সরি, আমার শ্যালিকারটা ফোটন, ডোকোমো নয়। ডোকোমো জানি না।
স্পিড ব্রডব্যান্ডের জন্য তো হয়ই, সিনেমা নামানোর ক্ষেত্রে কে কে বা কতগুলো সোর্স থেকে সীড করছে সেটাও একটা ফ্যাক্টর। কম সীডার পেলে তিন দিনও লেগে যেতে পারে একটা সিনেমা নামানোর জন্য।
ডিডিদা, আপনি সত্যি সত্যি খেতে পারেন ঐ কার্ড রাইস আর সম্বর রাইস? আমায় দিলে তো আমি না-খেয়ে থাকা প্রেফার করতাম ঃ-(
d | ০৪ জানুয়ারি ২০১১ ১১:১০ | 14.99.18.32
ও আচ্ছা। আমি তো ডাউনলোড বিশেষ করি টরি না।
এপ্রিলের ১৫ তারিখ আর ২২ তারিখ ছুটি আছে। মাঝে ৪ দিন ছুটি নিলে ১০ দিনের ছুটি হয়ে যায়। ঃ) ভাবছি সিকিমটা আবার ঘুরে আসি।
একটা বড় সুবিধা হল স্পীড। বিএসএনএল আনলিমিটেডে ম্যাক্স ৫০ কেবিপিএস (বড় বি) আসে - আগে আরো কম ছিলো। একটা সিনেমা নামাতে চার-পাঁচ ঘন্টা লাগে। বিবিসি প্ল্যানেট আর্থের সব ডিভিডিগুলো ভোগে গেছে - সেটা নামাতে দিয়ে দেখলুম বলছে তিন দিন লাগবেঃ-(
ছোট ওয়েবপত্রিকার কাছে পয়সাকড়ি চাওয়ার স্পর্ধা আমার নেই। কারণ জানি ওগুলো কিভাবে চলে। স্রেফ অ্যাকনলেজমেন্ট দিলেই খুশি। আমার অন্য একটা লেখা - ওয়েবের প্রথমদিকে - অনেক সাইট না বলে তুলেছিল। তাদের লেখাতে অধিকাংশই অ্যাকনলেজ করেছে।
কিন্তু স্টার-আনন্দ তো বিরাট মিডিয়া - কনগ্লোমারেট বললেও ভুল বলা হয় না। এদের ছোটলোকিয়ানা দেখলে গা রিরি করে।
nyara | ০৪ জানুয়ারি ২০১১ ০০:০৬ | 122.172.23.223
সুচিত্রা মিত্রর আরেকটা জিনিস ছিল - কথার বাঁধুনি। ওনার সাক্ষাৎকার ট্রান্সক্রাইব করা তাই খুব সুবিধের হয়েছিল। বাক্যগুলো অধিকাংশই সম্পূর্ণ। মাঝে শব্দ হাতড়ানো নেই। প্রসঙ্গান্তরে দুমদাম চলে যাওয়া নেই। আমি যে কজনের সাক্ষাৎকার ট্রান্সক্রাইব করেছি, সুচিত্রা মিত্রই সহজতম।
a x | ০৩ জানুয়ারি ২০১১ ২২:২৩ | 99.53.140.72
ওহ্ সরি, কিছু না পড়েই এটা পোস্ট করেছি - রাজদীপ আগেই দিয়েছেন।
যাঁদের ছবি লেখা ইত্যাদি নেওয়া হয় তাঁরা সমানে সম্মানদক্ষিণা চাইলে আর মামলা করলে/করার ভয় দেখালে তবেই কমবে। ছবি তো মনে হয় পুরো লুটের মাল। যে যেমন পারে নিয়ে নেয়। ব্ল্যাঙ্কির কুমোরটুলির ছবি, পুজোর ছবি আমি এই বছরও মেইলে পেয়েছি। চেপে ধরলেই সকলেই বলে -- 'আরে আমি তো কেবল ফরোয়ার্ড করছি, চুরি করি নি তো'।
স্টার আনন্দ ক্রমাগত আমার তোলা সুচিত্রা মিত্রর একটা ছবি দেখিয়ে যাচ্ছে (পরবাস থেকে নিয়েছে) - তার জন্যে না আমাকে না পরবাসকে কোনরকম অ্যাকনলেজ করবে বলে মনে হয় না। পয়সাকড়ি তো দূরস্থান।
এর আগে ওয়েবে এই ছবি অনেক নিয়েছে - ঐ একই গল্প। ভারতে ইন্টালেকচুয়াল প্রপার্টি সম্বন্ধে এরকম তাচ্ছিল্য পীড়া দেয়।
সুচিত্রা মিত্রর শ্রদ্ধায় ছবিটা কাজে লাগছে, এটা অবশ্য বড় প্রাপ্তি।
sayan | ০৩ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:৪৮ | 12.20.48.10
""কান্না-হাসির দোল-দোলানো পৌষ ফাগুনের পালা তারি মধ্যে চিরজীবন বইবো গানের ডালা এই কি তোমার খুশী আমায় তাই পরালে মালা সুরের গন্ধ ঢালা''
siki | ০৩ জানুয়ারি ২০১১ ১৬:৫৩ | 155.136.80.174
অরুণ মিত্রর লেখাটা একেবারে খাপে খাপ, যাকে বলে।
খবরটা শুনে থেকে মনের মধ্যে কেবল বেজে যাচ্ছে লাইনগুলো, পূবে বাতাস এল হঠাৎ ধেয়ে / ধানের ক্ষেতে খেলিয়ে গেল ঢেউ / আলের ধারে দাঁড়িয়ে ছিলেম একা / মাঠের মাঝে আর ছিল না কেউ।
কালো? তা সে যতই কালো হোক -- দেখেছি তার কালো হরিণ চোখ।
ছোট্টোবেলায়, প্রথম তাঁর গান ভালো লাগা এই গানের হাত ধরে।
Raj | ০৩ জানুয়ারি ২০১১ ১৬:২৩ | 202.79.203.59
৯২এর এক রবীন্দ্রসন্ধ্যার কথা মনে আছে আইস স্কেটিং রিংকের হলে.... জীবনে প্রথম কোন "বড়" শিল্পীর গলায় লাইভ গান শোনার সৌভাগ্য - তায় এক্কেবারে সুচিত্রা মিত্র । তখন কেলাস নাইনে পড়ি , অনেক গানের মধ্যেই ওনার গলায় "মনে রবে কিনা আমারে " শোনার রেশ বহুদিন ছিল
"এই ঘরে রবীন্দ্রসঙ্গীত এই কন্ঠে শব্দধ্বনি ডানা মেলে পার হয়ে যায় বাহারবতী ফুলসাজ চার দেয়াল দৃপ্ত ঝাপটে হাওয়া তোলে আবার নীলে নীলে ভেসে চলে, এই কন্ঠে শব্দধ্বনি মানুষ পৃথিবী ঋতু নিয়ে প্রাণসূত্রে দিনরাতকে বাঁধে তারায় তারায় দীপ্ত শিখা জ্বালায় আকাশভরা সূর্য তারার মাঝখানে কি যে বিস্ময় জাগায় আর কি যে ভালোবাসে সোনার বাংলার ধুলোমাটির ছোঁয়ায় ময়নাপাড়ার মাঠে কালো হরিণচোখের মায়ায় জড়ায় কখনো অগ্নিবাণে, কখনো বরিষণে কখনো ঝড়ের মেঘে, কখনো আলোয় আলোয় বাঁচার মুহূর্তগুলোকে রূপে রূপান্তরে ফোটায়
এই কন্ঠের শব্দধ্বনি কোথায় পৌঁছয় যেখানে কাছে দূরে হৃদয়তাপে বাতাস কাঁপে যেখানে আকাশ মিলিয়ে যায় মহাশূন্যের নীলসবুজে
এই কন্ঠ সুচিত্রা মিত্র আমি ঘরের মধ্যে গান শুনি ঘর? কই ঘর? আমি তো এক অনন্ত ভুবনে!"
আজকাল আর আজকাল পড়তে পারিনে। হুতোর কথামত ফুঁ দিয়ে দিলাম। কোথায় দিতে হবে ঠিক বুইতে না পেরে ঠিক করলাম কাল সকালে রাস্তাউ বেরিয়ে যাকে প্রথম দেখবো, তার কানেই আচ্ছাসে ফুঁ দেবো খন।
r.h | ০৩ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:০৮ | 203.99.212.53
ফুঁদিন কষে ফুঁদিন এই বছর, ঠিকই সুদিন এসে হত্যে দেবে দোরে চোঁয়া চিত্তে হরা পুদিন
তাই ফুঁদিন জোরে ফুঁদিন বেঁধে আলগা কষি কষে ছাঁদা উঠছে ভরে আহা রাত মধ্য থেকে সুদিন
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন