এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বই

  • হান কাং এর একটি উপন্যাস এবং এই পৃথিবীর কিছু রণ রক্ত

    Sandipan Majumder লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বই | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৬৮ বার পঠিত
  • প্রতিবার  তোমার ভাবনা মনে এলে 

     আমি এই শরীরে তৈরি করি ক্ষতচিহ্ন 
            
                                   ------ এরিক আতিয়ে 

    কতজন ছাত্র ও তরুণ মারা গিয়েছিলেন ১৯৮৯ সালের ৩-৪ জুন চীনের তিয়ানানমেন স্কোয়ারে আন্দোলনের ওপর সৈন্যদের গুলিবর্ষণে ?

    নিউ ইয়র্ক টাইমস বলেছিল দশ হাজারl প্রভাসদা বলেছিল আঠাশ।

    প্রভাসদা সি পি আই এম এল (লিবারেশন) করত। প্রভাসদা দাবি করত যে সে পিকিং (আমরা তখন বেজিং বলতাম না) রেডিও শোনে। প্রভাসদা আমাদের মাঝে মাঝে ওঁদের দলের ইংরেজি মুখপাত্র লিবারেশন থেকে পড়ে শোনাত। আমরা তখন ইংরেজি বুঝতাম না।

    প্রভাসদার দল তখন শুধু সংসদীয় পথে আসছে তাই নয়, বহু রাজনৈতিক লাইন পাল্টাচ্ছে। তার মধ্যে অন্যতম ছিল মাওপন্থী লাইন ছেড়ে চীনের দেং জিয়াও পিং নেতৃত্বকে স্বীকার করা। প্রভাসদা এই আঠাশ সংখ্যাটা রেডিও থেকে শুনে বলেছিল না লিবারেশনে বেরিয়েছিল সেটা এতদিন পরে আর মনে নেই। তবে সে চীনের তৎকালীন কম্যুনিস্ট পার্টি তথা সরকারের বিবৃতি হিসেবেই সেটা কোট করেছিল। বুঝতে পারছিলাম প্রভাসদা মোটামুটি চীনের পার্টির পক্ষেই দাঁড়াচ্ছে।

    যাই হোক না কেন, বহুদিন ধরে আমি এই আঠাশ আর দশহাজার সংখ্যাটার মধ্যে দোদুল্যমান ছিলাম। কারণ দুটো ব্যাপার ততদিনে জেনে গেছি যে প্রথমত চীনের পার্টি বা সরকার কোনোদিনই এই ব্যাপারে সরকারীভাবে হতাহতের সংখ্যা জানায় নি এবং দ্বিতীয়ত, কারো কথাই চোখ বুজে মেনে নেওয়া যাবে না।

    Louisa Lim এর The People’s Republic of Amnesia (OUP) বইতে তিয়ানানমেনের শহীদদের মায়েদের নিয়ে একটি অধ্যায় আছে। এই মায়েদের একটি সংগঠন আছে। ঝাং শ্যাংলিং( Jhang Xianling) এবং ডিং জিলিন ( Ding Zilin ) এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁদের একটি ওয়েবসাইটও আছে। সেই সময় থেকে আজ পর্যন্ত খাটাখাটনি করে, রাষ্ট্রের চোখরাঙানি উপেক্ষা করে, নানা প্রতিকূলতার বাধা পেরিয়ে তাঁরা যে তালিকা তৈরি করেছেন তাতে ২০২ জন হতাহতর নাম আছে। মনে হয় সঠিক সংখ্যাটা এর আশেপাশেই হবে। এই সংখ্যাটাও কিছু কম নয়l বিপ্লবোত্তর চীনে সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সময় নানা অনাচার এবং পাবলিক শেমিংয়ের ফলে বেশ কিছু আত্মহত্যার ঘটনা ঘটলেও এইভাবে ছাত্রবিক্ষোভের ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনা আগে ঘটে নি। সব মিলিয়ে এটা চীনের আধুনিক ইতিহাসের একটা দুরপনেয় কলঙ্ক। ছাত্রদের সেই সময়ের দাবি — বহুদলীয় গণতন্ত্র, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং দুর্নীতির বিরোধিতা, সেগুলি নিয়ে দেড় মাসাধিক আলোচনা এবং পার্টির সম্পাদকের পদত্যাগের পর এই ঘটনা ঘটানো অনিবার্য ছিল না। বিশেষত ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্ব এবং নাগরিক সমাজের লোকজন ততদিনে তিয়ানানমেন স্কোয়ার ছেড়ে বেরিয়ে গেছেন।

    শুধু চীন নয়, শুধু এই উপমহাদেশ নয়, গোটা এশিয়াতেই অবশ্য এই ধরণের রক্তাক্ত গণহত্যার ইতিহাস পাওয়া যাবে। ভারত,পাকিস্তান আর বাংলাদেশে পাওয়া যাবে রাষ্ট্রের পরোক্ষ মদতে (অনেকসময় প্রত্যক্ষও যেমন ১৯৮৭ সালে উত্তরপ্রদেশের হাশিমপুরায় প্রভিনশিয়াল আর্মড কনস্টাবুলারির হাতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ৭৫ জনের গণহত্যা) ঘটা অসংখ্য ঘটনা যেগুলি আমাদের লজ্জায় অধোবদন করে দেয় l আর ছাত্রহত্যা? ১৯৭১ সালের ১৭ই আগস্ট পশ্চিমবঙ্গের কাশীপুর বরানগর অঞ্চলে নকশাল সন্দেহে বাড়ি বাড়ি ঢুকে ঘন্টার পর ঘন্টা ছাত্র যুবকদের যে সংখ্যায় প্রকাশ্যে মারা হয়েছিল সেই সংখ্যাটা দেড়শ ছাড়িয়ে গেছিল (Frontier, 18th September, 1971, cited in The Naxalite Movement by Shankar Ghosh, Firma, 1974)। নেপাল ও শ্রীলংকায় গৃহযুদ্ধকালীন, মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানো হয়েছে। জাপান গত শতাব্দীর সবচেয়ে বর্বরতম যুদ্ধাপরাধগুলি ঘটিয়েছে চীনের নানজিংয়ে ১৯৩৭ সালে (আনুমানিক ৪০০০০ থেকে তিন লক্ষ মানুষের গণহত্যা)। কোরিয়াতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তারা হাজার হাজার কোরিয়ান মেয়েকে যৌনদাসীতে পরিণত করেছিল। সংখ্যাটা দুলক্ষেও পৌঁছে যেতে পারে।

    এবছর সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার মহিলা সাহিত্যিক হান কাং। তার ‘হিউমান অ্যাক্ট’ নামে উপন্যাসে তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার গাংজু (Gwangju) প্রদেশে ১৯৮০ সালের মে মাসে চলা গণবিক্ষোভ এবং ছাত্রবিক্ষোভ দমনে সামরিক শাসকদের দ্বারা ঘটানো ছাত্রদের ওপর গণহত্যা চিত্রিত করেছেন। গোটা উপন্যাসটাই এই পটভূমিকায় লেখা। উপন্যাসের ন্যারেটিভ খুব সরল নয়। তবে হান কাং আলাদাভাবে সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করে দিয়েছেন। মনে রাখতে হবে যে ১৯৬১ থেকে ১৯৭৯ পর্যন্ত পার্ক চুং হি নামক সেনানায়ক এবং তাঁর হত্যার পর আরেক সেনানায়ক চুন দু হুয়ান ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত ক্ষমতা দখল করে রাখেন। এই দীর্ঘ সময় জুড়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় গণতন্ত্রের ছিঁটেফোটাও ছিল না। এই পার্ক চুং হিয়ের আমলেই গাংজু গণহত্যা ঘটে এবং মূলত বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও হাই স্কুলের সহস্রাধিক ছাত্রছাত্রীকে হত্যা করে সৈন্যবাহিনী। এই দীর্ঘ সামরিক শাসনের সময় যে কোনো গণবিক্ষোভ দমনে শাসককে লজিস্টিক সাপোর্ট দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে দক্ষিণ কোরিয়ায় গণতন্ত্র এলেও ২০১৩ সালে পরপর দ্বিতীয়বার অতি দক্ষিণপন্থী সরকার আসার পর এই গণহত্যা ও বিদ্রোহের ইতিহাসকে ভুলিয়ে দেওয়ার প্রবল প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। বলা হচ্ছে গাংজুতে কেউ মারা যায় নি, শুধু মারা গেছে উত্তর কোরিয়ার এজেন্ট দেশদ্রোহী দাঙ্গাকারীরা। অথচ গাংজু আন্দোলনের প্রধান দাবি ছিল দেশে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা। ফলে হান কাং নোবেল পেলেও নিজের দেশের উগ্র জাতীয়তাবাদী মানুষদের কাছে গ্রহণযোগ্য নন।

    তাহলে এসব শুধু এশিয়া আফ্রিকার গল্প? ইউরোপ আমেরিকায় গণতন্ত্রের পরাকাষ্ঠা? হ্যাঁ, সে একটা দেখনদারি ব্যাপার আছে বটে কিন্তু ঐ দেশগুলিই ওদের কলোনিগুলিতে কি করেছে গত শতাব্দীতেই আমরা দেখেছি। ইংরেজের জালিয়ানওয়ালাবাগ, ফ্রান্সের আলজিরিয়ার সেটিফ আর গুয়েলমা গণহত্যা আমরা দেখেছি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গত শতাব্দীতে অন্তত ১৭০০ কৃষ্ণাঙ্গকে গণপিটুনিতে মেরে ফেলার ঘটনা আমরা জেনেছি (১৮৮২ সাল থেকে হিসেবটা নিলে সংখ্যাটা দাঁড়ায় ৩৪০০)।

    ১৯৬৫ সালের ৩০শে সেপ্টেম্বর ইন্দোনেশিয়ায় ছয়জন আর্মি জেনারেল অপহৃত এবং খুন হন। এরা সবাই ছিলেন অ্যান্টি কম্যুনিস্ট। কম্যুনিস্টদের ভয়ে মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সি আই এ ইন্দোনেশিয়ার আর্মির হাতে সন্দেহভাজন কম্যুনিস্টদের তালিকা তুলে দেয়। তারপর সেই তালিকা ধরে রাজধানী জাকার্তা থেকে খুন শুরু হয়। দেশজুড়ে শুধু কম্যুনিস্ট হওয়ার অপরাধে বা সেই সন্দেহে দু লক্ষ থেকে আনুমানিক দশ লক্ষ লোককে হত্যা করা হয় (সোর্সঃ সি আই এ ওয়ার্ল্ড ফ্যাকটবুক, হলোকাস্ট মিউজিয়াম হাউস্টনের ওয়েবসাইট)। পল পটের কাম্বোডিয়ার খেমের রুজের গণহত্যা, ইরাকে সাদ্দাম হোসেনের হাতে কুর্দদের রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগে হত্যা – এগুলো এখন অনেকেরই জানাl

    লেখাটা শুরু করেছিলাম তিয়ানেনমানের ঘটনা দিয়ে কারণ এটা প্রচারমাধ্যমের কারণে সবাই জানেন। চীনের নিন্দা বা প্রশংসা করা আমার উদ্দেশ্য নয়l বরং বলতে চাই চীনে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর মাত্র ৭৫ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। বিভিন্ন পরীক্ষানিরীক্ষার মধ্য দিয়ে তারা চলেছে। ইওরোপ আর আমেরিকায় আমরা গত শতাব্দীতে যে বিকশিত গণতন্ত্র দেখেছি সেটা পুঁজিবাদ প্রতিষ্ঠার তিন চারশ বছর পরের অবস্থা। বরং এখন সেই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধগুলি তারা ধরে রাখতে পারবে কিনা সেই প্রশ্ন উঠছে। তেমনি যে দক্ষিণ কোরিয়ার সামসাং ফোন আমরা ব্যবহার করি আর ঝাঁ চকককে ছবি দেখি সোলের সেখানেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াই শেষ হয় নি। হান কাং সেই চলমান সংগ্রামের সবচেয়ে বিষাদ আর অন্ধকার মাখা পর্বটিকে শাশ্বত করে রাখলেন – এটাই আমাদের প্রাপ্তি।

    https://freeimage.host/i/3JuvyPf
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৬৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অনিন্দিতা | 223.19.***.*** | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৪:২৮541350
  • হান কাং-এর উপন্যাসটি সম্পর্কে আরো বিশদ আলোচনা থাকলে ভাল হত,অন্তত লেখার শিরোনাম থেকে সে প্রত্যাশা জন্মেছিল। 
  • কালনিমে | 103.244.***.*** | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ২৩:২৭541371
  • ফিলিপিন্স এর ইতিহাসে চোখ রাখুন - মার্কিন বাহিনীর কাজকম্মে মোটামুটি ১৮৮৫-১৯১০।
    তাপ্পর, ধরুন ঘরের মাঠে তুলসা ম‍্যাসাকর ১৯২১। এদিকে বেলজিয়ান যা কিছু কঙ্গো তে - গোটা লিস্ট বানাতে টাইম লাগবে । তো এরা সবাই এখন মহান। The pot calling the kettle black.
  • Sandipan Majumder | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ০৯:৩৫541375
  •  @কালনিমে, সত্যি তাই। কিন্তু মানুষকে  জানানো হয় না। শুধু  বিশেষ একটা ব্যবস্থার নিন্দে চলে।
  • Sandipan Majumder | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ০৯:৩৭541376
  • @অনিন্দিতা,আসলে আমি এটা বুক রিভিউ লিখতে চাই নি। এই ছোট্ট পরিসরে ওই জটিল ন্যারেটিভ নিয়ে আলোচনা করা যেত না। তাই বিষয়বস্তুটাকে সামনে রেখে কিছুটা রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে আলোচনা করেছি। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে প্রতিক্রিয়া দিন