটাবে?
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:২৯ | 203.99.212.224
  • একটা উদা দি। নিজেকে দিয়ে দিতে সুবিধে হয়। আমার নিজের টেকনিকাল অ্যাপটিচুড শুন্য। ম্যানেজারিয়াল অ্যাপটিচিউড নেগেটিভ। মার্কেটিং এবিলিটি শুন্য। তা সঙ্কেÄও আমি গত সতেরো আঠেরো বছর যাবৎ চাগরির জগতে টিঁকে আছি। আমার অ্যাপটিচিউড আড্ডায়।

    কেন?

    কারণ টেঁকাটা সোজা বলে। প্রথমতঃ চাকরি পেয়েছিলাম, ইংরেজি বলতে পারি বলে আর মাধ্যমিক লেভেলের অংক করতে পারি বলে। যেটা কোটি কোটি ছেলেমেয়ে পারে। যারা পারে না, তারা স্রেফ ছোটো থেকে সুযোগ পায় নি বলে পায় না বা বাড়িতে পড়ানোর লোক নেই বলে পারে না।

    গত আঠেরো বছরে যে যে কাজ আমি সাকসেসফুলি করেছি, সেই ছোটো ছোটো কাজগুলো আদৌ যে পেরেছি, তার মূল কারণ , ঐ কাজ গুলোতে আমাকে সময়, ট্রেনিং, ভুল করার স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছিল বলে এবং আমার আগে পরে ও সংগে অভিজ্ঞ লোকজন ছিল বলে। তারাও একই প্রসেসেই অভিজ্ঞ।

    কাজের কোয়ালিটি আমার আস্তে আস্তে ভালো হয়েছে। কন্টিনিউড একস্পোজারের ফলে।

    এই সুযোগ গুলো আমার সামনে কেন এসেছে, কারণ গত দেড়শো দুশো বছর ধরে আমি এমন একটা পরিবারের ছেলে যারা সামাজিক অর্থনইতিক ব্যবস্থার, পরিকাঠামোর পরিবর্তনের বেনিফিশিয়ারি। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হয়েছিল। সংস্কৃত এবং ফার্সী থেকে ইংরেজি ভিত্তিক স্কিলে শিফট করেছিলেন, ঠাকুরদার বাবা। কলোনিয়াল কোলাবরেটর না হলেও কলোনিয়াল কর্মচারী ছিলেন, তার পরের লোকেরা। তহশিলদার হিসেবে বা আমিন হিসেবে কৃষির সারপ্লাস হয়েছিল, তিরিশের দশকে রেলওয়ে টৌন গুলো বা কলকাতায় মুভ। স্বাধীন দেশে, উচ্চবর্ণ মধ্যবিত্ত হিন্দু শিক্ষিত হিসেবে বিভিন্ন পলিসির আর সামাজিক প্যারোকিয়ালিজমের সুবিধে, পাবলিক সেকটরের আমলে শস্তায় ভালো পড়াশুনোর সুবিধে, আর প্রাইভেট সেকটরের আমলে ইংরেজি জানা গ্লোবাল কর্মী হওয়ার সুবিধে।

    অসংখ্য লোক এই কন্টিনিউড সুবিধে পায় নি।

    আই রেকন আই ক্যান রেস্ট মাই কেস।
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:২৫ | 61.95.144.123
  • সর্বদা উচ্চমার্গে চলে যাও কেনে?

    যারা একটা কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন করে এসেছে, তাদের কাছে মিনিমাম একটা এক্সপেক্টেশন থাকে। কেউ সিভি-তে সি জানে বলে লিখে int আর long-এর ফারাক না বলতে পারলে সেটা ট্রেনিং-এর অভাব বলে ছেড়ে দেওয়া যায় না।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:০৬ | 203.99.212.224
  • ৬। প্রতিটি ইন্ডাস্ট্রি তে মিডিওকার লোকের সংখ্যা বেশি। আমরা যে কাজ করি তাতে জিনিয়াস লাগে না।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:০৫ | 203.99.212.224
  • ৫। যাদের 'ভালো' বলা যায়, আর যাদের 'পারেনা' বলা যায় তাদের মধ্যে অধিকাংশ ক্ষেত্রে পার্থক্য খুব ই কম। মেনলি কাজের সুযোগের আর ট্রেনিং এর অভাব, ম্যানেজমেন্টের সমস্যা, ইন্ডাস্ট্রির নিজের আজব এইচ আর মডেল ও অন্যান্য বিভিন্ন সেকটর ভিত্তিক সমস্যা, বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির স্কিউড গ্রোথ, উচ্চ শিক্ষা নামক ভাঁড়ামো, সোশাল চয়েসে নানা বাজে ফ্যাকটর ও ভারতীয় ম্যারেজ মার্কেট ও রিক্রুটমেন্টে আজব প্যারোকিয়ালিজম ইত্যাদি কে ধরলে পার্থক্যটা কমপ্লিটলি উবে যেতে পারে।
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:৪০ | 61.95.144.123
  • এইরকম সিদ্ধান্ত মনে হয় নেওয়া যায় না।

    তবে, আমার অভিজ্ঞতায় (ওই Y2K-র মার্কেটে টিসিএসে এবং টিসিএসের মাধ্যমে কলোরাডোতে, এবং পরে অল্প কিছুদিনের জন্যে ভেরাইজনে যা দেখেছি) -

    (১) বিদেশে (আম্রিকায়) ওইসময় কনট্র্যাক্টরদের অধিকাংশ ভারতীয়।
    (২) তাদের অধিকাংশই অন্ধ্রের - স্পেশ্যালি y2k, AS400 এবং কোবোল রিলেটেড কাজে।
    (৩) এদের অধিকাংশই আবার হঠাৎ গজিয়ে ওঠা কলেজের পাস-আউট।
    (৪) এবং অধিকাংশই বেশ বাজে।

    তাও, ওরকম সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না। এটুকু বলা যায় যে ওই সময় মার্কেটে প্রচুর চাহিদা ছিলো, তার ফলে অনেক বোগাস লোক ঢুকে গেছিলো। ইনসিডেন্টালি বেশির ভাগ অন্ধ্রের।
  • Bhuto | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:৩৯ | 203.91.207.30
  • আমি দ'দির বলা দ্বিতীয় সাবকন হয়ে ঢুকেছিলাম, পরে ফাল হয়ে সুবকন থেকে বেরিয়ে পাম্মানেন্ট হয়ে গেছি। এবার কি হয় দেখি। ভালো একসপ্লেইন করেছ দ'দি।
    পুরোনো দিনের কতা মনে পইর‌্যা গেল।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:৩৩ | 203.99.212.224
  • দেশের কন দের বাজে কোয়ালিটি এবং অন্ধ্রের অধিকাংশের কন দের বাজে কোয়ালিটি, এইটাইকি তাইলে সিদ্ধান্ত হল, এই রকম সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়?
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:১৯ | 61.95.144.123
  • প্রথম যখন আম্রিকা যাই - টিসিএস থেকে - কলোরাডোতে - তখন অন্ধ্রের আধিক্য দেখেছিলুম - Y2K-র মার্কেট, হুড়হুড়িয়ে লোক যাচ্ছে, তাপ্পর তাদের বন্ধুদের রেজিউমে ফরোয়ার্ড করে তাদেরও আনাচ্ছে। সব একধারসে কাজ করতো কলোরাডোর একটা টেলিকম প্রোভাইডার - সম্ভবতঃ ইউএসওয়েস্ট - গার্ডেন অব দ্য গডসের কাছে আপিস - সেখানে। আবার অনেককে দেখেছি দেড়-দুই বচ্ছর বেঞ্চে বসে থাকতে - চাপ নেই কোনো - দিব্যি হাফ মাইনে দিচ্ছে বডিশপার এজেন্সীটা - বাড়িতে বসে আছে (এক বাড়িতে জনা পাঁচেক লোক), ইভেন গাড়ি-টাড়িও কেনা হয়ে গেছে...
  • siki | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:১৫ | 122.160.41.29
  • আমারও কিছু কিঞ্চিৎ অভিজ্ঞতা আছে। আইবিএমে প্রথম আমিও তো অ্যাজ আ কনট্র্যাক্টরই কাজে ঢুকেছিলাম। পরে এমপ্লয়ি হই।

    অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টেকনিকাল ইন্টারভিউ ফোনে নেওয়া হয়। সেই ফোনের অন্যপ্রান্তে প্রক্সি দিতে বসে টেকনোলজি জানা কেউ। কাজ পেয়ে এখানে আসার পরে জানা যায় সে ছেলে সার্ভলেটের লাইফ সাইক্‌ল পর্যন্ত মনে করে বলতে পারছে না, পরের কথা তো পরে। চেপে ধরার পরে দু একজন স্বীকারও করেছিল তার হয়ে তার ভাই / পাড়াতুতো দাদা ইন্টারভিউ দিয়েছিল। অনেক ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ নিতে বসে পরিষ্কার বোঝা যায় অন্যপ্রান্ত উত্তর দেবার আগে বইয়ের পাতা উল্টোচ্ছে, বা ঝড়ের বেগে প্রশ্নটা গুগলাচ্ছে কীবোর্ডে। তা দ্যাখ না বাপু, ক্ষতি নেই, কিন্তু কিছু তো জেনে নিয়ে তারপরে দ্যাখ। বইয়ে নেই, রিয়েল লাইফ সিনারিওর থেকে তোলা একটা প্রবলেম তুলতেই কাৎ। এবং সেগুলো অতি সিম্পল প্রবলেম। ঘুরিয়ে উত্তরটা বইয়েই দেওয়া আছে। কিন্তু সরাসরি জিগ্যেস না করে ঘুরিয়ে করলেই আর পাতার রেফারেন্স বুঝতে পারে না।

    অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই কলগুলোর অরিজিন হয় হায়দ্রাবাদ।

    অবশ্য তেলুগু টেকি জনতাও অনেক দেখেছি। রীতিমতো ফান্ডু জনতা। কিন্তু খুব কম। অন্ধের মত টেলিফোনিক ইন্টারভিউ দিয়ে চুনোপুঁটি তুললে দু একটা তো বড় মাছ জালে আসবেই।
  • dipu | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:১১ | 207.179.11.216
  • শুধু সফটওয়্যারই নয়, চিপমেকার কোম্পানিতেও অন্ধ্রের লোকই বেশি।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:১১ | 203.99.212.224
  • বিদেশে থাকলে ক¾ট্রাকটরি ই করতাম।
  • Arpan | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:১০ | 216.52.215.232
  • সেই ইউনিসিস টেকনোলজির ভদ্রলোক?
  • d | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:০৯ | 203.143.184.11
  • আম্রিকায় স্বেচ্ছায় কনট্রাকটর থাকা অত্যন্ত টেকি একজন হল আমার বন্ধু গোপাল। ভারতেও সে বছরে ৬ মাস এরকম খেপ খাটবে ভেবেছিল, কিন্তু ঠিক পোষায় নি। এখন অবসর জীবন যাপন করে ও মাঝেমাঝে বন্ধুবান্ধবদের ওয়েবসাইট বানিয়ে দিয়ে উপকার করে। আমি ওকে দিয়ে গুরুর গেটাপ বদলানোর কাজ করাব ভেবেছিলাম, কিন্তু তা'লে আগে ওকে বাংলা না শেখালে সে গুড়ে মুঠোমুথো বালি। ঃ(
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:০৬ | 61.95.144.123
  • ও পামিতাদি - ম্যাজিক গার্ডেনের অল্টারনেটিভ দ্বিতীয় বইটার ডিটেলস দাও না। সোলারিসেরটা নয়, অন্যটা।
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:০১ | 61.95.144.123
  • পামিতাদি - ইংল্যাণ্ডে (এবং আম্রিকাতেও) অনেক ভালো কনট্র্যাক্টরকে স্বেচ্ছায় কনট্র্যাক্টর হিসেবে থেকে যেতে দেখেছি, কারণ টাকা অনেক বেশি (কখনো দুই থেকে তিনগুণ বেশি) - এরা হল প্রথম ক্যাটেগরির। তবে এই মার্কেটে কি করে জানি না। আমার বউ বিলেতে প্রথম দুই মাস এরকম কনট্র্যাক্টে কাজ করেছিলো - কিন্তু ওই ইনসিকিউরিটি মনে হয় বলে আমরা টানতে পারি না।
  • Paramita | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৫৮ | 216.10.193.22
  • দ, ছবিটা পরিষ্কার হচ্ছে। ভালো ক¾ট্রাকটর হলে সে আর কনট্রাকটর থাকবে না। তবে বাজারে নিজের কোং খোলা স্বল্প কিছু যথাযথ ডোমেন নলেজযুক্ত কনট্রাকটর আছে শুনেছি।
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৫৮ | 61.95.144.123
  • এই peer-গুলো এমন দুমদাম করে কেটে পড়ে না...৯৯.৬% ডাউনলোড হবার পর peer-সংখ্যা জিরো হয়ে গেলো। ধুর।
  • Arpan | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৫২ | 216.52.215.232
  • ডিঃ আমার প্রোজেক্ট প্রসঙ্গে
  • Arpan | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৫১ | 216.52.215.232
  • হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি দমু বর্ণিত প্রথম প্রকার কনট্রাক্টর কী জিনিস। শত্তুরেরও যেন এই ভাগ্য না হয়। অনেক চেষ্টা সঙ্কেÄও এইবার এদেরকে আর শিল্ড করে রাখা যাচ্ছে না কারণ ক্লায়েন্ট পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে প্রতিটি পাই পয়সা প্রতিটি বিলেবল মিনিট সেকেণ্ডের হিসাব গুনে নিচ্ছে। অতএব স্যাড টু সে, এদের কতদিন বাঁচিয়ে রাখা যাবে খুব সন্দেহ আছে।
  • d | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৪৫ | 203.143.184.11
  • আমাদের কোং তো ঠিক এইকারণেই এদের পছন্দ করত এতদিন।

    শুধু অন্ধ্র নয়, মারাঠীও প্রচুর আছে। তবে ভারতের সফটওয়ারে অন্ধ্রের লোকেদের প্রাধান্য তো সর্বত্রই বেশী।
  • Arjiit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৪০ | 61.95.144.123
  • আমার ধারণা (ভেরাইজনে থাকার সময় এই ধারণাটা জন্ম নেয় - আমি রেজিগনেশন দেওয়ার পর আমাকে অনেক টোপফোপ দিয়েছিলো এইসব নিয়ে) কনট্র্যাক্টর বা সাব-কনট্র্যাক্টর অনেক কোং পছন্দ করে কারণ তাদের ক্ষেত্রে বুক-কিপিং-এর ঝঞ্ঝাট নেই। ইচ্ছেমতন বিদেয় করা যায়। পার্মানেন্ট হলেই বেনেফিট দাও, পিএফ দাও, মেডিক্লেইম দাও, হ্যানা দাও ত্যানা দাও - এই সব এড়ানোর জন্যেই বেশি পয়সা দিয়েও কনট্র্যাক্টর নেয়।
  • siki | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৯ | 122.160.41.29
  • আরেকটাও চলত। কানে কানে কী সব বলে বাঁদরকে কাঁদানো বাঁদরকে হাসানো ...
  • Arijit | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৬ | 61.95.144.123
  • আগেরবারের রিসেশনের সময় একটা জোক বাজারে এসেছিলো - এই কনট্র্যাক্টর ইত্যাদি নিয়ে - তার একটা ভার্সন খুঁজে পেলাম - http://lorien.ncl.ac.uk/ming/Dept/fun/jokes/contract.htm
  • siki | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৩৫ | 122.160.41.29
  • এই সাবকনরা কি প্রায়শই হায়দ্রাবাদ থেকে আসে? অথবা অন্ধ্রপ্রদেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে?
  • d | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৩২ | 203.143.184.11
  • পারমিতার কনট্রাকটার প্রসঙ্গেঃ

    আমার বর্তমান কোংএ দুইপ্রকার কনট্রাকটার নেওয়া হয়। ১) যারা ক¾ট্রাকট বেসিসে কোংএ জয়েন করে, পরে পার্মানেন্ট হয় বা হয় না। ২) যারা দ্বিতীয় কোন বডিশপার কোংএর পে-রোলে থাকে এবং আমাদের কোংএ কাজ করে। এদের চলতি নাম "সাবকন'। প্রথম প্রকারদের সাথে খুব একটা কাজ করিনি। যেটুকু দেখেছি, রিসোর্সদের টেকনিক্যাল স্কিল খুবই ভয়াবহ, কমিউনিকেশান মোটামুটি অথবা বেশ ভাল, যে কোন বিষয়ে ডোমেন নলেজ শূন্য। তবে এর ব্যতিক্রম থাকতেই পারে, সেক্ষেত্রে কোম্পানি সরাসরি তাকে পে-রোলে নিয়ে নেয়।

    এবার আসি দ্বিতীয় প্রকার লোকের সম্পর্কে। আমাদের বিজনেস ইউনিটে ২০০৮ এর এপ্রিল থেকে জুনের মধ্যে র‌্যাম্প আপের জন্য ৫০০ জন প্রয়োজন ছিল বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে। তো এত লোক তো হঠাৎ করে আকাশ থেকে পেড়ে আনা বা গাছ থেকে তুলে আনা যায় না ..... কাজেই বডিশপারের শরণাপন্ন হওয়া। এবং তারা কোথা থেকে কে জানে, দিব্বি শ'য়ে শ'য়ে লোক যোগাড় করে দেয়। কোং ভি খুশ, ক্লায়েন্ট ভি খুশ। কেলোটা শুরু হয় আসল কাজ শুরু হলে। দেখা যায় যদিও খাতায় কলমে মেনফ্রেমে ৪ বছরের অভিজ্ঞতা, তবুও JCL এর মধ্যে সোর্সলিব দিয়ে প্রোগ্রাম রান করানোর চেষ্টা করে অ্যাবেন্ড খেয়ে, নিষ্পাপ মুখে এসে জানায় গত ৪ ঘন্টা ধরে লড়ে গিয়েও সে এই অ্যাবেন্ডটির হাত থেকে মুক্তি পাছে না! তো সাবকনদের মধ্যে এরকম লোকজনই ৮৫% - ৯০%। এইবারে প্রো ম্যারা চেষ্টা করে প্রথম সুযোগেই এরকম লোক বদলে অন্ততপক্ষে একটু হস্যিদিগ্‌ঘী জ্ঞান আছে, এরকম ছেলেমেয়ে যোগাড় করতে।

    এই সাবকনদের জন্য কোংকে কিন্তু বেশ উচ্চদরে পেমেন্ট করতে হয়। মোটামুটি ৩-৪ বছর অভিজঞতার লোকেদের জন্য আমাদের কোং ভেন্ডার কোংকে পে করে মাসে ৬০-৭৫ হাজার টাকা, যা কিনা নিয়মিত কর্মচারীদের তুলনায় ১৫% - ২০% বেশী। মনে রাখতে হবে এটা স্রেফ ভ্যানিলা স্কিলের জন্য। বিশেষ কোন স্কিল চাইলে এই ডিফারেন্সটা আরো অনেক বেশী হয়। বলাবাহুল্য ঐ ভেন্ডার কোং সেই সাবকনদের এর অর্ধেক বা তারও কম দেয়।

    এইবারে অক্টোবর, নভেম্বর থেকেই যেই বোঝা গেল অর্থনীতি ক্রমশ অবসাদগ্রস্ত হচ্ছে, অমনি প্রো ম্যাদের নির্দেশ দেওয়া হল যে তোমার টিম থেকে সমস্ত সাবকন ঝেঁটিয়ে বিদায় করে দাও। এইবারে গত ৬-৭ মাসের ঘষামাজায় হয়ত এদের অনেকেরই কিছু কিঞ্চিৎ হস্যিদিগ্‌ঘী জ্ঞান হয়েছে, কেউ হয়ত রীতিমত ভাল কাজ করছে। তাদের হঠাৎ একরাতে ডিলিট করে দিলে প্রো ম্যা লোক পায় কই? বলা হল, অ্যাদ্দিন কেন ব্যাকাপ তৈরী কর নি? খচ্চা কমাও, খচ্চা কমাও। লাও ঠ্যালা! অ্যাদ্দিন যখন পরিবর্ত চাওয়া হচ্ছিল তখন কোথায় ছিলে সোনারা? এখন খেটেখুটে তৈরী করার পর "বিদায় কর' বললে হবে? অতএব অনুনয় বিনয়, ঝগড়াঝাঁটি, প্রচুর পিপিটি ও মেট্রিক্স বানানো, প্রো ম্যাদের নিজেদের মধ্যে অজস্র আলোচনা এবং অবশেষে একটা মাঝামাঝি রফায় আসা গেল। তবে প্রতি ১৫ দিন অন্তর এই একই গল্প চলছে গত নভেম্বর থেকে।

    আর যাদের কিছুতেই কিছু উন্নতি হয় নি, তাদের সবাইকে ইতিমধ্যে দরজা দেখানো হয়ে গেছে।

    জানিনা পারমিতা ঠিক এইগুলো জানতে চেয়েছিলে কিনা। তবে "সাবকনঃ এক বঞ্চনার ইতিহাস' নামে রীতিমত বড়সড় লেখা লিখে ফেলা যায়।
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:২৭ | 203.99.212.224
  • আদৌ বেরোবে?
  • h | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:১৬ | 203.99.212.224
  • গুরু র পত্রিকা কবে বেরোবে?
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত