এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  পর্যালোচনা (রিভিউ)  সিনেমা

  • লেস্টারের রেজারেকশন 

    Syed Azan Ahmed লেখকের গ্রাহক হোন
    পর্যালোচনা (রিভিউ) | সিনেমা | ০৮ জুলাই ২০২৩ | ৫৭০ বার পঠিত
  • লেস্টারের জীবন একঘেয়ে বৈচিত্র্যহীন। গতানুগতিকতায় আপাদমস্তক মুড়ে আছে সে। ডুবে আছে থোড়-বড়ি-খাড়ার সাদামাটা মেনুতে। বৌ তাকে দাবড়ে রাখে, লুজার বলে ধ্যাতায় রাত্রিদিন ,পরপুরুষের সাথে মোটেলে গিয়ে চুটিয়ে যৌনতা করে। মেয়েও তাকে মানে না বড়, ভাবে বাপটা তার বড়জোর চলনসই। আসলে একটা স্বাদগন্ধহীন পানসে জীবনের দৈনন্দিনতায় লেস্টারের অনুভূতিগুলো ভোঁতা হয়ে এসেছে। ভুলে গেছে কর্তৃত্ব নামের একটা জোরালো শব্দের অস্তিত্বকে। একটা ধারাবাহিক অবসন্নতা তাকে গ্রাস করছে পুরোমাত্রায়। নীরস বোদা হয়ে উঠছে সামগ্রিক ভাবে বেঁচে থাকার এই ক্লান্তিকর প্রক্রিয়াটাই। ইদানীং মনে হয় সে যেন এক নেশার ঘোরে থাকে। সর্বক্ষণের এক ক্লান্তি যেন তার হাঁটাচলার সঙ্গী।
    ছবির প্রথম দিকে আমরা লেস্টারকে দেখেছি আটকে পড়তে । এমন একটা চাকরিতে আটকে পড়তে যেটাকে মনেপ্রাণে ঘেন্না করে সে। এমন এক পরিবারে আটকে পড়তে যা তাকে পর্যাপ্ত ভালবাসা দেয় না । সেই লেস্টারের নিষ্প্রভ অনাড়ম্বর জীবনকে একটা মোক্ষম ঝটকা দিয়ে যাবে তারই মেয়ের বান্ধবী অ্যাঞ্জেলা। ঝনঝনিয়ে উঠবে এক প্রৌঢ়ের আগাগোড়া অস্তিত্ব।
    আমেরিকান বিউটিতে লেস্টারের মতই আমরা এমন অনেক মানুষ দেখি যারা হয় পরিচয় সংকটের মধ্য দিয়ে যায় আর নয়তো পরিচয়ের পিছু ধাওয়া করতে গিয়ে অবিরত দিকভ্রষ্ট হয়। এদের মধ্যে কেউ হয়তো নেহাতই টিনেজার আবার কেউ হয়তো মিডলাইফ ক্রাইসিসে ভোগা প্রৌঢ়। আবার কেউ নিতান্তই রিটায়ার্ড অবসরভোগী। আমেরিকান বিউটি সেরকমই কিছু মানুষের আবেগ, সংকট এবং আত্মানুসন্ধানের উপস্থাপনা।
     
     
     
     
    যেমন লেস্টারের প্রতিবেশী কর্নেল ফিটজ। কঠিন মানসিকতার দৃঢ়চেতা মানুষ বলেই মনে হয় তাকে । যদিও ভদ্রলোক নিজের স্বাভাবিক প্রবৃত্তিকে বরাবর দমন করে এসেছেন। নিজেকে তীব্র ঘেন্না করেছেন সমকামের প্রতি ভিতর ভিতর প্রবল কৌতূহল এবং আগ্রহ থাকার দরুন। আগাগোড়া নিজের সমকামিতাকে আড়াল করতে করতে ভদ্রলোক এখন সাংঘাতিক এক হোমোফবিক । তাই ছেলের যে কোন সন্দেহজনক আচরণকেই তিনি সমকামিতার সম্ভাব্য চিহ্ন হিসাবে খাড়া করেন। ছেলেকে বাধ্য করেন সমকামিতার নামে দিবানিশি গালি পাড়তে। তাই বাড়িটাকে একরকমের সেনা ছাউনি ভাবা কর্নেল ফিটজ চেষ্টা করেও ছেলের সাথে তাঁর দূরত্ব ঘোচাতে পারেন নি। রয়ে গেছে অনতিক্রম্য।

    ওদিকে লেস্টারের মেয়ে জেন হল এক টিপিক্যাল টিনেজার। বিভ্রান্ত থাকে সারাক্ষণ। নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে প্রতিনিয়ত। অষ্টপ্রহর জুড়ে হয় সে রুষ্ট আর নয়তো অসন্তুষ্ট। জেনের নিরাপত্তাহীনতা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছয় যে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সর্বক্ষণ সে শুধু নিজেকে অনাকর্ষণীয়ই ঠাওরায় না , বরং সে এও মনে করে কী এক জরুরী উপাদান যেন তার চেহারা বা ব্যাক্তিতে গরহাজির। জেন এভাবেই নিজের অপ্রতুল আত্মসম্মান এবং আত্মবিশ্বাসের দরুন নিজের এক অবাস্তব চিত্রপট তৈরি করে। বলাই বাহুল্য হীনমন্যতার রঙ তুলিতে আঁকা নিজের সেই ছবিটাকে সে ঘেন্না করে নিরন্তর। যদিও জেনের জীবনে বিপ্লব আসবে কর্নেল ফিটজের ছেলে রিকির সাথে পরিচয় হওয়ার পর।
    জেনের বান্ধবী অ্যাঞ্জেলা আরও নিরাপত্তাহীনতার শিকার। অথচ সে  মারকাটারি সুন্দরী। বিত্তবান পরিবারের মেয়ে। সব রকম সুযোগ সুবিধাই ভোগ করছে। অ্যাঞ্জেলা তার নিরাপত্তাহীনতাকে ঢেকে রাখে এই আপ্তবাক্যে দিয়ে যে , জগতের প্রায় প্রতিটা পুরুষই তাঁর প্রেমে পাগল । সকলে মনে মনে তাকেই কামনা করে। তার প্রণয়ে উন্মাদ হয়ে বেদী প্রক্ষালন করতে প্রস্তুত অনেকেই । বন্ধু হিসেবে অ্যাঞ্জেলা মোটেই বিশ্বস্ত নয় কারণ জেনের অনুভূতির প্রতি তার কোন সহমর্মিতা নেই । সে তোয়াক্কা করে না তার কোনও কথা জেনের অন্তরে আঘাত হানছে কিনা । আসলে অ্যাঞ্জেলার কাছে বন্ধুত্বের সংজ্ঞাটা হল এমন কেউ যার কাঁধে হেলান দিয়ে নিজের ঝুটো দুনিয়াটাকে আরও বিশ্বাসযোগ্য বানানো যায়। তাই খুব আশ্চর্যের নয় যে কেউ মুখের উপর তাকে সত্যিটা বললে সে চকিতে দাঁত নখ বের করে প্রতিপক্ষকে পুরোদস্তুর আক্রমণ শানাবে ।

    লেস্টারের স্ত্রী ক্যারোলিন আগ্রাসী মানসিকতার মহিলা। মেজাজ তাঁর সর্বক্ষণই তেরিয়া। ভিতরে ভিতরে সুপিরিয়র কমপ্লেক্সসিটিতে ভোগা এক ক্রুর মানসিকতার মানুষ সে। নিজেকে বড় কোন হোতা ভাবা এক উচ্চভাষী। কেবল নিজস্ব দোষত্রুটিই যা ফাঁক গলে বেরিয়ে যায় তাঁর খর দৃষ্টি এড়িয়ে। তবে অন্যকে আঘাত করে বাক্যবাণ শানাতে তাঁর জুরি মেলা ভার। যদিও ভদ্রতার তবকে সে নিজেকে মুড়ে রাখতে জানে। তাই সর্বত্রই সে নিজেকে হাজির করে এমনই এক মুখোশের আড়ালে যেন সে শান্ত , বুদ্ধিদীপ্ত ও দৃঢ়চেতা। যদিও ভিতরে ভিতরে ঠিক ততটাই ভঙ্গুর সে । এবং শত চেষ্টা সত্ত্বেও ভিতরে লুকিয়ে থাকা তাঁর সেই উগ্র সত্তাটাকে সে কিছুতেই আড়াল করতে পারে না । ক্যারোলিন প্রবল ভাবে materialistic । মানুষের চেয়েও বস্তু তাকে টানে বেশি । নিজের এক মহৎ , বৃহৎ, ও মিথ্যা চিত্রকে তুলে ধরতে সে মনঃপ্রাণ ঢেলে নিজেকে নিয়োজিত রাখে । আর এক মসৃণ দুনিয়ার স্বপ্ন দেখে। তাই আমরা প্রায়ই তাকে দেখি সেলফ-ইম্প্রুভমেন্ট এর বুলি আউরাতে । এরপর প্রখর বাস্তবের রূঢ়তার সাথে মুখোমুখি হতেই সে ভেঙে পড়ে এক লহমায়। বাস্তবের কঠোরতাকে প্রতিরোধ করার মত ন্যূনতম ঢাল তলোয়ারও যে তাঁর মজুত নেই – সেই অকাট্য সত্যিটাই যেন তখন কঙ্কালের মত বেরিয়ে পড়ে ।

    এই সব চরিত্রের নিয়ত আবর্তন এবং সংঘর্ষে আমরা দেখি লেস্টারকে । ছবি জুড়ে যার পরিবর্তন হয় না, বিবর্তন হয়। ছবির শুরুতে এবং শেষে আমরা যে লেস্টারকে দেখি তা একে অন্যের চেয়ে অনেকটাই স্বতন্ত্র। তবে এই পরিবর্তন চোখে লাগে না । কারণ কোন আকস্মিক পরিবর্তন হয় না, বরং লেস্টারের এই বিবর্তন হয় এক স্বতঃস্ফূর্ত মসৃণতায়।
    অ্যাঞ্জেলার সাথে দেখা হওয়াটা লেস্টারের কাছে ছিল resurrection হওয়ার মত । নিজের সত্তার উপর আঠার মত লেবড়ে থাকা একটা অসুখী এবং ক্লান্তিকর খোলসকে সে সটান খুলে ফেলে। লেস্টারের মনে হয় এতদিন সে যেন কোমায় পড়ে ছিল । ঠিক এই সময়টা থেকেই সে এমন কিছু পদক্ষেপ নেয় যা এ যাবত সে ভাবার সাহসও করে নি। যা অনুভব করে তাই নির্লিপ্ত ভাবে ঠোঁটকাটাদের মত প্রকাশ করে দিতে থাকে। বউয়ের সাথে মুখে মুখে তর্ক চালায় , উগড়ে দেয় ক্ষোভ । রাগের চোটে দেয়ালে ছুঁড়ে মারে ডিনার প্লেট। এমনকি পুরো এক বছরের স্যালারি ক্ষতিপূরণ হিসেবে নিয়ে নিজের পুরনো চাকরিতেও ইস্তফা দিয়ে একটা খাবারের দোকানের পাতি কর্মচারী হিসেবে জুতে যায়। অ্যাঞ্জেলাকে পেতে লেস্টারকে কিন্তু খুব দৌড়ঝাঁপ করতে আমরা দেখি না। কারণ অ্যাঞ্জেলার যৌবনের প্রতি লেস্টার যত না আকৃষ্ট তার চেয়ে বেশি আকর্ষণ সে বোধ করে তার তারুণ্যের প্রতি । তারুণ্যে যে স্বাধীনতা লুকিয়ে রয়েছে সেটাকে লেস্টার আকাঙ্ক্ষা করে। তাই মধ্যরাতে অ্যাঞ্জেলার অসহায় আত্মসমর্পণ স্বত্তেও , তার ভার্জিন হওয়ার স্বীকারোক্তি শুনেও লেস্টার সেই তরুণীর কৌমার্যকে আগলে রাখে।

    আমেরিকান বিউটিতে আমরা এমন অনেক চরিত্রকেই দেখি যারা আটকা পড়েছে । কেউ আটকে পড়েছে দশটা পাঁচটার চাকরিতে , কেউ আবার আটকা পড়েছে নিজেরই আড়ালে রাখা স্বাভাবিকত্বে , কাউকে আবার আটকে রেখেছে পরিবার। ছবিতে এমন অনেক দৃশ্য রয়েছে যেখানে এই আটকে পড়ার বিষয়টাকে ফ্রেমবন্দী করা হয়েছে বারবার । চরিত্ররা মাঝেমধ্যেই ঘোরাফেরা করেছেন এক একটা সীমারেখার মধ্যে ।কখনো সেটা বাগান , কখনো সেটা বাড়ির বৈঠকখানা । কখনো সেটা কম্পিউটার স্ক্রিনের প্রতিবিম্ব । কখনো চরিত্রকে আমরা দেখেছি জানালার পিছনে – জেলখানায় আটকে পড়া কয়েদীর মত । এই ছবিতে আমরা যে চরিত্রদের সন্নিবেশ দেখি তাদের মধ্যে একটাই মিল । প্রত্যেকে স্বাধীনতার স্বাদ পেতে চায়। গিঁট খুলে মুক্ত করতে চায় নিজেকে । কেউ মুক্তি পেতে চায় মুমূর্ষু দাম্পত্য থেকে তো কেউ চাইছে সামাজিক মুক্তি । কেউ স্বেচ্ছাচারের স্বাধীনতা দাবী করছে তো কেউ নিজের মা বাবার চেনা আশ্রয় ছেড়ে বেরোতে চাইছে ।

    আমেরিকান বিউটি মোটের উপর একটা ক্ষয়িষ্ণু পরিবারের গল্পও বলে । যে পরিবারের সদস্যরা একে অন্যের সাথে একটা মুহূর্তও কাটাতে চায় না অথচ প্রত্যাশা করে দিনের শেষে ডিনার টেবিলের আবহাওয়া হবে ভীষণই মনোরম । মাসে একবার এক সাথে কাটানো মুহূর্তটা হয়ে উঠবে চিরস্মরণীয় ।
    আমেরিকান বিউটি একটা গোলাপের নাম যা কৃত্রিমভাবে চাষ করা হয় গোলাপকে আরও নান্দনিক চেহারা দিতে । এই সেই কৃত্রিমতার রেফারেন্স যা আমরা ছবি জুড়ে প্রতিটা চরিত্রের মধ্যেই অল্পবিস্তর মজুত থাকতে দেখি। এ ছবি এমন কিছু মানুষের কথা বলে যারা কাছের মানুষদেরও নির্দ্বিধায় অবহেলা করে নিজেকে খুশি রাখার চেষ্টায়। তবুও এই চরিত্রগুলোর মধ্যে কিছু সহজাত সৌন্দর্য রয়ে যায় । কারণ জীবনের প্রকৃত সৌন্দর্য লুকিয়ে রয়েছে তার নিয়ন্ত্রণ হীনতায় এবং জীবনকে তার খাঁটি স্বরূপে গ্রহণ করাতেই । যত তৎপরই হই , আর যত রেওয়াজই চালাই ,প্রায় অনেকটাই আমাদের আওতার বাইরে থেকে যায়। আর সেটাই যেন জীবনের যথার্থ সৌন্দর্য ।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • পর্যালোচনা (রিভিউ) | ০৮ জুলাই ২০২৩ | ৫৭০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীমু | 182.69.***.*** | ১১ জুলাই ২০২৩ ১৫:৫২521153
  • yes
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন