আমি যে ক্যাপার ফোটোগ্রাফার তার জন্যে ওয়াইড অ্যাঙ্গেল কেনায় ইনভেস্ট করা যাবে না। অ্যাকচুয়ালি ডিএসএলআর কেনাটাই ভুলভাল ইনভেস্টমেন্ট হয়ে গেছে। খুব লো-লাইট তুলতে না চাইলে জুমই চলবে। আজকাল জুমের কোয়ালিটি (আমার মতন পাতি অ্যামেচার লেভেলে) ডেডিকেটেড-ফোকাল লেন্সের থেকে খুব খারাপ কিছু না।
Arijit | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৫:১৩ | 115.249.42.177
১৮ মিমি তো মোটামুটি ওয়াইডের ক্যাটেগরিতে পড়ে যায়। এচ্চেয়ে বেশির ভয়াবহ দাম। টইতে দ্যাখো - শুরুর দিকে এই নিয়ে কথা হয়েছিলো।
dd | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৫:১২ | 124.247.203.12
কুমুর রোগাভোগা ছবির সাথে আমার বায়নাটাও দিয়ে রাখলাম।
আমার বেশ একটা বেশ ছ ফুটিয়া চ্যাহারা চাই,গায়ের রং স্রেফ গুলাবী। ইয়াব্বড়ো মাস্কেল চাই, ছুঁচালো গোঁপো অপশনাল।
স্লাইট ভুঁড়ি থাকবে। যাকে বলে লক্ষীভুঁড়ি।
অমন পোর্ট্রেইট চাই ।
sinfaut | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৫:১১ | 203.91.201.57
কেউ ওয়াইড লেন্স কেনার কথা ভাবছেননা? নাকি আছে? ওয়াইড লেন্সে ছবি তোলার অভিজ্ঞতা কেমন বলুননা।
sinfaut | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৫:০৯ | 203.91.201.57
ন্যাট জিও তে তুললে আপিস থেকে দেখতে পাই, বাকিগুলো তো ব্লক্ড।
dd | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৫:০৮ | 124.247.203.12
কাকে ছেড়ে কার কথা কই ? লসগু ন্যাড়া।
পেট ভত্তি হয়ে গ্যালো অপুর্ব সব ফটুক দেখে দেখে। আজ রাত্রে আর ঝট করে ঘুম এসবে না।
lcm | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৫:০৮ | 69.236.162.57
ম্যাক্রো ফাক্রো এই বয়েসে আর হবে না। এক তো সাবজেক্টের কয়েক ইঞ্চির মধ্যে যেতে হবে, তাতে শরীর কুঁচকে দুমড়ে নিতে হতে পারে, আবার হাত কাঁপা চলবে না, জোরে নিঃশ্বাস নেওয়া যাবে না, তাহলে ফুরুৎ করে সাবজেক্ট পালাবে - এসব করতে গিয়ে হুড়মুড় করে সাবজেক্টের ঘাড়ের ওপর গিয়ে পড়লে - দামী লেন্স + সাবজেক্ট + কোমর ...
Arijit | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৫:০৭ | 115.249.42.177
ন্যাট জিওর একটাই অ্যাডভান্টেজ আছে - চেনাপরিচিত সার্কলের বাইরের লোকও কমেন্ট করে, রেটিং দেয় - এবং এরা সম্ভবতঃ অনেকেই প্রো। একজনের কমেন্ট থেকে তার গ্যালারীতে গিয়ে সেরকমই মনে হল। আদারওয়াইজ পিকাসা বা শাটারফ্লাই তো নিজস্ব গণ্ডির মধ্যে। আপলোডানো বা ক্যাপশন/এডিটিং/অর্গানাইজ ইত্যাদির জন্যে ন্যাট জিও সুবিধার নয়।
kumudini | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৫:০২ | 59.178.147.208
সিকি,রাত্রে বাড়ী থেকে চেষ্টা করব।
lcm | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৫:০২ | 69.236.162.57
এই তো ন্যাড়া-র অ্যালবাম - ঐ দুজন ফুচকাওয়ালা, আর, ট্যাক্সি ড্রাইভারের বিড়ি ফোঁকা। কিন্তু, সবাই ন্যাটজিও-তে গ্যালারি খুলছে।
কনসেপ্ট ফটোগ্রাফি - কঠিন ফান্ডা.... পাতি ফটোগ্রাফের কনসেপ্টই হল না।
Arijit | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৫:০০ | 115.249.42.177
ওই সায়নের ম্যাক্রোগুলো দুর্দান্ত। ফেসবুকেই আছে। সেই ইন্ডো বলেছিলো না - শুঁয়োপোকার রোঁয়ার ওপর জলের ফোঁটাও দেখা যাবে - সেই রকম।
আমার ম্যাক্রোতে ইন্টারেস্ট আছে অথচ লেন্সের বেজায় দাম - আমাকে বল্ল ট্যামরনের ৯০মিমি ম্যাক্রোটা দেখতে - ওদের চেনা দোকানে বেশ কমেই পাওয়া যাবে।
kumudini | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৫৮ | 59.178.147.208
অনেকক্ষণ ধরে একটা কথা ভাবছি,এবার সাহস করে বলেই দিই। সবাই জানে কুমু মুখ্যুসুখ্যু মানুষ,তাই ক্ষমাঘেন্না করে দেবে।
বলছিলুম,মানে এই, হ্যাঁ,বলছিলুম,এত এত ওস্তাদ ফোটু তুলিয়ে,কেউ যদি কারিকুরি করে আমার একখান রোগা ফটু বানিয়ে দিত,তাইলে নাতি-প্রনাতিদের জন্য রেখে যেতুম।
হুঁ - এরা এটাকেই কনসেপ্ট ফটোগ্রাফি বলে। নতুন ট্রেন্ড। একটি ছেলের ছবি দেখেছি সে আঁকা ছবি, ফটো সব মিলিয়ে মিশিয়ে একটা নতুন কিছু বানায় - তার সঙ্গে যা মেশালো কোনোটার মিল নেই। এই পাট্টিকুলার ছবিটা অনেকটা ওই সালভাদোর দা'লি-র ছবির মত লাগে আমার।
siki | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৫৬ | 122.162.75.218
পটাশম্যাম, ডাউনলোড মাঝে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তো? ওরকম হয় মাঝে মাঝে। ডাউনলোড ম্যানেজার ইনস্টল করে নিন, আর তার মাধ্যমে ডাউনলোডিয়ে নিন।
পরে বিস্তারিত বোঝাচ্ছি, যদি ইতিমধ্যেই না বুঝে গিয়ে থাকেন ঃ-)
lcm | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৫৩ | 69.236.162.57
সায়ন সরকার - কিন্তু এ তো মানে ... সুপারইম্পোজ বা মর্ফ টাইপের ব্যাপার, এক ছবি দিয়ে শুরু করে অন্যে ছবিতে চলে যাওয়ার মতন। আমি অবশ্য না জেনে বললাম, দেখে যা মনে হল।
lcm | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৫০ | 69.236.162.57
ন্যাড়া-ও তো কয়েকটা কলকাতার ছবি তুলেছিল, কয়েকটা বেশ ইন্টারেস্টিং। কিন্তু সেসব কোথায়। কলকাতার ছবি দেখতে ভালো লাগে।
achintyarup | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৪৮ | 121.241.214.38
এ তো ভূতের শহরেরই ছবি। গোরস্থানে সাবধান বা ঐরকম কিছু।
অমর কিন্তু ছবি তোলার পর বেশি কারিকুরি করতে ভালো লাগে না (অবশ্য পারিও না বিশেষ)। শুধু গ্রে স্কেল, সামান্য ক¸ট্রাস্ট, ব্রাইটনেস পরিবত্তন ইত্যাদি
ও হ্যাঁ, লিংকগুলো "ফোটোগ্রাফি' টইতে তুল্লাম কারণ ওই টইটা খোলা হয়েছিলো ফোটোগ্রাফি সংক্রান্ত টিপ্স, ট্রিক্স, টিউটোরিয়াল ইত্যাদির জন্যে। কাজেই ডিসকাশনের জন্যে ওটাই বেস্ট টই।
kumudini | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৪৬ | 59.178.147.208
আর্য্য,নহি দেবী ইত্যাদি। যেমন যেমন বলেছে তেমন তেমন ক্লিকানো যাচ্ছে না,মনে হয় কোন software চাই।রাত্রে বাড়ী থেকে ডিটেল বলতে পারব।
lcm | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৪৫ | 69.236.162.57
চার মাস একটা ছবিতে! খুব দেখতে ইচ্ছে করছে, ছবিটা শুরুতে কি ছিল, আর চার মাস পরে কি দাঁড়িয়েছিল ।
Arijit | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৪২ | 115.249.42.177
চার পাঁচ ঘন্টা তো কিছুই নয়। একটা ছেলের ছবি দেখলাম সেদিন, ফাইনাল বস্তুটায় আটশোর বেশি লেয়ার রয়েছে, বল্ল চার মাস লেগেছে পুরো শেষ করতে!
Arya | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৪০ | 125.16.82.195
কুমুদেবী, ডাউনলোড করা খুব সোজা। যেরকম যেরকম বলছে খালি ক্লিকিয়ে যান, ব্যাস।
lcm | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৩৯ | 69.236.162.57
বাহ! সাদা কালোর কোনো জবাব নেই, অচিন্ত্যর কয়েকটা কম্পোজিশন দারুণ, যেমন, জোড়াসাঁকো-র ৩নং ছবিটা...।
অরিজিৎ, সেপিয়া/টিন্ট এসব পোস্ট প্রসেসিং এই ভালো, হাই রিজোলিউশন ডিজিটাল এসেলারে সাদাকালো সেটিংএ তোলা আর, সফ্টওয়্যার দিয়ে পোস্ট-প্রসেস করে সাদা কালো করার মধ্যে তফাৎ কমে আসছে। এত কোটি কোটি পিক্সেল আজকাল এক একটা ছবিতে, সফটওয়ারে প্রসেস করলে দারুন সব এফেক্ট হয়। তবে হ্যাঁ, পোস্ট প্রসেসিং ভীষন ঝামেলার কাজ, রপ্ত করা ... । দেবাশিস-এর কাছে শুনেছি এক একটা ছবির জন্য ৪-৫ ঘন্টা অনেক প্রফেশনাল লোকজন ব্যয় করেন।
Arijit | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৩৩ | 115.249.42.177
অচিন্ত্যর লিংকটা কেউ তুলে দাও - ফটোগ্রাফি টইতে। আমি খেতে যাচ্ছি।
nyara | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৩৩ | 203.110.238.16
তবে শুধু ভাল ছবি দেখলে হবে না। খারাপ ছবি না দেখলে ভাল-খারাপের সেন্স হবে না। তাই, বন্ধুগণ ও কমরেডসকল, খারাপ ছবির উদাহরণ হিসেবে আমি আমার ছবি দেখাব ও ইতিহাসে দধিচীর পাশে স্থান করে নেব।
nyara | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৩৩ | 203.110.238.16
লসাগুর কটা কলকাতার ছবি ভাল লাগল।
dd | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৩২ | 124.247.203.12
এ কেমন ভুতুড়ে শহর, অচিন্তো ? খাঁখাঁ করছে, জন মনিষ্যি নাই ?
আড়াইটে ছবি বাদ্দিয়ে।
আর মেঘের ঘনোঘটা দুটো ফাস ক্লাস লাগলো, বেস্ট।
kumudini | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:৩২ | 59.178.147.208
ডিডিদা,অরিজিৎ তুলে দিয়েছে। কায়দা আবার কী,এতো খুব সোজা,আমি পজ্জন্ত জানি।
achintyarup | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:২২ | 121.241.214.38
কায়দাটা জানলে সক্কলের লিংগুলান আমি ঐ ফোটোগ্রাপীর টইতে তুলে দিতাম। কিন্তু সেটা আর এ জন্মে আর হোলো না।
এই ছি ফোঁ, দেনা, সব কটা লিংকে একত্তর করে টইতে তুলে।
Arijit | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:১১ | 115.249.42.177
এই টিন্ট নিয়ে কারিকুরি বা সাদা-কালোর ব্যাপারটা নিয়ে মাঝে দু একবার চেষ্টা করেও হয়নি। কারণ ওই মোমেন্ট। তখুনি ঠিক করতে হবে যে এটা সাদা-কালোতে তুলবে বা তার ওপর কোনো ফিল্টার সেট করবে - ডিএসএলআর-এ এই অপশনগুলো আছে। কিন্তু ডিসাইড করে সেট করতে করতে মোমেন্ট পেরিয়ে যায়।
অবিশ্যি পোস্ট প্রসেসিং-এ এগুলো করা যায় কিনা জানি না। করলেও সাদা-কালোর ডেপ্থ আসে কিনা সেটা নিয়ে সন্দেহ আছে।
kumudini | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:১০ | 59.178.147.208
কেউ একটু সহজ করে বুঝিয়ে দেবেন এই লিং থেকে কী করে বই ডাউনলোডাব?boirboi.blogpost.com ডাউনলোড করার অনেক চেষ্টা করলাম,কিন্তু কিছুটা হয়ে থেমে যায় কেন?
lcm | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:০৭ | 69.236.162.57
বাহ! অরিজিৎ-এর কয়েকটা ছবি চমৎকার। অচিন্ত্য-র কয়েকটা বেশ ভালো। সিঁফো-র অ্যালবাম-ও খাসা, কিন্তু বড় কম ছবি। প্রান্তিক তো ওস্তাদ ফটোগ্রাফার, ওর ছবি আগে দেখেছি, এ পাড়ার ছেলে।
কিছুদিন আগে একটা লোকাল গ্যালারি-তে একটা শো দেখেছিলাম, শুধু সেপিয়া নিয়ে। সেপিয়া আর টিন্ট নিয়ে খেলে অদ্ভুত ম্যাজিক করেছিল কিছু ছবিতে। কেমন একটা মায়াবী ব্যাপার থাকে সেপিয়াতে।
এখনকার ফোটোগ্রাফার যাদের ফেসবুকে দেখি, তাদের মধ্যে একটা ট্রেইট আমার অসহ্য লাগে, সেটা হল, সিমপ্লিসিটির অভাব, প্রতিটা ছবিতেই বিশেষ ফোটোশপ ট্রিটমেন্ট দিয়ে কেমন একট আর্টিফিশিয়াল করে তোলার চেষ্টা। pp কতটা করতে হবে তাই নিয়ে ভালো জ্ঞান থাকার দরকার।
Arijit | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:০২ | 115.249.42.177
সিঁফো ঠিক। এত সাজিয়ে গুছিয়ে বলতে পারলুম না বলে অর্ধেক লিখে কাটিয়ে দিয়েছিলুম।
লোকজনের বক্তব্য এটার এক্সপোজার, স্যাচুরেশন ইত্যাদি সব একদম ঠিক। শুধু একটাই প্রবলেম - সেটা হল একটা রাস্তার বাঁদিকে গাছ ছবিটাকে ভার্টিক্যালি ভাগ করে দিচ্ছে, যেটা ছবির কন্টিনিউটিটাকে নষ্ট করে দিচ্ছে। এটা কম্পোজিশনের ইস্যু। আমি কখনো এভাবে ভাবিইনি আগে। এখন থেকে এগুলো মাথায় রাখবো।
sinfaut | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:০০ | 203.91.201.57
আম্মো ক'টা ছবি তুললাম, তবে দেখার মতন তেমন কিছু না।
ছবি, একইসাথে স্বাভাবিক দৃশ্যের প্রতিচ্ছবি ও তার থেকে আরও একটু বেশি কিছু। যেমন, কালার টোন, ছবির ফোকাস, কম্পোজিশন এইসব নিয়ে যা স্বভাবত আশপাশে দেখি তার থেকে পেরিয়ে গিয়ে আরও কিছু দেখানোর প্রচেষ্টা। কিন্তু কালার ছবির ক্ষেত্রে, আমাদের পরিচিত জগতটার প্রতিরূপটাই আসলে ছবির ঐ উদ্বৃত্ত গল্পটা পর্যন্ত পৌঁছানোর পক্ষে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। দেখতে দেখতে আমাদের মনে হয়, আমরা খালি চোখে যা দেখি সে দৃশ্যের থেকে এই ছবি পেরোতে পারল নাকি, সেটুকুও সুষ্ঠভাবে ব্যক্ত করতে পারল না। তারফলে রং নিজেই দৃশ্য আর সেই দৃশ্যের ছবির মধ্যে একটা কম্পিটিশন এনে দেয়। রংটাকে ঠিকঠাক ব্যবহার করতে পারলে তারপর কম্পোজিশন, মোমেন্টের দিকে দর্শকের চোখ যায়। ইদিকে, সাদাকালোতে কম্পিটিশনটাকে পাশ কাটিয়ে দৃশ্যের প্রতিরূপ না হয়ে ওঠাটা সহজে সম্ভব। প্রথম থেকেই দর্শক ধরে নিতে পারে, এটি শুধুমাত্র প্রতিলিপি নয়, মাত্র দুটো রঙের শেড নির্ভর করে, ক¾ট্রাস্ট/ডেপ্থ, কম্পোজিশনের মাধ্যমে ঐ দৃশ্যের অতিরিক্ত উদ্বৃত্ত গল্প হয়ে উঠবে সাদাকালো ছবি। দর্শক বাস্তব দৃশ্যের সাথে মিলিয়ে না নিয়ে অন্য গল্পটা সহজে খুঁজতে পারে।
আমার এমন মনে হয়, আদৌ বোঝাতে পারলাম কিনা জানিনা। তার উপর এনিয়ে নিশ্চয় বড়রা ভালো ভালো কথা অলরেডি বলে রেখেছেন, পোঁয়াপাকামি হয়ে গেল হয়ত।
Arijit | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৩:৫১ | 115.249.42.177
অ্যাপারেন্টলি লোকে ছবি দেখতে শুরু করে বাঁদিকের কর্ণার থেকে - লেখা পড়ার মত। কাজেই সেদিকটা কোনো কারণে অবস্ট্রাক্ট হয়ে গেলে দেখাটা অর্ধেক হয়।
Arijit | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৩:৪৯ | 115.249.42.177
বিশেষ কিছু ডিসকাশন হয়নি এখনো, কারণ সেরকম ছবিই আমার নাই। তবে কম্পোজিশন সংক্রান্ত একটা উদাহরণ দিই। এই দুটো ছবি দ্যাখো -
প্রথমটা অরিজিনাল। এতে প্রবলেমটা হল সূর্য। ছবির ওপর দিকটা ফাঁকা, এবং সেখানে সূর্যটাই একমাত্র প্রমিনেন্ট সাবজেক্ট - এবং প্রথম দৃষ্টিটা ওখানেই পড়ে, যার ফলে ছবিটার বাঁদিকের জমিতে প্যাটার্নগুলো আর চোখে পড়ে না।
দ্বিতীয়টা একই ছবি ক্রপ করা - সূর্যটা নেই বলে চোখ ওদিকে যাচ্ছে না, বরং ছবির বাঁদিক থেকে দেখা শুরু হচ্ছে - বরফ পড়ার প্যাটার্ন, একটা বেড়া রয়েছে ইত্যাদি। দ্বিতীয়টা বেশি ইন্টারেস্টিং।
একই কারণে আমি http://ngm.nationalgeographic.com/myshot/gallery/321264#/enlarged/1081593/ ছবিটা থেকেও আকাশটা উড়িয়ে দিয়েছি, কারণ ওখানে ফাঁকা আকাশে শুধু সূর্যটা ছিলো, চোখ টানছিলো - সিলুয়েটগুলো চাপা পড়ে যাচ্ছিলো। এখন সূর্যের একটা ছায়া রয়েছে, জলের নীচে (হরাইজন লাইনের নীচে) - এবং সেটা বেশি ইন্টারেস্টিং।
san | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৩:৩০ | 14.96.121.59
সাদাকালো ছবিগুলো বেশি সিনেম্যাটিক লাগে/লাগছে কেন ? আমি মুখ্যু বলে এমনি মনে হচ্ছে , না স্ট্রাকচারের দিক থেকে এর কোনো ব্যাখ্যা আছে ?
( কেউ হাসবেন না প্লিজ , মুখ্যুদের কি জ্ঞানপিপাসা থাকতে নেই? )
Blank | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৩:১২ | 170.153.65.102
প্রান্তিকের ছবি আগেও দেখেছি। গ্রাফিক নভেল গুলো মতন লাগে। প্রচুর গল্প এক একটা ছবিতে।
Blank | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১৩:০৮ | 170.153.65.102
রাস্তায় বেড়োলেই চারদিকে সারাক্ষন কত গল্প দেখি। কিন্তু ক্যামেরা থাকে না, থাকলেও কেমন বাধো বাধো লাগে তুলতে। রাস্তা জুড়ে গল্প তৈরী হয়। আর ল্যান্ডস্কেপের ব্যপারে ন্যাড়াদার কথাটা মাথায় রাখবো। থ্যাংকু ন্যাড়া দা। অজ্জিত দা, তোমাদের ডিসকাসান গুলো ফটোগ্রাফি টই তে লিখে দাও না অল্প করে।
nyara | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১২:৫৭ | 203.110.238.16
আমার তো মনে হয় স্ট্রীট ফোটোগ্রাফিতেই কম মেহনত লাগে, কারণ সারাক্ষণই নতুন কম্পোজিশন তৈরি হচ্ছে আর ভেঙে যাচ্ছে। চোখ থাকলে, টেকনিক থাকলে আর ব্রেঁস যাকে বলেছিলেন 'ডিসাইসিভ মোমেন্ট' তার সেন্স থাকলে স্ট্রীট ফোটোগ্রাফিতে মেহনত কম। তবে চোখ, টেকনিক আর ফোটোগ্রাফিক সেন্স তুখোড় না হলে উতরোবে না। একটা ছবি দ্বিতীয়বার তোলার সুযোগ আসবে না। আর প্রথমবারের সুযোগও অতি অল্প সময়ের জন্যে আসবে।
ল্যান্ডস্কেপের ক্ষেত্রে সে অসুবিধেটা কিঞ্চিৎ কম, কিন্তু কোন ল্যান্ডস্কেপকে নতুন পার্সপেক্টিভ দিতে অসামান্য চোখ চাই। নইলে ক্যালেন্ডার ফোটো হয়ে যায়। আজকাল ডিজিটাল ক্যামেরার দৌলতে ছবির সংখ্যা অসম্ভব বেড়ে গেছে। অশিকাংশই ল্যান্ডস্কেপ - কারণ বেড়াতে গেলে ও-ই ছবিই ওঠে। লেকিন সব ক্যালেন্ডার ছবি। হয়ত হাজারে একটা চোখে পড়ে।
স্টিল লাইফও লোকে খুব কম তোলে। তাহলেও ওদিকে কিছু ভাল ছবি দেখছি। ব্ল্যাংকির কিছু স্টিল লাইফ খুব ভাল লেগেছে।
Kaju | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১২:৫৬ | 121.244.209.245
ইহাদের কাহাকেও বোধায় একদিন শনিবার বৈকালে আমার বিদ্যালয়ের ছবি তুলিতে দেখিয়াছি। উত্তর কলিকাতাই বটেক, আমি তো স্কটিশে পড়িতাম, একদিন ঐদিক দিয়া পদব্রজে যাইতেছি, জনৈক চিত্রগ্রাহক তাহার মিনিস্কার্টপরিহিতা সুন্দরী বান্ধবীকে সঙ্গে লইয়া নানা বিভঙ্গে আমার স্কটিশের ছবি তুলিতে লাগিল, আহা বড় আনন্দ হইতেছিল। স্কুলের পিছনেই ফুটপাথ, তাহাতে জনা ৫-৬ উলঙ্গ পথশিশু তাহাদিগের জন্যে ভাত ফুটাইতে ব্যস্ত মায়ের আশেপাশে ঘুরঘুর করিতেছে, যুবক তাহাদেরও নানাবিধ ছবি তুলিতে লাগিল। শেষে হাসিমুখে হস্ত আন্দোলিত করিয়া সঙ্গিনীসহ বিদায় লইল হাতিবাগান অভিমুখে। কটা চকলেটও কি হাতে দিতে নাই? যাহাদের ছবি তুলিয়া অল্পদিন পরে নাম কিনিবে, তাহাদের এইটুকু উপহার দিলে কী ক্ষতি ছিল? ওরা অবশ্য ওদের ছবি তুলছে এতেই খুশী।
Arijit | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১২:৪১ | 115.249.42.177
স্ট্রীট ফোটোগ্রাফিতে প্রচুর মেহনত লাগে। এই ছেলেগুলো - পার্স্পেক্টিভে মানে যে ক্লাবটার কথা বলছিলাম - প্রতি শনি/রবিবার সক্কালবেলা বেরিয়ে পড়ে - রাস্তাঘাটে। মেইনলি উত্তর কলকাতার দিকে।
sinfaut | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১২:৪০ | 203.91.201.57
ডিডিদা, সাইডে যে লিঙ্কগুলো আছে, ওতে ক্লিক করুন, অনেক ছবি পাবেন, New Orleans, Morocco etc ।
হ্যাঁ, কার্তিয়ে-ব্রেসঁ খুব ভালো লাগে। আরও লাগে David Allen Harvey, Steve McCurry, Diane Arbus এইসব। আসলে আমার স্ট্রীট ফোটোগ্রাফির ঐ গল্প বলা ব্যাপারটা খুব ভালো লাগে।
nyara | ০৮ এপ্রিল ২০১১ ১২:৩৫ | 203.110.238.16
চাবি পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না, কারণ সে এখন কলকাতায় ছবি তুলছে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন